![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
বাংলাদেশ বর্তমানে ১৬ কোটি মানুষের একটি দেশ। পৃথিবীর অনেক উন্নত দেশ থেকে মন্তব্য করা হয়েছিল বাংলাদেশ খাদ্য ঘাটতিতে পড়বে। কিন্তু তাদের মন্তব্য মিথ্যে প্রমাণিত হয়েছে। বাংলাদেশের মানুষের মাথাপিছু আয়, বাংলাদেশ ব্যাংকের রিজার্ভ ফান্ড নিয়েও দেশে বিদেশে যে নেতিবাচক বক্তব্য দেয়া হয়েছিল, সে সব বক্তব্য আজ তাদেরকে প্রত্যাহার করে নিতে হচ্ছে। বর্তমান সরকার থেকে যখন দাবি করা হচ্ছিল বাংলাদেশ ২০২১ সালের মধ্যে একটি মধ্য আয়ের দেশ বলে স্বীকৃতি পাবে, তাদের সে দাবিকেও অনেকে তুড়ি মেরে উড়িয়ে দিতে চেষ্টা করেছিলেন। কিন্তু দিন যত যাচ্ছে, বিরূপ সমালোচনাকারীদের সুর খানিকটা নরম হয়ে আসছে। বাস্তব সত্যকে অস্বীকার করবার মত মনের জোর আর তাদের থাকছে না। দেশে সন্ত্রাস এবং জঙ্গিবাদের যে উত্থান ঘটতে শুরু করেছিল, বর্তমান সরকার সে জঙ্গিবাদের উত্থানকে অত্যন্ত সাফল্যের সাথে থামিয়ে দিতে সমর্থ হয়েছেন। রাজনৈতিক অস্থিরতাও দিন দিন কমে আসছে। বিরোধী রাজনৈতিক দল বিএনপি বর্তমান সরকারের বিরুদ্ধে যে অভিযোগগুলো উত্থাপন করছে, দেশের আপামর মানুষের কাছে তা মোটেই গ্রহণযোগ্য হচ্ছে না। যে কারণে পৌরসভা নির্বাচন অত্যন্ত শান্তিপূর্ণ পরিবেশে অনুষ্ঠিত হতে পেরেছে। এসব ঘটনা দেশের মানুষকে ক্রমেই আত্মপ্রত্যয়ী করে তুলছে। সরকারের সাহসী পদক্ষেপের কারণে একদিকে যেমন যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের রায় বাস্তবায়ন করা সম্ভব হচ্ছে, অপরদিকে নিজেদের অর্থায়নে পদ্মা সেতুর মত একটি বিশাল সেতু নির্মাণ কাজ দ্রুত সমাপ্তির দিকে এগিয়ে চলেছে। দেশের রাজনৈতিক সমস্যার সমাধান করতে পেরেছেন বলেই দেশ অর্থনৈতিকভাবে উন্নত হতে শুরু করেছে। শেখ হাসিনার রাজনৈতিক প্রজ্ঞা ও দূরদর্শিতার কারণেই এমনি ঘটছে। সমগ্র পৃথিবী আজ অবাক বিস্ময়ে বাংলাদেশের দিকে তাকিয়ে আছে। ভৌগোলিক কারণে বাংলাদেশের গুরুত্ব দিন দিন বৃদ্ধি পাচ্ছে। বাংলাদেশকে আন্তর্জাতিক সন্ত্রাসী গোষ্ঠী এক সময় তাদের নিরাপদ ঘাঁটি হিসেবে ব্যবহারের সুযোগ লাভ করেছিল। এই সন্ত্রাসী গোষ্ঠীকে যদি শেখ হাসিনা কঠোর হস্তে দমন করতে না পারতেন, সে ক্ষেত্রে শুধু ভারতীয় উপমহাদেশ নয়, সমগ্র বিশ্বশান্তি মারাত্মক হুমকির সম্মুখীন হয়ে পড়তো।
