নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
একদিন সব হাসির ময়নাতদন্ত হবে, ফরেনসিক রিপোর্টে লেখা থাকবে - সবই মিথ্যে।
আমি যখন উচ্চমাধ্যমিকে পড়ি, তখন পারিবারিক নিয়ম ছিলো - মাগরিবের আজানের সাথে সাথে বাসায় প্রবেশ করতে হবে। নামাজ পড়ে বিকেলের হালকা খাওয়া শেষ করে পড়ার টেবিলে বসতে হবে। কোন কারনে যদি বাসায় ফিরতে দেরী হতো, হাজারটা প্রশ্নবাণে জর্জরিত হবার পাশাপাশি তীব্র ভৎসনা কপালে জুটত। সময়সীমা 'মাগরিব' থেকে মুক্তি পেলাম বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তির অল্প কিছুদিন পরেই। ব্যাপারটা এত দ্রুত ঘটেছিলো, যে বাসায় ফেরার স্বাধীনতায় অভ্যস্ত হতে আমার আরো মাস লেগেছিলো।
ফলে এই আমি যখন পত্রিকায় পড়ি যে, উচ্চমাধ্যমিকে পড়া কোন ছেলে বা মেয়ে রাত দশটায় কারো জন্মদিনের দাওয়াতে যাচ্ছে, আমার পক্ষে সেটার স্বাভাবিকতা মানতে কষ্ট হয়। বিষয়টা আমার কাছে অস্বাভাবিক এবং পারিবারিক অনুশাসনের অভাব বলেই মনে হয়। যখন আরো শুনি এই জন্মদিনের দাওয়াতে গিয়েই সেই মেয়েটি ধর্ষণের শিকার হয়েছে, নিজেকে আবিষ্কার করি এক অদ্ভুত বিভাজনের কেন্দ্রস্থলে।
যদি মোটাদাগে বলি, তাহলে কে কখন বাইরে যাবে, কতক্ষণ বাইরে থাকবে, কি করবে না করবে, যার যার ব্যক্তিগত ব্যাপার। কিন্তু যখন আমরা এমন কোন সমাজে বাস করি, যেখানে স্বাধীনতা এবং নিরাপত্তা বিষয়টি প্রশ্নবিদ্ধ সেখানে এই ধরনের ঘটনার দায় কিছুটা হলেও নিজেদের কাঁধে নিতে হবে। এটাই কঠিন বাস্তব, যার স্বাদ খুবই তিতা।
সাম্প্রতিক সময়ে 'জন্মদিন' কেন্দ্রিক যে কয়টি ধর্ষণ-ঘটনা ঘটেছে, সেখানে আমরা ভিকটিমের পরিচয় প্রাথমিকভাবে ভাবে গোপন রাখতে সক্ষম হলেও পরবর্তীতে তদন্তের খাতিরে তাদের পরিচয় কিছুটা হলেও প্রকাশিত হয়েছে। এই পরিচয়ের প্রেক্ষাপট থেকে বলা যায়, যাদের সাথে দুর্ভাগ্যজনকভাবে এই ধরনের নির্যাতনের ঘটনা ঘটেছে তারা প্রত্যেকেই তুলনামুলকভাবে পারিবারিক অনুশাসনের কিছুটা দুরে ছিলেন। আমাদের মেয়েরা এখন আগের চাইতে অনেক স্বাবলম্বী এবং স্বাধীনচেতা। বৈশ্বিক প্রেক্ষাপট এবং ভারতীয় উপমহাদেশে নারীর অধিক ক্ষমতায়নের সংস্কৃতি বর্তমানে আগের চাইতে অনেক বেশি প্রতিষ্ঠিত। পাশাপাশি, বাংলাদেশের সমাজ ব্যবস্থা প্রচণ্ড রক্ষণশীল। আমাদের নারীরা অনেকেই চেষ্টা করছেন এই রক্ষণশীলতার গণ্ডি থেকে বের হয়ে আসতে। সমাজের তথাকথিত রক্ষাকর্তা, কাঠমোল্লা (যারা ধর্মকে না বুঝে, ব্যক্তিগত স্বার্থ উদ্ধারের খাতিরে নেতিবাচকভাবে প্রয়োগ করছেন) ইত্যাদির রক্তচক্ষু উপেক্ষা করে নারীদের এই অর্জন একেবারেই ফেলনা নয়।)
ফলে, এখানে অল্প কয়েকজনের আবেগ তাড়িত ভুল আমাদের নারীদের এই অগ্রযাত্রায় বিশাল নেতিবাচক ভূমিকা ফেলছে এবং প্রশ্ন বিদ্ধ হচ্ছে তাদের স্বাবলম্বন এবং স্বাধীনতা।
অতি সত্য কথনের একটা সমস্যা হলো- তা অতি তিতা এবং শৈত্যপ্রবাহের মতই তীব্র যা মাঝে মাঝে সহ্য করা বেশ কঠিন। যেমন এই সকল জন্মদিনের অনুষ্ঠানে গিয়ে যারাই বিপদে পড়েছেন, দেখা গেছে তারা কোন না কোন ভাবে 'মিডিয়া' সংশ্লিষ্ট। যেহেতু বাংলাদেশের মিডিয়ায় তৃণমূল পর্যায়ে 'আদান প্রদান' এবং প্রভাবশালীদের 'রেফারেন্স' এর সংস্কৃতি এখনও বিদ্যমান, সেখানে যারা এই মাধ্যমে অভিজ্ঞতা এবং যথাযথ যোগ্যতা ছাড়া প্রতিষ্ঠিত হতে চায়, তারা অনেক সময়ই জেনে শুনে বিপদে পা বাড়ায়। অন্যান্য মরণ নেশার মত বিখ্যাত হবার নেশাও একটি মরণ নেশা- অন্তত আমাদের দেশের সামাজিক প্রেক্ষাপটে। আর এই সুযোগটি লুফে নেয় কিছু তথাকথিত শিল্পপতির বখাটে ছেলেরা। যেমন আপন জুয়েলার্সের বিজ্ঞাপনে সুযোগ দেয়ার নাম করে অনেক অনৈতিক কর্মকাণ্ডের অভিযোগ পাওয়া যায় এই প্রতিষ্ঠাটির মালিকের ছেলের বিরুদ্ধে।
আপনি প্রশ্ন করতে পারেন, এদের বিরুদ্ধে এত অভিযোগ থাকলে তা কেন আগে প্রকাশিত হয় নি?
