নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
একদিন সব হাসির ময়নাতদন্ত হবে, ফরেনসিক রিপোর্টে লেখা থাকবে - সবই মিথ্যে।
আগামী মাস থেকে স্টার জলসা সহ আরো একটি ভারতীয় চ্যানেল নাকি বন্ধ করে দেয়া হচ্ছে। আলহামদুলিল্লাহ! তবে এই খবরে দেশের আপা, ভাবী ও খালাম্মা সমাজে নেমে এসেছে গভীর শোকের ছায়া। অনেকেই হুমকি দিয়েছেন, তারা প্রয়োজনে ইন্টারনেট থেকে এই সব চ্যানেল লাইভ দেখবেন।
আমি ব্যক্তিগতভাবে খুশি হলেও, কেন তাদের এই বিরুপ মনোভাব- এই নিয়ে কিছু আলোচনা করতে চাই। যদি লক্ষ্য করেন তাহলে দেখবেন যে বাংলাদেশে চালু বেসরকারী টিভি চ্যানেলের সংখ্যা প্রায় ১৬টি। আমাদের মত একটা ছোট দেশের জন্য এই সংখ্যাটি প্রয়োজনের তুলনায় অনেক বেশি। যতদূর জানি অনুমোদনের অপেক্ষায় আছে প্রায় আরো ১০/১৫ টির মত নতুন টিভি চ্যানেল। মজার বিষয় হচ্ছে এই সব চ্যানেলের প্রত্যেকটাই একে অন্যের কপিপেষ্ট এবং সবগুলোতেই প্রায় একই ক্যাটাগরীর অনুষ্ঠান সম্প্রচারিত হয়। উদহারন- এনটিভিতে ক্লোজাপ ওয়ান চালু হবার পরেই আবার শুরু হলো চ্যানেল আই এর সেরা কন্ঠ! তার ধারা বজায় রেখে বিভিন্ন চ্যানেলে এখনও হচ্ছে এই ক্যাটাগরীর নানারকম অনুষ্ঠান। ফলে একজন সাধারন দর্শক হিসেবে অনুষ্ঠানের তালিকা এবং মান অনুযায়ী তাদের আলাদা করা বেশ কঠিন হয়ে দাঁড়ায়। ফলে একঘেয়েমি কাটাতে দেশীয় দর্শকদের একটা বিরাট অংশ ঝুকে পড়ছে ভারতীয় চ্যানেলের দিকে। যেহেতু তারা সেখানে নিখাদ বিনোদন পাচ্ছে তাই সেই অনুষ্ঠান বা সিরিয়ালগুলো যতই আজগুবি হোকনা কেন, তারা তাই পছন্দ করছে। এর প্রভাব শুধুমাত্র দেশীয় চ্যানেলগুলোর উপর পড়ছে না বরং পোষাক, কসমেটিস, সামাজিক আচরন ইত্যাদির উপরও পড়ছে। ফলে আমাদের দেশে ঈদ এবং পূজার সময় সানি লিউন, কাশিস, পাখি ইত্যাদি ড্রেসের ব্যাপক চাহিদা সৃষ্টি হচ্ছে এবং আবার ইফতার পার্টির পাশাপাশি সেহেরী পার্টিও হচ্ছে এবং ড্রেস না পেয়ে আবার আত্মহত্যাও হচ্ছে। এই দিকে আমরা আবার সভা সমাবেশে, ফেসবুক স্ট্যাটাসে পাবলিকের এই সব 'দেশবিরোধী চেতনার' মুন্ডপাত করে গালি দিয়ে 'দেশপ্রমের চেতনায়' উজ্জীবিত হচ্ছি।
আমি কখনই বাংলাদেশে এত এত টেলিভিশন চ্যানেল বা মিডিয়ার উন্নতি দেখে লাফানোর মত কিছু খুঁজে পাই না। কেননা আমার মতে এই সব চ্যানেলের কোনটাই দর্শকদের সুস্থ বিনোদনের লক্ষ্য নিয়ে কাজ করে না। বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে একটা টিভি চ্যানেল দেয়ার প্রধান লক্ষ্যই হলো, মূলত অনৈতিক ক্ষমতার স্বাদ নেয়া, জনগনের সামনে নিজ নিজ এজেন্ডা ও আদর্শ ভিত্তিক খবর তুলে ধরা। উদহারন, একাত্তর টিভি এবং দিগন্ত টেলিভিশন। যেহেতু শুধু নির্লজ্জ ভাবে নিজ নিজ এজেন্ডা বাস্তবায়ন করা যাবে না তাই সেখানে বাধ্য হয়ে দর্শকদের জন্য কিছু অনুষ্ঠানমালা থাকতে হয়। ফলে সাধারন দর্শকদের জন্য অনুষ্ঠানের মান খুব একটা বৃদ্ধি পায় না। যার কারনে এত এত টিভি চ্যানেল থাকা স্বত্তেও নিজ নিজ চ্যানেলের মান উন্নয়নের ব্যাপারে তেমন প্রতিযোগিতামুলক কিছুই একজন সাধারন দর্শক হিসেবে আমার চোখে পড়ে না।
যে বিষয়টা সবচেয়ে বেশি ইরেটেটিং বা বিরক্তকর তা হলো যতই নিম্নমানের টিভি চ্যানেল হোক না কেন তাদের একটা সংবাদ টিম থাকতে হবে আর সংবাদ টিমে থাকবেন কিছু সাংবাদিক। এটা অনস্বীকার্য যে বর্তমানে 'সাংবাদিকতা' শুধু একটি পেশা নয় একটি 'ক্ষমতাও' বটে। এই দেশের সকল দূর্নীতিবাজ হোক সে রাজনীতিবিদ, ব্যবসায়ী কিংবা সরকারী আমলা তারা সকলেই ধরা আছেই এই সব ক্ষমতাধর সাংবাদিককের কাছে। তবে এই শ্রেনীর লোকরাই আবার বিভিন্ন চ্যানেলেরই মালিক। যার কারনে আপনি এমন কোন টিভি চ্যানেল দেখবেন না যাদের সংবাদ পরিবেশন বিভাগ নেই। ফলে জাতির বিবেক হিসেবে চিহ্নিত ক্ষমতাধর সাংবাদিকরা কতখানি নিজেদের বিবেক সময় মত জাগ্রত করতে পারেন বা আদৌ পারেন কি না সেই বিষয়ে প্রশ্ন থেকেই যায়। যদি কেউ স্রোতের বিপরীতে যেতে চায়, তার পরিনতি হয় খুবই ভয়াবহ, উদহারন - সাংবাদিক দম্পত্তি সাগর রুনি।
আরো একটি চরম বিরক্তিকর দিক হলো যে কোন অনুষ্ঠানের (টক শো আর খবর ছাড়া) মাঝে অতিরিক্ত বিজ্ঞাপন বিরতি। বর্তমান প্রেক্ষাপটে বাজারে প্রচলিত আছে - দর্শকরা এখন আর অনুষ্ঠানের মাঝে বিজ্ঞাপন দেখেন না, বিজ্ঞাপনের মাঝে মাঝে অনুষ্ঠান দেখেন। সুতরাং বিজ্ঞাপনের বিড়ম্বনা কোন পর্যায়ে গিয়েছে তা নিশ্চয় এখন আর বলার অপেক্ষা রাখে না। আর একটি ভালো অনুষ্ঠানের আবেদন নষ্ট করার জন্য চ্যানেলগুলোর এই অতিবানিজ্যিক মনোভাবই যথেষ্ঠ।
এখন প্রশ্ন আসতে পারে, তাইলে দেশী চ্যানেলে বিনোদনের উপায় কি?
উত্তর হচ্ছে- প্রতিটি চ্যানেলের এত হাজার হাজার সাংবাদিক সারাদিন রাত খেটে নানাবিধ সংবাদ এবং রাজনৈতিক দলগুলোর নোংরামি আর কাঁদা ছোঁড়াছুড়িকেই জনগনের সামনে বিনোদন হিসেবে তুলে ধরেছেন। তাই তো প্রতি রাতেই প্রতিটি টিভি চ্যানেলে টকশো আর সংবাদ বিশ্লেষন চলছেই। আমার এক টিভি চ্যানেলের সাংবাদিক বন্ধুকে জিজ্ঞেস করলাম, কি রে ব্যাটা তোদের চ্যানেলে এবার ঈদের অনুষ্ঠান কেমন হইব? সে বলল, দোস্ত! - দেশের রাজনীতির যে অবস্থা, পাবলিক তা দেইখাই যে বিনোদন পাইতেছে, আমরা আবার টাকা খরচ কইরা কি বিনোদন অনুষ্ঠান বানামু! সত্যি বলতে হয়ত এটাই বাস্তবতা।
তবে আরো বাস্তবতা হচ্ছে আমাদের দেশে প্রচুর তরুন নির্মাতা আছেন যাদের অসামান্য দক্ষতা এবং সৃজনশীলতা রয়েছে আমাদের চ্যানেলগুলোতে দর্শক টেনে রাখার জন্য। কিন্তু সমস্যা হচ্ছে তারা উপযুক্ত পৃষ্ঠপোষক পাচ্ছে না। একটা ভালো সিরিয়াল বা নাটক বানাতে যে অর্থ লগ্নি করা প্রয়োজন চ্যানেলগুলো তা কোন ভাবেই দিচ্ছে না। এখানে চলে লিংক বানিজ্য। লিংক থাকলেই আপনার অখাদ্য যে কোন নাটক বা অনুষ্ঠান প্রয়োজনের চেয়ে বেশি দামে কিনে নিবে। আর লিংক না থাকলে আপনার সামনে আসবে - ১০০ টাকার মধ্যে "কাচ্চি বিরিয়ানী মুরগীর মাংস, খাসির রেজালা, চাইনিজ সবজি, সালাদ, বোরহানী, ফিরনী" যদি দিতে পারেন তাহলে ১০০ জন লোকের খাওয়ার অর্ডার এক্ষুনি নিয়া জান, ৩ মাস পরে ৫০% টাকা পাবেন আর বাকিটা পাবেন আরো ৩ মাস পর-- এই টাইপের অফার। এই ধরনের ফাইজলামির হাত থেকে বাঁচার জন্য অনেক প্রতিভাবান পরিচালক/নির্মাতা তাদের কনসেপ্ট নামমাত্র মুল্যে বিক্রি করে দিয়ে সান্তনা খুঁজে অথবা রাত দুপুরে রাস্তায় রাস্তায় হেঁটে বেড়িয়ে সিগারেটের টানে টানে নিজের সৃজনশীলতাকে ধোঁয়া হিসেবে উড়িয়ে দেয়।
পাশাপাশি দরকার দর্শকদের কিছুটা উদার মনোভাব। ভারতীয় সিরিয়াল দেখায় সময় আমাদের দেশের দর্শকরা যে তুলনামূলক উদার মনোভাব পোষন করেন, তার সামান্য কিছু এই দেশে দেখাতে গেলে দেশ, জাতি, সমাজ, ঐতিহ্য, নারী, সতীত্ব, কৃষ্টি কালচার সবই গেল গেল রব উঠে যায়। উদহারন ফাস্ট ডেট নামক নাটকে ছেলে তার প্রেমিকাকে রুমে নিয়ে যায় দেখে ছি ছি করেছিল দেশের সুশীল দর্শকগন। অথচ তার কয়েকদিন পরেই 'আকশারা' নামক একটি জনপ্রিয় হিন্দি সিরিয়ালে নায়ক নায়িকার বেশ অন্তরঙ্গ দৃশ্য পরিবারের সবাই মিলে দেখেছিল। তখন তো কিছুই আমরা শুনি নি। এই ধরনের হিপোক্রেসী মনোভাব ত্যাগ করতে হবে। অবশ্য ব্যাপারটা যদি এমন হয়, ধুর! এরা কি আর আমাদের দেশের কেউ? এরা করলে করুক, দেখলে দেখাক, আমরা মজা পেলেই হলো। তাহলে কিছু বলার নেই। শুধু মনে রাখবেন, এই দেশের তরুন নির্মাতারাও আপনাদের আরো অনেক শালীন ও বর্তমান দেশীয় প্রেক্ষাপটের সাথে মানানসই যথেষ্ট মার্জিত মজা উপহার দিতে পারে।
তাই দেশীয় দর্শকদেরকে যদি সত্যিকারভাবে আমাদের ধরে রাখতে হয়, তাহলে অবশ্যই চ্যানেল কর্তৃপক্ষকে প্রথমে এগিয়ে আসতে হবে এবং তারপর আমাদের দর্শকদেরকেও দেশের সামাজিক পরিবর্তন মেনে নিতে হবে। চ্যানেল কর্তৃপক্ষ ও অন্যান্য সুপরিচিত মিডিয়া হ্যাডমদের যে সিন্ডিকেট আছে তা নিস্ক্রিয় করতে হবে। লিংক বানিজ্য বন্ধ করতে হবে। সংবাদ এবং বিনোদন মূলক অনুষ্ঠানের চ্যানেল আলাদা করতে হবে। অনৈতিক ক্ষমতার লোভে যত্রতত্র চ্যানেল অনুমোদন করা যাবে না। এই বিষয়গুলো যদি সঠিক ভাবে নিয়ন্ত্রন করা যায় তাহলে আর বেশি দিন নয় যেদিন দর্শকরা আমাদের দেশের অনুষ্ঠান নিয়ে খুশি থাকবেন। আপা ভাবী আর খালাম্মাদের ভালো অনুষ্ঠান দেখার জন্য কান্নাকাটি করতে হবে না।
২৬ শে জুলাই, ২০১৪ রাত ১১:১৬
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: হাহা! অনেকদিন পর তোমাকে ব্লগে দেখলাম মেঘ! পড়ার জন্য ধন্যবাদ। আমি তো বাঁশ দেই নাই, আমি বাঁশ কেন খায় সেটা তুলে ধরেছি!
