![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমার জিবনে প্রথম বেরাতে জাওয়া হয় বান্দরবন। আমরা বেশ কিছু বন্ধুরা মিলে পরিকল্পনা করি যে আমরা পাহাড় দেখবো।কথা মত কাজ গত ১৪সেপ্টেম্বর ২০১৮ আমরা রওনা দেই রাতের গাড়িতে। খুব সকালে নেমে হোটেল আ খানিক বিশ্রাম নেই, তার পরে ঘুরতে বেরহই। বান্দরবান প্রাকৃতিক সৌন্দর্যে ভরা এ জায়গা। যে খানে মেঘ ছুঁয়ে দেখার অভিজ্ঞতা হইয়েছে আমার। খুব মনরম পরিবেশ জা মুগ্ধ করে। বান্দরবান জেলা এটি পার্বত্য চট্টগ্রাম অঞ্চলের অন্তর্গত। চট্টগ্রাম থেকে বান্দরবান জেলার দূরত্ব ৭৫ কিলোমিটার। এ খানে অনেক জাতি বসবাস করে তাদের মদ্দে মারমা রাজা বোমাংগ্রী উ চ প্রু বান্দরবান সার্কেলের, বোমাং রাজা উল্লেখ যোগ্য।বান্দরবন একটি গুরূত্বপূর্ণ পর্যটন কেন্দ্রে বাংলাদেশের।
যা যা দেখেছি
নীলগিরি: লামা উপজেলার উপরে বাংলাদেশের নতুন পর্যটন কেন্দ্র নীলগিরির অবস্তিত। যে খানে বাংলাদেশের দার্জিলিং হিসেবে বলা যায়। সে খানে পাহাড় আর মেঘের বন্দন চলে দিবারাত।খুব ভালোলাগা কাজ করলো মেঘের দেশে। তবে যারা মেঘ ভালোবাসেন তারা জুন-জুলাইতে অর্থাৎ বর্ষাকালে ঘুরতে গেলে ভালোলাগবে। কারণ তখন মেঘের আনাগোনা বেশি থাকে।
নীলগিরি যাওয়ার জন্য আামরা আগে থেকে ল্যান্ডক্রুজার জিপ ভাড়া করতে নিলাম। সময় লাগলো আসা-যাওয়ায় সাড়ে চার ঘণ্টা।
এর পরে স্বর্ণমন্দির : বর্তমানে বান্দরবান জেলার একটি অন্যতম পর্যটন স্পট এই মন্দির এটি বৌদ্ধ ধর্মাম্বলীদের একটি উল্লেখযোগ্য উপাসনালয়।
বান্দরবান ভ্রমণে এই জাদী বা স্বর্ণমন্দিরটি একবার স্বচক্ষে দেখে আসতে পারায় খুব ভালো লাগলো।
সফরে ২য় দিন মেঘলা : মেঘলা মেঘের সাথে মেঘলা পর্যটন কেন্দ্রর কোন মিল নেই। এটি সুন্দর কিছু উঁচু নিচু পাহাড় একটি লেককে ঘিরে গড়ে উঠে। ঘন সবুজ গাছ আর লেকের স্বচ্ছ পানি যা খুব মুগ্ধকর। পানিতে রয়েছে হাঁসের দল তেমনি, ডাঙ্গায় রয়েছে মিনি চিড়িয়াখানা।
৩য় দিন শৈলপ্রপাত: শৈলপ্রপাত বান্দরবান শহর থেকে প্রায় ৭ কিলমিটার সেখানে বেশ কিছু খন গুরলাম।
তার পরে সে খান থকে মিলনছড়ি: মিলনছড়ি বান্দরবান শহর হতে ৩ কিমি হবে পাহাড়ের উচুতে রাস্তার পাশে সবুজের অরন্ন এবং সবুজ প্রকৃতির বুক ছিড়ে সর্পিল গতিতে বয়ে সাঙ্গু নামক মোহনীয় নদীটি।
শহরের পূর্বে পাশে পাহাড়ি ঢালে বয়ে চলা সাঙ্গু নদী দেখতে খুব সুন্দর।
৩ দিন আমাদের খাবার: বান্দরবান শহরে হোটেল এর খাবার তেমন ভালনা। তবে যে হোটেল এ আমরা ছিলাম সে খানে রেস্টুরেন্ট ছিলো । এছাড়া শহর এর ভিতর এ ‘ফিয়েস্তা’ হোটেল এবং বান্দরবান বাজারের কাছে ‘তাজিংডং’ হোটেল। বান্দরবানে সব হোটেলে খাবারের মেনু ভাললেগেছে। এই সফরে তিন দিন খুব ভাল কাটল। যা সারাজীবন সরন্বিয় হয়ে থাকবে।
২| ১৫ ই এপ্রিল, ২০১৯ দুপুর ১২:৩৫
আনু মোল্লাহ বলেছেন: গত মাসে আমিও বান্দরবান থেকে ঘুরে এলাম।
৩| ১৫ ই এপ্রিল, ২০১৯ বিকাল ৩:০৭
মাহমুদুর রহমান সুজন বলেছেন: সুন্দর ভ্রমন কাহিনি। যদি পিকচার থাকতো অনেক ভাল দেখাতো।
৪| ১৫ ই এপ্রিল, ২০১৯ বিকাল ৫:০৫
গরল বলেছেন: আমিতো ভেবেছিলাম ছবি পোষ্ট হবে, ভেতরে কোন ছবি না দেখে হতাশ হয়েছি। বর্ণনার চেয়ে ছবি অনেক বেশী উপভোগ্য।
৫| ১৫ ই এপ্রিল, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:৫২
অজ্ঞ বালক বলেছেন: বান্দরবন গেলেন, ছবি তুলেন নাই? দেন। আমরা যারা যাই নাই একটু সৌন্দর্য দেখি। আর বানান - ঠিক করেন। অভ্র দিয়াই লিখসেন আশা করি, সেইটাতে একডা স্পেল চেকার আছে। কাজে লাগান।
৬| ১৫ ই এপ্রিল, ২০১৯ রাত ৯:১৯
রাজীব নুর বলেছেন: গত বছর বান্দারবান গিয়েছি। অতি মুগ্ধকর পরিবেশ।
৭| ১৫ ই এপ্রিল, ২০১৯ রাত ১১:৩২
মাহমুদুর রহমান বলেছেন: ছবি কোথায়?
©somewhere in net ltd.
১|
১৫ ই এপ্রিল, ২০১৯ দুপুর ১২:০৩
পবিত্র হোসাইন বলেছেন: ভাল লিখেছেন, তবে বানানের অবস্থা আমার মতোই, আমিও অনেক ভুল করি।