![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
প্রকাশিত গ্রন্থঃ অসুখগুলো প্রাপ্তবয়স্ক, শাদা পরচুল অন্ধকার, মৌনমুখর বেলায়, শাহবাগের সাথে সংহতি
বেলা এগারোটা। তিনি এখন বাড়িতে, বসার ঘরে চলছে অস্থির পায়চারি।
সোফায় গা এলিয়ে দিয়ে বসেছেন, ঠোঁটে জ্বলছে সিগারেট।
লাল সাদা স্ট্রাইপ টিশার্টটা ঘামে ভেজা, কপালেও দুশ্চিন্তার মেঘ। একটু আগে বড় এক যন্ত্রণা থেকে বাচা গেছে। মুরাদ মামা ছিলেন বলে রক্ষা, সাক্ষাত দেবতা তিনি, যমের হাত থেকে টেনে বের করে এনেছেন। অত বড় বাড়িটা হুড়মুড় করে ভেঙে পরলে তার নীচে আটকা পরা, সেখান থেকে আবার অক্ষত বের হয়ে আসা, এতো চাট্টিখানি কথা নয়। তার উপর উন্মত্ত গেয়ো জানোয়ারগুলোর চোখে যেভাবে আগুন খেলছিল, ওদের হাতে পরলে অক্কা পাওয়া ছিল নিশ্চিত। দিন সাতেক ধরেই বোঝা যাচ্ছিল অমনটা ঘটবে, কিন্তু আজই যে ঘটবে কে জানত?
উশখুশ পায়চারির ফাঁকে টিভিটা ছাড়লেন। পাশের ঘরে বউটা ব্যাগ গোছাচ্ছে, এত দেরি করে কেন ? কিছুক্ষণের মধ্যেই তাকে পালাতে হবে। কোথায় যাবেন এখনো ঠিক করেন নি। আগে ঢাকা ছাড়তে হবে, এটাই হলো বিষয়। এত দেরি করছিস কেনো? খেঁকিয়ে উঠে বলে উঠলেন তিনি, জানিস না পুলিশ খুঁজছে। তাড়াতাড়ি কর, তাড়াতাড়ি কর।
ঘণ্টা দুই আগের কথা। সোহেল সাহেব তখন খুব ব্যস্ত।
কাজ সেরে মাত্রই নিজের নামে করা দশতলা ভবনের বেজমেন্ট অফিসে ঢুকলেন। একটু আগে মেলা হ্যাপা গেছে। তিন চার হাজার শ্রমিক কর্মকর্তাকে বুঝিয়ে শুনিয়ে অফিসে ঢোকানোর কাজটা নিজে দাড়িয়ে করতে হয়েছে। গার্মেন্টসের মালিকগুলোও কেমন বলদ, বোঝে না বন্ধ রাখলে নিজেদেরই ক্ষতি। ওদিকে ব্যাঙ্কের বদমাশগুলো অফিস বন্ধ করে আঙ্গুল চুষছে; কী আশ্চর্য! এত সুন্দর শক্ত পোক্ত একটা বিল্ডিং নাকি ধ্বসে পড়বে, বললেই হল ?
সামনের খাটটাতে গা এলিয়ে দিলেন, একটু তন্দ্রামত এলো। ঘড়িতে বেলা বারোটা। দুপুর একটার দিকে শ্রমিকদের নিয়ে লাঞ্চ আওয়ারে মিছিল শুরু করতে হবে। কত বড় সাহস শালাদের হরতাল করে। সব কটাকে বুঝিয়ে দিতে হবে হরতালের মজা। সেলিমকে বলে রাখা আছে ওর লোকদের রেডি রাখতে। হকি স্টিক, গজারি, চাপাতি কিংবা বন্দুক কোন কিছুরই কমতি রাখা চলবে না...