২| ২৬ শে জুলাই, ২০১৪ রাত ১১:১৬
প্রবাসী পাঠক বলেছেন: আমাদের দেশে বেসরকারি টিভি চ্যানেল বেড়েছে কিন্তু মানসম্মত বিনোদন চ্যানেল বাড়েনি। প্রতি ঘণ্টায় ঘণ্টায় খবর, অতিরিক্ত বিজ্ঞাপন, মানহীন অনুষ্ঠান সব কিছু দর্শকদের বিরক্তির কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে। যার ফলে এদেশের দর্শক অনেকটা বাধ্য হয়েই ভারতীয় চ্যানেলের দিকে ঝুঁকে পড়েছে।
একসময় আমরা সাদা-কালো টেলিভিশনে বাংলাদেশ টিভির অনুষ্ঠান দেখতাম। কিন্তু অনুষ্ঠানগুলো মনে হত রঙিন। আজ আমারা রঙিন টেলিভিশনে অনুষ্ঠান দেখি কিন্তু দুর্ভাগ্যজনক হলেও সত্যি আমাদের এখনকার অনুষ্ঠানগুলো হয়ে গেছে সাদা-কালো।
২৬ শে জুলাই, ২০১৪ রাত ১১:২০
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: সহমত ভাই। এই দেশে অনুষ্ঠানের মান বাড়ানোর কোন চেষ্টাই নাই। ফলে হচ্ছে না। যার টাকা আছে তার রুচি নাই, যার রুচি আছে তার টাকা নাই।
৩| ২৬ শে জুলাই, ২০১৪ রাত ১১:২১
রহস্যময়ী কন্যা বলেছেন: আমি আপনার লেখাতে কমেন্ট করার জন্যই ব্লগে লগিন করলাম
সময়োপযোগী লেখাগুলো মিস করতে কার ইচ্ছে হয়??
২৬ শে জুলাই, ২০১৪ রাত ১১:২৬
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ মেঘ!
৪| ২৬ শে জুলাই, ২০১৪ রাত ১১:২৩
অপ্সরা বলেছেন: তবে এই খবরে দেশের আপা, ভাবী ও খালাম্মা সমাজে নেমে এসেছে গভীর শোকের ছায়া। অনেকেই হুমকি দিয়েছেন, তারা প্রয়োজনে ইন্টারনেট থেকে এই সব চ্যানেল লাইভ দেখবেন।
হায় হায় তাইলে তো ফুপি আমার ল্যাপটপে, কাজের বুয়া দুইজন ডেস্কটপে আর আ্ই প্যাডে হামলা করবে !!!!!!!!!!!
২৬ শে জুলাই, ২০১৪ রাত ১১:২৮
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: হাহাহাহাহাহাহাহাহাহ! করলেও কর্তে পারে অপ্সরা আপু! আমার এক খালা আছেন, তারে এই সংবাদ বলছিলাম, তার ব্লাড সুগার নাকি এখন নেমে গেছে!
৫| ২৬ শে জুলাই, ২০১৪ রাত ১১:২৫
অপ্সরা বলেছেন: যদি লক্ষ্য করেন তাহলে দেখবেন যে বাংলাদেশে চালু বেসরকারী টিভি চ্যানেলের সংখ্যা প্রায় ১৫টি। আমাদের মত একটা ছোট দেশের জন্য এই সংখ্যাটি প্রয়োজনের তুলনায় অনেক বেশি
কোনোই দরকার নেই। সেই আমাদের ছোট্টবেলার মত শুধুই একটা চ্যানেল করে দেওয়া হোক। তখন বাসায় বাসায় একটা টিভি হলেই চলবে!!!
২৬ শে জুলাই, ২০১৪ রাত ১১:৩২
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: সেই আমাদের ছোট্টবেলার মত শুধুই একটা চ্যানেল করে দেওয়া হোক। তখন বাসায় বাসায় একটা টিভি হলেই চলবে!!
চমৎকার প্রস্তাব। আমি এটাতে রাজি।
অনেকদিন পর তোমাকে আমার ব্লগে পেলাম আপু!! আশা করি ভালো আছো!!!!!!!
৬| ২৬ শে জুলাই, ২০১৪ রাত ১১:৩৭
অপ্সরা বলেছেন: হুম ভালো আছি। অনেক দিন অনেক বিজি ছিলাম । তারপর ছুটি হলো তখন বিজি হলাম রোজার ইফতার খানা পিনায় সাথে শপিং.....
এখন শেষ দিকে তো তাই ইজি আছি আর সব পোস্টে আমি কমেন্টের ভাষা খুঁজে পাইনা আবার কোনো কোনো পোস্ট পড়ে কমেন্ট না দিতে পেরেও পালাই স্পেশালী তোমার পোস্টে ......
২৬ শে জুলাই, ২০১৪ রাত ১১:৪১
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: এখন যেহেতু আইসাই পড়ছ তাই আর পালাবে কোথায়!!
দেখি আমাদের নাটকের বাকি অংশ দাঁড় করানো যায় কিনা! মামুনভস্কিকে বলতে হবে!
৭| ২৬ শে জুলাই, ২০১৪ রাত ১১:৩৯
প্রবাসী পাঠক বলেছেন: বাংলা নাটক নিয়ে আমরা সব সময় গর্ব করতাম। কিন্তু এত এত চ্যানেলের ভিড়ে আজ আমাদের সেই গর্বের নাটকের মান নিচে নামতে নামতে এখন আর নাটকের মান বলতে কিছু নেই। হাতে গোনা কয়েকজন নির্মাতা তাদের নাটকের মান ধরে রেখেছে। আর বাকি সবাই গড্ডালিকায় গাঁ ভাসিয়ে দিয়েছে। হঠাৎ একটা ভিন্ন রকমের নাটক হিট হলে সবাই সেই ধরনের নাটক কপি করায় ব্যাস্ত। সুরসুরি দিয়ে হাসানোটাকেই এখন নাটকের মূল বিষয়বস্তু হিসাবে ধরা হয়। একসময় নাটক লিখত মমতাজুদ্দিন আহমেদ, ইমদাদুল হক মিলন, হুমায়ূন আহমেদ, মইনুল আহসান সাবের এর মত মানসম্মত লেখক। তাদের নাটকের মান ছিল অনেক উঁচু। আর এখনকার লেখকরা সেই সব নাটকের ধারে কাছেও যেতে পারছে না।
২৬ শে জুলাই, ২০১৪ রাত ১১:৪৮
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: আসলে সত্যি বলতে কি পাঠক ভাই, আমাদের দেশের লেখকরাও এখন অনেক বানিজ্যিক হয়ে গেছেন। একটা নাটকের বাজেট ৩ লাখ থেকে ৪ লাখের বেশি হলেই আর চ্যানেলে নিতে চায় না, লিংক না থাকলে আপনি স্পনসর পাবেন না। খরচের কথা মাথায় রেখে অনেক সময় গল্প লিখতে হয়। ভালো লেখকরা এই সব ক্যাচালে পড়ে আর নাটক লিখে না। আর দর্শকরা এখন আউটডোর ভিত্তিক নাটক বেশি পছন্দ করেন। ফলে কাহিনীর দরকার থাকুক না থাকুক কক্সবাজারে তেনারা যাবেনই।
আবার অনেক নামী দামি লেখক শুধু টাকার জন্য যে স্ক্রীপ্ট লিখেন তা আপনি নিজেই পড়লে হাসবেন। আমি চাই নাম না, কাহিনীর উপর নির্ভর করে নাটক সিরিয়াল নির্মান করা হোক।
এই দেশে হিন্দি সিরিয়াল নকল করে গুলশান এভিনিউ বানানোর দরকার নাই, বাস্তবতা অনুযায়ী ৪২০ সিরিয়াল বানালেই মানুষ দেখবে। এটা একেবারেই হাতে নাতে প্রমানিত।
৮| ২৬ শে জুলাই, ২০১৪ রাত ১১:৩৯
অপ্সরা বলেছেন: তাই দেশীয় দর্শকদেরকে যদি সত্যিকারভাবে আমাদের ধরে রাখতে হয়, তাহলে অবশ্যই চ্যানেল কর্তৃপক্ষকে প্রথমে এগিয়ে আসতে হবে এবং তারপর আমাদের দর্শকদেরকেও দেশের সামাজিক পরিবর্তন মেনে নিতে হবে। চ্যানেল কর্তৃপক্ষ ও অন্যান্য সুপরিচিত মিডিয়া হ্যাডমদের যে সিন্ডিকেট আছে তা নিস্ক্রিয় করতে হবে। লিংক বানিজ্য বন্ধ করতে হবে। সংবাদ এবং বিনোদন মূলক অনুষ্ঠানের চ্যানেল আলাদা করতে হবে। অনৈতিক ক্ষমতার লোভে যত্রতত্র চ্যানেল অনুমোদন করা যাবে না। এই বিষয়গুলো যদি সঠিক ভাবে নিয়ন্ত্রন করা যায় তাহলে আর বেশি দিন নয় যেদিন দর্শকরা আমাদের দেশের অনুষ্ঠান নিয়ে খুশি থাকবেন। আপা ভাবী আর খালাম্মাদের ভালো অনুষ্ঠান দেখার জন্য কান্নাকাটি করতে হবে না।
ছোটদের জন্য আমাদের ছোটবেলার মত বিশেষ অনুষ্ঠান বানাটে হবে। আমার পাপেট শো দেখাতে হবে, আমার নাচের অনুষ্ঠান হবে( বেবিদের জন্য) তাইনা??? তাহলেই দর্শক প্রিয়তা পাবে।
২৬ শে জুলাই, ২০১৪ রাত ১১:৫০
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: হ্যাঁ, ছোটদের জন্য এখন তো কোন স্পেশাল প্রোগ্রাম নাই। যা আছে সবই বিদেশী প্রোগামের বাংলা অদ্ভুত নকল আর অনুবাদ। তোমার মনে আছে আপু, আগে যে মোস্তফা মনোয়ারের একটা পাপেট শো দেখানো হতো সকাল সেই ৮/৯ টায়। আমার যতদূর মনে পড়ে, আমি কোনটাই তা মিস করতাম না। আবার ফেরদৌসি ম্যাডামের যে গানের অনুষ্ঠান ছিল, পাপেট ছিল, সেটাও তো আমরা দেখতাম!
