![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
ভাল লাগে জোছনা রাতে মেঘ হয়ে আকাশে ভাসতে।
মক্কার লোক নাকি হজ্ব পায়না! কিন্তু হজ্ব পেলেও সৌদিতে যারা কাজ করেন তাদের অনেক আত্মীয়রাই নাকি বলেন চাকুরীর সুবাদে হজ্ব তাই ছোয়াবের পরিমান হবে কম !!
যাইহোক দুটো হজ্ব আর ৮/৯বার ওমরা করার তৌফিক মহান আল্লাহতায়ালা আমাকে দিয়েছেন এই দেশে চাকুরী করছি বলেই। আমি থাকি আল-খুবার শহরে ।এখান থেকে মক্কার দুরত্ব প্রায় ১৪৮০কিমি।বাসে যেতে সময় লাগে প্রায় ১৫ ঘন্টা। বেশীর ভাগ মুছল্লী বুধবার বিকেলে রওয়ানা দেন মক্কাতে ওমরা করতে,কেউ তিন দিনের কেঊবা চারদিনের প্যাকেজ ট্যূরে।যেমন আমি গিয়েছিলাম চারদিনের মক্কা-মদিনা ট্যূরে।বাস ভাড়া জন প্রতি ৯০রিয়াল ও রুমভাড়া দিন প্রতি ৫০রিয়াল(চার বেড)।এখন অফ সিজন বলে ভাড়া কম।রোজা যত নিকটে আসবে ভাড়া ততটা বারতে থাকবে।
যাইহোক এখন দেখুন আমার মোবাইলে তোলা কিছু ছবি।আগে মক্কার ছবি তোলার কথা কল্পনাও করা যেতনা কিন্তু আজকাল সিকিউরিটি তেমন বাধা দেয়নানা।তাই প্রথম বারের মতো আমার তোলা কিছু ছবি(আল্লাহ মাফ করুন)ঃ
পবিত্র মদিনার দ্বারপ্রান্তে
মদিনা শরিফের বাইরের দৃশ্য
রোদ থেকে রক্ষার জন্য বাইরে বিশাল ম্যাকানিকাল ছাতা লাগানো হয়েছে।রোদ চলে গেলে এগুলো গুটিয়ে ফেলা হয়,নিচের ছবিতে দেখা যাচ্ছে অর্ধেক ছাতা গুটিয়ে রাখা হয়েছে।
অজু করার জন্যে এসকেলেটরে করে ভূ-গর্ভের টয়লেটে যাচ্ছে
ভূ-গর্ভের অজুখানা
মদিনা শরিফের ভিতরের অংশ
এশা্র নামাজের সময়ে তোলা মদিনা শরিফের ছবি
কাবা ঘড়ের কিছু ছবি
কাবা ঘড়ের বাইরের কিছু ছবি
সাফা মারুয়া পাহাড়ের সাই করার দৃশ্য
বর্তমানে ইসলামী লাইব্রেরী কিন্তু এটাই নাকি মোহাম্মদ(সঃ)এর জন্মস্থান বা ঘড় এবং নিচের ছবিটি তার পাশেই জমজমের পানির লাইন নিয়ে এসেছে যাতে হাজীরা সংগ্রহ করতে পারেন
হোটেলের বারান্দা থেকে তোলা মক্কা নগরীর ছবি
আমাদের বহনকারী মার্সিডিস-০৪০৪ বাস
এবং মক্কাতে আমি।
০১ লা জুন, ২০১০ বিকাল ৪:২৬
মোঃমোজাম হক বলেছেন: দোয়া করবেন খাস দিলে।
২| ০১ লা জুন, ২০১০ বিকাল ৪:৩০
বড় বিলাই বলেছেন: ভালো লাগল।
০১ লা জুন, ২০১০ বিকাল ৪:৩৩
মোঃমোজাম হক বলেছেন: ধন্যবাদ বিলাইপু,ওমরা করার আমন্ত্রন রইলো।
৩| ০১ লা জুন, ২০১০ বিকাল ৫:০৭
সপ্নীল বলেছেন: আপনি সত্যি ভাগ্যবান। পারলে বাহির থেকে ওমরা/হজ্ব করার বিস্তারিত(ওমরার জন্য কখন ভাল, কোথায় থাকার জন্য ভাল ইত্যাদি) জানিয়ে পোস্ট দিন।
০১ লা জুন, ২০১০ বিকাল ৫:৩১
