![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
প্রকাশিত গ্রন্থঃ অসুখগুলো প্রাপ্তবয়স্ক, শাদা পরচুল অন্ধকার, মৌনমুখর বেলায়, শাহবাগের সাথে সংহতি
কিছু কিছু সময় থাকে যখন প্রতিক্রিয়া নিজে থেকেই চলে আসে, তেমনি একটি সময় এখন। ফেসবুকে আমার বিগত দিন কটার স্টাটাস দিয়েই এই পোস্ট-
ডেট লাইন:
৫/২/২০১৩ দুপুর ২.৪০ টা
ঠিক এই কারণেই বাচ্চু রাজাকারের ফাঁসির রায়ের পরে আমি অতি উৎফুল্ল হইনি। শেষটা কি হয় দেখার ইচ্ছা আছে। তবে খুব বেশি আশাবাদী হবার মত কিছু আছে বলে মনে হচ্ছে না। — at কাদের মোল্লার রায় বিষয়ে.
ডেট লাইন:
৬/২/২০১৩ সময় রাত ২.১৭ টা
বছর দশেক আগে বলা হত, এখন আরেকটা মুক্তিযুদ্ধ হলে আজকের তরুণরা কি করবে, যুদ্ধে নামবে? উত্তর দিতে পারিনি এ প্রশ্নের উত্তর জানা ছিল না বলে। বছর পাঁচেক আগে যখন প্রশ্ন করা হত এই ডিজুস কালচারের তরুণদের দিয়ে কি হবে, তখন ও উত্তর দিতে পারিনি। এমনকি এক বছর আগেও যদি প্রশ্ন করা হত এই ফেসবুক আসক্ত তরুণদের দিয়ে কি হবে, তারা তো কথা বলেই সার, দেশের কোন কাজে লাগছে- তখন উত্তরটা জানলেও, মনে বিশ্বাস করলেও বলতে পারিনি চিৎকার করে; এই তরুণরা অমিত সম্ভাবনার, মুক্তিযুদ্ধের চেতনা এই তারুণ্যের গভীরে প্রোথিত।
আজ আমার বীর বন্ধুরা সন্দেহবাদীদের চপেটাঘাত করে দেখিয়ে দিল তারা পারে। তারা কবি মেহেরুন্নেসার আত্মার সন্তান, যার পুরো পরিবারকে হত্যা করেও নিজেদের পশুত্বের পরিচয়কে আরো ভালভাবে তুলে ধরতে খন্ডিত মস্তক সিলিং ফ্যানে ঝুলিয়ে উল্লাস করেছিল একাত্তরে এই কাদের মোল্লার দল। শিশু, বৃদ্ধ সহ ৩৪৪ জন মৃত মানুষ আজ আদালতের কাছে একটি সংখ্যা মাত্র; মিথের মত আর কাদের মোল্লা নামের কসাইটি পেল অযুত পাপের খণ্ডিত বিচার। এর বিরুদ্ধে সবার আগে নেমেছে আমার প্রিয় বন্ধুরা। অনলাইনে লেখালেখি করি বলে আজ আমার গর্বে বুকটা ফুলে গেছে দশহাত। ইতিহাসের নানা পরিবর্তনের সাক্ষী শাহবাগ চত্বর আর তার নতুন ফোয়ারা আরেকটি ইতিহাসের সাক্ষী হচ্ছে এখন। ঐতিহাসিক এ মুহূর্তে আজ রাত ও কাল দিনে আসুন আমরা সবাই নেমে আসি রাজপথে শুরু করি অধিকারের লড়াই। কণ্ঠে তুলি দৃপ্ত স্লোগান-
আমার বাংলায় কোন পাপিষ্ঠের কোন রাজাকারের
হবে না ঠাই, পাবে না তারা আসন।
ডেট লাইন
৬/২/২০১৩ সময় রাত ১০.৩৮ টা
