১| ০৪ ঠা মার্চ, ২০১৬ দুপুর ১২:৪৯

বিজন রয় বলেছেন: উনাকে পাকিস্তানে আবার ঢুকতে দেয় কিনা কি জানি।

উনাকে ধন্যবাদ।

২| ০৪ ঠা মার্চ, ২০১৬ দুপুর ১২:৫০

মুনির মুহাম্মদ বলেছেন: ঘটনাটা সত্যি হলে আমি লজ্জিত

৩| ০৪ ঠা মার্চ, ২০১৬ দুপুর ১২:৫৬

রাইসুল ইসলাম রাণা বলেছেন: ক্রিকেট'টাই আমার পছন্দ না আর ক্রিকেটকে যাঁরা দেশপ্রেমের নিদর্শনভাবে তাঁদের আরো না।

৪| ০৪ ঠা মার্চ, ২০১৬ দুপুর ১২:৫৯

ক্ষুদ্রমানব বলেছেন: ব্যাপারটা বাঙালি জাতির জন্য খুবই লজ্জা জনক ।
অতিথি কিভাবে আপ্যায়ন করতে হয় তা বাঙ্গালীরা দেখিয়ে দিলো।
তীব্র নিন্দা জানাই এই সব হিনমনস্ক ব্যাক্তি বর্গের প্রতি যাদের কারনে বাঙালি জাতির দুর্নাম সারা বিশ্বে ছড়িয়ে পড়ছে।

৫| ০৪ ঠা মার্চ, ২০১৬ দুপুর ১:০১

শাহাদাত হোসেন বলেছেন: ঘটনা সত্যি হলে এটা যারা ঘটিয়েছে তাদের ধরে প্যাদানো উচিত।

৬| ০৪ ঠা মার্চ, ২০১৬ দুপুর ১:৩০

প্রতিবাদী ডাঃ আবদু সালাম বলেছেন: এটা খুব কঠিন ব্যপার বলে মনে হয়নি!! কারন পাকিস্তানের সাথে বাংলাদেশের কুটনৈতিক সম্পর্ক এত খারাপ না। যদি কুটনৈতিক সম্পর্ক খারাপ হতো তা হলে পাকিস্তান বাংলাদেশে এসে খেলাধূলা করতে পারতোনা।

যেহেতু কুটনৈতিক সম্পর্ক ভালো সেহেতু ব্যপারটি সৌজন্যসূচক নিলেই বিতর্ক থেমে যায়।

৭| ০৪ ঠা মার্চ, ২০১৬ দুপুর ১:৪০

দিশেহারা আমি বলেছেন: বড় লজ্জার বিষয়।
এরা একজন বিদেশি ক্রিকেটপ্রেমিকেই নয়, এরা দেশের পতাকারও অবমাননা করেছে।পতাকা কারো গলায় জোর করে পরিয়ে দেবার জিনিস নয়।
ছবি দেখে এই আবাল গুলোকে সনাক্ত করে যথাযত ব্যাবস্থা নেওয়া হউক।

৮| ০৪ ঠা মার্চ, ২০১৬ দুপুর ২:০৪

উদাস কিশোর বলেছেন: ধিক্কার জানাই ।
তীব্র নিন্দা......................

৯| ০৪ ঠা মার্চ, ২০১৬ দুপুর ২:১৬

সায়ান তানভি বলেছেন: এরা বিকৃত রুচির ।

১০| ০৪ ঠা মার্চ, ২০১৬ দুপুর ২:৩৬

ডা: শরীফুল ইসলাম বলেছেন: বাংলাদেশীরা অতিথিপরায়ণ জানতাম, কিন্তু জোর করে এসবের মানে কি?