মোঃমোজাম হক বলেছেন: খুবই সোজা ব্যাপার।ফকিরাপুল পানির ট্যাঙ্কের রোডে অনেক ওমরা এজেন্সি আছে।আব্বাকে আমি ওমরা করিয়েছিলাম ওখান থেকেই লাব্বায়েক নামক এজেন্সী থেকে।তখন কাগজ পত্র,প্লেনের টিকিট ও ভিসার কাজ তারাই করে দিয়েছিল।এখানে হোটেলের ব্যবস্থাও তারা করেছিল।
আপনি খোজ নিয়ে দেখতে পারেন।
ধন্যবাদ ভাই।
৪| ০১ লা জুন, ২০১০ বিকাল ৫:০৯
সপ্নীল বলেছেন: নিয়ত আছে ওমরা এবং পুর্ণ হজ্ব দুটোই করার বাকী আল্লাহ পাকের ইচ্ছা।
০১ লা জুন, ২০১০ বিকাল ৫:৩৭
মোঃমোজাম হক বলেছেন: রোজার সময় ওমরা করা খুবই সোয়াবের।মুসলমানের জন্য হজ্জ্ব একবার ফরজ।তাই আগে ওমরা করে সব কিছু ভাল করে দেখে শুনে নিন তারপর হজ্জ্ব করুন।একদম শুদ্ব হবে আশাকরি।
নিয়ত যখন করেছেন অবশ্যি পুরন হবে ইনশাল্লাহ।
৫| ০১ লা জুন, ২০১০ বিকাল ৫:১০
মগা নাকি বলেছেন: ভাই নিজের চোখে না দেখলে বিশ্বাস করা যায় না। হজ্জ এর সময় এর অনুভূতিটা আরো তীব্র।
০১ লা জুন, ২০১০ বিকাল ৫:৩৯
মোঃমোজাম হক বলেছেন: সত্যিই তাই।
আপনাকে ধন্যবাদ।
৬| ০১ লা জুন, ২০১০ বিকাল ৫:১১
রাজামশাই বলেছেন: আল- খোবার থাকতে ৮০ রিয়াল কইরা যাইতাম- একটি পিকনিক পিকনিক ভাব লাগতো।
এখন ফ্রি যাই - তারপরেও ধুমাইয়া যাইবার পারি না রে
০১ লা জুন, ২০১০ বিকাল ৫:৪৫
মোঃমোজাম হক বলেছেন: রাজা মশাই,আগে পেপসি খেতেন এক রিয়ালে এখন ১-৫০ তে,মুরগী খাইতেন ৮রিয়ালে এখন ১১তে
প্রজারা কোথা থেকে ফ্রি নেয় আপনাকে ???
ভাল থাকুন মশাই।
৭| ০১ লা জুন, ২০১০ বিকাল ৫:৪৫
জুবায়ের হাসান বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ শেয়ার করার জন্য।
০১ লা জুন, ২০১০ বিকাল ৫:৪৭
মোঃমোজাম হক বলেছেন: আপনাকেও আমার মোবাররকবাদ রইলো।
৮| ০১ লা জুন, ২০১০ বিকাল ৫:৫১
নুরুন নেসা বেগম বলেছেন: সুযোগ হলে দোয়া কবুলের স্হান গুলোতে দোয়া করার দরখাস্ত রইলো।দয়াময় আল্লাহ আপনাকে কবুল করুন।
০১ লা জুন, ২০১০ রাত ১০:৪০
মোঃমোজাম হক বলেছেন: আমার পরবর্তি সফরে আপনার কথা মনে রাখবো।
আপনাকে ধন্যবাদ
৯| ০১ লা জুন, ২০১০ বিকাল ৫:৫৫
মগা নাকি বলেছেন: remember হজ্জ এর সময় rush থাকে। এজেন্সি গুলোর প্রতারনা থেকে বেচে থাকুন। হাই ফাই অফিস দেখে টোপে পইরেন না। গুলশানের Air trip travels থেকে বাচুন।
০১ লা জুন, ২০১০ রাত ১১:৩৮
মোঃমোজাম হক বলেছেন: মুসলমানের সবচে কস্টকর ইবাদত হচ্ছে হজ্জ্ব।
বাটপারদের থেকে দূরে থাকাই ভাল।
০১ লা জুন, ২০১০ রাত ১১:১১
মোঃমোজাম হক বলেছেন: ধন্যবাদ, ছবিটা কার?