গতকাল ও আজ ইতিহাস রচিত হল শাহবাগে। ক্রমে ক্রমে তা ছড়িয়ে পড়েছে সারাদেশে। সিলেটে, রাজশাহী, চট্টগ্রামে সারা দেশে। বিশ্ববিদ্যালয়ের দলীয় চেতনার বাইরের ছাত্র সমাজ ছিল এই আন্দোলনের মূলে। আজ দুপুরের পর থেকে শাহবাগ এলাকায় ছিলাম আমি। মানুষ আর মানুষ। অগণিত। স্রোতের মত মানুষের দল আসছে, এসে মিলছে শাহবাগে। আমার বুয়েটের বন্ধুরা, যাদের এসবে কখনো দেখা যেত না তারা এসেছে, এসেছে শিশুরা তাদের মা বাবার কোলে চড়ে। এসেছে তরুণ এসেছে যুবক, যুবতী। এসেছেন কবি, লেখক, গায়ক, শিক্ষক, বুদ্ধিজীবী, সাংবাদিক। সবচেয়ে বড় বিষয় এই আহ্বান এই নবজাগরণের সূচনা অনলাইন এ্যাক্টিভিস্ট ও ব্লগারদের। গান হচ্ছে, ছবি আঁকা হচ্ছে, ছোট বাচ্চা বুকে 'রাজাকারের ফাঁসি চাই' স্লোগান লেখা পোস্টার গলায় বেঁধে ছবি তুলছে, একাত্বতা প্রদর্শনে কেউ বাকি রাখেনি। গত কাল ফাঁসির রায় হবার পরে যতটা ক্ষোভ মনের মাঝে ছিল আজ তার চেয়ে দ্বিগুণ আনন্দ আমার মনে। কেননা, নতুন প্রজন্ম আজ প্রমাণ করেছে তারা নেটে, ফেসবুকে, ব্লগে শুধু সময় নষ্ট করে না তারা প্রয়োজনে পথে নামতে জানে। রোজ পত্রিকা খুলতে জামায়েত শিবিরের তাণ্ডব দেখি আমরা, কিন্তু মুক্তিযুদ্ধের সপক্ষের সচেতন তরুণদের কাছে প্রত্যাশিত কর্মক্রিয়া দেখি না আমরা। কিন্তু আজ বন্ধুরা সবাই দেখিয়ে দিয়েছে- আমরাও পারি।
এই বাঙালী, এই রাজনীতি, ইতিহাস, তার জন্মের কোষ্ঠী সচেতন বাঙালীর দেখা মিলতে আমাদের হয়ত অনেক দিন অপেক্ষা করতে হয়েছে, তবে এও সত্য-আজ জন্ম নেয়া এই সচেতনতার বীজ সহজে মিলিয়ে যাবার নয়। সবাই যোগদান করুন প্রহসনের রায় প্রত্যাখ্যানের এই আন্দোলনে, আমরা কাঁদতে আসিনি ফাঁসির দাবি নিয়ে এসেছি। জয় বাংলা, কাদের মোল্লারা নিপাত যাক। বাংলাদেশ চিরজীবী হোক।
ডেটলাইন
৬/২/২০১২ সময় রাত ১১.২২ টা
কবিতা গুলো কেমন সত্য হয়ে আসে। ফিরে ফিরে আসে যখন প্রতিবাদের আগুন। আজকের যুদ্ধ, পরাজিত শক্তির বিরুদ্ধে যুদ্ধ, হায়েনার সাথে যুদ্ধ। সিংহেরা সামনে এসে লড়ে, তাদের দেখা যায়; হায়েনারা পালিয়ে থাকে অন্ধকারে। এই যুদ্ধ আমাদের অস্তিত্ব রক্ষার যুদ্ধ। কলমযুদ্ধে সবাই জয়ের জন্যে যোগদান করুন।
একাত্তরে
অস্ত্র ছিল হৃদয়, তাই সে ছিল বল্লমসম লক্ষ্যভেদী।
আজও সেই আমি নির্ভয়ে নেমেছি অন্যায় দমনে, সত্য উদ্ধারে ।
হয়ত এ যুদ্ধ বিশাল দীর্ঘস্থায়ী, ক্ষয়ক্ষতি সীমাহীন;
তবু চলবে আমার যুদ্ধ। কারণ এ যুদ্ধের জয়েই
লেখা হবে বাঙালির সমৃদ্ধির ইতিহাস। যেমন একাত্তরে
লেখা হয়েছে আমাদের আত্মপরিচয়ের কথা। এবার
আমাদের জিততেই হবে, হেরে গেলে আমরা বিনষ্ট হব;
হারাবে আমাদের জাতিসত্তা। তাই এ যুদ্ধ
আমাদের অস্তিত্ব রক্ষার যুদ্ধ। — at কাদের মোল্লা ও আর সব রাজাকারদের ফাঁসি চাই.