এর জবাব হচ্ছে, যারা প্রভাবশালীদের রেফারেন্স ব্যবহার করে 'উপকৃত' হয়েছেন, তারা এই ব্যাপারে অভিযোগ করতে যাবেন কোন দুঃখে? আধুনিক যুগে 'কমিউনিকেশন' বা 'লিংক' হচ্ছে অন্যতম ব্যবসায়িক পুঁজি। আর যারা কিছু পান নি, তারা অনেকেই ক্ষোভে, দুঃখে নিজেরাই প্রতারিত হয়ে সরে গেছেন, কেউ বা নিজের 'ক্ষতিপূরণ' বুঝে নিয়েছেন অথবা কাউকে বেঘোরে প্রাণ হারাতে হয়েছে। উদহারন মডেল তিন্নী। ২০০২ সালের ১০ নভেম্বর খুন হন তখনকার উঠতি মডেল তিন্নি। এই খুনের ব্যাপারে যাকে অভিযুক্ত করা হয়েছে তিনি হলেন - জাতীয় পার্টির সাবেক সংসদ সদস্য গোলাম ফারুক অভি। এই ঘটনা ঘটিয়েই তিনি কানাডায় পালিয়ে চলে যান এবং বর্তমানে সেখানেই অবস্থান করছেন। আজকে যদি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম এত সক্রিয় না থাকতো, শক্তিশালী না হতো, তাহলে আপন জুয়েলার্সের মালিকের ছেলেও হয়ত এতদিনে বিদেশে পাড়ি জমাতো।
আমার লেখা পড়ে যদি মিডিয়ায় কাজ করা সকলের প্রতি বিরূপ মনোভাব সৃষ্টি হয়,তাহলে আমি দুঃখিত। কেননা, আমি বিশ্বাস করি, আমাদের মিডিয়াতে এখনও দৃষ্টান্ত হবার মত অনেক শিল্পী আছেন, যারা শুধুমাত্র তাদের নিজস্ব যোগ্যতায় এবং গুনে এই জগতে প্রতিষ্ঠিত হয়েছেন।
ইদানীং আমি আরো একটি অদ্ভুত ব্যাপার লক্ষ্য করেছি। আমাদের তরুণ তরুণীরা তাদের জীবনসঙ্গী বেছে নেয়ার ক্ষেত্রে খুব ভুল কিছু 'প্যারামিটার' সেট করেছেন। এই ধরনের ঘটনাগুলো বৃদ্ধিতে সহায়ক ভূমিকা রাখছে। যেমন, আমি অনেককেই দেখেছি, যারা শুধু মাত্র আর্থিক স্বাচ্ছন্দ্যের জন্য 'বড়লোক' বয়ফ্রেন্ড বা গার্লফ্রেন্ড বেছে নিচ্ছে। যারা সুযোগসন্ধানী আছেন, তারা এদের মনোভাব বুঝতে পেরে সুযোগের সদ্ব্যবহার করে ছুড়ে ফেলে দিচ্ছে। এই সকল অনৈতিক মনোভাব থেকে পারিবারিক অথবা শিক্ষার আলোকেই সরে আসতে হবে। নতুন খবরের শিরোনাম হওয়া অল্প কিছুদিন বাকি। কারন, একদল ক্ষুধার্ত হায়েনার মাঝে আপনি চলাফেরার স্বাধীনতার দোহাই দিয়ে হেটে যেতে পারেন না। অন্তত লজিক সেটা বলে না।
যাইহোক, চলুন আজকের পত্রিকায় প্রকাশিত একটি ধর্ষণ ঘটনা সম্পর্কে জানা যাক। ঘটনাটি নিম্নরুপঃ
সম্প্রতি বনানীতে জন্মদিনের ঘটনায় আরো একটি মেয়ে ধর্ষণের অভিযোগ তুলে এক শিল্পপতির ছেলের বিরুদ্ধে মামলা করেছেন। পত্রিকা এবং অন্যান্য সোর্স মারফত যা জানা গেলো তা হচ্ছে - ভিকটিম রাত সাড়ে ১০ টায় ঐ শিল্পপতির বাড়িতে যায়। সেখানে গিয়ে ভিকটিম জন্মদিন অনুষ্ঠানের কোন আয়োজন না দেখে ফিরে যাওয়ার সময় তাকে নেশা জাতীয় জিনিস খাইয়ে ছেলেটি ধর্ষণ করে এবং রাত তিনটার সময় তাকে বাসা থেকে বের করে দেয়া হয়।
ভাগ্যভালো,এখানে ভিকটিম দেরী করেন নি, তিনি মঙ্গলবারের ঘটনায় বুধবারে গিয়েই মামলা করেছেন। মামলার এজাহারে অবশ্য উল্লেখ্য করা হয়েছে যে, ছেলেটি ইতিপুর্বের বিবাহের কথা বলে তাকে ধর্ষণ করেছে। জানা গেছে, ভিকটিম একজন অভিনয় শিল্পী।
এখানে নিচের বিষয়গুলো লক্ষ্য করুনঃ
১। মেয়েটি কোন ক্লাসে পড়ে?
- ইন্টারমিডিয়েট।
২। রাত কয়টায় সেখানে গিয়েছিলো?
-সাড়ে ১০টা।
৩। মেয়েটি প্রফেশন কি?
- ছাত্রী, অভিনেত্রী।
৪। অভিযুক্তের সাথে কিভাবে পরিচয়?
- ফেসবুকের মাধ্যমে।
৫। অভিযুক্তের কত দিনের পরিচয়?
-১১ মাস
৬। ঘটনার দিনই কি প্রথম দেখা?
- না।
৭। অভিযুক্তের সাথে কি আগে দেখা হয়েছিলো?
- হ্যাঁ।
এজহারে ভিকটিম দাবি করেছেন, ছেলেটি মেয়েটিকে বিবাহের প্রলোভন দেখিয়ে ধর্ষণ করেছেন। বাংলাদেশের আইনে এই বিষয়টি ধর্ষণের ক্রাইটেরিয়াতে উল্লেখ্য থাকলেও আইনত কোর্টে এই ধরনের অভিযোগ প্রমাণ করা বেশ কঠিন। ফলে এই মুহূর্তে আমাদের করনীয় কি?
গৎ বাঁধা ভাবে বলতে হবে, আমরা ন্যায় বিচার চাই, আমরা দৃষ্টান্তমুলক বিচার চাই।
দুর্ভাগ্যজনকভাবে বিচারের আওতামুক্ত থেকে যাচ্ছে পরিবারগুলো। এটাই চিন্তার বিষয়।
০৯ ই জুলাই, ২০১৭ দুপুর ২:৪৬
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: 'ধর্ষকদের' সরাসরি ফাঁসিতে ঝুলিয়ে সাজা দেয়া উচিৎ বলে মনে করি।
- কোন সন্দেহ নেই।
কিন্তু আফসোস, আমাদের সমাজে যে কয় ধরনের ধর্ষন প্রচলিত আছে, সেখানে দেখা যায়, নিম্নবিত্তদের মধ্যে যারা ধর্ষনের স্বীকার হয়, তাঁরা অধিকাংশই বিচার পায় না। কারন- লোকলজ্জা, প্রতিপক্ষের টাকা খেয়ে বানানো দুর্বল এজাহার, মামলার প্রতিবেদন এবং সর্বপরি উপযুক্ত এভিডেন্সের অভাবে অনেক সময় মামলার শাস্তি হয় না। প্রতিপক্ষ জামিনে মুক্তি পায়। এছাড়া এলাকা ভিত্তিক সালিশ তো আছেই।
এই সকল ঘটনা বন্ধে প্রয়োজন দীর্ঘ মেয়াদী পদক্ষেপ। শুধুমাত্র শাস্তির কথা বলে ধর্ষন করা বন্ধ সম্ভব নয়। ধর্ষনকারীর উপযুক্ত শাস্তি দেয়ার দৃষ্টান্ত খুবই প্রয়োজন। প্রয়োজন আইনের নজরদারী এবং শাসন বৃদ্ধি করা।
২| ০৬ ই জুলাই, ২০১৭ বিকাল ৪:১৫
চাঁদগাজী বলেছেন:
রাত দশ'টায় ছাত্রী যদি 'জন্মদিনে' যান, এই ধরণের ধর্ষণ কেহ থামাতে পারবে না। বিয়ের কথা বলে, দৈহিক মিলন ঘটালে ইহাকে 'পারস্পরিক সন্মতি' হিসেবে নেয়াই লজিক্যাল, হয়তো।
১১ ই জুলাই, ২০১৭ সকাল ১১:৫৮
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: সব কিছুই একটা নির্দিষ্ট বয়স এবং সময় আছে। সময়ের আগে কোন কিছুই সফল হয় না। বিয়ের কথা বলে যদি কারো সাথে শারিরীক সম্পর্ক করা হয়, যদি সেটা পারস্পরিক সম্মতিতে হয়েও থাকে, তাহলে বাংলাদেশের আইন অনুযায়ী, পরবর্তীতে যদি কেউ বিয়ে করতে রাজি না হয়, তাহলে তিনি ধর্ষনের অভিযোগ আনতে পারবেন। আইনত, এটা ফৌজদারী অপরাধ।