কাঁধে হঠাত হাতের স্পর্শ, চমকে উঠে সোহেলের চিৎকার, কে কে? কি ব্যাপার, ভয় পাচ্ছ কেন, সাবধানী স্বরে বললেন তার স্ত্রী। গোছানো ব্যাগটা দেখেই টেনে নিয়ে তিনি বলে উঠলেন, কেউ এসে যদি জিজ্ঞেস করে রানা ভাই কই, বলবি জানি না।
তিনি দরজার কাছে গেলেন, দরজা খুলে বেড়িয়ে যাবার সময় স্ত্রীর প্রশ্ন, তুমি কই যাও ? উত্তর না দিয়ে শুকনো মুখে পালাবার পথ খুঁজছেন। মাথার উপরে তার কত মানুষের লাশের বোঝা, সেটা উপলব্ধির ক্ষমতা তার ছিলনা। সম্ভবত সোহেল রানাদের থাকে না, কোনদিন ছিলো না, আগামীতেও থাকবে না।
৩০ শে জুন, ২০১৩ রাত ১:০২
রেজওয়ান তানিম বলেছেন: কি উপলব্ধি করলা ফিরিস্তি দাও
২| ৩০ শে জুন, ২০১৩ রাত ১:০৬
স্বপ্নবাজ অভি বলেছেন: উপলব্ধির ক্ষমতা তার ছিলনা। সম্ভবত সোহেল রানাদের থাকে না, কোনদিন ছিলো না, আগামীতেও থাকবে না।
৩০ শে জুন, ২০১৩ রাত ১:০৭
রেজওয়ান তানিম বলেছেন: এর চেয়ে বেশি কি বা বলার আছে ?
৩| ৩০ শে জুন, ২০১৩ রাত ১:২০
টুম্পা মনি বলেছেন: ভালো লাগল!
৩০ শে জুন, ২০১৩ রাত ১:২১
রেজওয়ান তানিম বলেছেন: জেনে সুখী হলাম
৪| ৩০ শে জুন, ২০১৩ রাত ১:৩৩
খেয়া ঘাট বলেছেন: একেবারে তাজা গল্প।
৩০ শে জুন, ২০১৩ রাত ১:৫৪
রেজওয়ান তানিম বলেছেন: ঠিক তাই
ধন্যবাদ আপনাকে
৫| ৩০ শে জুন, ২০১৩ রাত ১:৫৯
বোকামন বলেছেন:
অনেক ক্ষমতাই আছে, শুধু নেই উপলব্ধির করার ক্ষমতা ....
৩০ শে জুন, ২০১৩ রাত ২:১৭
রেজওয়ান তানিম বলেছেন: সেটাই
৬| ৩০ শে জুন, ২০১৩ রাত ২:৫১
হাসান মাহবুব বলেছেন: এসবই একসময় 'গল্প' হয়ে যায়। রানা আবার কেডা? মানুষ দুইদিন পর জিগাইব। মনে পড়ব আরো কয়েকশ লাশের ফেরত বাবদ।
৩০ শে জুন, ২০১৩ রাত ২:৫৫
রেজওয়ান তানিম বলেছেন: সেটাই হাসান ভাই
১২০০ মানুষের মৃত্যু হয়ে যাবে শুধু সংখ্যা মাত্র !!
৭| ৩০ শে জুন, ২০১৩ সকাল ১০:৪০
ইরফান আহমেদ বর্ষণ বলেছেন: চমৎকার লিখেছেন
৩০ শে জুন, ২০১৩ দুপুর ১২:২৬
রেজওয়ান তানিম বলেছেন: ধন্যবাদ
৮| ৩০ শে জুন, ২০১৩ দুপুর ১২:৩২
মাহমুদ০০৭ বলেছেন: সোহেল রানাদের থাকে না, কোনদিন ছিলো না, আগামীতেও থাকবে না।
সেটাই ।
ভাল লাগল গল্প ।
৩০ শে জুন, ২০১৩ দুপুর ১:২০
রেজওয়ান তানিম বলেছেন: জেনে সুখী হলাম প্রিয়
৯| ৩০ শে জুন, ২০১৩ দুপুর ১:২৫
নেক্সাস বলেছেন: জীবনের ঘটনাগুলো এক সময় গল্প হয়ে যায়... আবার কখনো গল্প গুলো জীবনের বাস্তবতা হয়ে যায়.....