স্টাটাস গুলো থেকেই বোঝা যাচ্ছে আমার হতাশা, আমার গ্লানি দূর করেছে আজ ও কালকের সমবেত তরুণেরা। সবাইকে আহ্বান করছি এই নিরন্তর যুদ্ধে অংশগ্রহণে। বিপ্লব আসুক বিক্ষোভের পথ ধরে।
ডেটলাইন
৭/২/২০১৩ সময় সন্ধ্যা ২.১০ টা
শাহবাগ এখন তারূণ্যের ঠিকানা। আজ দুপুর একটার ছবি। শাহবাগ এখনো ছাত্র, শিক্ষক, জনতার দখলে। আন্দোলন দীর্ঘজীবী হোক, বিক্ষোভ পরিণত হোক বিপ্লবে।
ডেটলাইন
৭/২/২০১৩ সময় সন্ধ্যা ৭.৪০ টা
অনেককেই দেখা গেছে আমাদের শাহবাগের 'প্রজন্ম চত্বর'কে তাহরীর স্কোয়ারের সাথে তুলনা করতে। কিন্তু যদি আমরা মিশরের বিগত পঞ্চাশ বছরের ইতিহাস আর পূর্ব পাকিস্তান ও বাংলাদেশের পঞ্চাশ বছরের ইতিহাসের দিকে তাকাই তাহলে দেখি তাহরীর স্কোয়ারের চাইতে অনেক অনেক বেশি সমৃদ্ধ আমাদের শাহবাগের ইতিহাস। তাই সকলের প্রতি অনুরোধ তাহরীরের সাথে শাহবাগের তুলনার কিছু নেই। বরং তাহরীর আমাদের এই চত্বরের ইতিহাস থেকে শিক্ষা নিতে পারে। বিগত পঞ্চাশ বছর ধরে দেশের সকল আন্দোলনের কেন্দ্র ছিল এই চত্বর। জয় প্রজন্ম চত্বর, জয় শাহবাগ, জয় বাংলা। আন্দোলন দূর্বার হোক, বিক্ষোভ পরিণত হোক বিপ্লবে। আগামীকাল কাদের মোল্লার যুদ্ধাপরাধ সংক্রান্ত বিচারের প্রহসন মূলক রায় বিরোধী মহাসমাবেশ অনুষ্ঠিত হবে শাহবাগে। সবাইকে জানিয়ে দিন সংবাদটি।
— at আমার প্রতিবাদের আগুন, আমি জ্বালবোই.