৩| ০৬ ই জুলাই, ২০১৭ বিকাল ৪:১৯
নীল আকাশ ২০১৬ বলেছেন: ধর্ষণ করতে হলে বিয়ের লোভ দেখাতে হবে কেন? যার শক্তি আছে, তার তো প্রলোভন দেখানো প্রয়োজন নেই। বিয়ের প্রলোভনে পড়ে কোন নারী যদি ধর্ষিত হয়ই, তবে আমি বলব দোষ পুরোপুরিই ধর্ষিতার। নারীদেহের প্রতি লোভ পুরুষের থাকবেই, কিন্তু নিজের দেহের পবিত্রতা রক্ষা করা প্রতিটি নারীর প্রাকৃতিক ইন্সটিংক্ট! বিয়ের লোভে পড়ে যে নারী নিজের সর্বশ্রেষ্ঠ সম্পদ খুশি মনে বিলিয়ে দেয়, তাকে সতী নারী মনে করার কোন কারণ আমি দেখিনা। পুরুষ ধর্ষণ করতে এলে নারী বাধা দেবে - এটাই স্বাভাবিক, যখন সেও স্রোতে ভেসে যাবে, তখন তা আর ধর্ষণ থাকেন - ব্যভিচারে পরিণত হয়। পুরুষ নারী উভয়কেই সমান দোষে দোষী করা হয়।
একসময় নারী পুরুষের অবাধ মেলামেশাকে খারাপ চোখে দেখা হত। এখন নারী পুরুষ প্রকাশ্যে বাহুলগ্ন হয়ে থাকা যেমন আমাদের চোখে স্বাভাবিক লাগে, একসময় এসব ধর্ষণ কান্ডও আমাদের কাছে সহজ ও স্বাভাবিক হয়ে উঠবে।
১১ ই জুলাই, ২০১৭ দুপুর ১২:২০
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: বিষয়টা হচ্ছে এমন যে, সাধারন ভাবে ধর্ষন বলতে বুঝায়, নারী বা পুরুষ যে কোন একজনের অমতে জোরপূর্বক যৌন সম্পর্ক স্থাপন করাকে। তবে আমরা যে সমাজে বাস করি তার পরিপ্রেক্ষিতে ধর্ষনের শিকার শুধুমাত্র নারীরা। কিন্তু আমাদের এই ধারণা পুরোপুরিভাবে ‘ধর্ষণ’-কে সংজ্ঞায়িত করে না। দন্ডবিধির ৩৭৫ ধারায় ‘ধর্ষণ’-কে যেভাবে সংজ্ঞায়িত করা হয়েছে তা হলোঃ
যদি কোন পুরুষ নিম্নবর্ণিত পাঁচ প্রকারের যে কোন অবস্থায় কোন নারীর সাথে যৌন সহবাস করে তবে সে ব্যক্তি নারী ধর্ষণ করেছে বলে গণ্য হবে-
১. কোনো নারীর ইচ্ছার বিরুদ্ধে অথবা
২. কোনো নারীর সম্মতি ছাড়া অথবা
৩. কোনো নারীকে মৃত্যু বা শারীরিক আঘাতের ভয় দেখিয়ে সম্মতি দিতে বাধ্য করলে অথবা
৪. নাবালিকা অর্থাৎ ১৬ বছরের কম বয়স্ক শিশু সম্মতি দিলে কিংবা না দিলে (সে যদি নিজ স্ত্রীও হয়) অথবা
৫. কোনো নারীকে বিয়ে না করেই ব্যক্তিটি তার আইনসঙ্গত স্বামী এই বিশ্বাস দিয়ে যদি কোনো পুরুষ যৌন সম্পর্ক স্থাপন করে তাকে আইনের ভাষায় ধর্ষণ বলা হবে ।
এখানে উল্লেখ্য যে, অনুপ্রবেশই নারী ধর্ষণের অপরাধ রূপে ‘গণ্য হবার যোগ্য যৌনসহবাস’ অনুষ্ঠানের জন্য যথেষ্ট বিবেচিত হবে।
এখানে ৫ নাম্বার ধারাটিকেই বিয়ের প্রলোভন দেখিয়ে শারিরীক সম্পর্ক করার অভিযোগ হিসেবে উপস্থাপন করা হয়। কিন্তু দুঃখজনক ব্যাপার হচ্ছে, এই ধারায় যথেষ্ট ফাঁক আছে। তাই এই ধারায় অভিযোগ করলে, সেটা প্রমান করা বেশ কঠিন হবে।
৪| ০৬ ই জুলাই, ২০১৭ বিকাল ৪:২৫
আমি চির-দুরন্ত বলেছেন: আমি চির-দুরন্ত বলেছেন: অনেক দিন পর ফিরে এলেন অতি গুরুত্ব পুর্ন একটি বিষয় নিয়ে। সমাজ ব্যবস্থা প্রচণ্ড রক্ষণশীল হোক আর পুরোপুরি স্বাধীন যাই হোক না কেনো এসব অপরাধ ততদিন থামবে না যতদিন না বিচার ব্যাবস্থা থেকে "তেলা মাথায় তেল দেওয়া" রীতি বিলুপ্ত হবে
আগের কমেন্ট টি দয়া করে মুছে দিন।
১১ ই জুলাই, ২০১৭ দুপুর ১২:২৯
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: মুছে দিয়েছি। মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ। দৃষ্টান্তমুলক শাস্তি প্রয়োজন ধর্ষকদের। সমস্যা হচ্ছে, শাস্তিটা এখন পর্যন্ত আতংক জাগানিয়া নয়।
৫| ০৬ ই জুলাই, ২০১৭ বিকাল ৪:২৮
ভিটামিন সি বলেছেন: আপনার লেখাটি সময়োপযোগী এবং আমার মনের কথাগুলিই আপনি প্রকাশ করেছেন আপনার লেখনিতে। কেউ কেউ হয়তো প্রতিক্রিয়া ব্যাক্ত করবেন। কিন্তু বাস্তবতা, পরিবেশ, প্রতিবেশ মানতে হবে, মেনে চলতে হবে আমাদের বিশেষ করে মেয়েদের। চিড়িয়াখানাতেও কিন্তু খাঁচা বন্দী জানোয়ারের আক্রমনে মানুষের মৃত্যু হয়।
১১ ই জুলাই, ২০১৭ দুপুর ১২:৪৮
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে পড়ার জন্য।
৬| ০৬ ই জুলাই, ২০১৭ বিকাল ৪:৩১
মামুন ইসলাম বলেছেন: ইসলামিক আইন মেনে চলুন আর দেশকে ধর্ষণ মুক্ত করুন । সব দোষ নারীদের গায়ে জড়ানো টাইট ফিটিং পোশাক
১১ ই জুলাই, ২০১৭ দুপুর ১২:৫৩
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: সব কিছুতে ধর্ম টেনে আনা এক ধরনের অসুস্থতা। যেহেতু জিভ বের করে ভেংচি কাটার ইমো দিয়েছেন, তাই ধরে নিচ্ছি, নারীদের পোষাকের বিষয়টি নিয়ে যা বলেছেন, তা নিখাদ মস্করা।
৭| ০৬ ই জুলাই, ২০১৭ বিকাল ৪:৫২
নতুন বলেছেন: এজহারে ভিকটিম দাবি করেছেন, ছেলেটি মেয়েটিকে বিবাহের প্রলোভন দেখিয়ে ধর্ষণ করেছেন।
এই জিনিসের পরিবত`ন আনতে হবে। অনেকেই মিউচুয়াল রিলেসনের পরে সম্পক` অবনতি হলেই এই ধষ`নের দাবী তোলে।
কিন্তু যদি ইচ্ছার বিরুদ্ধে জোর করে শারিরিক সম্পক` করে সেটা ধষ`ন এবং সেটার জন্য অবশ্যই সাজা হওয়া উচিত।
৮| ০৬ ই জুলাই, ২০১৭ বিকাল ৪:৫২
শাহাদাৎ হোসাইন (সত্যের ছায়া) বলেছেন: পোলাপাইন একটু আধটু ইয়ারর্কি পাজলামি করে আরকি!
পরস্পর মিউচুয়াল আন্ডারস্ট্যান্ডিং করে এই কাম (আকাম) করলে হত প্রে?(ম)! এখন ধর্ষণ, তফাৎ এই যা।
বনানীতে ঘটার ফলে এর একটি ভাল দিক আছে, খবরের শিরোনাম হওয়া যায়, দেশব্যাপী আলোচনায় আসে।।
৯| ০৬ ই জুলাই, ২০১৭ বিকাল ৪:৫৬
জীবন সাগর বলেছেন: হা হা হা ৭ নং মন্তব্য পড়ে আমার হাসি পাইল!!
আরব দেশেও ধর্ষণ হয়!! এদেশেই ছোট বাচ্চার যোনিপথ কেটে ধর্ষণ করার নজির সবারই জানা। তারপরও যারা ধর্ষণকে নারীর পর্দাপ্রথার দোষ দেন তাহলে বুঝতে বাকি থাকে না যে, ধর্ষণ একটি ইসলামভুক্ত বীরত্বপূর্ণ কাজ!!!
