নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

অদৃষ্টরে শুধালেম, চিরদিন পিছে, অমোঘ নিষ্ঠুর বলে কে মোরে ঠেলিছে?সে কহিল, ফিরে দেখো। দেখিলাম থামি, সম্মুখে ঠেলিছে মোরে পশ্চাতের আমি।

মুবিন খান

নিজের পরিচয় লেখার মত বিখ্যাত বা বিশেষ কেউ নই। অতি সাধারণের একজন আমি। লিখতে ভাল লাগে। কিন্তু লেখক হয়ে উঠতে পারি নি। তবে এই ব্লগে আসা সে চেষ্টাটা অব্যাহত রাখার উদ্দেশ্য নয়। মনে হল ভাবনাগুলো একটু সশব্দে ভাবি।

মুবিন খান › বিস্তারিত পোস্টঃ

বিজয় দিবস

১৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৯ রাত ৩:০৫


ছোটবেলায় আমাদের শেখানো হয়েছে, বিজয় দিবস হলো আনন্দ দিবস। আমরা মুক্তিযুদ্ধ দেখি নি। আমাদের জানানো হয়েছে, নয় নয়টা মাস যুদ্ধ করবার পরে আজকের দিনটাতে পাকিস্তান পরাজয় মেনে নিয়ে আত্মসমর্পণ করেছিল। কিন্তু ততদিনে তিরিশ লক্ষ মানুষের প্রাণ তারা নিয়ে নিয়েছে। দু লক্ষ নারীর সম্ভ্রম ওই পরাজিত পাকিস্তানিরা লুন্ঠন করেছে। আমরা পাকিস্তানিদের ঘৃণা করতে করতে বেড়ে উঠেছি।

পাকিস্তানিদের সঙ্গে সঙ্গে এক শ্রেণীর বাঙালিকেও আমরা ঘৃণা করতে শিখেছি। ওই তিরিশ লক্ষ আর দু লক্ষ সংখ্যাটি এরাই নির্মাণ করেছে। পাকিস্তানিরা জানত না, কারা পূর্ব পাকিস্তান নয়, স্বাধীন বাংলাদেশ চায়। প্রায় মরুভূমির পাকসেনারা ভাটির দেশের কিছুই চিনত না। জানত না, কোন্ নারীর পিতা, স্বামী বা সন্তান লাঠিসোটা নিয়ে স্বাধীন বাংলাদেশ আনতে যুদ্ধ করতে গেছে। যারা এই খবরগুলো পাকসেনাদের সরবরাহ করত, চিনিয়ে দেখিয়ে দিত, তাদের পরিচয় ‘রাজাকার।’ আরও ছিল আল শামস্। আল বদর।

রাজাকার বাহিনীর প্রতিষ্ঠাতা গোলাম আযম একবার পাকবাহিনীর কমান্ডারকে পরামর্শ দিয়েছিল, বাঙালিকে মারতে গুলি খরচ করার কি দরকার! গুলিরও তো দাম আছে। বেয়নেট দিয়ে মারলেই পয়সা বেঁচে যায়।

বাঙালির প্রাণ একটা গুলির দামের চেয়েও কম!

সুহৃদ আজিজুল পারভেজের একটা রিপোর্ট থেকে জানা গেল, প্রথম দিকে একজন রাজাকারের মাসিক বেতন ছিল ৯০ টাকা। ১ ডিসেম্বর থেকে সেটা বাড়িয়ে একজন রাজাকার সদস্যর বেতন মাসে ১২০ টাকা, রাজাকার প্লাটুন কমান্ডারের ১৮০ টাকা এবং রাজাকার কোম্পানি কমান্ডারের ৩০০ টাকা বেতন নির্ধারণ করা হয়।

১৯৭১ সালের ৯০ টাকার মান হিসেব করলে এখন কত টাকা হবে? ১০ হাজার? ২০ হাজার? কিংবা ৩০? ৫০? কত? এই টাকা বেতন পেতে নিজের অপরিচিত-পরিচিত-আত্মীয়-স্বজন-প্রতিবেশী কাউকেই পাকিস্তানিদের হাতে তুলে দিতে ওই লোকগুলোর এতটুকু বুক কাঁপে নি, হাত কাঁপে নি, মুখ কাঁপে নি! রোজ যদি একজনকেও ধরিয়ে দিত তাহলে একেকটি প্রাণের মূল্য তাদের কাছে ৩ টাকা! ভাবা যায়! অদ্ভুত না!

