১| ১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১০ দুপুর ১২:২৩

অণুসন্ধানী বলেছেন: nice writings. +++++++++

২| ১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১০ দুপুর ১২:২৩

জ্ঞানপিপাসু বলেছেন: অনেক ভালো কথা বলেছেন। আমাদের সর্বপ্রথম পরিচয় হওয়া উচিৎ আমরা মানুষ।
কোন মানুষ কখনো তার ভাইকে মেরে ম্যানহোলের মধ্যে ফেলে রাখতে পারে না, চাপাতি দিয়ে কুপিয়ে মাথাকে দ্বিখন্ডিত করতে পারে না যা আমরা গত কয়েক মাসে রা.বি. তে দেখেছি।

৩| ১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১০ দুপুর ১২:৩০

নতুন রাজা বলেছেন: আপনারা অধমদের এই আবেদনটির প্রতি একটু নজর দেবেন কি?

৪| ১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১০ দুপুর ১২:৫৪

লালসালু বলেছেন: হক কথা

৫| ১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১০ দুপুর ১:১৫

চিটির বাক্স বলেছেন: দারুন বলেছেন ++++
তবে একটু যুগ করতে চাই রাগ কইরেন না
বকর-ফারুক রা মানুষ ঠিকই তবে শেখ হাসিনা, বেগম খালেদা, সৈয়দ আশরাফ, মতিউর রহমান নেজামী এরা মানুষ না, মানুষ রুপি জানোয়ার

৬| ১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১০ দুপুর ২:২৩

মোবাইলসেট বলেছেন: +++++++

৭| ১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১০ দুপুর ২:৩১

মেহেদী_বিএনসিসি বলেছেন: ++++ আমার মনের কথাটা বললেনরে ভাই.......। আসলেই কি হচ্ছে এসব.....। আমরাও কলেজে থাকাকালীন সময়ে রাজনীতি করেছি......। সবাই মিছিল টিছিল করেই সব ভেদাভেদ শেষ......। শেষে ওই ছাত্রদলের সম্পাদক, সভাপতি....ছাত্র সমাজের সম্পাদক, সভাপতি.....এদের সঙ্গে মিলে আমরাই ক্রিকেট ফুটবল খেলতে নেমে গেছি.........। ক্যান্টিনে গিয়ে একই সঙ্গে সিঙ্গারা, চা সিগারেট খেয়েছি। আবার পরীক্ষা বা কলেজ সংক্রান্ত কোন সমস্যার জন্য সবাই একজোট হয়ে কতৃর্পক্ষের সঙ্গে দেনদরবার করেছি। আসলেই......মতিয়া চৌধুরীর ভাষায় "ছাত্র রাজনীতি এখন পচা শব ছাড়া আর কিছুই নয়।" এটা একটা ভয়াবহ ইনফেকশন..........এটা এখুনি কেটে ফেলেনা দিলে পুরা শরীর তথা জাতিকে এর চরম মুল্য দিতে হবে। আসুননা আমরা একটা কিছু করি যাতে ওই গন্ডারদের কানে পানি যায়.........তারা(রাজনৈতিক দল) একত্রিত হয়ে এটাকে সম্পুর্ন নিষিদ্ধ করে দেয়।

৮| ১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১০ দুপুর ২:৫৫

কিপটে বলেছেন: সুন্দর কথা++++++++++++++++++++

৯| ১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১০ দুপুর ২:৫৬

েচতনা বলেছেন: সহমত লেখকের সাথে। দেশে পড়ালেখা করার খুব শখ ছিল।কিন্তু যা পরিস্থিতি দেখতেসি...।
সম্ভবত মার্চ এ মালায়সিয়া চলে যাচ্ছি । দোয়া করবেন সবাই।