শুনেছি '৭১ এর মহান স্বাধীনতা যুদ্ধে ইসলামিক রাষ্ট্র পাকিস্তান বন্ধি নারীদের ধর্ষণ যায়েজ বলে অখ্যাতি করে ছিল!! তার মানে ইসলামে ধর্ষণ খুব ভালো কাজ!!! যারা শর্ট পোষাক পড়বে তারা ধর্ষিত হবে, এটা কি ইসলাম ধর্মের বিধান নাকি আমার সন্দেহ আছে!!
ইসলামিক আইন মানা পাকিস্তানে এমন কোন মাস নেই নিরিহ মানুষ না মরছে মর্মান্তিকভাবে!!
ইসলামিক আইন মানার আগে আমাদের ইসলাম সম্পর্কে জানা উচিৎ, ইসলাম অনুসরণ করা উচিৎ। লোক দেখানো ইসলামের বুলি আওড়ানো মুসলিম সাইনবোর্ডে কাফেররাই ধর্ষণের মতো জঘন্য ঘৃণিত কাজ করে, আরেকদল ইসলামের দোহাই দিয়ে সেইসব ধর্ষণে মানসিকভাবে সাপোর্ট করে যান!!
দুঃখিত ভাই কাল্পনিক, অপ্রাসঙ্গিক মন্তব্য রেখে যেতে হল আমাকে।
১০| ০৬ ই জুলাই, ২০১৭ বিকাল ৫:১২
ওমেরা বলেছেন: এজহারে ভিকটিম দাবি করেছেন, ছেলেটি মেয়েটিকে বিবাহের প্রলোভন দেখিয়ে ধর্ষণ করেছেন। বাংলাদেশের আইনে এই বিষয়টি ধর্ষণের ক্রাইটেরিয়াতে উল্লেখ্য থাকলেও আইনত কোর্টে এই ধরনের অভিযোগ প্রমাণ করা বেশ কঠিন। ফলে এই মুহূর্তে আমাদের করনীয় কি? [/sb
এখানে ছেলেটাও দাবী করতে পারে , মেয়েটা আমাকে বিয়ের ফাঁদে ফেলার জন্য আমাকে ধর্ষন করেছে !
আপনার লিখাটা খুব ভাল হয়েছে আমি আপনার প্রতিটা কথার সাথে একমত ।
অনেক ধন্যবাদ সময় উপযোগী সুন্দর একটা লিখা উপহার দিয়েছে ।
১১| ০৬ ই জুলাই, ২০১৭ বিকাল ৫:৩৭
মোস্তফা সোহেল বলেছেন: খুব সুন্দর লিখেছেন। অনেক ধন্যবাদ আপনাকে।
১২| ০৬ ই জুলাই, ২০১৭ বিকাল ৫:৩৯
কাছের-মানুষ বলেছেন: আমাদের মত রক্ষনশীল সমাজে শুধু স্বাধিনতার ধহাই দিয়ে রাত ১০টা নাগাদ কোন ছাত্রি অপরিচিত বা অল্প কয়েকদিনের পরিচিত একজনের জন্ম দিনের অনুষ্টানে যাওয়া বুদ্ধি মানের কর্ম নয় !
নারী স্বাধীনভাবে চলার ক্ষেত্র আমাদের সমাজে এখনও তৈরি হয় নাই।
ধর্ষনকারী সাজা অবশ্যই হোক , সাথে নারীরাও সাবধান হোক এ আশা করতেই পারি।
পোষ্টের বিষয় বস্তু চমৎকার।
১৩| ০৬ ই জুলাই, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:১১
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: অতি তিতাটাই উচ্চারণ করেছেন।
ধর্ষন আর মিউচুয়াল সেক্সের পর প্রতারিত হওয়া টার্ম দুটো মনে হয় আলাদা করার সময় এসেছে!
পারিবারিক মূল্যবোধ বিশাল বিষয়। যারা মানতে চায়না বা প্রথম বিশ্বের মতো ব্যক্তি স্বাধীনতা চায় তারা অবশ্যই তীব্র দ্বিমত পোষন করবেন। তা তারা করতেই পারেন। কিন্তু আমাদের বর্তমান সামাজিকতা, শিক্ষা, বোধের বাস্তবতার বাইরে শুধু ভাবলেইতো হবে না।
হয়তো কোন একদিন আসবে- বাংলাদেশেও প্রথম বিশ্বের মতো ১৮র পর সন্তান পৃথক হয়ে যাবে। ব্যক্তি স্বাধীনতার পূর্ণ বব্যহারে পারিবারিক প্রথাও হুমকির সম্মূখিন হতে পারে- সে তখনকার ভাবনা। চলমান বাস্তবতায় হুশ এবং জ্ঞানের সাথে সমন্বয় করে যারা চলে সমস্যা হবার কথা নয়।
মিউচুয়্যাল সেক্সের ক্ষেত্রে আইন অনুযায়ী শাস্তি যা তাই হোক। আর ধর্ষনের শাস্তি অবশ্যই আরো কঠোর হওয়া উচিত।
++++
১৪| ০৬ ই জুলাই, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:১৬
রুরু বলেছেন: চাঁদগাজী বলেছেন:
বিয়ের কথা বলে, দৈহিক মিলন ঘটালে ইহাকে 'পারস্পরিক সন্মতি' হিসেবে নেয়াই লজিক্যাল, হয়তো।
১৫| ০৬ ই জুলাই, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৫৪
সোহানী বলেছেন: যেহেতু আমাদের সমাজ এখনো অসভ্য এবং হিংস্র রয়ে গেছে তাই নারীকূলকেই নিজেদেরকে সাবধান হতে হবে নিজেদেরকে বাচাঁতে। যতদিন না পুরুষ জানবে ধর্ষন মানেই কঠিন শাস্তি ততদিন পর্যন্ত এ অপরাধ চলতেই থাকবে।
কাভা ভাই, অফিস ক্লাস লাইব্রেরী শেষ করে প্রায় রাত ১২ টায় বাসায় ঢুকি। যেহেতু এটা সামার তাই পথে ঘাটে ট্রেনে বাসে সর্বত্রই অাধা কাপড়ের মেয়েদের দেখি, কই ছেলেকুূলতো ভুলে ও তাকায় না বা মিনিমাম কমেন্ট ও করতে দেখি না। কারন একটু কিছু বলার সাথে সাথে পুলিশ এসে ধরে নিয়ে যাবে, আছে কঠিন আইন........ আইনের ভয়ে বলেন আর যাই বলেন সবই ঠিক মতো চলছে। দেশে একটু কঠিন আইন করেন দেখবেন ৮০% ধর্ষন কমে যাবে কিন্তু এটা হবে না কারন যারা আইন করবে বা তা সাপোর্ট করবে তারাইতো নিয়মিত ধর্ষন করে।
ভালো থাকুন।
১৬| ০৬ ই জুলাই, ২০১৭ রাত ৯:৩৮
রাজীব নুর বলেছেন: খুব গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয় নিয়ে লিখেছেন।
আসলে আমাদের অনেক বেশি সচেতন হতে হবে। বাবা মাকে ছেলে মেয়ের প্রতি লক্ষ্য রাখতে হবে। স্কুল কলেজের শিক্ষকদেরও অনেক বড় ভূমিকা রাখতে হবে। প্রতিটা এলাকায় লাইব্রেরী করতে হবে। এক্ষেত্রে সরকারের সবচেয়ে বেশি ভূমিকা রাখতে হবে।
১৭| ০৬ ই জুলাই, ২০১৭ রাত ১০:৫৪
ভ্রমরের ডানা বলেছেন:
সামাজিক এই ব্যাধি রুখে দিতে পারিবারিক অনুশাসন খুবই প্রয়োজন!
১৮| ০৬ ই জুলাই, ২০১৭ রাত ১১:০১
মেঘনা পাড়ের ছেলে বলেছেন: তিক্ত সত্য.........
১৯| ০৬ ই জুলাই, ২০১৭ রাত ১১:৪০
মামুন ইসলাম বলেছেন:
বলেছেন: হা হা হা ৭ নং মন্তব্য পড়ে আমার হাসি পাইল!!