বিএনপি নেতাদের মুখে মাঝে মাঝে উচ্চারিত হয়, দেশের মানুষ ভালো নেই, দেশ থেকে গণতন্ত্র নির্বাসিত হয়েছে, আন্দোলনের মাধ্যমে সরকারকে হটাতে হবে, সরকারের দিন ফুরিয়ে গেছে ইত্যাদি। বিএনপি নেতাদের এসব কথা দেশের মানুষের কাছে কোনো রকম গ্রহণযোগ্যতা পায়নি। বরং দেশের মানুষ মনে করে বর্তমান সরকারের শাসনকালে দেশের সাধারণ মানুষ ভালো আছে বরং সন্ত্রাসীরা ভালো নেই। জামায়াত-বিএনপি একজোট হয়ে গণতন্ত্র উদ্ধারের নামে পেট্রোল বোমা হামলার মাধ্যমে যে ভাবে মানুষকে পুড়িয়ে মারছিল, রেল লাইন উপড়ে ফেলে ট্রেন লাইনচ্যুত করে পথচারীদেরকে হত্যার যে পথ বেছে নিয়েছিল, দেশের মানুষের কাছে আজ স্পষ্ট হয়েছে শুধু জামায়াত নয় বিএনপিও সন্ত্রাসী দল হিসেবে পরিগণিত হয়েছে। সরকারের কঠোর শাসনে সেই সন্ত্রাসী জোট যে আজ মোটেই ভাল নেই, দিন দিন তা স্পষ্ট হয়ে উঠছে। সন্ত্রাসী কার্যকলাপ বাংলাদেশের মানুষ মোটেই পছন্দ করে না। যে কারণে জামায়াত-বিএনপির সরকার বিরোধী আন্দোলনের ডাকে দেশবাসীর কাছ থেকে কোনে রকমা ইতিবাচক সাড়া মেলেনি। জামায়াত এবং বিএনপি আজ সম্পূর্ণ জনবিচ্ছিন্ন হয়ে পড়েছে। শুধু তাই নয় সামগ্রিক পরিস্থিতি বিবেচনায় ধারণা করা যাচ্ছে রাজনৈতিকভাবে জামায়াত-বিএনপি জোট দেউলিয়া বলে প্রতীয়মান হচ্ছে।
দেশে একটি শুভবুদ্ধিসম্পন্ন বিরোধী দল থাকা প্রয়োজন। কিন্তু বাংলাদেশে বর্তমানে তেমন বিরোধী দল প্রায় অনুপস্থিত। জামায়াতের সঙ্গ ত্যাগ না করলে বিএনপিকে দেশবাসী গ্রহণ করবে না, এমন বার্তা বিগত পৌরসভার নির্বাচনে দেশের বিবেকবান ভোটারগণ স্পষ্ট করে জানিয়ে দিয়েছে। এই বার্তা যদি বিএনপি বুঝতে না পারে, দলটির কপালে অনেক দুঃখ আছে। বিএনপির এই ভগ্নদশায় মনে করা হয়েছিল জাতীয় পার্টি একটি সুবিধাজনক স্থান দখল করে নেবে। কিন্তু জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান হুসেইন মুহাম্মদ এরশাদ যে খামখেয়ালীপনা শুরু করেছেন, তাতে জাতীয় পার্টির অস্তিত্ব আজ বিপন্ন। বিগত পৌরসভার নির্বাচনী ফলাফল বলে দিয়েছে এরশাদ সাহেবের নেতৃত্ব সম্পূর্ণ ব্যর্থ এবং অগ্রহণযোগ্য। কাজেই বলা যায় বাংলাদেশে বর্তমানে বিরোধী দল বলে আর কিছু নেই। এই শূন্যতা গণতন্ত্রের জন্য কাম্য নয়। বিএনপি এবং জাতীয় পার্টির যাঁরা নেতৃত্ব দিচ্ছেন, তাঁরা অন্ধ হয়ে গেলেও প্রলয় কিন্তু বন্ধ থাকবে না। প্রলয়কে মোকাবিলা করবার মত শক্তি যদি তাঁদের না থাকে, সে ক্ষেত্রে বাংলাদেশের রাজনীতি থেকে তাঁরা হারিয়ে যেতে পারেন।
