নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

শেরপা

দেখতে চাই ধরনী

মুনতাসির

আমি পাহাড়ে চড়ি,সাগরে ডুবি, পৃথিবী আমার প্রেম

মুনতাসির › বিস্তারিত পোস্টঃ

সত্যজিৎ রায়ের চলচ্চিত্রে মুসলিম চরিত্রের অনুপস্থিতি: এক অনালোচিত প্রশ্ন?

২৫ শে এপ্রিল, ২০২৫ সকাল ৮:০৫

সত্যজিৎ রায়, যিনি বিশ্বের অন্যতম শ্রেষ্ঠ চলচ্চিত্র নির্মাতা হিসেবে পরিচিত, তাঁর চলচ্চিত্র, গল্প এবং গোয়েন্দা সিরিজ ফেলুদা বাস্তববাদী চরিত্র, সমাজচিত্র, এবং গভীর দার্শনিকতা নিয়ে আলোচিত। তবে তাঁর কাজের মধ্যে একটি স্পষ্ট শূন্যতা লক্ষ্য করা যায়—মুসলিম চরিত্রের অনুপস্থিতি। তাঁর সমকালীন লেখক ও চলচ্চিত্র নির্মাতারা যেখানে অন্তত কিছু মুসলিম চরিত্র অন্তর্ভুক্ত করেছেন, সেখানে রায়ের কাজ কেন এই বৈচিত্র্য থেকে বঞ্চিত?

রায় ছিলেন বাঙালি ভদ্রলোক সম্প্রদায়ের অংশ, যারা বাংলার আধুনিক সংস্কৃতি গঠনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছিল। তবে ১৯৪৭ সালের দেশভাগ এই সমাজের উপর ব্যাপক প্রভাব ফেলে। পশ্চিমবঙ্গের ভদ্রলোক সমাজ ক্রমশ এক ধর্মনির্ভর পরিবেশে পরিণত হয়। রায়ের চলচ্চিত্র মূলত মধ্যবিত্ত ও উচ্চবিত্ত বাঙালি জীবনের প্রতিচ্ছবি বহন করত, যেখানে দেশভাগ-পরবর্তী কলকাতায় মুসলিম সম্প্রদায়ের উপস্থিতি তুলনামূলকভাবে কমে গিয়েছিল।

বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়ের পথের পাঁচালী উপন্যাসে বিভিন্ন সামাজিক শ্রেণির চরিত্র থাকলেও, রায়ের চলচ্চিত্র রূপান্তরে তা মূলত হিন্দু সমাজের গল্পে সীমাবদ্ধ ছিল। একইভাবে, তাঁর গোয়েন্দা চরিত্র ফেলুদা এমন এক অভিজাত বৃত্তের প্রতিনিধিত্ব করে, যেখানে ধর্মের বিষয়টি সরাসরি আসে না, তবে মুসলিম চরিত্রের অনুপস্থিতি বিশেষভাবে লক্ষ্যণীয়। অন্যদিকে, ব্যোমকেশ বক্সী-র গল্পে মুসলিম চরিত্রের অন্তর্ভুক্তি দেখা যায়, যা ফেলুদার জগতে নেই।

অনেকে যুক্তি দিতে পারেন যে রায় তাঁর পরিচিত সমাজকেই প্রতিফলিত করেছেন, যেখানে মুসলমানদের উপস্থিতি ছিল কম। তবে এই ব্যাখ্যা সম্পূর্ণ নয়। রায় শুধুমাত্র একজন চলচ্চিত্র নির্মাতা ছিলেন না; তিনি ছিলেন এক ঐতিহাসিক চিন্তাবিদ, যিনি তাঁর সময়ের বাস্তবতাকে গভীরভাবে উপলব্ধি করতেন। তাঁর চলচ্চিত্র সংস্কৃতিগতভাবে অত্যন্ত খাঁটি হওয়া সত্ত্বেও, সেখানে একটি গুরুত্বপূর্ণ সম্প্রদায়ের অনুপস্থিতি নিছক দুর্ঘটনা বলে মানা কঠিন।

দুটি চলচ্চিত্রে মুসলিম চরিত্রের উপস্থিতি দেখা যায়—ঘরে বাইরে (যা রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের উপন্যাস অবলম্বনে) এবং চিড়িয়াখানা (যা ব্যোমকেশ বক্সী সিরিজের উপর ভিত্তি করে নির্মিত)। তবে এই চরিত্রগুলো মূলত অন্য লেখকের সৃষ্টি, যা রায় কেবল চলচ্চিত্রায়িত করেছেন। এছাড়া, তিনি বাংলাদেশি মুসলিম অভিনেত্রী ববিতাকে অশনি সংকেত-এ কাস্ট করেছিলেন, তবে সেই চরিত্রটি সরাসরি মুসলিম পরিচয় বহন করত না। ফলে প্রশ্ন থেকে যায়: রায় কি ইচ্ছাকৃতভাবে মুসলিম চরিত্রকে উপেক্ষা করেছেন, নাকি তিনি এটিকে গুরুত্বপূর্ণ বলে মনে করেননি?

