নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

বহুদিন আগে কোন এক বারান্দায় শেষ বিকেলের আলোয় আলোকিত উড়ন্ত খোলা চুলের এক তীক্ষ্ণ হৃদয়হরনকারী দৃষ্টি সম্পন্ন তরুনীকে দেখে ভেবেছিলাম, আমি যাদুকর হব। মানুষ বশীকরণের যাদু শিখে, তাকে বশ করে নিশ্চিন্তে কাটিয়ে দিব সারাটি জীবন।

কাল্পনিক_ভালোবাসা

একদিন সব হাসির ময়নাতদন্ত হবে, ফরেনসিক রিপোর্টে লেখা থাকবে - সবই মিথ্যে।

কাল্পনিক_ভালোবাসা › বিস্তারিত পোস্টঃ

গল্পঃ একজন ভার্চুয়াল ক্যারেক্টার।

১৪ ই আগস্ট, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:২৫



বেশ কয়েক মাস হলো সময়ের সাথে তাল মিলিয়ে আমি একটি ব্লগে রেজিস্ট্রেশন করেছি। উদ্দেশ্য তেমন কিছুই নয়, সামাজিক যোগাযোগের সকল মাধ্যমে নিজের বিচরনের প্রমান রাখা। ব্লগ মানুষের সৃজনশীল ও মুক্তমত প্রকাশের জায়গা। যদিও এই সব মুক্তমত আর বাকস্বাধীনতা নিয়ে আমার খুব একটা মাথা ব্যাথা নেই তথাপি একজন একজন আদর্শ ফেসবুকার হিসেবে এই ইস্যুতে নিজের অবস্থান শক্ত করার জন্য আমাকেও এই পরিচয় নিতে হয়েছে। সম্প্রতি ফেসবুকে আমার নাম পরিবর্তন করে রেখেছি ব্লগার আহমেদ রবিন। এটা আমার ছদ্মনাম। ফেসবুক এবং ব্লগে কেউ কখনও আমাকে বাস্তবে দেখি নি। ছদ্মনাম থাকায় সুবিধা হয়েছে কেউ আমার বাস্তব জীবন নিয়ে আলোচনার সুযোগ পাচ্ছে না অন্য দিকে আমি পরিচিত দু'চারজনকে কিছু অপ্রিয় সত্য কথা মিষ্টি করে বলে আসতে পারছি। বেশি ঝামেলা হলে এক নাম থেকে বিদায় নিয়ে আবার অন্য নামে প্রত্যাবর্তন করছি। এটা এক অফুরন্ত লুপ যা অনন্তকাল ধরেই চলবে। তাই আমাকে ধরার সুযোগ কোথায়?

নিজের সৃজনশীল লেখালেখি নিয়ে খুব একটা আস্থা কখনও ছিল না। অধিকাংশ সময়ই চলমান ইস্যুতে গা ভাসিয়ে অন্যদের লেখার সাথে নিজের দু চার লাইন যোগ করে বেশ কিছু লাইক নিশ্চিত করেছি। তাই ব্লগে রেজিস্ট্রেশন করার পর বেশ সমস্যায় পড়তে হয়েছিল। গল্প, কবিতা এই সব আমাকে দিয়ে লেখা হবে না, রাজনীতি নিয়ে নিয়ে লেখার রুচি নেই, তাহলে কি নিয়ে লিখব আমি? প্রথম কয়েকদিন নতুন পোস্ট লিখুন অংশটি ক্লিক করে ঘন্টার পর ঘন্টা বসে ছিলাম। আমার ভেতরের সকল শব্দ, সকল ভাষা যেন নির্বাসনে চলে গিয়েছে। একটার পর একটা সিগারেট পুড়িয়েছিলাম শুধু ছোট্ট একটা লাইন লেখার আশায়, কিন্তু একটা শব্দও লিখতে পারি নি। প্রচন্ড রাগে ক্ষোভে হতাশায় নিজের উপর ঘৃনা জন্মে গিয়েছিল। শেষ পর্যন্ত আমাকে আশ্রয় দিয়েছিল ফেসবুকের এক কিশোরী। আমার সম্পর্কে তার তার প্রচন্ড জানার ইচ্ছে। তার অনুপ্রেরণায় সিদ্ধান্ত নিলাম নিজের সম্পর্কেই লিখব। কিন্তু আমি তো একজন ভার্চুয়াল ক্যারেক্টার, পৃথিবীর মায়া কাটানো একজন মানুষ। আমার সম্পর্কে মানুষের কি জানার থাকতে পারে?

আমার প্রথম পোস্টে আমি লিখলাম,
অনেকেই বলে থাকেন ভার্চুয়াল জগতেই নাকি আসল মানুষকে চেনা যায়। আমাকে কেউ কখনও জানতে চেয়েছে বলে মনে পড়ে না, তাই অন্যদের চোখে নিজেকে চিনব বলে এই ভার্চুয়াল জগতে আমার আগমন। নিজের সম্পর্কে কিছু বলতে চাইছি, কিন্তু সমস্যা হচ্ছে আমার নিজের সম্পর্কে তেমন কিছু বলার খুঁজে পাচ্ছি না। হতে পারে আমি আপনার পাশের বাসার অবসরপ্রাপ্ত বৃদ্ধ মানুষটি, যার কাজ সারাদিন বারান্দায় বসে মানুষ দেখা কিংবা পাড়ার ফোন ফ্যাক্সের দোকানের এক কর্মচারী যে কিনা কাজের ফাঁকে এই ভার্চুয়াল জগতে ঢুঁ মারছে। কিংবা আজকে অফিসে আসার সময় বাসে আপনি হয়ত আমার পাশেই বসেছিলেন। আমার সাথে আপনার প্রায় প্রতিদিনই দেখা হচ্ছে, বাস্তব জগতে দেখা হলে আপনি হয়ত হেসে জিজ্ঞেস করেন কেমন আছেন?

একটা মজার ব্যাপার হচ্ছে, বাস্তবে আমরা সবাইকে সবাই চিনি, কিন্তু এই ভার্চুয়ালে কেউ কাউকে চিনি না। ভার্চুয়াল জগতকে মাঝে মাঝে আমার একটা অন্ধকার রুমের মত লাগে। যেখানে আমরা কেউই কাউকে দেখতে পাচ্ছি না, শুধু কন্ঠ দিয়ে চিনছি, অস্তিত্ব অনুভব করছি। কোন এক বৃষ্টিস্নাত বাদল দিনে আপনার সাথে হয়ত আমার দেখা হয়ে যাবে। আমি তখন হয়ত পথচলতি মানুষের ছাতার গুঁতো খেয়ে মৃদ্যু ঝগড়া করছি। আমার কন্ঠস্বর শুনে আপনি থমকে দাঁড়ালেন। অবাক হয়ে লক্ষ্য করলেন, একজন একটি অপরিচিত চেহারা থেকে আপনার খুব পরিচিত একটা কন্ঠস্বর ভেসে আসছে।

আপনার অবাক দৃষ্টি দেখে আমি হয়ত জিজ্ঞেস করব, এক্সকিউস মি! আমি কি আপনাকে চিনি?
আপনি বিব্রত হয়ে দ্রুত মাথা ঝাকিয়ে বলবেন, নাহ! মাফ করবেন, ঠিক চিনতে পারছি না।