আরব দেশেও ধর্ষণ হয়!! এদেশেই ছোট বাচ্চার যোনিপথ কেটে ধর্ষণ করার নজির সবারই জানা। তারপরও যারা ধর্ষণকে নারীর পর্দাপ্রথার দোষ দেন তাহলে বুঝতে বাকি থাকে না যে, ধর্ষণ একটি ইসলামভুক্ত বীরত্বপূর্ণ কাজ!!!
শুনেছি '৭১ এর মহান স্বাধীনতা যুদ্ধে ইসলামিক রাষ্ট্র পাকিস্তান বন্ধি নারীদের ধর্ষণ যায়েজ বলে অখ্যাতি করে ছিল!! তার মানে ইসলামে ধর্ষণ খুব ভালো কাজ!!! যারা শর্ট পোষাক পড়বে তারা ধর্ষিত হবে, এটা কি ইসলাম ধর্মের বিধান নাকি আমার সন্দেহ আছে!!
ইসলামিক আইন মানা পাকিস্তানে এমন কোন মাস নেই নিরিহ মানুষ না মরছে মর্মান্তিকভাবে!!
ইসলামিক আইন মানার আগে আমাদের ইসলাম সম্পর্কে জানা উচিৎ, ইসলাম অনুসরণ করা উচিৎ। লোক দেখানো ইসলামের বুলি আওড়ানো মুসলিম সাইনবোর্ডে কাফেররাই ধর্ষণের মতো জঘন্য ঘৃণিত কাজ করে, আরেকদল ইসলামের দোহাই দিয়ে সেইসব ধর্ষণে মানসিকভাবে সাপোর্ট করে যান!!
@ জীবন সাগর ১০ নম্বর কারীকে বলছি,
বলেছেন আরব দেশেও ধর্ষন হয় ।
হ্যা মানছি হয়,কতগুলো পত্রিকার হেডলাইন হয় আরব দেশের ধর্ষনের বিষয় গুলো ?
বলেছেন ৭১ সালের কথা,৭১ সাল আর ২০১৭ সালকে এক করে ফেললে হবে না ভাই।ইসলামের কোরআন,হাদিস, কোথাও
কিন্ত ধর্ষনের পক্ষবাধী নাই। যুগযুগ ধরেই বিশ্বের সব দেশেই ধর্ষন হচ্ছেন নারীরা ।তবে এখন পাল্লার ভারটা একটু বেশিই ।
মোম আর আগুন কাছাকাছি দুটি জিনিস রাখলে দুটিই দুটির প্রতি আকর্ষন করে,তবে মোমই কিন্তু আগে গলে,অর্থাৎ মোমকে
আগুন থেকে দূরে সরিয়ে রাখলেই মনে হয় মোমের জন্য সেফ,অন্তত মোম থেকে আগুনকে অনেক দূরে রাখতে হবে ।
২০| ০৭ ই জুলাই, ২০১৭ রাত ১২:৩৮
সচেতনহ্যাপী বলেছেন: সাধরনতঃ এই সব ব্যাপারে যে কথাটি সবচেয়ে বেশী উচ্চারিত হয়, আমিও তাই বলছি,তথাকথিত "স্বাধীনতার" অপব্যাবহার।। আমি যেভাবে চলেছি, শত চেষ্টা করেও সন্তানদের সেই শিক্ষায় দীক্ষিত করতে পারছি না।। শুধুমাত্র বর্তমান সামাজিকতার পরিবর্তনের কারনে।। এই পরিবর্তন কি?? সেটা আপনার লেখাতেই আছে।। আরো আছে বর্তমানের কিছু "তিতা সত্য"।।
২১| ০৭ ই জুলাই, ২০১৭ রাত ১২:৪২
হানিফঢাকা বলেছেন: যেহতু তিতা কথা বলেছেন, আমিও একটু তিতা কথা বলি। আপনি লিখেছেনঃ
অতি সত্য কথনের একটা সমস্যা হলো- তা অতি তিতা এবং শৈত্যপ্রবাহের মতই তীব্র যা মাঝে মাঝে সহ্য করা বেশ কঠিন। যেমন এই সকল জন্মদিনের অনুষ্ঠানে গিয়ে যারাই বিপদে পড়েছেন, দেখা গেছে তারা কোন না কোন ভাবে 'মিডিয়া' সংশ্লিষ্ট। যেহেতু বাংলাদেশের মিডিয়ায় তৃণমূল পর্যায়ে 'আদান প্রদান' এবং প্রভাবশালীদের 'রেফারেন্স' এর সংস্কৃতি এখনও বিদ্যমান, সেখানে যারা এই মাধ্যমে অভিজ্ঞতা এবং যথাযথ যোগ্যতা ছাড়া প্রতিষ্ঠিত হতে চায়, তারা অনেক সময়ই জেনে শুনে বিপদে পা বাড়ায়। - ঘটনা বিশ্লেষণ করলে মনে হয় আদান প্রদান সংক্রান্ত সমস্যা তৈরী হয়েছিল। সাধারণত বিয়ের প্রলোভন দেখিয়ে জোর পুর্বক ধর্ষণ করে না। নরমাল ট্রেন্ড হচ্ছে, প্রথমে মিউচুয়াল সেক্স হয় (একবার বা অনেকবার) কিছু দিন/ সপ্তাহ/ মাস/ বছর পরে যখন প্রতিশ্রুতি ভঙ্গ করে তখন ধর্ষণের মামলা করা হয়। রাত সাড়ে দশটায় গিয়ে তিনটার সময় বের করে দেওয়াটা জোরপূর্বক ধর্ষণ মনে হয় না, তবে ব্যতিক্রম যে হতে পারেনা তা না। ডাক্তারি পরীক্ষায় হয়ত বুঝা যাবে ঐটা মিউচুয়াল সেক্স ছিল না জোরপুর্বক ছিল।
যদি ধর্ষণ প্রমানিত হয়, তবে আমি ধর্ষক সহ ধর্ষিতার অভিভাভক কেও শাস্তির আওতায় আনার জোর দাবী জানাচ্ছি। কারণ আমরা বাংলাদেশে বাস করি।
২২| ০৭ ই জুলাই, ২০১৭ রাত ১২:৪৮
দ্যা ফয়েজ ভাই বলেছেন: ধর্ষণকারী যদি চায় তাহলে সে ধর্ষণ করবেই।কারণ মাথায় তার সবসমই কুচিন্তা ঘুরপাক খায়।তবে,একটা ব্যাপার হচ্ছে,আমরা তাকে সুযোগ দিচ্ছি কেনো???
রাত ১০:৩০মিনিটে জন্মদিনের পার্টিতে যাওয়া আমাদের মত রক্ষণশীল সমাজে কতটা গ্রহণযোগ্যা তা সঠিক বলবেন কি?
হুম,হতে পারে।আমাদের দেশে বিভিন্ন ধর্মের মানুষ রয়েছে।সব ধর্মের অনুশাসন এক নয়।তএব,আমরা বাঙালি।এই বাঙালি অনুশাসন তো সবার জন্য এক,নয় কি???