রায়ের পারিবারিক ইতিহাস এখানে একটি সূত্র প্রদান করতে পারে। তাঁর পিতামহ উপেন্দ্রকিশোর রায় চৌধুরী ছিলেন পূর্ববঙ্গের বাসিন্দা, তবে তাঁর পিতা সুকুমার রায় কলকাতায় ফিরে আসেন। দেশভাগের পর, যারা পূর্ববঙ্গ থেকে কলকাতায় এসেছিলেন, তাঁদের অনেকের মধ্যেই এক ধরনের নস্টালজিয়া, বিচ্ছিন্নতা এবং অনেক সময় অসচেতনভাবে তাঁদের হারানো মুসলিম প্রতিবেশীদের বাদ দেওয়ার প্রবণতা তৈরি হয়েছিল। এই মানসিকতা কি রায়ের চলচ্চিত্রে প্রতিফলিত হয়েছিল?

এছাড়া, দেশভাগ-পরবর্তী কলকাতায় মুসলমানরা মূলত শ্রমজীবী বা নিম্নবিত্ত শ্রেণির প্রতিচ্ছবি বহন করছিলেন, যেখানে রায়ের চলচ্চিত্রের জগৎ ছিল অভিজাত বাঙালি ভদ্রলোকদের নিয়ে। এই বাস্তবতা কি তাঁর চিত্রনাট্য গঠনে প্রভাব ফেলেছিল?

রায়ের কাজের এই অনুপস্থিতি আরও বেশি প্রকট হয়ে ওঠে যখন আমরা বাংলা সাহিত্যের অন্যান্য লেখকদের সাথে তুলনা করি। মানিক বন্দ্যোপাধ্যায় এবং শরদিন্দু বন্দ্যোপাধ্যায় তাঁদের রচনায় মুসলিম চরিত্রের উপস্থিতি রাখলেও, রায়ের কাহিনিগুলোতে এই বৈচিত্র্যের অভাব লক্ষ্য করা যায়। এমনকি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের কাবুলিওয়ালা মুসলিম চরিত্রের প্রতি সহানুভূতির অনন্য দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছিল। তবুও, রায়ের চলচ্চিত্র, এমনকি ঐতিহাসিক ও গ্রামীণ প্রেক্ষাপটেও, প্রধানত হিন্দু সমাজের মধ্যেই আবদ্ধ ছিল।

বিশ্বব্যাপী পরিচয় ও প্রতিনিধিত্বের প্রশ্ন আজ আরও গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠেছে। ২০০০ সালের ভারত এবং ২০২৫ সালের পরবর্তী ভারত সামাজিকভাবে ভিন্ন বলে মনে হয়, এবং এই পরিবর্তনই হয়তো আমাদের এই প্রশ্ন করতে উদ্বুদ্ধ করছে।

রায় যদি ইচ্ছাকৃতভাবে মুসলিম চরিত্রের অনুপস্থিতি ঘটিয়ে থাকেন, তাহলে কেন? এটি কি বাণিজ্যিক চিন্তা থেকে উদ্ভূত, যেহেতু তাঁর দর্শক গোষ্ঠীর মধ্যে মুসলিম সম্প্রদায়ের প্রতিনিধিত্ব তুলনামূলকভাবে কম ছিল? নাকি তিনি রাজনৈতিক ও সামাজিক জটিলতা এড়িয়ে গেছেন? নাকি এটি তাঁর ব্যক্তিগত দৃষ্টিভঙ্গির প্রতিফলন, যা দেশভাগ-পরবর্তী কলকাতার বাস্তবতার দ্বারা গঠিত হয়েছিল?

রায়ের চলচ্চিত্রসমূহ সামাজিক সমালোচনার ক্ষেত্রে শক্তিশালী ছিল, তবে সেগুলো মূলত অভিজাত বাঙালি ভদ্রলোকদের সমস্যার মধ্যেই সীমাবদ্ধ ছিল—ঔপনিবেশিক প্রভাব, শ্রেণিগত সংঘাত, বুদ্ধিজীবীদের সংকট ইত্যাদি। ঋত্বিক ঘটকের মতো নির্মাতারা যেখানে দেশভাগ ও উদ্বাস্তু সমস্যা সরাসরি তুলে ধরেছিলেন, রায়ের চলচ্চিত্র মানবতাবাদী হলেও এই বিষয়গুলোর প্রতি নিরপেক্ষ থেকেছে।