৯| ২৭ শে জুলাই, ২০১৪ রাত ১২:০৩
প্রবাসী পাঠক বলেছেন: আমার মনে হয় ইনফিনিটি পর্ব আর প্রতিদিনের ধারাবাহিক নাটক - নাটকের মান কমানোর জন্য সবচেয়ে বেশি দায়ী। হুমায়ূন আহমেদের - আজ রবিবার, সালাউদ্দিন লাভলুর- রঙের মানুষ কিংবা রূপনগর, নক্ষত্রের রাত নাটকগুলো যদি এই ধরনের ইনফিনিটি পর্বের হত তাহলে ঐ নাটকগুলোও দর্শক প্রিয়তা হারাত। ধারাবাহিক নাটকগুলো যদি অসীম পর্ব আর প্রতিদিন প্রচার থেকে ফিরে আসে তাহলে হয়ত নাটকের মান কিছুটা বাড়বে। আর কোন বিশেষ বিশেষ দিন ছাড়াও এক পর্বের নাটক বেশি প্রচার হওয়া উচিত।
২৭ শে জুলাই, ২০১৪ রাত ১:১০
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: সহমত! আমারও মনে হয় এটাও অন্যতম একটা কারন!
১০| ২৭ শে জুলাই, ২০১৪ রাত ১২:১৬
না পারভীন বলেছেন: গতকাল চ্যানেল আই এ একটা মুভি হচ্ছিল শুরু হল বিজ্ঞাপন বিরতি দীর্ঘ বিজ্ঞাপন হজম করার পর শুরু হল খবর, সেই খবরের আবার বিজ্ঞাপন বিরতি, তারপর আবার খবর আবার বিজ্ঞাপন, আবার খবর, খবর শেষে আবার বিজ্ঞাপন, চলছে তো চলছেই, আর মুভি দেখা হলনা। দর্শকের ও তো কাজ কর্ম থাকে। সব চ্যানেল শুধু মাত্র বিজ্ঞাপনের জন্য, পোগ্রাম শুধু আই ওয়াশ।
২৭ শে জুলাই, ২০১৪ রাত ১:৪৩
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: ঐ যে স্পন্সরের একটা ব্যাপার আছে আপু। এখানে কিছুটা হয়ত মানতেই হবে, তবে আমাদের চ্যানেলগুলো এই বিজ্ঞাপনটাই মুখ্য। তাই আমরা বিজ্ঞাপনের মাঝামাঝি অনুষ্ঠান দেখি। অনুষ্ঠানের ফাঁকে ফাঁকে বিজ্ঞাপন না।
১১| ২৭ শে জুলাই, ২০১৪ রাত ১২:২৭
অপ্সরা বলেছেন: হ্যাঁ মনে আছে।
মিঠু মন্টি ছিলো ফেরদৌসী রাহমান খালামনির গানের অনুষ্ঠানে। মুস্তাফা মনোয়ারের গিঠ্ঠু কিছুদিন আগেও মঞ্চে দেখেছি।
ঈদের বিশেষ অনুষ্ঠান, স্বাধীনতা দিবস, একুশে ফেব্রুয়ারী কখনও তারা ছোটদের কথা ভুলতোই না আর এখন বাচ্চাদেরকে শেখানোর জন্য একটা বিশেষ দিনের বিশেষ ছড়াও খুঁজে পাইনা। আমার মাথায় তাই একটা আইডিয়া এসেছে বাচ্চাদেরকে নিয়ে। আইডিয়াটা পরে বলবো এখন বলবোই না।
২৭ শে জুলাই, ২০১৪ রাত ২:২৩
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: তোমার আইডিয়া সব সময় ক্রিয়েটিভ হয়! আশা করি এই নিয়ে ব্লগ পোষ্ট পাবো।
১২| ২৭ শে জুলাই, ২০১৪ রাত ১২:২৯
অপ্সরা বলেছেন: লেখক বলেছেন: এখন যেহেতু আইসাই পড়ছ তাই আর পালাবে কোথায়!!
দেখি আমাদের নাটকের বাকি অংশ দাঁড় করানো যায় কিনা! মামুনভস্কিকে বলতে হবে!
ভাইয়া আমার আব্বুভস্কি কেমন আছে? অনেকদিন দেখিনা।
নতুন নাটক নামানোর কথা ছিলো ঈদ উপলক্ষ্যে দাঁড়া করাতে হবেনা!!!!!!!!
২৭ শে জুলাই, ২০১৪ রাত ২:২৫
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: নাতালিয়া!! তোমার আব্বুভস্কি কাজ কাম নিয়া বহুত ব্যস্ত আছে। নতুন নাটক নামানোর জন্য পাশের বাড়িতো ছেলের মামুনভকে বলতে হবে!!!
১৩| ২৭ শে জুলাই, ২০১৪ রাত ১২:৩৭
গৃহ বন্দিনী বলেছেন: এক দেশে এক বিটিভি ছিল । সবাই একই জিনিস দেখতাম তাই তো ভাল ছিল ।
২৭ শে জুলাই, ২০১৪ রাত ২:২৬
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: বেশি পাইতে পাইতে এখন আর ভাল্লাগে না!!!!!!
১৪| ২৭ শে জুলাই, ২০১৪ রাত ১২:৫৬
সাদরিল বলেছেন: আমার মা জি বাংলায় সিরিয়াল আসক্ত দেখে তাকে আমি নিজেই খুলে দিয়েছিলাম ফেসবুকের একাউন্ট,আমার ধারণা ছিলো ফেসবুকের মজাটা পেয়ে গেলে যে কেউ ঐসব বস্তাপচা সিরিয়াল ছাড়তে বাধ্য।আমার অনুমান সঠিক হলো।আম্মু এখন জি বাংলায় শুধু রাশি দেখে তারপর বাকিগুলো না দেখে ফেসবুকে বসে যায়। সমস্যা হলো আম্মুর ফেসবুক আসক্তির কারণে আমার নিজেরি ফেসবুকে বসাটা মুশকিল হয়ে গিয়েছে। এই দুই চ্যানেল বন্দ হয়ে গেলে আপু আর আন্টিরা বিকল্প হিসবে কখনোই আমাদের দেশের চ্যানলে দেখবেন না, তারা দলে দলে ফেসবুকে যোগ দিবেন। যাদের ব্যাক্তিগত স্মার্টফোন আর ল্যাপটপ আছে তাদের প্রবলেম নেই, কিন্তু আমার মতো যারা ফ্যামিলি ডেস্কটপ ব্যাবহার করবেন তারা তখন বুঝবেন ঠ্যালা!!!
২৭ শে জুলাই, ২০১৪ রাত ২:২৭
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: খাইছে আমারে! খুবই ভালো বুদ্ধি তো! তবে এর সাইড এফেক্টটাও বেশ সমস্যাজনক!!!
১৫| ২৭ শে জুলাই, ২০১৪ রাত ২:৪২
স্বপ্নবাজ অভি বলেছেন: আসলেই কি স্টার জলসা বন্ধ হয়ে যাবে, বাংলার নারীরা কি আর পাখি ড্রেসের জন্য ডিভোর্স দিতে পারবেনা???
২৭ শে জুলাই, ২০১৪ রাত ৩:২৪
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: বাতাসে তো তাই শুনা যায়। তবে আমি ভাবছি কত বড় তাল ভোদাই এবং ছাগল হলে এই সব কারনে মানুষ আত্নহত্যার আর ডিভোর্স করে।
১৬| ২৭ শে জুলাই, ২০১৪ রাত ৩:০৯
ডি মুন বলেছেন: প্রথম প্লাস ++++
কি আর বলবো ভাই,
এই সিরিয়ালের জন্য বাসায় আসলেই বিরাট পেরেশানির মধ্যে পড়ে যাই।
চ্যানেলগুলো বন্ধ হইলে মহা বাঁচা।
শুভকামনা রইলো কাভা ভাই। ।
২৭ শে জুলাই, ২০১৪ রাত ৩:২৬
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ মুন ভাই! এই চ্যানেল বন্ধ হোক মানুষের বিনোদনের শুন্যস্থান পূরন হোক সুস্থ বিনোদনের মাধ্যমে।
১৭| ২৭ শে জুলাই, ২০১৪ রাত ৩:৪০
মামুন ইসলাম বলেছেন: লাভিল িনউজ
২৭ শে জুলাই, ২০১৪ রাত ৩:৪৬
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: বুঝি নাই ভাই। কি বললেন!
১৮| ২৭ শে জুলাই, ২০১৪ সকাল ৭:১৬
ঢাকাবাসী বলেছেন: এতটুক দেশে এত চ্যানেল, অধিকাংশই মন্ত্রীদের দু... ফসল। সারাদিন ৩০ মিনিটের অনুষ্ঠানে ২২-২৪ মিনিটের বিজ্ঞাপন। কিছু একটা বিকল্প থাকলে ভাল হয় নাকি! না হলে মনোপলি ব্যাবসা করবে আর তখন আরো জঘন্য জিনিস গেলাবে! তা বলে আপনার সাথে দ্বিমত নই!
২৭ শে জুলাই, ২০১৪ বিকাল ৩:৪৫
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: কি যে মহা যন্ত্রনার একটা বিষয় ভাই তা আর বলে বুঝানো যাবে না। এটাও এক ধরনের বাটপারি! দর্শকদের সাথে প্রতারনা!
১৯| ২৭ শে জুলাই, ২০১৪ সকাল ১১:২৩
সোহানী বলেছেন: অামার বাসায় বাচ্চাদের ভারতীয় চ্যানেল দেখা নিষেধ... আমার ছেলের প্রশ্ন তাহলে বাংলায় একটা কার্টুন চ্যানেল করো তাহলে আমরা হিন্দি দেখবো না।
সত্যিই তো, আমরা কি দর্শকদের চিন্তা মাথায় রেখে অনুস্ঠান তৈরী করি নাকি শুধুমাত্র জনপ্রিয় নায়ক/নায়িকাদের মুখ দেখিয়ে নাটক বানাই ????
তবে এটা ও সত্য ভারতীয় চ্যানেল অবশ্যই বন্ধ করতে হবে... এর কোন বিকল্প নেই আর নির্মাতাদেরকে অনুরোধ... ভাইরে ব্যবসা করেন তবে এতো বেশী ব্যবসায়িক মনোভাব ঠিক না যাতে দর্শকরাই পালায়....!!!!
২৭ শে জুলাই, ২০১৪ বিকাল ৪:১১
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: কথা সত্যি। এইখানে দর্শকদের বিবেচনা করে কিছুই বানানো হয় না। ধরেন এখন বাজারে কোন কারনে আমার খুব খ্যাতি হলো, ব্যাস সেই রান্নার অনুষ্ঠান থেকে নিয়ে গানের অনুষ্ঠান, সব খানেই আমাকে দেখবেন। তিতা তিতা করা ছাড়া আর কিছুই ভাবতে পারে না।
আপু আমি যে কারনগুলো বললাম, এই কারনগুলো যদি ঠিক করা যায়, আপনি দেখবেন, আমাদের এই খানে প্রোগ্রামের মান কি পরিমান বেড়ে গেছে!
২০| ২৭ শে জুলাই, ২০১৪ সকাল ১১:৩১
রেজা এম বলেছেন: """" আগামী মাস থেকে স্টার জলসা সহ আরো একটি ভারতীয় চ্যানেল নাকি বন্ধ করে দেয়া হচ্ছে । """"
দ্যাখা যাক
২৭ শে জুলাই, ২০১৪ বিকাল ৪:১৪
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: সেই আশায়ই রইলাম! দেখা যাক কি হয়!
