নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

বহুদিন আগে কোন এক বারান্দায় শেষ বিকেলের আলোয় আলোকিত উড়ন্ত খোলা চুলের এক তীক্ষ্ণ হৃদয়হরনকারী দৃষ্টি সম্পন্ন তরুনীকে দেখে ভেবেছিলাম, আমি যাদুকর হব। মানুষ বশীকরণের যাদু শিখে, তাকে বশ করে নিশ্চিন্তে কাটিয়ে দিব সারাটি জীবন।

কাল্পনিক_ভালোবাসা

একদিন সব হাসির ময়নাতদন্ত হবে, ফরেনসিক রিপোর্টে লেখা থাকবে - সবই মিথ্যে।

কাল্পনিক_ভালোবাসা › বিস্তারিত পোস্টঃ

গল্পঃ চরিত্রকথন

২৬ শে অক্টোবর, ২০১৩ দুপুর ২:৫৩





গ্রাম অঞ্চলে সৎ, মেধাবী এবং আর্থিকভাবে দরিদ্র একজন মানুষ বেশ জনপ্রিয় একটি চরিত্র। অবস্থা সম্পন্ন ব্যক্তিদের আভিজাত্য ও দানশীলতা প্রকাশের ক্ষেত্রে এই ধরনের মানুষ বেশ গুরুত্বপূর্ন ভূমিকা পালন করে। এই সব চরিত্রদের নাম লজিং মাস্টার বা জায়গীর মাস্টার। বাড়ির সামনে বাগান আর বাইরের ঘরে লজিং মাস্টার যুগ যুগ ধরে একটি অবস্থা সম্পন্ন বাড়িরই প্রতিচ্ছবি



আমি ঠিক তেমনই এক বাড়ির শোভা বর্ধনকারী চরিত্র, নাম জাহিদ। এখন পর্যন্ত জানি, আমি স্থানীয় একটি সরকারী কলেজের শেষ বর্ষের ছাত্র, আমার বাবা মা, ভাই বোন বা পরিবার আছে কিনা তাও জানি না। জানবই বা কিভাবে, যে ভদ্রলোক আমার চরিত্র অংকন করছেন তিনি এক লাইন লিখছেন আর কাটছেন। মাঝে মাঝে তিনি ছুড়ে ফেলে দিচ্ছেন আমার সমগ্র অস্তিত্ব ও পরিচয় বহনকারী সাদা মসৃন পৃষ্ঠাটিকে। খুবই বিরক্তকর এবং একঘেয়েমি একটি ব্যাপার। আগে কখনও আমার সাথে এমনটা হয় নি। ভদ্রলোক খুব সম্ভবত রাইটার্স ব্লক জাতীয় একটি ব্যাপারে আক্রান্ত হয়েছেন। রাইটার্স ব্লক যতখানি না লেখকের সমস্যা তার চেয়ে বেশি সমস্যা আমাদের মত চরিত্রগুলোর জন্য। কেননা লেখকের লেখার পূর্ণতা ছাড়া আমাদের অস্তিত্বের কোন পূর্ণতা নেই। আমরা শুধুই কিছু এলোমেলো অক্ষর আর শব্দের অর্থহীন এক অদ্ভুত জট। এই সময়টা আমি ভীষন অপছন্দ করি, ভীষন রাগও হয়। অবশ্য যে চরিত্রের জীবন মরন অন্যের কলমের খোঁচায় নির্ধারিত, তার এত অনুভূতি থাকা ঠিক নয়।



আমাকে ধৈর্য ধরে অপেক্ষা করতে হয়। আমি জানি একবার লেখা শুরু করলে, এই লেখক ভদ্রলোক গল্পের চূড়ান্ত পরিণতির আগে থামবেন না। তিনি অবশ্য চেষ্টা কম করছেন না। আন্তরিক প্রচেষ্টার অংশ হিসেবে তিনি রুমে চমৎকার একটি লেখার পরিবেশ সৃষ্টি করেছেন। রুমের লাইটগুলো বন্ধ করে জ্বালিয়েছেন টেবিল ল্যাম্প, পর্দা সরিয়ে খুলে দিয়েছেন দখিনের জানালাটিকেও, মাঝে মাঝে সেখান থেকে আসছে একটা শীতল ঝিরিঝিরি হাওয়া। কিন্তু তা স্বত্তেও তিনি খুব বেশি একটা সফল হতে পারছেন না। গত কয়েক ঘন্টায় এই ভদ্রলোক অনেকগুলো চরিত্রকে দুমড়ে মুচড়ে নৃসংশভাবে হত্যা করে ছুঁড়ে ফেলেছেন মেঝেতে। সাদা কাগজের কাফনে মোড়া অসম্পূর্ন চরিত্রগুলোর লাশগুলো দেখে অনেকেই হয়ত ভোরে ঝরে পড়া শিউলি ফুলের সাথে মিল খুঁজলেও খুঁজতে পারেন। কিন্তু তার সৃষ্ট একজন চরিত্র হিসেবে আমি এমন কোন মিল খুঁজে পাই না বরং আমার কাছে তা ডাস্টবিনে ছুঁড়ে ফেলা অবৈধ শিশু ভ্রুনের মত একটি নিষ্ঠুর ও অমানবিক দৃশ্য ছাড়া আর কিছুই নয়।



ঐ ফেলে দেয়া মৃত চরিত্রগুলোর মাঝে অষ্টাদশী এক তরুনীর চরিত্র আমার বেশ পছন্দ হয়েছিল। চরিত্রের শুরুতেই লেখক মেয়ে চরিত্র ধারনকারী আমার চরিত্রটির বেশ যৌন রগরগে একটা দৈহিক বর্ননা দিয়েছিলেন। সেই সাথে ছিল একটা ড্যাম কেয়ার ভাবও। আমি ভেবেছিলাম, এই গল্পে বুঝি আমাকে কোন এক আধুনিক মেয়ের চরিত্র হিসেবে কাজ করতে হবে। হয়ত দেখা যাবে, কোন এক তরুনের সাথে পাল্লা দিয়ে অবাধ যৌনতার মাধ্যমে আমি লড়াই করছে আধুনিকতার স্বাধীনতা অর্জনের জন্য। কিন্তু আবারও আমার মনোভাবকে থোড়াই কেয়ার করলেন ভদ্রলোক। তার কলমের কাছে আবারও নিজেকে আত্মসমর্পণ করতে হলো। ফলে অচিরেই আমি হয়ে গেলাম এক চির হতাশাগ্রস্ত তরুনীর চরিত্র, যে কিনা হতাশার মাঝেই মুক্তির তীব্র আনন্দ খুঁজে পায়। স্বামীর প্রবল বৈরী আচরনের সাথে নিষ্ঠুর লড়াই এ আমি প্রতিবারই পরাজিত হয়েছিলাম। আমার একটি গোপন আশ্রয়কেন্দ্র ছিল। যেখানে ছিল ভালোবাসার গভীর স্পর্শ, সুন্দর জীবনের এক বাস্তব দৃশ্যপট। মাঝে মাঝে আমার যখন প্রচন্ড লোভ হত, তখন আমি সেই আশ্রয়কেন্দ্র ভ্রমনে যেতাম। কিন্তু আমি ছিলাম অস্পর্শ অশুচি। আমার দেহ ছিল ঠিকই কিন্তু প্রান ছিল না। কিছু নোংরা লোভী হাত আর হায়েনা আমাকে জুয়ার বাজি হিসেবে ছিঁড়েখুড়ে খেয়েছিল। তাই আমি চাই নি আমার স্পর্শে সেই পবিত্র আশ্রয়কেন্দ্রটি অপবিত্র হোক। অথচ ভালোবাসাগুলো খুব চাইত আমাকে স্পর্শ করতে, আমাকে নতুন করে গড়ে তুলতে। কিন্তু আমি চেয়েছিলাম মৃত্যুতে পুড়ে যাক আমার সকল গ্লানি, সকল ক্ষোভ। নির্বিকার ভাবে ভালোবাসাকে নিষ্ঠুরতা প্রদর্শনের মধ্য দিয়ে হত্যা করার যে কঠিন পদ্ধতিটি আমি শিখেছিলাম, তা প্রয়োগ করার লোভ আমি সামলাতে পারতাম না। গলাটিপে হত্যা করতাম নতুন ভাবে বেঁচে উঠার প্রচেষ্টাকে।



চরিত্র হিসেবে আমি সবে মাত্র যখন “ক্যারেক্টারের” গভীরতা উপভোগ করা শুরু করেছিলাম, ভীষন উত্তেজিত হয়ে অপেক্ষা করছিলাম শেষ পরিণতির জন্য ঠিক তখনই আবারও আমার জন্য অপেক্ষা করছিল সেই একই পরিনতি। লেখক প্রচন্ড ক্ষোভে আমাকে আবারও ছিঁড়ে কুচি কুচি করে ফেলে দিলেন মেঝেতে। পা দিয়ে পিষে ধরলেন আমার কাগজের বুকটিকে। দাঁতে দাঁত চেপে যন্ত্রনা সহ্য করার পাশাপাশি আমি তখন লক্ষ্য করেছি কিছু দীর্ঘশ্বাস, ফোঁপানি, দূর্বোধ্য শব্দমালার অস্পষ্ট উচ্চারন এবং প্রত্যাশিত তীব্র অন্ধকার। কিছুক্ষন পর লেখক আবারও টেনে নিলেন নতুন একটি সাদা পৃষ্ঠা। কলমের স্পর্শে তৈরী হতে লাগল আমার আরও একটি নতুন জীবনের প্রেক্ষাপট। আমার বড্ড হাসি পেল। আসলেই এই লেখকগুলো বড্ড বোকা। এই ভাবে ছিড়ে ফেলে চরিত্রকে ধ্বংস করা যায় না। অনাগত চরিত্রের ছায়া হিসেবে পুরানো চরিত্রগুলো থেকেই যায়। এই মানুষগুলো বুঝে না লেখকের সৃষ্ট চরিত্রদের কোন মৃত্যূ নেই, তারা জগতের দূর্ভাগা এক অমর সৃষ্টি।



