![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি তোমাদের মাঝে খুজিয়া ফিরি আমার বিশ্বলোক; নরকে গেলেও হাসিয়া বলিব আমি তোমাদেরই লোক।
বাংলাদেশের রাজনীতি বর্তমানে এক অনিশ্চিত ক্রান্তিকাল অতিক্রম করছে। দীর্ঘদিনের ক্ষমতাসীন দল আওয়ামী লীগ গত ৫ আগস্টের গণআন্দোলনের মুখে ক্ষমতা হারিয়েছে, এবং একটি অন্তর্বর্তীকালীন সরকার দেশ পরিচালনার দায়িত্ব নিয়েছে। কিন্তু সাম্প্রতিক তথ্য ও ক্যান্টনমেন্টের উচ্চপর্যায়ের আলোচনার ভিত্তিতে ইঙ্গিত পাওয়া যাচ্ছে, একটি নতুন "রিফাইন্ড আওয়ামী লীগ" গঠনের পরিকল্পনা চলছে, যার পেছনে ভারতের প্রত্যক্ষ মদদ থাকতে পারে।
এ পরিকল্পনার মূল উদ্দেশ্য হলো—শেখ হাসিনার সরাসরি নিয়ন্ত্রণ ছাড়া, আওয়ামী লীগের একটি অংশকে পুনর্বাসন করা, যাতে দলটি রাজনীতিতে টিকে থাকে এবং ভবিষ্যতের নির্বাচনে অংশ নিতে পারে। প্রশ্ন হচ্ছে, এটি কি প্রকৃতপক্ষে গণতন্ত্র পুনরুদ্ধারের অংশ, নাকি কৌশলগত ক্ষমতার পুনর্বণ্টনের নতুন এক ষড়যন্ত্র?
রিফাইন্ড আওয়ামী লীগ" পরিকল্পনার পটভূমি
গত কয়েক মাসে রাজনৈতিক মেরুকরণ চরম আকার ধারণ করেছে। নতুন শক্তি হিসেবে "জাতীয় নাগরিক পার্টি "(এনসিপি) আত্মপ্রকাশ করেছে, যারা আওয়ামী লীগ ও বিএনপির পুরোনো দ্বৈতশক্তির বিপরীতে এক নতুন ধারার রাজনীতি আনতে চায়। অন্যদিকে, বিএনপি, জামায়াত, গণঅধিকার পরিষদ, রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলন ও অনান্য বিরোধী দলগুলো আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের বিষয়ে কেউ কৌশলগত আবার কেউ জোড়ালো অবস্থান ব্যক্ত করছে। গণঅভ্যুত্থানে নেতৃত্ব দেয়া বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলন আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধে শক্তিশালী অবস্থান নিচ্ছে।
এই পরিস্থিতিতে, "রিফাইন্ড আওয়ামী লীগ" পরিকল্পনাটি সামনে এসেছে, যেখানে শেখ হাসিনা ও তার ঘনিষ্ঠদের সরিয়ে একটি নতুন নেতৃত্ব প্রতিষ্ঠার চেষ্টা চলছে। জানা যাচ্ছে, সাবের হোসেন চৌধুরী, শিরিন শারমিন চৌধুরী, ও শেখ ফজলে নূর তাপসের মতো নেতারা এই নতুন কাঠামোর সামনের সারিতে থাকতে পারেন।
সাম্প্রতিক কিছু গোপন বৈঠকে ক্যান্টনমেন্টের পক্ষ থেকে বিরোধী রাজনৈতিক শক্তিগুলোর কাছে এই ধরনের প্রস্তাব উপস্থাপন করা হয়, যেখানে বলা হয়:
১.একটি দুর্বল আওয়ামী লীগ রাখা হবে—যাতে একদলীয় বিরোধী দল গঠনের পরিবর্তে বহুদলীয় প্রতিযোগিতা নিশ্চিত হয়।
২.নেতৃত্ব বদল হবে—শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের অপরাধ স্বীকার করা হবে, তবে দলের অস্তিত্ব বজায় রাখা হবে।
৩. আওয়ামী লীগ ছাড়া নির্বাচন সম্ভব নয় —কারণ একটি "ইনক্লুসিভ" নির্বাচন করতে হলে তাদের রাজনৈতিকভাবে পুনর্বাসন করতে হবে।