১১| ০৪ ঠা মার্চ, ২০১৬ দুপুর ২:৪২

গোধুলী রঙ বলেছেন: আনন্দবাজারের মাশরাফির সাক্ষাতকারটাই এইসব দেশপ্রমিকের জন্য আদর্শ জবাব।

//
প্র: যেমন আপনি বলেছেন ক্রিকেটকে জাতীয়তাবাদের স্তম্ভ হিসেবে দেখাটা আপনি সমর্থন করেন না।

মাশরফি: আমি নিজের মনের কথা বলেছি। আমি মনে করি দিনের শেষে খেলাটা একটা বিনোদন। তাও তো ক্রিকেট হল স্পোর্টসের একটা অংশ। পুরো খেলা নয়। সেখানে এত হিরো ওয়ারশিপের দরকার কী?
//

http://www.anandabazar.com/khela/exclusive-interview-of-bangladesh-captain-mashrafe-mortaza-1.324151

১২| ০৪ ঠা মার্চ, ২০১৬ বিকাল ৩:০০

কানিজ রিনা বলেছেন: আচ্ছা ওই লোকই যদি ভালবেসে আমাদের
দেশের পতাকা পরতে চায় তখন কি করা
যায় বলুন। ওরা খেলায় হেরেছে এক সময়
যুদ্ধেও হেরেছে। তাই আবগতো থাকতেই পারে
আমাদের দেশের মানুষ কত ভাল মানুকতা।
ওরা বুঝুক পাকিস্তান সামরীক শাসক কিভাবে
আমাদের নিপীরন করেছে ওরা বুঝুক।আমারও
রাগ হচ্ছিল কিন্তু চিন্তা করে দেখলাম। আমাদের ওরা এদেশে এসে খাচ্ছ ঘুমচ্ছে
খেলছে আর গায়ে একটু পতাকা জড়লো
যদিও পতাকা বলে কথা। তথাপি একটু
ভাবুন এটা নিয়ে রাজ নীতি না করাই ভাল।
আমরা বাঙালিরা বোকামী করি আর
সরকারকে দায়ভার চাপাই। তাই পরিস্থিতি
ঘোলাটে না করে সাভাবিক থাকাই মঙ্গল।

১৩| ০৪ ঠা মার্চ, ২০১৬ বিকাল ৩:০৫

প্রামানিক বলেছেন: এটা কি সেই পাকিস্তান সাপোর্টার জলিল মিয়া? যদি তাই হয় তবে পাকিস্তানীর গায়ে বাংলাদেশের পতাকা ঝুলানো আমি মেনে নিতে পারছি না।

১৪| ০৪ ঠা মার্চ, ২০১৬ বিকাল ৪:৪৬

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: জোর করে কোন কাজ করা ঠিক নয়। তবে এখানে চারখানা ছবি দেখে জোর জবরদস্তির বিষয়টি আমার কাছে পরিস্কার হয়নি।

১৫| ০৪ ঠা মার্চ, ২০১৬ রাত ৯:৫১

যোগী বলেছেন: আবালের বাচ্চারা থামবি? তোদের মাথায় একফোটা ঘিলু নাই কেমনে রাস্তায় চলিস?

১৬| ০৫ ই মার্চ, ২০১৬ সকাল ৭:৩৯

মুহিব মোরসালিন বলেছেন: আসুন যোগী দাদা এটাও একটু পড়ি, কেননা হলুদ সাংবাদিকতায়য় ছেয়ে আছে আমাদের বর্তমান সাংবাদিক সমাজ!

১৭| ০৫ ই মার্চ, ২০১৬ দুপুর ১২:২৯

প্রািন্ত বলেছেন: অতিভক্তি চোরের লক্ষণ। আওয়ামীলীগ নেতাদের এমন লোক দেখানো দেশপ্রেম দেশের মানুষকে লজ্জায় ফেলে দেয়, কিন্তু এদের লজ্জা হয় না।

১৮| ০৫ ই মার্চ, ২০১৬ দুপুর ১:১৭

ইয়েলো বলেছেন: ইলিয়াস মোল্লা না এই মোচ ওয়ালা লোকটা?ইলিয়াস তো আরেক রাজাকার।হালায় পতাকার সম্মান কি বুঝে?