সবাই বলেন লেখকরা নাকি খুব অনুভূতিপ্রবণ ব্যক্তি কিন্তু আমি তা মনে করি না। নির্বিচারে চরিত্র হত্যা যিনি করেন সৃজনশীলতার আনন্দ খোঁজেন তার অনুভূতির ব্যবচ্ছেদ করে আমি নিষ্ঠুর পাষান এক হৃদয়েরই প্রতিচ্ছবি দেখি। এই যেমন তিনি কিছুক্ষন আগে নির্বিকার ভাবে একটি সিগারেট ধরালেন। চরম নিষ্ঠুরতা প্রদশর্নের জন্য মাদকতার হয়ত একটি প্রচ্ছন্ন ভূমিকা আছে। এটাকে আমি সৃষ্টির প্রয়োজনে আপাতত ইতিবাচক হিসেবেই দেখছি। কিছুটা অস্থিরতা থাকা স্বত্তেও তিনি স্বাভাবিক ভাবেই সিগারেট টানছেন। বুক ভর্তি করে একরাশ ধোঁয়া ছেড়ে টেবিল ল্যাম্পের দিকে একদৃষ্টিতে কিছুক্ষন তাকিয়ে রইলেন। দেখে মনে হচ্ছে টেবিল ল্যাম্পের আলোয় তিনি কোন এক দৃশ্য অবলোকন করছেন। হাতের সিগারেটটা ছাইদানীতে রেখে, আবারও কলম হাতে নিলেন। অস্বীকার করার কোন উপায় নেই এই সময়টাতে আমি লেখককে অনেক ভালোবাসি। কাগজের সাথে কলমের এই স্পর্শ আমাকে তীব্র আনন্দ দেয়। প্রতিটি শব্দে নিজের অস্তিত্বকে আবিষ্কারের এক উত্তেজনাপূর্ন খেলা। নিস্তব্ধতা, কাগজ কলমের খসখস শব্দে আমার পথ চলা...



নীলা যখনই স্বামীর বাড়ি থেকে রাগ করে তার বাবার বাড়িতে ফিরে আসে, প্রতিবারই জাহিদের মনে অদ্ভুত এক আনন্দের শিহরন বয়ে যায়। বুকের সবচেয়ে দূর্গম অঞ্চলে লুকিয়ে থাকা প্রত্যাশাগুলো বিদ্রোহ করে জানান দেয়, এবার আর নিশ্চয় নীলা ফিরে যাবে না, একটা মাদকাসক্ত, বেকার স্বামীর কাছে বার বার ফিরে যাওয়ার কি বা আছে? দুপুরবেলা যখন ট্রেন থেকে নীলাকে নামতে দেখল জাহিদ এবারও তার ব্যতিক্রম হলো না। আবারও বাস্তবতার সাথে সেই নিষ্ফল পুরানো প্রত্যাশার এক ঘেয়েমি যুদ্ধ এবং বুকের বা পাশে চিন চিন ব্যথার অনুভূতি। জাহিদ একটা ক্লান্তিকর নিঃশ্বাস ফেলে আকাশের দিকে মুখ তুলে তাকায়, খুঁজে ফিরে নিজ হৃদয়ের প্রতিচ্ছবি। যে আকাশটা মেঘলা থাকার কথা ছিল সেখানে আজ পূর্ন সূর্যলায়ের প্রবল খরতাপ।



এইপর্যন্ত এসে ভদ্রলোক আবারও থেমে গেলেন। আমি কিছুটা আঁতকে উঠলাম। এবারও কি তিনি আমাকে ছুঁড়ে ফেলে দিবেন? আবারও কি আমাকে নিজের সম্পর্কে নতুন করে ভাবতে হবে? কিছুই বুঝতে পারছি না। ভদ্রলোক উঠে দাঁড়ালেন। পাশের টেবিলে রাখা জগ থেকে একগ্লাস পানি খেলেন। কিছুক্ষন ইতস্তত করে আবারও তুলে নিলেন কলমটিকে-



ভাবতে খুব অবাক লাগে নীলার মত একটা মেয়ে কিসের টানে আসিফের কাছে বার বার ছুটে যায়। এ কেমন ধরনের ভালোবাসা? অথচ জাহিদ কি নীলাকে কম ভালোবাসত বা আসিফের চেয়ে কোন অংশে কম ছিল? কিন্তু অন্ধ ভালোবাসার কাছে সকল যুক্তিই বার বার পরাজিত হয়। নীলা জাহিদের ব্যাপারটি খুব ভালো করেই জানত। কিন্তু ও নির্বিকার। মাঝে মাঝে মানুষের ভালোবাসা তার নিজের অজান্তেই এক অদ্ভুত মায়াবাসায় পরিনত হয় আর এই মায়াবাসা থেকে মুক্তি পাওয়া ভীষন কষ্টের সাপেক্ষ্য ব্যাপার। বলাবাহুল্য নীলা কখনই সে কষ্টের ভার বহন করতে পারে নি, তাই সে বার বার ফিরে গিয়েছে আসিফের কাছে। আর এই ভালোবাসার জগৎ থেকে মায়াবাসার ঐ জগতে যাওয়ার স্টেশনে জাহিদই প্রতিবার নীলাকে পৌঁছে দিয়ে আসে।



স্টেশন থেকে ট্রেন ছেড়ে যায়। জাহিদ কিছুক্ষন পাগলের মত হাত নাড়তে থাকে। নীলাও মৃদ্যূ হেসে হাত নাড়ায়। জাহিদ ট্রেনের পাশে হাঁটতে থাকে। ট্রেনের গতি বাড়ে, জাহিদের হাঁটার গতি বাড়ে। দেখতে দেখতে এই হাঁটা হয়ে যায় এক প্রাণান্ত দৌড়। প্লাটফর্মের শেষ প্রান্তই এই দৌড়ের শেষ সীমা। এটা এমন একটা দৌড়, যে দৌড়ে জয়ী হবার কোন সম্ভবনাই নেই। এটা এমন এক ট্রেন, যে ট্রেনে নীলার পাশে সহযাত্রী হবার কোন সম্ভবনা নেই।




লেখক হঠাৎ থেমে গেলেন। আমি রীতিমত চমকে উঠলাম। এই গল্প এখানে অবশ্যই শেষ হতে পারে না, আমাকে এক রাশ মানবিক কষ্টের মাঝে বন্দি করে তিনি নিশ্চয়ই নির্বিকার ভাবে বসে থাকতে পারেন না। আমি লেখকের দিকে এই প্রথম ভালো করে তাকালাম। ভদ্রলোকের কপাল জুড়ে বিন্দু বিন্দু ঘাম। তার সৃষ্ট চরিত্রের সকল কষ্টের প্রতিচ্ছবি যেন তারই চেহারায় ফুটে উঠেছে। নিষ্ফল আক্রোশে তিনি টেনে ধরার চেষ্টা করছেন মাথার চুলগুলোকে। তিনি চেয়ার ছেড়ে উঠে রুমের অপর প্রান্তে রাখা বুক সেলফের পাশে গিয়ে দাঁড়ালেন। সেখানে সারি সারি করে সাজানো আছে তার সকল প্রকাশিত বই। একটা বই টেনে বের করে কিছুক্ষন তার ঘ্রান নিলেন, গভীর মমতায় হাত বুলিয়ে দিলেন নীল রং এর সেই মলাটটিতে যেখানে লেখা আছে তার নাম। হঠাৎ লম্বা লম্বা পা ফেলে তিনি ছুটে এলেন টেবিলের কাছে। হাত দিয়ে লন্ডভন্ড করে দিলেন সমস্ত কাগজ। দুই হাতে খামচে ধরলেন আমার সাদা পাতলা কাগজের দেহটিকে। প্রবল আক্রোশে দুমড়ে মুচড়ে ছুঁড়ে ফেলে দিলেন আমাকে মেঝেতে। আমার কেন যেন নিজেকে হতাশ বা রাগান্বিত লাগছে না বরং জাহিদ আহসান নামক এই আবেগী লেখকটির প্রতি অনেক মায়া লাগছে। তিনি তার অজান্তেই আমার চরিত্রকে এবার পূর্ণতা দান করেছেন কিন্তু নিজেই রয়ে গিয়েছেন পৃথিবীর সর্বশ্রেষ্ঠ লেখকের সৃষ্ট এক অসমাপ্ত চরিত্র হয়ে। সেই মহান লেখকের অনুভূতির ব্যবচ্ছেদ করার সাধ্য আমার মত সামান্য এক চরিত্রের কখনই নেই।

মন্তব্য ১৪০ টি রেটিং +৮/-০

মন্তব্য (১৪০) মন্তব্য লিখুন

১| ২৬ শে অক্টোবর, ২০১৩ দুপুর ২:৫৯

নেক্সাস বলেছেন: প্রথম হইলাম। পরে কমেন্ত দিতাছি জাহিদ সাহেব

২৬ শে অক্টোবর, ২০১৩ বিকাল ৩:০৩

কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: হাহাহ! ধন্যবাদ নেক্সাস ভাই। ইয়ে মানে আমার নাম তো জাহিদ না।

২| ২৬ শে অক্টোবর, ২০১৩ বিকাল ৩:০৮

অশ্রু কারিগড় বলেছেন: কিচ্ছু কমু না । থাক কয়ে ফেলাই, গপ অসাধারণ লাগছে । এক নিঃশ্বাসে পইড়া ফেলছি ।

২৬ শে অক্টোবর, ২০১৩ বিকাল ৩:২১

কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ আপনাকে। :) শুভেচ্ছা রইল।

৩| ২৬ শে অক্টোবর, ২০১৩ বিকাল ৩:১১

বোকামন বলেছেন:
লগ আউট হচ্ছিলাম, প্লাস রেখে গেলুম ....
সময় করে আবার আসবো ।।

২৬ শে অক্টোবর, ২০১৩ বিকাল ৩:২২

কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ প্রিয় বোকামন ভাই। :)
আশা করি পরে আবার ফিরে আসবেন।

৪| ২৬ শে অক্টোবর, ২০১৩ বিকাল ৩:১২

নেক্সাস বলেছেন: রাইটার্স ব্লক যতখানি না লেখকের সমস্যা তার চেয়ে বেশি সমস্যা আমাদের মত চরিত্রগুলোর জন্য। কেননা লেখকের লেখার পূর্নতা ছাড়া আমাদের অস্তিত্বের কোন পূর্নতা নেই


এই অংশটা চমৎকার...

