নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

বহুদিন আগে কোন এক বারান্দায় শেষ বিকেলের আলোয় আলোকিত উড়ন্ত খোলা চুলের এক তীক্ষ্ণ হৃদয়হরনকারী দৃষ্টি সম্পন্ন তরুনীকে দেখে ভেবেছিলাম, আমি যাদুকর হব। মানুষ বশীকরণের যাদু শিখে, তাকে বশ করে নিশ্চিন্তে কাটিয়ে দিব সারাটি জীবন।

কাল্পনিক_ভালোবাসা

একদিন সব হাসির ময়নাতদন্ত হবে, ফরেনসিক রিপোর্টে লেখা থাকবে - সবই মিথ্যে।

কাল্পনিক_ভালোবাসা › বিস্তারিত পোস্টঃ

ব্লগারদের বিশেষ সাক্ষাতকারঃ এক। এই পর্বের অতিথি ব্লগার সুরঞ্জনা মায়া।

০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০২০ রাত ৮:৪৬

প্রিয় ব্লগার, সকলকে জানাই আন্তরিক শুভেচ্ছা। বছর ঘুরে আবারও এলো ভাষার মাস ফেব্রুয়ারী। প্রতিবারের মত এবারও ভাষার মাসকে কেন্দ্র করে শুরু হয়েছে বাঙালির প্রাণের মেলা, অমর একুশে গ্রন্থমেলা। প্রতি বছরের মত এই বছরও সামহোয়্যারইন ব্লগের অনেক ব্লগারের বই প্রকাশিত হয়েছে। এই বইমেলা, যে সকল ব্লগারদের বই প্রকাশিত হয়েছে এবং এর সাথে যারা সংশ্লিষ্ট আছেন তাদের নিয়ে আমরা একটি সাক্ষাতকার অনুষ্ঠান আয়োজন করতে যাচ্ছি। সময় স্বল্পতার কারনে প্রাথমিকভাবে আমরা কিছু সাক্ষাতকার শুধুমাত্র লিখিতআকারে ব্লগে প্রকাশ করব। পরবর্তীতে এই সাক্ষাতকারগুলোর ভিডিও আমাদের ফেসবুক পেইজে আপলোড করা হবে।

ব্লগারদের কাছে আমরা মুলত বর্তমান বাজার, নতুন লেখক, পাঠক, প্রকাশকদের দায়িত্ব বা পেশাদারিত্ব এবং বইয়ের মান নিয়ে জানতে চাওয়ার পাশাপাশি অনেক অপ্রিয় প্রশ্নও করা হতে পারে যা অবশ্য কেউ চাইলে জবাব নাও দিতে পারেন।

আমাদের এইবারের পর্বের ব্লগার প্রিয় সুরঞ্জনা মায়া। মুক্তিযুদ্ধ চলাকালীন সময়ে তিনি ছিলেন সদ্য কিশোরী। সেই সময় তিনি প্রত্যক্ষ করেছেন মুক্তিযুদ্ধের ভয়াবহতা, বাস্তবতা এবং সামাজিক ও আঞ্চলিক অনেক ঘটনা। এই বিষয়ে তিনি সামহোয়্যারইন ব্লগে ইতিপুর্বে অল্প বিস্তর লিখেছিলেন এবং অনেকেই দাবি জানিয়েছিলেন লেখাগুলোকে বই আকারে প্রকাশের জন্য। কিন্তু তিনি দীর্ঘ অনেক বছর সময় নিয়েছেন, নিজের লেখাকে শানিত করেছেন, মান সম্মত লেখার জন্য পরিশ্রম করেছেন। অবশেষে ২০২০ এ এসে প্রকাশ করেছেন তার বহুল আলোচিত স্মৃতিচারনমুলক বই - কিশোরীর চোখে মুক্তিযুদ্ধ।

চলুন যাওয়া যাক লিখিত সাক্ষাতকারে। বিস্তারিত সাক্ষাতকার পরে প্রকাশিত হবে।


(আপাকে অনুরোধ করায় এই ছবিটি তিনি আমাদের সাথে শেয়ার করেছেন)

সাক্ষাতকারঃ এই পর্বের অতিথী - ব্লগার সুরঞ্জনা মায়া।

সুরঞ্জনা মায়া আপাকে যখন ফোন দিলাম, তখন মাত্র সন্ধ্যা পেরিয়েছে। নিজেই পরিচয় দিতেই আপা অত্যন্ত আন্তরিকভাবে সম্ভাষন জানালেন। আপার অনেক লেখা পড়েছি, একটা সময় ব্লগে সিলেটি ব্লগারদের একটা বিশাল গ্রুপ ছিলো, আপা ছিলেন সেই গ্রুপের অন্যতম প্রাণভোমরা। কিছুটা উত্তেজনা কাজ করছিলো আপার সাথে প্রথমবারের মত কথা বলতে গিয়ে।