১৯| ০৫ ই মার্চ, ২০১৬ দুপুর ২:২০

আলী বলেছেন: Click This Link

২০| ০৫ ই মার্চ, ২০১৬ দুপুর ২:২২

আলী বলেছেন: 'কেউ জোর করেনি, বাংলাদেশের পতাকা নিজেই নিয়েছিলাম'
ঢাকার মাঠে পাকিস্তানের একজন সমর্থককে জোর করে বাংলাদেশের পতাকা পরিয়ে দেবার অভিযোগ নিয়ে ফেসবুকসহ সামাজিক যোগাযোগের মাধ্যমগুলোতে নানা আলোচনা সমালোচনার প্রেক্ষাপটে সেই পাকিস্তানী সমর্থক বলছেন মাঠে তিনি কোন হেনস্থার শিকার হননি।
অভিযোগ উঠেছে , ঢাকার মিরপুর এলাকার বাসিন্দা আওয়ামী লীগ দলীয় সংসদ সদস্য ইলিয়াস উদ্দিন মোল্লার উৎসাহে এবং তার সামনেই জোর করে পাকিস্তানী নাগরিককে বাংলাদেশের পতাকা পরিয়ে দেয়া হয়।
তবে মিস্টার মোল্লা এমন অভিযোগ প্রত্যাখ্যান করে বলেছেন তার বিরুদ্ধে ফেসবুকে মিথ্যা ও বানোয়াট খবর প্রচার করা হয়েছে।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে রাতে মোহাম্মদ বশির নামে ওই পাকিস্তানি সমর্থক বিবিসি বাংলাকে বলেন বাংলাদেশ যখন জিতল তখন তিনি তার এক বন্ধু সোয়েব আলীর কাছ থেকে বাংলাদেশের পতাকা নিজেই চেয়ে নিয়েছিলেন।
“আমি বললাম বাংলাদেশের পতাকাটা আমাকে দাও। তারপর আমি নিজেই নিলাম পতাকাটা এবং আমি খুবই খুশী। আমি বললাম বাংলাদেশ জিন্দাবাদ”।
ছবিতে আপনাকে কাঁদতে দেখা গেছে, কেন ? --এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, “কারণ পাকিস্তান হেরেছে। কেউ যখন হারে চোখ থেকে তো পানি আসেই। কেও আমাকে কষ্ট দেয়নি। পাকিস্তান হেরেছে বলেই একটু কেঁদেছি”।
বাংলাদেশের পতাকা গায়ে চড়াতে কেউ জোর করেছে কি-না- এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, “আমি বয়স্ক বলে বাংলাদেশী এক বন্ধু আমার সাথে আমার রুমেই থাকে। সেই আমার যত্ন নিয়ে থাকে। তার হাতেই বাংলাদেশের পতাকাটা ছিলো। আমি বললাম পতাকাটা আমাকে দাও। তোমার বাংলাদেশ জিতেছে, আমি বাংলাদেশের পতাকা বহন করতে চাই, কেউ আমাকে জোরে করেনি। আমি নিজেই নিয়েছিলাম”।
তিনি বলেন অনেক সময় ভারত জিতলেও আমি ভারতের পতাকা নেই। ভারতের মানুষ ভালো। বাংলাদেশের মানুষ অত্যন্ত ভালো।
'বশির চাচা' হিসেবে সমর্থকদের কাছে পরিচিত হওয়া মোহাম্মদ বশির বলেন শুরুতে আমি পাকিস্তানের পতাকা নেয়ার সময় দু একজন তাকে সরে যেতে বলেছিলো যার মধ্যে একজন ফটোগ্রাফারও ছিলো। এটি তাকে কিছুটা কষ্ট দিয়েছিলো। কিন্তু পরে কোন ঘটনা ঘটেনি।
