নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

মন্ত্রক

আমি আমার দেশের জন্যে

মন্ত্রক › বিস্তারিত পোস্টঃ

আল কায়েদার পাঠানো ভিডিও আল কায়েদার নয় এবং কিছু কথা

১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ সকাল ৮:৪৭

সত্যি কিছু কিছু বিষয় অনেক গর্বের; আবার গর্ব করতেও নেই। কথিত আল কায়েদারি ভি ডি ও নিয়ে একটি প্রশ্ন ছুড়ে দিয়েছিলাম, যা অনেকটা ক্লু হিসাবে কাজ করে। মনে হয় ভিডিও টি আল কায়েদার নয়, এটি আমিই মে বি প্রথম বলি। বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশন (বিটিআরসি)'র দ্বারা প্রমাণিত হয়েছে, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের অ্যারিজোনা অঙ্গরাজ্য থেকেই আল-কায়দা প্রধান আইমান আল জাওয়াহিরির কথিত অডিও বার্তাটি ছাড়া হয় । ইতোমধ্যেই দেশে জিহাদোলজি ডট নেট (jihadology.net) নামের ওই ওয়েবসাইটটি বন্ধ করে দেয়া হয়েছে বলেও জানিয়েছে বিটিআরসি। কিন্তু এখনো সাইট টি যে কোন সাধারণ ব্রাউজার দিয়েই দেখা যাচ্ছে।



এখন এই ছাড়ার পেছনে অবশ্যই জামাত শিবিরের কেও না কেও যুক্ত আছে বলেই আমি নিশ্চিত। প্রমাণিত হওয়ার অপেক্ষায় থাকলাম। যেহেতু বিষয়টি প্রমাণিত হয়ে গেছে আল কায়েদার বি ডি ও টি আল কায়েদার নয়, তবু কিছু প্রাসঙ্গিক আলোচনা করি বার্তাটি নিয়ে-





টেপটি আল কায়েদার নয়, প্রমাণিত হওয়ার পূর্বের কথাঃ

স্বাধীন বাংলাদেশকে এই প্রথম বারের মত কোন জঙ্গি সংগঠন হুমকি প্রধান করার প্রশ্ন উথেছিল। বাংলাদেশে যেখানে প্রতিনিয়ত বি ডি ও বার্তা আসছে বিভিন্ন দলের, সেখানে আল কায়েদা ভি ডি ও বার্তার আদলে-অডিও বার্তা! বাংলাদেশে প্রযুক্তির হাওয়া লেগে বাংলাদেশ কত এগিয়ে গেছে সে বিষয় ধারণা নেই আল কায়েদা প্রধান আল জাওয়াহিরির বা এর পেছনে যারা ছিল তাদের । নতুবা তিনি যে ভি ডি ও বার্তা পাঠিয়েছেন সেখানের বক্তব্যগুলো অডিও আকারে হতো না। "বাংলাদেশ: ম্যাসাকার বিহাইন্ড এ ওয়াল অব সাইলেন্স" শীর্ষক এই ভিডিও নামের অডিও বার্তাটি ২৮ মিনিট ৫৮ সেকেন্ডের। বার্তার শুরুতেই ২০১৩ সালের ৫ মে শাপলা চত্বরে হেফাজতে ইসলামের সমাবেশের উপর হামলার স্থির চিত্র দেখানো হয়! ভেবে দেখার বিষয় বার্তাটি এসেছেও ১৫ তারিখে! গত বছরের ১৫ তারিখেই একজন ব্লগারকে হত্যা করা হয়েছিল, জামাতীদের বিপক্ষে কথা বলার অপরাধে। সাথে সাথে একটি ট্যাগ জুড়ে হয় নাস্তিকতা! আর সেই ১৫ তারিখেই এসেছে আল কায়েদার বার্তা। কেন জানি সব কিছুই ৫ সংখ্যা ভিত্তিক!