এখানেই মূল সমস্যা।আমরা দেশকে ভূলে পশ্চিমা বিশ্বের সাথে তাল মেলাতে যাচ্ছি।যদি এতই তাল মেলানোর ইচ্ছা থাকে,তাহলে সেসকল মেয়েদের বলছি,এটাকে ধর্ষণ বলবেন না,এটাকে কালচার বলুন।কারণ,আপনিই জানেন,পশ্চিমা বিশ্বে একজন নারী কয়েকজনের সঙে অনায়াসে মেলামেশা করে।সুতরাং স্বাচ্ছন্দে উপভোগ করুন।
পোষ্ট নিয়ে কিই বা বলার আছে???একটি কথাই বলি "অনবদ্য"
২৩| ০৭ ই জুলাই, ২০১৭ রাত ১:৪৩
উম্মে সায়মা বলেছেন: খুব গুরুত্বপূর্ণ একটা আলোচনা করেছেন। নিজের নিরাপত্তার কথা আগে নিজেকেই ভাবতে হবে। তারউপর আমাদের দেশের অবস্থা যখন এমন! এসব বললেই লোকে বলে নারী স্বাধীনতার বিপক্ষে। আমার কথা হল একজন পুরুষও যদি দেখেন রাত বিরাতে কোন জায়গায় গেলে ছিনতাই বা বিপদ হবে নিজের নিরাপত্তার কথা ভেবে তা থেকে বিরত থাকা। কিন্তু মেয়েদের সাবধানে চলতে বললেই লোকে ভুল বোঝে।
ধন্যবাদ।
২৪| ০৭ ই জুলাই, ২০১৭ সকাল ১০:৫৬
নতুন নকিব বলেছেন:
আপনার জবানীতে আপনার ঐতিহ্যবাহী পারিবারিক অনুশাসনের বাস্তবতার বিবরন শুনছিলাম আর পেছনে ফেলে আসা দিনগুলোতে ফিরে যাচ্ছিলাম।
বলার অপেক্ষা রাখে না। সামাজিক এই অবক্ষয়ের মূলেই পারিবারিক মূল্যবোধের অভাব।
অনেক অনেক শুভ কামনা প্রিয় কা_ভা ভাই। আপনার প্রতি কৃতজ্ঞতা অশেষ। ভাল থাকবেন।
২৫| ০৭ ই জুলাই, ২০১৭ সকাল ১১:০৯
আল ইফরান বলেছেন: সহজ কথা যায় না বলা সহজে।
পোস্টের চিন্তাধারার সাথে সহমত পোষণ করছি।
আমরাই তো সবসময় বলি 'যম্মিন দেশে যদাচার', আবার সব ভুলে গিয়ে পশ্চিমা প্যারাডিম অনুসরন করে কথা বলি।
এই দ্বান্দিক মনস্তত্ব নিরসন করেই তবে ধর্ষণের ব্যবচ্ছেদ করতে হবে, নয়তো এই জন্মদিনের পার্টিতে এই ধরনের বর্বরতা কখনোই থামবে না।
২৬| ০৭ ই জুলাই, ২০১৭ দুপুর ১২:৫৩
দৃষ্টিসীমানা বলেছেন: ছেলে , মেয়েগুলো কেন যে এমন ব্যাকুল হয়ে যায় জানিনা তবে এখন মনে হয় পাঠ্য বইয়ে প্রথম শ্রেণী থেকেই জীবন ,মানুষের চরিত্র , শালীনতা এবং নিজেকে রক্ষা করার শিক্ষা দিতে হবে এবং সন্তানকে মা বাবা সময় দিতে হবে একটা বয়স পর্যন্ত সন্তানের দিকে যথেষ্ট খেয়াল রাখাতে হবে ।
হ্যাঁ এভাবে ভাল থাকার চেষ্টা করতে হবে , আমরা অসহায় । প্রসঙ্গটি ব্লগে আনার জন্য আপনাকে অনেক ধন্যবাদ ।
২৭| ০৭ ই জুলাই, ২০১৭ দুপুর ১:২৪
ঢাকাবাসী বলেছেন: ভাল একটা যুগোপোযোগী লেখা, বিতর্ক থাকতে পারে।
২৮| ০৭ ই জুলাই, ২০১৭ দুপুর ১:২৬
আহমেদ জী এস বলেছেন: কাল্পনিক_ভালোবাসা ,
তেমন করে কিছু বলার নেই । প্রাপ্ত মন্তব্যের অধিকাংশই বিচারহীনতার কারনে এ ধরনের অপরাধ বেড়ে যাবার কথা বলেছেন । সবাই কঠিন শাস্তির কথা বলেছেন । কঠিন শাস্তি কি শুধু ফাঁসি ?
আমি এমন শাস্তি দাবী করছি ---- যারা ধর্ষক তাদেরকে ষ্টেডিয়ামে নিয়ে , তাদের দিয়েই তাদের মা-বোন-খালা-ফুফু ইত্যাদি যতো নারী সদস্য আছেন তার পরিবারে, তাদেরকে এক এক করে ধর্ষন করতে বাধ্য করা হোক । এটা চলবে যতোক্ষন পর্যন্ত না ধর্ষক ধর্ষন করতে করতে মারা না যায় । সবই হবে পাবলিকের সামনে । মাত্র একটা দুইটা কেসের অপরাধীদের এমন অভিনব শাস্তিটি দিন, দেখবেন এমন অপরাধ ৯৮% কমে গেছে ।
( পাঠক , ক্ষমা চাইছি এমন শাস্তির কথা বলায় । তবুও এর কোনও বিকল্প নেই । প্রচলিত বিচারে দীর্ঘসূত্রিতা হবে । অপরাধী দু'দিনেই খালাস পেয়ে যাবে । হাটবে বুক ফুলিয়ে । আমরা ছাগলের দল তা দেখে শুধু ম্যা..ম্যা.. ই করতে পারবো । )
২৯| ০৭ ই জুলাই, ২০১৭ বিকাল ৩:৩৮
মোঃ মঈনুদ্দিন বলেছেন: অসাধারণ! আপনার লেখাটি প্রিয়তে নিলাম সাথে পছন্দে। কেউ স্বেচ্ছায় ধর্ষিতা হতে চায় না আবার কেউ কেউ তা চায়। অনেকটা মরণ নেশা ড্রাগসের মতো। এক ধরণের ম্যানিয়াতে ভুগছে আজকের তরুণ প্রজন্ম। এসব এরই প্রতিফলন। ধন্যবাদ আপনার সময়োপোযোগী আলোচনার জন্য। ভালো থাকুন।
৩০| ১০ ই জুলাই, ২০১৭ সকাল ১১:১৩
ব্লগ সার্চম্যান বলেছেন: সময় উপযোগী ভালো একটি পোস্ট । এ বিষয়গুলো আমাদের মথায় রেখে পথ চলা প্রয়োজন আমি মনে করি ।
৩১| ১১ ই জুলাই, ২০১৭ দুপুর ১২:১৪
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: জন্মদিনে এহেন অহিতকর কর্ম সাধন করে স্মরনিয় একটি দিনকে কলুষিত করার ব্যাপারটি মোটেই সমাচিন নয় গর্হিত ।
মেয়েদের সতর্কতা অবলম্বন করা উচিৎ।
ধর্ষকদের কঠিন বিচার হওয়া উচিৎ ।
৩২| ১২ ই জুলাই, ২০১৭ বিকাল ৪:১৬
কলিমুদ্দি দফাদার বলেছেন: একটু আগে একটা পোস্ট করলাম, সেফ ব্লগার হওয়া সত্তে ও কেন প্রথম পাতায় এল নাহ জানি নাহ। আশাকরি আপনি একটু দেখবেন।
৩৩| ২০ শে জুলাই, ২০১৭ রাত ৩:২৪
মিঃ আতিক বলেছেন: সম্মানিত
মডারেটর মহোদয়,
আমি এই ব্লগে গত ৮ মাস যাবত বিভিন্ন ব্লগারদের লেখা পড়ছি, নিজের অনুভূতিগুলো মন্তব্যে লিখছি, মাঝে মাঝে নিজেও কিছু কিছু লিখছি। ব্লগের নিয়মাবলী মেনে চলার চেষ্টা করেছি। সেফ ব্লগার হওয়ার জন্য বা প্রথম পাতায় লেখার সুযোগ পাওয়ার জন্য আমার প্রতি আপনাদের আরও কোন নির্দেশনা থাকলে আমাকে ই-মেইল করে জানিয়ে বাধিত করবেন। ধন্যবাদ।
৩৪| ২১ শে জুলাই, ২০১৭ সকাল ১০:৩২
সত্যের ছায়া বলেছেন:
সেফ হওয়ার পরেও কেন পোষ্ট করতে পারছিনা, একটু দেখবেন।
৩৫| ২৩ শে জুলাই, ২০১৭ সকাল ১১:৫৩
