নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

সঠিক দেশপ্রেম

simple living, high thinking

এম দাস

মত প্রকাশের স্বাধীনতা

এম দাস › বিস্তারিত পোস্টঃ

নিম্ন আয়ের মানুয়দের উপর করের চাপ

২৬ শে নভেম্বর, ২০১৬ রাত ১১:৩৪


আমি প্রতিনিয়ত শিক্ষাবার্তা পত্রিকা পড়ি। আজ সন্ধ্যায় যখন একটি কবর দেখি । খবরের শিরোনাম ছিলো রিটার্ন জমা না দিলে সরকারি চাকরিজীবীদের বেতন বন্ধview this link

সাম্প্রতিক বছরগুলোতে গড়ে ১৪ শতাংশ রাজস্ব হলেও এবারের বাজেটে রাজস্ব আদায়ে প্রবৃদ্ধির লক্ষ্যমাত্রা নেয়া হয়েছে ৩৬ শতাংশ। সংশ্লিষ্টরা বলছেন, কোনো না কোনো উপায়ে বাড়তি রাজস্ব আদায়ের চাপ করদাতাদের উপর যাবেই। প্রস্তাবিত বাজেটে ব্যক্তিশ্রেণির করদাতাদের করমুক্ত আয়সীমা বাড়েনি। অন্যদিকে করদাতাদের আয়ের উপর বিনিয়োগ সুবিধাও কিছুটা কমানো হয়েছে। এর ফলে করদাতাদের উপর বাড়তি চাপ তৈরি হবে। এবার করদাতার সংখ্যা বাড়ানো হবে অন্তত তিন লাখ। ফলে জেলা, উপজেলা ছাড়িয়ে গ্রাম পর্যায়েও অনেকেই করের আওতায় আসতে যাচ্ছেন।

অন্যদিকে ভ্যাট ও সম্পূরক শুল্ক কাঠামোয় পরিবর্তন আনায় সেখানেও ভোক্তা পর্যায়ে চাপ বাড়বে। বেশকিছু খাতে ভ্যাটের হার বাড়ানো হয়েছে। ট্যারিফ মূল্য ধরে ভ্যাট দেয় এমন বহু খাতে এ মূল্য বাড়ানো হয়েছে। ফলে বাড়বে ভ্যাট। ভ্যাটের অব্যাহতি তালিকা ছোট করায় পাউরুটি, কেক, বিস্কুটের মতো স্বল্প দামের স্যান্ডেলও (হাওয়াই চপ্পল) আর ভ্যাটমুক্ত থাকল না। বেড়েছে মোবাইল ফোনে কথা বলার খরচও। এতে গ্রাহকের পকেট থেকে যাবে বাড়তি অন্তত ৫শ কোটি টাকা। সব মিলিয়ে গ্রাহক পর্যায়ে বাড়তি চাপ তৈরি হবে বলেই মনে করছেন বিশেষজ্ঞরা।

অর্থমন্ত্রী নিজেও রাজস্ব আদায় বাড়াতে মরিয়া। বাজেট বক্তৃতায় তিনি বলেন, আমাদের করদাতার সংখ্যা লজ্জাজনক। লক্ষ্য হচ্ছে, আগামী বছরই করদাতার সংখ্যা ১২ লাখ থেকে বাড়িয়ে ১৫ লাখে উন্নীত করা। আমি প্রতিনিয়ত শিক্ষাবার্তা পত্রিকা পড়ি। আজ সন্ধ্যায় যখন একটি কবর দেখি । খবরের শিরোনাম ছিলো রিটার্ন জমা না দিলে সরকারি চাকরিজীবীদের বেতন বন্ধview this link

সাম্প্রতিক বছরগুলোতে গড়ে ১৪ শতাংশ রাজস্ব হলেও এবারের বাজেটে রাজস্ব আদায়ে প্রবৃদ্ধির লক্ষ্যমাত্রা নেয়া হয়েছে ৩৬ শতাংশ। সংশ্লিষ্টরা বলছেন, কোনো না কোনো উপায়ে বাড়তি রাজস্ব আদায়ের চাপ করদাতাদের উপর যাবেই। প্রস্তাবিত বাজেটে ব্যক্তিশ্রেণির করদাতাদের করমুক্ত আয়সীমা বাড়েনি। অন্যদিকে করদাতাদের আয়ের উপর বিনিয়োগ সুবিধাও কিছুটা কমানো হয়েছে। এর ফলে করদাতাদের উপর বাড়তি চাপ তৈরি হবে। এবার করদাতার সংখ্যা বাড়ানো হবে অন্তত তিন লাখ। ফলে জেলা, উপজেলা ছাড়িয়ে গ্রাম পর্যায়েও অনেকেই করের আওতায় আসতে যাচ্ছেন।

অন্যদিকে ভ্যাট ও সম্পূরক শুল্ক কাঠামোয় পরিবর্তন আনায় সেখানেও ভোক্তা পর্যায়ে চাপ বাড়বে। বেশকিছু খাতে ভ্যাটের হার বাড়ানো হয়েছে। ট্যারিফ মূল্য ধরে ভ্যাট দেয় এমন বহু খাতে এ মূল্য বাড়ানো হয়েছে। ফলে বাড়বে ভ্যাট। ভ্যাটের অব্যাহতি তালিকা ছোট করায় পাউরুটি, কেক, বিস্কুটের মতো স্বল্প দামের স্যান্ডেলও (হাওয়াই চপ্পল) আর ভ্যাটমুক্ত থাকল না। বেড়েছে মোবাইল ফোনে কথা বলার খরচও। এতে গ্রাহকের পকেট থেকে যাবে বাড়তি অন্তত ৫শ কোটি টাকা। সব মিলিয়ে গ্রাহক পর্যায়ে বাড়তি চাপ তৈরি হবে বলেই মনে করছেন বিশেষজ্ঞরা।

অর্থমন্ত্রী নিজেও রাজস্ব আদায় বাড়াতে মরিয়া। বাজেট বক্তৃতায় তিনি বলেন, আমাদের করদাতার সংখ্যা লজ্জাজনক। লক্ষ্য হচ্ছে, আগামী বছরই করদাতার সংখ্যা ১২ লাখ থেকে বাড়িয়ে ১৫ লাখে উন্নীত করা।

মন্তব্য ১ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (১) মন্তব্য লিখুন

১| ২৭ শে নভেম্বর, ২০১৬ রাত ১২:৩৫

মারুফ তারেক বলেছেন: কর ছাড়া তো আর দেশ চলবে না, কর তো লাগবেই। কিন্তু, স্বল্প আয়ের মানুষের থেকে যেটুকু কর আদায় করা হবে। তার চাইতে যদি রথী মহারথী যারা প্রতিনিয়ত কর ফাঁকি দিয়ে চলেছেন, তাদের বিরুদ্ধে যদি ব্যবস্থা নেয়া যেত তাহলে দেশের রাজকোষ আরেকটু চাঙা হত। কিন্তু, আফসোস রাষ্ট্র তো নিজেই এদের কাছে বন্ধী। এরা বড় বড় আইনজীবী নিয়োগ দেন, কীভাবে কর ফাঁকি দেয়া যাবে। শুল্ক বিভাগের লোকজনকে বাগিয়ে নেন, কীভাবে কর কমানো যাবে। আসল ভুক্তভোগী তো স্বল্প আয়ের মানুষ।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.