নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

একটা কথাই বুঝি \"হয়ত প্রতিবাদ করো নয়ত মরো\"

মুহাম্মাদ আরজু

একজন পরিপূর্ন মায়ের কাছে তার ছেলে একটা রাজপূত্র।আর আমি আমার মায়ের রাজপূত্র।

মুহাম্মাদ আরজু › বিস্তারিত পোস্টঃ

"হিজাব পর্দার কোন অংশ না"

০২ রা এপ্রিল, ২০১৬ দুপুর ২:২৫

আর মুমিন নারীদেরকে বল, তারা তাদের
দৃষ্টিকে সংযত রাখবে এবং তাদের
লজ্জাস্থানের হিফাযত করবে। আর যা সাধারণত
প্রকাশ পায় তা ছাড়া তাদের সৌন্দর্য তারা
প্রকাশ করবে না। তারা যেন তাদের ওড়না দিয়ে
বক্ষদেশকে আবৃত করে রাখে। আর তারা যেন
তাদের স্বামী, পিতা, শ্বশুর, নিজদের ছেলে,
স্বামীর ছেলে, ভাই, ভাই-এর ছেলে, বোনের
ছেলে, আপন নারীগণ, তাদের ডান হাত যার
মালিক হয়েছে, অধীনস্থ যৌনকামনামুক্ত পুরুষ
অথবা নারীদের গোপন অঙ্গ সম্পর্কে অজ্ঞ বালক
ছাড়া কারো কাছে নিজদের সৌন্দর্য প্রকাশ
না করে। আর তারা যেন নিজদের গোপন সৌন্দর্য
প্রকাশ করার জন্য সজোরে পদচারণা না করে। হে
মুমিনগণ, তোমরা সকলেই আল্লাহর নিকট তাওবা
কর, যাতে তোমরা সফলকাম হতে পার। (সূরা আন-
নূর:৩১)
.
“যদি তোমরা আল্লাহর তাকওয়া অবলম্বন কর, তবে
পরপুরুষের সাথে কোমল ও আকর্ষণীয় ভঙ্গিতে
করা বলো না, ফলে সেই ব্যক্তি কুবাসনা করে,
যার অন্তরে ব্যাধি রয়েছে। তোমরা সঙ্গত
কর্থাবার্তা বলবে।” [সূরা আল-আহযাব, আয়াত:
৩২]
“তারা যেন যা সাধারণত প্রকাশমান, তা ছাড়া
তাদের সৌন্দর্য প্রদর্শন না করে এবং তারা যেন
তাদের মাথার ওড়না বক্ষদেশে ফেলে
রাখে।” [সূরা আন-নূর, আয়াত: ৩১]
.
আয়াতগুলা দেয়ার কিছু কারন আছে।আমি আজ
সত্য বলতে বসেছি।পুরো সত্য আজ আপনাকে
শুনতেই হবে।তারপর যদি আমাকে ভালো লাগে
তাহলে ভালো নয়ত আমাকে গালি দেয়ার
সম্পূর্ন হক আপনার আছে।
.
আমার কথাটা হলো অনেক কথাকথিত মেয়েদের
"হিজাব" নিয়ে।আমি এই জিনিসটাকে একটুও
রাইট বলে মনে করি না বা এইটা পর্দার কোন
অংশ তাও জানি না।এটা পর্দার কোন অংশ
হতেই পারে না।কারন এতে মেয়েদের মাথা
ছাড়া আর তেমন কিছুই ঢাকা যায় না।উপরের
আয়াতগুলাকে পড়লে স্পষ্ট বুঝা যায় যে এখানে
বুক সহ সৌন্দর্য বুঝা যায় এমন জিনিসগুলাকে
ঢাকতে বলেছে আর লজ্জাস্থানকে হেফাজত
করতে বলেছে।
.
কিন্তু আমার বুঝে আসে না কেন মেয়েরা হিজাব
ব্যবহার করে পর্দার নাম দেয়।এতে না কোন
সৌন্দর্যের স্থান ঢাকা যায় না লজ্জাস্থানের
হেফাজত করা যায়।হিজাবটা মূলত চুলের পশ্চাৎ
ভাগ থেকে চুলের পিছের অংশ ঘিরে বুকের আগ
পর্যন্ত এসে থেমে যায়।এখন ওইটুকু যায়গায় সে
লজ্জাস্থান বা সৌন্দর্যের কি দেখতে পায় যে
তাকে ঢেকে রাখে?চুলের কোন গোড়ায় কি
লজ্জাস্থান আছে বলে শুনেছেন বা চুলের
গোড়ায় গোড়ায় সৌন্দর্যের কিছু আছে বলে
শুনেছেন?নিশ্চই না।তারা তাদের চুল ঢেকে বুক
খালি রাখে।সাথে পারেনা নিচের অংশকেও
খালি রাখে।
.
মানুষের কাছ থেকে শুনে বুকের ওড়না মাথায়
পেঁচানোকে পর্দা বলে না।এটা যদি পর্দা হতো
তাহলে শরিরে সব অংশকে উলঙ্গ রেখে চলাটাও
পর্দার অন্তর্ভুক্ত হতো।হিজাব কোন মুসলিম
নারীর জন্য নয়।হিজাব হলো খ্রিষ্টান
ধর্মাবলম্বী নারী "সিস্টার"খ্যাত মহিলাদের