১০| ১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১০ বিকাল ৩:০৬

সিনসিয়ার বলেছেন: ছাত্র সংগঠন নিষিদ্ধ করালেও বহুবিধ বিপদ হইতে পারে। যেমন কোন জেনারেল কোনক্রমে একবার ক্ষমতা দখল করলে কি জামাত তালেবান স্টাইলে দেশ দখল করলে তাদের প্রতিরোধ করার জন্যে দেশে কোন সংঘবদ্ধ একটিভিষ্ট থাকবেনা (যেহেতু সংসারীরা কোন রিস্ক নিতে পারে না, বন্দুকের নলের সামনে প্রথম সারিতে দাড়ানোর সাহস পায় না)। বরং আওয়াজ তুলুন - ছাত্র রাজনীতি কে টোকাই,অছাত্র এবং ছাত্রের বাপ মুক্ত করা হোক।

১১| ১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১০ বিকাল ৩:২৪

ওরাকল বলেছেন: সুন্দর লেখার জন্য ধন্যবাদ।


মরে পচে যাওয়া ছাত্র-শিক্ষক রাজনীতির লাশ দুঃগন্ধ ছড়ানোর আগেই চিরতরে কবর দেয়া হোক।

১২| ১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১০ বিকাল ৩:৩৮

সুমন অহেমদ বলেছেন: তাইতো, লাশ কে নিয়েও কেনো রাজনীতি!!
আমাদের নেত্রীরা আপনার অথবা আমাদের অনুরোধ শুনবেন না! তারা আসলে কান থাকতেও শুনতে পান না এবং চোখ থাকতেও দেখতে পান না!!
আর তারা ভয় পান এরশাদের অবস্থা দেখে.... এরশাদের কোনো ছাত্রসন্ত্রাসীর গ্রুপ নেই, এরশাদ নিজেই নিষিদ্ধ করেছিলেন মনে হয়...

আইন প্রয়োগের ক্ষেত্রে কঠোর হওয়া প্রয়োজন... তাই ছাত্রসন্ত্রাসীদের শাস্তির ক্ষেত্রেও কঠোর হওয়া প্রয়োজন...

অমানবিক হলেও নিচের শাস্তিটা প্রয়োগ করা জরুরী.. পড়ে দেখতে পারেন..

ছাত্রসন্ত্রাসীদের দু'পা কেঁটে ফেলা হোক. . .

১৩| ১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১০ বিকাল ৩:৪৯

সুমন অহেমদ বলেছেন: @সনসিয়ার,
দেশের বর্তমান পেক্ষাপটে ছাত্ররাজনীতি সম্পূর্নই নিষিদ্ধ করা প্রয়োজন... কেনোনা একটা সময় ছাত্ররাজনীতির প্রয়োজন ছিলো, যখন দেশ স্বাধীন ছিলো না, বাংলায় মাকে মা ডাকারও স্বাধীনতা ছিলো না, কিন্তু দেশ এখন স্বাধীন...

তবে দেশকে যদি আবার স্বাধীন করার জন্য যুদ্ধে অংশগ্রহন করতে হয় তবে সাধারণ ছাত্ররাই ধীরে ধীরে ছাত্র সংগঠন তৈরী করবে..

১৪| ১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১০ বিকাল ৩:৫৭

ব্রাইটসেন্ট্রাল বলেছেন: +

১৫| ১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১০ রাত ১০:৫১

নষ্ট ছেলে বলেছেন: ভাল লিখেছেন +

১৬| ১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১০ রাত ১:৩০

আবদুল্লাহ্-আল-মামুন (সোহাগ) বলেছেন: আপনার লেখাটা পড়ে খুব ভাল লাগলো। আমাদের আসলেই ভাবতে হবে গভীরভাবে আর ছাত্ররাজনীতি চাই না। ধন্যবাদ আপনাকে।

১৭| ১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১০ রাত ১:৩৬

রাগ ইমন বলেছেন: ছাত্র রাজনীতি দেশ রক্ষার জন্য কোনই দরকার নাই । এইটা এখনি নিষিদ্ধ হওয়া প্রয়োজন ।

