![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি ছিলাম কুমার নদীর তীরে, সে পনের ষোল বছর আগে। ফুড়িং ধরা বিকেল, উঁচু উঁচু রেনট্রির ছায়া কাঁঠাল পাতার আড়ালে গোল পূর্ণিমার রূপার ডিম, উঁই ঢিবি, বেত বনের গুইশাপ, শেয়ালের কথপোকথোন, হাত কাটলে জঙ্গলের হৃদপিন্ডে লুকানো ঔষধি বৃরে সবুজ রক্ত, পাখি, সুতানলি সাপ, শশ্শু মন্ডিত দাদা, বিকেল, সুপার বিস্কুট, হসপিটাল, উঁচু টাওয়ার, বন্যা, স্রোত - আর কে যেনো ভেসে গিয়েছিলো। তার লাশ আর ফেরেনি। তার মাংশ, চুল, হলুদ মগজ, চোখ, ফুসফুস, আঙ্গুল আর বিস্ময় মাখা শৈশব মন বরফের মত কুমারের জলে মিশে গিয়েছিলো। গলে যাওয়া সেই জল-মানব আজ হয়ত নাফ নদী পার হয়ে, মোহনার সাদা আর নীল জল পার হয়ে, সেন্ট মার্টিন পার হয়ে, বহু বহু স্রোতের জাল টপকে দূর এক গভীর সমুদ্রে আমারই সমান বয়স নিয়ে সামুদ্রিক মাছের দেহের কোষ- কণিকায় চড়ে পার হচ্ছে নীল স্বচ্ছতা। ও আজ এখনও অস্তিত্বশীল। এই ভাবনাই আমাকে ভালো রাখে। হয়তো কোন সমুদ্র শিকারি সেই মাছ ধরে শুকাচ্ছে বালু আর সূর্য মধ্যবর্তী এই ব্রহ্মান্ডের যে কোন দেশ-কাল-স্থানে। আমিই হয়তো আমার সেই শৈশব বন্ধুকে কিনে আনবো আমার এই নিওলিথিক্যাল শহরে, শুটকি গন্ধের ডাইরিং টেবিলে। মৃত বন্ধু তুই আজ এই দেহেই থাক; থাকি আমি আর তুই আমার, আমাদের শরীরে।
আজ আমার নিবাস নবগঙ্গার তীর, এখন থাকি কৌশল-নগরে এখানে, একা একা, পশ্মিমের বাথরুমে রোজ স্নান করি আর রোজ একটা করে স্মৃতি ভুলে যাই। যেনো আরব্য রজনীর সেই রানী যে প্রতি রাত শেষে ভোরের লাল আলোয় উন্মুক্ত করে এক একজন পুরুষের ঘাড়ের আড়ালে লুকানো অন্ধকার। আমার স্মৃতিকে এক অসুস্থতা হ্যামিলনের বাঁশিওয়ালার মত কোন গোপনীয়তায় যে নিয়ে চলে যায়। এই ভুলতে থাকা স্মৃতির রাজ্যে যে নাবিক এলো তার সোলেমানি কবিতা নিয়ে তিনি ইমরান মাঝি, হস্তে তার দুধভাই-এর বাহুবল। আমি আবার হাঁটতে থাকি নবগঙ্গা থেকে কুমার নদীর দিকে আমার অবশিষ্ট স্মৃতি অংশে।
মাঝি মূলত তার দেখা এক আঞ্চলিক শৈশব বিশ্বাসকেই নির্মাণ করেছেন তার দুধভাই এ। কোন রকম বিনির্মাণের কারসাজিতে তিনি নেই। ফলে হয় কি আমাদের অধিকাংশের হরানো ভূগোলটাকে যখন মারমার কাটকাট দুধভাই এর পৃষ্টায় পৃষ্টায় পেয়ে যাই তখন এক স্মৃতির বিষন্নতা ছেয়ে ফেলে আমাদের। স্মৃতি হারানো রোগের ঔষধ তার এই বহিখানি। সোডিয়ামের ঝার লন্ঠনে সাজানো এই শহরে আমার দেখা হয় সেই হারানো জলে ডোবা বন্ধুর সাথে। আমার এই রোগের নাম হয়তো ‘অর্ধনাগরিকিশ্বরতা’। রাক্ষসের ঘন্টা বাজানো শহরে আমরাতো সব