গল্প কি তবে লিখকের যাপিত জীবনেরই শব্দ বুনুন।

২৬ শে অক্টোবর, ২০১৩ বিকাল ৩:২৮

কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: ধন্যবাদ নেক্সাস ভাই। আপনার ভালো লেগেছে জেনে খুশি হলাম।

হ্যাঁ হতে পারে গল্প হয়ত অনেক সময় লেখকের যাপিত জীবনেরই শব্দ বুনন। সেখানে থাকে হাজারও চরিত্রের মেলা। তবে এই জগতের যিনি সেরা লেখক আমরা সবাই তার গল্পের এক অতি প্রয়োজনীয় চরিত্র। তিনিও নিশ্চয় তার সৃষ্ট চরিত্র নিয়ে পরীক্ষা চালান তখন আমরাও হয়ে যাই ঐ কাগজের চরিত্রের মত অসহায়।

৫| ২৬ শে অক্টোবর, ২০১৩ বিকাল ৩:১৩

তওসীফ সাদাত বলেছেন: খুবই ভালো লেগেছে, খুব !!

এ টাইপ লেখা আমার বরাবরই ভালো লাগে, যে লেখায় আত্মকথন থাকে।

এটাও ব্যতিক্রম না।

২৬ শে অক্টোবর, ২০১৩ বিকাল ৩:৩৩

কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ তওসীফ। তবে এই গল্পটিকে আত্মকথন হিসেবে চিহ্নিত করার তেমন সুযোগ নেই। বিশেষ করে আমরা যখন সবাই অন্য কারো লেখা কোন গল্পের একটি বিশেষ চরিত্র।

৬| ২৬ শে অক্টোবর, ২০১৩ বিকাল ৩:১৩

না পারভীন বলেছেন: .অসাধারণ লেখা .খুবই ভাল লাগলো .

২৬ শে অক্টোবর, ২০১৩ বিকাল ৩:৩৪

কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ আপা। :) আপনাকে আমার ব্লগে দেখে খুশি হলাম।

৭| ২৬ শে অক্টোবর, ২০১৩ বিকাল ৩:১৯

শুঁটকি মাছ বলেছেন: প্রচন্ড ভাল লাগল ভাই!!!!!একটা অংশ বিশেষভাবে ভাল লেগেছে
স্টেশন থেকে ট্রেন ছেড়ে যায়। জাহিদ কিছুক্ষন পাগলের মত হাত নাড়তে থাকে। নীলাও মৃদ্যূ হেসে হাত নাড়ায়। জাহিদ ট্রেনের পাশে হাঁটতে থাকে। ট্রেনের গতি বাড়ে, জাহিদের হাঁটার গতি বাড়ে। দেখতে দেখতে এই হাঁটা হয়ে যায় এক প্রানান্ত দৌড়। প্লাটফর্মের শেষ প্রান্তই এই দৌড়ের শেষ সীমা। এটা এমন একটা দৌড়, যে দৌড়ে জয়ী হবার কোন সম্ভবনাই নেই। এটা এমন এক ট্রেন, যে ট্রেনে নীলার সহযাত্রী হবার কোন সম্ভবনা নেই।

২৬ শে অক্টোবর, ২০১৩ বিকাল ৩:৩৪

কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: পড়ার জন্য আপনাকে অনেক ধন্যবাদ :)

৮| ২৬ শে অক্টোবর, ২০১৩ বিকাল ৩:১৯

গৃহ বন্দিনী বলেছেন: বেশ ভিন্নধর্মি গল্পটার উপস্থাপনা ।
গল্প লেখার পেছনের গল্প হিসেবে ভালই লাগলো ।
অধিকাংশ লেখকই মনে হয় এই ধরনের পরিস্থিতির মধ্যে দিয়েই গল্প উপন্যাসে সৃষ্টি করে।

+

অহেতুক লেখালেখির প্রচেষ্টা। চলতে থাকুক :)

২৬ শে অক্টোবর, ২০১৩ বিকাল ৩:৩৬

কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: হ্যাঁ, এইভাবেই হয়ত লেখকরা গল্প লিখে থাকেন। :)
মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ, শুভেচ্ছা জানবেন।

৯| ২৬ শে অক্টোবর, ২০১৩ বিকাল ৩:২৬

অলওয়েজ ড্রিম বলেছেন: Priyo Ka_Va, manben kina janina kintu eta apnr ejabotkaler shreshtho golpo.

Ek kothay osadharon! Eto chomotkar ami likhte parina. Ami apnk aj theke hingsate shuru korlam. :-/:-P

২৬ শে অক্টোবর, ২০১৩ বিকাল ৩:৪৬

কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: হাহাহা! এটা কি বললেন!
Ami apnk aj theke hingsate shuru korlam. :-/:-P

আপনার মত একজন সাহিত্যবোদ্ধাকে খুশি করতে পারাটা সত্যি আনন্দের এবং তৃপ্তির একটা বিষয়। এখন যদি আপনি মেয়েদের মত ঢং করে বলেন আপনি লিখতে পারেন না, তাহলে ব্যাপারটা বেশ চিন্তার!!! :P ;) ;)

১০| ২৬ শে অক্টোবর, ২০১৩ বিকাল ৩:২৮

একজন আরমান বলেছেন:
আমি জানতাম এরকম কোন গল্প আপনার কাছ থেকে খুব শীঘ্রই পাবো !

প্লটটি আমার অতি পরিচিত আর বেশ কাছের হলেও আপনার লেখনিতে সেটি সাধারণ ভাবে প্রকাশ পায় নি। আপনার প্রবল চিন্তাশক্তি আর লেখার স্টাইল গল্পটিকে এক অসাধারণ রুপ দিয়েছে। এক কথা চমৎকার।

২৬ শে অক্টোবর, ২০১৩ বিকাল ৩:৪৭

কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ আরমান। :)

১১| ২৬ শে অক্টোবর, ২০১৩ বিকাল ৩:৩৫

মশিকুর বলেছেন:
কাল্পনিক_ভালোবাসা আপনার কল্পনা শক্তি অবশ্যই প্রখর। যেন গল্পের চরিত্রের, লেখা কোন গল্প পড়লাম অথবা কি বলা যেতে পারে??? গল্পের চরিত্রের অধিকার?? আসলেই অনেক লেখক গল্পের চরিত্রের উপর সুবিচার করেন না।

অপরদিকে দেখলাম, কোন চরিত্র দাড় করানো নিয়ে লেখকের সাধনা। শেষ পর্যন্ত লেখক কি পায়?? কয়টা টাকা? জনপ্রিয়তা?? যদি হ্যাঁ হয় তবে সে মহান লেখক না। মহান লেখককে ব্যবচ্ছেদ করা অসম্ভব।

অসাধারন। অসাধারন লাগলো।

+

২৬ শে অক্টোবর, ২০১৩ বিকাল ৩:৪৮

কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: হ্যাঁ ঠিক বলেছেন সেই মহান লেখককে ব্যবচ্ছেদ করা অসম্ভব।
আপনাকে অনেক ধন্যবাদ মন্তব্য করার জন্য। শুভেচ্ছা রইল।

১২| ২৬ শে অক্টোবর, ২০১৩ বিকাল ৪:০৬

অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: প্লট বা থীম পুরনো হলেও তোমার লেখাটা উপভোগ করলাম। এই অংশটা দারুন --

কিছুটা অস্থিরতা থাকা স্বত্তেও তিনি স্বাভাবিক ভাবেই সিগারেট টানছেন। বুক ভর্তি করে একরাশ ধোঁয়া ছেড়ে টেবিল ল্যাম্পের দিকে একদৃষ্টিতে কিছুক্ষন তাকিয়ে রইলেন। দেখে মনে হচ্ছে টেবিল ল্যাম্পের আলোয় তিনি কোন এক দৃশ্য অবলোকন করছেন। হাতের সিগারেটটা ছাইদানীতে রেখে, আবারও কলম হাতে নিলেন। অস্বীকার করার কোন উপায় নেই এই সময়টাতে আমি লেখককে অনেক ভালোবাসি।


ভালো থেকো

২৬ শে অক্টোবর, ২০১৩ বিকাল ৪:২৯

কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ আপু :) আপনার ভালো লেগেছে জেনে সত্যি আনন্দিত। সত্যি বলতে এটা আসলে একটা রোমান্টিক গল্পই ;)