আপা আসসালামু আলাইকুম। কেমন আছেন?
- ওয়ালাইকুম আসসালাম। এই ভাই আলহামদুলিল্লাহ ভালো আছি। তুমি কেমন আছো?
জী আপা, আমিও ভালো আছি। প্রথমেই আপনাকে ধন্যবাদ আমার আহবানে সাড়া দেয়ার জন্য। আমি ব্যক্তিগতভাবে চেয়েছিলাম, আপনার ইন্টারভিউ দিয়ে আমাদের এই আয়োজনের শুরু করতে। সেটা সফল হচ্ছে দেখে আমি আনন্দিত।
- তোমাকে অনেক ধন্যবাদ ভাইয়া।

তো আপা প্রথমেই জানতে চাইছি, লেখালেখির সাথে সম্পৃক্ত কিভাবে হলেন? শুরুটা কিভাবে হলো?
- বই পড়ার প্রতি প্রচন্ড আগ্রহ থেকেই লেখালেখির প্রতি ঝোঁক। শুরুটা কবিতা দিয়ে শুরু, ৮০/৯০ এর দশকে সিলেটের বিভিন্ন পত্রিকায় কবিতা দিয়েই শুরু হয়েছিলো।

এটাই কি আপনার প্রথম বই?
- হ্যাঁ, এটা আমার প্রথম একক বই। যদিও এর আগে বেশ সংকলনে আমার লেখা প্রকাশিত হয়েছে।

এই বইটিতে আপনি মুক্তিযুদ্ধ চলাকালীন সময়কে তুলে ধরেছেন। বিশেষ করে আপনার অভিজ্ঞতায় মুক্তিযুদ্ধের যে গল্প উঠে এসেছে সেখানে কি এমন কিছু আছে যা প্রচলিত মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাসের বাইরেও নতুন কিছু আমাদেরকে জানার সুযোগ করে দিবে?
- যারা মুক্তিযুদ্ধ প্রত্যক্ষ করেছেন বা মুক্তিযুদ্ধে সরাসরি অংশ নিয়েছেন তাদের সবার অভিজ্ঞতা হুবহু এক নয়। আমার কিশোরী চোখে যা দেখেছি, শুনেছি আমি তাই তুলে ধরেছি। আমার দেখা রাজাকার যুদ্ধশেষে ১ বছর কারাভোগ করে ২০১৬ সাল পর্যন্ত বহাল তবিয়তে বেঁচে ছিলেন। এমনকি মৃত্যুর আগে বিশিষ্ট সমাজসেবকের পুরস্কারও হাতে নিয়েছেন। এসব কথা কি ইতিহাসে এসেছে?

আমরা দুইজনেই এই পর্যায়ে একটা হতাশার দীর্ঘশ্বাস ফেললাম। নির্মম বাস্তবতায় আমি কিছুক্ষন নীরব ছিলাম। পরের প্রশ্ন ছিলোঃ

শাহবাগের আজীজ সুপার মার্কেট এক সময় বইয়ের মার্কেট বলে সুপরিচিত ছিলো। লেখক, কবি সাহিত্যিকদের আড্ডায় মুখরিত থাকত এই মার্কেটটি। কিন্তু বর্তমানে সেখানে গজিয়ে উঠেছে নতুন সব ফ্যাশন হাউজ এবং অন্যান্য প্রতিষ্ঠান। অল্প কিছু বইয়ের দোকান এখনও সেখানে টিকে আছে। আপা আপনার মতে এই পিছনে মুল কারন কি ?
- হ্যাঁ জাদিদ। আজীজ সুপার মার্কেটের দশা আসলেই দুঃখজনক। নিউমার্কেটে আগে অনেক বইয়ের দোকান ছিলো। এখন সেগুলো টিকে আছে কিনা জানিনা। মূল কারন আমার কাছে মনে হয় দুটোই। বানিজ্যিক, আর সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমের কারনে বইয়ের প্রতি মানুষের আকর্ষণ অনেকাংশে কমে গেছে। মানুষ এখন বই পড়তে চাইলে অনলাইনে পিডিএফ পেয়ে যাচ্ছে।