ডেটলাইন
৯/২/২০১৩ সময় সন্ধ্যা ১২.৪০ টা
আমি আজ গর্বিত, আমি আজ আনন্দিত। বাংলাদেশের ইতিহাসে কোন রাজনৈতিক প্লাটফর্মের ঘোষণার বাইরে সাধারণ সচেতন জনতার আহ্বানে শাহবাগে আজ অনুষ্ঠিত এক বিশাল মহাসমাবেশ। এই সমাবেশ অনেক গুলো প্রথম এর জন্ম দিয়েছে। লোকে লোকারণ্য এই সমাবেশে কে আসেনি ? ছাত্র, শিক্ষক, শিশু, বৃদ্ধ, মা, বোনেরা, শিল্পী, কবি, লেখক, বুদ্ধিজীবী সমাজের নানা শ্রেণী পেশার মানুষ। এই দাবি এই আন্দোলনকে চলমান রাখার দৃপ্ত শপথ নিয়ে শেষ হয়েছে সমাবেশ।
সমাবেশ শেষ হলেও চেতনায় ছড়িয়ে যাওয়া এ উত্তাপ চলবেই কেননা এ চেতনা তারুণ্যের, এ চেতনা সজীবতার। এ চেতনার মৃত্যু নেই। মৃত্যু আছে ওই সব জারজদের, যারা এদেশে বাস করেও এদেশকে অন্যের কাছে বিক্রি করে দিতে চায়।
আন্দোলনের জোয়ার ক্রমশ বাড়ছে, আমরা এতে ভীষণ আশাবাদী। তবে আমাদের খেয়াল রাখতে হবে ছাগু গ্রুপ তথা জামাত শিবির ও এদের দোসররাও সংঘটিত হচ্ছে। এদের অপ-তৎপরতা ইতিমধ্যেই শুরু হয়ে গেছে। আমাদের সবার অনলাইনে ছড়িয়ে পড়া গুজব সম্পর্কে সচেতন হতে হবে। নারীরা সেখানে লাঞ্ছিত হচ্ছেন, ধর্মকে আঘাত করে শাহবাগ থেকে বক্তব্য দেয়া হচ্ছে -এমন গুজব ছড়ানো হচ্ছে নেটে ও নেটের বাইরে। যদিও বাস্তবে নারীদের লাঞ্চিত হবার মত কোন ঘটনা ঘটেনি বরং অনেক ক্ষেত্রেই দেখা গেছে আন্দোলন কারীরা মা বোনদের পথ করে দিয়েছেন আসা যাওয়ার জন্য। এই গুজব থেকে সবাইকে সচেতন থাকার অনুরোধ জানাই। আমাদের এই সুশৃংখল সমাবেশ ও দাবি, এই আন্দোলন কোন ধর্ম, কোন বর্ণ, কোন গোষ্ঠীর বিরুদ্ধে নয়, বরং রাজাকার, আলবদর, আল শামস দের ও তাদের দোসরদের বিরুদ্ধে। সবাই সচেতন থাকুন অফ ও অনলাইনে। জয় আমাদের হবেই। বিক্ষোভ প্রোথিত হোক অন্তরে, রূপান্তরিত হোক বিপ্লবে। জয় বাংলা।
০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১২:৩০
রেজওয়ান তানিম বলেছেন: আপনার মতামতের সাথে কিছু অংশে সহমত। এই রায়ের মধ্যে আর্ন্তজাতিক চাপ এবং নির্বাচনী রাজনীতি একটি বিষয়, তবে এটা আওয়ামী লীগের নির্বাচনী স্বার্থে ব্যবহৃত হবে কিনা বোঝা যাচ্ছে না এখনো
তবে শিবিরের জুনিয়র সিনিয়র বুঝি না, যে কজন যুদ্ধাপরাধী ওদের আছে সবার বিচার হওয়া উচিত। কঠোর বিচার
২| ০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১২:২০
আমিনুর রহমান বলেছেন: সবাইকে আহ্বান করছি এই নিরন্তর যুদ্ধে অংশগ্রহণে। বিপ্লব আসুক বিক্ষোভের পথ ধরে।
০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১২:৩০
রেজওয়ান তানিম বলেছেন: ধন্যবাদ আমিনুর। ভাল থাকবেন
