নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
বাহ্যিকভাবে দৃশ্যমান কোনো ধার্মিক ব্যক্তি (বেশভূষা, পোশাক-আশাক দেখে যাদের ধার্মিক বা প্র্যাকটিসিং রিলিজিয়াস মনে হয়) বা অন্য যে কেউ যদি রাস্তায়, ফুটপাথে বা অন্য এমন যেকোনো জায়গায় ব্যবসা-বাণিজ্য পরিচালনা করেন যাতে অন্যদের অসুবিধা বা কষ্ট হয়, তাহলে কি তাদের আয় হালাল হবে?
আমি নিশ্চিত, এই ধরনের অভিজ্ঞতার মুখোমুখি আমরা অনেকেই হয়েছি।
উন্মুক্ত প্রশ্ন। যদি কেউ এর ব্যাখ্যা দিতে চান, তার জন্য অনুরোধ থাকবে।
২| ৩০ শে অক্টোবর, ২০২৪ সকাল ৯:৫৫
সৈয়দ কুতুব বলেছেন: হালাল হবে। কারণ তার সমস্যা আছে দেখেই সে এই ভাবে ব্যবসা করছে। রাস্তায় হাটাচলায় অসুবিধা হলেও অনেকের উপকার হচ্ছে।। এই দেশ রাস্ট্র তার নাগরিকের কর্মসংস্থানের জন্য কিছুই করেনি। সবাই নিজ উদ্যোগে কর্ম করে খাচ্ছে। সবাই নিজ নিজ সামর্থ অনুযায়ী কাজ করছে। রাস্তায় বসার জন্য তাকে পুলিশ এবং পাতি নেতাদের টাকা দিতে হবে। তারপর তারা ব্যবসা করার অনুমতি দেবেন।
৩| ৩০ শে অক্টোবর, ২০২৪ সকাল ১০:১৩
ডার্ক ম্যান বলেছেন: বাংলাদেশের ৯০ ভাগ মানুষের ইনকামে কোন না কোনভাবে হারাম ঢুকে যায়
৪| ৩০ শে অক্টোবর, ২০২৪ সকাল ১০:১৭
আহরণ বলেছেন: আমাদের দেশের অধিকাংশ প্রাকটিসিং মুসলমান অসৎ, চোর, বাটপার। ওদের বেশভূষা দেখে মনে হবে কনফার্ম জান্নাতী... @ ভাইয়া।
৫| ৩০ শে অক্টোবর, ২০২৪ সকাল ১০:২০
ধুলো মেঘ বলেছেন: ইসলামী বেশভূষা কোন ব্যাপারই না। লম্বা সুন্নতী জুব্বা পড়েও মানুষ মদ খায়, শুকর খায়, মাগিবাজী করে। তবে মানুষের আসল চরিত্রের খবর থাকে কেবল আল্লাহ তায়ালার কাছে।
ফুটপাতে ব্যবসা করায় মানুষের কিঞ্চিত অসুবিধা হতে পারে। কিন্তু তার জীবন জীবিকার ব্যাপারটাও তো দেখতে হবে। সে যদি কোন চাকরি পেত, বা দোকান ভাড়া নিয়ে ব্যবসা করতে পারতো, তাহলে তো আর ফুটপাতে বসতো না, তাই না? সে যেহেতু তার জীবিকা অর্জনের উপায় এভাবেই খুঁজে নিয়েছে এবং চুরি, ডাকাতি বা প্রতারণা করছে না, তাই তার ব্যবসায় আমি হারামের কিছু দেখিনা।
৬| ৩০ শে অক্টোবর, ২০২৪ সকাল ১০:২৯
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: তার রোজগার হালাল হবে। কিন্তু তিনি মানুষের অসুবিধা করে ব্যবসা পরিচালনা করতে পারেন না, যদি তার বিবেক কাজ করে তবে তিনি এমন জায়গায় বসবেন যাতে মানুষের কষ্ট বা অসুবিধা না হয়।
ফুটপাতে অসংখ্য দোকান, সে দোকানে ক্রেতারা বিড়ি চা খায়, যখন হেঁটে যাই তখন এরা রাস্তা ছাড়ে না। কয়েকদিন রাগ করাতে দেখলাম দোকানদার আমাকে দেখলেই ক্রেতাদের সরানোর চেষ্টা করে। আমাদের এমন ব্যবহার আচরণ হতে হবে যাতে কেউ কষ্ট না পায়। কারো মনে কষ্ট দেয়া আল্লাহ সহ্য করেন না।