স্যাম উইনচেষ্টার বলেছেন: মডারেটর ভাই, আপনারা এই চাঁদগাজী নামের উন্নাসিক ব্লগারের ব্যাপারে এত ছাড় দেন কেন? প্রতিটা পোস্টে সবার সাথে চরম বাজে ব্যবহার করে আসছে শুরু থেকেই, গত কয়েকদিন ধরে একেকটা পোস্টে সে যা করছে এটা সামুর কোন নীতিমালায় সঠিক আপনারা ভাল জানেন। তার আচরণের প্রতিবাদ করায় আমি একবছরের বেশি হয় জেনারেল। এই দুইটা পোস্ট দয়া করে দেখেন, সে ছাড়া আর কেউ কি মানুষ না? এই ব্লগে আর কারও কোন কিছুর বলার অধিকার নেই? তাহলে বলে দেন সামু শুধুই চাঁদগাজীর জন্য। Click This Link Click This Link
২৭ শে জুলাই, ২০১৭ বিকাল ৩:১৩
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: কোন সুনির্দিষ্ট ব্লগারকে আমরা ছাড় দেই না। চাঁদগাজীকে আমরা সর্বোচ্চ নজরে রেখেছি। আমরা সাম্প্রতিক সময়ে তার ব্লগিং এ কিছুটা ইতিবাচক পরিবর্তন লক্ষ্য করেছি। যদি আমাদের নজর এড়িয়ে কেউ কোন ব্লগ নীতিমালা বর্হিভুত আচরন করেন, তাহলে দ্রুততম সময়ে সেই ব্যাপারে পদক্ষেপ গ্রহন করি, চাঁদগাজীও এই নিয়মের ব্যতিক্রম নন।
আপনার ব্লগের সমস্যাটি সমাধান করা হয়েছে।
৩৬| ২৩ শে জুলাই, ২০১৭ দুপুর ১২:৪১
প্রোলার্ড বলেছেন: বাংলাদেশের এসব আধুনিক মেয়েরা এবং নারীবাদী মানসিকতার মানুষেরা লাইফ লিড করতে চায় লিবারেল স্টাইলে কিন্তু ফেভার পেতে চায় কনজারভেটিভ হিসেবে ।
পশ্চিমে এসব ঘটনা বাংলাদেশের চেয়ে কয়েকগুন বেশী হয় । তবে সেসব ঘটনা বাংলাদেশের মত এতটা কাভারেজ পায় না কারণ সেখানে সবাই বোঝে যে এক হাতে তালি বাজে না ।
ধর্মীয় অনুশাসন ও বিধি বিধানকে যারা সব সময়ই বৃদ্ধাঙ্গুল দেখিয়েছে আধুনিকতার দোহাই দিয়ে তাদের ফলাফল এরকমই হয়েছে এবং হবে।
৩৭| ২৩ শে জুলাই, ২০১৭ বিকাল ৩:১৬
গোফরান চবি বলেছেন: সালাম ভাইয়া।
২ সপ্তাহ হলো নিক ওপেন করেছি। আগেও আমি একটি নিক ওপেন করেছিলাম। কিন্তু পাস ভুলে যাওয়ার কারনে লগইন করতে পারিনা। তাই নতুন নিক। কিন্তু আমার মডারেশন স্ট্যাটাসে দেখাচ্ছে :
"আপনার উপর নজর রাখা হচ্ছে
উপর্যুপরি নিয়ম ভঙ্গ করায় আপনার উপর নজর রাখা হচ্ছে এবং এর ফলশ্রুতিতে আপনার লেখা সরাসরি প্রথম পাতায় প্রকাশ হবে না। আপনার লেখা কেবল মাত্র আপনার নিজস্ব পাতায় প্রকাশিত হবে। তবে মডারেটর উপস্থিত থাকলে তার বিবেচনা সাপেক্ষে আপনার লেখা প্রথম পাতায় প্রকাশ করা হতে পারে। দয়া করে ব্লগ সাইটের নিয়ম শৃঙ্খলা মেনে চলুন। "
উল্লেখ্য আমি কয়েকটি মন্তব্য করা ছাড়া আর কিছু করিনি। তাহলে নিয়ম ভঙ্গ করলাম কোথায়?
ব্যাপার টা একটু দেখবেন প্লিজ?
৩৮| ২৪ শে জুলাই, ২০১৭ রাত ৮:২৮
ঘাওড়া মজিদ বলেছেন: জানতে ইচ্ছা করে আপনারা ব্লগে বসে কার বাল ফালান।
সর্বাধিক মন্তব্যপ্রাপ্ত একটা লেখায় গু ভরা।
এই মোবারক চাচার নিকের বয়স ৮মাস।
সে জানুয়ারি মাসেও দিব্যেন্দু দ্বীপের পোস্টে এগুলো করেছে।
৩৯| ২৭ শে জুলাই, ২০১৭ বিকাল ৪:৪১
টারজান০০০০৭ বলেছেন: ধর্ষণ বন্ধ করিতে হইলে আগে সংস্কৃতি পরিবর্তন করিতে হইবে ! আমরা নিজেরাই প্রমোট করিতেছি কাছে আসার সংষ্কৃতি, লিটনের ফ্ল্যাটে যাওয়ার সংস্কৃতি, গিভ এন্ড টেকের সংষ্কৃতি ! আর চাহিতেছি ধর্ষণ বন্ধ হউক ! টিভি , মিডিয়া সর্বত্র যৌনতা সুড়সুড়ি দিয়া যায় ! পোলাপাইনতো অনুসরণ করিবেই ! নেকড়ের কাছে ভেড়া গেলে নেকড়ে খাইতে চাহিবেই ! জলে কুমির আছে জানিয়াও জলে নামিলে কুমির খাইতেই পারে !
আর উন্নত বিশ্বের কথা যাহারা প্রশংসা করিয়া গেলেন তাহারা কি জানেন না তাহাদের দেশে যৌনতা কতটা সহজলভ্য ! তাহাদের সবারই সেক্সচুয়াল পার্টনার থাকে ! তাহলে ধর্ষণের দরকার কি ? শীতকালে গোসল করিয়াছেন ? একফোঁটা পানি গায়ে লাগান মনে হইবে ঠান্ডায় জমিয়া গেলাম ! ঝপাৎ করিয়া ঝাঁপ দেন , শীত শেষ ! পাশ্চাত্যের পোলাপাইনের যৌনতার অতি ব্যাবহারে খুললাম খুল্লা ড্রেস পড়া মাইয়া/পোলা দেখিলেও কোনো প্রতিক্রিয়া হয় না ! আর তাছাড়া শিক্ষায়, কর্মে এতো প্যারা , আকামের সময় নির্দিষ্ট থাকে ! আমাদের মতন মস্তিস্ক শয়তানের কারখানা রহে না ! তাছাড়া তাহাদের পার্টিতে এতো আকাম হয় যে বাহিরের ওগুলো বোরখা পড়াই মনে হইবে !
তাহারা কি চাহেন আমাদের দেশেও একই কায়দায় ধর্ষণ বন্ধ হউক ? অবৈধ যৌনতার জোয়ার বহিয়া যাউক , তাহা হইলে ধর্ষণ বন্ধ হইবে ?
৪০| ২৮ শে জুলাই, ২০১৭ রাত ৮:১৪
আমি চির-দুরন্ত বলেছেন: ভাই,
আপনার কাছে বিনীত অনুরোধ করছি , আমার মডারেশন স্ট্যাটাস টা যদি সেফ করা সম্ভব হয়। লাভ হবে কিনা জানিনা। তবুও বললাম। আমি মোটামুটি নতুন।তাই আমার ভুল ত্রূটি ক্ষমা করে যদি সেফ করে দিতেন তাহলে চির কৃতজ্ঞ থাকবো।। আসলে জেনারেল জিনিসটা খুবই কষ্টকর। আস্তে আস্তে লেখার আগ্রহ হারিয়ে ফেলেছি এর কারনে।
৪১| ০২ রা আগস্ট, ২০১৭ দুপুর ১:৪০
বিজন রয় বলেছেন: নতুন পোস্ট দিন।
৪২| ০৩ রা আগস্ট, ২০১৭ বিকাল ৪:৪৮
মোঃ তানজিল আলম বলেছেন: ফিডব্যাক মেইল করা যাচ্ছে না কেনো?? সাধারন অভিযোগ করছি ,তাও সম্ভব হচ্ছে না কেনো ভাই?
৪৩| ০৭ ই আগস্ট, ২০১৭ রাত ১১:০২
মোঃ তানজিল আলম বলেছেন: বন্দি হয়ে আছি ভাই। একটু মুক্তি পাওয়ার ব্যবস্থা যদি করে দিতেন !!!!!!!!!!!!
