নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

স্বদেশপ্রেম এবং বাস্তবতা প্রকাশের চেষ্টা করি। অবসর সময় কবিতা লিখা একটা অভ্যাসে পরিনত হয়েছে। চেষ্টা করি সবাইকে ভালবাসতে এমন কি ভাসিও,কিন্তু কাছের মানুষ যখন দুঃখ দেয় তখন কেমন লাগে সেটা বলে বুঝাতে পারবনা।হবে হ্যাঁ সবসময় সত্যের জন্য সব সময় লিখব,যতই বাধা আ

মুন্না সন্দ্বীপী

মুন্না সন্দ্বীপী › বিস্তারিত পোস্টঃ

ষোল’র বেতন স্কেল যেন চুয়াত্তের দূর্ভিক্ষ!!

১৪ ই জুলাই, ২০১৬ রাত ৮:২৫

দূনীতি কি ? আজ আমাদের সমাজে তা বই পড়ে বা মুরব্বিদের কাছে জিজ্ঞেস করে জানতে হয়না।দূনীতি শব্দটি সর্বজনীন হয়ে গেছে। যারা আজ দূনীতি বিরুদ্ধে বলে তারাকি দূনীতি ধরাছোয়ার বাহিরে? প্রশ্ন টা প্রশ্ন হয়ে থাকবে উত্তর জানার চেষ্ট করিলে তা সর্বাগ্র অগ্রাহ্য হবে। কথাই আছেনা; অপারাধীকে না, অপরাধ কে ঘৃণা কর।তা হলে তারা কেন ঘৃণার পাত্র হতে যাবে? তারাতো অন্যায় করছে মাত্র, সুতারাং অন্যায়কে ঘৃণা করে আমরা অন্যায়কারী কে সম্মানের আসনে বসিয়ে দিই। দেখুননা আজ চৌকিদার থেকে শুরুকরে যত উপরে উঠবেন ততই চোখ ফুসকে উঠবে। সরকার বাড়িয়েছে বেতন স্কেল কিন্তু আমাদের সেবকেরা বাড়াবে ঘুসের স্কেল।কিন্তু আম জনতার তো কর্ম মুজুরি বড়েনি কিন্তু কি ভাবে সে দু’টাকা থেকে চার টাকা বাড়িয়ে তাদের খুশি করবে? আগে বলত সরকারি বেতন কম আর এখন বলবে বেতন বেরেছে খরচ ও বেরেছে ? আফসোস!!সরকার যদি আরো কিছু টাকা বাড়িয়েদিত তা হলে ঘুস অতিরিক্ত টাকা নিতাম না। সয়ং আল্লাহ-ও কখনো তাদের আফসোস পুরন করতে পারবেন না। কথাই আছেনা চোর না শুনে ধর্মের কাহিনী । আজ আমাদের সমাজে এ ধারনের চোরে ভরে গেছে। বাংঙ্গালি জাতির ভবিষ্যৎ কি হবে? কেউ কি একবারও ভেবেছে??ভাবার প্রয়োজন বোদও করেনি। ভাববে কি ভাবে? যে ভাববে সে তো আর ধরাছোয়ার বাহিরে ও না। সে ও খাইতে প্রতি লোকমা সামনে দিয়ে না নিয়ে পিছনে গুরিয়ে খায়। যদি উনি ভাবতে যাই তাহলে পিছনের মানুষগুলো তো ফূসকে উঠবে। তদের কে তো আর দমানো যাবেনা।……….. তাই বঙ্গবন্ধুর সোনার বংলা এবং সোনার মানুষকে বাচাতে হলে সর্বস্তরে দূনীতি রোধ করতে হবে। আর তা তখনিই সম্বব হবে যখন প্রতিটা কর্মকর্তা লজ্জাশীল হবে।

মন্তব্য ০ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (০) মন্তব্য লিখুন

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.