১৩| ২৬ শে অক্টোবর, ২০১৩ বিকাল ৪:২৩

শিপন মোল্লা বলেছেন: অশ্বজ্য বোরিং সময়টাই ভাল হয়ে গেলোরে কাভা ভাই আপনার এক কথায় এই চমৎকার গল্প পড়ে। আপনার নামের সার্থকতাই নয় গল্প লিখার সার্থকতা পুরাপুরি হয়ছে।
ভাল লাগলো অনেক।

২৬ শে অক্টোবর, ২০১৩ বিকাল ৪:৩১

কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ প্রিয় শিপন ভাই। :) :)

১৪| ২৬ শে অক্টোবর, ২০১৩ বিকাল ৪:৪৩

মামুন রশিদ বলেছেন: প্রথমত রাইটার ব্লক, দ্বিতীয়ত চরিত্র কথন- দুটো অভাবনীয় ব্যাপারের দারুণ সম্মিলনে অদ্ভুত সুন্দর এক গল্প তৈরি হয়েছে ।

মুগ্ধতা আর ভালোলাগা রেখে গেলাম । পূণপাঠে কিছু ক্রিটিক নিয়ে ফিরে আসব ।

২৬ শে অক্টোবর, ২০১৩ রাত ৮:২৩

কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ মামুন ভাই। :) পরে এসে পড়ে পূর্ণ মতামত জানাবেন। :) লেখকের সৃষ্ট চরিত্রের সাথে আমাদের কোথায় যেন একটা মিল আছে। সেই মিল খোঁজার চেষ্টাই করেছি। :)

১৫| ২৬ শে অক্টোবর, ২০১৩ বিকাল ৪:৪৩

মোঃ সাইফুল ইসলাম সজীব বলেছেন: গল্পের শেষটা হয়েছে অস্থির! ('অস্থির' এই শব্দটা আমার ছোট ভাই ব্যবহার করে। আমার কেন জানি এখানে ব্যবহার করতে মনে চাইলো।) দু'একটা টাইপো আছে। ব্যাপার না।

লজিং বা জায়গির মাস্টার নিয়ে একটা গল্প লেখার ইচ্ছা রয়েছে। আমার দেখা একটা চরিত্র। গল্পটা ঠিক কিভাবে ফুটিয়ে তুলবো বুঝতে পারছিনা। এখানে প্রেক্ষাপট শহুরে। যাই হোক। আসলে কিছু লিখতে মন চায় না। এই যে মন চায় না, এর পেছনে কি আমি জানি। কিন্তু কিছু করার নেই।

গল্পটা চমৎকার হয়েছে। রাইটারস ব্লক নিয়ে হুমায়ূন আহমেদ এর একটা লেখা আছে। এ বিষয়ে আমার জানা সেখান থেকেই। লেখকদের অনেকগুলো সত্ত্বা থাকে। তার মধ্যে সবচেয়ে শক্তিশালী সত্ত্বাটি হলো 'লেখক'। এই সত্ত্বার সাথে কোনো আপস হয়না। আর এই রাইটারস ব্লক একজন লেখককে যে কোথায় নিয়ে যায়, সেতো বিখ্যাত সব লেখকদের জীবনী ঘাটলেই পাওয়া যায়। ভুরি ভুরি উদাহরণ আছে, কেবল রাইটারস ব্লকের জন্যই অনেক লেখক আত্মহত্যা করেছেন।

তবে কি তাদের মধ্যে সেই জিনিসটা ছিলোনা? যেটা দেখেছিলেন সকল মহান ব্যাক্তিদের মধ্যে মিঃ কাহলিল জিবরান। জিবরান বলছেন, 'আমার চেনা প্রত্যেক মহান ব্যক্তির চরিত্রেই ছোট্ট একটা কিছু আছে; আর এই ছোট্ট একটা কিছুই তাকে নিস্ক্রিয়তা অথবা পাগলামী অথবা আত্মহত্যা থেকে নিবৃত্ত রাখে।' এই ছোট্ট জিনিসটা কি?

আমার মধ্যে খুব বাজে ধরণের একটা ব্যাপার আছে। যখন কিছুতে খুব ভালো লাগে, তখন প্রাসঙ্গিক-অপ্রাসঙ্গিক অনেক কথার ঝোলা খুলে বসি। ভালো থাকবেন কাল্পনিক ভালোবাসা। বাস্তবের ভালোবাসাও আপনাকে ভাসিয়ে নিক। ভালো থাকবেন। সব সময়।

২৬ শে অক্টোবর, ২০১৩ রাত ৮:২৬

কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: আপনার চমৎকার মন্তব্যে অনেক ভালোলাগা জানবেন। আপনার মন্তব্যটি পড়তে অনেক ভালো লাগছিল। বিশেষ করে কাহলিল জিবরান এর উদ্ধৃতটি খুব চমৎকার লেগেছে।

আসলে যারা সত্যিকার ভাবে গল্প লিখেন তাদের জন্য এই সময়টা ভীষন কষ্টের। আমি চাই না আমার প্রিয় লেখকদের রাইটার্স ব্লক আসুক।

আপনার প্রতি রইল অনেক শুভ কামনা।

১৬| ২৬ শে অক্টোবর, ২০১৩ বিকাল ৫:০৯

ইসতিয়াক অয়ন বলেছেন: আসলেই এই লেখকগুলো বড্ড বোকা...

ভালো লাগা জানিয়ে গেলাম !

২৬ শে অক্টোবর, ২০১৩ রাত ৮:৪০

কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ :)

১৭| ২৬ শে অক্টোবর, ২০১৩ বিকাল ৫:৩২

সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন:
চমৎকার লাগলো গল্পটা। গল্পের উপস্থাপনায় অভিনবত্ব আমাকে খুব মুগ্ধ করলো। চরিত্র সৃষ্টিতে কোনো কোনো লেখক হয়তো এরকমই হয়ে থাকেন। চরিত্রের জবানিতে গল্পলেখকের অস্থিরতা ভালোভাবে ফুটিয়ে তুলেছেন। ভালো লাগা কথাগুলোঃ

এই ভাবে ছিড়ে ফেলে চরিত্রকে ধ্বংস করা যায় না। অনাগত চরিত্রের ছায়া হিসেবে পুরানো চরিত্রগুলো থেকেই যায়। এই মানুষগুলো বুঝে না লেখকের সৃষ্ট চরিত্রদের কোন মৃত্যূ নেই, তারা জগতের দূর্ভাগা এক অমর সৃষ্টি।

***

তিনি তার অজান্তেই আমার চরিত্রকে এবার পূর্নতা দান করেছেন কিন্তু নিজেই রয়ে গিয়েছেন পৃথিবীর সর্বশ্রেষ্ঠ লেখকের সৃষ্ট এক অসমাপ্ত চরিত্র হয়ে।

***

দুমড়েমুচড়ে কথাটা কমপক্ষে তিনবার ব্যবহার করেছেন। টুকরো টুকরো, ফালি ফালি, ইত্যাদি শব্দযোগে কয়েকটা দুমড়েমুচড়ে বাদ দেয়া যেতে পারে।

বানান ভুলের পরিমাণ খুব বেশি ঠেকলো। বিশেষ করে ‘রাগান্বিত’ শব্দটা :(

শুভ কামনা জাদিদ ভাই।

২৬ শে অক্টোবর, ২০১৩ রাত ৮:৪৬

কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ সোনাবীজ ভাই। আপনি আমার পছন্দের একজন লেখক, আপনার ভালো লেগেছে শুনে আনন্দিত হলাম।

হ্যাঁ ঠিকই বলেছেন, অনেক বানান ভুল ছিল। একটা লেখাতে বানান ভুল থাকলে মেজাজটাই খারাপ হয়ে যায়। সরাসরি লিখেই পোষ্ট করে দিয়েছিলাম ফলে খুব এই সমস্যাটি হয়েছিল। আমি নিজেই কিছু চিহ্নিত করেছিলাম, পাশাপাশি আপনি বলার ফলে আমি আরো খুঁটিয়ে দেখলাম। যা আমার চোখে পড়েছে তা সংশোধন করেছি। অনেক ধন্যবাদ এবং কৃতজ্ঞতা জানবেন :)

১৮| ২৬ শে অক্টোবর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৩৪

আশরাফুল ইসলাম দূর্জয় বলেছেন:
অহেতুক লেখালেখির প্রচেষ্টা এমনতর হলে চলুক না, পাঠক খুশি।

২৬ শে অক্টোবর, ২০১৩ রাত ৮:৪৬

কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: ধন্যবাদ দূর্জয় ভাই :)

১৯| ২৬ শে অক্টোবর, ২০১৩ রাত ৮:৪২

ঢাকাবাসী বলেছেন: একটু ভিন্ন স্টাইলে লেখা, ভাল লাগল।

২৬ শে অক্টোবর, ২০১৩ রাত ৮:৪৭

কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ ঢাকাবাসী। :)

২০| ২৬ শে অক্টোবর, ২০১৩ রাত ৮:৪৮

আফসিন তৃষা বলেছেন: গল্প ভালো লেগেছে। আর মায়াবাসা শব্দটা খুব ভালো লেগেছে। এই অনুভূতির একটা নাম হয়ে গেল। দারুণ তো!!