আচ্ছা, আপু প্রতি বছর বই মেলা আসলে আমরা দেখি প্রচুর নতুন লেখক নিজের পয়সা খরচ করে বই প্রকাশ করছেন। এদের মধ্যে কত পারসেন্ট সত্যিকারভাবে লেখক হিসেবে প্রস্তুত বা একটা মানদন্ডে পৌছেছে?
- অংকের হিসেবে যাবোনা। শুধু বলবো বই প্রকাশ করলেই লেখক হওয়া যায়না। যারা নিজের গাটের পয়সা খরচ করে বই প্রকাশ করেছেন তারা নিজেদের অবশ্যই লেখক বলে দাবী করেন। এবং কেউ সেটা না করলেও ক্রুদ্ধ হন। কিন্তু একজন লেখক তখনই লেখক হন, যখন পাঠকেরা তাকে লেখকের স্বীকৃতি দেন। এটা সম্পুর্ন পাঠকের উপর নির্ভর করে। এক বছরে ১০/২০ টা বই প্রকাশ করে যেমন লেখক হওয়া যায়না তেমনি একটি বই প্রকাশ করে পাঠকের মন জয় করে লেখকের মালা গলায় পরা যায়। আমার সামান্য জ্ঞান বুদ্ধিতে এটাই বুঝি।

আপু আপনার বইটি কি কোন প্রকাশনীর নিজ উদ্যোগে প্রকাশ হয়েছে নাকি আপনি নিজের উদ্যোগে প্রকাশ করেছেন?
- আমার বইটি প্রকাশের সম্পুর্ন কৃতিত্ব এক রঙা এক ঘুড়ি প্রকাশনীর। নীল সাধু ভাই আমাকে উৎসাহিত করেছেন লেখাটি বড় করতে, একটা বইয়ের জন্য যা যা প্রয়োজন সবই নীল ভাই বলেছেন। আমি নীল সাধু ভাই ও এক রঙা এক ঘুড়ির কাছে কৃতজ্ঞ।

আপা আমরা পাঠক বাড়াতে পারছি না কিন্তু লেখক বেড়ে যাচ্ছে। এটা কি ইতিবাচক না নেতিবাচক?
- অবশ্যই নেতিবাচক। আগে পড়তে হবে। প্রচুর পড়তে হবে।

আপনার বই সম্পর্কে বলুন?
(আপু যখন বর্ণনা করছিলেন, মনে হচ্চিলো - তিনি চোখের সামনে সব দেখতে পাচ্ছেন )
১৯৭১ কিশোরীর চোখে মুক্তিযুদ্ধ বইটি আমার অনেক বড় দুর্বলতা। আমার এই লেখাটি প্রথম সামহোয়্যারইন ব্লগেই প্রকাশিত হয়েছিলো। এবং আমার সৌভাগ্য যে সেই লেখাটি প্রচন্ড জনপ্রিয় হয়েছিলো। সহব্লগারদের দাবী ছিলো এটা মলাটবন্দী করার। মলাটবন্দী করতে দীর্ঘ বছর লাগলো। গত বছর বইমেলায় আমি মঞ্জুরুল হক ভাইয়ের মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক " আ লিটল ফাইটার স্লিপিং উইথ আর্মস" বইটি পড়ে ভিষন রকম অনুপ্রাণিত হই। মঞ্জুরুল ভাই ১২ বছর বয়সী কিশোর মুক্তিযোদ্ধা ছিলেন। আমি যুদ্ধক্ষেত্রে না গেলেও যুদ্ধ তো দেখেছি। সে নয় মাসের জীবন যুদ্ধের কথাই নাহয় লিখি। তখন থেকে শুরু করেছিলাম। মুক্তিযুদ্ধের সময় আমি ১১ এর কিশোরী। সেই কিশোরী চোখে যুদ্ধ, পারিপার্শ্বিক অবস্থার পরিবর্তন, মানব থেকে দানব হয়ে যাওয়া, উদবাস্তু হয়ে অজানা, অচেনা গ্রাম থেকে গ্রামান্তরে ছুটে বেড়ানো, পেছনে তাড়া করা মৃত্যুভয়, আগুনের লেলিহান শিখা, চোখের সামনে গুলি খেয়ে লাশ হয়ে মনু নদীর স্রোতে লাশ ভেসে যাওয়া দেখেছি। আমি চেয়েছি যুদ্ধের সেই বিভৎসতা যা আমি দেখেছি তা সবার সামনে তুলে ধরতে। আমরা যারা যুদ্ধ সাক্ষী তাদের সবারই একাজ করা উচিত। ভবিষ্যৎ প্রজন্মের জন্য সত্যটা বলা প্রয়োজন। যেখানে ক্রমাগত ইতিহাস বিকৃত হয়ে যাচ্ছে। ইতিহাস রক্ষায় সামান্য ভূমিকা রাখতে না পারলে ভবিষ্যৎ প্রজন্ম কি আমাদের ক্ষমা করবে?