ভুলতে ভুলতে মাত্র বিবেকী মানুষের মত বেঁচে আছি কয়েক লক্ষ অবদমন, মুখ আর মুখোশ নিয়ে। এই রোগ থেকে মুক্তির জন্য দরকার ‘স্মৃতির ঘোর’ নামক এক সাইকোথেরাপি। মাঝি হয়তো কিছুটা হলেও সফল এই স্মৃতি জাগাতে। কেননা তার আছে সাদামাটা চোখ, যা ইচ্ছে তাই দেখার প্রবনতা, আছে এই ব-দ্বীপের আশি পার্সেন্ট লোক যে ভাবে জীবন দেখে এবং বোঝে সেই কলাকৌশল। সে মাত্র বর্ণণাকারী, নবী নয়, নবীর সাহাবী - দক্ষিনের মানুষের জীবনাচরণই মুখ্য তার কাব্যে। বিশেষ কোন দৃষ্টিকোন না থাকাটাই তার কাব্যে জরুরী। এবং তিনি চেয়েছেন হয়তো তাই। হয়তোবা এটাই মাঝির নব পন্থা।
"একটা রাইস মিলের মালিক হওয়ার ইচ্ছে নিয়ে বড় হয় কৃষকের ছেলে। বাড়িতে / মেহমান এলে ঝাই জাল নিয়ে বেরিয়ে পড়ে দুপুর বেলায়। জগ নিয়ে/
ছোট ভাই তার পিছু পিছু যায়। আগে ভাগে চাড়া দিতে হয় খালের মোড়ে মোড়ে।/
যেখানে খালের পাড়... লম্বা টিনের ঘর... সামনে ধান শুকানো ইট অথবা মাটির/
উঠোন... পাশেই সিদ্ধ করার চুলা আর তরাফ...বিরাট তুসের ঘর... আর মস্ত/
চাকাওয়ালা একটি ইঞ্জিন থাকলে সেই স্থানকে বলা হয় রাইস মিল।"
(কল )
তার কবিতায় যেটা চোখে পরার মত তা হলো তার এক বিশেষ টেকনিক তা হলো তিনি শুধু বর্ণণা করে যান। বহু কথা বলেন হয়ত একটা বিশেষ অঞ্চলের মানুষ নিয়ে, তবে সে কথায় কোন সার বস্তু নেই। যেন কবি এখানে নিরব আর কথা বলছে একদল মাটিবর্তী দক্ষিনাংশের মানুষ আর তাদের ভূগোল। কবি মূলত ভূ-গোলের বোবা পর্যটক, সে শুনছে আর লিখে ফেলছে সব জীবন-গাথঁ। তার কবিতা অন্তর্জাতিক সন্ত্রাসী, কেননা সে কবিতা সংঘের কানুন মানে না, বিচ্ছিন্নতাবাদী, গেরিলা ভঙ্গিমায় সে তার স্বাধীনতা বজায় রাখতে চায়। কবিতার গভীর বিষণ্ণ চিত্রকল্পের উড়ন্ত চিলের দিকে সে ঢিল ছুড়ে দিলো, হয়তোবা তা গ্রেনেড। এটাই মাঝির সাহস কবিতা সন্ত্রাসে। নাকি সে আত্নঘাতী- নিজেকে নিজিই হারিয়ে দিবে এ অর্থহীন খেলার ভিতর। পথিক হাঁটলেই কি আর পথ হয়! চলতে চলতে পথচিহ্ন হয়ে ধূলা উড়লেই তবে না পথ। সে পথে বর্ষায় কাঁদা জমে, অন্ধকার নত্রের আলোয় মলিন জেগে থাকে অজগরের পিঠের মত। মাঝি তার পথে প্রথম হাটলেন। হয়তো সে এক পথচিহ্ন এঁকে যাবেন। আশা রাখি। অথবা এই পরিচিত পথ আর লোকালয়ের বাইরে বহুদূর কোন বাদাবনের ভিতর শুয়ে থাকবে আড়ালে ব্যর্থ মাতাল গবেষকের মত। এ ভাবনায় মাঝির কিছু এসে যায় না। বিকল্প-কবিতা-বিজ্ঞানের খোঁজই হয়তো তার এই মাত্রহীন পরিশ্রমী যাত্রা। এই খোঁজাটাই কবি জীবন। কবিতার দার্শনিক চোখ সে লোহিত তপ্ত লিখন ভঙ্গিমার ব্যক্তি প্রকাশ দ্বারা ফুটো করে দিয়েছে। মঝি যে জীবনের সাথে তার কাব্য ভুবন হাঁটার তা এক অভ্যস্থ উচ্চারণ ছাড়া আর কিছু নয়। এখানে আনন্দ বেদনা উচ্ছ্বাস ব্যথা কষ্ট কাম কামনায় কোন পোপনীয়তার মালিকনা-বোধ নেই। কোন বিষাদ আর বিষণœতার খোঁজ আমি তার দুধভাই রাজ্যে পেলাম না। হ্যাঁ, ঠিকইতো এই লোকরাজ্যে কোন বিষাদ নেই। সবাই বেশ দুধে ভাতে আছে।
"আমি জানি ইতোমধ্যে আমাকে কিছুটা পঁচিয়ে দিয়েছে জ্ঞান। পঁচে গন্ধ বের হবার আগেই শিড়দাঁড় সোজা করে দাঁড়িয়েছি আর সারিয়ে নিচ্ছি আমার ক্ষত।"
( দেহ )
আর কবিতাকে যারা চিত্রকল্পের বাগানের শুভ্র বর্ণের বরফের ফুল ভাবে, যারা কবিতার রক্তে পরিমিত দর্শনের সুগার চান তাদের কাছে মাঝির কবিতা বড় আলগোছা ঠেকবে। কেননা মাঝিকে বরাবার বর্ণণা আক্রান্ত, কোথওবা আদি রসাত্নক, সহজ, কারুকার্যহীন বলে ঠেকতে পারে। এটাই তার পদ্ধতি। তিনি এ পদ্ধতির জনম-জনক হতে যাচ্ছেন বোধ করি। জনপদের মানুষ, যারা এই শিল্প নামক দুগন্ধ আর খেস্তিখিউর খেকে বহুদূরে, তারা যে ভাষায় ভাবে, যে ভাষায় ছেলে মেয়ে মানুষ করে, দুঃখ পায়, হাসে কিংবা কাদে, অনর্থক একটা গর্ব নিয়ে বাঁচে, লোক ঠকায়, সব শেষে বলা যায় যারা ঠিক ওভার-ম্যান না তাদের নিয়েই ইমরান মাঝির কারবার। হযতো বা পুঁজি বেশ কম। মাঝি এই শরীর চুলকানো দার্শনিক লোক জীবনের বিরুদ্ধে না দাঁড়িয়ে একটু একটু ঐ জীবনকে কেমন যেনো প্রশ্রয় দেয়। তার কবিতায় কোথাও যেনো মাঝির ব্যাটা অনার্স পড়া ইমরান মাঝিকে পাওয়া যায় না। তিনি বহুদূরে বসে ঐ ভূগোলের অতি পরিচিত শ্লোক আওড়ান। এটাই মাঝির নিজস্ব চরিত্র। তথাকথিত কাব্য শক্তিকে অস্বীকার করার মতা তিনি দেখিয়েছেন। এটাই কি তবে তার সন্মুখী ঝোঁক? ফলে কবিতা বলতে আমার যে নৈব্যক্তিব জ্ঞান তার সাথে মাঝির কবিতা এক দ্বন্দ্বে লিপ্ত হয়। এই কি তবে কবিতার আরেক নব-আবিস্কৃত ভাষা। নাকি এ আমার মাত্র মায়-মরিচিকা বোধ।
"নির্জন সন্ধ্যায় কাঁঠাল ডালে আমি দোয়েল গান গাই। মগ্ন শ্রোতা ছিলো বিষণ্ন বধূ/ খেজুর গাছের ঘাটে। বাঁশের সাজিতে চাল নিলে পর কখনও খাই দেয়। ফেলে/ রাখা চাল খেয়ে গান... আমার রসিক হবার ইচ্ছে ছিলো।
( সন্ধ্যার দোয়েল )
দুধভাই এর যদি কিছু উজ্জ্বলতা থেকে থাকে তবে তা এর সরলতা আর বর্ণণা ভঙ্গিমা। মাঝির সাহসীকতা মৃত প্রায় উত্তরাধুনিককে অস্বীকার করা, তত্ত্বের বারান্দায় থুথু ফেলা। কবিতার দাবার বোর্ডের নব নব কুটিল চালের পাশে মাঝি মাত্র একটা নীল সহজ মার্বেল ছড়িয়ে দিলো। তার গুটি মাত্র গড়াতে জানে। আর কোন আশা যেনো তার নেই। এটাই কি সব!