আর দেশের বিপদ হলে মানুষ ঠিকই ঝাপিয়ে পড়বে ।

তার জন্য ছাত্র লীগ, ছাত্রদল, শিবির - কোনটারই কোন দরকার নাই।

১৮| ১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১০ রাত ১:৪৩

কিউপিড৯৫ বলেছেন: আবদুল্লাহ্-আল-মামুন (সোহাগ) বলেছেন: আপনার লেখাটা পড়ে খুব ভাল লাগলো। আমাদের আসলেই ভাবতে হবে গভীরভাবে আর ছাত্ররাজনীতি চাই না। ধন্যবাদ আপনাকে।


ভাবেন ভাই । খেতা বালিশ লইয়া হুইয়া হুইয়া ভাবেন। সময় হইলে বুজতে পারবেন কি করতে হবে।---- কতাডা আপনারে কই নাই কইলাম যারা খালি ভাবে, তাদেরকে।

তবে, মনে রাখবেন বেশী দেরী করে বুঝতে পারলে আপসোস করা ছাড়া কিছুই করার থাকবে না।
প্রাচ্যের অক্সফোর্ড (ষাড়ের খোঁয়াড়) থেকে ষাঁড় নয় গরু বেরুচ্ছে। ওগুলো দিয়ে হালচাষও করা যাবে না।

এখান থেকে যারা বেরিয়েছে তারা কি করতে পারছে, তার সাক্ষী তো ইতিহাস।

১৯| ১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১০ রাত ২:৩৮

লুৎফুল কাদের বলেছেন: যত দ্রুত সম্ভব ছাত্র রাজনীতি বন্ধ করা উচিত.

২০| ১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১০ রাত ২:৪৮

স্তব্ধতা' বলেছেন: ছাত্ররাজনীতি মাথাব্যথা না গ্যাংগ্রিন এটা একটা ভাববার বিষয়।যদি মাথাব্যথা হয় মাথা কেটে না ফেলাই শ্রেয় আর যদি গ্যাংগ্রিন হয় তবে কেটে না ফেললে পচন বাড়বে বৈ কমবেনা।বিগত দুই (প্রায়) দশকে ছাত্র রাজনীতির আদৌ কোন উল্লেখযোগ্য অবদান আছে কি যা নিয়ে গর্ব করা যেতে পারে? পক্ষান্তরে সহস্রাধিক ঘটনার অবতারনা করা যেতে পারে যা ছাত্ররাজনীতির মাথায় গ্যাংগ্রিনেরই (ব্যথা নয়) দিক নির্দেশনা করে।তাই এই মাথা দ্রুত কেটে ফেলাই ভালো।তবে যেহেতু ছাত্ররাজনীতি একজন প্রাপ্তবয়ষ্কের অধিকার, এই অধিকার রাষ্ট্র কেড়ে নিতে পারেনা।কিন্তু রাষ্ট্র পারে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ছাত্র রাজনীতি বন্ধ করতে।কারও যদি ইচ্ছে হয় রাজনীতি করতে, যাক না হাওয়া ভবন, গুলিস্তান, গুলশান বা তোপখানা (মগবাজার হারাম)।দয়া করে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলিকে মুক্তি দিন।

২১| ১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১০ রাত ২:৫৮

আবূসামীহা বলেছেন: ভাল হয়েছে লিখা।

২২| ১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১০ সকাল ১০:৪১

মানবী বলেছেন: চমৎকার প্রকাশ!