আমি তখন হয়ত মুচকি হেসে বলব, ঠিকই বলেছেন ভাই সাহেব, এই জগতে আমরা কেউই কাউকে চিনি না। শুধু চেনার ভান করি।


একটুকু লিখে আমি হাপিয়ে উঠলাম। ভীষন দমবন্ধ লাগছে। একটু মুক্তির আশায় জানালার পাশে এসে দাঁড়ালাম। আকাশে ঘন কালো মেঘ, ঝির ঝির করে বৃষ্টি পড়ছে। দমকা হাওয়ার সাথে মাঝে মাঝে বৃষ্টির ছাঁটও ভেতরে প্রবেশ করছে। বাইরে তাকিয়ে দেখি অবারিত সবুজ বনভূমি আর জলাশয় যেন বৃষ্টিস্নাত হয়ে পূর্নতা পেয়েছে। অবাক হয়ে দেখলাম বৃষ্টির মাঝে এক কিশোরী ছাতা মাথায় লাল রঙের শাড়ি পড়ে, চুলে ফুল গুঁজে জলের ধারে দাঁড়িয়ে আছে। জলের উপর লাল শাড়ি পড়া মেয়েটির লালচে প্রতিবিম্ব আর বৃষ্টির ফোঁটার যুথবদ্ধতা এক অদ্ভুত সম্মোহনী পরিবেশ সৃষ্টি করেছে। অনেকদিন পূর্বে হুমায়ূন আহমেদের একটি বই পড়েছিলাম, দীঘির জলে কার ছায়া গো? আমারও এই খুব জানতে ইচ্ছে করছে, দীঘির জলে কার ছায়া গো?

অনেকক্ষন থেকে ভীষন সিগারেট খেতে ইচ্ছা করছে। কিন্তু চোখ খুলে সিগারেট ধরাতে ইচ্ছে করছে না। ইচ্ছে করছে না ঐ মোহনীয় দৃশ্যে পরিবর্তে অন্য কোন নেশার মধ্যে প্রবেশ করি। দমকার হাওয়ার সাথে পাল্লা দিয়ে বৃষ্টি বাড়ছে। আমার রুমের মেঝে ভেসে যাচ্ছে বৃষ্টির পানিতে, আমি ভিজে যাচ্ছি। জানালাটা এবার বন্ধ করতেই হবে।

চোখ খুলতেই কংক্রীটের তীব্র জংঞ্জাল আমার চোখে বাড়ি খেলো। গলির রাস্তা ভেসে যাচ্ছে ড্রেনের উপচে পড়া পানিতে। নিচে তাকিয়ে দেখি একটি কিশোরী মেয়ে রিক্সার সন্ধানে ছাতা মাথায় অসহায়ভাবে ঢিবির মত উঁচু একটা স্থানে দাঁড়িয়ে আছে। বৃষ্টির বড় বড় ফোঁটা উপচে পড়া পানির উপর মেয়েটির প্রতিবিম্বকে ঝাপসা করে দিচ্ছে। আমি ধীরে ধীরে আমার রুমের জানালা বন্ধ করে দিলাম।

রুমে এখন বেশ অন্ধকার। আমি খোলা চোখে আবারও ফিরে যাচ্ছি সেই অবারিত সবুজ ঘেরা জলাশয়ের পাড়ে। মেয়েটি এখনও সেখানে দাঁড়িয়ে আছে, কি যেন খুঁজছে জলের বুক চিরে। দূরে হঠাৎ ঘন বৃষ্টির আড়াল থেকে একটি নৌকার কাঠামো স্পষ্ট হতে শুরু করল। কাছে আসতে দেখা গেল নৌকা ভর্তি অমরাবতী পদ্ম নিয়ে হাসি মুখে বসে আছে এক যুবক।

হঠাৎ মোবাইল ফোনটা বেজে উঠল। আবারো আমার কল্পিত সেই দৃশ্যপট বাঁধাগ্রস্থ। বিরক্তস্বরে বললাম, হ্যালো!!
- আপনি এইভাবে হ্যালো বললেন কেন? আপনাকে ফোন দেয়ার জন্য আমাকে কত কষ্ট করতে হয়েছে আপনি জানেন? ফোনের ওপাশ থেকে একটি কিশোরী কন্ঠের অভিমানী সুর।
পরিস্থিতি সামাল দিলে পাল্টা অভিমানের কন্ঠে আমি বললাম, সকাল থেকে এই বুঝি আমাকে মনে পড়ল? আজ বৃষ্টি দেখে তোমার কথা খুব মনে হচ্ছিল।
একটা দীর্ঘশ্বাস ভেসে আসল ফোনের ওপাশ থেকে। বলল, থাক! আর বানিয়ে কথা বলতে হবে না। আমি সব বুঝি! এখনও যে মানুষ সামনে আসার সাহস করতে পারে না, তার সব কিছু বিশ্বাস করে কষ্ট পেতে চাই না।
আমি হেসে ফেললাম। বললাম, আহা! এত ব্যস্ত হবার কি আছে? ফোনে তো আমাদের কথা হচ্ছেই। দেখা হবে আমাদের! খুব দ্রুত দেখা হবে। এমনও তো হতে আমাদের অনেক বার দেখা হয়েছে, কিন্তু কেউ কাউকে চিনতে পারি নি?
-উফ! অসহ্য! আবার সেই হেয়ালী! ভাল্লাগে না! ধ্যাত! আচ্ছা আমি রাখি। আম্মু ডাকছে।
আরে শোন শোন! পাগলী!! আরো একটু কথা বলি!
-না। এখন রাখতে হবে। পাশের বাসায় তরকারী দিয়ে এসে পড়তে বসব।
আচ্ছা ভালো থেকো!
-বাই!

ফোনটা রাখার পর বুকের ভেতরটা কেমন যেন একটা শূন্য অনুভুতি তৈরী হলো। মনে হচ্ছে হৃদয়ের সবচেয়ে দূর্গম অঞ্চলে আমি তীব্র বেগে ছুটে বেড়াচ্ছি আর খুঁজে ফিরছি লুকিয়ে রাখা কিছু স্মৃতি। দীর্ঘদিন পর যেন নূপুরকে দেখতে পেলাম। ছুটির দিন, রাস্তাও বেশ ফাঁকা। আমরা তখন বৃষ্টিতে ভিজছিলাম আর আমাদেরকে উড়িয়ে নিয়ে যাচ্ছে একটি রিকশা। আমাদের ছেলেমানুষী, খুনসুটি, খিলখিল হাসি আর দূরে কোথাও বাজতে থাকা চাইমের টুংটাং শব্দের মাঝে শুনতে পেলাম কে যেন ফিসফিস করে বলছে, রবিন! বাবাকে রাজি করাতে পারি নি। একজন ক্যামেরাম্যানের হাতে তিনি তার মেয়েকে তুলে দিবেন না। আগামীকালই আমার বিয়ে।