গত পোস্টে বলেছিলাম... আমরা নিজেরাই তো ভালো না। আমরা নিজেরাই চা হাতে মাঝ ফুটপাতে দাঁড়াই , মানুষ আসলো কী গেল তাতে কী।
বেশভূষা ব্যাপার না। যদি অসুবিধা হয় মানুষের তবে সামান্য প্রতিবাদ করা উচিত,। বলা উচিত ভাইজান আপনি এখানে বসেছেন যে মানুষের কিন্তু কষ্ট হচ্ছে। তিনি হয়তো অবচেতন মনে সেখানে বসেছেন অথবা সে খেয়াল নাই'ই যে মানুষের কষ্ট হচ্ছে। প্রতিবাদ ছাড়া আমরা সংশোধন হতে পারবো না। তাই ছোটখাটো অন্যায়ে প্রতিবাদ করা শিখতে হবে। মানুষকে সুন্দর ব্যবহারের মাধ্যমে বুঝাতে হবে, যে এই কাজটি ভালো নয়।
৩১ শে অক্টোবর, ২০২৪ সকাল ৮:০৯
মুনতাসির বলেছেন: একদম ঠিক বলেছেন। আজকাল অনেক ক্ষেত্রে আমরা দেখছি যে ধর্মীয় আনুগত্য বাড়লেও সামাজিক দায়িত্ববোধ যেন হারিয়ে যাচ্ছে। প্রকৃতপক্ষে ধর্মীয় শিক্ষা আমাদের অন্যদের প্রতি সহমর্মী হতে, তাদের প্রয়োজনের প্রতি সংবেদনশীল হতে এবং তাদের কষ্ট কমানোর চেষ্টা করতে বলে। কিন্তু বাস্তবে অনেক মানুষই নিজের সুবিধার কথা ভেবে কাজ করেন—ব্যবসায় জায়গা দখল করা হোক কিংবা সামান্য ব্যক্তিগত সুবিধা—অন্যের অসুবিধা নিয়ে ভাবেন না।
এটা সম্ভবত ধর্মকে শুধু আচার-অনুষ্ঠান বা বাহ্যিকতায় সীমাবদ্ধ রাখার জন্য হচ্ছে। ধর্মের আসল উদ্দেশ্য তো মানুষকে মানবিক গুণাবলি, যেমন: দয়া, নম্রতা, দায়িত্ববোধের শিক্ষা দেওয়া। কিন্তু যখন এগুলোকে আমরা অবহেলা করি, তখন দেখা যায় মানুষ তাদের নিজস্ব স্বার্থ ছাড়া অন্যের প্রতি উদাসীন হয়ে পড়ে। ধর্মীয় চর্চা যদি আন্তরিকভাবে করা হয়, তবে তা শুধু ব্যক্তিগত জীবনে নয়, সমাজের প্রতি আমাদের আচরণেও প্রতিফলিত হওয়া উচিত। তাই আমাদের আবারো ভাবতে হবে যে, আমরা ধর্ম পালন করছি শুধু বাহ্যিকভাবে, নাকি সত্যিকারের সামাজিক দায়িত্ববোধ নিয়ে?
৭| ৩০ শে অক্টোবর, ২০২৪ সকাল ১০:৩৫
আজব লিংকন বলেছেন: আমি নিজেই কোন না কোন দিক দিয়ে হারাম খাই। তাই উক্ত বিষয়ে আমার মন্তব্য করা উচিৎ হবে বলে মনে করছি না।।
৮| ৩০ শে অক্টোবর, ২০২৪ সকাল ১০:৪০
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: #আজব লিংকন
দুঃখের কথা কী কইবাম আল্লাহ যদি মাফ করেন
ব্যাংকে চাকুরী করি
৯| ৩০ শে অক্টোবর, ২০২৪ সকাল ১০:৫০
অগ্নিবেশ বলেছেন: প্যাটের দায়ে রাস্তায় ব্যবসা করা হারাম অথচ, যুদ্ধবন্দী নারী বা দাসী বিয়ে না করেই সেক্স করা হালাল, শিশু বিবাহ হালাল, ক্যামনে কি? যেমন নবী তার উন্মতরাও তেমন। ব্লগে আইসা বিবি পেটানোর ফতোয়া খোজে। কাম কাজ নাই।
১০| ৩০ শে অক্টোবর, ২০২৪ সকাল ১১:৫১