দেশ স্বাধীন হবার পর আরও একটা অদ্ভুত ব্যাপার ঘটল। যারা দেশকে স্বাধীন করতে যুদ্ধ করল, তারা রাষ্ট্রর কাছে উপেক্ষিত হতে লাগল। সত্য-মিথ্যা জানি না, আমরা শুনেছি, সেসময় অনেক মুক্তিযোদ্ধারা নাকি হাইজ্যাক পর্যন্ত করত। সুস্থধারার চলচ্চিত্রকে সমাজের প্রতিবিম্ব বলা হয়। সে হিসেব করলে ও সে সময়ে খান আতাউর রহমানের ‘আবার তোরা মানুষ হ’ চলচ্চিত্রে অবশ্য এর সত্যতা মেলে। অপরদিকে রাজাকাররা দালাল আইনে সাজা পাওয়ারা সাধারণ ক্ষমার সুযোগ নিয়ে বিভিন্নভাবে রাষ্ট্রর পৃষ্ঠপোষকতা জোগাড় করে ফেলতে লাগল। এই সাধারণ ক্ষমা তাই ভীষণভাবে সমালোচিত। অথচ যারা সমালোচনা করেন তারা খবরও রাখেন না যে, যেসব রাজাকার মানুষ হত্যা ও নারী ধর্ষণের মতো অপরাধ করেছে, তারা সাধারণ ক্ষমার আওতাভূক্ত নয়।

কিন্তু সাধারণ ক্ষমার বিষয়টি পরিষ্কার হওয়ার আগেই ক্ষমাদাতা সপরিবারে নিহত হলেন। তারপরের বাস্তবতাটি হলো, ১৯৭৩ সালের অক্টোবর পর্যন্ত দালাল আইনের আওতায় ২,৮৮৪টি মামলা হয়েছিল। এসব মামলায় সাজা দেওয়া হয় ৭৫২ জনকে। এদের মধ্যে মৃত্যুদণ্ড, যাবজ্জীবনসহ বিভিন্ন মেয়াদে কারাদণ্ডপ্রাপ্ত আসামি ছিল। কিন্তু ১৯৭৫ সালের ৩১ অক্টোবর দালাল আইন বাতিল করার পর থেকে সাজাপ্রাপ্ত আসামিদের কারাগার থেকে ছেড়ে দেওয়া হয়। এবং তখনই বাংলাদেশ না চাওয়া রাজাকাররা প্রাতিষ্ঠানিকভাবে বাংলাদেশ রাষ্ট্রর পৃষ্ঠপোষকতা পেতে লাগল। নিষিদ্ধ ঘোষিত জামায়াতে ইসলামীর রাজনীতি আবার বৈধ করা হলো। রাজাকার বাহিনীর প্রতিষ্ঠাতা গোলাম আযমকে বাংলাদেশে প্রবেশাধিকার দেওয়া হলো। আর বাংলাদেশের মানচিত্র নির্মাণ করা মুক্তিযোদ্ধাদের বাস্তবতা তখন পূর্ব পাকিস্তানের সময় থেকেও মানবেতর হয়ে উঠল। অবস্থা এতটাই খারাপ হতে লাগল যে হতাশ হয়ে অনেক মুক্তিযোদ্ধাই ভাবতে শুরু করেছিলেন, দেশকে স্বাধীন করা তাদের ভুল সিদ্ধান্ত ছিল।