হঠাৎ সব কিছু কেমন যেন ভীষন অন্ধকার হয়ে এলো, শেষ বিকেলের সোনালী আলো হেরে যাচ্ছে সাঁঝের অন্ধকারের কাছে। আলো আসছে, আমরা দ্রুত পেছনে পালাচ্ছি। ঝরে পড়া ফুলগুলো গাছে লেগে যাচ্ছে, উড়তে থাকা পাখির দল কি এক অদৃশ্য টানে যেন পেছনে উড়ছে। ফুটপাতে দাঁড়ানো এক তরুনীর চোখের কাজল ধীরে ধীরে মুছে যাচ্ছে। আমাদের রিকশা, রাস্তার অভিজাত গাড়ি, মানুষ, কোলাহল সবাই মিলে আমরা দ্রুত পিছিয়ে যাচ্ছি। একসময় নিজেকে আবিষ্কার করলাম জনাকীর্ণ এক ফুটপাতে। আমাকে নামিয়ে অদ্ভুত গতিতে পিছিয়ে যাচ্ছে প্রিয় রিকশাটিও। চোখ ভরা অভিমান নিয়ে দ্রুত আমার হাত থেকে গোলাপটাও কেড়ে নিল এক বাচ্চা ফুলওয়ালি। আমি অসহায় হয়ে ঘড়িতে চোখ রাখলাম। অবাক হয়ে দেখলাম, দুটো কাঁটা প্রচন্ড কষ্ট নিয়ে টিক টিক চিৎকার করে শুধু সামনে এগিয়ে যাচ্ছে। আমি দুই হাত দিয়ে মাথা চেপে ধরলাম। প্রচন্ড যন্ত্রনায় আমার চোখ বন্ধ হয়ে আসছে।

হঠাৎ কলিংবেলের শব্দে আমি সংবিত ফিরে পেলাম। এক নিমিষে আমি ফিরে এলাম আমার এই অন্ধকার রুমে। জানালা দিয়ে বাইরে তাকিয়ে দেখি এখনও বৃষ্টি পড়ছে। আবারও কলিংবেলের শব্দ শুনে জলদি দরজা খুললাম। পাশের বাসার মেয়েটা এসেছে, হাতে পিরিচে ঢাকা একটি তরকারীর বাটি।

মন্তব্য ১০৪ টি রেটিং +১৬/-০

মন্তব্য (১০৪) মন্তব্য লিখুন

১| ১৪ ই আগস্ট, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৪০

আরণ্যক রাখাল বলেছেন: সুন্দর লিখেছেন। সত্যিই আমরা খুব বেশি ভার্চুয়াল হয়ে যাচ্ছি। সবাই সবাইকে চিনি, আবার কাউকেই চিনি না।
ভাল থাকবেন

১৪ ই আগস্ট, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৪২

কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ আরণ্যক!!!

২| ১৪ ই আগস্ট, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৪২

সাজিদ উল হক আবির বলেছেন: সুন্দর টুইস্ট তো শেষে! সংক্ষিপ্ত কিন্তু সুন্দর। ভার্চুয়াল সম্পর্কগুলো ক্যামন ক্যামন যেন। শুভেচ্ছা , জাদিদ ভাই।

১৪ ই আগস্ট, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৫২

কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ আবির ভাই!! আপনার ভালো লেগেছে জেনে আনন্দিত!!

৩| ১৪ ই আগস্ট, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৪৭

লেখোয়াড়. বলেছেন:
মন্তব্য ৩য়, কিন্তু প্লাস প্রথম।

বহুদিন পর আপনার পোস্ট কা_ভা।
পড়ে কথা বলবো। আপাতত বাই।

১৪ ই আগস্ট, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৫৩

কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: হ্যাঁ প্রিয় ব্লগার! বহুদিন পর কিছু লিখলাম বা চেষ্টা করলাম!!!
আপনার মতামত জানতে পারলে খুশি হবো!

৪| ১৪ ই আগস্ট, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৫২

শায়মা বলেছেন: ভার্চুয়াল থেকে আবার আমি গরুবেষকের পাল্লাতেও পড়ছি!!!!!!!!:(

১৪ ই আগস্ট, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৫৪

কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: হ্যাঁ দেখলাম তো!!!! কঠিন অভিজ্ঞতা!!

৫| ১৪ ই আগস্ট, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৫২

প্রামানিক বলেছেন: অনেক দিন পর কাল্পনিক ভাইয়ের লেখা পেলাম। পড়ে ভাল লাগল। ধন্যবাদ

১৪ ই আগস্ট, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৫৫

কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ প্রামানিক ভাই!! শুভেচ্ছা জানবেন!!

৬| ১৪ ই আগস্ট, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৫৩

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: হায়! এইরকম ঘরের কাছে তরকারীওয়ালী আমার নেই কেনু ! ;)

ভার্চুয়াল হতে হতে বুঝি অরিজিনালকেই হারিয়ে ফেলেছি সেই কবে!!!!!!

বোধগুলো কেমন ডাবল ট্রিপল আরো বেশি ষ্ট্যান্ডার্ড নিয়ে দিব্যি চলে ফেরে!!! এই বহুগামিতার ছাপ পড়ছে জীবনে, বচনে, ভাবনায়, আচরনে!!
অসহিষ্নুতা কি বাড়িয়ে দিচ্ছে! সহ্য ক্ষমতা কি কমে যাচ্ছে!

যে আমি ভার্চুয়ালে খুবই ফরমাল সেই হয়তো পারিবারিক ভাবে খুব ক্রুঢ়! অথবা উল্টোটা!!!

ফিরিয়ে দাও সেই সহজ সরল বোধ! আটপৌরে অনুভব! সারল্যে মাখা একক সত্ত্বাকে! সবখানে একই ভাবে। সহজিয়া অনুভবে!

১৪ ই আগস্ট, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৫৬

কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: হা হা! ভালো করে খোঁজ নিয়ে দেখেন থাকতেও পারে, আপনি হয়ত চিনে না! ;)
আসলে এই ভার্চুয়াল জগতে আমরা কেউই কাউকে চিনি না!!! মানুষ হিসেবে মানুষকে চেনা মানুষের কাজ নয়!!

৭| ১৪ ই আগস্ট, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৫৩

এলা বলেছেন: অসাধারন লাগলো গল্পটা, আর অনেক বাস্তব।

১৪ ই আগস্ট, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৫৭

কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ আপনাকে! আমার ব্লগে স্বাগতম। পড়ার জন্য কৃতজ্ঞতা জানবেন!!

৮| ১৪ ই আগস্ট, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:০৫

মুহাম্মদ রাফিউজ্জামান সিফাত বলেছেন: ভালো লাগা জানিয়ে গেলাম ভাই

১৪ ই আগস্ট, ২০১৫ রাত ১০:৪০

কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ সিফাত ভাই! ব্লগে আপনার মন্তব্য পেয়ে খুব ভালো লাগল!!

৯| ১৪ ই আগস্ট, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:০৯

কয়েস সামী বলেছেন: এক টানে পড়ে গেলাম। অনেক দিন পর ব্লগে এসেই আপনার লেখা প্রথমেই! ভাবা যায়?

১৪ ই আগস্ট, ২০১৫ রাত ১০:৪২

কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: আরে কায়েস ভাই!! বহুদিন পর আপনাকে ব্লগে দেখলাম!! আপনার মন্তব্য পেয়ে খুব ভালো লাগছে। আগে একটা সময় আমরা কতই না রেগুলার ছিলাম ব্লগে!! আপনাদের সবার মতামত জানার জন্য সে কি আগ্রহ!!

১০| ১৪ ই আগস্ট, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:১৭

চাঁদগাজী বলেছেন:


মায়ের ভালোবাসার ভাবনার মাঝে ভার্চুয়াল শিশু থাকে, সেই শিশু বাস্তবতা পায়; আজকের ব্লগের সব লেখকও বাস্টবতা পাবে; কারণ, তরকারীর পেয়ালা ভার্চুয়াল নয়।

১৪ ই আগস্ট, ২০১৫ রাত ১০:৪২

কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: আপনার মন্তব্য পেয়ে ভালো লাগল। আপনার মন্তব্যটি বেশ গভীর! এই নিয়ে ভাবার অবকাশ আছে!

১১| ১৪ ই আগস্ট, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৩২

গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: পোস্ট খরা কেটে যাক ।
দেখি তরকারীর বাটিটা এদিকে দেন :-P :-P

১৪ ই আগস্ট, ২০১৫ রাত ১০:৪৩

কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: প্রিয় লিটন ভাই! মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ এবং আপনি এখন যে সিরিজটি লিখছেন, সেটা খুব ভালো হচ্ছে।

১২| ১৪ ই আগস্ট, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৪১

মুহাম্মদ জহিরুল ইসলাম বলেছেন: +++ :)

১৪ ই আগস্ট, ২০১৫ রাত ১০:৪৪

কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: আরে জহিরুল ভাই! সব পরিচিত মুখ গুলোকে নিজের পোস্টে দেখে খুব ভালো লাগছে। পড়ার জন্য অনেক ধন্যবাদ এবং কৃতজ্ঞতা।

১৩| ১৪ ই আগস্ট, ২০১৫ রাত ৯:০২

উর্বি বলেছেন: খুব ভাল লেগেছে। আসলেই ভারচুয়াল রূমটা বড্ড অন্ধকারের

১৪ ই আগস্ট, ২০১৫ রাত ১০:৪৫

কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ উর্বি। পড়ার জন্য কৃতজ্ঞতা ও শুভেচ্ছা জানবেন। :)

১৪| ১৫ ই আগস্ট, ২০১৫ রাত ১২:২১

শতদ্রু একটি নদী... বলেছেন: ভার্চুয়াল জগতে আসলেই যেমন খুশী নিজেকে তুলে ধরা যায়, কিন্তু কোন না কোন সময় আসলটা বের হয়ে আসে। আমাদের বাস বাস্তবে, অনুভুতিগুলাও বাস্তবেই অনুভুত হয়। যেকোন ভার্চুয়াল ক্যারেক্টারের পেছনের রক্ত মাংসের মানুষটার বোধ কখনো ভার্চুয়াল হয়না। গল্প ভালো হইছে। বিশেষ করে শেষটা। ভার্চুয়াল লোকটা এইবার বাস্তব প্যাচে পরবে নিশ্চিত। ;)

১৫ ই আগস্ট, ২০১৫ রাত ১:১৬

কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ ভাইয়া! বর্তমান সময়ে যে কয়েকজন ব্লগারের উৎফুল্ল বিচরন ব্লগে দেয়া যায় তার মধ্যে আপনি অন্যতম। গল্প ভালো লেগেছে শুনে আনন্দিত!

আমার আগের কোন গল্পে আপনাকে পাই নি! সেই হিসাবে আমার এই সব ছাইপাশ লেখালেখিতে আপনাকে স্বাগতম!!

১৫| ১৫ ই আগস্ট, ২০১৫ রাত ১২:৪২

মহান অতন্দ্র বলেছেন: সুন্দর লিখেছেন। তরকারীটা কেমন হয়েছিল?

১৫ ই আগস্ট, ২০১৫ রাত ১:১৭

কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: রান্না ভালো! মুফতে পাওয়া রান্নার বেশি গুনাগুন খুঁজতে যাওয়া উচিত নয়। এতে ভবিষ্যতে তরকারী পাওয়া অনিশ্চিত হয়ে পড়ে!

১৬| ১৫ ই আগস্ট, ২০১৫ রাত ১২:৫৯

সুমন কর বলেছেন: অনেক দিন পর, পোস্ট পেলাম। !:#P

ভার্চুয়াল সম্পর্কগুলো পজিটিভ ভাবে ব্যবহার করলে কিন্তু অনেক কাজে বা উপকারে আসে। এ ব্যাপারে একটি পোস্ট অর্ধেক লিখেছিলাম। আর লেখা হয়নি।

বর্ণনা ভালো হয়েছে।

৬ষ্ঠ প্লাস।

১৫ ই আগস্ট, ২০১৫ রাত ১:১৯

কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ সুমন ভাই! দীর্ঘদিন পর লেখার চেষ্টা করলাম। আমি তো খুব একটা ভালো লিখতে পারি না, তারপরও খুব অস্বস্তি লাগছিল। আসলে ফেসবুকিং ব্লগিং এর জন্য ক্ষতিকর!

আপনার পড়ার জন্য অনেক ধন্যবাদ এবং কৃতজ্ঞতা রইল।

ভালো থাকবেন।

১৭| ১৫ ই আগস্ট, ২০১৫ সকাল ৯:২৯

রেজওয়ানা আলী তনিমা বলেছেন: ভার্চুয়াল আর রিয়েল লাইফ দুটাই ক্রমশ এক মানুষে পরস্পরবিরোধী সত্ত্বার জন্ম দিচ্ছে।

অনেকদিন পরে এলেন.... শুভেচ্ছা।

১৫ ই আগস্ট, ২০১৫ দুপুর ২:০৬

কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: জী, অনেকদিন পর কিছু লেখার চেষ্টা করলাম। আপনাদের মন্তব্য পেয়ে অনেক ভালো লাগছে।

১৮| ১৫ ই আগস্ট, ২০১৫ সকাল ১০:৩৯

কামরুন নাহার বীথি বলেছেন: গল্পের শেষটা অসম্ভব ভাল লাগা দিয়ে গেল!!!
ভার্চুয়াল ফুলের সুবাস নিন, রেখে গেলাম!!! :)

১৫ ই আগস্ট, ২০১৫ দুপুর ২:০৭

কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ এবং শুভেচ্ছা রইল।

১৯| ১৫ ই আগস্ট, ২০১৫ সকাল ১১:৩৪

আহমেদ জী এস বলেছেন: কাল্পনিক_ভালোবাসা ,


একদম যুগপোযোগী একটি সত্য বলেছেন ---- ছদ্মনাম থাকায় সুবিধা হয়েছে কেউ আমার বাস্তব জীবন নিয়ে আলোচনার সুযোগ পাচ্ছে না । ( এটাও ভার্চুয়াল ডায়লগ কিনা, কে জানে ? )

তাই , এ্যাদ্দিন কোথায় ছিলেন আপনি এমন একটি বাস্তব প্রশ্ন করার সুযোগ নেই । আর করলেই বা কোন ভার্চুয়াল ক্যারেকটারটি জবাব দিয়ে বসবেন তার ঠিক কি ?
ভার্চুয়াল জগতের নিয়ম মতো এবং আপনার এই লেখার উত্তম পুরুয়ের খায়েশ মতো "কাল্পনিক_ভালোবাসা " র খবর জানতে মনে হয় সব নিকের লেখায় একবার করে ঢুঁ মারতে হবে । যদি পাওয়া যায় তারে !!!!!
হয়তো দেখা যাবে, ভালোলাগা তরকারীর বাটি নিয়ে যাকে এইমাত্র দিয়ে এলুম আসলে সে যে ,এইমাত্র যার ব্লগ ঘুরে এলেও মন্তব্য করিনি সেই হতভাগা ব্লগার ।

ঈশশশশশশশশশশ.... এমন ট্যুইষ্ট ও কেউ দ্যায় ???????????