লাদেনের উত্তরসূরি বলেন “বাংলাদেশ আজ এমন এক ষড়যন্ত্রের শিকার, যাতে ভারতীয় দালাল, পাকিস্তানের দুর্নীতি-গ্রস্ত সেনা নেতৃত্ব এবং বাংলাদেশ ও পাকিস্তানের ক্ষমতা-লোভী, বিশ্বাসঘাতক রাজনীতিবিদরাও জড়িত।” তিনি আরও দাবি করেন, "ইসলাম ও এই উপমহাদেশের মুসলমানদের রক্ষায় ৬০ বছরের বেশি সময় আগে তারা পাকিস্তান সৃষ্টি করেছিল। আর আজ আমরা যে পাকিস্তান দেখি, সেখানে শরিয়ার কোনো স্থান নেই।" পরবর্তী সময়ে তিনি বলেন “ ৪০ বছর আগে তারা বাংলাদেশ সৃষ্টি করেছিল স্বাধীনতা এবং জনগণের মুক্তির জন্য। কিন্তু আমরা দেখতে পাচ্ছি, বাংলাদেশ আজ পরিণত হয়েছে বিরাট এক কারাগারে, যেখানে মুসলমানদের সম্মান ও পবিত্র স্থান অপবিত্র করা হচ্ছে। ক্রুসেডার কসাইদের হয়ে তাদের ওপর চালানো হচ্ছে হত্যা-নির্যাতন।”



এই তিনটি কোটেশন ও পুরো বক্তব্য ঘেঁটে তা থেকে আমি চারটি পয়েন্ট বের করার চেষ্টা করেছি। ১. পাকিস্তান সৃষ্টি, ২. ভারতীয় দালাল, ৩. আমেরিকার হস্তক্ষেপ,৪. ধর্মীয় স্থানের অপবিত্রতা। ৪ টি পয়েন্ট নিয়ে আলোচনা করলে অনেক বিশয়ই স্পষ্ট হয়ে উঠার কথা।



আমরা জানি ১৯৪৭ সালে পাকিস্তান নামের একটি রাষ্ট্রের সৃষ্টি হয়, দ্বি জাতি তত্ত্বের উপর ভিত্তি করে। ভারতবর্ষের এক অংশে মুসলিমদের বসবাস, অন্য অংশ হিন্দুস্থানে হিন্দু ভাইয়েরা। বহু বছরের আশা আকাঙ্ক্ষার বাস্তবায়ন হবে বলেই ধারণা ছিল সকলের। কিন্তু ঘটনা ঘটেছে ভিন্ন। মুসলমানদের অধিকার রক্ষায় পাকিস্তান সৃষ্টি হলেও, পাকিস্তানের ভিন্ন ভিন্ন অংশে মুসলমানরাই নির্যাতিত হয়েছে, যেমন পূর্ব বাংলায়। আবার দেশ বিভক্ত হয়ে যাওয়ার পর প্রতিটি স্থানেই দাঙ্গা হাঙ্গামা ছিল নিত্য দিনের ব্যাপার। মুসলিম লীগ নামের দলটি সরকার গঠনের পর থেকেই জন বিচ্ছিন্ন হয়ে যেতে থাকে। হোসেন শহীদ সোহ্‌রাওয়ার্দী ও বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবের মননে যে পাকিস্তান সৃষ্টির ইচ্ছে ছিল, সে পাকিস্তান সৃষ্টি হলেও বঞ্চিত হয়েছি অর্থ ভিত্ত ও বহুদিক থেকে আমরা। কলকাতাকে দিয়ে দেওয়া হয় হিন্দুস্থানের অধীনে। কেননা পাকি জাতি মানেই লোভী জাতি, ক্ষমতায় বসার জন্যে জুলফিকার আলী ভুট্টো ইংরেজদের বিরুদ্ধাচরণ করেন। ফলে হারাতে হয় কলকাতাকে। অর্থাৎ পাকিস্তান শুধুমাত্র মুসলিমদের অধিকার রক্ষার জন্যে সৃষ্টি হলেও এখানে থাকার কথা ছিল ধর্মে ধর্মে সমতা। তখনকার সময়ের প্রীতিটি নেতাই অন্য ধর্মের লোকদের শ্রদ্ধা করতেন। আর অজ্ঞরা ভিন্ন ধর্মাবলম্বীদের নির্যাতন করতো, আর প্রতিটি নেতাই সামাজিক ভারসাম্য, ধর্মীয় ভারসাম্য বজায়ের উদ্দেশ্যেই রাজনীতি করে গেছেন আজীবন।