১১| ০১ লা জুন, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:৪২
এ আর খান বলেছেন: খাস দিলে দোয়া করি আপনার জন্য যেন সুস্থ থাকেন। আমাদের জন্যও দোয়া করবেন।
০১ লা জুন, ২০১০ রাত ১১:১৫
মোঃমোজাম হক বলেছেন: খাস দিলেই বলছি আগে জানলে আপনার জন্য রসুলের রওজা শরীফে দোয়া চাইতাম।আপনার কথা পরবর্তি সফরে মনে রাখবো ইনশাল্লাহ।
১২| ০১ লা জুন, ২০১০ রাত ৮:৩৭
নীল-দর্পণ বলেছেন: ইশ! জীবনে যেতে পারবো কী না আল্লাহ ই জানেন....
০১ লা জুন, ২০১০ রাত ১১:২৭
মোঃমোজাম হক বলেছেন: আপনার মতো আমিও একদিন ভাবতাম আমি কি যেতে পারবো!যেদিন সত্যিই মদিনা শরীফে পৌছলাম ভাবাবেগে চোখে পানি এসে গিয়েছিল।ভাবতে পারছিলামনা ছোট বেলার ইসলামিয়াতে পরা সেই রসুলের হিজরতের স্থান ,বিল্লালের আজান আর আবু বকর(রাঃ)সহ অসংখ্য মহা মানবের শহরে আমি এসে গিয়েছি!!
১৩| ০২ রা জুন, ২০১০ সকাল ৯:৩৮
মোহাম্মদ লোমান বলেছেন: মোজাম ভাই, শেয়ার করার জন্য অসংখ্য ধন্যবা। আলহামদুল লিল্লাহ, আমারও একবার হজ্জ ও দু’বার ওমরাহর উদ্দেশ্যে পবিত্র মক্কা মদীনা জেয়ারত হয়েছে।
মসজিদের নববীর বাহিরের মেকানিক্যাল ছাতা গুলো এবং ভিতরেও বড় ছাতা আছে যা রিমোটের মাধ্যমে খোলা ও বন্ধ করা হয়। মসজিদে নববীর গম্বুজগুলোও রিমোটের মাধ্যমে স্থান পরিবর্তন করতে দেখেছি। খুবই সুন্দর।
সৌদি সরকার মক্কা ও মদীন শরীফের যথেষ্ট উন্নয়ন করেছেন।
০২ রা জুন, ২০১০ দুপুর ২:০৮
মোঃমোজাম হক বলেছেন: ধন্যবাদ লোমান ভাই।মক্কা ও মদিনার উন্নয়নের কাজ এখনো চলছে।গত দুই বছরে এতো পরিবর্তন হয়েছে নিজের চোখে না দেখলে বুঝা যাবেনা।
১৪| ০৪ ঠা জুন, ২০১০ বিকাল ৪:২৬
সপ্নীল বলেছেন: ধন্যবাদ, আল্লাহ আমার আশা পুর্ণ করুন এ দোয়া করবেন। ওমরা করতে আসা যাওয়া সহ মোট কতদিন লাগতে পারে? উল্লেখ্য আমি আসলে হয়ত বাংলাদেশ থেকে আসবো না ওমরা করতে, অফিস থেকে ছুটি নিয়ে আসতে হবে, তাই আগে ভাগে জানলে ভাল হত কতদিনের মত লাগে।
১৫| ০৫ ই জুন, ২০১০ সকাল ১১:৪২
মোঃমোজাম হক বলেছেন: দেখুন আমার লেখাতেই আছে আমি চার দিনের মধ্যে মক্কা ও মদিনা ঘুড়ে ওমরাহজ্জ্ব করেছি।
আপনি যেখানেই থাকুননা কেন সৌদি প্রবেশের পর মিনিমাম তিন দিনের মধ্যে দুটো জায়গা ঘুড়ে যেতে পারবেন।তবে দূর থেকে এলে হাতে পর্যাপ্ত সময় নিয়ে এসে একটার যায়গায় দশটা ওমরা করে যান।আর সব পবিত্র জায়গা গুলো জিয়ারত করে নিন।