সুন্দর লিখছেন।
৩০ শে জুন, ২০১৩ দুপুর ১:৫১
রেজওয়ান তানিম বলেছেন: ধন্যবাদ ব্রো
১০| ৩০ শে জুন, ২০১৩ বিকাল ৩:৫৮
সমুদ্র কন্যা বলেছেন: সোহেল রানাদের উপলব্ধির ক্ষমতা থাকে না। যতদিন পর্যন্ত মাথার উপরের লাশের বোঝা গল্প হয়ে যাবে ততদিন এই উপলব্ধি কারোই হবে না। লাশ হয়ে থাকবে শুধুই একটি সংখ্যা।
৩০ শে জুন, ২০১৩ বিকাল ৪:২২
রেজওয়ান তানিম বলেছেন: সেটাই হচ্ছে, তাজরিনে, রানা প্লাজায়
সামনের বছর আর কোথাও হবে...
এভাবেই কি চলতে থাকবে... ?
১১| ৩০ শে জুন, ২০১৩ রাত ৮:৩১
সায়েম মুন বলেছেন: সেই সোহেল রানার কথা সবাই ভুলে গেছে। এখন নতুন বিষয় পাচ্ছে না। পেলে সেটাতে মনোনিবেশ করবে।
৩০ শে জুন, ২০১৩ রাত ৮:৪২
রেজওয়ান তানিম বলেছেন: এর মধ্যেই গেছে অনেকটা
এভাবেই চলবে হয়ত
১২| ৩০ শে জুন, ২০১৩ রাত ৯:২৫
মুনসী১৬১২ বলেছেন: সংখ্যাই হয়ে যায়
৩০ শে জুন, ২০১৩ রাত ৯:৫০
রেজওয়ান তানিম বলেছেন:
১৩| ৩০ শে জুন, ২০১৩ রাত ১০:১৭
সোহাগ সকাল বলেছেন: আমরা আসলেই পোড়া কপাল নিয়ে জন্মাই। তাহলে কেন আমাদের ওপর দিয়েই এত এত ঝর বয়ে যায় খালি। সরকারি কুকুরদের কামরে কামরে আমরা ক্ষতবিক্ষত!
০১ লা জুলাই, ২০১৩ রাত ১১:৫০
রেজওয়ান তানিম বলেছেন: সেটাই ভাই
আমাদের কিছু করার নেই
শুধু দেখা ছাড়া
১৪| ০১ লা জুলাই, ২০১৩ রাত ১:৫৯
মাক্স বলেছেন: সুন্দর লিখেছেন!
০১ লা জুলাই, ২০১৩ রাত ১১:৫০
রেজওয়ান তানিম বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই
১৫| ০১ লা জুলাই, ২০১৩ রাত ৩:০১
স্নিগ্ধ শোভন বলেছেন:
+++++
০১ লা জুলাই, ২০১৩ রাত ১১:৫০
রেজওয়ান তানিম বলেছেন:
১৬| ০১ লা জুলাই, ২০১৩ রাত ৩:০১
স্নিগ্ধ শোভন বলেছেন:
+++++
১১ ই আগস্ট, ২০১৩ রাত ৯:০১
রেজওয়ান তানিম বলেছেন:
১৭| ০১ লা জুলাই, ২০১৩ সকাল ১১:৫০
রহস্যময়ী কন্যা বলেছেন: খুব সুন্দর গল্প গুরু
++++++++++++++
০২ রা জুলাই, ২০১৩ রাত ১২:০৯
রেজওয়ান তানিম বলেছেন: ধন্যবাদ প্রিয়
১৮| ০১ লা জুলাই, ২০১৩ সকাল ১১:৫৩
রহস্যময়ী কন্যা বলেছেন: বিশেষ করে "মাথার উপরে তার কত মানুষের লাশের বোঝা, সেটা উপলব্ধির ক্ষমতা তার ছিলনা। সম্ভবত সোহেল রানাদের থাকে না, কোনদিন ছিলো না, আগামীতেও থাকবে না।" এই কথাটা বেশি ভালো লেগেছে।
০২ রা জুলাই, ২০১৩ রাত ১২:১৬
রেজওয়ান তানিম বলেছেন: জেনে সুখী হলাম
সাভার বিষয়ক দু চারটা লাইন (কবিতা বলা যাবে না) লিখেছিলাম
এখানে একটা দেই
টেবিলে মাংসের স্তূপ, প্লেটে সালাদ
সাথে স্যান্ডুইচ; ডায়েট কন্ট্রোল
জরুরী দরকার। চোখ রাঙায় ব্লাড প্রেশার!