"আমাদের মানবিকতা এই পর্যায়ে নেমে গেছে !!! লাশকে ছাত্রদল, শিবির অথবা ছাত্রলীগ হিসাবে চিন্হিত করে কেউ যদি স্বস্তি পেয়ে থাকেন, রাজনৈতিকভাবে দায় এড়ানোর চেষ্টা করেন কিংবা কোনভাবে ফায়দা লুটার সুযোগ খুজেন, তবে তাকে আমি কি বলব সেই ভাষাও খুঁজে পাইনা"

- শুধু মানবতাবধের অবনতি নয়, এরা বিবেকবোধ শূণ্য একদল মগজধোলাইকৃত ক্রীতদাসে পরিনত হয়েছে। তানাহলে আজ বকর ফারুকের লাশ নিয়ে রাজনীতিত অংশ না নিয়ে.. এই লাশের মাঝে নিজেদের মুখ খুঁজে পেতো। আজ যে ছেলেটি লাশ নিয়ে মাঠ গরম করছে, সে জানেনা আগামীকাল তাকেই হয়তো লাশ হতে হবে.. প্রতিপক্ষ কিংবা নিজ দলেরই কারো হাতে। রাজনীতির অঙ্গনে এখন এসব লাশের অনেক দাম!!



"মহান নেতৃবৃন্দ: আপনারা ইচ্ছা করলেই ছাত্র-রাজনীতি বন্ধ করতে পারেন, নিরাপদে লেখাপড়া করার পরিবেশ সৃষ্টি করতে পারেন হাজার হাজার তরুনদের জন্য -.."

- নিজেদের কুপুত্রদের লাশ যদি এই ছাত্রদের লাশের ভিতরে পাওয়া যেতো তাহলেই কেবল এদের বোধদয় হবার সম্ভাবনা ছিলো। তবে, নিজ পুত্রদের এরা প্রবাসের বিদ্যাপীঠের নিরাপদ আশ্রয়ে পাঠিয়ে সাধারন মানুষের সন্তানদের ভবিষ্যত নষ্ট করছে, তাঁদের রক্তে হোলী খেলায় মেতে উঠেছে।।



পোস্টটির জন্য ধন্যবাদ মতিউর রহমান চরিয়া ।

২৩| ১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১০ দুপুর ১:৩৭

হিটলারের সাগরেদ বলেছেন: এরা কখনোই ছাত্ররাজনীতি বন্ধ করবেনা। কারন এসব লাশ নিয়েই তো তাদের রাজনীতি

২৪| ১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১০ রাত ১:১৪

হোসাইন১৯৫০ বলেছেন:

১০০% সহমত ।

২৫| ১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১০ রাত ২:২৭

প্রিয়সখা বলেছেন: +++ এমন লেখার জন্য অনেক ধন্যবাদ। একমত।

২৬| ১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১০ রাত ২:৫৬

ময়ুখ বলেছেন: শিবির মানুষের ভাই নয়... শিবিরের লাশও শধুই শিবির.... শিবির মারায় পাপ নাই, কারন পরিস্কার পরিছ্ছন্নতা ঈমানের অংগ... শিবির মেরে রাষ্ট্রের বিষ্ঠা পরিস্কার করা যায়।

২৭| ১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১০ ভোর ৪:১৪

আজমান আন্দালিব বলেছেন: আপনার বক্তব্যের সাথে একমত।
লাশের রাজনীতি বন্ধ করতে হবে।
ছাত্র রাজনীতি বন্ধ করতে হবে।
এ ব্যাপারে জনমত গড়ে তুলতে হবে।
নতুবা আমাদের ভবিষ্যত ধ্বংস হয়ে যাবে।
আসুন...ছাত্র রাজনীতি বন্ধের ব্যাপারে আমরা সোচ্চার হই।
এভাবে আমাদের সোনার বাংলাদেশকে ধ্বংস হয়ে যেতে দিতে পারি না।

২৮| ১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১০ রাত ৮:০৪

মোহাম্মদ লোমান বলেছেন: হক কথা। ভাল লাগল।

২৯| ১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১০ রাত ১১:১৬

নাজমুলব্লগ বলেছেন: ক্ষমতা লোভীরা মনে মনে বলে - >> উপায় নেই। হলে থাকতে হলে ছাত্রদের মিছিল মিটিং করতেই হবে। তা না হলে কর্তৃপক্ষের কুনজরে পরতে হয় যে। ভবিষ্যতে রাষ্ট্রের কর্ণধার হতে হলে অনেক লাশ ফেলতে হয়। অনেক নির্যাতন সহ্য করতে হয়। তবেই না তুমি রাষ্ট্রের ভাল শাসক হতে পারবে।