১৫ ই আগস্ট, ২০১৫ দুপুর ২:১১

কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: হাহা প্রিয় জি এস ভাই! অনেক ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্য। আসলে এত বেশি ব্যস্ত হয়ে গেছি যে নিজের জন্য সময় বের করতে পারছিলাম না। অনেক লেখা ড্রাফটে জমা রয়েছে, শেষ করার সাহস পাচ্ছিলাম না। হঠাৎ করে সেদিন কিভাবে যেন লিখে ফেললাম। ভাবলাম এটাকে গল্প হিসেবে চালিয়ে দিই। বাস্তবতা হচ্ছে ফেসবুকিং ব্লগিং এর জন্য ক্ষতিকর!!! হাহা


অনেক শুভেচ্ছা রইল। আপনার ঐ বিতর্কিত পেইন্টিং সিরিজের মত কিছু পোস্ট চাই। অনেক দিন ভালো কিছু পড়ি না।

২০| ১৬ ই আগস্ট, ২০১৫ রাত ৩:৩৩

মোঃমোজাম হক বলেছেন: ভাল লাগলো আপনার ভাবনা

১৬ ই আগস্ট, ২০১৫ সকাল ১১:২৪

কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ মোজাম ভাই!!! আমার ব্লগে আপনাকে পেয়ে ভালো লাগল।

২১| ১৬ ই আগস্ট, ২০১৫ সকাল ১০:১৭

ঘুড়তে থাকা চিল বলেছেন: অসাধারণ লাগলো ভাই,বিশেষ করে শেষের কিছু লাইন!
এই হলো ভার্চুয়াল লাইফ,আপনাকে তরকারি দিয়ে যায় কিন্তু আপনাকেই চিনেনা!

১৬ ই আগস্ট, ২০১৫ সকাল ১১:২৫

কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: ধন্যবাদ পড়ার জন্য!!! :)

২২| ১৬ ই আগস্ট, ২০১৫ বিকাল ৩:৪৭

মাহমুদ০০৭ বলেছেন: আপনার লেখার একটা বড় দিক হচ্ছে - পাঠক কে আপনি ভাবানোর চেষ্টা করেন ।
এটা এক অফুরন্ত লুপ যা অনন্তকাল ধরেই চলবে - চলবে কি চলবে না তা অনেকগুলো পরিবর্তনশীল চলকের উপর নির্ভরশীল।

পরিস্থিতি সামাল দিলে পাল্টা অভিমানের কন্ঠে -'' পরিস্থিতি সামাল দিতে পাল্টা অভিমানী কণ্ঠে '' দিলে মনে হয়
ভাল হবে।
গল্পে ভালো লাগা রইল । শুভকামনা।

১৭ ই আগস্ট, ২০১৫ দুপুর ১২:১৮

কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ প্রিয় মাহমুদ ভাই! আপনি সঠিক বলেছেন এটা অনেকগুলো পরিবর্তনশীল চলকের উপরই নির্ভরশীল। আসলে একজন এনোনিমাস ভার্চুয়াল ক্যারেক্টারকে আমি ধ্রুব হিসেবেই দেখি। আমাদের পক্ষে জানা কখনও সম্ভব নয় ঐ ক্যারেক্টারের পিছনের মানুষটি কোথায় আছে কি নামে আছে? আজ এই আইডিতে নেই তো কাল ঐ আইডিতে আছি। বেঁচে আছি না মরে গেছি তা জগতের অন্য মানুষদের জানার সুযোগ নেই। সেই হিসাবে এটা চলতেই থাকবে।

জী, ঐ লাইনটা 'পরিস্থিতি সামাল দিতে পাল্টা অভিমানী কণ্ঠে' ই হবে। তাড়াহুড়া, দীর্ঘদিন পর কিছু লেখার আনন্দের উত্তেজনায় কিছু টাইপো রয়ে গেছে। আমি আসলে আমার লেখার মধ্যে চেষ্টা করি মানুষের মনস্তাত্তিক বিষয় নিয়ে খেলতে! যদি পারি, তাহলে সেটাই আমার গল্পের আনন্দ। আপনার মন্তব্য এবং মতামত সব সময়ই অনুপ্রেরণার এবং শিক্ষনীয়।

ভালো থাকবেন। শুভেচ্ছা রইল।

২৩| ১৬ ই আগস্ট, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:১৫

স্বপ্নবাজ অভি বলেছেন: গল্পের পাঞ্চ লাইন টা বেশ উপভোগ্য ছিল , এক মুহুর্তে মনে হলো , উফফ !

১৭ ই আগস্ট, ২০১৫ দুপুর ১২:২০

কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: অভি!! দীর্ঘদিন পর তোমাকে ব্লগে দেখতে পেয়ে ভীষন আনন্দিত। পুরানো দিনের কথা মনে পড়ে গেল। রাত জেগে আমাদের ব্লগিং করা, মানুষের তর্ক বির্তক দেখা, ভোরে উঠে নাস্তা খাওয়া সবই এখন পুরানো স্মৃতি। তোমার লেখালেখি আবারো পুরো দমে ফিরে আসুক। শুভেচ্ছা রইল।

২৪| ১৬ ই আগস্ট, ২০১৫ রাত ৯:০৩

হাসান মাহবুব বলেছেন: হাহা! দারুণ এক টুইস্ট। ছেলেটা এখন কী করবে? ভাবনার জন্যে অনেকখানি স্পেস রেখে দিয়েছো। +

১৭ ই আগস্ট, ২০১৫ দুপুর ১২:২১

কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: হামা ভাই! সত্যি বলতে এই ধরনের সাইকোল্যজিকাল কোন গল্প লেখার পর আমার সাথে সাথে আপনার কথাই মনে পড়ে। আপনার ভালো লাগা পরামর্শ আমার মত শখের লেখকদের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ন।

ভালো থাকবেন, শুভেচ্ছা রইল।

২৫| ১৭ ই আগস্ট, ২০১৫ দুপুর ১:২৪

জুন বলেছেন: ঠিকই বলেছেন ভাই সাহেব, এই জগতে আমরা কেউই কাউকে চিনি না। শুধু চেনার ভান করি। আবার যদি কারো সাথে দেখা হয় দেখা গেল সে অন্য কেউ সেই ভার্চুয়াল চরিত্রের আসল মানুষ নয় ।
খুভ ভালোলাগলো অনেক দিন পর আপনার লেখা পেয়ে কাল্পনিক ।
+

১৭ ই আগস্ট, ২০১৫ দুপুর ১:৩২

কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: আরে জুনাপা যে!!! হ্যাঁ আপা ভার্চুয়াল চরিত্র খুবই জটিল একটি ব্যাপার!!
আর পড়ার জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ :)