মাঝখানে অন্ধকারের বিষ...
কী নিদারুণ ব্যবধান
পাতে মাংস তুলবে বলে
শাহিনা, ঝর্ণারা টেবিল মালিকদের
স্যান্ডুইচের দোমড়ানো মাংসের কিমা!
দারুণ স্বাদ...
হতেই হবে, এ যে কচি নরমাংসের।
১৯| ০৩ রা জুলাই, ২০১৩ রাত ২:৫৮
দি ফ্লাইং ডাচম্যান বলেছেন:
০৩ রা জুলাই, ২০১৩ বিকাল ৩:৩৩
রেজওয়ান তানিম বলেছেন:
২০| ০৩ রা জুলাই, ২০১৩ রাত ৯:২৯
মামুন রশিদ বলেছেন: নির্মম গল্প । চমৎকার লিখেছেন ।
০৩ রা জুলাই, ২০১৩ রাত ৯:৪১
রেজওয়ান তানিম বলেছেন: জেনে সুখী হলাম
২১| ০৩ রা জুলাই, ২০১৩ রাত ১১:৫৯
রহস্যময়ী কন্যা বলেছেন: হুম গুরু এটই তো বাস্তবতা
০৪ ঠা জুলাই, ২০১৩ রাত ১২:২৯
রেজওয়ান তানিম বলেছেন: হুমম
২২| ০৬ ই জুলাই, ২০১৩ রাত ১২:৪৪
প্রত্যাবর্তন@ বলেছেন: গল্পটা অনুভুত হল । +++
০৬ ই জুলাই, ২০১৩ রাত ১:০১
রেজওয়ান তানিম বলেছেন: জেনে সুখী হলাম
২৩| ০৬ ই জুলাই, ২০১৩ ভোর ৬:২৫
ফারিয়া বলেছেন: অণুগল্পটি হয়ত সত্য, কিন্তু এর থেকে নিস্তার আছে? সোহেল রানারা কি বদলাবেনা?
০৭ ই জুলাই, ২০১৩ রাত ১২:৫৩
রেজওয়ান তানিম বলেছেন: বদলাত, যদি আমরা বদলাতাম
এই রানাদের আমরাই তৈরী করি, আমরাই রানা বানাই
২৪| ১৬ ই জুলাই, ২০১৩ রাত ৩:৫৩
সাগর রহমান বলেছেন: দুঃখটা কি জানেন তানিম ভাই? আবারো এমন ঘটনা ঘটবে, আবারো কবি সাহিত্যিকরা গল্প ছড়া অনুগল্প কবিতা লিখবে, কিন্তু রাষ্ট্র যন্ত্র এদেরকে পেলে পুষে রাখবে পরবর্তী ঘটনা ঘটানোর জন্য।
হায় বাংলাদেশ! কেমন নিয়তি নিয়ে, জন্ম তোমার একাত্তরে... ( প্রমিথিউসের একটা গান)
ভাল লেগেছে অনুগল্প। ভাল থাকবেন।
১৬ ই জুলাই, ২০১৩ বিকাল ৩:১৮
রেজওয়ান তানিম বলেছেন: জানি বলেই তো মন খারাপ
লিখে আর কি হয় বলেন ?
মাঝে মাঝে মনে হয় সব ভেঙে ফেলে আবারো শুরু করা দরকার
লুপ্ত হোক
এই সব অন্ধকার...