জন্য।খেয়াল করলে দেখবেন তারাই হিজাবের
সৃষ্টিদাতা।মুসলিম মহিলা বা মেয়েরা এটা
আগে ব্যবহার করত না।তারা বোরকাকেই পর্দার
মূল হোতা মানত।কিন্তু সময়ের পরিপেক্ষিতে
খ্রিষ্টানদের করা কাজ আমাদের মুসলিম
মেয়েরা করে এটাকে পর্দার অন্তর্ভুক্ত করছে।
যারা এই কাজটা করে তাদের উদ্দেশ্যে বলতে
চাই খ্রিস্টান বা ইহুদিদের করা কাজ তোমরা
ইসলামের কাজ বলে চালিয়ে দিচ্ছ মানি
তোমরা তাদের দালালি করে তাদের প্রতি
ভালবাসা দেখাচ্ছ।তাহলে অবশ্যই প্রস্তুত হয়ে
যেও তাদের সাথে হাশর করার জন্য।
.
একটা ঘটনা তো নিশ্চই শুনেছেন যে,ইউসুফ
(আঃ)এর সময় শনিবার ইবাদাতের দিন ছিল যার
কারনে সব জেলের সেদিন মাছ ধরতে নিষেধ
ছিল।তো জেলেরা নিজেকে চালাক মনে করে
শনিবার আসলেও মাছ ধরতো না কিন্তু ওইদিন
আটকে রেখে পরেরদিন ধরে বলতো "হ্যা আমরা
নিষেধাজ্ঞা মেনেছি।আমরা ইবাদাতের দিন
মাছ ধরি নি।
তো ব্যাপারটা এই রকম হয়ে গেল আরকি
যে,আল্লাহ পর্দা করতে বলেছে তারা বুক
চেহারা খালি রেখে মাথা ঢেকে বলছে "হ্যা
আমরা পর্দা করেছি।মানি ইউসুফ (আঃ) এর
সময়ের লোকেরা নিজেকে চালাক ভেবে যেমন
আল্লাহকে চ্যালেঞ্জ করেছিল তেমনি তারাও
করছে।তো ভেবে রাখবেন আপারা তারা যেমন
আল্লাহর গজবে পতিত হয়েছিল তেমনি
আপনারাও হবেন।এতে বিন্দুমাত্র সন্দেহ নেই।
.
ইহুদিদের চক্রান্তটা খুব সুন্দরভাবে সাজানো
হয়েছে।প্রথমে তারা তাদের ধর্মের প্রথাকে
ইসলামে ঢুকিয়ে দিয়ে তার উপর পর্দা নামকরন
করেছে।আর এই হিজবা ওয়ালা কোন মেয়ে যদি
ধর্ষিত হয় তাহলেও ইসলামের দোষ দিচ্ছে যে
"ওই মেয়ে তো পর্দা করেছিল তাহলে কেনো
ধর্ষিত হলো?তাই আমরা ইসলামের কোন আইন
মানব না।এই অবস্থা হচ্ছে তাদের।ইহুদিরা ক্ষনে
ক্ষনে হাসছে যে "আমাদের প্রতেকটা চালে
ইসলাম ধ্বংসের মুখে পড়ছে।কিন্তু তাদের একটা
জিনিস জানা নেই ইসলামের মালিক ইসলামকে
রক্ষা করার জন্য একলাই যথেষ্ট।
.
আর যারা মনে করেন যে হিজাব পড়লে পর্দা হয়
তাদের জন্য একটা কথা আছে।কিছুদিন আগে
ডিসকাভার চ্যানেলের একটা অনুষ্ঠানে দেখেছি
যে যৌন উত্তেজনার প্রায় ২৭ ভাগ বুক ২৩ ভাগ
মুখ আর ৫০ ভাগ পিছনের দিক দেখে হয়।এখন
আপনাদের বলছি হিজাব কি এই ৩ টা জিনিসের
একটাও রক্ষা করতে পেরেছে?উত্তর আসবে না।
তাহলে কেনো এটাকে পর্দার অংশ বলে
ইসলামের উপর চাপিয়ে দিচ্ছেন?যেই জিনিস
আপনার সৌন্দর্য আর লজ্জাস্থান ঢাকতে পারে
না ওইটাকে আপনি কতটুকু জ্ঞান থাকলে পর্দার
অংশ বলতে পারেন ভাবতেই অবাক লাগে।
তাহলে কেনো ধর্ষন হলে ইসলামকে দোষ দেন?
ইসলাম নারীদের পর্দা করতে বলেছে তাদের
হেফাজত করার জন্য।হিজাব পড়ে ঢং করার জন্য
নয়।
.
আর যারা তাসলিমা নাসরিনের মতো বলে
নারীদের স্বাধীন করে দাও।তাদের কথার
আড়ালে থাকে নারীদের উলঙ্গ করে দাও যাতে
ইসলামের বাধ থেকে ছুটে তারা নাস্তিক হয়ে
যায় আর ইসলাম নারীদের রক্ষা করতে পারে না
বলে প্রমান করতে পারে।আপনাদের আবার বলছি
হিজাব পর্দার কোন অংশ না।তাই হিজাব পড়া
কোন মেয়ে ধর্ষিত হলে ইসলামের দোষ দিবেন
না।সম্পূর্ন পর্দাকারি নারী যদি ধর্ষিত হয় তখন
যা খুশি বলবেন।
.
লেখায়- Muhammad Arju (পথহীন মুসাফির)