৪৪| ২৪ শে আগস্ট, ২০১৭ বিকাল ৩:১০
ডঃ এম এ আলী বলেছেন: সমাজ সচেতনমুলক মুল্যবান এ লেখাটি প্রিয়তে গেল ।
ধর্ষন প্রতিরোধের জন্য দেশে কড়াকড়িভাবে আইনের শাষন প্রয়োজন ।
ধর্ষনের শিকার না হওয়ার জন্য নীজের , পরিবারের ও সমাজের প্রতিটি
মানুষের সচেতনতা প্রয়োজন । এলক্ষ্যে কোন কোন বিষয়গুলি ধর্ষনের পর্যায়ে
পড়ে তা সকলের ভাল করে জেনে রাখা প্রয়োজন । এই পোষ্টের লেখা ও
বিভিন্ন মন্তব্যের ঘরে প্রতি উত্তরে তা সুন্দরভাবে তুলে ধরেছেন দেখে ভাল
লাগল ।
শুভেচ্ছা রইল
৪৫| ০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১:৪৫
স্যাম উইনচেষ্টার বলেছেন: মডারেটর ভাই, বিনয়ের সাথে জানাচ্ছি যে আমার সমস্যার কোন সমাধান হয়নি। আমার লেখা এখনও প্রথম পাতায় যায় না। মডারেশন স্ট্যাটাস সেফ দেখাচ্ছে কিন্তু লেখা প্রথম পাতায় যায়না।
৪৬| ০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ দুপুর ২:০৬
ডঃ এম এ আলী বলেছেন: দেখতে এসেছিলাম নতুন কোন লেখা আছে কিনা ।
জ্ঞানগর্ভ লেখাটি আবার পাঠ করে গেলাম ।
শুভেচ্ছা রইল ।
৪৭| ১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ২:০০
ডঃ এম এ আলী বলেছেন: আমার সাম্প্রতিক পোষ্ট '' মহাসাগর তলে আগুন......।'' শীর্ষক পোষ্টে সম্ভব হলে আপনার মন্তব্য কামনা করছি, আপনার মুল্যবান মন্তব্য আমার লেখার মান , গতি , প্রকৃতি ও আকৃতি নির্ণয়ে গুরুত্বপুর্ণ ভুমিকা রাখবে বলে আমার বিশ্বাস ।
ভাল থাকার শুভ কামনা রইল ।
৪৮| ২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৪:১৫
সনেট কবি বলেছেন:
কাল্পনিক ভালবাসার প্রতি অনুযোগ
আপনার ভালবাসা আমার বেলায়
কাল্পনিক থেকে গেল কেন তা’জানিনা;
নাকি আপনার নিক আমার মতই
অভাগাদের নিমিত্তে তৈরী করেছেন?
বিশ্ব রেকর্ড ভেঙ্গেও আমি অপারগ
আপনার সমিহের দেয়াল বাঙতে;
এক্ষেত্রে বলতে পারি আমি অপদার্থ
এক হতচ্ছাড়া ব্যক্তি সামুর ব্লগেতে।
প্রথম পাতার লেখা আমার লেখার
থেকেও উন্নত নাকি? তবে কেন সেথা
আমার লেখার স্থান হয়না এখনো?
বুঝিনা আপনাদের হাল চাল কিছু,
এটাও বুঝিনা তবে কি করতে হবে?
জানিনা আপনাদের মনভাব কোন!
৪৯| ০২ রা অক্টোবর, ২০১৭ বিকাল ৩:০৮
সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: প্রোলার্ড বলেছেন : : : : বাংলাদেশের এসব আধুনিক মেয়েরা এবং নারীবাদী মানসিকতার মানুষেরা লাইফ লিড করতে চায় লিবারেল স্টাইলে কিন্তু ফেভার পেতে চায় কনজারভেটিভ হিসেবে ।
পশ্চিমে এসব ঘটনা বাংলাদেশের চেয়ে কয়েকগুন বেশী হয় । তবে সেসব ঘটনা বাংলাদেশের মত এতটা কাভারেজ পায় না কারণ সেখানে সবাই বোঝে যে এক হাতে তালি বাজে না ।
ধর্মীয় অনুশাসন ও বিধি বিধানকে যারা সব সময়ই বৃদ্ধাঙ্গুল দেখিয়েছে আধুনিকতার দোহাই দিয়ে তাদের ফলাফল এরকমই হয়েছে এবং হবে।
৫০| ০৯ ই অক্টোবর, ২০১৭ রাত ১২:৫১
শাহাদাৎ হোসাইন (সত্যের ছায়া) বলেছেন: 'সেফ' হওয়ার পরেও কেন পোষ্ট করতে পারছিন! যদি একটু দেখতেন।
৫১| ১১ ই অক্টোবর, ২০১৭ বিকাল ৩:৩১
মো: নিজাম গাজী বলেছেন: আপনার লেখাটি সময়োপযোগী। আমার মতে ধর্ষন প্রতিরোধে নারীদের ঐক্যবদ্ধ হয়ে অগ্রনী ভূমিকা পালন করতে হবে। নারীর একটু সচেতনতাই হতে পারে ধর্ষন নির্মূলের অন্যতম হাতীয়ার। মূলত সরকারের উচিত ধর্ষন নির্মুল কমিশন(ধনিক) গঠন করা। শুভকামনা শ্রদ্ধেয় প্রিয় লেখক। গো এ্যহেড।
৫২| ১৯ শে অক্টোবর, ২০১৭ সকাল ৯:৫৯
আরাফআহনাফ বলেছেন: "উচ্চমাধ্যমিকে পড়া কোন ছেলে বা মেয়ে রাত দশটায় কারো জন্মদিনের দাওয়াতে যাচ্ছে, আমার পক্ষে সেটার স্বাভাবিকতা মানতে কষ্ট হয়। বিষয়টা আমার কাছে অস্বাভাবিক এবং পারিবারিক অনুশাসনের অভাব বলেই মনে হয়। যখন আরো শুনি এই জন্মদিনের দাওয়াতে গিয়েই সেই মেয়েটি ধর্ষণের শিকার হয়েছে, নিজেকে আবিষ্কার করি এক অদ্ভুত বিভাজনের কেন্দ্রস্থলে।" - সহমত। সুন্দর বলেছেন।
৫৩| ১৯ শে এপ্রিল, ২০১৮ রাত ১১:০৪
খায়রুল আহসান বলেছেন: খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয় নিয়ে চমৎকার একটি আলোচনার অবতারণা করেছেন। ধন্যবাদ।
পারিবারিক অনুশাসনের যথেষ্ট প্রয়োজন রয়েছে। কিন্তু আজকাল মা বাবারা সন্তানদের শাসন করতে ভয় পান। পারমিসিভ সোসাইটি দিনে দিনে সন্তানদের অবাধ্য ও বেয়াদব হতে উৎসাহিত করছে।
©somewhere in net ltd.
১| ০৬ ই জুলাই, ২০১৭ বিকাল ৪:০৬
নাঈম জাহাঙ্গীর নয়ন বলেছেন: অনেক সুন্দর পোষ্ট, ভালো একখান বিষয়ে আলোচনা করেছেন। ধর্ষণের মতো জঘন্য ঘৃণিত পর্বটি বর্তমান সময়ে নানান সুশীল গীরি মনোভাবপ্রকাশক বিভিন্ন দিকে প্রবাহিত করতে সচেষ্টতা লক্ষ্যনীয়। যা আমি মনে করি ধর্ষককে আঁড়াল করার অভিনব পন্থা! অনেকের ধারণা রাত দশটার পর পৃথিবীটা নারীকুলের জন্য বদ্ধ ঘর! বাহির হলেই তাকে ধর্ষিত হতেই হবে!! কিছুকিছু সুশীল এই ধর্ষণকে জায়েজ বলার ধৃষ্টতা সরাসরি না দেখিয়ে ঘুরিয়ে পেঁচিয়ে যায়েজ বানানোর অনেক আলোচনা সমালোচনা অনেক দেখলাম! আমি বুঝি না কি বলবো!!
ধর্ষকদের সরাসরি ফাঁসিতে ঝুলিয়ে সাজা দেয়া উচিৎ বলে মনে করি।
আপনার পোষ্ট আলোচনা ভালো লাগলো।
শুভকামনা জানবেন।