চমৎকার বলেছেন আপু। আমি বইটি অবশ্যই সংগ্রহ করার ইচ্ছা রাখি। আপনাদের মত লেখকদের বর্ণনাতেই মুক্তিযুদ্ধের সত্যিকারের ইতিহাস জানা যাবে আমার বিশ্বাস। এবারের প্রশ্ন হচ্ছে - আমরা জানি আপনার সত্যিকারের একটি অন্য নাম আছে। কিন্তু আপনি বই প্রকাশ করেছেন ছদ্মনামে। কারনটি কি?
- (মৃদ্যু হেসে) সুন্দর প্রশ্ন। অনেকেই এই প্রশ্ন আমায় করেছেন। এর উত্তর আমি আমার বইয়ের ভূমিকা, পরিচিতিতেও দিয়েছি। সুরঞ্জনার জন্ম সামহোয়্যারইন ব্লগে। ২০০৮ সামহোয়্যারইন এ সুরঞ্জনার জন্ম, জনপ্রিয়তা। জামিলা হাসান নামটি সুরঞ্জনার আড়ালে চাপা পড়ে গেছে। আমি সুরঞ্জনা নামেই পরিচিত। আর তাই থাকতে চাই।

চমৎকার। আসলে ব্লগের প্রতি কতখানি ভালোবাসা থাকলে মানুষ এমনটা বলতে পারে, সেটা আপনাকে না দেখলে বোঝা যাবে না।

- (অট্ট হাসি দিয়ে) জাদিদ, আমি প্রয়োজনে এফিডেভিট করে আমার নাম সুরঞ্জনাই রাখবো।

হাহাহা। ভালো বলেছেন আপু। এবার সামহোয়্যারইন ব্লগের প্রতি আপনার পরামর্শ। এই উদ্যোগ সম্পর্কে আপনার মন্তব্য পেলে ভালো লাগবে।
- অনেক ভাল উদ্যোগ জাদিদ। এভাবে যারা ব্লগের সঙ্গে দীর্ঘ দিন ধরে জড়িত, তাদের লেখার সঙ্গে সবার পরিচিত করিয়ে দেবার মানসিকতা বাংলাদেশে আর কোন ব্লগে আছে কিনা আমার জানা নেই। এ কারনেই সামহোয়্যারইন ব্লগ অন্য সব ব্লগ থেকে আলাদা। অনন্য! পরামর্শ দেবার মত মানুষ এখনও হয়ে উঠিনি। আমার দেখা ব্লগের স্বর্নযুগের মত সব সময় যেন ব্লগের পরিবেশ থাকে, ব্লগ একটি পরিবার, সব ব্লগার সেই পরিবারের সদস্য। এই মন মানসিকতা নিয়ে আমরা সবাই যেন চলি।

এবার একটু ভিন্নধর্মী প্রশ্ন আপু। সামহোয়্যারইন ব্লগ যদি কখনও প্রকাশক হিসেবে আত্মপ্রকাশ করে তাহলে ব্যাপারটিকে আপনি কিভাবে দেখবেন?
- দেখো সামহোয়্যারইন ব্লগ দেশের সবচেয়ে বড় ব্লগ। অনেকের লেখালেখির হাতে খড়ি হয়েছে এই ব্লগে। ব্লগের বানিজ্যিক সুবিধার জন্য যদি কখনও সামহোয়্যারইন ব্লগ প্রকাশক হিসেবে আত্ম প্রকাশ করে তবে প্রকৃত ব্লগাররা অবশ্যই তাতে আস্থা রাখবে বলে আমি মনে করি। কারন সামহোয়্যারইন আমাদের আস্থা, ভরসার জায়গা।

আপনাকে অনেক ধন্যবাদ আপু। আমাকে তাৎক্ষনিকভাবে সময় দেয়ার জন্য। আশা করি আপনার বইটি সকলে সংগ্রহ করবেন।
তোমাকে অনেক ধন্যবাদ জাদিদ।

মন্তব্য ৩২ টি রেটিং +২১/-০

মন্তব্য (৩২) মন্তব্য লিখুন

১| ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০২০ রাত ৮:৫৬

কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: অসাধারণ ভাইয়া, ধন্যবাদ,আপনাকে।

২| ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০২০ রাত ৮:৫৭

রাজীব নুর বলেছেন: চমৎকার আয়োজন।
এরকম সাক্ষাৎকার অব্যহাত থাকুক।
সাক্ষাৎকার আপনি চমৎকার নিয়েছেন।

৩| ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০২০ রাত ৯:০১

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: আহ, অসাধারণ।

৪| ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০২০ রাত ৯:০৪

সুরঞ্জনা বলেছেন: সুরঞ্জনার জন্ম যে ভূবনে, সে ভূবনে স্মৃতি ১৯৭১ এর জন্ম। আর সেই ভূবনেই সুরঞ্জনার প্রথম সাক্ষাৎকার! এক অদ্ভুত, বিচিত্র আনন্দের অনুভূতি। প্রিয় সামহোয়্যারইন ব্লগের কাছে ঋনের বোঝা বেড়েই চলেছে। সবার কাছে দোয়া আর শুভকামনা প্রার্থনা করছি যেন প্রিয় ব্লগের সুনাম অক্ষুণ্ণ রাখতে পারি। সত্যিকারের বই আপনাদের উপহার দিতে পারি।
ধন্যবাদ জাদিদ ভাইয়া!