এখানে রোজার মাসে ওমরা করা বেশী সোয়াব তবে প্রচন্ড ভীড় থাকে।হোটেল ভাড়াও বেড়ে যায়।নিজে খুজেও হোটেল নিতে পারবেন তাতে আপনার পছন্দ ও সাশ্রয় পাবেন।অন্যান্য দেশের মতো এখানে দালালি নেই।ঠেকে গেলে কমলা এপ্রোন পড়া বাংগালী ক্লিনার ভাইদের দ্বরস্থ হবেন ওরা আপনাকে বিনা লাভে ভাল পরামর্শ দেবে বা নিয়ে গিয়ে সব দেখিয়ে দেবে।
কামনা করি শিঘ্রীআপনার ওমরা কবুল হোক।
১৬| ১০ ই জুন, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:১০
ম্যাকানিক বলেছেন: ছবি ও লেখা দুইটাই বেশ ভালো হইছে।
আমি নিজে একসময় সৌদি ছিলাম বলে সৌদি নিয়ে লেখা পড়ে বেশ নস্টালজিক হয়ে যাই।
এক রিয়ালের পেপসি দেড় রিয়াল হলে এখন আল বাইক কত করে নেয়।
পেট্রল এর দাম শুরু করেছিলাম ১৮ হালালা আর রেখে এসেছিলাম ৪০ হালালা লিটার , এখন কি রিয়ালে এসেছে ঠেকেছে?
সৌদিতে আরেকটা বড় সর সফর দেয়ার নিয়ত আছে সামনে দোয়া রাখবেন।
১১ ই জুন, ২০১০ রাত ৩:০৬
মোঃমোজাম হক বলেছেন: ধন্যবাদ ম্যাকানিক ভাই।
আপনি এখন কোথায় থাকেন অস্ট্রোলিয়াতে?
সৌদিতে কোথায় ছিলেন ? জেদ্দায়?
বড়সর সফর কিভাবে দেবেন শুনতে পাচ্ছি বাংলাদেশের মন্ত্রীরাও আজকাল ভিসা পাচ্ছেনা! হালত খুবই খারাপ ভাই!
১৭| ১১ ই জুন, ২০১০ ভোর ৪:১২
ম্যাকানিক বলেছেন: মোজাম ভাই আমি অস্ট্রেলিয়ার এক ছোট্ট গ্রামে থাকি।
যার আবহাওয়া অনেকটাই সৌদির মত গরমে প্রচন্ড গরম শীতে প্রচন্ড ঠান্ডা।
সৌদিতে শুরু করেছিলাম রিয়াদ থেকে শেষ করেছি হাফর আল বাতিন থেকে।
রিয়াদে ছিলাম ছয় মাস তারপর জেদ্দায় সাত মাস তারপর সেখান থেকে নাজরানে ছিলাম ছয় মাস সেখান থেকে আবার রিয়াদে এসে থেকেছিলাম প্রায় এক বছরের মত সেখান থেকে মদিনা মুনাওয়ায়ারাতে ছিলাম প্রায় সাত মাস সেখান থেকে হাফর আল বাতিন কে কে এম সি তে প্রায় দুই বছরের কাছাকাছি।
কে কে এম সি তে কাজ ছিলো সপ্তাহে পাচ দিন বুধবার দিন যোহর বা আছর পড়ে বেড়িয়ে পড়তাম যুলফি হয়ে বুরাইদা - আল কাসিম এ যেয়ে মাগরিব পড়তাম সেখান থেকে মদিনা তে পৌছতাম রাত দশটা এগারটার দিকে।
মদীনার বন্ধুদের কাজ শেষ হতো বৃহস্পতিবার সেখান থেকে তাদের সাথে
বৃহস্পতিবার মদীনা থেকে আছর বা মাগরিব পড়ে রওনা দিতাম মক্কার উদ্দেশ্যে , ওমরাহ করে শুক্রবারের জুমার নামজ শেষে আবার মদিনা যুলফি হয়ে হাফর এ পৌছতাম রাত নয়টা দশটা নাগাদ।
কয়েকবার রিয়াদ হয়ে মক্কা যাওয়া আসা করেছি , রিয়াদ থেকে যাবার পথে তায়েফে ইহরাম বাধতাম।
এছাড়াও আবহা , খামিস মুশায়াত , বাহা , আল খারজ সহ অনেক ছোট শহরগুলিতে ঘুরে বেরিয়েছি।