আমার শৈশব ঘোর কেটে গেলে ভাবনা আমার পুনরায় মগজের ভেতর এসে বসে। তখন মনে হয় গভীর কোন আশাহীন তার এই হতাশ জীবনবোধ, প্রতি-কবিতা প্রবন ঝোঁক, ত্রিভুজের তিন কোনায় বসানো বদ্বীপ, আশি পার্সেন্ট আমজনতার জীবনবীক্ষা, আর আত্নকথন; আমার এই পরিচিত নিওলিথিক্যাল শহরের সোডিয়ামের ঝার লন্ঠনের নিচে ম্লান হতে থাকে। বইটি সেলফে তোলা থাক, আমি এর জীবনীশক্তি দেখতে চাই; হোক আজ অথবা বহু বছর পর আবার।
যা হোক আমার মৃত বন্ধু এখনো আমার সাথেই এই দেহের ভেতর আছে। ধন্যবাদ মাঝির ব্যাটাকে। এটাই বা কম কি!
২| ০১ লা নভেম্বর, ২০০৭ দুপুর ২:২০
আরিফুল হোসেন তুহিন বলেছেন: অসাধারণ
৫
৩| ০১ লা নভেম্বর, ২০০৭ বিকাল ৩:৪৩
মৃদুল মাহবুব বলেছেন: ধন্যবাদ সৈয়দ দেলগীর ও আরিফুল হোসেন তুহিন । যোগাযোগ হোক আমি তেমনই আশা করি।
৪| ০২ রা নভেম্বর, ২০০৭ দুপুর ২:৩৬
আপন মাহমুদ বলেছেন: ওই মিয়া সবতো একলা একলা লেইখা ফালাইতেছেন -৫৫৫
৫| ০২ রা নভেম্বর, ২০০৭ সন্ধ্যা ৬:০৩
শাহানা বলেছেন: হমম, আপনি ভাল লিখেন।
৬| ০২ রা নভেম্বর, ২০০৭ রাত ১০:২৯
মৃদুল মাহবুব বলেছেন: আপন মাহমুদ লেখতে আর পারলাম কই?
ধন্যবাদ শাহানা।
৭| ০৯ ই নভেম্বর, ২০০৭ রাত ১১:২৯
নির্বাসিত বলেছেন: ভারী চমত্তকার আপনার লেখা। পড়ে আনন্দ পেয়েছি।
৮| ১০ ই নভেম্বর, ২০০৭ রাত ১:২৩
মৃদুল মাহবুব বলেছেন: ধন্যবাদ নির্বাসিত।
৯| ২০ শে নভেম্বর, ২০০৭ রাত ১০:৫৪
মুয়ীয মাহফুজ বলেছেন: সমালচনার জায়গাটা পেলাম না।অতি উচ্ছাস আর ফ্লাশব্যাক ত আপনিই করলেন।যাহক আপনার লেখা খারাপ না।
১০| ২১ শে নভেম্বর, ২০০৭ রাত ২:০৪
মৃদুল মাহবুব বলেছেন: মুয়ীয মাহফুজ, আপনাকে ধন্যবাদ লেখাটি পড়ার জন্য।। কোন কিছু সম্ভন্ধে অতি উচ্ছ্বাস প্রকাশ করার মত পাঠক ব্যক্তিত্ব আমার নেই।। সে কথা বললে বেশ ভুল বলা হবে আমার সম্ভন্ধে।। দয়া করে আবার একটু পড়ুন লেখাটি।। কারণ আমার ভাষাকে আমার খুব কুটিল, বিশ্বাস ঘাতক বলে মনে হয়।। এটা আমার ব্যর্থতা মেনে নিয়েই ২য় পাঠের অনুরোধ করছি।।
আর সমালোচনার যে কথা বললেন তা ঠিক।। কারণ সমালোচনা জিনিসটা আমার চরিত্রের সাথে যায় না।। কবিতার আদৌ কোন সমালোচনার দরকার আছে নাকি তা আমি মাঝে মাঝে ভাবি।। আমি চেয়েছি মাত্র ইমরান মাঝির প্রবণতা উন্মোচন করতে।। তার লক্ষণ গুলো খুঁজে পেতে চেয়েছি।। কবিতার আলোচনা সমালোচনাকে তৃতীয় জ্ঞান হিসাবে দেখি যা সর্বদা নির্থক আমার কাছে।। এর নাম রেখেছি আমি 'ব্যক্তিগত-পুস্তক-অনুভব'।। এটা তাই,এর বেশী কিছু নয়।।