৫| ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০২০ রাত ৯:২৮

সাহাদাত উদরাজী বলেছেন: তিনি আমার 'রান্নাতো বোন' আমি তার 'রান্নাতো ভাই', অসাধারণ মায়াবী এক বোন। আমি তার আরো আরো সাফল্য চাই।
বইটা অবশ্যই কিনে পড়বো, বইমেলায় যেতে পারলেই হল।

৬| ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০২০ রাত ৯:৩৫

ইসিয়াক বলেছেন: খুবই প্রাণবন্ত । শুভকামনা।

৭| ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০২০ রাত ৯:৩৯

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: খুব ভালো লাগলো কাভাভাই অভিনব আপনার এই উদ্যোগটি। সাক্ষাৎকার পর্বটি উভয়ের যুক্তি নিষ্ঠ প্রশ্নোত্তরের মধ্যে দিয়ে দারুণ উপভোগ্য হয়েছে। আপুর কথা শুনে বুঝতে উনি কৈশোরে মুক্তিযুদ্ধের অনেক ঘটনার সাক্ষী। কাজেই মুক্তি যুদ্ধের অনেক অজানা বিষয় বইটির মাধ্যমে সামনে আসতে চলেছে। এক্ষণে বইটি সংগ্রহ করার আগ্রহ বহুগুণ বেড়ে গেল। ধন্যবাদ আপুকে দীর্ঘ একটি সাক্ষাৎকার দেওয়ার জন্য। ধন্যবাদ কাভাভাই আপনাকে প্রতিভাবান কবি/লেখকদের উৎসাহিত করতে এমন একটা উদ্যোগ নেওয়ার জন্য।
তবে আজ প্রস্তাবাকারে এলেও আগামীতে ব্লগ যদি প্রকাশনার কাজে হাত দেয় তাহলে ব্লগের লক্ষী ও সরস্বতী উভয়ের স্বার্থ সিদ্ধ হবে।

শুভকামনা জানবেন।



৮| ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০২০ রাত ৯:৫২

ডঃ এম এ আলী বলেছেন:




সুরঞ্জনা আপুর মত্ই বলতে ইচ্ছে করছে কি আনন্দ! আজ আকাশে বাতাসে! মহান মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতিকথা নিয়ে এই ব্লগের একজন পুরাতন বিজ্ঞ ব্লগার একটি মুল্যবান পুস্তক রচনা করেছেন এবং তা দেশের একটি অতি পরিচিত ব্লগার প্রিয় প্রকাশনী হতে প্রকাশিত হয়েছে । শ্রদ্ধেয় সুরঞ্জনা আপুর প্রতি রইল প্রাণডালা অভিনন্দন সে সাথে প্রকাশিত বইটির সার্বিক সাফল্য কামনা করছি ।

এধরণের সাক্ষাতকার পর্ব অবশ্যই একটি মহতি উদ্যোগ। এই প্রথম সাক্ষাতকার পর্বটিও হয়েছে মনোমুগ্ধকর ও অত্যন্ত সুসংগঠিত । মুল্যবান গুরুত্বপুর্ণ প্রশ্ন চয়ন ও সেগুলির বিষয়ে আপুর আলোচনা আমাদেরকে মুক্তিযুদ্ধের সেই স্মৃতিমাখা দিনগুলির কথা, সেসাথে এই সামু ব্লগের প্রতি একজন নিবেদিতপ্রাণ ব্লগারের আবেগ অনুভুতির কথা ব্যক্ত হয়েছে দেখে ভাল লাগল।

সামুর প্রকাশক হিসাবে আত্ম প্রকাশের অভিপ্রায়ের কথা শুনে ভাল লাগল । এটা আমাদের অনেককে লেখালেখি ও বই প্রকাশে উৎসাহিত করবে। আমি নীজেও ভীষনভাবে উৎসাহিত হলাম ।

নতুন উদ্যোগময় এই গুরুত্বপুর্ণ পোষ্টটি প্রিয়তে তুলে রাখলাম ।

শুভেচ্ছা রইল

৯| ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০২০ রাত ৯:৫২

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: দারুন আয়োজন।

প্রশ্নোত্তরে অনেক সত্য সামনে এসেছে। লেখক হবার আগে পাঠক হওয়া জরুরী এ কথার সাথেও দারুন ভাবে সহমত।