২৫| ১৭ ই জুলাই, ২০১৩ রাত ৩:৪১
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: বোকামন বলেছেন:
অনেক ক্ষমতাই আছে, শুধু নেই উপলব্ধির করার ক্ষমতা ....পোস্টে ++
১৭ ই জুলাই, ২০১৩ দুপুর ১:৩৯
রেজওয়ান তানিম বলেছেন: ধন্যবাদ
২৬| ১৮ ই জুলাই, ২০১৩ রাত ১:৪৩
আরিফ রুবেল বলেছেন: রানা প্লাজা এখন কেবল কয়েকটা সংখ্যা, কিছু পরিসংখ্যান। বাঙালীর আহা উহু করার উপাদান। মিডিয়া এখন আর রানা প্লাজায় অতটা আগ্রহ খুঁজে পায় না। আমাদের দেশপ্রেমিক জনতাও দায়িত্ব শেষ ভেবে ঘরে ফিরে গেছে। অথচ রানা প্লাজায় হতাহত হওয়া শ্রমিকদের স্বজনেরা এখনও দ্বারে দ্বারে ঘুর ফিরছেন ক্ষতিপূরনের আশায়, বিচারের আশায়।
যত দিন না এই শ্রমিকরা নিজের হিস্যা নিজে কড়ায় গণ্ডায় আদায় করতে শিখবে ততদিন তারা মার খেতে থাকবে। একই কথা প্রযোজ্য বাংলাদেশের আপামত জনতার ক্ষেত্রেও।
১৮ ই জুলাই, ২০১৩ রাত ৩:১৭
রেজওয়ান তানিম বলেছেন: আপনি ঠিকই বলেছেন। রানা প্লাজা এখন শুধুই পরিসংখ্যান।
কদিনের মাঝেই সবাই ভুলে যাবে। তাই এই গল্প লিখে রাখা।
যদি এটা দেখে কারো মনে পড়ে এখানে জমেছিল লাশের পাহাড়।
আরো কিছু লাইন লিখেছিলাম
সৈকতে, সূর্যস্নানে...
হাঁটু অবধি ফেনা তোলা জল...
চোরাবালি অকস্মাৎ,
একটু একটু করে দেবে যাওয়া
গলা ডোবে, মুখে ঘাই দেয় নোনা জল
হঠাৎ ওরা আসে
ওরা আসে ঝাঁকে ঝাঁকে
হাত না বাড়িয়ে জানতে চায়,
কিম্ভুত দায়িত্বজ্ঞানে
ডুবে যাবার অনুভূতি কী ?
২৭| ১৮ ই জুলাই, ২০১৩ সকাল ৯:৪৫
আরিফ রুবেল বলেছেন: সাহিত্যিকদের কাজই ওটা, গল্প, কবিতা উপন্যাসে সময় আর অনুভূতিকে ধরে রাখা। মানুষের ভেতরের সত্ত্বাটাকে যা সে হারিয়ে ফেলে বড় হতে হতে, যে খোলশের আস্তরের নিচে চাপা পড়ে সেই খোলশ থেকে আত্মাটাকে মুক্ত করার গুরু দায়িত্ব পালন করেন সাহিত্যিক। ইতিহাস আপনা থেকে উঠে আসে সাহিত্যিকের কলমে (এখন কিবোর্ডে)।
ভালো থাকুন
১৮ ই জুলাই, ২০১৩ দুপুর ১২:০৪
রেজওয়ান তানিম বলেছেন: ভাল বলেছেন।
শুভকামনা রইল
আশা করছি নিয়মিত দেখা হবে
২৮| ০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ১০:৫২
সাজিদ উল হক আবির বলেছেন: আমরা অন্ধকারের সন্তান কেন ভাই ?
০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ১১:১৮
রেজওয়ান তানিম বলেছেন: এই লাইনটা আমার খুব প্রিয়।
আমার নিজের লেখা একটি কবিতা এই ব্লগে এবং বইয়েও বেশ পাঠক প্রিয় হয়েছিল, চাইলে পড়ে দেখতে পারেন
কবিতাটির নাম অন্ধকারের পরের গান, লিঙ্ক এই -
Click This Link
©somewhere in net ltd.
১|
৩০ শে জুন, ২০১৩ রাত ১:০০
অর্ণব আর্ক বলেছেন: যাইহোক আমার উপলদ্ধিটা অনেক অনেক ভালো হলো বড় ভাই।