ওদিকে রাষ্ট্র তখন অস্থিতিশীল। রাজনৈতিক পট পরিবর্তনের সঙ্গে সঙ্গে রাজাকাররা শক্তিশালী হতে লাগল। অবশেষে ক্ষমতা কুক্ষিগত করে স্বৈরশাসক এরশাদ। আর এরশাদ এসে রাজাকারদের বাড়ি দিল, গাড়ি দিল, সে গাড়িতে বাংলাদেশের পতাকাও লাগিয়ে দিল। রাজাকাররা সে গাড়িতে চেপে পতপত করে পতাকা ওড়াতে ওড়াতে মুক্তিযোদ্ধাদের ওপর পথের ধুলো উড়িয়ে প্রবল বেগে ধাবিত হয় জাতীয় সংসদের দিকে। জাতীয় সংসদে বসে এই বাংলাদেশ না চাওয়া রাজাকাররা বাংলাদেশ নির্মাতা আর বাংলাদেশের জনগণের ভাগ্য নির্ধারণ করে!

বাংলাদেশকে স্বাধীন করতে মুক্তিযুদ্ধে সশস্ত্র সংগ্রাম করতে হয়েছিল নয় মাস। আর স্বাধীন বাংলাদেশকে কুক্ষিগত করে রাখা স্বৈরাচারী এরশাদ-মুক্ত করতে আন্দোলন আর প্রাণ বিসর্জন করতে হলো নয় নয়টা বছর! এই নয় বছরে কত কত প্রাণ ক্ষয় যে হলো! আমরা যারা নব্বইয়ে এরশাদের পতনে আনন্দ করেছিলাম, মুক্তিযুদ্ধ দেখা, মুক্তিযুদ্ধে অংশ নেয়া মানুষেরা সে আনন্দকে ‘৭১-এর বিজয়ের সঙ্গে তুলনা করেছিলেন। আর কি অদ্ভুতভাবেই না সেটাও ডিসেম্বর মাসই ছিল!

একটা উৎসব উৎসব আমেজে নতুন করে বাংলাদেশ নির্মাণ করতে প্রস্তুতি নেওয়া হতে লাগল। ‘৭১-এর মুক্তিযুদ্ধের পর ওই প্রথম টিএসসির রাজপথে আনুষ্ঠানিকভাবে সিনেমা হলের মতো বিশাল পর্দায় বঙ্গবন্ধুর সাত মার্চের ভাষণের চলচ্চিত্রটি প্রদর্শিত হয়েছিল। দেখানো হয়েছিল তারেক মাসুদের ‘মুক্তির গান’ আর এমনি আরও চলচ্চিত্র। সে এক অভূতপূর্ব অভিজ্ঞতা। আমরা অসম্ভবরকম আপ্লুত হয়েছিলাম। পরের বছর নির্বাচন হলো সংসদীয় গণতন্ত্রে। কিন্তু কাগজে কলমে সংসদীয় গণতন্ত্র এলেও এল না বাস্তবতায়। কখনও আলোর মুখ দেখল না তিন জোটের রূপরেখা।মনে আছে, ‘৯৩ সালের এক বিকেলে আপার বাসার ছাদে হাঁটার সময় দেখেছিলাম, কয়েক বাড়ি পরের এক বাড়িতে অনেকগুলো রাগী ছেলে খুব রাগ নিয়ে ঢুকে পড়ল। ও বাড়ির একটা ছেলের ওপর তাদের খুব রাগ। রাগ প্রকাশ করতে ছেলেটাকে মারধোর করতে করতে বাড়ির বাইরে নিয়ে গিয়েছিল বিচার করবে বলে। অথচ সরকারদলীয় যুব সংগঠনের সদস্য হয়েও ছেলেগুলোর দেশের প্রচলিত বিচার ব্যবস্থায় আস্থা নেই কেন সেটি আজও আমার বোধগম্য নয়। পরের বছর ঠিক ওই ছাদে দাঁড়িয়েই দেখি তিন চারটে ছেলে কুরবানি করবার প্রস্তুতি নিয়ে আপার বাড়ির নীচতলায় চলে এসেছে! আপার ভাড়াটের এক ছেলেকে তাদের পছন্দ। কুরবানির সকল প্রস্তুতি যখন সম্পন্ন হলেও তারা সফল হতে পারে নি। ছেলেগুলো সেদিন মন খারাপ করে ফিরে গিয়েছিল।