৩| ০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১২:৪৯
মুহম্মদ কামরুল হাসান বলেছেন: আজ নানা কারণে যাওয়া হয়নি তবে আগামীকাল মিস নেই।
০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১২:৫৩
রেজওয়ান তানিম বলেছেন: সময় সুযোগ মত সকলকেই অংশগ্রহনের অনুরোধ জানাই। আমরাই পারি এই আন্দোলনকে সফল করতে।
৪| ০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১:১০
স্বপনবাজ বলেছেন: আমিনুর রহমান বলেছেন: সবাইকে আহ্বান করছি এই নিরন্তর যুদ্ধে অংশগ্রহণে। বিপ্লব আসুক বিক্ষোভের পথ ধরে।
০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১:২৭
রেজওয়ান তানিম বলেছেন: সবাই যোগ দিয়ে বিপ্লবকে সফল করুন
Click This Link
৫| ০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ ভোর ৪:১১
স্মিথ হাসান বলেছেন: বিচারপতি তোমার বিচার করবে তারা, আজ জেগেছে এই জনতা
০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৫৫
রেজওয়ান তানিম বলেছেন: জনতার সংগ্রাম চলবেই
জনতার সংগ্রাম চলবেই চলবে, জনতার সংগ্রাম চলবে
৬| ০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ ভোর ৪:১৩
স্মিথ হাসান বলেছেন: View this link
০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৫৬
রেজওয়ান তানিম বলেছেন: লিঙ্ক ওপেন হয় না
৭| ০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১১:২৭
নেক্সাস বলেছেন: আজ বিকালে আবার আসছি। কাল গিয়েছিলাম। আপনাকে পাইনি
০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৫৭
রেজওয়ান তানিম বলেছেন: না পাওয়া তেমন কোন সমস্যা নয়।
হাজারো মানুষের মাঝে আমি আপনি আমরা সবাই ছিলাম
৮| ০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১২:৩৮
এম এইচ রানা বলেছেন: চাই সুন্দর বাংলাদেশ , কিন্তু কিভাবে হবে
১৯৭২ এর জামেলা তখন শেষ না করে এখন অরাজকতা হচ্ছে
এখনকার জামেলা আবার আমাদের পরবর্তি প্রযন্ম তখন অরাজকতা দেখবে
০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১২:০৬
রেজওয়ান তানিম বলেছেন: আজকের এই গণজাগরণ সব ঝামেলা দূর করার পূর্বশর্ত হয়ে দেখা দেবে একদিন এই আশাই করি।
৯| ০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৫:১৭
অন্তরন্তর বলেছেন:
সকল আন্দোলনকারী এবং এই আন্দোলনের সমর্থনকারীদের
আমার সংগ্রামী সালাম।
কোন কথা নাই, রাজাকারের ফাঁসি চাই।
০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১২:০৬
রেজওয়ান তানিম বলেছেন: একাত্তরের রাজাকার
এই মুহূর্তে বাংলা ছাড়!