মন্তব্য ১৩ টি রেটিং +২/-০

মন্তব্য (১৩) মন্তব্য লিখুন

১| ০২ রা এপ্রিল, ২০১৬ দুপুর ২:৪৯

এ আর ১৫ বলেছেন:
Khimar" is an Arabic word that means, cover, any cover, a curtain is a Khimar, a dress is a Khimar, a table cloth that covers the top of a table is a Khimar, a blanket can be used as a Khimar..etc. The word KHAMRA used for intoxicant in Arabic has the same root with Khimar, because both covers, the Khimar covers (a window, a body, a table . . . etc.) while KHAMRA covers the state of mind. Most of ...the translators, obviously influenced by Hadith (fabrications) translate the word as VEIL and thus mislead most people to believe that this verse is advocating the covering of the head.
In 24:31 God is asking the women to use their cover (khimar)( being a dress, a coat, a shawl, a shirt, a blouse, a tie, a scarf . . . etc.) to cover their bosoms, not their heads or their hairs. If God so willed to order the women to cover their heads or their hair, nothing would have prevented Him from doing so. God does not run out of words. God does not forget. God did not order the women to cover their heads or their hair.
God does not wait for a Scholar to put the correct words for Him! 
The Arabic word for CHEST, GAYB is in the verse (24:31), but the Arabic words for HEAD, (RAAS) or HAIR, (SHAAR) are NOT in the verse. The commandment in the verse is clear - COVER YOUR CHEST OR BOSOMS, but also the fabrication of the scholars and most of the translators is clear by claiming- cover your head or hair.
The last part of the verse (24:31) translates as, "They shall not strike their feet when they walk in order to shake and reveal certain details of their bodies." The details of the body can be revealed or not revealed by the dress you wear, not by your head cover.
Notice also the expression in 24:31, 
[Quran 24:31] They shall not reveal any parts of their bodies, except that which is necessary.
This expression may sound vague to many because they have not understood the mercy of God. Again God here used this very general term to give us the freedom to decide according to our own circumstances the definition of "What is necessary".
It is not up to a scholar or to any particular person to define this term. God wants to leave it personal for every woman and no one can take it away from her. Women who follow the basic rule number one i.e. righteousness, will have no problem making the right decision to reveal only which is necessary.