খুব অচিরেই দেশের পত্র-পত্রিকা আমাদের জানিয়ে দিল দেশ ও রাষ্ট্র যারা পরিচালনা করছে, তারা ব্যর্থ ও স্বেচ্ছাচারী। সংসদীয় গণতন্ত্রর সংসদ গেল অচল হয়ে। এরপর বাংলাদেশের নদীগুলোয় গড়িয়ে গেল বিলিয়ন বিলিয়ন গ্যালন জল। বাংলাদেশও অনেক পরীক্ষা দিতে দিতে আজকের অবস্থানে। কিন্তু কেমন আজকের এই অবস্থানটি?

কদিন আগে এক বন্ধুর বাসায় গিয়েছি। কথায় কথায় মুক্তিযুদ্ধ ও যুদ্ধপরাধ প্রসঙ্গ এলে বন্ধুর ছোট ভাই বলল, ‘ভাই, পঞ্চাশ বছর আগে কি হয়েছে না হয়েছে এসব এখন বলে লাভ আছে? ওসব পুরান কাহিনী বাদ দেন। এখন দেশকে এগিয়ে নিতে গেলে কে মুক্তিযোদ্ধা আর কে রাজাকার -এসব ভাবলে চলে না।’ কিংকর্তব্যবিমূঢ় হয়ে বন্ধু আর তার ছোটভাইটির দিকে তাকিয়ে থাকতে হয়েছিল।

বছর দুই আগে এক টিভি রিপোর্টার ২১ ফেব্রুয়ারিতে মানুষের ঢলে গিয়ে কজনের কাছে দিবসটি সম্পর্কে জানতে চেয়েছিলেন। কেউ বলছিল স্বাধীনতা দিবসে আনন্দ করতে বের হয়েছে। কেউ বলছিল বিজয় দিবস। কেউ ভাষা দিবস বলে মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস জুড়ে দিয়েছে। ‘৫২ কিংবা ‘৭১ যে আসলে কি সেটা কেউই বলতে পারে নি। ভাষা দিবস, বিজয় দিবস আর স্বাধীনতা দিবসের পার্থক্য এদের কাছে দুর্বোধ্য। এরা সে নিরুপণ করতে পারে না সে পার্থক্য। কেননা, পাঠ্য পুস্তকে এরা বিশেষ এই দিনগুলোর কথা পাঠ করে কেবল পরীক্ষায় উৎরে যেতে খাতায় উগরে দিতে। তাদের পাঠে তাতে লেখাপড়া ব্যাপারটা থাকলেও নেই শিক্ষিত হবার আকাঙ্ক্ষা। না অভিভাবক না শিক্ষক, কেউই তাদের দায়বদ্ধতা থেকে চেতনা শাণিত করতে মুক্তিযুদ্ধের কথা বলেন না। বলতেন, যদি নিজেদের চেতনাতেও ধারণ করতেন।

যদি নিজেদের চেতনায় ধারণ করতেন, তবে আজকের বিজয় দিবসটা শুধু আনন্দময় দিন হয়ে উঠতে পারত না। অনেকটা বেদনারও হতো। কেননা তারা তখন জানতেন, নয় মাসের যুদ্ধ শেষে সগীর আলী যখন বাড়ি ফিরল, দেখে তার কোলাহল মূখর বাড়িটা হয়ে গেছে পোড়োবাড়ি। কেউ নেই। সবাইকে মেরে ফেলেছে।

আয়েশাকে যখন রোকেয়া হল থেকে ধরে পাকসেনাদের ক্যাম্পে নিয়ে গেল, অসংখ্যবার আত্মহত্যা করতে চেষ্টা করেছিল বলে বিরক্ত হয়ে আয়েশার পোশাক নিয়ে গিয়েছিল। আয়েশা বিবস্ত্র থেকেছে মাসের পর মাস। আজকের বিজয় দিবসে পাকসেনাদের ক্যাম্প থেকে হঠাৎ মুক্তি পাওয়া আয়েশা কিংকর্তব্যবিমূঢ়। কোথায় যাবে সে জানে না।