১০| ০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ২:১৮
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: একটাই দাবি, রাজাকারের ফাঁসি, ফাঁসিরে ফাঁসি, রাজাকারের ফাঁসি। ফাঁসি ফাঁসি, ফাঁসি চাই। পক্ষ নিলে, রক্ষা নাই, লড়াই লড়াই, লড়াই চাই, লড়াই করে বাঁচতে চাই। দিয়েছি তো রক্ত, আরো দেব রক্ত, রক্তের বন্যায়, ভেসে যাবে অন্যায়। জ্বালো রে জ্বালো, আগুন জ্বালো। কোন গোপন আঁতাত হলে, যাবো জেলে জনে জনে, জেলের তালা ভাংগবো, রাজাকার মারব। জয় বাংলা
১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১২:১৪
রেজওয়ান তানিম বলেছেন: ফাঁসি ফাঁসি ফাঁসি চাই
রাজাকারের ফাঁসি চাই
১১| ১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৫:৫৬
যাযাবর৮১ বলেছেন:
কলঙ্ক মুক্তি চাই (গীতি কবিতা)
বসন্ত আজ যে আবার এসেছে
আগুন ঝরা উত্তাল বানে
ধূসর জীবনের পাতায় পাতায়
রক্ত রাগে দ্রোহের গানে।
জাগরণ জেগেছে নব প্রজন্ম
প্রদৃপ্ত প্রজন্ম চত্বর
আবার জনতা খুঁজে পেয়েছে পথ
চাইছি আবার একাত্তর।
হৃদয়ে বসন্ত জ্বলছে আগুন
গণদাবি আজকে একটাই
জাগে বাংলাদেশ দৃপ্ত স্লোগানে
কলঙ্ক মুক্তি চাই।
১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:২৭
রেজওয়ান তানিম বলেছেন: চমৎকার লিখেছেন।
বেশ লাগল
১২| ০৫ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ১২:১২
আরজু পনি বলেছেন:
তানিমকে তো মনে হয় চান্দে দেখলাম! হহ্ হাছাই
০৫ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ৮:১৯
রেজওয়ান তানিম বলেছেন: হা হা সে আর বলতে
অসাধারন এক সফর দিয়ে অবশেষে আজ দুপুরে ল্যান্ড করেছি
সাঈদী কেন চাদে গেছিল, বুঝতে পারছি এখন
বুড়ি আসলে চুইট আছে
©somewhere in net ltd.
১|
০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১২:১৪
বিপুল কুমার বিশ্বাস বলেছেন: জামাত শিবিরের জুনিয়র নেতা
বানরের গলায় মুক্তার মালা পড়ানো উচিত বলে মনে করি না ......
একজন ব্লগার বলেছেন
আজকের রায় যে আগেই সাজানো ছিল তা সবাই বুঝতে পারসি। কিন্তু এর মধ্যে রাজনিতি টা কি ছিল? ব্যাপারটা এরকম হতে পারে, সৌদি আরব সহ আরব দেশ গুলার চাপে এবং মহা বেঈমান যুক্তরাষ্ট্রের চাপে একটা আদামাদা রায় দেয়া হয়েছে যা আগেই ঠিক ছিল। তাদের পক্ষ থেকেই বলা ছিল যাদের তারা পছন্দ করে তাদের যাবজ্জীবন দিতে আর যাদের পছন্দ করেনা তাদের ফাসি (বাচ্চু রাজাকার) । জামাতের বর্তমান নেতাদের সাথে লীগের আঁতাত তাদের সাথে নির্বাচন করা । এক্ষেত্রে বি এন পি কে কোনো সুযোগ না দেয়া । এখন বি এন পি পরেছে মাইনকার চিপায়, তারা হয়ত দেরিতে বুঝতে পারছে লীগ আর জামাত সম্পর্ক আর সে জন্যেই তারা বার বার বলছিল তারা ট্রাইবুন্যাল এর বিপক্ষে নয়। যখন জামাত নির্বাচন করবে তখন হাসিনা আপা বলবেন "জামাতে যুদ্ধাপরাধিরা এখন আর নাই তাই জামাত এখন পরিশুদ্ধ " লিখে রাখেন এমনটাই হবে।
আমার ছোট মাথায় এটাই আসলো, আপনাদের ও কি এমনটাই মনে হয়?
এভাবে জামাত শিবিরের জুনিয়র নেতাদের সুযোগ দেওয়ার কোন মানে হয় না । এটা একটি ভুল সিদ্ধান্ত বলে মনে করি ।
তাই আমি শুধু শিরোনাম বদলে দিলাম .
বানরের গলায় মুক্তার মালা পড়ানো উচিত বলে মনে করি না ......
ভাই লেখাটা আমার ব্রাউজার থেকে পাবলিশ করতে পারছি না । আপনারা পাবলিশ করে সাহায্য করেন । দেশের স্বার্থে ।