সত্যজিৎ রায়ের প্রতিভা অদ্বিতীয়, তবে তাঁর কাজের সীমাবদ্ধতা স্বীকার করাও গুরুত্বপূর্ণ। মুসলিম চরিত্রের অনুপস্থিতি শুধু একটি সাধারণ পর্যবেক্ষণ নয়; এটি বৃহত্তর সাংস্কৃতিক বিস্মৃতির একটি প্রতিফলন। এটি কি শুধুমাত্র একটি পারিপার্শ্বিক বাস্তবতার প্রতিফলন, নাকি এটি তাঁর নিজস্ব রচনাশৈলীর সচেতন সিদ্ধান্ত ছিল? উত্তর স্পষ্ট নয়, তবে প্রশ্নটি প্রাসঙ্গিক।

রায়ের কাজকে পুনর্মূল্যায়ন করা মানে তাঁর অবদানকে ছোট করা নয়; বরং এটি আরও গভীরভাবে তাঁর সৃষ্টি ও দৃষ্টিভঙ্গিকে বোঝার একটি প্রচেষ্টা। তাঁর চলচ্চিত্র প্রজন্মের পর প্রজন্মকে প্রভাবিত করেছে, তবে এই সীমাবদ্ধতাগুলোর দিকে তাকালে আমাদের নিজেদের সময় এবং সমাজকেও নতুন করে বোঝার সুযোগ তৈরি হয়।

মন্তব্য ১৬ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (১৬) মন্তব্য লিখুন

১| ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৫ সকাল ৮:৩৩

যামিনী সুধা বলেছেন:


উনার মুভিগুলোতে সমস্যা আছে দেখছি; মুসলিম, ইহুদী ও খৃষ্টান চরিত্র যোগ করে এগুলোকে উনি পুনরায় করুক

২| ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৫ সকাল ৮:৫৮

অগ্নিবাবা বলেছেন: বুদ্ধিমানেরা নবীকে নিয়ে ছবি বানায় না, চাচা আপন প্রান বাঁচা।

৩| ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৫ সকাল ৯:০৮

নতুন নকিব বলেছেন:



সত্যজিৎ রায়ের চলচ্চিত্রে মুসলিম চরিত্রের অনুপস্থিতি একটি উল্লেখযোগ্য প্রশ্ন উত্থাপন করে, যা তাঁর সমাজচিত্র ও সাংস্কৃতিক প্রেক্ষাপটের সীমাবদ্ধতার ইঙ্গিত দেয়। এটি দেশভাগ-পরবর্তী বাঙালি ভদ্রলোক সমাজের প্রতিফলন হতে পারে, তবে রায়ের ঐতিহাসিক দৃষ্টিভঙ্গি বিবেচনায় এই শূন্যতা ইচ্ছাকৃত বা অসচেতন কিনা, তা নিয়ে আলোচনা প্রয়োজন। তবে এসব নিয়ে কথা বললে অন্ধ শ্রেণি বিদ্বেষী লোকেরা আপনার উপরে তেড়ে আসতে পারেন।

ধন্যবাদ।

৪| ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৫ সকাল ৯:৪২

কামাল১৮ বলেছেন: তিনি যে উপন্যাসগুলির চলচিত্রে রূপ দিয়েছেন সেখানে মুসলিম চরিত্র তেমন একটা ছিলো না।পশ্চিম বাংলার সাহিত্যিকদের হাত দি্য়ে মুসলির চরিত্র তেমন করে আসেনি যেমন করে এসেছে পূর্ব বাংলার সাহিত্যিকদের হাত দিয়ে।এটাও একটা কারণ।

২৫ শে এপ্রিল, ২০২৫ সকাল ১০:০২

মুনতাসির বলেছেন: ঋত্বিক ঘটক - তিতাস একটি নদীর নাম, তপন সিংহ / সিনহা - আপনজন, এক ডাক্তারের মৃত্যু (খুব সম্ভবত ইরফান খান এর প্রথম ছবি। ) মৃণাল সেন - এমন অনেকের নাম করা যায় যাদের কাজে শ্রেণি বিচিত্র এসেছে।

৫| ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৫ সকাল ৯:৪৬

কামাল১৮ বলেছেন: তার প্রতিটা ছবি আমি একাধিকবার দেখেছি।যতবার দেখি আবার দেখার আগ্রহ বেড়ে যায়।

২৫ শে এপ্রিল, ২০২৫ সকাল ৯:৫৭

মুনতাসির বলেছেন: একদম ঠিক বলেছেন। এত দেখা হইয়েছে যে মনে হলও কিছু একটা মিসিং। কারণ সে সময় এ ডেমোগ্রাফি দেখলে ব্যাপার টা আর ইন্তেরেস্তিং হই।