২৬ শে অক্টোবর, ২০১৩ রাত ৯:০৬

কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: ধন্যবাদ তৃষা! :) একটা পরীক্ষামূলক শব্দ আর কি! :P

২১| ২৬ শে অক্টোবর, ২০১৩ রাত ৯:৩৬

মোঃ সাইফুল ইসলাম সজীব বলেছেন: জাদিদ ভাই, আর একটা বিষয় নিয়ে বলা হয়নি। গল্পের শুরুতে যে ছবিটি দিয়েছেন। এটিও অনেক সুন্দর হয়েছে। আমি যদি ভুল চিন্তা না করে থাকি তবে গল্পের জন্যই একটা প্রচ্ছদ করে ফেলেছেন। চমৎকার! এই প্রচ্ছদেই একটা বই বের করা সম্ভব।

ভালো থাকবেন। সব সময়।

২৬ শে অক্টোবর, ২০১৩ রাত ৯:৫৫

কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: জী সজীব ভাই। আমার এই গল্পের প্রচ্ছদটা আমার নিজের খুব ভালো লেগেছে। ইন্টারনেট থেকে ছবি সংগ্রহ করে, অল্প কিছু এডিটিং করে প্রচ্ছদটা বানিয়েছি। চেয়েছিলাম কেউ প্রচ্ছদটা নিয়ে কিছু বলুক। আপনি সেই ইচ্ছে পূর্ণ করেছেন। ধন্যবাদ। :) :)

২২| ২৬ শে অক্টোবর, ২০১৩ রাত ১০:১৫

আমি তুমি আমরা বলেছেন: ফাটাফাটি ফিনিশিং। অসাধারন।

২৬ শে অক্টোবর, ২০১৩ রাত ১১:০২

কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ প্রিয় আমি তুমি আমরা :)

২৩| ২৬ শে অক্টোবর, ২০১৩ রাত ১১:০৮

মহামহোপাধ্যায় বলেছেন: ভালো লাগলো কাভা ভাই। দারুণ ভালো লাগলো। বেশ কয়েকটা জায়গায় মুগ্ধ হয়েছি। বিশেষ করে সমাপ্তিতে। বহুদিন এমন ভিন্ন ধাঁচের গল্প পড়া হয় না। চরিত্রের দৃষ্টিকোণ থেকে লেখক কে চিত্রায়িত করার ব্যাপারটাও অনেক ভালো লেগেছে।

ভালো থাকুন প্রিয় ব্লগার, আর আমাদের এমন চমৎকার সব লেখা উপহার দিতে থাকুন। শুভ কামনা রইল :)

২৬ শে অক্টোবর, ২০১৩ রাত ১১:১৪

কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ প্রিয় মহামহোপাধ্যায়! আপনার মন্তব্যটি অনেক অনুপ্রেরনামূলক। পাশে থাকার জন্য ধন্যবাদ :)

২৪| ২৭ শে অক্টোবর, ২০১৩ রাত ১২:৩৭

স্নিগ্ধ শোভন বলেছেন:






===========================================================
রাইটার্স ব্লক যতখানি না লেখকের সমস্যা তার চেয়ে বেশি সমস্যা আমাদের মত চরিত্রগুলোর জন্য। কেননা লেখকের লেখার পূর্নতা ছাড়া আমাদের অস্তিত্বের কোন পূর্নতা নেই।
===========================================================
এই ভাবে ছিড়ে ফেলে চরিত্রকে ধ্বংস করা যায় না। অনাগত চরিত্রের ছায়া হিসেবে পুরানো চরিত্রগুলো থেকেই যায়। এই মানুষগুলো বুঝে না লেখকের সৃষ্ট চরিত্রদের কোন মৃত্যূ নেই, তারা জগতের দূর্ভাগা এক অমর সৃষ্টি।
===========================================================
তিনি তার অজান্তেই আমার চরিত্রকে এবার পূর্নতা দান করেছেন কিন্তু নিজেই রয়ে গিয়েছেন পৃথিবীর সর্বশ্রেষ্ঠ লেখকের সৃষ্ট এক অসমাপ্ত চরিত্র হয়ে।
===========================================================

দারুণ লাগল এই অংশগুলো।

চমৎকার একটা গল্প।
অনেক ভাললাগা ভ্রাতা।

+++++



২৭ শে অক্টোবর, ২০১৩ রাত ১২:৪৬

কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ শোভন। শুভেচ্ছা রইল। :)

২৫| ২৭ শে অক্টোবর, ২০১৩ রাত ১২:৫৫

ভিয়েনাস বলেছেন: গল্প তো সব জীবন থেকেই আসে সুতরাং আমরা সকলেই কোন না কোন গল্পের চরিত্র। গল্পের উপস্থাপনা চমৎকার লাগল। ভিন্ন ধর্মী লেখা।
অনেক ভালো লাগলো :)

২৭ শে অক্টোবর, ২০১৩ রাত ১:২৯

কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ প্রিয় ভিয়েনাস :) ভালো লাগলো জেনে প্রীত হলাম। :)

২৬| ২৭ শে অক্টোবর, ২০১৩ রাত ২:১৭

নাজিম-উদ-দৌলা বলেছেন:
আমি এইরকম থিমে লেখা গল্প আগে খুব একটা পড়িনি। তাই শুরুতেই অবাক হয়ে গেছি।

গল্পের মুল আকর্ষণ হল এর ফিনিশিংটা।

আমি ভাবছিলাম এই ধরনের কিছু একটা ঘটতে যাচ্ছে।

আপনার লেখা যত গল্প পড়েছি তার মধ্যে এটা অন্যতম সেরা গল্প হওয়ার দাবীদার।

২৭ শে অক্টোবর, ২০১৩ রাত ১০:৩২

কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ নাজিম ভাই। :) অনেকদিন পর একটা গল্প লিখলাম, আপনাদের ভালো লাগাতে অল্প যে অস্বস্তি ছিল তা দূরে হয়ে যাচ্ছে।

ভালো থাকবেন।

২৭| ২৭ শে অক্টোবর, ২০১৩ রাত ২:২৪

স্বপ্নবাজ অভি বলেছেন: একটি চরিত্রের যন্ত্রণা , নাজিম ভাইয়ের সাথে সহমত গল্পের মূল আকর্ষণ এর ফিনিশিং , শুরুটা যথেষ্ট আগ্রহ জন্ম দিয়েছিল !
চমৎকার !

২৭ শে অক্টোবর, ২০১৩ রাত ১০:৩৩

কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: ইস! তোমার কমেন্টটা যদি তার আগে পেতাম, সেটা খুব উপভোগ করতাম। :P

ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্য।

২৮| ২৭ শে অক্টোবর, ২০১৩ রাত ২:৩৩

ইলুসন বলেছেন: মনে হয় জাপানের কোন এক লেখক আছেন যিনি চরিত্রগুলো কিভাবে তৈরি হয়েছে সেটাও লিখে দেন এবং সেটা তার লেখার সৌন্দর্যকে কোন অংশে ম্লান করেনা। চমৎকার লাগল আপনার ভিন্নধর্মী লেখাটা।

২৭ শে অক্টোবর, ২০১৩ রাত ১০:৩৫

কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: তাই নাকি? বেশ ইন্টারেস্টিং তো! সুযোগ পেলে নামটা জানানোর চেষ্টা করবেন। উনার কোন অনুবাদ বই পেলে তা পড়ে দেখার চেষ্টা করব।

২৯| ২৭ শে অক্টোবর, ২০১৩ রাত ৩:১২

পরিবেশ বন্ধু বলেছেন: আসলেই সুন্দর

২৭ শে অক্টোবর, ২০১৩ রাত ১০:৩৬

কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে। :)

৩০| ২৭ শে অক্টোবর, ২০১৩ সকাল ৯:৩৩

মোঃ ইসহাক খান বলেছেন: বলার ভঙ্গীটি দারুণ এবং অভিনব।

শুভেচ্ছা।

২৭ শে অক্টোবর, ২০১৩ রাত ১০:৩৭

কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ প্রিয় ইসহাক ভাই।

৩১| ২৭ শে অক্টোবর, ২০১৩ সকাল ৯:৪৬

লাইলী আরজুমান খানম লায়লা বলেছেন: শুরু হতে শেষ,,,,,,,,,,,,,সবই ভাল লেগেছে,,,,,,,,,,,,,,,

২৭ শে অক্টোবর, ২০১৩ রাত ১০:৫৩

কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ আপু :)

৩২| ২৭ শে অক্টোবর, ২০১৩ সকাল ১১:৫৬

সুমন কর বলেছেন: অসাধারণ উপস্থাপন আর বলার ধরণ। পড়তে পড়তে নিমেষেই শেষ হয়ে গেল।

খুব ভাল লাগল।

আমার একটি ফান পোস্টে আপনি ছিলেন। আপনি হয়তো দেখেন নি! আপনাকে সবাই খুঁজেছিল। তাই লিংকটা দিলাম। সময় থাকলে দেখবেন।

পূজো এবং ঈদের স্পেশাল ফান পোস্ট।

ভালো থাকবেন।

২৭ শে অক্টোবর, ২০১৩ রাত ১০:৫৮

কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: মন্তব্যের জন্য অনেক ধন্যবাদ সুমন ভাই :)

আমি এবার দীর্ঘদিন গ্রামের বাড়িতে ছিলাম। ফলে অনেক কিছুই আমি এড়িয়ে গিয়েছি। তাই অংশগ্রহন করতে পারি নি।

আশা করি পূজোর সময়টা ভালো কেটেছে। শুভেচ্ছা রইল।

৩৩| ২৭ শে অক্টোবর, ২০১৩ দুপুর ১২:২৪

বোধহীন স্বপ্ন বলেছেন: নীলার কথাটা পড়েই বুঝে গিয়েছিলাম শেষে কি হতে যাচ্ছে । তবু পুরোটাই পড়লাম । প্রকাশভঙ্গিটা ভালো লাগল ।

২৭ শে অক্টোবর, ২০১৩ রাত ১১:০০

কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্য :)

৩৪| ২৭ শে অক্টোবর, ২০১৩ দুপুর ১:১৮

অদৃশ্য বলেছেন:





অনেকের মতো আমিও বলতে চাই... শুরুটা যথেষ্ট ভাবনা তৈরী করেছিলো, ভাবছিলাম কে কথা বলছে... প্রথমে ভাবলাম কালিগুলো... পরক্ষণে কাগজ... দারুন ভাবনায় আপনার লিখাটি... মুগ্ধ হলাম

এখানে হৃদ কম্পনের সাথে অপেক্ষা বা প্রতিক্ষায় থাকছে কথকের প্রতিটি মুহুর্ত... সে কালি হোক বা কাগজ


প্রিয় কাল্পনিকের জন্য
শুভকামনা...