১১| ২১ শে নভেম্বর, ২০০৭ সকাল ১০:৪৪
মুয়ীয মাহফুজ বলেছেন: আপনার লেখাটা ২য় বার পড়লাম,আমার আবার মনে হল আপনার একান্ত উপস্থিতি এত বেশি যে মাঝে মাঝে ভুলে যাই যে এটি কোন গ্রন্থের পাঠানূভুতি,অতিশয়োক্তি মনে হয়।কিন্তু সমালচনা ৩য় শ্রেনীরই হবে এটা ভুল।কবিতাকে এত বুদ্ধিবৃত্তিক উর্ধে রাখা উপাসনার মত একই বিষয়,কেউ আমার কবিতাকে ধর্ষন করুক যদি সে নপুঙশক না হয়।তবে আপনার লক্ষে আপনি সফল বলেই মনে হয়।আপনাকেও একটা অনুরোধ,মান্জাসূতা নামক পতৃকায় মাঝির দুধভাই এর উপর আমার একটা লেখা সম্প্রতি প্রকাশ হয়েছে,পড়বেন প্লীজ।
১২| ২১ শে নভেম্বর, ২০০৭ রাত ৮:০০
মৃদুল মাহবুব বলেছেন: ধন্যবাদ মাহফুজ। তবে আমি দুক্ষিঃত দ্বিতীয় বার আপনাকে কষ্ট করানোর জন্য। আপনার লেখাটা দেখেছি সম্ভবত। 'লোক' বসে পুরোটা পড়া হয়নি। তবে সংগ্রহ করে এবার পড়বো। লেখাটা ব্লগে দিয়ে দেন না!ভালো হয়। সবাই মিলে পড়লাম।
ভালো থাকবেন।
১৩| ১২ ই মার্চ, ২০০৯ রাত ১১:১৯
শিমুল সালাহ্উদ্দিন বলেছেন: প্রিয় মৃদুল মাহবুব
একটা ভালো লেখা উপহার দেবার জন্য আপনার প্রতি কৃতজ্ঞতা। শুভকামনা। ভালো থাকবেন।
আমি বোধয় আপনার লেখার ভক্ত হয়ে যাচ্ছি! একদিন জাহাঙ্গীরনগরে আসেন, আড্ডা দেয়া যাবে। দাওয়াত রইল।
১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৯ সকাল ১১:২৪
মৃদুল মাহবুব বলেছেন: ধন্যবাদ।
১৪| ১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৯ বিকাল ৫:৫৬
সালাউদ্দীন খালেদ বলেছেন: কোনটা মাঝি বলেছেন কোনটা আপনি বলেছেন মাঝে মাঝে বুঝতে সমস্যা হছিল ।
তবে, আপনার লেখাই ধার আছে।
১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৯ সকাল ১১:২৪
মৃদুল মাহবুব বলেছেন: ধন্যবাদ।
১৫| ১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৯ ভোর ৪:০৪
রাজীব আশরাফ বলেছেন: valo legeche.keep going !
১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৯ সকাল ১১:২১
মৃদুল মাহবুব বলেছেন: ধন্যবাদ।
©somewhere in net ltd.
১|
০১ লা নভেম্বর, ২০০৭ দুপুর ১:৩৮
সৈয়দ দেলগীর বলেছেন: মৃদুল...
অসম্ভব ভালো লাগলো লেখাটা। আপনার পূর্বতন সবগুলা পোষ্ট পড়ার ইচ্ছা এই মূহুর্তে সময়াভাবে দমণ করলাম। তবে শীঘ্র পড়বো। সুযোগ হলে যোগাযোগের ইচ্ছা রইলো।
ভালো একটা লেখা উপহার দেওয়ার জন্য ধন্যবাদ।