নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

সঠিক দেশপ্রেম

simple living, high thinking

এম দাস

মত প্রকাশের স্বাধীনতা

এম দাস › বিস্তারিত পোস্টঃ

এশিয়ার সেরা ১’শ বিশ্ববিদ্যালয়ে স্থান পায়নি বাংলাদেশ! হায়রে কপাল

১২ ই জুন, ২০১৫ রাত ৯:৫২

এশিয়ার সেরা ১’শ টি বিশ্ববিদ্যালয়ের মধ্যে এবারো তালিকায় স্থান পায়নি বাংলাদেশের কোনো বিশ্ববিদ্যালয়।

কিন্তু প্রতিবেশী রাষ্ট্র ভারতের ৯টি বিশ্ববিদ্যালয়ের তালিকায় ঠাঁই করে নিয়েছে বাংলাদেশ।

তালিকায় সর্বোচ্চ স্থানটি দখল করেছে জাপানের টোকিও বিশ্ববিদ্যালয়। পাকিস্তানের কোনো বিশ্ববিদ্যালয়ের নামও এ তালিকায় নেই।

লন্ডন ভিত্তিক সাপ্তাহিক টাইমস হাইয়ার এডুকেশন (টিএইচই) শিক্ষার মান, গবেষণাসহ কিছু মানদণ্ডের বিচারে তৈরি করেছে ২০১৫ সালে এশিয়ার বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর অবস্থান ভিত্তিক এ তালিকা।

বৃহস্পতিবার এ তালিকাটি প্রকাশ করা হয়।

এ তালিকায় জাপান ও চীনের দাপট স্পষ্ট। এতে জাপান শীর্ষে থাকলেও খ্যাতনামা বিশ্ববিদ্যালয়ের সংখ্যার দিক থেকে জাপানকে পেছনে ফেলেছে চীন।

তালিকায় চীনের ২১টি বিশ্ববিদ্যালয় স্থান করে নিয়েছে। অন্যদিকে জাপানের ১৯টি বিশ্ববিদ্যালয় স্থান পেয়েছে। গত বছর জাপানের ২০টি ও এর আগের বছর ২২টি বিশ্ববিদ্যালয়ের নাম ছিল তালিকায়। সংখ্যার দিক থেকে চীন এগিয়ে রয়েছে ।

গত বছর চীনের ১৮টি ও এর আগের বছর ১৫টি বিশ্ববিদ্যালয়ের নাম ছিল তালিকায়।

তালিকার বিশ্বের সেরা ১০০ বিশ্ববিদ্যালয়ের মধ্যে এশিয়ার শীর্ষ ১০টি বিশ্ববিদ্যালয় হলো- ইউনিভার্সিটি অব টোকিও (বিশ্বে ২৩তম), ন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি অব সিঙ্গাপুর (২৫তম), ইউনিভার্সিটি অব হংকং (৪৩তম), পিকিং ইউনিভার্সিটি, চীন (৪৮তম), সিনহুয়া ইউনিভার্সিটি, চীন (৪৯তম), সিউল ন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি, দক্ষিণ কোরিয়া (৫০তম), হংকং ইউনিভার্সিটি অব সায়েন্স অ্যান্ড টেকনোলজি (৫১তম), কোরিয়া অ্যাডভান্সড ইনস্টিটিউট অব সায়েন্স অ্যান্ড টেকনোলজি, দক্ষিণ কোরিয়া (৫২তম), কিয়োটো ইউনিভার্সিটি, জাপান (৫৯তম) ও নানিয়াং টেকনোলজিক্যাল ইউনিভার্সিটি, সিঙ্গাপুর (৬১তম)।

তালিকায় এশিয়ার শততম স্থানটি পেয়েছে পুসান ন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি (দক্ষিণ কোরিয়া)।

মন্তব্য ১০ টি রেটিং +২/-০

মন্তব্য (১০) মন্তব্য লিখুন

১| ১২ ই জুন, ২০১৫ রাত ৯:৫৭

হার্ড নাট বলেছেন: হতাশাজনক।

২| ১২ ই জুন, ২০১৫ রাত ১০:০৩

এম. মাসুদ আলম. বলেছেন: হতাশাজনক বটে।
view this link

৩| ১২ ই জুন, ২০১৫ রাত ১০:০৭

গ্রামের ছোট্র ব্লগার খায়রুল বলেছেন: আমাদের হতাশার কিছু নেই। কাজে আমাদের প্রমাণ দিতে হবে। সমনের বছর ১০০ প্রতিষ্ঠানের মধ্যে থাকতে পারে সেই চেষ্ঠা করতে হবে। এ জন্য আমাদের শিক্ষার মান বাড়াতে হবে।

৪| ১২ ই জুন, ২০১৫ রাত ১১:৩৭

খালিদ১৪ বলেছেন: HEAT STUDENT POLITICS OF BANGLADESH AND UNFAIR EMPLOYMENT OF UNIVERSITY TEACHER

৫| ১২ ই জুন, ২০১৫ রাত ১১:৪২

ডঃ আলম বলেছেন: এইটা এক জাইগায় পাইছিলাম একটু আগে, ভালো লাগছে-

"আত্ন অহংকারে ভুগী আমরা। অল্পতেই অহংকার দেখাই।
এটা ব্যাক্তি থেকে রাষ্ট্রের সর্বোচ্চ পর্যায় পর্যন্ত। যার কিছুই থাকেনা তার অহংকার বেশী। আমরা সেরকমই এক জাতি- যার তেমন কিছুই নাই, অথচ আছে শুধু গাল ভরা অহংকার। যাদের আছে তাদের অহংকার দেখানোর প্রয়োজন পড়েনা।