২৬| ১৭ ই আগস্ট, ২০১৫ দুপুর ১:৩৬

সাদমান রহমান বলেছেন: খুবই ভালো লাগলো পড়ে! অসাধারণ লেগেছে! অনেক ধন্যবাদ এত সুন্দর একটি লেখা উপহার দেয়ার জন্য :)

১৭ ই আগস্ট, ২০১৫ দুপুর ১:৪৩

কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ সাদমান!! আমার ব্লগে স্বাগতম!!!
পড়ার জন্য কৃতজ্ঞতা।

২৭| ১৭ ই আগস্ট, ২০১৫ রাত ৮:০৪

কলমের কালি শেষ বলেছেন: সেইরাম টুইস্ট !! মজা পেলাম অনেক ।

১৮ ই আগস্ট, ২০১৫ সকাল ১১:৫৯

কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: পড়ার জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ :) শুভেচ্ছা জানবেন।

২৮| ১৮ ই আগস্ট, ২০১৫ দুপুর ১২:২১

জাহাঙ্গীর.আলম বলেছেন:
পরাবাস্তবের অসজ্ঞায়িত কল্পনা বাস্তবের স্বপ্নকে ছাড়িয়ে যেতে অক্ষম ৷কঠিন হলেও অনুভূতির স্পর্শ ঘিরে রাখে চক্ষুষ্মান দৃশ্যেরা ৷

ধন্যবাদ ৷

১৮ ই আগস্ট, ২০১৫ দুপুর ১২:২৯

কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: খুব চমৎকার বলেছেন। আমি মনে করি, আমার এই লেখায় আমি যা ফুটিয়ে তুলতে চেয়েছি, আমার গল্পের মুল থিমটাই আপনি মন্তব্যে প্রকাশ করেছেন। অনেক কৃতজ্ঞতা।

২৯| ১৮ ই আগস্ট, ২০১৫ দুপুর ১২:৩৯

রিকি বলেছেন: যেদিন এই গল্পটা দিয়েছিলেন, অফলাইনেই পড়েছিলাম-- মন্তব্য করতে পেরেছিলাম ইচ্ছা থাকার পরেও, দুর্ভাগ্যক্রমে। ভার্চুয়াল দুনিয়াটা এক দিক দিয়ে ভালোই লাগে---দেখা নাই, সাক্ষাৎ নাই--- তারপরেও মানুষের সাথে মানুষের কথোপকথনে মনে হয়---যেন কতদিনের চেনা, কতদিনের আলাপ। কিছুটা কল্পনা, কিছুটা বাস্তব--- ঠিক যেন Yin Yan তত্ত্বের মত...বৈপরীত্য আছে, কিন্তু মোহময়তাও আছে একই সাথে। কাল্পনিক ভাইয়ের গল্পে...অনেক অনেক বাস্তব ভালো লাগা রইল। :)

১৮ ই আগস্ট, ২০১৫ বিকাল ৫:৪৯

কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ রিকি! আপনাকে আমার পোস্টে পেয়ে ভালো লাগল। পড়ার জন্য অনেক কৃতজ্ঞতা। :)
আসলে এই গল্প বুঝাতে চেয়েছি, মানুষকে আসলে আমরা চিনি না, মানুষ কি নিয়ে বাঁচে, বাঁচার জন্য তার অবলম্বন, দৃষ্টিভঙ্গি, কল্পনা ইত্যাদি নিয়ে একটি জটিল জীবন চলছে আমাদের।

৩০| ১৮ ই আগস্ট, ২০১৫ দুপুর ১:৪৪

রায়হান চৌঃ বলেছেন: কি ভাই...... ডুবে ডুবে আর কত ?? এবার জল টা একটু ঘোলা করুন... আমরা ও একটু না হয় জলের ভাগ..... ;)

১৮ ই আগস্ট, ২০১৫ বিকাল ৫:৫০

কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: ভাই, আমি ডুবে ডুবে জল খাচ্ছি না। আমি সাঁতার কাটছি। তবে স্রোতের বেগ অনেক বেশি! তাই মাঝে মাঝে জল নাকে মুখে ঢুকে যাচ্ছে।

৩১| ১৯ শে আগস্ট, ২০১৫ বিকাল ৪:০৭

রিকি বলেছেন: ভাই আপনি পোস্টই দেন না তো সেভাবে--- নাহলে এসে জ্বালাব না, তা কি হয় !!!!! ;) ;)

২০ শে আগস্ট, ২০১৫ দুপুর ১২:০২

কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: হাহা! জী! ঠিকই বলেছেন। এখন পোস্ট খুবই কম দেয়া হয়! চেষ্টা করব এখন থেকে নিয়মিত হতে। আবারও ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্য।

৩২| ২৩ শে আগস্ট, ২০১৫ দুপুর ১২:০২

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: দৃষ্টি আকর্ষন!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!

কাভা ভাই কি ইগনোর করে গেলেন????

সরাসরি ১১ জন ব্লগারকে নিয়ে হেয়প্রতিপন্নকারী পোষ্ট আজ এখনও টিকে থাকে কি করে?

তবে কি ধরে নেব তারা মডু প‌্যানেলের কেউ!
যা খুশী তাই করার অধিকার শুধূ তাদেরই!
তবে আর ণীতিমালার ক খ গ লিখে লাভ কি?

কয়েকবার ফিডব্যাকে পোষ্ট করার পরও তা গ্রহন করছিল না। রিপোর্ট করা হয়েছে। আর এই লেখের পোষ্টেও শেয়ার দেয়া হয়েছে।
সামু যদি কোন এক গ্রুপের স্বেচ।ছাচারিতার জায়গা হয়.. বরে দিন। আমরা চলে যাই!
মত প্রকাশ করতে না পারার জ্বালা থকালেও নোংরামির মূখোমূকিতো হতে হবে না।

আবার সেই পোষ্ট নির্ভাচিত পাতায়ও ছিল! অথচ পোষ্ট লেখকের পরিসংখ্যান খুবই পুওর।
অথচ ধীর্ঘ সময় তা নির্বাচিত পাতায় থাকা এবং আজ এই কমেন্ট লেখা অব্দি তা বহাল তবিয়তে থাকা সাধারন ব্লগারদের জন্য কষ্ট লজ্জ্বার এবং সামুর নীতিমালা নামের যে বিধিবিধান আছে তাকে বৃদ্ধাঙুল দেখানোর নামান্তর!