সামু ব্লগনেমের প্রতি ডেডিকেশন সত্যিই প্রশংসার্হ। টুপি খোলা অভিবাদন :)

চলুক সিরিজ
+++++

১০| ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০২০ রাত ১০:০৯

রুমী ইয়াসমীন বলেছেন: অসাধারণ সাক্ষাৎকার পর্ব পড়ে শ্রদ্ধেয়া ব্লগার সুরঞ্জনা মায়া আপার সম্পর্কে ও ওনার প্রথম প্রকাশিত বইয়ের সম্পর্কে জানতে পেরে অনেক ভালো লাগলো।
অনেক ধন্যবাদ, শুভেচ্ছা ও শুভকামনা জানাই সুরঞ্জনা মায়া আপা এবং জাদিদ ভাইয়াকে এমন সুন্দর সাক্ষাৎকার পর্ব আমাদেরকে উপহার দেয়ার জন্যে।

১১| ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০২০ রাত ১০:৩৪

একজন অশিক্ষিত মানুষ বলেছেন: সাক্ষাৎকার পর্ব ভালো হয়েছে,তবে লেখাটা স্টিকি করলে,ভাষা মাস হিসেবে মনে হয় খুব ভালো হত । আলোচনা আরো বেশ মনরোম লাগত ।শ্রদ্ধেয় সুরঞ্জনা আপার জন্য শুভেচ্ছা থাকলো । এরকম একটা আয়োজনের জন্য আপনাকে আন্তরিক ধন্যবাদ।

১২| ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০২০ রাত ১০:৪৭

আহমেদ জী এস বলেছেন: কাল্পনিক_ভালোবাসা,




নিঃসন্দেহে ভালো একটি উদ্যোগ।
সুরঞ্জনা আমাদের কাছেই শুধু নয় সকলের কাছেই "সুরঞ্জনা" হয়ে থাকুন তাঁর লেখায়, তাঁর বইয়ে।

১৩| ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০২০ রাত ১১:০৭

শের শায়রী বলেছেন: দারুন এক উদ্যেগ। সুরঞ্জনা আপাকে একরাশ শ্রদ্ধা।। সামু যদি প্রকাশনী হিসাবে আত্মপ্রকাশ করে তবে সেটা নিঃসন্দেহে এক দারুন ব্যাপার হবে বলেই আমার বিশ্বাস।

১৪| ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০২০ রাত ১১:১৬

চাঁদগাজী বলেছেন:


ব্লগারদের সম্পর্কে জানা যাবে, ভালো হলো।

ব্লগার সুরঞ্জনা যুদ্ধকালীন জেনারেশনের মানুষ, মুক্তিযুদ্ধ নিয়ে লিখছেন, এটি একটি বড় কাজ।

১৫| ০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ রাত ১২:৩৮

নীল আকাশ বলেছেন: ভালো প্রচেষ্টা। শুভ কামনা রইলো।

১৬| ০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ রাত ১২:৫৩

স্বপ্নের শঙ্খচিল বলেছেন: আমি যুদ্ধক্ষেত্রে না গেলেও যুদ্ধ তো দেখেছি। সে নয় মাসের জীবন যুদ্ধের কথাই নাহয় লিখি।
.................................................................................................................................
কথাগুলি আমাকে ভীষন ভাবে নাড়া দিচ্ছে, স্বাধীনতার ৪৮ বৎসর পরও ভাবছি তখন তো কিশোর ছিলাম,
এখন কি লিখতে বসব ???

১৭| ০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ রাত ২:৫০

জুলিয়ান সিদ্দিকী বলেছেন: আমি তো এই বই পড়তে পাবু না। দেশে থাকলে পারতাম না অভাবের কারণে আর এখন পারবু না সংগ্রহের অভাবে।

১৮| ০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ ভোর ৫:২২

অভি চৌধুরী বলেছেন: পোষ্ট দেখে ওনার ব্লগ থেকে ঘুরে আসলাম, উনি অনেক ভালো মানের লেখক ব্লগার।

শুভেচ্ছা আপুকে

১৯| ০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ সকাল ১০:৪১

মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন:
দারুন একটি কাজ হয়েছে।

২০| ০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ সকাল ১১:১৪

অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: আমার কাছে ব্লগের এই উদ্যোগটা সত্যিই খুব ভাল লেগেছে। আর মায়াপা চমৎকার একজন মানুষ, উনার অভিজ্ঞ চোখের বর্ণনা, সাক্ষাৎকার সবই উপভোগ্য