৪. এটি মেনে না নিলে সংকট সৃষ্টি হবে—এবং এর দায় বিরোধী দলগুলোকেই নিতে হবে।
এই আলোচনা প্রতীয়মান করে যে, কৌশলগত কারণে সামরিক ও প্রশাসনিক শক্তিগুলো আওয়ামী লীগের পুরোপুরি বিলুপ্তি না করে, একটি "নতুন সংস্করণ" দাঁড় করানোর চেষ্টা করছে।
বিরোধী রাজনৈতিক শক্তিগুলোর প্রতিক্রিয়া ও কৌশলগত চ্যালেঞ্জ
এই পরিকল্পনার মুখে বিরোধী দলগুলোর অবস্থান অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।
১. এনসিপি ও ছাত্র আন্দোলন: নতুন ধারার নেতৃত্ব হওয়ায় তারা আওয়ামী লীগের পুনর্বাসনের বিপক্ষে থাকবে এবং দলটির নিষিদ্ধের দাবিতে অনড় থাকবে।
২.বিএনপি:দীর্ঘদিন ধরে আওয়ামী লীগের বিরুদ্ধে রাজনৈতিক সংগ্রাম করলেও, তাদের ভেতরে কৌশলগত সিদ্ধান্তের দোলাচল রয়েছে।
৩.জামায়াত: ইসলামী রাজনীতি পুনরুদ্ধারের লক্ষ্য নিয়ে তারা আওয়ামী লীগের পতন চায়, তবে রাজনৈতিক সুযোগ নিতে তারা গোপনে সমঝোতার পথেও যেতে পারে।
৪. রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলন ও গণঅধিকার পরিষদসহ অন্যান্য সমমনা দলগুলোর লক্ষ্য মূলত গণতান্ত্রিক সংস্কার, তাই তারা আওয়ামী লীগের পুনর্বাসন মেনে নেবে না।
৫.সামরিক ও প্রশাসনিক শক্তি: তারা সরাসরি ক্ষমতায় না থেকেও, রাজনৈতিক ভারসাম্য তৈরি করতে চাইছে এবং এই কারণেই তারা আওয়ামী লীগের সম্পূর্ণ ধ্বংস চান না।
এই অবস্থায়, বিরোধী দলগুলোর জন্য সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ কৌশল হলো—একটি ঐক্যবদ্ধ ফ্রন্ট গঠন করা, যেখানে তারা "রিফাইন্ড আওয়ামী লীগ" পরিকল্পনাকে প্রতিহত করতে পারে এবং আওয়ামী লীগের বিচার ও নিষিদ্ধকরণের দাবিতে একমত হতে পারে।
ভারতের ভূরাজনৈতিক আগ্রহ ও আন্তর্জাতিক প্রতিক্রিয়া
ভারতের জন্য বাংলাদেশে একটি নির্দিষ্ট মাত্রার স্থিতিশীলতা গুরুত্বপূর্ণ, বিশেষ করে আঞ্চলিক নিরাপত্তা ও অর্থনৈতিক স্বার্থের কারণে। শেখ হাসিনার পতনের পর ভারত কৌশলগত অবস্থান পুনর্বিবেচনা করছে এবং নতুন রাজনৈতিক শক্তির সঙ্গে সুসম্পর্ক বজায় রাখতে চাইছে।
তবে, ভারত আওয়ামী লীগকে পুরোপুরি হারাতে চায় না, কারণ তাদের দীর্ঘদিনের মিত্র ছিল এই দল। তাই তারা "রিফাইন্ড আওয়ামী লীগ" পরিকল্পনার মাধ্যমে এমন একটি কাঠামো তৈরি করতে চাইছে, যা তাদের স্বার্থ রক্ষা করবে।
আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়, বিশেষ করে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, ইউরোপীয় ইউনিয়ন, চীন এবং মধ্যপ্রাচ্যের দেশগুলো বাংলাদেশের নতুন রাজনৈতিক কাঠামোর দিকে নজর রাখছে। বাংলাদেশে যদি পুনরায় রাজনৈতিক প্রতিহিংসার সংস্কৃতি তৈরি হয় বা "নতুন মোড়কে পুরোনো শাসন" কায়েমের চেষ্টা চলে, তবে আন্তর্জাতিক পর্যায়ে নীতিগত সমর্থন কমতে পারে।
বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ কোন পথে?