২১| ২৭ শে জুলাই, ২০১৪ সকাল ১১:৩৮
অপূর্ণ রায়হান বলেছেন: ফাটাফাটি পোস্ট ভ্রাতা ++++ ২ য় ভালোলগা ।
ষ্টার প্লাস ও একই সাথে বন্ধ হলে খুশি হতাম !
সেদিন শুনলাম দেশে মোট টিভি চ্যানেল নকি ৩০ এর উপরে !!! বাংলাভিশনের একজন এক টকশো তে বলছিল !
ঈদের আগাম শুভেচ্ছা রইলো
২৭ শে জুলাই, ২০১৪ বিকাল ৫:০০
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: আরে! অপূর্ন ভাই!! আপনাকে পোষ্টে পাব আশা করি নাই। ভালো আছেন তো??
আমিও নিজেও জানতাম এই সংখ্যা ৩২ টা। পরে খোঁজ নিয়ে দেখলাম চালু চ্যানেল হিসেবে ১৫টার মত বর্তমানে রানিং!
আমিও খুশি হইতাম, এই সব চ্যানেল বন্ধ হইলে। পাশাপাশি আমি দর্শকদের জন্যও সুস্থ বিনোদনের পক্ষে।
২২| ২৭ শে জুলাই, ২০১৪ দুপুর ১২:১৭
মামুন রশিদ বলেছেন: বাংলাদেশে কিছু জিনিস বেশি বেশি.. যেমন প্রয়োজনের তুলনায় ব্যাংক বেশি, ইন্সুরেন্স কোম্পানি,ঔষধ কোম্পানী, টিভি চ্যানেল কোম্পানি- মানে কাঁচা টাকা বানানোর মেশিনের সংখ্যা অনেক বেশি । এগুলার কোনটারই না আছে ভালো সার্ভিস, না কোন ইনোভেশন, না ভালো আছে তাদের কর্মীরা ।
টিভি চ্যানেলের ব্যাপারে কঠিন সত্য কথা বলেছেন, একেকটা যাস্ট অন্যটার কপিপেস্ট! সেই একই প্রতিভা অন্বেষন, টকশো এ কিচিরমিচির, নাটকের প্যানপেনানি.. এই একটা ব্যাপার ছিল আমাদের গর্বের- টিভি নাটক! পরিচালক মহাশয় আর চ্যানে্ল কর্তারা মিলে এটাকে জাস্ট পার্কের বাদাম খাওয়ার ভেতরে আটকে দিয়েছেন ।
দর্শকের দোষ দিয়ে লাভ নেই, লেইজার রিক্রিয়েশনের জন্য ওরা ওদের পছন্দের প্রোগ্রামই দেখবে । চ্যানেলের কাজ হচ্ছে দর্শকের পছন্দ রিড করে সেই অনুযায়ী প্রোগরাম বানানো । আমাদের চ্যানেলগুলো এই জায়গায় পুরোপুরি ব্যার্থ ।
২৭ শে জুলাই, ২০১৪ বিকাল ৫:০৪
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: দর্শকের দোষ দিয়ে লাভ নেই, লেইজার রিক্রিয়েশনের জন্য ওরা ওদের পছন্দের প্রোগ্রামই দেখবে । চ্যানেলের কাজ হচ্ছে দর্শকের পছন্দ রিড করে সেই অনুযায়ী প্রোগরাম বানানো । আমাদের চ্যানেলগুলো এই জায়গায় পুরোপুরি ব্যার্থ ।
সহমত মামুন ভাই! তারা এখানেই খুব নির্লজ্জ ভাবে ব্যর্থ।
২৩| ২৭ শে জুলাই, ২০১৪ দুপুর ১২:৪৯
সন্দীপ হালদার বলেছেন: অনেকেই ভারতীয় সিরিয়ালের একতরফা দোষ দিচ্ছেন ইদানিং। কিন্তু দেশী চ্যানেলে কি দেখবে সেই বা দেশের চ্যানেল গুলো নিয়ে তেমন ভাবনা চিন্তা দেখি নাই । আপনার লেখা ভাল লাগল। একই সাথে আপনি এদেশের দর্শক আর চ্যানেল গুলোর যে বিশ্লেষণ করলেন তা ভাল লাগল। +++
২৭ শে জুলাই, ২০১৪ বিকাল ৫:০৭
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে।
২৪| ২৭ শে জুলাই, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:২২
প্রোফেসর শঙ্কু বলেছেন: দারুণ আলোচনা হচ্ছে!
আগে নিশ্চিতভাবে বন্ধ হোক চ্যানেল, তারপর স্বস্তির নিঃশ্বাস ফেলা যাবে
২৭ শে জুলাই, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৫১
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: হাহা! সেই দোয়াই করি। যদিও সমর্থিত সূত্র, তারপরও শোনা যাচ্ছে এবার নাকি বন্ধ হচ্ছে! লেটস সি প্রোফেসর!
২৫| ২৭ শে জুলাই, ২০১৪ রাত ১০:২৩
অদ্বিতীয়া আমি বলেছেন: অতি ভালো একাটা কাজ হইসে ( যদি সত্যি সত্যি কার্যকারী করা হয় আর কি )
আপনি যে ব্যাপারটা আলোচনা করছেন , খুব ভালো বলেছেন । আমাদের দেশের যারা মধ্যবয়স্ক ,তাদের অধিকাংশরেই সংসারের কাজের পর টিভি ই তাদের প্রধান বিনোদনের উৎস । আমাদের নির্মাতারা এটাকে একটা সুযোগ হিসেবে নিতে পারেন । বিপুল পরিমান দর্শককে তারা দেশীয় নাটক , প্রোগ্রামের দিকে ফিরাতে পারেন ,যদি চ্যানেল গুলো এগিয়ে আসে । এমন একটা পরিবর্তন হলে চমৎকার হবে ।
২৮ শে জুলাই, ২০১৪ রাত ১:০০
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে আমি নিজেও ব্যক্তিগত ভাবে সেই সুদিনের আশায় আছি। কিন্তু অবস্থা বেশ কঠিনই মনে হচ্ছে। হাজার হোক বিনোদের সাথে আর্থিক একটা ব্যাপার জড়িত আছে। চ্যানেলওয়ালাদের উদাসিনতার কারনে সেটাও রিস্ক এ আছে।
তারপরও প্রত্যাশা করতে দোষ নেই।
২৬| ২৮ শে জুলাই, ২০১৪ রাত ১২:০১
আরজু পনি বলেছেন:
আপনার এই লেখাটা ইত্তেফাকে প্রকাশ করা হলে ভালো হতো।
খুব দরকারী কিছু কথা তুলে এনেছেন ।
অনেক শুভকামনা রইল, কাল্পনিক_ভালোবাসা।।
২৮ শে জুলাই, ২০১৪ রাত ১:০৪
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ আপু। আপনি রেকেমন্ড করেছে, এটা আমার জন্য অনেক বড় ব্যাপার।
ঈদের অগ্রীম শুভেচ্ছা রইল। একবারও ঈদের সালামী পাই নাই।
২৭| ২৮ শে জুলাই, ২০১৪ রাত ১২:১৭
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
আমি একটা ইন্টারন্যাল খবর বলতে পারি। অনেক ভাল ভাল অনুষ্ঠান চ্যানেলগুলোতে স্থান পায়না শুধুমাত্র সুপারিশের অভাবে। আর বিজ্ঞাপন দাতারাও আজকাল অতিমাত্রায় কমার্শিয়াল হয়ে পরেছে। যার কারনে তাদের কাছে এখন কাহিনী কিংবা নির্মাণ শৈলী কোন ফ্যাক্টর না। তাদের কাছে ফ্যাক্টর হলো কোন অনুষ্ঠানে ঘন ঘন বিজ্ঞাপন প্রচার করা সম্ভব সেই দিকে দৃষ্টিপাত করা। যেমন ধরেন রিয়েলিটি শো, কিংবা রান্না বান্ন, অথবা দীর্ঘ প্যাকেজ নাটক। আর যে কোন দীর্ঘ প্যাকেজ নাটক করতে গেলে কাহিনী যে খারাপ হবে সেটা নিশ্চিত। তাই আমি আপনি চাইলেও এইসব ভাল অনুষ্ঠান কখনই আর পাবোনা এই কর্পোরেট বানিজ্যের যুগে।
২৮ শে জুলাই, ২০১৪ রাত ১:০৯
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: জী, যদি লক্ষ্য করে থাকেন, তাহলে দেখবেন যে পোষ্টে এই ব্যাপারে আমি ইতিমধ্যেই উল্লেখ্য করেছি। এখানে আসল ব্যাপার হলো লিংক বানিজ্য।
মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ কান্ডারি ভাই।
২৮| ২৮ শে জুলাই, ২০১৪ রাত ২:০৮
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
জী ভাই আমি আরেকটু বললাম এই আরকি !!!
আমার কি কিছু বলতে মন চায় না
২৮ শে জুলাই, ২০১৪ রাত ৩:১১
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: হা হা হ! বেশ বেশ বলেন বলেন!
২৯| ২৮ শে জুলাই, ২০১৪ ভোর ৬:১৭
আরজু মুন জারিন বলেছেন: আগামী মাস থেকে স্টার জলসা সহ আরো একটি ভারতীয় চ্যানেল নাকি বন্ধ করে দেয়া হচ্ছে। আলহামদুলিল্লাহ! তবে এই খবরে দেশের আপা, ভাবী ও খালাম্মা সমাজে নেমে এসেছে গভীর শোকের ছায়া। অনেকেই হুমকি দিয়েছেন, তারা প্রয়োজনে ইন্টারনেট থেকে এই সব চ্যানেল লাইভ দেখবেন।
আমি একটু ব্যথিত না। খুব কম ই ভারতীয় চ্যানেল দেখি। আমরা এখানে এন টিভি এবং তার সাথে অন্য বাংলাদেশী চ্যানেল বেশি দেখি। বাংলাদেশী নাটকের মত সুন্দর নাটক কি ওরা করতে পারে নাকি ? তবে বন্ধ করেছে কেন তার কারণ জানিনা। যারা দেখে তাদের জন্য অবশ্য একটু খারাপ লাগছে বৈকি।
আপনার পোস্ট টিতে ভাললাগা শুভেচ্ছা জানিয়ে গেলাম। ভাল থাকবেন।
ঈদ মোবারক।
২৮ শে জুলাই, ২০১৪ বিকাল ৩:৩৭
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: হা হা হা! যাক জেনে ভালো লাগল! তবে হ্যাঁ যারা দেখেন, তাদের জন্য খারাপ হলেও, এতে লুকিয়ে আছে তাদের মানসিক উপকার। আশা করি দেরীতে হলেও তারা বুঝবেন!
আপনাকে অনেক শুভেচ্ছা রইল।
৩০| ২৮ শে জুলাই, ২০১৪ ভোর ৬:২১
আরজু মুন জারিন বলেছেন: আমি একটু ব্যথিত না। খুব কম ই ভারতীয় চ্যানেল দেখি। আমরা এখানে এন টিভি এবং তার সাথে অন্য বাংলাদেশী চ্যানেল বেশি দেখি। বাংলাদেশী নাটকের মত সুন্দর নাটক কি ওরা করতে পারে নাকি ? তবে বন্ধ করেছে কেন তার কারণ জানিনা। যারা দেখে তাদের জন্য অবশ্য একটু খারাপ লাগছে বৈকি।
আপনার পোস্ট টিতে ভাললাগা শুভেচ্ছা জানিয়ে গেলাম। ভাল থাকবেন।
ঈদ মোবারক।
২৮ শে জুলাই, ২০১৪ বিকাল ৩:৩৮
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: আপনাকেও ঈদের অনেক শুভেচ্ছা আপু!
