![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
যুক্তরাষ্ট্র ইসলামের বিরুদ্ধে যুদ্ধে লিপ্ত রয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন মার্কিন সেনা বাহিনীর একজন মনোচিকিৎসক। এ রকম একটি সেনাবাহিনীতে চাকরি করার জন্য তিনি দুঃখ প্রকাশও করেছেন।
এই সেনা কর্মকর্তার নাম মেজর নিদাল মালিক হাসান। ২০০৯ সালে টেক্সাসের সামরিক ঘাটিতে ব্যাপক গোলাগুলির জন্য বর্তমানে সামরিক আদালতে তার বিচার চলছে।
রবিবার ফক্স নিউজ- কে দেয়া এক বিবৃতিতে নিদাল মালিক বলেন, ‘আমি এমন একটি সরকারের দুষ্কর্মে সহায়তা করেছি যারা প্রকাশ্যেই স্বীকার করে যে তারা ‘দুনিয়ায় আল্লাহর আইনই হবে সর্বোচ্চ আইন’ মুসলমানদের এই বিষয়টিকে ঘৃণা করে।’
তাকে প্রশ্ন করা হয়, এটা ইসলামের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করার সামিল কি না? তিনি বলেন, ‘অবশ্যই তাই এবং আমিও একাজে অংশ নিয়েছিলাম।’
বিবৃতিতে নিদান মালিক বলেন, ‘প্রথমেই আমি সর্বশক্তিমান আল্লাহর কাছে ক্ষমা চাই। আমি মুজাহিদ, ঈমানদার এবং নিরাপরাধ লোকদের কাছেও ক্ষমা এবং দোয়া চাই। মুসলমানদের বিরুদ্ধে, তাদের ধর্ম ও দেশের বিরুদ্ধে অবৈধ ও অনৈতিক আগ্রাসনে অংশ নেয়ায় আমি তাদের কাছে ক্ষমা প্রার্থনা করছি।’
ফিলিস্তিনি বংশোদ্ভূত নিদাল মালিক যুক্তরাষ্ট্রের ফিলিস্তিন নীতিরও সমালোচনা করেন।
২০০৯ সালের ৫ নভেম্বর ফোর্ট হুডে ১৩ জনকে গুলি করে হত্যা এবং ৩০ জনেরও বেশি লোককে আহত করার অভিযোগ আনা হয়েছে নিদাল মালিকের বিরুদ্ধে। অভিযোগ প্রমাণিত হলে তার মৃত্যুদণ্ড হতে পারে।
৬ আগস্ট তার কোর্ট মার্শাল শুরু হবে। আদালতে তিনি নিজেই আটর্নির ভূমিকা পালন করছেন। News-RTNN
২| ৩১ শে জুলাই, ২০১৩ সকাল ৮:০০
রিফাত হোসেন বলেছেন: ২০০৯ সালের ৫ নভেম্বর ফোর্ট হুডে ১৩ জনকে গুলি করে হত্যা এবং ৩০ জনেরও বেশি লোককে আহত করার অভিযোগ আনা হয়েছে নিদাল মালিকের বিরুদ্ধে। !!!
©somewhere in net ltd.
১|
২৯ শে জুলাই, ২০১৩ দুপুর ১:৫৪
নূর আদনান বলেছেন: স্যালুট বসসস........