২| ০২ রা এপ্রিল, ২০১৬ দুপুর ২:৫০

নকীব কম্পিউটার বলেছেন: ভালো বলেছেন।

৩| ০২ রা এপ্রিল, ২০১৬ বিকাল ৩:৫০

ফাহিম আবু বলেছেন: লেখকের সাথে একমত !!

৪| ০২ রা এপ্রিল, ২০১৬ বিকাল ৩:৫৪

সাজেদুর রহমান সাজু বলেছেন: ঠিক কইছেন বস। আমি লিখবো লিখবো করতে করতে আপনি সেরে দিলেন।

৫| ০২ রা এপ্রিল, ২০১৬ বিকাল ৪:০৬

শাহিবযাদা সোহান বলেছেন: খুব সুন্দর ধন্যবাদ ভাইয়া আশা করি অনেকে বুঝবে

৬| ০২ রা এপ্রিল, ২০১৬ বিকাল ৫:০৮

বাংলার জামিনদার বলেছেন: ডাইরেক্ট শেষ কথায় আসেন তো, বলেন কোনো নারীর বাইরে বেরোনো উচিৎ না। ঘরে থেকে যদি আকামের শিকার হয় তখন না হয় বলেন। ব্যস, ফাইনাল।

৭| ০২ রা এপ্রিল, ২০১৬ বিকাল ৫:৪৯

Biniamin Piash বলেছেন: Very nice post.Mostly needed post.

৮| ০২ রা এপ্রিল, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৩০

সোজোন বাদিয়া বলেছেন: আপনি লিখেছেন, "তাই হিজাব পড়া
কোন মেয়ে ধর্ষিত হলে ইসলামের দোষ দিবেন
না।সম্পূর্ন পর্দাকারি নারী যদি ধর্ষিত হয় তখন
যা খুশি বলবেন।"
আমার তো মনে হয় না সম্পূর্ণ পর্দাকারি কোনো মেয়ে ধর্ষিত হলেও ইসলামের দোষ দেওয়া যায়। এমন গায়ে পড়ে ইসলামের হয়ে দোষ নেওয়ার তো কোনো যুক্তি দেখছি না। সহজভাবে দোষটা ধর্ষকদের ওপরে অর্পণ করতে আপনার জড়তা কেন? অন্যদিকে আপনি নারীর ওপর যে কঠিন পর্দা আরোপের ফতোয়া দিচ্ছেন তাতে ধর্ষকদের অপরাধ প্রবণতার জন্য নারীদেরকে খেসারত দিতে বাধ্য করতে চাচ্ছেন নাকি? সমস্যা পুরুষজাতির হলে পর্দাটাও পুরুষের চোখের ওপর টানানোই যুক্তিসঙ্গত হয় না কি?
আর একটি বিষয় চেষ্টা করে দেখুন: নারীর যৌনতা এবং সৌন্দর্য - এই দুটো বিষয় কে আলাদা করে দেখা। একটু অনুশীলন করলেই পারবেন, আশা করি।

৯| ০২ রা এপ্রিল, ২০১৬ রাত ৯:১১

গ্রিন জোন বলেছেন: একটি মেয়ে অ্যাগ্রেসিভ চলাফেরা করে তার পরিবারের ইন্ধন পেয়ে। তার কোনো দোষ নেই। জাহান্নামে জ্বলবে মা-বাবা-অভিভাবকরা।