আমেরিকা ও ভারতকে বরাবরই ভয় পায় প্রতিটি জঙ্গি গোষ্ঠী। আবার এদের সাথে জঙ্গি গোষ্ঠীর রয়েছে একটি সু সম্পর্ক। জঙ্গি সংগঠনগুলো একটি দেশকে টার্গেট করবে, আর জঙ্গি নিধনের নামে ঐ দেশে ক্ষমতাবান দেশগুলো নিজেদের নিরাপত্তা রক্ষার স্বার্থে গড়ে তুলবে ঘাঁটি। ফলে লাভবান হবে ঐ দুটি দেশ। অনেক ক্ষেত্রে স্বয়ং আমেরিকা নিজেরাই জঙ্গি সংগঠনের উৎপাদক! কেননা জঙ্গি সংগঠনের নাম করে যে ব্যবসা চলছে, সেটিই এখন পৃথিবীর বড় ব্যবসা। কোন দেশে ঘাঁটি গড়ে তুলতে পারলেই সে দেশের সকল সম্পদ শান্তি রক্ষার নামে নিজের দেশে লুটপাট করে নেওয়া যাবে। স্বাধীন ও সার্বভৌম রাষ্ট্রের অভ্যন্তরে নিজেদের অবস্থান গড়ে তোলার সঠিক পথ টি হচ্ছে সেই দেশে জঙ্গি গোষ্ঠী উৎপাদন করে আবার নিধন করা।



এদিকে একটি বার্তা ইতিমধ্যে চলে এসেছে, আমেরিকা আল কায়েদার হুমকির ব্যাপারে নজর রাখবে। যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্র দপ্তর সূত্রে জানা যায় তাদের মন্তব্য অনেকটা এ রকম- "আমরা এই বার্তা সম্পর্কে অবগত আছি।রাজনৈতিক সহিংসতারও বিরুদ্ধে আমরা। জাওয়াহিরি বাংলাদেশ সম্পর্কে যা বলেছেন আমরা তা নাকচ করছি। বাংলাদেশ একটি উদার, সহনশীল মুসলিম দেশ যেখানে আল-কায়েদার মতো উগ্রবাদের স্থান নেই।"



পাঠক আগেই বলেছিলাম আমেরিকা শান্তি কায়েমের নামে সব কিছু করতেই দৃঢ় প্রতিজ্ঞ, লেখাটি শেষ করার পর এই আমেরিকার নিউজটি নজরে আসে। সংযুক্ত করার লভ সামলাতে পারলাম না। তাই যুক্ত করে দেওয়া। এবার ভেবে দেখুন পরিস্থিতি কোন দিকে যাচ্ছে?



