নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

অনেক কিছূ করতে চাই।

সমাজকে বদলানোর জন্য নিজেকে আগে বদলানো প্রয়োজন। আসুন আমরা সবাই বদলে যাই সত্যের আলোয়।

মৃধা জুয়েল

আমি মোঃ জুয়েল মৃধা (ইউনুছ)। একটি কিন্ডার গার্টেন স্কুলে অধ্যক্ষ পদে কাজ করছি। অধ্যক্ষ, পারফেক্ট চাইল্ড একাডেমী, পূবাইল,মাজুখান,গাজীপুর। সত্য কথা বলতে চাই। সত্য নিয়েই লড়তে চাই।

মৃধা জুয়েল › বিস্তারিত পোস্টঃ

পরাগ অপহরণ মামলার আসামী জামিনে মুক্ত

১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৩:০১

ঢাকার কেরানীগঞ্জে শিশু পরাগ মণ্ডল অপহরণের ঘটনার পরিকল্পনাকারী সন্দেহে গ্রেপ্তার হওয়া যুবলীগের নেতা আমিনুল হক ওরফে জুয়েল মোল্লাসহ তিন আসামি জামিনে বেরিয়ে গেছেন। জামিনপ্রাপ্ত বাকি দুজন হলেন আলফাজ হোসেন ও মামুন মিয়া।

আদালত সূত্রে জানা গেছে, ঢাকার জেলা ও দায়রা জজ আদালত থেকে গত ১৫ জানুয়ারি জুয়েল মোল্লা, ২৩ জানুয়ারি আলফাজ ও ৭ ফেব্রুয়ারি মামুন জামিন পান। এঁদের জামিন থেকে শুরু করে কারাগার থেকে মুক্তি পাওয়াসহ পুরো বিষয়টিতে গোপনীয়তা রক্ষা করা হয়। সংশ্লিষ্ট আদালতের সরকারি কৌঁসুলি (জেলা পিপি) খোন্দকার আবদুল মান্নানও বিষয়টি জানতেন না বলে তিনি গতকাল সোমবার প্রথম আলোকে বলেছেন। তাঁর দাবি, প্রথমে এক আসামি জামিনের আবেদন করেছিলেন। তিনি এর বিরোধিতা করেছিলেন। এর পরের ঘটনা সম্পর্কে অবহিত নন তিনি।

গতকাল ঢাকা জেলার পুলিশের সাধারণ নিবন্ধন শাখায় (জিআরও) মামলার নথি দেখতে চাইলে বলা হয়, মামলার নথি জেলা ও দায়রা জজ আদালতে রয়েছে। এরপর খোঁজ নিলে জেলা জজ আদালত সূত্র জানায়, ১০ ফেব্রুয়ারি মামলার নথি সংশ্লিষ্ট সাধারণ নিবন্ধন শাখায় পাঠানো হয়েছে।

আদালতের পুলিশ পরিদর্শক মো. আসাদুজ্জামান বলেন, ‘শুনেছি ঢাকার জেলা জজ মো. আবদুল মজিদের আদালত থেকে কয়েকজন আসামি জামিন পেয়েছেন। তবে কে কে জামিন পেলেন, তা মামলার নথি না দেখে বলতে পারব না।’ তিনি বলেন, বিচারিক হাকিম আদালতে জামিন হলে, তাতে তাঁর বিরোধিতা করার সুযোগ থাকত। কিন্তু জেলা ও দায়রা জজ আদালতে রাষ্ট্রপক্ষে জামিনের বিরোধিতা করার দায়িত্ব জেলা পিপির।

গত বছরের ১১ নভেম্বর সকাল সোয়া সাতটায় স্কুলে যাওয়ার পথে কেরানীগঞ্জের সুভাঢ্যার বাসার অদূরে গাড়িতে ওঠার সময় ছয় বছরের পরাগকে অপহরণ করে দুর্বৃত্তরা। এর আগে পরাগের সঙ্গে থাকা মা লিপি মণ্ডল, বোন পিনাকী মণ্ডল ও তাদের গাড়িচালক নজরুলকে গুলি করে আহত করা হয়।

অপহরণের ৬৪ ঘণ্টা পর ১৩ নভেম্বর দিবাগত রাত ১২টার দিকে কেরানীগঞ্জের আঁটিবাজার এলাকায় অচেতন অবস্থায় পরাগকে ফেলে রেখে যায় দুর্বৃত্তরা। সেখান থেকে তাকে উদ্ধার করা হয়।

তখন র‌্যাবের পক্ষ থেকে বলা হয়েছিল, অপহরণের পর দুর্বৃত্তরা মুঠোফোনে পরাগের ব্যবসায়ী বাবা বিমল মণ্ডলের কাছে ৫০ লাখ টাকা মুক্তিপণ চায়। ওই মুক্তিপণের বিনিময়ে পরাগকে ফেলে রেখে যায় দুর্বৃত্তরা। অবশ্য, স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী মহীউদ্দীন খান আলমগীর মুক্তিপণের বিষয়টি নাকচ করে দেন।

এ ঘটনায় র‌্যাব ও পুলিশ ১১ জনকে গ্রেপ্তার করে। তাদের মধ্যে অপহরণের নেতৃত্বদানকারী মোক্তার হোসেন ওরফে আমিরকে ২৫ নভেম্বর ভোরে টঙ্গীর একটি বাড়ি থেকে গ্রেপ্তার করা হয়।

শুরু থেকেই অভিযোগ ছিল, শুভাঢ্যা ইউনিয়ন যুবলীগের সাবেক সভাপতি জুয়েল মোল্লা এই অপহরণের অন্যতম পরিকল্পনাকারী। তাঁর সঙ্গে পরাগের বাবা বিমল মণ্ডলের জমি নিয়ে বিরোধ ছিল বলে পুলিশসহ স্থানীয় লোকজন জানান। কিন্তু জুয়েল মোল্লার সঙ্গে আবাসন ব্যবসায় জড়িত স্থানীয় একজন প্রভাবশালী রাজনীতিকের সুসম্পর্ক থাকায় তাঁকে গ্রেপ্তারে অনীহা দেখায় পুলিশ। পরে হাইকোর্টের নির্দেশে ২২ নভেম্বর জুয়েল মোল্লাকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ।

Click This Link

মন্তব্য ৮ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (৮) মন্তব্য লিখুন

১| ১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৩:০৩

পাপাই বলেছেন: BAH!!! ARO KOTO O-BICHAR DHAKBO!!!!????

১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৩:০৬

মৃধা জুয়েল বলেছেন: বাংলাদেশে সবই সম্ভব।

২| ১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৩:১২

দুইজীবন বলেছেন: রাজাকার নিয়ে সবাইকে ব্যস্ত রাখাতো এজন্যই। সবাই ব্যস্ত থাকবে রাজাকার নিয়ে আর অন্যদিক দিয়ে সকল অপকর্ম চালিয়ে যাবে।

১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৩:১৯

মৃধা জুয়েল বলেছেন: কবার পারি না।

৩| ১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৩:১৪

সাদা রং- বলেছেন: কিযে হচ্ছে দেশে, চিন্তাই করা যায় না।

১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৩:২০

মৃধা জুয়েল বলেছেন: নতুন কিছু হচ্ছে।

৪| ১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৩:১৫

মোঃ_হাসান_আরিফ বলেছেন: কিযে হচ্ছে দেশে, চিন্তাই করা যায় না।
বাংলাদেশে সবই সম্ভব।

১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৩:২০

মৃধা জুয়েল বলেছেন: সবই হচ্ছে এ দেশটায়।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.