জাতি_ধর্ম_বর্ণ


পোস্ট করেছি: ৭টি
মন্তব্য করেছি: ৬৬৯টি
মন্তব্য পেয়েছি: ১১৫টি
ব্লগ লিখেছি: ২ বছর ১০ মাস
অনুসরণ করছি: ০ জন
অনুসরণ করছে: ২ জন

view this link

২৪ শে আগস্ট, ২০১৫ রাত ১:১১

কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: দেরী তে জবাব দেয়ার জন্য দুঃখিত বিদ্রোহী ভৃগু ভাই। ঐ পোস্টটি নির্বাচিত পাতায় থাকার কোন সুযোগ নেই। আপনি হয়ত আলোচিত পোস্টের কথা বলছেন। আলোচিত পোস্ট একটি স্বয়ংক্রিয় ব্যবস্থা। যে পোস্টে অন্য ব্লগাররা বেশি ভিজিট করেন এবং মন্তব্য করেন, সেই পোস্টটি তখন আলোচিত ব্লগে স্থান পায়। আপনি যখন কোন পোস্টে রিপোর্ট করবেন তখন তার ব্যাপারেই আমরা ব্যবস্থা গ্রহন করি। তবে ফীডব্যাকে আমি কোন মেইল পাইনি। আমাদেরকে মেইল করার ঠিকানা হলো [email protected]

ব্লগে মডারেটর বা অন্য কারো নীতিমালা বিরুদ্ধ কাজ করার কোন সুযোগ নেই। মডারেটরদের যা খুশি করার কোন সুযোগ নেই। তাই এই অভিযোগটি কোন ভাবেই গ্রহনযোগ্য নয়। আমাদের মডারেশন টিম খুব ছোট। ফলে অনেক সময় অনেক পোস্ট আমাদের চোখ এড়িয়ে যায়। তাছাড়া গত কিছুদিন আমি ব্যক্তিগত কাজে ছুটিতে থাকাতে ব্লগের সব বিষয়গুলোতে সময়মত নজর দিতে পারছি না।

মুক্ত প্রকাশের নাম করে অনেকেই কম বেশি এর অপপ্রয়োগ করে। মুক্তমত প্রকাশের নামে যখন কেউ কট্টর পন্থা অবলম্বন করে, তখন তির্যক সমালোচনা সহ্য করার মানসিকতাও আমাদের সকলেরই থাকতে হবে। আমরা অনেককেই দেখেছি যারা এর চেয়েও অনেক কট্টর ও নোংরা ভাষার পোস্টে গিয়ে বিভিন্ন মন্তব্য করে আসেন, সেখানে তারা কোন রিপোর্ট করেন না। সেই বিষয়টিও দুঃখজনক। কারন নোংরা নিজের প্রতি হোক আর অন্যে প্রতি সেটা নোংরাই।

আপনি আমাদের একজন সম্মানিত পুরানো দায়িত্বশীল ব্লগার। যদিও অতীত ইতিহাসে দেখা গেছে দায়িত্বশীল ব্লগাররাই ব্লগের দুই একটি ত্রুটি বিচ্যুতিকে দায়িত্বশীলতার সাথে কঠিন সমালোচনা করেন। আমরা এই সমালোচনাকে স্বাগত জানাই। তবে কোন ব্লগারই অন্য কোন ব্লগারকে নিয়ে যদি অযাচিত নোংরামি করেন, তাহলে তার বিরুদ্ধে আমরা অবশ্যই ব্যবস্থা গ্রহন করে থাকি।

আপনার এই বিড়ম্বনার জন্য আমি ব্যক্তিগতভাবে দুঃখিত। ভালো থাকবেন প্রিয় বিদ্রোহী ভৃগু ভাই। মেইল পেলে আমরা খুব দ্রুত ব্যবস্থা গ্রহন করতে পারি। ব্লগে পোস্ট বা প্রতিবাদ পোস্টের চাইতে মেইল বেশি কার্যকর।

ভালো থাকবেন।

৩৩| ২৩ শে আগস্ট, ২০১৫ রাত ৯:১২

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: ধন্যবাদ কা_ভা!

মানুষের নূন্যতম রুচিবোধ আর সুস্থ ব্লগিং এর জন্য এখনো সামু অন্যতম! দেরীতে হলেও সামুকে পরিচ্ছন্ন এবং সুস্থ রাখারা উদ্যোগে ধন্যবাদ।

আপনাকেও!

২৪ শে আগস্ট, ২০১৫ রাত ১:১৪

কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: আপনি অনেক পুরানো একজন ব্লগার। সব ব্লগে আপনার দারুন বিচরন। আপনাকে আমি যদি ব্যক্তিগতভাবে না চিনতাম তাহলে অবশ্যই আমার এই ব্যক্তিগত ব্লগ পোস্টে উপরের সমস্যার ব্যাপারে কোন কথা বলতাম না। :)

আমি সবার কাছ থেকে এক মেইল দূরত্ব থাকি হাহা। সুতরাং কোন পোস্ট যদি আমাদের চোখ এড়িয়ে যায় তার ব্যাপারে যদি আপনি আমাদেরকে মেইল করেন, তাহলে খুব দ্রুত আমরা ব্যবস্থা নিতে পারি।

ভালো থাকবেন। আবারও দুঃখ প্রকাশ করছি আপনার বিড়ম্বনার জন্য।

৩৪| ২৪ শে আগস্ট, ২০১৫ সকাল ১১:২৮

দীপান্বিতা বলেছেন: ভালো লাগলো :)

২৫ শে আগস্ট, ২০১৫ সকাল ৯:৪০

কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ আপু!! :)

৩৫| ২৪ শে আগস্ট, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:১৪

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: @কা_ভা ভাই.. সরি আপনার গল্প পোষ্টকে অভিযোগের প্লাটফর্ম করায়! আসলে সমস্যা জানান সেকশনটা কাজ করছিল না। আর ফিডব্যাকের মেইল ্ড্রেসটাও মনে আসছিল না।
সবচে দু:খজনক.. আমার মা জননী মোবাইলে গেম খেলতে খেলতে মেমোরী জ্যাম হওয়া ক্রিযার করতে গিয়ে মাশাল্লাহ- আমার সব কন্টাক্ট মুছে ফেলেছিল! নইলে হয়তো ফোনেই ;) বিরক্ত করতাম!

থ্যাংকস ফর কর্ডিয়ার সাপোর্ট । একদম হৃদয়ের গভীর থেকে :)

২৫ শে আগস্ট, ২০১৫ সকাল ৯:৪১

কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: আপনাকেও ধন্যবাদ :)

৩৬| ২৬ শে আগস্ট, ২০১৫ দুপুর ২:১০

যোগী বলেছেন: পোষ্ট দিতে পারছিনা একটু দেখবেন

২৬ শে আগস্ট, ২০১৫ দুপুর ২:৫৫

কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: যোগী ভাই, আপনি অনুগ্রহ করে করে [email protected] এই ঠিকানায় মেইল করুন। বিষয়টি দ্রুত দেখা হবে।

৩৭| ২৬ শে আগস্ট, ২০১৫ দুপুর ২:১২

যোগী বলেছেন: "আপনার অনুরোধটি কার্যকর করা সম্ভব হচ্ছে না, অনুগ্রহ করে তথ্যগুলো পর্যালোচনা করে আবার চেষ্টা করুন।"

এর মানে কী?

২৬ শে আগস্ট, ২০১৫ বিকাল ৩:০০

কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: ভাই প্লীজ, এটা আমার ব্যক্তিগত ব্লগ প্রোফাইল। অনুগ্রহ করে ব্লগ জনিত যে কোন সমস্যায় মেইল করুন। এখানে আমি ব্লগিং সমস্যার কোন সমাধান দিতে পারব না। আশা করি বুঝবেন।

৩৮| ২৬ শে আগস্ট, ২০১৫ বিকাল ৩:০৭

যোগী বলেছেন: সরি! আমি বুঝতে পেরেছি।

২৯ শে আগস্ট, ২০১৫ দুপুর ১২:৪০

কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: ইট'স ওকে যোগী ভাই। :) নো প্রবলেম!

৩৯| ২৮ শে আগস্ট, ২০১৫ রাত ৮:৪৬

রহস্যময় ফয়সাল বলেছেন: ভালো লেগেছে :) হয়তো আমার চ্যাটলিস্টের কয়েকজন আমার আশেপাশেই কোথাও থাকে, কে জানে!