রাসেল বলেছেন: অধিকাংশ ক্ষেত্রে আমরা ধর্মের নির্দেশনা অনসরণ করি না এবং জানি না। তাই ধর্মীয় নির্দেশনা না জেনে শুধুমাত্র মানুষের জীবন পরিচালনা দেখে, ধর্ম সম্পর্কে মন্তব্য করা উচিত না।
৩১ শে অক্টোবর, ২০২৪ সকাল ৮:১১
মুনতাসির বলেছেন: এটি সত্য যে অনেক ক্ষেত্রেই আমরা ধর্মের প্রকৃত নির্দেশনা সম্পর্কে পুরোপুরি অবগত নই, এবং সঠিক জ্ঞান ছাড়া ধর্ম সম্পর্কে মন্তব্য করাও উচিত নয়। কিন্তু পাশাপাশি এটাও গুরুত্বপূর্ণ যে, ধর্ম মানুষের জীবনযাত্রায় কেমনভাবে প্রভাব ফেলে, সেই বিষয়টিও আমাদের বোঝার চেষ্টা করা উচিত। ধর্ম শুধু ব্যক্তিগত আচার-অনুষ্ঠান নয়, এটি আমাদের সামাজিক জীবনে ভালো ব্যবহার, মানবিকতা, এবং নৈতিকতার শিক্ষা দেয়।
ধর্মীয় নির্দেশনা অনুসরণ করতে হলে প্রথমে সঠিকভাবে তা জানা দরকার। তবে যদি আমাদের চারপাশের মানুষের আচরণ, সামাজিক দায়িত্ব পালনের ক্ষেত্রে ধর্মের শিক্ষার সঙ্গে মিল না থাকে, তাহলে তা নিয়ে ভাবা প্রয়োজন। এটি ধর্মকে প্রশ্ন করা নয়, বরং আমাদের নিজেদের জীবনধারা নিয়ে আত্মসমালোচনা। তাই ধর্মীয় নির্দেশনা যথাযথভাবে অনুসরণ করার জন্য আমাদের সঠিক জ্ঞান অর্জনের পাশাপাশি, তা আমাদের দৈনন্দিন জীবনেও প্রয়োগ করার চেষ্টা করা উচিত।
১১| ৩০ শে অক্টোবর, ২০২৪ বিকাল ৩:১৯
পুরানমানব বলেছেন: অগ্নিবেশ বলেছেন: প্যাটের দায়ে রাস্তায় ব্যবসা করা হারাম অথচ, যুদ্ধবন্দী নারী বা দাসী বিয়ে না করেই সেক্স করা হালাল, শিশু বিবাহ হালাল, ক্যামনে কি? যেমন নবী তার উন্মতরাও তেমন। ব্লগে আইসা বিবি পেটানোর ফতোয়া খোজে। কাম কাজ নাই।
এই জারজের মন্তব্য পড়িয়া হাসি, এই জারজ সন্তান সব জায়গায় ইসলাম আর নবী লইয়া ফাল পারে। এই জারজ প্রশিক্ষিত শয়তান ছাড়া আর কিছুই নহে।
১২| ৩০ শে অক্টোবর, ২০২৪ বিকাল ৩:২৬
পুরানমানব বলেছেন: অগ্নিবেশ বলেছেন: যেমন নবী তার উন্মতরাও তেমন। ব্লগে আইসা বিবি পেটানোর ফতোয়া খোজে। কাম কাজ নাই।
এই জারজ কি নির্দিষ্ট করিয়া দিয়েছে ব্লগে কি আলোচনা করা যাইবে আর কি যাইবে না।
যদি এই জারজ তাহা নির্দিষ্ট করিয়া না থাকে তবে এই জারজ কোন অধিকারে এই সকল কথা বলিবার অধিকার পায় ব্লগে।
১৩| ৩০ শে অক্টোবর, ২০২৪ বিকাল ৫:৩১
এস.এম.সাগর বলেছেন: অগ্নিবেশ বলেছেন: প্যাটের দায়ে রাস্তায় ব্যবসা করা হারাম অথচ, যুদ্ধবন্দী নারী বা দাসী বিয়ে না করেই সেক্স করা হালাল, শিশু বিবাহ হালাল, ক্যামনে কি? যেমন নবী তার উন্মতরাও তেমন। ব্লগে আইসা বিবি পেটানোর ফতোয়া খোজে। কাম কাজ নাই।
যেমন তোমার “মা” তেমনি তুমি। তোমার মায়ের কাছে জিজ্ঞাসা করে দেখ তোমার বাবা কে বা কত জন? মনে হয় তোমার বাবার কোন ঠিকঠিকানা নেই।