আমাদের অহংকার ঐতিহাসিক। শুরু হইছে ৫২ থেকে, তার আগে তেমন অহংকার ছিলনা। ৬৯, ৭১, ৭৫, ৯১, ০১, ০৮ সবই আমাদের অহংকার। গণতন্ত্র নিয়ে অহংকার করি আবার স্বৈরতন্ত্র নিয়েও অহংকার করি। কে যে কোনটা নিয়ে অহংকার করে বুঝা মুশকিল! শাহবাগ আমাদের অহংকার, শাপলা চত্বরও আমাদের অহংকার! অহংকারের ঠেলায় আগাইতে পারিনা!

চীন জাপানের কথা বাদ দিলাম, তারা অনেক আগে থেকেই বেশ উন্নত। মাত্র ৫ কোটি মানুষের দেশ দঃ কোরিয়ার বেশ কয়েকটি বিশ্ব বিদ্যালয় বিশ্বের টপ লেভেলে স্থান করে নিয়েছে। পাবলিক প্রাইভেট মিলিয়ে প্রায় ২০০ টি বিশ্ব বিদ্যালয় রয়েছে এখানে, শতকরা ৯৮% মানুষ শিক্ষিত। সিঙ্গাপুর খুবই ছোট একটা দেশ তাদেরও নাম আছে আন্তর্জাতিক টপ লিস্টে। নির্লজ্জের মত আমাদের রাজা-মন্ত্রীরা সর্দি-জর অথবা পেট গুড় গুড় করলেই দৌড় দেয় মাউন্ট এলিজাবেথ হসপিটালে। বেহায়াদের মনে একবারও প্রশ্ন জাগেনা- আমরা নিজের দেশে কেন ভালো মানের হাসপাতাল সৃষ্টি করতে পারিনা?

আমরা কী ছাত্র হিসেবে খুবই খারাপ, মেধা কম? আমাদের শিক্ষকদের কী যোগ্যতা নেই? আমাদের বিশ্ব বিদ্যালয়ে কী বাজেট কম?

না, আমাদের ছাত্রদের মেধা কোন অংশেই কম নয়। শত শত স্টুডেন্ট বিদেশে গিয়ে সুনাম কুড়াচ্ছে। শিক্ষকদের জ্ঞান, দক্ষতা এবং যোগ্যতাও কম মনে করিনা। বাজেট অপ্রতুল হলেও একেবারে কম বলা যাবেনা। তাহলে সমস্যা কোথায়?

হ্যাঁ, আমাদের সমস্যা হলো- মন মানসিকতায়। আমাদের গুরুজনেরা নিজেদেরকে বিশ্ব বিদ্যালয়ের শিক্ষক না ভেবে রাজনীতিবিদ ভাবেন। জ্ঞানের চাইতে চামচাগিরিতে লাভ বেশী দেখেন। তাই জ্ঞান চর্চা বাদ দিয়ে তৈল মর্দনে লেগে যান। প্রমোশানের জন্য রিসার্স এবং পাব্লিকেশানের চাইতে বিশেষ দলের মার্কার দাম বেশী। ফলাফল যা হবার তাই!

ইউরোপ, আমেরিকা, চীন, জাপান অথবা কোরিয়ার মত দেশে বিশ্ব বিদ্যালয়ের কোন শিক্ষকদেরকে কোন রাজনিতিবিদের পিছনে ঘুরতে হয়না। বরং তারাই প্রফেসরদের পিছনে তৈল মর্দন করে।

পার্থক্যটা এখানেই...! "

৬| ১৩ ই জুন, ২০১৫ সকাল ১০:১৩

ঢাকাবাসী বলেছেন: দুনিয়াতে সবচাইতে নিকৃস্ট শিক্ষা ব্যাবস্হা এদেশে। আরে ১০০ দুরে থাকুক প্রথম ৩০০ বিশ্ববিদ্যালয়ের মধ্যে এদেশের নাম পাবেননা। অবশ্য সবচাইতে নিকৃস্ট বাসযোগ্য রাজধানী, দুনিয়ার সবচাইতে করাপটেড দেশ এসবে আমাগো নাম অবশ্যই পাবেন।

৭| ১৩ ই জুন, ২০১৫ রাত ১১:৪৮

ওয়াছেকুজ্জামান চৌধুরী বলেছেন: আমাদের বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে পচা রাজনীতিতে ভরা। মারামারি, খুন খারাবিতে আমরা প্রথম হতে পারতাম।

৮| ১৪ ই জুন, ২০১৫ দুপুর ১:২৫

কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: খুব দুঃখজনক! খুবই হতাশা জনক!

৯| ১৬ ই জুন, ২০১৫ রাত ১২:৪৬

দধীচি বলেছেন: ছাত্রলীগের দুষ্টুমিতে টপে উঠা টাফ। দুষ্টুমিটা একটু কমাতে হবে।

১০| ১৭ ই জুন, ২০১৫ দুপুর ২:৪৬

তাসজিদ বলেছেন: খুব দুঃখজনক কিন্তু বাস্তব।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.