এর আগে সামাজিক যোগাযোগের মাধ্যম ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়া একটি ছবিতে দেখা যায়, ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ দলীয় সংসদ সদস্য ইলিয়াস উদ্দিন মোল্লার সামনে বাংলাদেশী পতাকা জড়ানো সেই পাকিস্তানী সমর্থক কাঁদছেন।
ফেসবুকের বিভিন্ন পোস্টে জানা যায়, সেই পাকিস্তানী নাগরিকের নাম বশির আহমেদ (যদিও প্রকৃত নাম মোহাম্মদ বশির)। পাকিস্তান দল যেখানেই খেলতে যায়, তাকে সে মাঠে গিয়ে তার দলকে সমর্থন জানান।
ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়া ছবিগুলোতে দেখা যাচ্ছে, পাকিস্তানী সেই সমর্থন যখন কাঁদছেন তখন তাকে ঘিরে বেশ কয়েকজন নারী-পুরুষ উল্লাস করছেন এবং মোবাইল ফোনে ছবি তুলছেন।
তাদের মাঝখানে সংসদ সদস্য ইলিয়াস উদ্দিন মোল্লাকে নির্বিকারভাবে বসে থাকতে দেখা যাচ্ছে। একটি ছবিতে সেই পাকিস্তানী সমর্থকের সাথে সংসদ সদস্যকে কথা বলতেও দেখা যাচ্ছে।
আমি ওরে ধরিও নাই, ছুঁইও নাই : ইলিয়াস মোল্লা
সংসদ সদস্য ইলিয়াস উদ্দিন মোল্লা বিবিসি বাংলাকে বলেন, “এটা সম্পূর্ণ মিথ্যা ও বানোয়াট। ও পাকিস্তানের সাপোর্টার আমি ওকে দেখিও নাই। আমি অনেকদূরের থেকে দেখছি ওকে কে বা কারা বাংলাদেশের পতাকা ওর গায়ে লাগিয়ে দেয়া হয়েছে।”
তিনি আরো বলছিলেন, “ তখন আমি এমন একটা জায়গায় বসছিলাম নিচে মাঠের সাথেই। আমার সামনে শেষ কর্নার পর্যন্তই ছিল। তা আমি বললাম যে এখানে তোমরা হুড়াহুড়ি কইর না। আমি চুপচাপ বসে আছি। আমি ওরে ধরিও নাই, ছুঁইও নাই। এবং আমি বলছি এখানে তোমরা কোন কিছু কইর না। তোমরা চলে যাও।”
ইলিয়াস মোল্লা বলছেন, পাকিস্তানের সেই সমর্থকদের সাথে তার কোন কথা হয়নি। এ রকম কোন ছবি কেউ দেখাতে পারবেনা।
মি: মোল্লা বলেন, “আমি বসা ছিলাম। উঠিও নাই। আমি বলছি যে তোমরা এই লোকটারে এদিকে আনতেছ কেন? উনি পাকিস্তানের সাপোর্টার। উনি ওনার দেশকে ভালোবাসে। ওরটা ও যা ইচ্ছা তাই করবে। যখন আসতেছে তখন লোকটার মুখে আমি একটা শব্দ পাইছিলাম পাকিস্তান জিন্দাবাদ। আর সবাই বলে যে বাংলাদেশ। শুধু এই টুকুই শুনলাম।”
তিনি অভিযোগ করেন তার বিরুদ্ধে ফেসবুকে মিথ্যা বানোয়াট খবর ছড়ানো। এ ধরনের ‘ভিত্তিহীন খবর’ ছড়ানোর তিনি আওয়ামী লীগের রাজনৈতিক প্রতিপক্ষ বিএনপি-জামায়াতকে দোষারোপ করেন।