ধর্মীয় স্থানের অপবিত্রতা বা ধর্মীয় রীতিনীতি পালনে বাংলাদেশে কোন দিন কোন বাঁধা আসে নি এবং এই রাষ্ট্র কায়েম থাকা পর্যন্ত কোন দিনও রাষ্ট্র কোন দিন ধর্মের বিপক্ষে যাবে না। অনেকের হয়ত জানা নেই কিছু দিন আগে সৌদি আরবে কোরআন প্রতিযোগিতায় নির্বাচিত হওয়া তিনজনই বাংলাদেশী, এবং একজন আমাদের ময়মনসিংহের ছেলে। বাংলাদেশে বিশ্ব ইজতেমা কিছু দিন আগে অনুষ্ঠিত হয়ে গেল। দুই দফায় অনুষ্ঠিত হওয়া এই ইজতেমা বাংলাদেশের গর্ব। এখানেই চাইলেই আমরা এটাকে বাণিজ্যিক উদ্দেশ্যে ব্যবহার করতে পারি, কিন্তু ইজতেমা নিয়ে কোন বাণিজ্য নেই বাংলাদেশ। বিশ্বের প্রায় প্রতিটি দেশের মুসলিম উম্মাহ এখানে অংশ নিচ্ছেন কোন বাঁধা বা বিপত্তি ছাড়াই, এমনকি লক্ষাধিক লোকের মধ্য থেকে নিজেরাই নিজেদের নিরাপত্তা ব্যবস্থা জোরদার করছে। এ নিয়ে সরকারকে তেমন ভাবতে হচ্ছে না। কেও কি বলতে পারবেন, বাংলাদেশের কোথাও কোন মসজিদের পবিত্রতা নষ্ট হয়েছে? বরঞ্চ অন্য ধর্মের ধর্মীয় স্থানে হামলা চালিয়েছে উগ্র মৌলবাদ। শত শত উদাহরণ আছে, কোনটা রেখে কোনটা দেব!



আল কায়েদা প্রধান আমাদের দেশে হেফাজত নামে একটি দলের আবির্ভাব ঘটেছে তাও জেনে গেলেন!! আল কায়েদা প্রধান তাদের কথা বলেন এমন করে “বাংলাদেশের রাজপথে হাজার হাজার মানুষ হত্যা করা হচ্ছে। তাদের অপরাধ ছিল একটাই- ইসলামবিরোধী ধর্মনিরপেক্ষ সরকারের সঙ্গে কতিপয় বিপথগামী নাস্তিক্যবাদির যোগসাজশের প্রতিবাদে তারা রাস্তায় নেমেছিল।” আল কায়েদা প্রধানের সখ্যতা রয়েছে জামাতের সাথেও। তিনি জামাতের দিকে ইঙ্গিত করে আরও বলেন-“শত শত আলেমকে কঠিন সময় পার করতে হচ্ছে। তাদের আটক করে জেলে পাঠানো হচ্ছে, বিচারের মুখোমুখী করা হচ্ছে; কোনো অপরাধ না থাকার পরও মৃত্যুদণ্ড ও যাবজ্জীবন কারাদণ্ডের মতো সাজা দেয়া হচ্ছে। তাদের একমাত্র দোষ ছিল ইসলামবিরোধীদের বিরুদ্ধে দাঁড়ানো।” যদিও দুটি দলই আল কায়েদার সাথে নিজেদের সম্পৃক্ততা অস্বীকার করেছেন।

এখন প্রশ্ন হচ্ছে ৫ মের ঘটনা আল কায়েদা কীভাবে জেনে গেল? জামাতের অনেক নেতাকে আঁটকে রাখা হয়েছে, তা তো জানার কথাই ছিলো! লক্ষ্য করে দেখবেন কি, কোন মসজিদের ইমামের বিন্দুমাত্র সম্মানহানি হয়েছে কোন দিন? বা মসজিদ ভিত্তিক তাবলীগ জামাতের দিকে কেও কী কোন সন্দেহের তীর ছুড়েছে? বরঞ্চ তাবলীগ জামাতের লোকদেরকে সম্মানের সহিত আমজনতা নিজের বাসায় নিয়ে খাওয়া দাওয়া করায়, অথবা মসজিদে খাবার পাঠিয়ে দেওয়া হয়। তাহলে বাংলাদেশে কোন ক্ষেত্রে ইসলামের রক্ষা হচ্ছে না! এটা কি পাকিস্তান যে, মসজিদেও বোমা হামলা হবে? অথবা আফগান, বাসার বাইরে যেতে হলেই মেকাপ পড়ে নিতে হবে? এখানের হিন্দু-মুসলমান ভাই-ভাই, পর-পুরুষ বলতে এখানে তেমন কোন শব্দ নেই। আর বোরকা, মেকাপ পড়লেই কী এখানে কোন বাঁধা দেওয়া হচ্ছে? শত শত আলেম বলতে তিনি যুদ্ধাপরাধীর বুঝিয়েছেন, কেননা সেইসব নগণ্য লেবাস ধারী মুসলিম ছাড়া আর কেও নির্যাতিত হচ্ছে না। যুদ্ধাপরাধীদের নির্যাতন করা হচ্ছে না, বরঞ্চ পাপের ফসল উপযুক্ত শাস্তি দেওয়া হচ্ছে। সৌদি আরবে চুরি করলে আঙুল কেটে ফেলার রেওয়াজ রয়েছে, তাহলে আমাদের দেশে মানবতা-বিরোধী অপরাধের জন্যে অবশ্যই ফাঁসি থাকবে এটাই স্বাভাবিক! সৌদি কে নিয়ে যেমন আল কায়েদার চুলকনি নেই ঠিক তেমনি বাংলাদেশ নিয়েও চুলকানি রগ না থাকাই উচিৎ। আর যদি কোন কারণে এই চুলকানি দেখা দেয়, তার উপযুক্ত শাস্তি বিধানের জন্যে বীর বাঙালীরা রয়েছেন।