আগের তুলনায় আওয়ামী লীগের প্রতি দেশের মানুষের আস্থা যে বৃদ্ধি পেয়েছে, সম্প্রতি অনুষ্ঠিত পৌর নির্বাচনী ফলাফলে তা স্পষ্ট হয়ে গেছে। জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব বাংলাদেশকে সোনার বাংলায় রূপান্তরিত করতে চেয়েছিলেন, কিন্তু ঘাতকেরা তাঁকে সে সময় দেয়নি। ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট তারিখে বঙ্গবন্ধু এবং তাঁর পরিবার-পরিজনকে অত্যন্ত নির্মমভাবে হত্যা করা হয়। শুধু তাই নয় ১৯৭৫ সালের ৩ নভেম্বরে বঙ্গবন্ধুর চারজন ঘনিষ্ঠ অনুসারী জাতীয় নেতাকে জেলখানার অভ্যন্তরে নিষ্ঠুরভাবে হত্যা করা হয়। খুনীদের উদ্দেশ্য ছিল বাংলাদেশকে পাকিস্তানের কাছে ফিরিয়ে দেয়া, উদ্দেশ্য ছিল বাংলাদেশকে একটি ভিখারি রাষ্ট্রে পরিণত করা। তবে আশার কথা খুনীদের স্বপ্ন সম্পূর্ণ ব্যর্থ হয়ে গেছে। শেখ হাসিনার বলিষ্ঠ নেতৃত্বে বাংলাদেশ আজ সত্যিকার অর্থে সোনার বাংলায় রূপান্তরিত হতে চলেছে। এর শতভাগ কৃতিত্ব বলা যেতে পারে বাংলাদেশের বর্তমান প্রধানমন্ত্রী বঙ্গবন্ধ ুকন্যা শেখ হাসিনার। শুধু বাংলাদেশে নয়, সমগ্র দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ায় সন্ত্রাস দমনের লক্ষ্যে শেখ হাসিনার পদক্ষেপ কতটা সফলতা লাভ করেছে, ফলপ্রসূ হয়েছে, আজ তা মূল্যায়নের সময় এসেছে। দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ায় যে শান্তিপূর্ণ পরিস্থিতি বিরাজ করছে, এর কৃতিত্ব অনেকটাই শেখ হাসিনার প্রাপ্য।
শেখ হাসিনা একজন অসাধারণ রাষ্ট্রনায়ক, একথা যেমন সত্য, তার চেয়ে বড় সত্য শেখ হাসিনার মত সহজ, সরল, নিরহঙ্কার, মানবদরদী খোলা মনের রাষ্ট্রনায়ক বর্তমান পৃথিবীতে খুবই দুর্লভ। এর কিছু কারণ উদাহরণ হিসেবে বিশ্লেষণ করা যেতে পারে। দেশের যাঁরা প্রধানমন্ত্রী হন, তাঁদেরকে কিছু প্রটোকল মেনে চলতে হয়। তাঁদের জীবনের নিরাপত্তার কথা ভেবেই এসব প্রটোকল ব্যবস্থা রাখা হয়েছে। কিন্তু যে সমস্ত নেতা দেশের মানুষকে অধিক পরিমাণ ভালোবাসেন, তাঁদের পক্ষে দেশের প্রচলিত প্রটোকল মেনে চলা কঠিন কাজ। যেমন বঙ্গবন্ধুর ক্ষেত্রে আমরা লক্ষ্য করেছি। বঙ্গবন্ধু অনেক সময় প্রটোকল ভেঙে সাধারণ মানুষের কাছে চলে যেতেন। বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনাও মাঝে মাঝে বাবার পথ অনুসরণ করে চলেছেন। এ বিষয়ে কিছু উদাহরণ তুলে ধরছি— গত ১৮ জানুয়ারি তারিখে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা তাঁর বাসায় একটি পিঠা উত্সবের আয়োজন করেছিলেন। আমন্ত্রিত অতিথি ছিলেন দেশের প্রখ্যাত