২৭ শে অক্টোবর, ২০১৩ রাত ১১:০৩

কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ প্রিয় অদৃশ্য। হ্যাঁ আমি আসলে লেখাতে এমন একটা দৃশ্য বা দন্দ ফুটিয়ে তুলতে চেয়েছিলাম। আপনাদের ভালো লাগাতে সেই চেষ্টা সফল হিসেবে ভেবে নিতে ইচ্ছে করছে। :)


আপনার জন্যও রইল অনেক শুভেচ্ছা

৩৫| ২৭ শে অক্টোবর, ২০১৩ বিকাল ৩:৩৭

শীলা শিপা বলেছেন: শেষটা এমন হবে তা অনুমান করতে পেরেছিলাম... কিন্তু আপনি সেটা আরো সুন্দর করে দেখিয়েছেন... লেখকের জন্য খারাপ লাগছে...

২৭ শে অক্টোবর, ২০১৩ রাত ১১:১০

কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: হুমম, ধন্যবাদ শিপা :)

৩৬| ২৭ শে অক্টোবর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:০০

বোকামন বলেছেন:
বেশ জটিল থিম । প্রফেশনাল রাইটারগণও এহেন থিমে লিখতে হিমশিম খেয়ে যান । গল্পের ভিতর একটি গল্প, সেখানে গল্পের একটি চরিত্রের আত্মকথন। তিনটি প্লটের লুপে চমৎকারভাবে গল্পটা বর্ণনা করা হয়েছে । যদিও বাক্যের শরীর দুর্বল মনে হলো, যেমন
মানুষ {} বেশ জনপ্রিয় একটি চরিত্র।
দিলেন আমাকে{} মেঝেতে
অহেতুক লেখালেখির কারণ কিনা (ট্যাগ অনুযায়ী) ! আরো কিছুটা যত্ন করে রিরাইট করলে অসাধারণ হবে ।
আবারও বলছি - গল্পের থিমটি কিন্তু অনন্যসাধারণ !
আপনি চমৎকার লিখেন । নগণ্য সাধারণ পাঠকের শুভকামনা রইলো আরো অনেক ভালো লিখবেন ।

২৭ শে অক্টোবর, ২০১৩ রাত ১১:১৭

কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: আপনি একদম গল্পের মূল কথাটাই ধরতে পেরেছেন, অনেকেই ব্যাপারটি হয়ত সরাসরি বুঝতে পারেন নি। প্রিয় বোকামন ভাই, সৃজনশীল লেখালেখি একটি কষ্টকর মানসিক প্রক্রিয়া এবং সেই সাথে এটা চর্চাও বিষয় বটে। আমি চেষ্টা চালাচ্ছি আরো পরিশ্রম এবং চর্চা করার। আশা করি একটা নির্দিষ্ট সময় পর হয়ত আরো কিছু ভালো লেখা আপনাদের উপহার দিতে পারব।

আপনার মন্তব্যের বিশ্লেষন আমার অনেক ভালো লেগেছে। এই ধরনের মন্তব্য না পেলে আসলে গল্প লিখে আরাম নেই। অনেক শুভেচ্ছা এবং কৃতজ্ঞতা রইল।

৩৭| ২৭ শে অক্টোবর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৩১

আহমেদ জী এস বলেছেন: কাল্পনিক_ভালোবাসা,

লেখক চরিত্র সৃষ্টি করেন কিন্তু লেখক আবার নিজেকেই সৃষ্টি করার চেষ্টা করছেন, এটা বেশ আলাদা স্বাদের মনে হলো ।

সুন্দর লিখেছেন ।

ভালেঅ থাকুন । শুভেচ্ছান্তে ।


২৭ শে অক্টোবর, ২০১৩ রাত ১১:১৮

কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ ভাই। এটা আসলে একটা চক্র বলতে পারেন। একবার চেয়েছিলাম এই গল্পের নাম চক্র দিব, পরে কেন যে চরিত্র কথনই দিয়েছি।


আপনিও অনেক ভালো থাকুন। শুভেচ্ছা রইল।

৩৮| ২৭ শে অক্টোবর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৪৩

প্রোফেসর শঙ্কু বলেছেন: লেখকেরা এটা সবচে ভালো পারেন- গল্পের চরিত্রগুলোকে অনিশ্চিত ভবিষ্যতে বন্দী করে নির্বিকার থাকা। কিন্তু একটা না একটা সময়ে আনন্দ কষ্টগুলো তাকে ছুঁয়ে যায় ঠিকই। পাল্টে দেয়।

গল্পের উপস্থাপনা এবং স্বয়ং গল্পটাই অনেক উপভোগ্য ছিল। দারুণ লেগেছে কা_ভা।

২৭ শে অক্টোবর, ২০১৩ রাত ১১:২২

কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ প্রোফেসর সাহেব। মনে মনে আপনাদের অভিমত জানা জন্য আগ্রহী ছিলাম। ভালো জেনেছে শুনে বেশ স্বস্তি পেলাম।

শুভেচ্ছা রইল।

৩৯| ২৮ শে অক্টোবর, ২০১৩ রাত ১২:৪৬

বৃতি বলেছেন: চমৎকার গল্প কাল্পনিক_ভালোবাসা । অন্যরকম থিমের গল্প পড়তে বেশ ভাল লাগে । রম্যের মত আপনার গল্প লেখার হাতও দারুণ!

২৮ শে অক্টোবর, ২০১৩ রাত ১:০০

কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ বৃতি। আপনার মন্তব্য পেয়ে ভালো লাগল।
শুভেচ্ছা জানবেন। :)

৪০| ২৮ শে অক্টোবর, ২০১৩ বিকাল ৩:৩৫

এহসান সাবির বলেছেন: গল্পের স্বাদটা একদম ভিন্ন.....!!! বেশ দারুন লেগেছে ভাই....

অবশ্যই ++++++

২৮ শে অক্টোবর, ২০১৩ বিকাল ৪:২০

কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ এহসান ভাই :) প্লাসের জন্য ধন্যবাদ। :)

৪১| ২৮ শে অক্টোবর, ২০১৩ বিকাল ৩:৪১

সমুদ্র কন্যা বলেছেন: খুবই ভাল লাগল গল্পটা। চমৎকার লিখেছেন।

২৮ শে অক্টোবর, ২০১৩ বিকাল ৪:২৭

কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ আপু :) ভালো লেগেছে জেনে খুশি হলাম :)

৪২| ২৮ শে অক্টোবর, ২০১৩ বিকাল ৫:৩২

হাসান মাহবুব বলেছেন: গল্পের থিম অন্যরকম। প্রেজেন্টেশন চমৎকার। সব মিলিয়ে একটা দারুণ পাঠ অভিজ্ঞতা।

২৮ শে অক্টোবর, ২০১৩ রাত ৮:৪১

কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ হাসান ভাই। আপনার মনে আছে কিনা ঠিক জানি না, এই গল্পের ভেতরের গল্পটি একবার আপনাকে ইনবক্সে পড়তে দিয়েছিলাম। আপনার মন্তব্যের জন্যই অপেক্ষা করছিলাম।

যদি সত্যি আপনার ভালো লেগে থেকে তাহলে আমি ভীষন আনন্দিত হয়েছি। :)

অনেক শুভেচ্ছা রইল। ভালো থাকবেন। কোন ভুল খুঁজে পেলে অবশ্যই তা ধরিয়ে দিবেন। :)

৪৩| ২৮ শে অক্টোবর, ২০১৩ রাত ৯:২১

সপন সআথই বলেছেন: valolaga janalam :)

২৮ শে অক্টোবর, ২০১৩ রাত ১০:৪১

কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: ধন্যবাদ :)

৪৪| ৩০ শে অক্টোবর, ২০১৩ বিকাল ৪:১৫

মনিরা সুলতানা বলেছেন: জন্ম যন্ত্রণা...............

লেখার শুরু থেকে শেষ ,আসাধারন এক মুগ্ধতা নিয়ে পার করলাম।
অনেক অনেক শুভকামনা চমৎকার একটা গল্পের জন্য।

৩০ শে অক্টোবর, ২০১৩ রাত ৮:৫৯

কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: আপনাকেও অনেক ধন্যবাদ আপু। ভালো লেগেছে জেনে খুশি হলাম। :)

৪৫| ৩১ শে অক্টোবর, ২০১৩ দুপুর ১:২৪

ইলা বলেছেন: ব্লগ থেকে বেশ কিছু দিন দূরে ছিলাম। এত চমৎকার চমৎকার লেখা মিস করেছি।

সাহিত্য আমাকে তেমন একটা টানে না। সমালোচনা বা প্রসংশা করার মত যথেষ্ট যোগ্যতাও নাই। তবুও অসাধারন লেগেছে।

৩১ শে অক্টোবর, ২০১৩ রাত ১১:২৬

কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: আপনাকে অনেক ধন্যবাদ মন্তব্য করার জন্য । সেই সাথে আমার ব্লগে আপনাকে স্বাগতম। :)

আমিও সাহিত্য ঠিক বুঝি না, তবে এইখানে এসে অন্যদের লেখা পড়ে আমারও মাঝে মাঝে লিখতে ইচ্ছে হয়, তাই লিখে ফেলি। তাই এইগুলোকে কতখানি সাহিত্য বলা যাবে এই নিয়ে সন্দেহ আছে। :D তারও আপনার ভালো লেগেছে জেনে অনুপ্রানিত হলাম।

ভালো থাকবেন শুভেচ্ছা রইল। :)

৪৬| ৩১ শে অক্টোবর, ২০১৩ বিকাল ৪:২৩

শায়মা বলেছেন: ভালোবাসা আর মায়াবাসা!!!