জাওয়াহিরি বলেন “আমি আপনাদের ইন্তিফাদা এগিয়ে নেয়ার আহ্বান জানাচ্ছি।” এখানে কী তিনি হত্যার ইন্তিফাদা এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার আহবান জানাচ্ছেন? অথবা ওয়ান ইলিভেন? মুসলিম উম্মাহর সকলেরই মনে আছে, হজরত মুহাম্মদ(সঃ) কী বলে গেছেন! ধর্ম চর্চার জন্যে তিনি রেখে গেছেন কুরআন ও সুন্নাহ। পবিত্র গ্রন্থ কোরআনের পরেই অবস্থান সহীহ হাদিসের, যেহেতু কোরআন ও হাদিস ইমামদের হাতে রয়েছে; তাহলে আবার নতুন করে কোন ইন্তিফাদা?



সর্বশেষ বলতে চাই, এই ভি ডি ও বার্তার সাথে জামাত শিবির তথা হেফাজতের সম্পর্কও থাকতে পারে বলে আমার অভিমত। জামাত শিবিরের দ্বারা সব কিছুই সম্ভব, হয়ত বিরাট অঙ্কের টাকা খরচ করে এই ভি ডি ও বানিয়েছে। কিন্তু এখানে আরেকটা সংশয় থেকে যায়, জানুয়ারি নাগাদ আমেরিকার তৈরি করা একটি রিপোর্টে এই বিষয়টি উঠে আসছিল। কিন্তু কোন তথ্যসূত্র উল্লেখ করা হয় নি ঐ রিপোর্টে। ১৫ তারিখে অন লাইনে প্রকাশিত বি ডি ও টির বিষয় কী করে তাদের আগেই জানা সম্ভব হল! সময় এসেছে সব কিছু হিসেব মিলিয়ে দেখার, তবে এও বলে দিতে পারি ৫ সংখ্যা বিশিষ্ট দিনে বাংলাদেশে আরও অনেক কিছুই ঘটে যেতে পারে।



বর্তমানেঃ

হিসেব মিলে গেছে এখন, ভি ডিও টি আল কায়েদা পাঠায়নি। আমেরিকা থেকে এটি অন লাইনে প্রথম আপলোড হয় এবং এখনো বলছি এই আপলোডের পেছনে অবশ্যই জামাত শিবিরের হাত রয়েছে। সেটাও খুঁজে বের করা সময়ের কাজ মাত্র। Source: http://bangladeshpress.com

মন্তব্য ১ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (১) মন্তব্য লিখুন

১| ১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ সকাল ১০:৫৪

স্পেশাল সালমান বলেছেন: ভাই আপনি কতখানি নিঃসন্দেহ যে মসজিদের ইমামের সম্মানহানি হয়নি? তাবলীগ জামাতের দিকে সন্দেহের তীর যায় নি?

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.