নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

সাংবাদকিı তুরস্ক, মধ্যপ্রাচ্য, বাংলাদেশ, রোহিংগা বিষয়ে লেখালেখি করিı

সুমাইয়া সরোয়ার

সব কিছু দেখে থমকে যাই... পরে চিত্কার করে উঠলে ওরা আমার মুখ বন্ধ করে দেয়...

সুমাইয়া সরোয়ার › বিস্তারিত পোস্টঃ

পাকিস্তান-তুরস্ক সম্পর্কের যত রসায়ন

০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ১০:১৯


পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী ইমরান খান দুদিনের সরকারি সফরে গত বৃহস্পতিবার তুরস্কের রাজধানী আঙ্কারায় এসেছেন। তার সফরের প্রধান উদ্দেশ্য ছিল তুর্কি বিনিয়োগকারীদের আশ্বাস দেয়া আর নিজের দেশে তুরস্ক থেকে আরও বেশি বিনিয়োগের ব্যবস্থা করা।

ইমরান খান অর্থনৈতিক সমস্যায় জর্জরিত পাকিস্তানের যখন হাল ধরেন তখন তিনি তার দেশেকে তুরস্কের মতো অর্থনৈতিক সংস্কারের মধ্য দিয়ে এগিয়ে নেয়ার সংকল্প করেন।

তার এই সফর পাকিস্তান-তুরস্কের সম্পর্কে নতুন মাত্রা যোগ করবে। সারা বিশ্বে তুরস্কের বন্ধু রাষ্ট্রের মধ্যে যে দুটি দেশের নাম প্রথমে চলে আসে তার একটি হলো পাকিস্তান।

পাকিস্তানের সঙ্গে তুরস্কের সম্পর্কের ইতিহাস দুই দেশের জন্মের অনেক পূর্বে পর্যন্ত বিস্তৃত।

ব্রিটিশ ভারত ও অটোমান তুরস্ক


আধুনিক তুরস্ক ও পাকিস্তানের মধ্যে কূটনৈতিক সম্পর্ক স্থাপিত হয় ১৯৪৭ সালে, ব্রিটিশ ভারত ভেঙে পাকিস্তান অধিরাজ্য ও ভারত অধিরাজ্য নামে দুটি সার্বভৌম রাষ্ট্র জন্ম নেওয়ার কিছুদিন পরেই।

ভারত পাকিস্তান বিভক্তির পর যে দেশগুলো খুব দ্রুত পাকিস্তানকে স্বীকৃতি দেয় তুরস্ক তাদের মধ্যে অন্যতম। পাকিস্তানের জাতিসংঘ সদস্য পদ পাওয়ার ক্ষেত্রে তুরস্কের ভূমিকা অপরিসীম।

ভারত বিভাজনের কয়েক মাস পর, ১৯৪৮ সালে পাকিস্তান ব্রিটিশ মুদ্রা ব্যবহারের পরিবর্তে "রুপি " নামে নিজস্ব মুদ্রা চালু করে এবং তখন তুরস্ক এই নতুন রুপি মুদ্রণ করে দেয়।

পাকিস্তান ও তুরস্কের মধ্যকার আধুনিক সম্পর্কের ইতিহাস ১৯৪৭ সাল থেকে শুরু হলেও এ দুই দেশের মানুষের মধ্যে ঘনিষ্ট সম্পর্কের গোড়াপত্তন হয় ১৯ শতকের শেষের দিকে।

১৮৫৩ সালের অক্টোবর মাসে তুরস্ক নিয়ন্ত্রিত দারদানেলিস প্রণালী দিয়ে যুদ্ধজাহাজ চলাচলের অধিকার প্রতিষ্ঠা এবং তুরস্কের খ্রিস্টানদের রক্ষার অজুহাতে অটোমান সাম্রাজ্যের বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা করে রাশিয়া।

ক্রিমিয়ার যুদ্ধ নাম পরিচিত এই যুদ্ধে রাশিয়ার বিরুদ্ধে তুরস্ক তথা উসমানীয় বা অটোমান সাম্রাজ্যের মিত্রশক্তি হিসেবে ব্রিটেন, ফ্রান্স এবং সারডিনিয়া যোগ দেয় । ১৮৫৬ সালের বসন্তকাল পর্যন্ত চলা এই যুদ্ধে ভারতীয় উপমহাদেশের মুসলমানরা তখনকার তুরস্ক তথা উসমানি সাম্রাজ্যকে আর্থিক সাহায্য ও রাজনৈতিক সমর্থন দিয়েছিল।