৩১| ২৮ শে জুলাই, ২০১৪ সকাল ৭:০৯
এক্স রে বলেছেন: আমি যতদূর জানি চ্যানেল সংখ্যা ৩০টার কাছাকাছি।তবে এসব চ্যানেল কে আমি জগাখিচুড়ি মার্কা বলি। বাড়ির একটা রুমের ভিতরই রান্না বান্না, খাওয়া দাওয়া, গোসল খানা, টয়লেট আবার সেই রুমেই সবাই থাকলে যে অবস্থা হয় আমাদের চ্যানেলেরও সেই দশা। একই চ্যানেলে সংবাদ, রান্নার অনুষ্ঠান, নৃত্যানুষ্ঠান, নাটক, টক শো, হাবিজাবি, একটানা বিজ্ঞাপন থাকলে দর্শক সে চ্যানেল দেখার রুচীই হারিয়ে ফেলবে। তাছাড়া আরেকটা জিনিস হল প্রতিটা চ্যানেলের নিউজ স্ক্রোলিং এর জন্য এক চতুর্থাংশ জায়গা খায়। দর্শক এত কারনে অনুষ্ঠান দেখেও শান্তি পায় না
২৮ শে জুলাই, ২০১৪ বিকাল ৩:৩৯
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: হ্যাঁ যতদূর জানি অনুমোদন পেয়েছে ৩২ টি। তার মধ্যে চালু আছে প্রায় ১৫ টির মত চ্যানেল। আপনার মন্তব্যের সাথে একমত!
৩২| ২৮ শে জুলাই, ২০১৪ সকাল ১১:১৪
ঈপ্সিতা চৌধুরী বলেছেন: দারুন বলেছেন ভাইয়া কিন্তু আসলেই অইসব চ্যানেল বন্ধ হবে কি না আর বাংলাদেশী চ্যানেলের প্রতি আমাদের আগ্রহ বাড়বে কি না... সেটাই দেখার বিষয়... !
২৮ শে জুলাই, ২০১৪ বিকাল ৩:৪০
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: উল্লেখিত সমস্যা সহ আরো বেশি কিছু সমস্যা আছে, তা সমাধান না করলে আমাদের চ্যানেলে দর্শক টানা যাবে না! এটাই নির্মম বাস্তব।
শুভেচ্ছা রইল।
৩৩| ২৮ শে জুলাই, ২০১৪ বিকাল ৩:৫৭
সুমন কর বলেছেন: চমৎকার বিশ্লেষণ করে পোস্টটি লিখেছেন। প্রচুর উদাহরণ দিয়ে ব্যাখ্যাও করেছেন। হিন্দি চ্যানেলের বাড়াবাড়ি আবার আমাদের দেশের টিভি প্রোগামগুলোর করুণ চিত্রের বর্ণনা বেশ হয়েছে। নতুন সৃজনশীল নির্মানকর্মীরা কেন কাজ পাচ্ছে না, সেটাও তুলে ধরেছেন।
আমি ব্যক্তিগত ভাবে মনে করি, আমাদের দেশে একটা সময় দারুণ দারুণ নাটক হতো। পরিবারের সবাই মিলে তা দেখার জন্য অপেক্ষা করতাম। আর এখন, কেউ নাটক দেখতে চায় না। শুধু চেহারা দেখে।
আমার ঘরের দিক থেকে বলতে পারি, মা চলে যাবার পর কেউ আর স্টার জলসা বা ঐ সব চ্যানেল দেখে না। আমি নিজেও ঈদ ছাড়া টিভি প্রোগাম দেখি না। ঈদে দু-চারটা নাটক বা ফিল্ম। ব্যস। এক বছরের জন্য টিভি বাদ।
লাইক।
ঈদ মোবারক।
২৯ শে জুলাই, ২০১৪ রাত ১:৫৬
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ সুমন দা। আপনার ভালো লেগেছে জেনে খুশি হলাম। আমাদের দেশে আসলে সব কিছুতে মানুষ ঠকিয়ে করা হয়, এই বিনোদনের ক্ষেত্রেও একই অবস্থা বিরাজমান।
৩৪| ২৮ শে জুলাই, ২০১৪ রাত ৮:০২
প্রবাসী পাঠক বলেছেন: ঈদ মোবারক কাভা ভাই।
২৯ শে জুলাই, ২০১৪ রাত ১:৫৮
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: আপনাকেও ঈদের শুভেচ্ছা প্রিয় প্রবাসী পাঠক ভাই!
৩৫| ২৮ শে জুলাই, ২০১৪ রাত ১০:২৮
শান্তির দেবদূত বলেছেন: চমৎকার লিখেছেন, বেশ সুন্দর যুক্তি ও উপদেশমালাও তুলে ধরেছেন। কিন্তু, কে শোনে কার কথা! খুব তাড়াতাড়ি বড় কোন পরিবর্তন হবে বলে আশা করি না, তবে ধীরে হলে এক সময় হবে সে আশাতেই আছি।
আর সবচেয়ে বিরক্তিকর দুইটা ব্যাপারটাই বাদ পড়েছে, ৫ মিনিট পরপর ৩/৪ মিনিটের বিজ্ঞাপন বিরতী আর স্ক্রীনের অর্ধেক জুড়ে স্ক্রল নিউজ ও বিজ্ঞাপন। দর্শকবিমুখ হওয়ার এগুলাও মূল কারন।
২৯ শে জুলাই, ২০১৪ রাত ২:১২
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: হ্যাঁ ভাইয়া, এই বিজ্ঞাপনের বিষয়টি কিছুটা উহ্য রয়ে গেছে। আসলে এই প্রতিষ্ঠানগুলোর কাছে অনুষ্ঠানের মানের চাইতে তার বিক্রি করা বেশি দরকার। ফলে তারা একই অনুষ্ঠান কয়েকজনের কাছে বিক্রি করে। ফলে এই ধরনের বিরক্তিকর ব্যাপার গুলো আমাদেরকে ভোগ করতে হচ্ছে।
আমারও মনে হয় খুব তাড়াতাড়ি বড় কোন পরিবর্তন হবে না। বাংলাদেশে সব পরিবর্তনের অন্তরায় একে অপরের সাথে জড়িত! এই মুল উৎপাতন করার শক্তি এখনও জাতি অর্জন করতে পারে নাই।
আপনাকে অনেকদিন পর আমার ব্লগে পেলাম। ঈদের অনেক শুভেচ্ছা রইল ভাইয়া!
৩৬| ২৯ শে জুলাই, ২০১৪ রাত ২:১৯
রিফাত ২০১০ বলেছেন: অনেস্টলি বলছি, সামুতে আপনার পোস্ট গুলো দিনে দিনে অসাধারণ হয়ে যাচ্ছে। গল্প কবিতার ভারে নুয়ে পড়া ব্লগটিকে উপভোগ্য করে তুলতে এ ধরনের পোস্টের বিকল্প নেই । ভালো লাগলো পোস্টটি ।
২৯ শে জুলাই, ২০১৪ রাত ৩:৫০
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: আপনার অনুপ্রেরনার জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ এবং কৃতজ্ঞতা রইল। আমার যে লেখা গল্প, কবিতা, ফিচার ইত্যাদি যে কোন পোষ্ট পড়ে যদি সহব্লগাররা আনন্দ পায় বা উপভোগ্য এর মানদন্ডে বিচার করে তাহলে তা আমার জন্য একটি বিশাল পাওয়া।
আপনাকে ঈদের শুভেচ্ছা জানাই। ভালো থাকুক। শুভ সকাল।
৩৭| ২৯ শে জুলাই, ২০১৪ ভোর ৫:২৭
রাজিব বলেছেন: ব্লগে বোধহয় আমিই একমাত্র ব্লগার যে ভারতীয় চ্যানেল দেখত বা এখনো মাঝে মধ্যে দেখে। বাকি সবাই যেভাবে ভারতীয় চ্যানেল দেখা নিয়ে মহিলাদের কটাক্ষ করছেন তাতে আমি ভারতীয় কোন কোন চ্যানেল দেখতাম বা এখনো মাঝে মধ্যে দেখি তার নাম নিতেও ভয় পাচ্ছি।
প্রায় ৩ বছর (১৯৯৮-২০০১) ধরে আমি একটি ইংরেজি সাপ্তাহিক পত্রিকাতে টেলিভিশন নিয়ে লিখতাম প্রতি সপ্তাহে। ভারতীয় চ্যানেল বাংলাদেশ চলা নিয়ে আসলে কোন রাজনীতি নেই। মূল কথা হল আজকে যদি সরকার নিয়ম করে দেয় যে ভারতীয় কোন চ্যানেল বাংলাদেশ থেকে এক টাকাও বৈদেশিক মুদ্রা নিতে পারবে না তাহলে ভারতীয় সব পে চ্যানেল আপনা আপনি বন্ধ হয়ে যাবে। তখন আমাদের দেশের মানুষই হাউ কাউ, মানব বন্ধন ইত্যাদি শুরু করে দেবে। ব্লগ আর ফেইসবুকে প্রতিবাদের ঝড় উঠবে যে সরকার তথ্যের অবাধ প্রবাহ বন্ধ করে দিয়েছে এবং মত প্রকাশের স্বাধীনতা ক্ষুণ্ণ করছে।
আর যারা সিরিয়াল দেখা নিয়ে মেয়েদের কটাক্ষ তাদের বলতে চাই সিরিয়ালের থেকেও ভয়ংকর ও ধ্বংসাত্তক প্রভাব বয়ে আনবে ক্রিকেট খেলা নিয়ে বেটিং বা জুয়া খেলা। আইপিএল নিয়ে বেটিং বা জুয়া খেলা ভারতে ইতিমধ্যেই মহামারী আকার ধারন করেছে এবং বাংলাদেশে বিশেষ করে ঢাকা শহরে এর প্রভাব পড়তে শুরু করেছে। তাই সিরিয়াল নিয়ে আর আমাদের নারীদের নিয়ে চিন্তা না করলেও চলবে। সিরিয়াল দেখে একজন মহিলা দৌড় বড়জোর পাখী ড্রেস কেনার মধ্যে। তা না পেলে বড়জোর দুএকজন স্ত্রী তাদের স্বামীদের তালাক দেবে। কিন্তু ক্রিকেট নিয়ে জুয়া খেলার ফলে কত হাজার মানুষের সংসার নষ্ট হবে তা আগামি ২-৩ বছরের মধ্যেই দেখতে পাবেন।
যদি স্টার জলসা ও জিবাংলা চ্যানেলগুলো বন্ধ করে দেয় মহিলারা ঠিকই সামলে নিতে পারবেন কিন্তু স্টার স্পোর্টস, টেন ক্রিকেট এর মত চ্যানেল গুলো বন্ধ করে আমাদের পুরুষরা মনে হয় সামলে নিতে পারবেন না। ১৯৮০ এর দশকে যেসব সামাজিক সিনেমা বানানো হত দর্শকদের একটা বড় অংশই ছিল মহিলা। মহিলাদের জন্য সিনেমা প্রায় নিশিদ্ধ হয়ে গেছে, মেয়েরা খেলাধুলা পছন্দ করে না, আর বাংলাদেশের নাটক মানেই হল ৫ মিনিট নাটক মানে ৬ মিনিট বিজ্ঞাপন।
২৯ শে জুলাই, ২০১৪ বিকাল ৫:০১
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: আমি মনে করি, এই দেশে যে উদ্দেশ্য নিয়ে চ্যানেল খোলা হয়, সেখানে চ্যানেলগুলোর মানদন্ড নিয়ে সরকারের এত মাথা ব্যাথাও থাকার কথা না, মুল বিষয় হচ্ছে সংবাদ বা তথ্য নিয়ন্ত্রন বা মেনুপুলেশন। যার কারনে আমাদের চ্যানেলগুলো অনেক পিছিয়ে আছে পাশাপাশি যে চ্যানেলগুলো কিছুটা ভালো করছে তাদের ভারতে সম্প্রচারের ব্যাপারেও কোন উদ্যোগ তারা নিচ্ছে না। ফলে পে চ্যানেলের রাজত্ব এখানে চলছেই।
না সিরিয়াল দেখে নারীদের দৌড় ঠিক পাখি ড্রেস কেনার মধ্য পর্যন্ত না, এর চাইতেও আরো গুরুত্বপূর্ন তাদের মানসিক এবং সামাজিক স্থিতিবস্থা অনিয়ন্ত্রিত হয়ে যাচ্ছে বা যেতে পারে। মানুষ যা দেখে ঠিকই তাই শিখে আর শেখার মাধ্যমটি যদি সঠিক না হয় তাহলে অন্য যে কোন বিষয়ে তার প্রভাব পড়াটা অস্বাভাবিক কিছু না।
বেটিং জাতীয় ব্যাপার যতখানি আইন করে নিয়ন্ত্রন করা যায়, বিদেশী সংস্কৃতির অনুকরন আইন করে ততখানি নিয়ন্ত্রন করা যায় না। আর আমি মনে করি, যে চ্যানেল গুলোর কথা বললাম, আমার পরিচিত বিভিন্ন মাধ্যম এবং শ্রেনীর মেয়েদের অধিকাংশই তা অপছন্দ করে।
আমি চিন্তিত শুধু মাত্র বিকল্প বিনোদন মাধ্যম নিয়ে। আমাদের দেশে খুব চমৎকার চমৎকার কাজ হচ্ছে, কিন্তু আপনি যে সমস্যাটির কথা বললেন, সেটা এবং পোষ্টে উল্লেখিত আরো বেশ কিছু সমস্যার কারনে আমরা আমাদের দর্শকদের উপযুক্ত বিনোদন উপহার দিতে পারছি না।
আপনার মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ। ঈদ মোবারক।
৩৮| ২৯ শে জুলাই, ২০১৪ সকাল ১১:৪৯
ফা হিম বলেছেন: আমি আজ পর্যন্ত বুঝলাম যে একটা বিনোদনমূলক চ্যানেলে কেন নিউজ, টক-শো হবে। আর ইদানিং তো নিউজের জন্য আলাদা চ্যানেল আছেই, তাহলে অন্য চ্যানেলগুলোর ঘন্টায় ঘন্টায় নিউজ দেখাবার মানে কি?