শিক্ষাবিদ, বুদ্ধিজীবী, পেশাজীবী এবং সাংবাদিকবৃন্দ। শীতকালে পিঠা খেতে গ্রাম বাংলার মানুষ ভালোবাসে। শেখ হাসিনা ছোটবেলায় দাদা-দাদীর বাড়িতে গ্রামের মানুষদের পিঠা প্রীতি খুব কাছ থেকে দেখবার সুযোগ পেয়েছিলেন। গ্রামের সেই দিনগুলোর স্মৃতি এখনও তিনি ভুলে যেতে পারেননি। ছোটবেলার সেই দিনগুলো ফিরিয়ে আনতেই যেন গণভবনে ১৮ জানুয়ারি পিঠা উত্সবের আয়োজন করা হয়। একজন প্রধামন্ত্রীর বাড়িতে পিঠা উত্সব হতে পারে না এমন কথা নয়, তবে পিঠা উত্সবের সময় তিনি যে রাষ্ট্রীয় প্রটোকল মেনে চলেননি, পত্র-পত্রিকার খবর থেকে তা স্পষ্ট হয়ে গেছে। খবরে প্রকাশ ‘শত ব্যস্ততার মাঝে একটি অন্য রকম দিন পার করলেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। আর অন্যরকম দিনটি হচ্ছে নিরাপত্তার ঘেরাটোপ থেকে বেরিয়ে সবার সঙ্গে কুশল বিনিময়। শেখ হাসিনা আগত অতিথিদের সঙ্গে কুশল বিনিময় শেষে নির্দিষ্ট আসনে নয়, সোজা গিয়ে বসলেন ঘাসের ওপর পাতানো শতরঞ্জিতে।’ একজন প্রধানমন্ত্রী তাঁর নির্দিষ্ট আসনে না বসে যখন ঘাসের ওপর পাতানো শতরঞ্জিতে বসেন, তখন বুঝতে হবে প্রধানমন্ত্রীর জন্য যে প্রটোকল রাখা হয়েছিল, সে ব্যবস্থাকে অগ্রাহ্য করে তিনি ঘাসের ওপর পাতা বিছানায় গিয়ে বসেছেন। পৃথিবীতে এরকম খোলামনের দ্বিতীয় কোনো প্রধানমন্ত্রী খুঁজে পাওয়া যাবে বলে মনে হয় না। এখানে শেখ হাসিনা সবার থেকে আলাদা। শেখ হাসিনার সঙ্গে কারও তুলনা হয় না। এ ব্যাপারে শেখ হাসিনা নিঃসন্দেহে অনন্য।
প্রধানমন্ত্রী কতটা আবেগপ্রবণ এবং স্নেহ-বাত্সল তার একটি উদাহরণ এখানে তুলে ধরা যায়। পত্র-পত্রিকার খবর থেকে জানা যায়— “দেশে ফিরেছেন তাজউদ্দিনের পুত্র সাবেক স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী তানজীম আহমেদ সোহেল তাজ। শনিবার রাতে গণভবনে যান তিনি। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আবেগে আপ্লুত হয়ে তাকে জড়িয়ে ধরেন।” (সূত্র: সোনার দেশ, ২৫ জানুয়ারি) এখানেও প্রটোকল ভঙের একটি চমত্কার উদাহরণ। সোহেল তাজ আপন বোনদের কাছ থেকেও এমন আদর ভালোবাসা পেয়েছেন কি না সন্দেহ। কিন্তু বাংলাদেশের মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা প্রকৃত বোনের আদর সোহেল তাজকে উজাড় করে দিয়েছেন। এমন উদাহরণ পৃথিবীর কোনো প্রধানমন্ত্রীর কাছে খুঁজে পাওয়া যাবে কি না সন্দেহ।