প্রথম বিশ্বযুদ্ধের পর ১৯১৯ সালের মাঝামাঝি সময়ে শুরু হওয়া তুরস্কের স্বাধীনতা যুদ্ধেও ভারতীয় মুসলমানরা উসমানি খলিফাকে তথা তুরস্ককে জোরালোভাবে সমর্থন করে। ব্রিটিশ সরকারকে চাপে রাখতে ভারতীয় উপমহাদেশব্যাপী শুরু হয় খিলাফত আন্দোলন (১৯১৯-১৯২৪)।

এছাড়াও তুরস্কের স্বাধীনতা যুদ্ধে আর্থিক সাহায্য হিসেবে ভারতীয় উপমহাদেশের মুসলিম নারীদের স্বর্ণালংকার প্রেরণের ঘটনা দুই মুসলিম জাতির ঐতিহাসিক সম্পর্কের ক্ষেত্রে বিশেষ উল্লেখযোগ্য।

তখনকার এই সহযোগিতা বা সমর্থন ভারতীয় উপমহাদেশের তথা বর্তমান বাংলাদেশ, ভারত এবং পাকিস্তানের মুসলমানদের সামষ্টিক প্রচেষ্টা হলেও বিষয়টিকে পাকিস্তান-তুরস্কের ঐতিহাসিক সম্পর্কের মূল ভিত্তি বলে ধরে নেয়া হয়।

বিংশ শতাব্দীতে দুই দেশের সম্পর্কে রাজনৈতিক-অর্থনৈতিক গণ্ডির বাইরেও পারস্পরিক আন্তর্জাতিক স্বার্থসংশ্লিষ্ট বিষয়, সামরিক, নিরাপত্তা ও বাণিজ্যিক সহযোগিতাসহ আরও অনেক দ্বিপাক্ষিক এবং বহুপাক্ষিক বিষয় যুক্ত হয়েছে।

রাজনৈতিক ও কূটনৈতিক সম্পর্ক


তুরস্ক আন্তর্জাতিক পরিসরে যেমন ভারত-অধ্যুষিত কাশ্মীরের বিষয়ে পাকিস্তানকে নিরঙ্কুশ সমর্থন দেয় পাকিস্তান তেমনই তুর্কি সাইপ্রাসেও আঙ্কারার নীতিকে সমর্থন করে।

২০১৬ সালটি ছিল তুরস্কের সাম্প্রতিক ইতিহাসের সবচেয়ে ভয়ংকর বছর। একদিকে দফায় দফায় সন্ত্রাসী হামলা, অন্যদিকে প্রেসিডেন্ট এরদোগানের বিরুদ্ধে সশস্ত্র সামারিক অভ্যুত্থানের চেষ্টা। সব মিলিয়ে তুরস্ক পার করছিল এক ক্রান্তিকাল।

আর এই ক্রান্তিকালে এগিয়ে আসে পাকিস্তান। ইসলামাবাদ সরকার সন্ত্রাসের বিরুদ্ধে সংগ্রামে আঙ্কারার সহযোগিতায় পাকিস্তান সেনাপ্রধানকে প্রেরণ করে। সামারিক অভ্যুত্থানের বিরুদ্ধে তাৎক্ষণাৎ এরদোগান সরকারকে সমর্থন দেয়। সামারিক অভ্যুত্থানের পেছনের মূল হোতা গুলেন আন্দোলন বা তুরস্ক সকারের মতে ফেতুল্লাহ সন্ত্রাসী সংগঠনের বিরুদ্ধে আঙ্কারার পাশে দাঁড়ায় ইসলামাবাদ। তুরস্কের সঙ্গে একাত্মতা পোষণ করে পাকিস্তানও এই গোষ্ঠীকে সন্ত্রাসী সংগঠন হিসেবে তালিকাভুক্ত করে।

গত বছর ফেব্রুয়ারি মাসে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ও যুক্তরাজ্যের পক্ষ থেকে পাকিস্তানকে সন্ত্রাসী অর্থায়ন বন্ধে ব্যর্থ রাষ্ট্রের তালিকায় অন্তর্ভুক্তির উদ্যোগ নেয়া হয়। তুরস্ক, সৌদি আরব ও চীনকে সঙ্গে নিয়ে পাকিস্তানকে তালিকায় এই অন্তর্ভুক্তি থেকে রক্ষা করে।

তবে, ২০১৮ সালের জুন মাসে সৌদি আরব ও চীন তাদের সমর্থন তুলে নিলে পাকিস্তানকে বিশ্বব্যাপী অর্থপাচার নজরদারি প্রতিষ্ঠান ফিন্যান্সিয়াল অ্যাকশন টাস্ক ফোর্স বা এফএটিএফের ধূসর তালিকায় অন্তর্ভুক্ত করা হয়। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের এই পদক্ষেপের বিরুদ্ধে তখন একমাত্র তুরস্কই পাকিস্তানের পাশে দাঁড়ায়।