সরকারী সংস্থার চাকরীর কারনে সেই সময়ে ট্রাভেল পেপারের ঝামেলা থাকলেও আমাদের পুরা সৌদি দাবড়ানোর পেপার ছিলো এবং সেটার পুরো সদ্ব্যবহার করেছি।
বাংলাদেশের মন্ত্রীরা তাদের নিজেদের দোষে নিজেদের সম্মান পানিতে ভেসে যেতে দিয়ে তিরে দাড়ীয়ে দাড়ীয়ে দেখেছে এখন দুই এক যায়গা থেকে ঠেলা খেয়ে যদি তাদের শিক্ষা হয়।
১১ ই জুন, ২০১০ দুপুর ১:৪৬
মোঃমোজাম হক বলেছেন: হাফর আল বাতেনে এখনো যাই,সেখানে আমার স্কুল প্রজেক্ট আছে।আমি বরাবরই দাম্মাম-খুবারের।তবে নাযরান বাদে গাড়ী চালিয়ে সব জায়গাতেই গিয়েছি।
ভাবতে ভাল লাগছে আপনি একটি উন্নত দেশে গিয়েছেন।
দোয়া করি ভাল থাকুন ।
১৮| ২৬ শে জুন, ২০১০ সকাল ৭:০১
বাংলাকে ভালবাসি বলেছেন:
ভাল হয়েছে।
২৭ শে জুন, ২০১০ রাত ১১:২৯
মোঃমোজাম হক বলেছেন: ধন্যবাদ
১৯| ২৬ শে জুন, ২০১০ সকাল ৭:০৯
এস এ মেহেদী বলেছেন: খুব ভালো লাগলো আপনার পোস্টটি।
২৭ শে জুন, ২০১০ রাত ১১:২৯
মোঃমোজাম হক বলেছেন: জেনে খুব ভাল লাগলো,ধন্যবাদ
২০| ২৬ শে জুন, ২০১০ সকাল ৯:৩৩
ভাবসাধক বলেছেন: দারুন পোস্ট !
আলহামদুলিল্লআহ !
আমি মদিনা মুনাওরায় ছিলাম ।
২৭ শে জুন, ২০১০ রাত ১১:৩১
মোঃমোজাম হক বলেছেন: কত সালে ছিলেন,পরিবর্তন চোখে পরেছে?
২১| ০৩ রা জুলাই, ২০১০ দুপুর ২:২৬
বন্ধন ১৯৮৩ বলেছেন: ছবিগুলো খুবই সুন্দর!! এত্ত সুন্দর ছবি দেখে মনটা ভালো হয়ে গেছে। ক্যামেরার মডেল কি? জানতে চাচ্ছি ছবি সুন্দর আসাতে।
২২| ০৪ ঠা জুলাই, ২০১০ রাত ৯:৫৬
মোঃমোজাম হক বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে।ব্লগেই লিখেছি এগুলো মোবাইলে তোলা ছবি।যাই হউক এন ৯৬ মোডেলের নকিয়া মোবাইলে তোলা।
২৩| ০৩ রা মার্চ, ২০১২ রাত ১০:২৪
আজমান আন্দালিব বলেছেন: আসসালামু আলাইকুম।
সুন্দর পোস্ট।
মোজাম ভাই, বাংলাদেশ থেকে ২ জন ওমরা হজ্ব করতে গেলে আনুমানিক কত টাকা খরচ হতে পারে?
আশা করি বিস্তারিত জানাবেন।
১০ ই মার্চ, ২০১২ রাত ৯:৫০
মোঃমোজাম হক বলেছেন: ভাই আন্দালিব,আমি সৌদি আরবের কথা বলতে পারি।কিন্তু দেশ থেকে আসলে কি পরিমান খরচ হবে সেটা জানিনা।
আপনি দেশের ওমরা প্রেরনকারী এজেন্টের অফিসে যোগাযোগ করতে পারেন।আমার জানা মতে ঢাকার ফকিরাপুলের ডিআইটি রোডে এমন অনেক অফিস আছে।
মহান আল্লাহ আপনার ওমরা কবুল করুক এই দোয়া রইলো।আমীণ।
©somewhere in net ltd.
১|
০১ লা জুন, ২০১০ বিকাল ৪:২০
দুরন্ত ইসলাম বলেছেন: আপনি অনেক ভাগ্যবান। ভাল থাকুন সব সময়।