ঠিক ঠিক দুইটার পার্থক্য আছে আবার একদম নেই।

৩১ শে অক্টোবর, ২০১৩ রাত ১১:২৮

কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: ভালো বলেছ আপু! পার্থক্য আছে আবার পার্থক্য নেই। এই দ্বিধায় তো আমাদের অনেকেই জীবন কেটে যায়!! :)

৪৭| ০১ লা নভেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১২:৩৪

এ্যাপোলো৯০ বলেছেন: মাঝে মাঝে মানুষের ভালোবাসা তার নিজের অজান্তেই এক অদ্ভুত মায়াবাসায় পরিনত হয় আর এই মায়াবাসা থেকে মুক্তি পাওয়া ভীষন কষ্টের সাপেক্ষ্য ব্যাপার।

মুক্তি চাই আমি :(

০২ রা নভেম্বর, ২০১৩ রাত ১২:০৯

কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: কোন মুক্তি নাই। তোমারে সেই দ্বীপে যাবজ্জীবন কারাদন্ড দিসে। :P :P

৪৮| ০৩ রা নভেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৩:২১

ভবঘুরের ঠিকানা বলেছেন: বিরতিহীন ভাবে পড়ে যাওয়ার মত গল্প। শুভকামনা রইল।

০৩ রা নভেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৩:২৮

কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ। শুভেচ্ছা রইল। :)

৪৯| ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১৩ রাত ১০:৩৭

জুন বলেছেন: একটা অন্য ধরনের ব্যাতিক্রমী গল্প কাল্পনিক ।
একজন লেখক আপনাকে সৃষ্টি করছে তিলে তিলে আবার মনমত না হওয়ায় পুনঃনির্মান। সত্যি অসাধারন ।
+

০৫ ই নভেম্বর, ২০১৩ রাত ১২:১৬

কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ জুন আপু!! :) আমি একই সাথে বুঝাতে চেয়েছিলাম সৃষ্টিকর্তার সৃষ্ট চরিত্র হিসেবে আমাদের ভূমিকার কথা!! আপনার ভালো লেগেছে জেনে সত্যি অনুপ্রানিত হলাম।

অনেক শুভেচ্ছা রইল আপু। :)

৫০| ০৫ ই নভেম্বর, ২০১৩ রাত ৩:৫৪

জুলিয়ান সিদ্দিকী বলেছেন: লেখকরা এমনই। কেউ ভেবে নিয়ে শুরু করে, কেউ বা ভাবতে ভাবতে লেখে আর লিখতে থাকে।

০৫ ই নভেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১২:৩৪

কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ জুলিয়ান দা! :) আপনার মতামত জানতে ইচ্ছে করছিল। কিন্তু মন ভরল না। লেখাটার আরো কিছু ভালো মন্দ বললে খুশি হইতাম। :)

৫১| ০৫ ই নভেম্বর, ২০১৩ রাত ৮:২৩

আদনান শাহ্‌িরয়ার বলেছেন: দারুন দৃষ্টিভঙ্গিতে লিখা ! চমৎকার গল্প ।

০৬ ই নভেম্বর, ২০১৩ রাত ১২:২২

কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ আদনান ভাই। শুভেচ্ছা রইল। :)

৫২| ০৬ ই নভেম্বর, ২০১৩ রাত ১২:২৫

বেঈমান আমি. বলেছেন: ক্রিয়েটর হয়ে গেছো? ;)

০৬ ই নভেম্বর, ২০১৩ রাত ২:০১

কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: হোয়াট এ সারপ্রাইজ ম্যান !!!!!!!!! যাই হোক, অভিনন্দন এবং ধন্যবাদ :)

৫৩| ০৬ ই নভেম্বর, ২০১৩ রাত ১:৪১

মারুফ মুকতাদীর বলেছেন: লেখকের মুখ থেকে চরিত্রের গল্প শুনি, এখানে চরিত্রই লেখকের গল্প বললো!!
দারুণ আইডিয়া, দারুণ লেখা!!

০৬ ই নভেম্বর, ২০১৩ রাত ২:০২

কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: চমৎকার একটা মন্তব্যের জন্য অনেক ধন্যবাদ মারুফ ভাই। :)

শুভেচ্ছা জানবেন।

৫৪| ০৭ ই নভেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৪২

toysarwar বলেছেন: চমৎকার গল্প। লেখকদের কাজটা কিন্তু বড্ড কঠিন করে দিলেন আপনি। শুভ কামনা রইল।

০৮ ই নভেম্বর, ২০১৩ রাত ১২:২৯

কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: সত্যি বলতে লেখকদের কাজটাই কঠিন।!

৫৫| ০৮ ই নভেম্বর, ২০১৩ সকাল ৯:১৮

শাহেদ খান বলেছেন: অভিনব আইডিয়া, শুরু থেকেই জমিয়ে দিলেন !

লেখায় অনেক শুভকামনা ! :)

০৮ ই নভেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৪:৩৭

কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ শাহেদ ভাই। :)

৫৬| ০৯ ই নভেম্বর, ২০১৩ রাত ৯:৩৭

ড্রাকুলার রক্ত বলেছেন: চরম হইছে ভাইয়া খুব ভাল লাগলো

০৯ ই নভেম্বর, ২০১৩ রাত ১০:৩২

কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ। ভালো লেগেছে শুনে খুশি হলাম। :)

৫৭| ১০ ই নভেম্বর, ২০১৩ রাত ১:২১

শান্তির দেবদূত বলেছেন: বাহ! অন্যরকমের লেখা! সৃষ্টির সাথে স্রষ্টার ইন্টারেকশন চমৎকার করে ফুটিয়ে তুলেছেন। পরিনতিটা মন খারাপ করে দিল। একজন লেখককে সঠিকভাবেই ফুটিয়ে তুলেছেন, আমার মনে হয়ে একজন লেখক যখন লেখেন তখন তিনি ঠিক ঠিক ঐ চরিত্রের রোল প্লে করতে থাকেন।

ভাল লাগা নিয়ে গেলাম। শুভেচ্ছা রইল প্রিয় লেখক।

১০ ই নভেম্বর, ২০১৩ রাত ১:৫৯

কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ ভাইয়া :) আপনার মন্তব্য না দেখে ভেবেছিলাম, গল্পটা বুঝি আপনার খুব একটা পছন্দ হয় নাই। :(

তবে আপনার ভালো লেগেছে জেনে সত্যি খুশি হলাম। অনেক ভালো থাকবেন। শুভেচ্ছা রইল।

৫৮| ১০ ই নভেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:২০

শান্তির দেবদূত বলেছেন: আরে না রে ভাই, গত ২ সপ্তাহ ভয়ংকর রকমের ব্যস্ত ছিলাম, ব্লগে ঠিক মত সময় দিতে পারিনি। তাইএতদিন পড়া হয়নি আপনার এই গল্পটি। পড়ে ভাল না লাগলে তো বলতামই যে কেন ভাল লাগেনি :) হা হা হা। এমন ভাল ভাল লেখা আরও চাই কিন্তু আপনার কাছ থেকে , শুভেচ্ছা রইল।

১০ ই নভেম্বর, ২০১৩ রাত ১১:২১

কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: হাহা! অনেক ধন্যবাদ ভাইয়া। :)
আজকের পোষ্টটায় একেবারে ফাটিয়ে দিয়েছেন!!

৫৯| ১৫ ই নভেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৫০

মাহমুদ০০৭ বলেছেন: কাভা ভাই !

আপনাকে আগেও বলেছি আপনি ভারসেটাইল লিখক । আপনি সেটার প্রমাণ
রাখলেন । আপনার হাতে সবই হয় , আফসোস লাগে পুড়াদমে আপনি লিখলে কত দারুন দারুন লিখা পাইতাম ।

সাহিত্য বিচারে এটা আপনার সেরা লিখা , ভাষার ব্যবহার দারুণ ,
এক কথায় বলতে গেলে এক্সিলেন্ট তবে আমার প্রিয় না ।
আপনার কিছু গল্প আমার খুব প্রিয় । যেমন -যাত্রা বনী , বাদামী রং এর ডায়রী আর ও দুয়েক টা আছে ( নাম মনে পড়তাছে না ) ।

যাই ভাই , ভাল থাকবেন , শুভকামনা রইল ।

১৫ ই নভেম্বর, ২০১৩ রাত ৮:০৫

কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ প্রিয় মাহমুদ ভাই! আসলে আপনার বা আপনাদের এই ভালো লাগার ব্যাপারটি আমি সত্যি উপভোগ করি। তবে মাঝে মাঝে এই ব্যাপারটি বেশ সমস্যা সৃষ্টি করে। এখানে পাঠকের চাহিদা মেটানোর একটি ব্যাপার কাজ করে। লেখার ভালো মন্দ নিয়ে ভাবতে হয়। যা আগে আমি কখনই করতাম না।

আমি মূলত নিজের আনন্দের জন্যই লিখতে ভালোবাসি। এখানে সাহিত্যমান আমার মূল বিবেচ্য বিষয় না। আমি লিখছি, শিখছি, সংশোধিত হচ্ছে এবং এটাকে আমি একটি চলমান প্রক্রিয়া হিসেবেই দেখছি। তারপরও আপনার মত অন্যান্য সচেতন পাঠকরা যখন আমার এই সব লেখায় সাহিত্যমান খুঁজে পান এবং ভালো মন্দ বলেন, তখন সত্যি বেশি কিছু বলার থাকে না।

অনেক ধন্যবাদ এবং কৃতজ্ঞতা জানবেন।






৬০| ০৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ১:১১

নাহিদ রুদ্রনীল বলেছেন: এক কথায় অসাধারন লেগেছে।

০৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১২:১৭

কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: আপনাকে অনেক ধন্যবাদ ভাই। :)

৬১| ১০ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:২২

তাসজিদ বলেছেন: কিছু বলার নেই।

Simply hats off.

১৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ দুপুর ২:১৫

কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ তাসজিদ! :)

৬২| ১৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ২:০৪

একলা ফড়িং বলেছেন: এতো অভিনব আইডিয়া!! অসাধারণ!!!

১৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ দুপুর ২:১৭

কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ ফড়িং। আপনাকে আমার ব্লগে স্বাগতম।

৬৩| ২১ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ৮:০১

অদ্বিতীয়া আমি বলেছেন: প্রথমে মনে হচ্ছিল যে গল্পের চরিত্রের মাধ্যমে গল্প লেখকের কোন গল্প বলা হবে । কিন্তু যেভাবে সৃষ্ট চরিত্র দিয়ে লেখক এর মনস্তাত্ত্বিক বর্ণনা দিয়ে গেলেন , ব্রিলিয়ান্ট ।

২১ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ১০:৩১

কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: আপনাকে অনেক ধন্যবাদ অদ্বিতীয়া আমি। :) ভালো লেগেছে শুনে আনন্দিত হলাম। :)

৬৪| ২৭ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ দুপুর ২:৪১

ক্যাটালিয়া বলেছেন: কনসেপ্টটা সুন্দর।

২৭ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৩:৫৭

কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ আপনাকে। আমার ব্লগে স্বাগতম। :)

৬৫| ২৮ শে জানুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ২:১৮

ক্লান্ত তীর্থ বলেছেন: অনেক আগে লেখাটা পড়েছিলাম।আবার পড়ে গেলাম।


কেমন যেন মাদকতা আছে লেখাটায়! (প্রথম কমেন্ট)

২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ১২:১৭

কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: প্রথম কমেন্টাই আমাকে করার জন্য অনেক ধন্যবাদ। গল্প ভালো লেগেছে জেনে আনন্দিত। আশা করি আপনার কাছ থেকেও অনেক ভালো ভালো লেখা আমরা পাব। :)

শুভেচ্ছা রইল। আমার ব্লগে স্বাগতম। হ্যাপি ব্লগিং।

৬৬| ২৬ শে অক্টোবর, ২০১৪ দুপুর ১:৪০

আলম দীপ্র বলেছেন: গল্পের থিম ইন্টারেস্টিং !
আর উপস্থাপন অনন্য ।
চমৎকার !

১৯ শে জুলাই, ২০১৭ সকাল ১১:৫৭

কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ দীপ্র!! শুভেচ্ছা রইল। এই দীর্ঘ দিন পর জবাব দেয়ার জন্য দুঃখিত।

৬৭| ১৫ ই জুন, ২০১৬ বিকাল ৫:১৬

তামান্না তাবাসসুম বলেছেন: যত গল্প পড়া হয়েছে তার মধ্যে এটা আমার পড়া সবচেয়ে ইউনিক গল্প। প্রায় গল্পই অন্য গল্পের সাথে মিলে যায়। এখানে লেখার সময় লেখকের মানুষিক অস্থিরতার যে বর্ননা তা চমৎকার লেগেছে। লেখক লিখছে আর কাগজ ছিড়ছে এমনটা আরো গল্পে পড়েছি, কিন্তু স্বয়ং চরিত্রের মাধম্যেই সেই অবস্থার বর্ননা!! বাহ্!
আমার অর্ধেক লেখা চরিত্র গুলার জন্য এখন মায়াই লাগছে :(
নাহ, খুব তারাতারি এগুলোকে প্রাণ দিতে হবে। যাই গল্পের রাফ খাতাটা খুলে বসি এখন..... :)

১৯ শে জুলাই, ২০১৭ দুপুর ১২:৩৩

কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: ধন্যবাদ তামান্না। আমি ব্যক্তিগতভাবে খুবই দুঃখিত, সময় মত মন্তব্যের জবাব না দিতে পারার জন্য।
দীর্ঘদিন পর, নিজের এই লেখাটি আবার পড়লাম, কিছুটা নস্টালজিক হলাম। মনে হয়, রাইটার্স ব্লক স্থায়ী ভাবে গেড়ে বসেছে। তাই এত লম্বা গ্যাপ।

৬৮| ১৯ শে জুলাই, ২০১৭ দুপুর ১২:২৩

নতুন নকিব বলেছেন:



শুনেছিলাম, কখনও কখনও আমাদের পোস্ট অফিসগুলো আগেকার দিনে চিঠি পত্র ইত্যাদি বিলি করতে কয়েক বছরও লাগিয়ে ফেলতো। মূলত: এ কাজগুলো ঘটে থাকতো সংশ্লিষ্ট দফতরের লোকদের দায়িত্বহীনতা, অবহেলা ইত্যাদির কারনে।

আপনার এই পোস্টের ৬৬ নং কমেন্ট এর জবাব দেখেও সেই কথাটিই মনে পড়ে গেল। ২৬ শে অক্টোবর, ২০১৪ দুপুর ১:৪০, থেকে ১৯ শে জুলাই, ২০১৭ সকাল ১১:৫৭!

যাক, তবু আপনি উত্তর দিয়েছেন। কেউ তো এমনও রয়েছেন, যারা উত্তর দেয়ার প্রয়োজনীয়তাই স্বীকার করে না।

তবে, ক্ষমা করবেন, আপনার লেটলি এ্যানসারের কারনটা হয়তো অফ কোর্স ভিন্ন! শুধু সময়ের ব্যবধানের বিষয়টি মিলে গেছে বলেই একটু মজা করলাম। আর আমাদের জানা আছে, আপনি অবশ্যই অনেক গুরুত্বপূর্ন কাজের দায়িত্বে নিযুক্ত ব্যক্তিত্ব। আমাদের নিতান্ত প্রিয় মানুষ।

আপনার অনাবিল সুখ সমৃদ্ধি আর কল্যান কামনা করছি। ভাল থাকুন, প্রিয় ভাই।

১৯ শে জুলাই, ২০১৭ দুপুর ১২:৩৮

কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: উত্তর না দেয়াটা ব্লগ রীতি অনুযায়ী খুবই অপছন্দীয় একটি ব্যাপার। তথাপি মাঝে মাঝে ব্যস্ততার কারনে জবাব দেয়া হয় না। আমার এই গল্পটা প্রায় ৪ বছর আগের লেখা। তখন নিয়মিত গল্প লেখা হতো। কিন্তু আফসোস, এখন সময় এবং সৃজনশীলতা দুটোই কমে গেছে।

আপনি মজা করেছেন ঠিক আছে তবে সংশ্লিষ্ট একটি মন্তব্য করলে আরো খুশি হতাম।

৬৯| ১৯ শে জুলাই, ২০১৭ দুপুর ২:০৪

নতুন নকিব বলেছেন:




অভিনব এবং ব্যতিক্রমি গল্প মনে হল। সাধারনত: প্রফেশনাল গল্পকারদেরও বোধ করি, এই ধরনের ব্যতিক্রমি স্টাইলে লিখতে গিয়ে হোচট খেতে হবে!

গল্পের ভেতরে আরেকটি গল্পের উপস্থিতি! আবার গল্পটির একটি চরিত্রের আত্মকথন সেখানে! সব মিলিয়ে অপূর্ব!

পূর্বোক্ত মন্তব্যের উত্তরটা দ্রুত দিলেন বলে কৃতজ্ঞতা আবারও। আপনি লিখে যান। আপনার হাত চমতকার। আরও ভাল কিছু আমরা হয়তো আশা করতে পারব।

১৯ শে জুলাই, ২০১৭ বিকাল ৩:০০

কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: হা হা । ধন্যবাদ আপনার মন্তব্যের জন্য। শুভেচ্ছা রইল।

৭০| ১৯ শে জুলাই, ২০১৭ বিকাল ৩:১১

নতুন নকিব বলেছেন:



দাদা,
প্রতিমন্তব্যে আসায় আপনাকেও শুভেচ্ছা আবারও।

নিজের বিষয়ে কান্নাকাটি করতে ভাল লাগে না। তারপরেও আপনি যদি দয়া করে একটু খোঁজ নিতেন।

জেনারেল হয়ে আছি। আপনার পরামর্শে ফিডব্যাকে মেইল করেছিলাম। কোন মেসেজ পাই নি। ইতোপূর্বে আপনার অপর পোস্ট 'অল্প সময়ে কোটিপতি' -তেও এ ব্যাপারে কিছু একটা ব্যবস্থা নেয়ার আবেদন জানিয়েছিলাম।

যাই হোক, আপনার প্রতি কৃতজ্ঞতা অফুরান। ভাল থাকুন।

৭১| ১৯ শে জুলাই, ২০১৭ বিকাল ৩:১৪

নতুন নকিব বলেছেন:



সরি! ভুল বলেছি। 'কোটিপতি' পোস্টে নয়, আপনার 'দৃষ্টি আকর্ষনঃ ব্লগারদের বকেয়া বিল প্রসঙ্গে' পোস্টে আবেদন রেখেছিলাম।

ভাল থাকবেন।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.