৬| ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৫ সকাল ৯:৪৮

সৈয়দ কুতুব বলেছেন: পশ্চিম বংগে মুসলিম চরিত্র খুব কম ইউজ করা হয়। হয় গ্যাংস্টার বা মাংসের দোকানীর চরিত্র থাকে বেশির ভাগ সময়।

২৫ শে এপ্রিল, ২০২৫ সকাল ১০:০৪

মুনতাসির বলেছেন: হাহা ভাল বলেছেন। এটা হইত বর্তমানের ট্রেন্দ।

৭| ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৫ সকাল ১১:১২

নিমো বলেছেন: আপনি নিজেওতো দুই টাকার পেঁয়াজের বাইরে বের হতে পারলেন না।

২৫ শে এপ্রিল, ২০২৫ সকাল ১১:৫২

মুনতাসির বলেছেন: নটরডেম কলেজে নেচার স্টাডি ক্লাব বলে একটা ক্লাব আছে। আমিও তার সভ্য ছিলাম। পাখি আর গাছ চেনানর জন্যে আমাদের বোটানিক্যাল গার্ডেনে নিয়ে যেত। আর পাখি নিয়ে কোন আলোচনা হলে সেখানে যেতে বলত যাতে আমরা পাখি চিনি বা আরও যানতে পারি।

সেই সময় ইনাম আল হক সাহেবের বাড়িতে পাখি নিয়ে যাদের আগ্রহ তাদের আড্ডা হতে সপ্তাহে একদিন। এমনই এক আড্ডায় "রায় সাহেবের সিনেমায় পাখি" নিয়ে কথা হয়েছিল যতদূর মনে পরে। আমি সেই সময়ের কথা বলছি যখন বাংলা ব্লগ চালু হয়নি।

আমার মনে হয় আমিও ঠিক এমনই শুধু চরিত্র নিয়ে লিখলাম।

এধরনের কাজ নিয়ে একটা বইয়ের কথা বলি -
Postcolonial Bollywood and Muslim Identity বাই Dr Nadira Khatun ওক্সফোর্ড ছেপেছে।

https://global.oup.com/academic/product/postcolonial-bollywood-and-muslim-identity-9780198891017?cc=bd&lang=en&

৮| ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৫ দুপুর ১২:০৫

নিমো বলেছেন: কিছু মনে করবেন না, প্রথম আলো ও এই ব্লগে আপনার বেশ কিছু লেখা পড়ে আপনাকে গতানুগতিক চিন্তার বাইরে একজন বলে মনে হয়েছে, এখনও তাই মনে করি। বইয়ে অনেক বিস্তারিত পরিসরে লেখার সুযোগ থাকে, যা ছোট্ট একটা ব্লগ পোস্টে থাকে না। তাই যে বিষয়ে লিখছেন তাতে ভুল বোঝাবুঝির অবকাশ থাকে। সত্যজিৎ মুসলিম চরিত্র দেখালেও বিপদে থাকতেন, তখন বলা হতো এভাবে না দেখিয়ে, ওভাবে কেন দেখালেন না। এই ব্লগেই সত্যজিৎ দারিদ্র্য বিক্রি করেছেন বলে আস্ত পোস্ট এসেছিল।

২৫ শে এপ্রিল, ২০২৫ দুপুর ১২:৪৩

মুনতাসির বলেছেন: আমি একদমই অন্য ভাবে নেইনি। নেটিফ্লিক্সে কাবুলিওয়ালা নিয়ে বিশাল াালোচনা হয়েছিল।

এখানে যে বিষয়টি ব্যক্তিগত ভাবে আমার মনে হয় সেটা হলো, বান্যিজিকতা। সিনেমার জন্য টাকা লাগে। সেটা তুলে আনতে হয়। আমরা, সমষ্টিগত ভাবে সেই সিনেমাকে মনে রাখি যার প্রচার বেশি। আমরা যাকে মার্কেটিং বলি। টার্গেটড অর্ডিয়েন্স কারা, সেটা একটা ব্যপার থাকে।

৯| ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৫ বিকাল ৩:৪৯

যামিনী সুধা বলেছেন:



আপনি সাম্প্রদায়িক বিষবাস্প ছড়াচ্ছেন; এগুলো অপকর্ম।

১০| ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৫ রাত ৮:১২

গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: সংস্কৃতিগতভাবে অত্যন্ত খাঁটি হওয়া সত্ত্বেও, সেখানে একটি গুরুত্বপূর্ণ সম্প্রদায়ের অনুপস্থিতি নিছক দুর্ঘটনা বলে মানা কঠিন।" সঠিক।

১১| ২৫ শে এপ্রিল, ২০২৫ রাত ১১:০৯

রাজীব নুর বলেছেন: পোষ্ট এবং মন্তব্য গুলো পড়লাম।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.