২১| ০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ সকাল ১১:৩৩

নিয়াজ সুমন বলেছেন: অসাধারন কাজ। শুভ উদ্যোগ । বইটি সংগ্রহ করার ইচ্ছা আছে মেলায় গেলে।

২২| ০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ বিকাল ৩:৪০

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
ব্লগার সুরঞ্জনা মায়া আপুর দেয়া সাক্ষাতকারটি
দারু্ন প্রানবন্ত হয়েছে। সাক্ষাতকার গ্রহনকারী
কাভা ভাইয়ের বু্দ্ধিদীপ্ত প্রশ্নগুলোর চমৎকার
উত্তরগুলি পাঠে অনেক অজানা তথ্য জানতেপারলাম।
একুশের বই মেলা-২০২০তে প্রকাশিত তার প্রথম
গ্রন্থ কিশোরীর চোখ মুক্তিযুদ্ধ এর বহুল প্রচার প্রত্যাশা
করছি।

২৩| ০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ বিকাল ৫:৪৩

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:





সামহোয়্যারইন ব্লগের প্রতিটি উদ্যেগকে স্বাগত জানাই। ব্লগ আরো বিস্তার ও প্রসার হোক। আর ব্লগের সরকার কাল্পনিক ভালোবাসা ভাইয়ের প্রতি রইলো শুভেচ্ছা ও ভালোবাসা। সাথে ব্লগার সুরঞ্জনা মায়া আপার জন্য রইলো শুভ কামনা।

২৪| ০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:০৭

পবন সরকার বলেছেন: সুরঞ্জনা আপা এবং কাভা ভাইকে অনেক অনেক শুভেচ্ছা্ জানাই। সাক্ষাৎকারের উদ্যোগটি খুবই ভালো লাগল।

২৫| ০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:১৫

জুন বলেছেন: অভিনন্দন আর শুভকামনা অনেক মায়াবী মনের অধিকারীনি আমার প্রিয় বন্ধু সুরঞ্জনার জন্য। সুরঞ্জনা আমি তোমার বইয়ের বিপুল পাঠক প্রিয়তা আশাকরি।

২৬| ০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:৫৫

উম্মে সায়মা বলেছেন: বাহ বেশ ভালো উদ্যোগ! ভালো লাগলো সাক্ষাৎকারটি। আপুর বইয়ের জন্য শুভ কামনা.....

২৭| ০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ রাত ১১:০২

আরিফ রুবেল বলেছেন: চমৎকার উদ্যোগ। বিস্তারিত সাক্ষাতকারটি পড়ার অপেক্ষায় থাকলাম।
উনি প্রথম প্রজন্মের ব্লগার। ওনাদের হাত ধরেই বাংলা ব্লগ বিকশিত হয়েছে। এজন্যে ওনার এবং ওনার সহব্লগারদের কাছে আমরা কৃতজ্ঞ। ওনার প্রকাশিত বইটি সফল হোক, বেশি সংখ্যক পাঠকের কাছে পৌছাক এই শুভ কামনা থাকল।

পুনশ্চ, আমি বিশ্বাস করি ব্লগের সুদিন আবার ফিরে আসবে। তবে আইসিটি আইনের মাধ্যমে ব্লগের স্বাভাবিক পরিবেশ বাধাগ্রস্থ করার সরকারী প্রকল্পের তীব্র নিন্দা জানাই। নিন্দা জানাই সকল সেন্সরশীপের।

২৮| ০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ ভোর ৬:২১

জোবাইর বলেছেন: মহান মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতিকথা নিয়ে পুস্তক রচনার জন্য সুরঞ্জনা আপাকে অভিনন্দন এবং তাঁর প্রকাশিত বইটির সার্বিক সাফল্য কামনা করছি। "কিশোরীর চোখে মুক্তিযুদ্ধ" বইটি পড়ে আমাদের তরুণ প্রজন্ম মুক্তিযুদ্ধের অনুভুতিগুলো বুঝতে পারবে।
"ব্লগারদের বিশেষ সাক্ষাতকার" - চমৎকার এই উদ্যোগটির জন্য ব্লগের মডারেটর কা_ভা ভাইকে অশেষ ধন্যবাদ।

