নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

শেরপা

দেখতে চাই ধরনী

মুনতাসির

আমি পাহাড়ে চড়ি,সাগরে ডুবি, পৃথিবী আমার প্রেম

মুনতাসির › বিস্তারিত পোস্টঃ

ধার বাড়ে, নাম বাড়ে না

০৩ রা এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ১১:৩৯

এটা আমার মতামত নিচের ভিডিওর। যারা পাহাড় নিয়ে আগ্রহী




দেবরাজ একজন আপদমস্তক ভদ্রলোক যার মধ্যে ডিসেন্সি ব্যপারটা প্রবল ভাবে আছে বা কাজ করে। যা নিকট অতীত থেকে শুরু করে বর্তমানে কিঞ্চিৎ বিরল বলা ভাল। দেবরাজ প্রফেশনাল পর্বতারোহী। আর কেউ পবর্তারোহনকে এই ভাবে প্রাধান্য দিয়েছেন কি না, আমরা জানা নাই।

যাদের কাছে ২০ লাখ টাকা খুব বেশি টাকা নয় তাদের খুব বেশি কেউ শক্ত আরোহনে যাবে না। যাদের কাছে ২০ লাখ টাকা অনেক টাকা, তারাই যাবেন বা যান। এর কারনটা যে কি সেটা আমরা নিজেরাই বের করে আনতে পারি। যেমন প্রথম প্রজন্মের শেরপার ঘরের সন্তানেরা আর শেরপা হবে না। ঠিক তেমনি অভিযাত বাঙ্গালী পর্বতারোহীদের সন্তানেরা সৌখিন পর্বতারোহী হবেন হয়তো এর বেশি নয়। এর প্রমান ভুরি ভুরি আছে।

কিন্তু সেই প্রশ্ন, কেন?

হয়তো বা আইডেন্টিটির জন্য। নিজের পারিপাস্বিকতা পর্রিতনের জন্যে। উইনার টেকস ইট অল বলে যে ব্যপারটা আছে, এভারেস্টের মতন কোন পাহাড়ে যারা চড়েছেন, প্রথম দিকে হলে কিন্ত বিশাল ব্যপার। তারা কিন্তু সব কিছুই জিতে নিতে পেরেছেন। খেয়াল করে দেখবেন তাদের কারা সন্তানকে তারা কোন শক্ত আরোহনে নিয়ে যাননি, যাবেনও না। কারন চাষার বাচ্ছা চাষা হোক সেটা চাষাও যেমন চায় না, ঠিক তেমটি এখানেও।

২০ লাখ টাকা যাদের কাছে খুব বেশি টাকা নয় এমন লোকজন রাস্তা ঘাটে প্রচুর আছেন। কিন্তু তারা হয়তো এটা ভাবেন এত টাকা খরচ করে যা পাব সেটা ঠিক কতটা যৌক্তিক প্রাপ্তি? যদি অনেক বেশি পাওয়া যেত তবে আরও বেশি মানুষ এভারেস্টে উঠতে চাইতেন বলে ধারনা করা যেতেপারে।

পর্বতারোহনের যে ট্রেড অফ সেটা কিন্তু ফেলনা নয়। কিন্তু সেই ট্রেড অফটা কমে যাচেছ বলেই মনে হয়। তাই হয়তো ক্লাবের সংখ্যা কম, অভিযানের সংখ্যা কম, অভিযানের টিআরপি কম। লাইক, শেয়ার যদি কম হয় তো লগ্নিকৃত পয়সা উসুল হবে না।

তাই আপনি টাকা ধার করবেন। গয়না বন্ধক দিবেন। কেন? শুধুই পাহাড়েরর প্রতি ভালবাসা? যদি তাই হয়তো এই টাকায় কত কত পাহাড়ে যাওয়া যায়। গেলেন কি? না মনে হয়। তো এখানে ঠিক পর্বতারোহনই মুখ্য নয়। এর সাথে স্বার্থেরও একটা ব্যপার যুক্ত থাকে। তা না হলে এত টান কিসের? শুধুই আরোহন? প্রশ্নটা রেখে গেলাম।

বাংলাভাষীদের মধ্যে স্ববিরধীতার গল্প মহা কাব্যের মতন হবে। এখানে কেউ কারও বন্ধ নয়। কিন্ত সেকি গলায় গলায় ভাব। এটা ধরতে সময় লেগেছিল। ততদিনে আমি বা আমরাও তাদের মতন হয়েগেছি বুঝে ওঠার আগেই। তাই পর্বতারোহনের সেই শান আর সাইন হয়তো করে না আগের মতন।

তাই ধার বাড়ে, নাম বাড়ে না।

মন্তব্য ২ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (২) মন্তব্য লিখুন

১| ০৩ রা এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১২:০২

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:



ঠিক।

২| ০৩ রা এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৫:৫১

রাজীব নুর বলেছেন: জানলাম।
ধন্যবাদ আপনাকে বিষয়টা শেয়ার করার জন্য।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.