১৪| ৩১ শে অক্টোবর, ২০২৪ রাত ৩:৪২
কিরকুট বলেছেন: ব্যাক্তিকে কষ্ট দিয়ে ধর্মীয় কাজ করাটাও নিষেদ্ধ। সেখানে রাষ্ট্রের অবৈধ স্থাপনায় ব্যবসা করা হালাল হবার সুজুগ নাই।
৩১ শে অক্টোবর, ২০২৪ সকাল ৮:১২
মুনতাসির বলেছেন: আপনার কথা একদম ঠিক। ধর্মীয় কাজ করতে গিয়েও যদি অন্য ব্যক্তিকে কষ্ট দেওয়া হয়, তাহলে সেই কাজের আসল উদ্দেশ্যই ব্যর্থ হয়ে যায়। ধর্ম আমাদের সহমর্মী হতে শেখায়, অন্যের কষ্ট লাঘব করতে নির্দেশ দেয়। অবৈধ স্থাপনায় ব্যবসা করাও ধর্মের মূল শিক্ষার পরিপন্থী, কারণ এতে সমাজের নিয়ম ভঙ্গ হয় এবং অন্যের অধিকার ক্ষুণ্ণ হয়।
১৫| ৩১ শে অক্টোবর, ২০২৪ সকাল ৮:২৪
মুনতাসির বলেছেন: এখন একটি বড় প্রশ্ন এসে যাচ্ছে যে, তবে কি আমরা নৈতিকতা বোধগুলো হারিয়ে ফেলছি কি না। এখানে ধর্ম কোনোভাবে আমাদের প্রভাবিত করতে পারছে কি না বা আমরা প্রভাবিত হতে পারছি কিনা। এই বোধ হারানোর দায় থেকে আমরা নিজেদের এড়িয়ে রাখছি কি না, সেটাও একটা প্রশ্ন। হালাল-হারামের ব্যাপারটা অর্থনীতির কাছে হয়তো হারিয়ে যায় বা যাচ্ছে, অন্তত আমাদের প্রেক্ষাপটে। আমরা অবশ, কেউ এটার ভারদিক্ট দিতে পারি না। কিন্তু প্রশ্নগুলো আসা উচিত
যেমন, মুনাফার জন্য মাল গচ্ছিত রাখা হারাম, কিন্তু এটা সবাই করছেন। ভোক্তা অধিকার সংক্রান্ত কিছু ভিডিওতে দেখলাম, যারা এই কাজ করছেন তাদের অনেকের বেশভূষা ধার্মিক। এখানে ধর্ম না চাইলেও চলে আসছে। পরিত্রাণ কোথায়, তা জানা নেই।
আমরা সমষ্টিগতভাবে সামাজিক দায়-দায়িত্ব থেকে কেন পিছিয়ে পড়ছি, তা নিয়ে খুব বেশি আলোচনা হচ্ছে না বা জোরালোভাবে হয় না।
যারা উত্তর দিয়েছেন তাদের সবাইকে ধন্যবাদ।
১৬| ৩১ শে অক্টোবর, ২০২৪ দুপুর ১২:০৬
জ্যাক স্মিথ বলেছেন: নীতি নৈতিকতার বেইজ যদি হয় কাল্পনিক বিষয়াদি তাহলে এ অবস্থা হাবেই।
কিছু কিছু ক্ষেত্রে ধর্ম অপরাধ প্রবণতা কামায়, আবার কিছু কিছু ক্ষেত্রে অপরাধকে জাস্টফাই করতে শিখায়।
নীতি নৈতিকতার প্রাথমিক ভিত্তি হতে হবে কংক্রিট এভিডেন্স ও যুক্তি-তর্ক ভিত্তিক তাহলে এ সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়া যেতে পারে কিন্তু, আমরা এখনো কাল্পনিক কালচারে বন্দি তাই সাহসাই এ সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়ার কোন উপায় নেই।
©somewhere in net ltd.
১| ৩০ শে অক্টোবর, ২০২৪ সকাল ৯:৫৫
অপু তানভীর বলেছেন: আপনার ব্যবসার ভেতরে যদি কোন অবৈধ উপাদান থাকে, তাহলে আপনার আয় হালাল হবে না। এই অবৈধ উপাদান বলতে ব্যবসা চালাতে যা যা লাগে সব, এমন কি সেটা দোকান বসানোর স্থানও । ফুটপাতে আপনি তো বৈধ ভাবে ইজারা নিয়ে কাজ করছেন না । ওটা অবৈধ ।