![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
যা দেখি যেভাবে দেখি (কহিলো সে ফিরে দেখো, দেখিলাম থামি , সম্মুখে ঠেলিছে মোরে পশ্চাতের আমি...) [email protected]
ভেবেছিলাম অপারাজেয় বাংলার সামনে দাঁড়িয়ে বলবো সে কথা,
কিন্তু, সেলিম-দেলোয়ার আর বসুনিয়ার স্মৃতিঘেরা মধুর ক্যান্টিনে মনে হলো, আগে গনতন্ত্র মুক্তি পাক, তারপর বলবো।
ভেবেছিলাম রাজপথে বলবো তোমাকে,
রাজস্বাক্ষী থাকবে প্রেসক্লাব মোড়ের শিলকড়ই গাছেরা।
স্বৈরাচারের পতন হলেও নব্বুইয়ের উত্তাল দিনে নুর হোসেনের আরদ্ধ স্বপ্নের টানে সে কথা বলা হয়ে ওঠেনি।
এরপর একে একে নিভলো দেউটি-
বিশ্বায়নের ঘূর্ণিপাকে তিয়াত্তর ফাগুনের পুরনো একটা খুব মানবিক স্বপ্ন নাড়া খেলো,
সমাজতন্ত্রের ধ্বজাধারী কতগুলো শাসনযন্ত্র তাসের ঘরের মতো ভেংগে পড়লো দেশে দেশে।
এমন সময়ে কি তোমাকে সেকথা বলা যেতো?
মরিচীকার পেছনে ছোটা অনিমেষের বুকের ভেতরটা হঠfৎ ফাঁকা হয়ে যাওয়ার বেদনা কি মাধবীলতাকে বলা যায়?
ভাবলাম যমুনা সেতুটা আগে হয়ে নিক।
তারপর ঠিক তোমাকে বলবো।
দু'পাড়ে এ্যাতো বৈষম্য রেখে কি ক'রে আমরা যুগল সাম্যের চর্চা করি?!
ভাবলাম বাজার-তীর্থ-টা আগে দেখেই আসি।
নিজে আরেকটু বিশ্বমানব হয়ে তবেই তোমাকে বলবো সে কথা।
এরই মধ্যে এলো নাইন ইলেভেন।
এমন দ্বিচারী সময় কখনো আসেনি আগে।
প্রযুক্তির এমন কাছে টানা আর মানুষের এ্যাতো দুরে ঠেলার যুগপৎ সার্কাস কখনো দেখেনি আগে কেউ।
কখন থামবে এই পাতানো ভুল বোঝাবুঝির ডামাডোল কেউ জানে না।
আজ ভাবছি, আসলে তোমাকে কোনদিনই কিছু বলবো না, কারণ...
©somewhere in net ltd.