২০১৮ সালের আগস্টে যুক্তরাষ্টের অবরোধের মুখে তুরস্কের মুদ্রার অধপতন শুরু হলে পাকিস্তান দেশব্যাপী তুর্কি লিরা ক্রয় অভিযান শুরু করে। এই প্রচারাভিযানে আর্থিক সমর্থনের চেয়ে মানসিক এবং নৈতিক সমর্থন বেশি গুরুত্ব পায়।

ব্যবসা ও বিনিয়োগ

২০১৭ সালের এক রিপোর্ট অনুযায়ী,পাকিস্তানে তুরস্কের বিনিয়োগ সাত হাজার পাঁচ শত কোটি টাকা ছাড়িয়ে গেছে।

তুরস্ক পাকিস্তানে অনেক আধুনিক হাসপাতাল পরিচালনা করছে। লাহোরের সবচেয়ে বড় ট্যাক্সিক্যাব কোম্পানিগুলোর একটি তুরস্ক মালিকানাধীন। লাহোর শহরের ট্রাফিক সিস্টেম এবং ময়লা-আবর্জনা পরিচ্ছন্ন কোম্পানিও তুর্কির। এছাড়াও দেশটির টেক্সটাইল, রাস্তা নির্মাণ এবং ভবন নির্মাণে কাজ করছে অনেক তুর্কিশ কোম্পানি।

গত বছর তুরস্কের শীর্ষস্থানীয় কোম্পানি জোরলু এনার্জি হোল্ডিং পাঞ্জাবের বাহওয়ালপুর জেলার কায়দায়-আজ-আজম সৌর পার্কে ১০০ মেগাওয়াট সৌর প্রকল্প স্থাপন করে।

গত নভেম্বরে কোলা কোম্পানির তুর্কি শাখা আগামী ২-৩ বছরের মধ্যে পাকিস্তানে প্রায় ১৬ হাজার ৮০ কোটি টাকা বিনিয়োগ করার ঘোষণা দেয়।

সামরিক চুক্তি

গত বছর দুই দেশের মধ্যে স্বাক্ষরিত হয়েছে ইতিহাসের সর্ব বৃহৎ সামরিক সরঞ্জাম চুক্তি। এই চুক্তির আওতায় পাকিস্তান তুরস্কের নিজস্ব প্রযুক্তিতে তৈরি ৩০টি সামরিক অ্যাটাক (ATAK) হেলিকোপটার ক্রয় করে। এর মূল্যমান ধরা হয় দেড় বিলিয়ন ডলার বা এক হাজার ২৬০ কোটি টাকা।। অন্যদিকে তুরস্ক পাকিস্তানে নির্মিত কয়েক ডজন প্রশিক্ষণ বিমান নেয়ার চুক্তি করে। আঙ্কারা পাকিস্তান থেকে এমএফআই -১৭ সুপার মুশশাক বিমান কেনার পাশাপাশি পাকিস্তানের তিনটি সাবমেরিন আপগ্রেড এবং যৌথভাবে একটি ফ্লিট ট্যাংকার নির্মাণের চুক্তি করে।

গত বছর অক্টোবরে, পাকিস্তান নৌবাহিনীতে যোগ হয় ১৭ হাজার টন ধারণক্ষমতাসম্পন্ন এক অত্যাধুনিক জাহাজ। তুর্কির প্রতিরক্ষা কোম্পানি এসটিএমের সহযোগিতায় নির্মিত এই জাহাজটি এখনো পর্যন্ত পাকিস্তানে নির্মিত সর্ববৃহৎ সামরিক জাহাজ।

২০১৮ সালের জুলাই মাসে, পাকিস্তান নৌবাহিনীকে সরবরাহের জন্য চারটি করভেট রণতরি নির্মাণের একটি মাল্টিবিলিয়ন ডলারের টেন্ডার জিতে নেয় তুরস্কের প্রতিরক্ষা প্রতিষ্ঠান।

পাঁচ বিলিয়ন ডলার বা ৪১ হাজার ৯২৫ কোটি টাকা মূল্যমানের এই টেন্ডারটিকে তুরস্কের প্রতিরক্ষা শিল্প ইতিহাসে সবচেয়ে বড় রফতানি চুক্তি হিসেবে আখ্যায়িত করা হয়। চুক্তিমতে দুটি জাহাজ নির্মাণ করা হবে ইস্তানবুলে এবং বাকি দুটি করাচিতে।

ইমরান খান আঙ্কারায় তুরস্কের বিনিয়োগকারীদের সঙ্গে একটি বৈঠক করে তুর্কি বিনিয়োগকারীদের জন্য তার দেশে নতুন নতুন বিনোয়োগের সুযোগ সৃষ্টি করার আশ্বাস দেন। তুরস্কের প্রেসিডেন্ট এরদোগানও পাকিস্তানে আরও বেশি বিনিয়োগের জন্য তার দেশের ব্যাবসায়ী ও বিনিয়োগকারীদের আহ্বান জানান।