আগে দেখবো তুমি কতটা রাজনীতি জানো। কয়টা মামলা তোমার ঘাড়ে। কত সাহস তোমার। পারবে একটি ছাত্রকে মেরে আসতে? তবেই তুমি পাবে ভালো পদ, ভালো সুযোগ সুবিধা। তোমার কথায় উঠবে বসবে সবাই। তোমার টাকা পয়সার অভাব হবে না।

সাধারণ দরিদ্র পরিবারের সন্তান তুমি তোমার টাকা পয়সার অভাব। চিন্তা করো না আমরা তো আছি। অন্য ছাত্রদের উপর আমাদের মত প্রতিষ্ঠা করাও। তাদের আমাদের দলে টেনে আনো। যে কোন উপায়েই হোক না কেন।

এসব যখনই তুমি সুষ্ঠভাবে করতে পারবে তখন তুমি নেতা হবে। তার আগে নয়। এসব করতে যেয়ে তোমার দেহ লাশ হোক তাতে আমাদের কোন দুঃখ নেই। আবার অন্য কাউকে দিয়ে এ কাজগুলো করাবো। আমাদের আর চিন্তা নেই।

----------
ক্ষমতা লোভীরা এইসব করায় আর আমরা তাদের সুরে সুর মিলিয়ে আমাদের ভাইদের আমাদের পুত্রদের ঠেলে দিই মৃত্যুর দুয়ারে। এটা সবাই বোঝা উচিত।

৩০| ১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:১৪

পরিবর্তন বলেছেন: আমি ১০০% একমত। View this link

একটা সময় ছিল যখন ছাত্র রাজনীতি দরকার ছিল। একটু ভেবে দেখুন তো...এখন কতটুকু দরকার? যখন ছাত্র ছিলাম, তখন একটা কথা প্রায়ই মনে হোতো- এখনকার ছাত্রনেতাদের জ্ঞান দেশের রাজনৈতিক, অর্থনৈতিক, বানিজ্যিক, সামাজিক এমনকি কূটনৈতিক পর্যায়ে বিস্তৃত। কিন্তু, তারা কি জানে আবাসিক হলের ডাইনিং এর এই দুরবস্থা কেন? ভার্সিটিতে একটা স্টুডেন্ট টয়লেট ও পরিছন্ন নাই কেন? ছাত্রীদের একটা ভালো কমনরুম নেই কেন? তারা জাতীয় তথাকথিত রাজনীতিতে বিশাল অবদান রাখবে, কিন্তু ছাত্রনেতা হয়েও ছাত্রদের জন্য কিছু করবে না। ছিঃ! এরাই কি আমাদের ছাত্রনেতা?

যতদিন না ছাত্রদের উপর রাজনৈতিক দলগুলোর হস্তক্ষেপ বন্ধ না হবে, ততদিন আমরা কোনো 'মানুষ' ছাত্রনেতা পাব না।

কয়েক বছর আগে এক মালয়েশিয়ান ছাত্র কে জিজ্ঞাসা করেছিলাম, " What do think of the recent developments and political stability of your country? সে উত্তর দিয়েছিল, " I am a student, all I care about is my studies and related issues. I dont need to think about politics and deveopment of the country. Dr. Mahathir is there to think of these issues."

কবে আমাদের নেতারা আমাদের ছাত্রদের কে এই গুরুদায়িত্ব থেকে মুক্তি দেবেন? কবে বলবেন, "বাবারা, তোমরা পড়ালেখা কর আর ছাত্রজীবন কে উপভোগ কর দেশ আমরাই সামলাই।"..ধন্যবাদ লেখককে অসাধারন লেখার জন্য।