শুধু সোহেল তাজের ক্ষেত্রে নয়, আমরা লক্ষ্য করেছি সমাজের ভয়ঙ্কর বিপদগ্রস্ত দুস্থ মানুষদেরকে মাঝে মাঝে সাক্ষাত্কার দিয়ে থাকেন। টেলিভিশনে লক্ষ্য করছিলাম সন্ত্রাসীদের পেট্রোল বোমায় আহত আধপোড়া কিছু মানুষকে সাহায্য দেয়ার জন্য গণভবনে ডেকে নেয়া হয়েছিল। আহত মেয়েদেরকে কাছে পেয়ে শেখ হাসিনা আবেগে আপ্লুত হয়ে তাঁদেরকে বুকে জড়িয়ে ধরে ছিলেন। প্রটোকল ভেঙে এই অসহায় সাধারণ মেয়েদেরকে আদর করতে শেখ হাসিনা এতটুকু দ্বিধা করেননি। এমনটি একমাত্র শেখ হাসিনাই পারেন, অন্য কোনো প্রধানমন্ত্রী পারেন না।
এ ক্ষেত্রে আমরা স্মরণ করতে পারি ঢাকায় ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডে পরিবারের সবাই পুড়ে মারা গিয়েছিল, শুধু দুটি মেয়ে প্রাণে বেঁচে গিয়েছিল। জীবিত দুটির দায়িত্ব গ্রহণ করেছিলেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। তিনি তাদের মায়ের শূন্যস্থান পূরণ করে বললেন— এখন থেকে তিনিই তাদের মা। মায়ের দায়িত্ব পালন করলেন। দুটি মেয়েকে বিয়ে দিয়ে তাদের সুখের সংসার স্থাপন করে দিলেন। এখন পর্যন্ত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা মেয়ে দুটির মায়ের দায়িত্ব পালন করে চলেছেন। মেয়ে দুটির ছেলে-মেয়েদের তিনি নানী বনে গেছেন। এমন উদাহরণ শেখ হাসিনাই স্থাপন করতে পেরেছেন, পৃথিবীর অন্য কোনো প্রধানমন্ত্রী মানবপ্রেমের এমন উদাহরণ স্থাপন করতে পারেননি। সবচেয়ে বড় কথা অসহায় মানুষের মধ্যে মমত্ববোধের প্রকাশের ক্ষেত্রে শেখ হাসিনার কোনো রকম কৃত্রিমতা নেই। প্রধানমন্ত্রীর জন্য নির্ধারিত রাষ্ট্রীয় প্রটোকল ভেঙে অসহায় মানুষকে নিজের কাছে টেনে নেবার ক্ষমতা শেখ হাসিনার যেমনটি আছে, আর কোনো প্রধানমন্ত্রীর তা নেই। এ ক্ষেত্রে আমাদের প্রধানমন্ত্রী অনন্য এবং অসাধারণ।
২| ২৮ শে জানুয়ারি, ২০১৬ সকাল ১১:৩৯
রাশেদ রাহাত বলেছেন: সত্যি ভালোই চলছে।
৩| ২৮ শে জানুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১২:১০
মায়া৯৩ বলেছেন: মনে হচ্ছে বিটিভি র খবর পড়ছি....
৪| ২৮ শে জানুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১২:১৫
কলাবাগান১ বলেছেন: হাওয়া ভবনের খবরের চেয়ে বিটিভির খবর তাও ভাল
৫| ২৮ শে জানুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ২:৫৬
বিপরীত বাক বলেছেন: কলাবাগান১ বলেছেন:
হাওয়া ভবনের খবরের
চেয়ে বিটিভির খবর তাও
ভাল।
হাছাকথা। সহমত।
©somewhere in net ltd.
১|
২৮ শে জানুয়ারি, ২০১৬ সকাল ১১:১৪
*** বলেছেন: দেশ এখন আগের চেয়ে অনেক ভালো চলছে ।