সবচেয়ে সরেস মাল হইল এ টি এন। এটিএন নিউজ থাকার পরও নাকি এটিএন বাংলায় ঘন্টা ঘন্টায় নিউজ চালিয়ে যেতে হয়। কি নিদারুণ দৈন্যতা!!
ঈদের শুভেচ্ছা নিবেন।
২৯ শে জুলাই, ২০১৪ বিকাল ৫:১০
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: এক্সজেকলি! আমিও ঠিক তাই মনে করি, একটা বিনোদনমূলক চ্যানেলে নিউজ থাকতেই হবে এমন কি কোন কথা আছে?? এটিএন এর কথা আর কইয়েন না, তার যে কোন পদের চ্যানেল চালায় তারাই ভালো জানে।
যাইহোক, ঈদের শুভেচ্ছা নিয়েন।
৩৯| ২৯ শে জুলাই, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:০৫
অপূর্ণ রায়হান বলেছেন: ঈদ মোবারক ভ্রাতা
ভালো থাকবেন সবসময়
২৯ শে জুলাই, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:৪৮
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: ঈদ মোবারক অপূর্ন ভাই! শুভেচ্ছা রইল।
৪০| ২৯ শে জুলাই, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:১৪
রাজিব বলেছেন: ঈদ মোবারক আর সুন্দর একটি পোষ্টের মাধ্যমে গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয়ের উপর আলোচনার সুযোগ করে দেবার জন্য ধন্যবাদ
২৯ শে জুলাই, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:৪৯
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: আপনাকেও ধন্যবাদ ভাই। ঈদ মোবারক।
৪১| ৩০ শে জুলাই, ২০১৪ রাত ৩:৫৭
সচেতনহ্যাপী বলেছেন: দেশের চেয়ে হিন্দী চ্যানেলের দর্শক বোধহয় সংখ্যানুপাতে প্রবাসেই বিশেষ করে এখানেই বেশী। ভাল করে বুঝে না,বলতে গেলে তুম আইজক্যা যাওম হাম কাইলক্যা আয়গার মত। তবুও রাতজেগে দেখা চাই। মাঝে মাঝে আমার মনে হয় বিকৃত মানষিকতার রূপ। প্রথম সিরিয়ালগুলির প্রায় প্রতিটা মেয়ে-ছেলেই অপরূপ আর দ্বিতিয়তঃ অনেকটা খোলামেলা। তৃতীয়তঃ পোষাক-পরিচ্ছদও অস্বীকার করার মত নয়। উল্লেখ্য এর কোনটাই েশীয় চ্যানেলে পাওয়া যাবে না। যাওয়া থাকে তাও ডুপ্লিক্যাট মানে ভারতীয় নকল।
জাতির বিবেক হিসেবে চিহ্নিত ক্ষমতাধর সাংবাদিকরা কতখানি নিজেদের বিবেক সময় মত জাগ্রত করতে পারেন বা আদৌ পারেন কি না সেই বিষয়ে প্রশ্ন থেকেই যায়। আর আপনার এই কথাগুলিও বাস্তবতার নিরীখে অস্বীকার করারও উপায় নেই।
জুনয়র ব্লগার হিসাবে এতটা লেখা আমার মানাচ্ছে না তবু লিখলাম পোষ্টটি আমর মনমতো হয়েছে বলে।
ধন্যবাদ এবং ঈদ মুবারক।।
৩০ শে জুলাই, ২০১৪ বিকাল ৪:৩০
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: আপনাকে ধন্যবাদ এবং ঈদের শুভেচ্ছা জানাই।
হা হা হা, ভাই সিনিয়র জুনিয়র ব্লগার বলে কিছু নাই ব্লগে। ব্লগার মানেই ইন্টারেকশন, মত বিনিময়। ব্লগারদের মতামত ছাড়া একটা লেখা কখনই পরিপূর্ন হয় না।
আপনার মতামতের জন্য অনেক ধন্যবাদ জানাই। ভালো থাকবেন।
৪২| ৩০ শে জুলাই, ২০১৪ বিকাল ৩:৪৫
কথার_খই বলেছেন: পোষ্টারের পোষ্ট আসছেনা কেন?
৩০ শে জুলাই, ২০১৪ বিকাল ৪:৩৪
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: কিসের পোষ্টার পোষ্ট? কোন ব্যাপারে বলছেন?
৪৩| ৩০ শে জুলাই, ২০১৪ বিকাল ৪:৩৮
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: সুন্দর ঈদ ব্যানার করেছো কাল্পনিক ভালবাসা
৩০ শে জুলাই, ২০১৪ বিকাল ৪:৫৩
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই! পোষ্ট সম্পর্কে আপনার মতামত জানলে আরো খুশি হইতাম!
৪৪| ৩০ শে জুলাই, ২০১৪ বিকাল ৫:১৪
কথার_খই বলেছেন: সামুতে ঈদ ব্যানারের কথাই বলছি
৩০ শে জুলাই, ২০১৪ রাত ১১:৫১
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: ওহ! সর্যি ভাই! আমি তো জানি না, এই ব্যাপারে বোধকরি ব্লগ কর্তৃপক্ষই ভালো বলতে পারবেন। ধন্যবাদ।
৪৫| ৩০ শে জুলাই, ২০১৪ বিকাল ৫:২৪
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: এড বিড়ম্বনা নিয়ে কিছু বলি। আমার কাজিনরা ছোটবেলায় মানে ৪/৫ বছর আগেও এড না দেখালে খাবার খেত না । যেই এড শেষ হয়ে মূল অনুষ্ঠান শুরু হতো তৎক্ষণাৎ তাদের খাওয়া বন্ধ।তখন চ্যাণেল ঘুরিয়ে এড দিলে আবার খাওয়া শুরু করতো ।তাদের কান্ডকীর্তিতে আমি বিস্মিত।এডকে আমার আর বিড়ম্বণা মনে হয়না ।সম্ভাবনা বলেই মনে হয়। বিশেষ এড যদি এমন বিশেষ কিছু ঘটাতে পারে। আর অনুষ্ঠানের কথা কি বলবো ?
আগে যখন বিটিভিতে সাপ্তাহিক নাটক হতো তার অভিনেতা তালিকা দেখলে রীতিমত কাপন ওঠে যাবে ।ছোট্ট চরিত্রে এখনকার অনেক নামকরা অভিনেতা সুয়োগ পেতেন ।যার কারণে মান সম্পন্ন নাটক হতো । আর বর্তমানে হয়তো প্রধান অভিনেতার বাসার বুয়া কাজের লোকও অভিনয় করেন ফলে অনুষ্ঠানের মান বাড়ার পরিবর্তে কমে গেছে অনেক ।
চ্যানেল বাড়াতে ব্যাপক কর্মক্ষেত্র সৃষ্টি হলে শিল্পী কুশলী সৃষ্টি হয়নি তেমন ।আর অনুষ্ঠান পরিকল্পনা করার মত সৃজনশীল গুণী কয়জন মানুষ আছে এ দেশে । ভদ্র ভাষায় বলি অপ্রতুল ।শুধু চ্যাণেল বাড়িয়ে তো লাভ নেই।
চ্যানেল গুলো মালিকানা মূলত রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব।ফলে চ্যানেল গুলো তাদের প্রচার মাধ্যমে পরিণত হয়েছে।
আমার সবচেয়ে বিরক্ত লাগতো যখন জনপ্রিয় কোন অনুষ্ঠানের মাঝখানে কোন সরকারি প্রচারণা শুরু হতো । অনেকটা হাত বেধে আটকে নিয়ে অনুষ্ঠান দেখতে বাধ্য করা ।
ইন্ডিয়ান বাংলা চ্যানেল বণ্ধ হলে আমি দারুন খুশি। কটনামো সিরিয়াল দেখা বন্ধ হবে সঙ্গে কুটনামোও কমে যাবে ।আমাদের মধ্যবিত্ত উচ্চবিত্ত শিক্ষিদ আর তাদের কাজের বুয়ারা কিণ্তু ভারতীয় সিরিয়াল গুলোর পোকা অনুষ্ঠান দেখতে দেখতে তারা অকর্মা হয়ে ওঠছে। তাই সাধুবাদ জানাই এমন সিদ্ধান্তের ।
চমৎকার লিখেছো । গুরুত্ব পূর্ণ বিষয়ের উপর গুরুত্বপূর্ণ পোস্ট ।
৩১ শে জুলাই, ২০১৪ রাত ১২:০৮
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে সেলিম ভাই আলোচনায় অংশগ্রহন করার জন্য। আসলে বিজ্ঞাপন খারাপ না তবে আমাদের চ্যানেলগুলো অধিক মুনাফার জন্য এই বিজ্ঞাপনের অবৈধ ব্যবহার করে। ধরেন ৩০ মিনিটের একটা অনুষ্ঠানের জন্য ৮ মিনিট বিজ্ঞাপন বিরতি বরাদ্ধ। কিন্তু চ্যানেল কর্তৃপক্ষ আরো ৪/৫/৬ মিনিটের বেশি বিজ্ঞাপন বিরতি নেন। এই মিনিটগুলো কাঁটা যায় অনুষ্ঠানের মুল অংশ থেকে। অনেক সময় পরিচালককে না বলেই ঐ মিনিটগুলো কেটে নেয়া হয়। এই টাকাটা সম্পূর্ন অতিরিক্ত টাকা। ক্ষেত্র বিশেষে তো অবৈধই!