তেরো বছরের মনোয়ারা স্কুল থেকে বাসায় ফিরে স্কুলের পোশাক পাল্টানোর সুযোগটাও পায় নি। তার আগেই ৯০ টাকা বেতন পাওয়া রাজাকার পাকসেনা পরিবেষ্টিত হয়ে এসে তুলে নিয়ে গেল মনেয়ারাকে। অনেক আগেই মরে যাওয়ার কথা থাকলেও কিভাবে যেন বেঁচে রইল মনোয়ারা। বিজয় দিবসে যখন মুক্ত হলো, মনোয়ারার চোখ আলো সইতে পারে না। বেঢপভাবে ফোলা পেটটা যে কেউ দেখলেই বুঝবে মনোয়ারা অন্তঃসত্ত্বা। কেবল মনোয়ারা নিজেই বোঝে না।

বাংলাদেশের একটা প্রজন্ম আছে যাদের পরিচয় যুদ্ধশিশু, এই প্রজন্ম কি জানে? যারা স্বাধীনতা দিবস আর বিজয় দিবস গুলিয়ে ফেলে, তাদের সেকথা জানবার কথা নয়। এ না জানার এ দায় ওদের নয়। আমাদেরই। আমরা যারা এই ছেলেমেয়েগুলোকে পাঠ্যবই না পড়িয়ে অডিও-ভিডিওর মতো রেকর্ড করাই, তাদের। তবু কথা থেকে যায়। ব্যক্তির স্বতন্ত্রতা বলেও তো কিছু থাকে, নাকি?

আমাদের ছোটবেলায় শেখানো হয়েছে, বিজয় দিবস হলো আনন্দ দিবস। হয়ত আনন্দ দিবসই। কিন্তু এই আনন্দ দিনটি অর্জন করতে যে বেদনা প্রসব করতে হয়েছিল পুরো জাতিকে, সেটি আমাদের ওভাবে দেখানো হয় নি। হয় নি বলেই আমরা এ প্রজন্মকে মুক্তিযুদ্ধর কথা জানাতে শেখাতে কুন্ঠিত রয়ে গেছি। কিন্তু কেউ কেউ, যাদের জীবনের অনেককিছু নিয়ে নিয়েছে মুক্তিযুদ্ধ, তারা বিজয় দিবসটাকে আনন্দ দিবস বলে নিতে পারেন কি? এই তিনি তো আমিও হতে পারতাম। অথবা হতে পারতেন আপনি নিজেও। কিংবা আপনারই কোনও স্বজন।

১৯৭১ সালের মহান স্বাধীনতা যুদ্ধে মেরে ফেলা তিরিশ লক্ষ মানুষদের কেউ কি আপনার স্বজন নয়? অথবা দু লক্ষ ধর্ষিতা নারী? তাদের কেউ?

মন্তব্য ৬ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (৬) মন্তব্য লিখুন

১| ১৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৯ রাত ৩:২৪

চাঁদগাজী বলেছেন:


আপনার ভাবনা ঠিক আছে

২০ শে ডিসেম্বর, ২০১৯ বিকাল ৩:০৬

মুবিন খান বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ।

২| ১৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৯ সকাল ৯:০৯

রাজীব নুর বলেছেন: দেশ এগিয়ে যাক। এটাই চাই। প্রতিটা মানুষ তিনবেলা পেট ভরে খেতে পাক।

২০ শে ডিসেম্বর, ২০১৯ বিকাল ৩:০৫

মুবিন খান বলেছেন: আপনার এ চাওয়া পূরণ হোক। অনেক শুভকামনা।

৩| ১৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৯ দুপুর ১:১৯

আমি মিয়াবাড়ির ছেলে বলেছেন: সুন্দর লিখেছেন। ভালোলাগা রইলো।

২০ শে ডিসেম্বর, ২০১৯ বিকাল ৩:০৭

মুবিন খান বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.