সাক্ষাৎকারে একটি প্রশ্ন ছিল: "আমরা পাঠক বাড়াতে পারছি না কিন্তু লেখক বেড়ে যাচ্ছে। এটা কি ইতিবাচক না নেতিবাচক?"
ব্লগের বর্তমান অবস্থায় এটা খুবই গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। কিছু ব্লগার ব্লগে লেখালেখি করে এবং নিজেদের যোগ্যতায় লেখক হওয়ার যোগ্যতা অর্জন করেছে। তবে আমার মনে হয় অনেকে লেখক হওয়ার যোগ্যতা না থাকা স্বত্বেও ব্লগকে এখন শর্টকাট ওয়ে লেখক হওয়ার মাধ্যম হিসাবে ব্যবহার করছে। এদের অনেকের লেখার মান দেখলে বুঝা যায় যে বইপত্র দূরে থাক এরা ব্লগের অন্যান্য লেখাও পড়ে না। ব্লগে নিম্নমানের লেখার সংখ্যা বেশি হলে ভালো লেখাগুলো তাড়াতাড়ি পেছনের পৃষ্টায় চলে যায়। এতে বাহিরের পাঠকরা ব্লগে এসে নিরাশ হয়ে ফিরে যায়। আমার মনে হয় এভাবেই দিনদিন ব্লগে পাঠক কমে যাচ্ছে লেখক বেড়ে যাচ্ছে।

সামু ব্লগের প্রকাশনা শিল্পের উদ্যোগের ব্যাপারে সহমত। ব্লগের পাশাপাশি সামহোয়ার ইন ব্লগের আরো বিভিন্ন প্রজেক্ট হাতে নেয়া প্রয়োজন। সময়ের সাথে তাল মিলিয়ে পরিকল্পনা করে চলতে না পারলে কোনো প্রতিষ্ঠান/সংস্থা টিকে থাকতে পারে না। আমার মনে হয় সামুর এমন ধরনের কাজের সাথে যুক্ত হওয়া উচিত যেখানে সামাজিক কল্যাণও হবে এবং কিছু অর্থও আয়ও হবে। কারণ সামহোয়ার ইন ব্লগ এখন একটি প্রতিষ্ঠানে পরিণত হয়েছে। এটি এখন অন্য কারো সাহায্য-সহযোগীতা ছাড়া নিজের পায়ে দাঁড়ানো উচিত। যারা দীর্ঘদিন যাবৎ ব্লগে আছে তারাও নিশ্চয় এসব উদ্যোগে সহযোগীতা করবে - আমার বিশ্বাস। সমাজের সব সমস্যা লেখালেখি দিয়ে সমাধান হয় না। কোনো সমস্যায় প্রয়োজন অর্থ, আবার কিছুতে প্রয়োজন স্বেচ্ছাশ্রম এবং অনেক ক্ষেত্রে উদ্যোগ নেওয়ার জন্য প্রয়োজন শিক্ষিত ও অভিজ্ঞতাসম্পন্ন জনবল। অর্থ, স্বেচ্ছাশ্রম এবং জনবল তিনটিই ব্লগারদের থেকে পাওয়া যাবে।

২৯| ১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২০ বিকাল ৪:০৪

মোঃমোজাম হক বলেছেন: অসাধারণ সাক্ষাৎকার। দুজনেই প্রাণবন্ত ছিলেন।
আমি আপার লেখা সিরিজটি পড়েছিলাম।ঘটনাকালে আমি উনার দুই বছরের পেছনে ছিলাম।
বড় হলেতো মুক্তিযোদ্ধা টাইটেল নিয়েই জীবন কাটাতাম B-)
যাক আপার বইয়ের কাটতি ও সুনাম বাড়ুক সেই কামনা করছি।

কোনদিন সামু প্রকাশক হলে আমরাও লেখক হবো :P

৩০| ১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২০ দুপুর ২:২৪

রুদ্র আতিক বলেছেন: উপরওয়ালা বললেন, পড় ! জন্মের পর বুঝ হতে না হতেই মা বাবা বললেন, পড় ! তারপর যত বড় বড় মানুষের সন্ধানে গেছি তারাও বললেন, পড় ! সত্যি, পড়ার কোন বিকল্প নেই ! লেখিকা সুরঞ্জনা মায়ার ''কিশোরীর চোখে মুক্তিযুদ্ধ'' পড়বার অপেক্ষায় থাকলাম !

৩১| ১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২০ দুপুর ২:৩৯

মনিরা সুলতানা বলেছেন: আমি সুরঞ্জনা আপু কে সহ ব্লগার হিসেবে পাই নাই , কিন্তু বিভিন্ন সংকলে উনার লেখা পড়ে মুগ্ধ একজন পাঠক। খুব খুব ভালো লাগলো আপু কে এই সাক্ষাৎকারের মাধ্যমে জানতে পেরে। বই এর সাফল্য কামনা করি ।

৩২| ৩০ শে মার্চ, ২০২০ রাত ১:৫০

সোহানী বলেছেন: চমৎকার একটি সাক্ষাতকার মিস করেছি।

অভিনন্দন সুরন্জনা আপু। আপনার আলোয় আলোকিত হবো আমরা। বইটি পড়ার আগ্রহ থাকলো, সময়মত কালেকশান করবো।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.