৪৬| ৩০ শে জুলাই, ২০১৪ রাত ১০:১৪
হাসান মাহবুব বলেছেন: একটা সময় বাংলাদেশী চ্যানেলগুলো খুব ভালো দর্শক টানছিলো। ফারুকীর ভাই বেরাদর আর লাভলুর পাবনা-কুষ্টিয়ার ভাষার নাটকগুলো দর্শক লুফে নিয়েছিলো। তখন একান্নবর্তী বা রঙের মানুষের জন্যে মানুষ অপেক্ষা করে থাকতো। কিন্তু সমস্যা হৈলো, একটা কিছু হিট খায়া গেলে সবাই সেটাকে চিবায়া এমন চচ্চরি বানায় যে তাতে আর কোন স্বাদ থাকে না। ফারুকী আর লাভলু পরবর্তী নাট্য নির্মাতাদেরও হয়েছে এই দশা। তবে সুসময় যেহেতু ছিলো, তাই আবারও তা ফিরে আসবে এমন আশা করতেই পারি।
অট- ব্যানার চমৎকার হয়েছে।
৩১ শে জুলাই, ২০১৪ রাত ১২:২২
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: সহমত, এটাই আসল কথা হামা ভাই। কেউ নতুন কিছু একটা দেখাইলে সেটারে তিতা করা ছাড়া শান্তি হয় না। আশা করি সামনে অবশ্যই সুদিন আসবে।
অট- অনেক ধন্যবাদ ভাই। আপনার পছন্দ হয়েছে জেনে আনন্দিত।
৪৭| ৩১ শে জুলাই, ২০১৪ রাত ১২:৫৬
কথার_খই বলেছেন:
এটা আপনারই মনে করলাম! এটা নিয়ে একটা পোস্ট লিখবেন ভাবলাম!! তাই.....
৩১ শে জুলাই, ২০১৪ রাত ১:১০
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: ওহ! হ্যাঁ এটা আমারই ডিজাইন করা। আপনি বলার পর আমি নোটিস বোর্ডটি আবার দেখলাম, সেখানে মনে হয় এই ব্যানার সংক্রান্ত একটা কালেকশন পোষ্ট মানে বিভিন্ন ব্লগারের ডিজাইন করা ব্যানার নিয়ে একটি আলাদা পোষ্ট দেয়ার কথা বলা হয়েছে।
ব্লগ কর্তৃপক্ষ যদি তাদের কাছে জমাকৃত সকল ব্যানার দিয়ে একটি পোষ্ট দেন, তা নিশ্চয় মন্দ হবে না। আশা করি এমন একটা পোষ্ট তাদের কাছ থেকে দেখতে পাব!
ধন্যবাদ আপনাকে।
৪৮| ৩১ শে জুলাই, ২০১৪ সকাল ১১:৪৪
ইমিনা বলেছেন: যত গর্জে ততো বর্ষে না। দেখা যাক চ্যানেল বন্ধ করার এই সিদ্ধান্ত কতটুক পর্যন্ত বাস্তবতায় গড়ায় ...
পোস্টে অনেক গুরুত্বপূর্ন বিষয়গুলো চলে এসেছে। ভালোলাগা তাই রেখে গেলাম
ঈদ মোবারক ।।
৩১ শে জুলাই, ২০১৪ বিকাল ৩:২৯
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: দেখা যাক কর্তৃপক্ষ এই বিষয়ে কি সিদ্ধান্ত গ্রহন করেন! সবাই আলোচনায় অংশগ্রহন করছেন এই বিষয়টি এই পোষ্টের পূর্নতা দিয়েছে।
আপনাকে ধন্যবাদ এবং ঈদের শুভেচ্ছা!
৪৯| ৩১ শে জুলাই, ২০১৪ রাত ১০:০৩
পরিবেশ বন্ধু বলেছেন: সুন্দর পোস্ট ।
৩১ শে জুলাই, ২০১৪ রাত ১০:৩৯
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: ধন্যবাদ বন্ধু! আশা করি আপনার ঈদ অনেক ভালো কেটেছে!
৫০| ০১ লা আগস্ট, ২০১৪ দুপুর ১২:২৭
জুলিয়ান সিদ্দিকী বলেছেন: ভালোই হইছে। এই সব চ্যানেল ভক্ত পরিবারের মহিলাগুলা কূটিল হইয়া গেছে কর্তারা এখনো টের পাইতাছেন না। আমার পরিবারের মহিলাদের কূটিলবুদ্ধিবৃতির উন্নতি দেইখ্যা এমনটাই বিশ্বাস করতে আরম্ভ করছি।
০১ লা আগস্ট, ২০১৪ দুপুর ১২:৩৪
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: হা হা হা হা। আমার মূল পরিবার না হোক, সাইড পরিবারে আমি এর প্রভাব দেখেছি ভাই! এটা বন্ধ হলে আমি খুশি!!
৫১| ০২ রা আগস্ট, ২০১৪ সকাল ১১:০৯
মাঈনউদ্দিন মইনুল বলেছেন:
হাহাহা! লেখাটি পড়িয়াছি এবং ‘লাইকও’ দিয়াছি। ব্লগে আসিয়া দেখিলাম, তাহা পড়িতে আরও আরাম, আরও মজা
শুধু সমস্যা উপস্থাপন করিয়া সরিয়া না গিয়া কিছু সমাধানও বাতলে দিয়াছেন। ঐকমত্য জানাই....
০২ রা আগস্ট, ২০১৪ দুপুর ২:০৭
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: ধন্যবাদ প্রিয় মইনুল ভাই! আপনি পড়ে 'আরাম' পেয়েছেন দেখে আনন্দিত।
৫২| ০৩ রা আগস্ট, ২০১৪ রাত ১০:৩২
আমি তুমি আমরা বলেছেন: ভাল বলেছেন। দেশি চ্যানেলগুলার অবস্থা দেখলে এখন খারাপই লাগে। ২০০২ এর আগের ইটিভিও দেখেছি আর ২০১৪ এর বেসরকারি চ্যানেলগুলাও দেখছি।শুধু দীর্ঘশ্বাসই বের হয়।
০৩ রা আগস্ট, ২০১৪ রাত ১০:৪১
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই। জী, আমি ইটিভির কথা বলতে যাচ্ছিলাম। সেই সময় বাংলাদেশের যে প্রচলিত সংবাদ প্রচার ধারা ছিল তার রাতারাতি পরিবর্তন এনেছিলেন সায়মন ড্রিং। তার প্রচারিত সেই ধারা বর্তমানে ছড়িয়ে পড়েছে সবখানে।
এখনকার চ্যানেল শুধুই ক্ষমতার অপব্যবহারের এক বৈধ রুপ ছাড়া আর কিছুই না!
৫৩| ০৩ রা আগস্ট, ২০১৪ রাত ১১:১৩
মিজভী বাপ্পা বলেছেন: দারুণ লিখেছেন কল্পু দা
০৪ ঠা আগস্ট, ২০১৪ রাত ১২:১৬
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: হা হা হা হা! কল্পু দা সে কি নাম রে ভাই ! হাহাহ!
অনেক ধন্যবাদ। নামটা পছন্দ হইছে!
৫৪| ০৪ ঠা আগস্ট, ২০১৪ রাত ৮:৫০
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: লিংক আর মিডিয়া দালালদের খপ্পরে সংস্কৃতি!
যারা শুধু টাকার জন্য নীতি, ণৈতিকতা জলাঞ্জলি দেয়.. অনুষ্ঠানের মানতো ছাই!
নিজের খুবই বাজে অভিজ্ঞতা থেকে বলতে পারি- অনুস।ঠান নিয়ে ঘোরাঘূরির মাঝে খুব দরদী সেজে এক দালাল সরাসরি অফার দিয়েছিল- দুইটা মডেল (নতুন) দেন.. ছয় মাসের স্পন্সর হইয়া যাইব!!!!
অনেক দরাদরি করলাম ভাই টাকা দিলে হয়না। না হয় ৭০-৮০% নিয়া নেন..
ঝাড়ি মারল .. দূর মিয়া মার্কেটিং ম্যানেজারের বেতন কত জানেন!!!!
টাকার উপ্রে গড়াগড়ি যায়...
আমিও ঝাড়ি দিলাম.. ধূর মিয়া জান.. া..দালালী করেন আবার ভাব লন..!
লাগে খাইটা খামু তবু এমন অনুষ্ঠান করা লাগব না।
ব্যস লাইন ছাইড়া চইলা গেলাম বিদেশী কোম্পানীর চাকুরীতে...
কি যে ভয়াবহ অবস্থা !! বলার বাইরে...........সংস্কৃতি আর দেশাত্ববোধ কেবলই কর্পোরেট সাজানো উপস্থাপনা!!!
আপনার দারুন লেখনিতে অগনন +++++++++++
০৫ ই আগস্ট, ২০১৪ রাত ১২:৩০
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ ভাই। আসলে আমাদের মিডিয়া হচ্ছে স্পনসর ডমিনেটেড মিডিয়া যার কারনে এখানে অনেক কিছুই পসিবল হচ্ছে না। এখানে বাজারে যে মডেলের ক্রেস থাকে তাকে দিয়েই কাজ করায়। সে কি অভিনয় পারে বা পারে না এই সব নিয়া কোন মাথা ব্যাথ্যা নাই। এতটা অপেশাদারী মনোভাব নিয়ে দর্শকদের টানা খুবই মুসকিলের ব্যাপার!
৫৫| ০৯ ই আগস্ট, ২০১৪ রাত ২:১৯
মুনতাসির নাসিফ (দ্যা অ্যানোনিমাস) বলেছেন: খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটা প্রাসঙ্গিক সমসাময়িক বিষয়ে অত্যন্ত সুচিন্তিত কিছু কথা লিখেছেন কাল্পনিক ভাই .....
এতো গুরুত্বপূর্ণ একটা পোস্ট ব্লগে থাকার পরেও কিভাবে আমার চোখ এড়িয়ে গেছে গতমাসে জানিনা....!!
আপনার এজায়গাটার প্রতিটা পয়েন্ট খুবই গুরুত্বপূর্ণ এবং অর্থবহ বলেই মনে করছি আমার দৃষ্টিকোণ থেকে এবিষয়ে....
দেশীয় দর্শকদেরকে যদি সত্যিকারভাবে আমাদের ধরে রাখতে হয়, তাহলে অবশ্যই চ্যানেল কর্তৃপক্ষকে প্রথমে এগিয়ে আসতে হবে এবং তারপর আমাদের দর্শকদেরকেও দেশের সামাজিক পরিবর্তন মেনে নিতে হবে। চ্যানেল কর্তৃপক্ষ ও অন্যান্য সুপরিচিত মিডিয়া হ্যাডমদের যে সিন্ডিকেট আছে তা নিস্ক্রিয় করতে হবে। লিংক বানিজ্য বন্ধ করতে হবে। সংবাদ এবং বিনোদন মূলক অনুষ্ঠানের চ্যানেল আলাদা করতে হবে। অনৈতিক ক্ষমতার লোভে যত্রতত্র চ্যানেল অনুমোদন করা যাবে না। এই বিষয়গুলো যদি সঠিক ভাবে নিয়ন্ত্রন করা যায় তাহলে আর বেশি দিন নয় যেদিন দর্শকরা আমাদের দেশের অনুষ্ঠান নিয়ে খুশি থাকবেন। আপা ভাবী আর খালাম্মাদের ভালো অনুষ্ঠান দেখার জন্য কান্নাকাটি করতে হবে না।
পোস্টে প্লাস ...
