![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
বৃহস্পতিবার ভোরে রাজধানীর ডেমরায় ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশনের (ডিসিসি) ময়লার ‘ডাম্পিং স্টেশন’ থেকে বস্তাবন্দি অজ্ঞাত লাশের কঙ্কাল, মাথার খুলি ও হাড়গোড় উদ্ধার হওয়ায় হেফাজতে ইসলামীর অভিযোগ আরও প্রকট হয়ে উঠেছে বলে দাবি করেছেন ইসলামী ঐক্যজোটের নেতারা।
শনিবার বিকেল ৩টায় ইসলামী ঐক্যজোটের লালবাগের কার্যালয়ে এক জরুরি সভায় নেতারা এ দাবি করেন।
নেতারা বলেন, আমরা জোর দিয়ে বলতে পারি এক সঙ্গে এতগুলো লাশ ময়লার স্তুপে কি করে আসে। এতেই ইঙ্গিত বহণ করে ৫ মে রাতে শাপলা চত্বরের ঘটনায় হেফাজতের কর্মীদের লাশ গুম হয়েছে।
নেতারা বলেন, আমাদের ধারণা, শাপলা চত্বরে হেফাজতে ইসলামীর নেতাকর্মীদের ওপর চালানো হত্যাযজ্ঞের পর সরকার পরিকল্পিতভাবেই লাশ গুম করেছে। এ ঘটনার পরপরই আন্তর্জাতিক সংবাদ চ্যানেল আল জাজিরাসহ বিভিন্ন গণমাধ্যম বেশ কয়েকটি প্রতিবেদন প্রচার করা হয়েছে।
তারা বলেন, আমরা মনে করি, ইদানিং যেভাবে ময়লার ডাস্টবিনে, খালে, বিলে, নদীতে গুম হওয়া অজ্ঞাত ব্যক্তিদের লাশ পাওয়া যাচ্ছে। এতে করে দেশের প্রতিটি নাগরিক তাদের নিরাপত্তা নিয়ে উদ্বিগ্ন। মহাজোট সরকার দেশের জনগণের নিরাপত্তা দিতে পুরোপুরি ব্যর্থ।
নেতারা বলেন, সরকার আলেম ওলামাদের মধ্যে বিভক্তি ছড়ানোর যে অপকৌশল হাতে নিয়েছে। তা কোনো দিন বাস্তবায়ন হবে না। ৫ মে‘র শাপলা চত্ত্বরের গণহত্যা দেশের আলেম ওলামা ও তাওহিদী জনতার চোখ খুলে দিয়েছে।
সভায় জোট চেয়ারম্যান মাওলানা আবদুল লতিফ নেজামীর সভাপতিত্বে উপস্থিত ছিলেন মহাসচিব মুফতী ফয়জুল্লাহ, ভাইস চেয়ারম্যান মাওলানা আবুল হাসানাত আমিনী, যুগ্ম মহাসচিব মুফতী মুহাম্মদ তৈয়্যব, অধ্যাপক মাওলানা আবদুল করীম, মাওলানা সহকারী মহাসচিব মাওলানা আহলুল্লাহ ওয়াছেল, মাওলানা আবুল কাশেম, মাওলানা মাঈনুদ্দিন রুহী, মাওলানা যুবায়ের আহমদ, মাওলানা শেখ লোকমান হোসাইন, অর্থ বিষয়ক সম্পাদক মাওলানা জসিম উদ্দীন, সাংগঠনিক সম্পাদক মাওলানা সাখাওয়াত হোসাইন, দপ্তর সম্পাদক মাওলানা রিয়াজাতুল্লাহ, ছাত্র বিষয়ক সম্পাদক মাওলানা আলতাফ হোসাইন, শিল্প ও বাণিজ্য সম্পাদক মাওলানা গাজী ইয়াকুব প্রমুখ।
©somewhere in net ltd.
১|
২৫ শে আগস্ট, ২০১৩ দুপুর ১:৩৭
ইসলাম রফিকুল বলেছেন: ধর্মের নামে অাবারো মিথ্যাচার । এরাই ইসলামের আসল শত্রু । এদের ব্যাপারে সকল মুসলমানকে সজাগ থাকতে হবে । দুইটা কঙ্কালেই হাজার হাজার লাশ গুমের গল্প ফাঁদতে শুরু করেছে । এরা ইসলামী লেবাস ধরে মূলতঃ নিজেদের স্বার্থ সিদ্ধি করতে ইসলামকে সুকৌশলে ব্যবহার করে । এরা নিজেদের জাগতিক স্বার্থে অহরহ মিথ্যাচার করে । যে মুসলমানের মনে আল্লাহ্ র ভয় বা তাক্বওয়া আছে সে বা তারা এভাবে মিথ্যাচার করতে পারে না । যেহেতু এরা এরা অহরহ মিথ্যাচার করে সেহেতু নিশ্চতভাবে বলা যায় এদের মনে খোদাভীতি নাই । এরা ভন্ড, এরা ধর্মব্যবসায়ী --- এদেরকে প্রতিহত করতে হবে ।