১০| ০২ রা এপ্রিল, ২০১৬ রাত ১০:১৯

মুহাম্মাদ আরজু বলেছেন: @বাদিয়া।আমি বলতে চাইছিলাম যে সবাই তো হিজাবকে পর্দার অংশ ভেবে বসে তাতে যদি কোন মেয়ে ধর্ষন হয় তাতে ইসলামের উপর এসে দোষ পড়ে যে "এই মেয়ে তো পর্দা করত তাহলে কেনো ধর্ষন হলো? এই কথার পরিপেক্ষিতে আমি লিখেছিলাম।হ্যা অবশ্যই ধর্ষনকারির দোষ তাকে শাস্তি পেতে হবে।কিন্তু আমি ওই কথাটা দিয়ে ওইসব মানুষদের উত্তর দিলাম যারা পর্দার নাম দিয়ে ইসলামকে দোষারোপ করছে।আশা করি বুঝতে পেরেছেন।

১১| ০৩ রা এপ্রিল, ২০১৬ সকাল ১০:৫৩

সোজোন বাদিয়া বলেছেন: ধন্যবাদ জনাব আরজু কথাটি পরিষ্কার করার জন্য যে, "হ্যা অবশ্যই ধর্ষনকারির দোষ তাকে শাস্তি পেতে হবে।" আপনার দীর্ঘ রচনাটিতে এই কথাটি উচ্চারিত হয় নি, সেজন্যই ধাঁধায় পড়ে গিয়েছিলাম। আর যারা আপনার প্রদর্শিত পর্দা মানার পরেও ধর্ষিত হবেন, যদিও আমি নারীর ওপর অমন পর্দা চাপিয়ে দেওয়ার অত্যন্ত বিরোধী (যে নারী স্বেচ্ছায়-স্বজ্ঞানে মানেন তাঁর কথা আলাদা), তাঁদের ক্ষেত্রেও একশভাগ দোষ ধর্ষকের ওপরেই দেব একই যুক্তিতে।
মূল কথাটা হলো একজন নারী পর্দা মানুক না মানুক, তার প্রতিক্রিয়া কখনও শ্লীলতাহানী বা ধর্ষণ হতে পারে না। ইসলাম কি কখনও বলে নাকি যে, 'যে নারী রাজপথে নগ্ন হয়ে চলছে তাকে, হে ঈমানদারগণ আপনার আপনার গিয়ে ধর্ষণ করুন।' নিশ্চয়ই না। তাকে পুলিশ গ্রেপ্তার করে, আদালতে তুলে যথাযোগ্য শাস্তি দিতে পারে; তার চেয়ে বেশি কিছু না । তাহলে ধর্ষণের ক্ষেত্রে পর্দা বা ইসলাম মানা-নামানার প্রশ্ন আসবে কেন? এটি সম্পূর্ণ অপ্রাসঙ্গিক বিষয়।

১২| ০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১৬ বিকাল ৩:৩৫

লা-তাহ্‌যান বলেছেন: আমার কথাগুলো সোজন বাদিয়া বলে দিয়েছেন। আল্লাহ লেখকের প্রচেষ্টা অব্যাহত রাখার তৌফিক দিন।

১৩| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৬ সকাল ৭:৩৮

মুহাম্মাদ আরজু বলেছেন: @বাদিয়া।আপনার কথাগুলা ঠিক এবং আমি এই কথাগুলা না ভেবেই বলি নি।আমি জাস্ট বুঝাতে চাইছিলাম যে মানুষ যাতে হিজাব ধারী মেয়ে ধর্ষিত হলে ইসলামকে দোষ না দেয় এই বলে যে হিজাব পর্দার অংশ।যেমনটা মানুষ দিচ্ছিল তনু হত্যার সময়।এখন ডাক্তার আপনাকে যদি একটা ঔষধ আর বলে টানা ১ মাস খাবেন এখন আপনি ঔষদের কিছু অংশ খেয়ে আর খেলেন না।পরে আপনার একটা সমস্যা হলো।এখন দোষ তো আর ডাক্তারের উপর দেয়া যাবে না যে উনি তো ঔষধ খেয়েছিলেন তাহলে কেনো সমস্যা হলো।অনুরূপ কিছু লোক যদি হিজাবকে পর্দার অংশ বানিয়ে বলে যে এই মেয়ে তো পর্দা করত তাহলে কেনো ধর্ষন হলো?তারপর তারা ইসলামকে দোষারোপ শুরু করে।এই দোষকে অপমুক্ত করার চেষ্টাই আমি এই পোস্ট এ করেছি।আশা করি বুঝতে পেরেছেন। :-) :-)

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.