০৯ ই আগস্ট, ২০১৪ দুপুর ২:১৬
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: আরে কেমন আছেন? ব্লগে তো অনেকদিন পর দেখলাম
আপনার ভালো লেগেছে জেনে আনন্দিত। আসলে সমস্যা হচ্ছে, আমাদের দেশের যারা দায়িত্বশীল অবস্থায় আছে, তারা জানেন, মিডিয়ার ক্ষমতা কতখানি। ফলে তারা এই ক্ষমতালোভী মানুষরা এটার পরিপূর্ন স্বাদ নিতে চায়।
আমি মিডিয়া সংক্রান্ত ব্যাপারে বেশ কিছু মানুষের সাথে কথা বলে এই তথ্যগুলো জেনেছি। তারা নিজেরাও বিরক্ত এই বিষয় গুলো নিয়ে, কিন্তু বাস্তবতা হচ্ছে যে স্রোতের বিপরীতে যাওয়ার পরিস্থিতি আমাদের দেশে এখনও সৃষ্টি হয় নি।
৫৬| ০৯ ই আগস্ট, ২০১৪ দুপুর ১২:০২
বৃশ্চিক রাজ বলেছেন: ব্রো ক্যালিফোর্নিয়ার টিভি বিজ্ঞাপনগুলো কিন্তু খুব নাইস হয়।
০৯ ই আগস্ট, ২০১৪ দুপুর ২:২৪
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: আচ্ছা দ্যাটস ভেরী গুড!
৫৭| ০৯ ই আগস্ট, ২০১৪ দুপুর ১:২৬
স্নিগ্ধ শোভন বলেছেন:
পোস্ট ভালো লাগলো।
চ্যানেল বন্ধ হলেও সমাজে যে আহামরি কোন পরিবর্তন ঘটবে তা মনে হচ্ছে না। দেখা যাক কি হয়।
০৯ ই আগস্ট, ২০১৪ দুপুর ২:২৭
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ শোভন!
৫৮| ০৯ ই আগস্ট, ২০১৪ দুপুর ২:৪৭
ৎঁৎঁৎঁ বলেছেন: আমার টিভি দেখা হয় না বহু দিন! এপার ওপার অনুষ্ঠানের মানের তুলনা করাটা আমার জন্য কঠিন। তবে এখানে যে ভাল কাজ করার জন্য যে অনেক সীমাবদ্ধতা, সেটা খুব ভালো লিখেছ, এর মধ্যেও যে ভাল কাজগুলো হচ্ছে সেগুলো হারিয়ে যাচ্ছে ভিড়ে চাপা পড়ে। আর ভাল অনুষ্ঠান ছাড়া শুধু দেশপ্রেম দিয়ে এই যুগে দর্শক ধরে রাখা কঠিন!
সব মিলিয়ে চমৎকার সময়োপযোগী পোস্ট! ধন্যবাদ কা_ভা!
০৯ ই আগস্ট, ২০১৪ বিকাল ৩:০৩
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: এইটা কেঠা!!!!! তুমারে ব্লগে দেইখা মাম্মা বহুত দিল খুশ হুয়্যা! তোমারে সামনে বিয়া দেই, তারপর এই সব চ্যানেল সবই দেখপা!
অনেক ধন্যবাদ প্রিয় কবি। তোমার ভাল্লাগাছে শুনে আনন্দিত।
৫৯| ০৯ ই আগস্ট, ২০১৪ বিকাল ৫:৫৬
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: লিখায় অনেক গুরুত্বপূর্ণ তথ্য উঠে এসেছে ।
মাত্রাতিরিক্ত বিজ্ঞাপনের জ্বালায় টি ভি দেখা ছেড়েই দিয়েছি , মাঝে মাঝে খবরটা দেখতাম । স্পট নিউজের ভাষ্যকাররা যেভাবে হ্যাঁ হ্যাঁ ম্যা ম্যা করে ত্যানাপ্যাঁচায়, খবর দেখতেও আর ভাল্লাগেনা ।
০৯ ই আগস্ট, ২০১৪ রাত ১১:৫৮
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: অনেকদিন পর আপনাকে পোষ্টে পেয়ে ভালো লাগছে লিটন ভাই! ঠিক বলেছেন, তাদের এই সব প্যান প্যান মোটেই ভাল্লাগে না আর। আর একই মুখের তারকারে সব চ্যানেলে দেখতে দেখতে বিরক্ত!
৬০| ১০ ই আগস্ট, ২০১৪ রাত ১২:১৫
অন্ধবিন্দু বলেছেন:
রিপোর্টখানা বেশ ঝাঁঝালো হয়েছে। সমস্যা ওই একটাই- প্রচুর নীতি আছে কিন্তু নীতিবানদের দেখা নাই ... চারিদিকে হায় হায় পার্টিদের জয়জয়কার।
আপনাকে ধন্যবাদ, কাল্পনিক_ভালোবাসা। আপনাদের লেখা পড়ে দেখে তাঁদের টনক নড়বে এই আশাই করছি।।
১০ ই আগস্ট, ২০১৪ রাত ৩:২১
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ আপনাকে। আপনাকে আমার ব্লগে পেয়ে ভালো লাগছে। আপনি সঠিকই বলেছেন, প্রচুর নীতি আছে কিন্তু নীতিবানদের দেখা নাই। আমার চেয়েও আরো প্রচুর জ্ঞানী এবং অভিজ্ঞ মানুষের মতামত হালে টিকছে না, সেই হিসাবে আমার এই লেখা তো অতি নস্যি। তারপরও উপর মাশাল্লাহ যে সম্প্রচার নীতি হলো, তাতে কফিনে শেষ পেরেক ঠুকার কাজ শেষ।
অপেক্ষায় আছি কর্তৃপক্ষের টনক নড়ার আগেই কখন শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ হয়।
ভালো থাকবেন, শুভেচ্ছা রইল।
৬১| ২১ শে আগস্ট, ২০১৪ রাত ৯:৩৪
দৃষ্টিসীমানা বলেছেন: আপনাকে অনেক ধন্যবাদ এত দরকারি একটা পোস্ট দেয়ার জন্য ।
২৬ শে আগস্ট, ২০১৪ রাত ১১:৪১
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: ধন্যবাদ
৬২| ২১ শে আগস্ট, ২০১৪ রাত ৯:৩৪
দৃষ্টিসীমানা বলেছেন: আপনাকে অনেক ধন্যবাদ এত দরকারি একটা পোস্ট দেয়ার জন্য ।
৬৩| ২২ শে আগস্ট, ২০১৪ রাত ১১:২৬
রেজওয়ানা আলী তনিমা বলেছেন: সত্যিই ভারতীয় চ্যানেল বন্ধ হবে নাকি? আলহামদুলিল্লাহ্।
কিন্তু এগুলো বন্ধ হলে আমরা যেন নিন্মমানের দেশী চ্যানেলের হাতে বন্দি না হয়ে পড়ি সেটাও নিশ্চিত করা দরকার।
২৬ শে আগস্ট, ২০১৪ রাত ১১:৪২
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: নাহ! বন্ধ হবে না। আমাদের নিজের দেশের কর্তৃপক্ষেরই কোন গরজ নাই। তাদের কি ঠেকা পড়ছে!!
৬৪| ০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৪৩
ইনসোমনিয়াক দাঁড়কাক বলেছেন: গুড পোস্ট!!
০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ রাত ১২:৫০
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ।
৬৫| ২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ রাত ৮:১৮
তানজীব তন্ময় বলেছেন: ঠিক বলেছেন । আপনার সাথে আমি একমত । এইসব কুরুচি পূর্ণ সিরিয়াল গুলো আমাদের সংস্কৃতিকে গ্রাস করার চেষ্টা করছে । যত দ্রুত সম্ভব এই চ্যানেল গুলো বন্ধ করা উচিত । একই সাথে আমাদের দেশি চ্যানেল গুলোকেও মান সম্মত অনুষ্ঠান প্রচার করতে বাধ্য করা উচিত । বাধ্য করার কথা এজন্যই বলছি , আমাদের চ্যানেল গুলোর কর্তৃপক্ষদের দেখে মনে হয় না যে তারা দর্শকদের দেখানোর উদ্দেশ্যে চ্যানেল খুলেছেন ।
০২ রা মার্চ, ২০১৫ সকাল ১১:৪১
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ আপনাকে
৬৬| ৩০ শে জুন, ২০১৫ রাত ৩:২৯
ডেড ম্যান ওয়াকিং বলেছেন: পড়ে তো ভালই লাগলো। খবরটা কতটুকু সত্য? সত্য হলে এদেশ ও জাতি উভয়ের জন্যই কল্যাণ।
ভারতীয় নাটকের কাছে অসহায় হয়ে পড়েছে বাংলাদেশী নাটক।
বাংলাদেশের ফিল্ম ইন্ডাষ্ট্রি ধ্বংশ হয়ে গেছে আগেই। মিউজিক ইন্ডাষ্ট্রি কোনো রকম টিকে আছে লাইভ কনসার্ট ও লাইভ টিভি শোর মাধ্যমে। ইউটিউবের এই যুগে কেউ সিডি কিনে গান শুনে না। ডাউনলোড দিলেই হয়। একে একে সব এন্টারটেইনমেন্ট ইন্ডাষ্ট্রি মরে যাচ্ছে।
আমি টিভি দেখতে রিমোট হাতে নিয়ে বসলাম। প্রথম ৫টা চ্যানেল দেশী। নিউজ চ্যানেলগুলো শেষের দিকে রেখেছি। রিমোটের বাটন ১ প্রেস করলাম। আসলো এনটিভি। দেখাচ্ছে খবর। ২ চাপলাম। দেশ টিভি। সেখানে দেখাচ্ছে টক শো। ৩ চাপলাম। এটিএন বাংলা। দেখাচ্ছে খবর। ৪ এ চ্যানেল আই। এখানে বিবিসি সংলাপ। ৫ এ চাপলাম। মাছরাঙ্গা টিভি। এখানে হচ্ছে খবর। বিরক্ত হয়ে বাইরের দেশের চ্যানেলগুলো কিছুক্ষন দেখে টিভি বন্ধ করে দিলাম।
দেশের সব চ্যানেল বিনোদনমূলক অনুষ্ঠান কখন দেখায়? যখনই দেখতে বসি টিভি সারাক্ষন শুধু খবর আর টক শো। খবরের জন্য তো ডেডিকেটেড নিউজ চ্যানেল আছেই। তাহলে বিনোদনমূলক চ্যানেলগুলোতে সারাক্ষন নিউজ ও টক শো দেখায় কেনো? কারন দেশীয় নাটক এখন কাজের বুয়ারাও নিয়মিত দেখে না।
৬৭| ১৪ ই আগস্ট, ২০১৫ রাত ২:৩৫
কথার_খই বলেছেন: আলোচনা পড়ে ভালো লাগলো.... তবে চ্যানেল বন্ধ হয়নি!!!
৬৮| ২৩ শে আগস্ট, ২০১৭ বিকাল ৪:২৬
এম আর তালুকদার বলেছেন: দেশীয় দর্শকদেরকে যদি সত্যিকারভাবে আমাদের ধরে রাখতে হয়, তাহলে অবশ্যই চ্যানেল কর্তৃপক্ষকে প্রথমে এগিয়ে আসতে হবে এবং তারপর আমাদের দর্শকদেরকেও দেশের সামাজিক পরিবর্তন মেনে নিতে হবে। চ্যানেল কর্তৃপক্ষ ও অন্যান্য সুপরিচিত মিডিয়া হ্যাডমদের যে সিন্ডিকেট আছে তা নিস্ক্রিয় করতে হবে। লিংক বানিজ্য বন্ধ করতে হবে। সংবাদ এবং বিনোদন মূলক অনুষ্ঠানের চ্যানেল আলাদা করতে হবে। অনৈতিক ক্ষমতার লোভে যত্রতত্র চ্যানেল অনুমোদন করা যাবে না।
চমৎকার পরামর্শ দিয়েছিলেন কিন্তু তাদের কর্নে পৌছায়নি, জানিনা তাদের কানে কোনদিন পৌছাবে কিনা! অসাধারন পোষ্ট।
©somewhere in net ltd.
১| ২৬ শে জুলাই, ২০১৪ রাত ১১:১১
রহস্যময়ী কন্যা বলেছেন: আহা!! কি করলেন এটা??
এইভাবে বাঁশ দিতে হয়??
ইয়ে মানে, আপা ভাবী আর খালাম্মাদের কথাও চিন্তা করা উচিত ছিলো
এই দুর্যোগের ঘনঘটায় কে দিবে উনাদের শান্তনা