২৯ শে আগস্ট, ২০১৫ দুপুর ১২:৪২

কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: আপনাকে অনেক ধন্যবাদ পড়ার জন্য। :)

৪০| ৩০ শে আগস্ট, ২০১৫ দুপুর ২:৩৮

শান্তনু চৌধুরী শান্তু বলেছেন: গল্পটা বেশ

৩০ শে আগস্ট, ২০১৫ বিকাল ৪:০১

কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ আপনাকে। :)

৪১| ০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ১২:৪৯

কালীদাস বলেছেন: হে হে, ভাল হইছে, কিঞ্চিৎ মজা পাইছি :)

০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:৪৬

কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: হাহা! অনেক ধন্যবাদ ভাই!। :)

৪২| ০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৫:২০

ইখতামিন বলেছেন: প্রিয়তে.. সময় নিয়ে পড়বো

০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৫:৪৩

কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ ইখতামিন ভাই!

৪৩| ১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ সকাল ১১:৪৪

ইখতামিন বলেছেন: খুব সুন্দর, অসাধারণ

কালের পথে দ্রুত পিছিয়ে যাবার কল্প-বর্ণনা দারুণ ও চমৎকার লাগলো।

১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১২:৪২

কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ ইখতামিন ভাই! :)

৪৪| ১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১২:০২

অপু দ্যা গ্রেট বলেছেন: আসলে আমরা ভারচুয়ালে এক রকম আর বাইরে এক রকম । তাই চেনা থেকেও মনে হয় অচেনা ।

১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১২:৪৩

কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: ঠিক বলেছেন। :) শুভেচ্ছা রইল।

৪৫| ২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১২:৫১

খেয়ালি দুপুর বলেছেন: অসাধারণ হয়েছে। সত্যি বলতে, আমাদের রোজকার নাগরিক ছুটোছুটি মাড়িয়ে আবার এই ভার্চুয়ালেই কিন্তু নিজেকে হঠাৎ একলা করে ফেলে খানিকটা আত্মিক প্রশান্তি মিলে যায় কখনও কখনও। গল্পে ভাললাগা রইলো। ভাল থাকা হোক।

০৮ ই নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১২:৩৫

কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ আপনাকে পড়ার জন্য। কৃতজ্ঞতা জানবেন। :)

৪৬| ০৬ ই নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৫:২১

অভ্রনীল হৃদয় বলেছেন: ভালো লাগলো পড়ে। অসাধারণ লেগেছে। খুবই সুন্দর ভাবে বাস্তবতা তুলে ধরেছেন। অনেক ধন্যবাদ এত সুন্দর একটি লেখা উপহার দেয়ার জন্য।

০৮ ই নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ৯:৫৪

কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: কৃতজ্ঞতা জানবেন পড়ার জন্য।

৪৭| ১০ ই নভেম্বর, ২০১৫ দুপুর ২:৪৮

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:


লেখালিখি কি ছাইড়া দেছেন নাকি ?

১০ ই নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৩:০৮

কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: হ, ছাইড়া দিসি মনে হয়! :/ :/

৪৮| ১১ ই নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১২:৩৫

শান্তির দেবদূত বলেছেন: ওয়াও, এক কথায় অসাধারন একটা গল্প পড়লাম, শেষে এমন চমক, পুরাই ভ্যাবাচেকা খাইয়া গেছি। গল্পে এমন মজে ছিলাম তাই ধাক্কাটা একটু বেশিই লেগেছে। সবচেয়ে ভাল লেগেছে তার আগের অংশটা, বিভার্স প্লে করে যেভাবে বর্ননা করেছেন, এক কথায় অপূর্ব।

অনেক শুভেচ্ছা রইল প্রিয় লেখক, ভালো থাকুন শুভকামনা।

১৭ ই নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৫:৩০

কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ প্রিয় শান্তির দেবদূত ভাইয়া! আপনার ভালো লেগেছে জেনে সত্যি অনেক আনন্দিত। অনেকদিন আপনার লেখা পাই না। ব্লগ ডে উপলক্ষে আপনার লেখা চাই!!!

শুভেচ্ছা জানবেন।

৪৯| ১৬ ই নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৫:১৬

তাহসিনুল ইসলাম বলেছেন: হুম ছদ্মনাম ব্যবহারের সুবিধা অনেক :)

১৭ ই নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৫:৩১

কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: হ্যাঁ, অনেক সুবিধা।

৫০| ২৬ শে নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১২:৫৫

অতঃপর হৃদয় বলেছেন: অসাধারণ লেগেছে, তবে এ ধরনের গল্প পড়লে আমার চোখের কোনে জল জমা হয়ে যায়। হয়তো এ জন্যে যে সবার ই কম বেশি মনের মানুষ / ভালবাসার মানুষ আছে শুধু আমার ই নেই। আমার কখনো কখনো মনে হয় সবার আছে বলে আমারো থাকতে হবে এমন টা তো নয়.!! আমি না হয় একটু ব্যতিক্রম ভাবেই বাঁচবো।

২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০২২ রাত ১১:২১

কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: আপনার মন্তব্যটি বেশ ভাবনার সৃষ্টি করল। আসলে ভালোবাসার মানুষটিকে হারানোর যে তীব্র যন্ত্রনা তা হয়ত আমাদের বাকি পৃথিবী দেখার চোখ ফুটিয়ে দেয়। তাই হয়ত আপনার চোখে পানি আসে।

ধন্যবাদ আপনার মন্তব্যের জন্য। আমি লজ্জিত এত দীর্ঘ সময় পরে জবাব দেয়ার জন্য।

৫১| ০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১৬ বিকাল ৪:৪৩

রাজসোহান বলেছেন: লাস্টের টুইস্টটা জমজমাট ছিলো। :D

২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০২২ রাত ১১:২২

কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: আপনারে এখন আর তেমন দেখা যায় না। আপনার কবিতা মিস করি।

৫২| ০৭ ই এপ্রিল, ২০১৬ বিকাল ৩:৪২

ফয়সাল রকি বলেছেন: হুমায়ুন আহমেদের লেখা অল্প কয়েকটা সাইন্সফিকশনের মধ্যে একটার কথা মনে পড়ে গেলো, কিন্তু উপন্যাসটার নাম মনে করতে পারছি না। সেখানে নায়কের নাম থাকে রফিক এবং রেফ, নায়িকার নাম থাকে শেফু এবং শেফ! দ্বৈত জীবন। রফিক যখন ঘুমায় তখন রেফ জেগে থাকে অন্য একটা সময়ে (সম্ভবত কয়েকশ বছর পরের একটা সময়) আর রেফ যখন ঘুমায় রফিক তখন জেগে থাকে বর্তমান সময়ে।
এই লেখাটাতেও দ্বৈত জীবনটা ভালই লাগছিল, শুধু গল্পটা হুট করে শেষ হয়ে গেল। :|
++++

২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০২২ রাত ১১:২৯

কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: আপনাকে অনেক ধন্যবাদ। হূমায়ন আহমেদ আমার খুব প্রিয় লেখক। তিনি সরলভাবে অনেক জটিল লেখা লিখতেন।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.