উভয় দেশই নিজেদের মধ্যে ব্যবসা, বাণিজ্য ও সামরিক সহযোগিতার পাশাপাশি শিক্ষা, স্বাস্থ্য ও পর্যটন খাতে বিনিয়োগ বাড়াতে বদ্ধপরিকর।

আঙ্কারা এবং ইসলামাবাদ শিগ্রই একটি মুক্ত বাণিজ্য চুক্তি করতে আগ্রহী। দুদেশের নাগরিকদের ভ্রমণব্যবস্থাকে আরও সহজকরণের লক্ষে ভিসামুক্ত ভ্রমণের বিষয়ে আলোচনা চলছে।

ইমরান খানের তুরস্ক সফর দুই দেশের মাঝে বিদ্যমান দ্বিপাক্ষিক এবং বহুজাতিক সম্পর্ককে আরও শক্তিশালী করবে।

*লেখক: সারওয়ার আলম, ডেপুটি চিফ রিপোর্টার-নিউজ পাবলিশার, আনাদলু এজেন্সি, তুরস্ক

মন্তব্য ৯ টি রেটিং +৩/-০

মন্তব্য (৯) মন্তব্য লিখুন

১| ০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ১১:০২

স্বপ্নের শঙ্খচিল বলেছেন: ধন্যবাদ,
আপনার বিস্তারিত বিবরন প্রদানের জন্য ।

০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৯ ভোর ৫:২৭

সুমাইয়া সরোয়ার বলেছেন: আপনাকেও মন্তব্য করার জন্য ধন্যবাদ

২| ০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ১২:১৭

উম্মু আবদুল্লাহ বলেছেন: আপাতত প্রিয় পোস্টে রইল। পরে সময় পেলে মন্তব্য করব।

০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৯ ভোর ৫:২৫

সুমাইয়া সরোয়ার বলেছেন: আপনার মন্তব্য পড়ার আশায় রইলাম।

৩| ০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৯ ভোর ৫:৩২

উম্মু আবদুল্লাহ বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে তথ্যমূলক একটি লেখা দেবার জন্যে। তুরষ্কে একসময় প্রতিদিনই ভয়ানক সব জংগী হামলা হত। আমরা কিছুটা ভয়ে থাকতাম এই ভেবে যে এখণই বুঝি জংগী দমনের ব্যর্থতার জন্যে ক্ষমতাসীন দলের পতন হচ্ছে। কিন্তু এরদোগান দক্ষ হাতে এইসব মোকাবেলা করেন। তার জন্যে সমস্ত সমালোচনাকে অগ্রাহ্য করে যা যা করা দরকার সবই করেছেন। বাংলাদেশের বিএনপির মত তাকে জংগীবাদের তকমা নিয়ে বিদায় নিতে হয় নি। ভিশনারী নেতৃত্ব দিয়ে সব বাধা মোকাবেলা করার দৃষ্টান্ত তুরষ্কে তিনি দেখিয়েছেন। অথচ এর আগে তানসুর ধর্ম নিরপেক্ষ সরকার ছিল সব দিক দিয়ে ব্যর্থ। এরদোগানও তো সাংবিধানিক ভাবে ধর্ম নিরপেক্ষ, কিন্তু মুসলিম দেশের প্রধান হবার বাস্তবতা তিনি মেনে নিয়ে সবার আস্থা অর্জন করছেন। যার ফলে তার দুর্বল দিকেগুলো ম্লান হয়ে আসছে। বিরোধীরা কিছুতেই সুবিধা করতে পারছে না।

৪| ০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৯ ভোর ৫:৩৭

উম্মু আবদুল্লাহ বলেছেন: শেষ মন্তব্য হল, ইমরানের উপরে থাকা একরাশ বিরক্তিও আমার ধীরে ধীরে কমে আসছে। অন্ততপক্ষে পাকিস্তানকে সুদৃঢ় ভিতের উপরে দাড় করানোর যোগ্যতা তার রয়েছে বলে প্রাথমিকভাবে প্রতীয়মান হয়েছে। পাকিস্তানের ভংগুর রাষ্ট্র ব্যবস্থায় ইমরান দক্ষতার পরিচয় দিতে পারবেন বলে মনে হচ্ছে।

৫| ০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৯ সকাল ৮:২৭

রাজীব নুর বলেছেন: আনর্জাতিক বিষয় গুলো আমি বুঝি না।

৬| ০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৯ সকাল ১০:১৭

বাংলার মেলা বলেছেন: বাংলাদেশেরও উচিত তুরস্কের বন্ধু রাষ্ট্রের তালিকায় নাম উঠানো।

০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৯ রাত ৮:২১

সুমাইয়া সরোয়ার বলেছেন: ভাল বলেছেন। তবে দেখা যাক নতুন সরকার কী করে।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.