২১| ০৫ ই মার্চ, ২০১৬ বিকাল ৩:০৫

ইসটুপিড বলেছেন: ১৯৭২ থেকে ১৯৭৫। একটা দেশ দুনিয়ার এমন কোন সংগঠন নেই, যেখানে লবিং চালায়নি বাংলাদেশকে যেন স্বীকৃতি না দেয়া হয়।

মুশতাক। একজন খুনি প্রেসিডেন্ট বাংলাদেশের। তার সাথে আতাত চালানো হয়েছিল আবার ফাকিস্তান রিইউনিফিকেশন করা যায় কিনা।

২০১৫। একজন ওয়ার ক্রিমিনালকে সম্মানজনক মৃত্যু দেয়ার রায় হয়েছে বাংলাদেশে (পাছায় বাঁশ ঢুকিয়ে, সারা শরীর টুকরা টুকরা করে শুয়র দিয়ে খাওয়ানো উচিত ছিল, সেখানে ফাঁসি দেয়া হয়েছে)। তখন একটা দেশ থেকে প্রতিবাদ জানানো হল, মৃত্যুদন্ড দেয়া অণ্যায় হয়েছে, কারণ সেই ওয়ার ক্রিমিনাল শান্তির জন্য হাজার হাজার লোককে মেরেছে, শয়ে শয়ে রেপ করতে দিয়েছে, বাড়ি পুড়িয়েছে; ঐ দেশটির অস্তিত্বের সংহতির জন্য।

এই বুড়া লোকটা সেই দেশটির একজন প্রতিনিধি, যারা আমাদের বর্বর মনে করে বর্বরতার প্রতিবাদে প্রাণ দিয়েছিলাম বলে। এর চৌদ্দগুস্টির জন্য বিশাল সম্মান যে আমাদের পতাকার স্পর্শ ও পেয়েছে। এবং আমাদের জন্য চূড়ান্ত অপমান যে আমরা আমাদের পতাকা ওর অপবিত্র শরীরে ছুইয়েছি। লজ্জা একটাই যে কাজটা একটা চেতনাধারী করেছে এবং বুঝতেও পারেনি কি/কেন করেছে, যারা স্বাধীনতা নিয়ে এখন ব্যবসা করে।

আমি ঐদেশটার ভাষায় একজন বর্বর। এই বর্বরভূমির লোকজন এই কাজ করলে সেটা কোনদিক থেকে ভুল হল সেটা বুঝতে পারছি না। আমি বর্বর, পৃথিবীর প্রতিটি কোণায় আমি এরচেয়ে জঘণ্য ব্যবহার করার চেষ্টা করব ঐ সুসভ্য(!) দেশটির নাগরিকদের সাথে। এই বুড়াকে কেউ স্টেডিয়ামে গ্যাং-রেপ করলেই আমার আনন্দ লাগত। এতে আপনার কষ্ট লাগলে আমার কিছু করার নেই।

২২| ০৫ ই মার্চ, ২০১৬ বিকাল ৩:৩৩

কঙ্কাল দ্বীপ বলেছেন: কি ঘটনার কি বানাইলেন!!!! এর নাম ছবির কারসাজী! কিছুদিন আগেও সুধীর কে নিয়ে এরকম রটনা রটানোর চেষ্টা করেছিলো কিছু প্রো ভারতীয়। বাংলাদেশের আপনাদের মতো কিছু কুলাঙ্গার প্রো-পাকিস্তানী আর প্রো-ইন্ডিয়ান আছে বলেই দেশটার এতো বিপদ। যতদিন না পর্যন্ত দেশ থেকে প্রো-পাকিস্তানী আর প্রো-ইন্ডিয়ান তাড়ানো না হবে, ততদিন পর্যন্ত দেশটা এগোবে না।

২৩| ০৫ ই মার্চ, ২০১৬ বিকাল ৩:৩৫

কঙ্কাল দ্বীপ বলেছেন: টাইগার শোয়েব ওর সামান্য ইনকামের যতো টাকা এই দুই জনকে (সুধীর আর রশীদ) কে খাওয়ায়, তার সহস্র ভাগের এক ভাগও কিন্তু এই দুই অতিথির কাছ থেকে ফেরৎ পাবে না, এমনকি বাঙালী ফেরৎ পাবার আশাও করে না। আগে বাংলাদেশী হন, অন্যের পা চাটা বন্ধ করেন, মিথ্যাকে সত্য বানানো বন্ধ করেন।