বাংলাদেশ এখন একটি গুরুত্বপূর্ণ সন্ধিক্ষণে। "রিফাইন্ড আওয়ামী লীগ" পরিকল্পনা বাস্তবায়ন হলে এটি দেশকে রাজনৈতিকভাবে একটি মিথ্যাচারের জালে আটকে ফেলতে পারে, যেখানে পুরোনো অপরাধীদের নতুন রূপে পুনর্বাসন করা হবে।
এই প্রেক্ষাপটে, জনগণের ভূমিকা সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ। যদি তারা রাজনৈতিক চাপের মুখে একতাবদ্ধ থেকে গণতন্ত্রের প্রকৃত পুনরুদ্ধারের পক্ষে অবস্থান নেয়, তবে এই পরিকল্পনা ব্যর্থ হতে বাধ্য।
অন্যদিকে, রাজনৈতিক দলগুলোর বিভাজন এবং অভ্যন্তরীণ সমঝোতার প্রবণতা যদি এই ষড়যন্ত্রকে সফল হতে দেয়, তবে বাংলাদেশের জনগণের দীর্ঘদিনের লড়াই ব্যর্থ হতে পারে।
"রিফাইন্ড আওয়ামী লীগ" পরিকল্পনা মূলত একটি রাজনৈতিক পুনর্বাসন প্রকল্প, যা ক্ষমতা রক্ষার জন্য একটি নতুন কৌশল। এটি যদি বাস্তবায়িত হয়, তবে তা গণতন্ত্রের নামে নতুন এক রাজনৈতিক প্রতারণা হবে। বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ এখন জনগণের হাতে—তারা কীভাবে প্রতিক্রিয়া জানাবে, সেটাই নির্ধারণ করবে দেশটি প্রকৃত গণতন্ত্রের পথে এগোবে, নাকি পুরোনো শাসন নতুন মোড়কে ফিরে আসবে।
২১ শে মার্চ, ২০২৫ দুপুর ২:২১
মুনতাসির রাসেল বলেছেন: এই সমস্যা সমাধানেরও উপায় আছে, আর সেটা সংখ্যানুপাতিক নির্বাচনী পদ্ধতি।
২| ২১ শে মার্চ, ২০২৫ দুপুর ১:০৫
ঢাবিয়ান বলেছেন: এনসিপি বর্তমানে ইফতার পার্টি নিয়ে ব্যস্ত আছে। নাগরিক কমিটির অপদার্থ , গরুগুলোর সাথে যোগ দিয়ে নাহিদ ইসলাম তার ইমেজের বারোটা বাজিয়েছে। মানুষের কত আশা আকাঙ্ক্ষা এই নতুন দল ঘিরে, আর তারা কিনা ব্যস্ত খানা পিনা, মৌজ মাস্তিতে! নাহিদের বর্তমান কর্মকান্ডে বোঝার উপায় নাই যে , নয়া বন্দোবস্তের দাবিতে এক দফা দাবীর ঘোষক সে। হাসনাত আব্দুল্লাহ গতকাল যে ষঢ়যন্ত্রের কথা প্রকাশ করেছে, তা প্রতিহত করতে এক্ষুনি যদি এনসিপি বলিষ্ঠ উদ্যোগ না নেয় তবে নাগরিক কমিটির গরুগুলোকে নিয়ে নাহিদ নিজেও মরবে , অন্য বিপ্লবীদেরও কবর খোড়ার ব্যবস্থা করে যাবে।
২১ শে মার্চ, ২০২৫ দুপুর ২:১৯
মুনতাসির রাসেল বলেছেন: শীঘ্রই নতুন কর্মসূচি দিবে নিশ্চয়ই।
৩| ২১ শে মার্চ, ২০২৫ দুপুর ২:১৯
নিমো বলেছেন: নূতন, দ্বিতীয়, ২.০, রিফাইন্ড, ক্লোজ, চ্যাপ্টার, ইনকিলাব, গণপরিষদ, রিপাবলিক এসব মুখস্ত জার্গন ছাড়া হাসনাত কুকুরটার অবদানটা ঠিক কী? সমান্তরাল সরকার চালাতে চাইলে হবে?
২১ শে মার্চ, ২০২৫ দুপুর ২:২৩
মুনতাসির রাসেল বলেছেন: যে যার যায়গা থেকে জোড়ালো অবস্থান রাখলেই হবে।
৪| ২১ শে মার্চ, ২০২৫ দুপুর ২:৩১
নিমো বলেছেন: মুনতাসির রাসেল বলেছেন: যে যার যায়গা থেকে জোড়ালো অবস্থান রাখলেই হবে।
সামাজিক মাধ্যমে পোস্ট দিয়ে, মব সন্ত্রাস করে।
২১ শে মার্চ, ২০২৫ দুপুর ২:৩৮
মুনতাসির রাসেল বলেছেন: মব কোনভাবেই কাম্য নয়।
৫| ২১ শে মার্চ, ২০২৫ দুপুর ২:৩৫
ঢাবিয়ান বলেছেন: হাসনাত তার পোস্টে বলেছে যে, রিফাইন্ড আওয়ামী লীগ যাদের দিয়ে করা হবে, তারা এপ্রিল-মে থেকে শেখ পরিবারের অপরাধ স্বীকার করবে, হাসিনাকে অস্বীকার করবে এবং তারা বঙ্গবন্ধুর আওয়ামী লীগ করবে এমন প্রতিশ্রুতি নিয়ে জনগণের সামনে হাজির হবে।
@ নিমো ,উপড়ের অংশটূকুর বিষয়ে আপনার মতামত জানতে আগ্রহী ।
২১ শে মার্চ, ২০২৫ দুপুর ২:৪৫
মুনতাসির রাসেল বলেছেন: আগে তাদের অপরাধ স্বীকার করে দ্রুত বাংলাদেশের জনগণের কাছে ক্ষমা চাওয়া উচিত। এরপর যাদের বিচারের মুখোমুখি হতে হবে না বলে মনে হয় তাদের নিয়ে বর্তমান রাজনৈতিক প্রেক্ষাপট বিবেচনা করে দলের পুনর্গঠনল করা উচিত। তাহলে জনগণ হয়ত তাদের জন্য সঠিক সিদ্ধান্ত নিতে পারবে।
৬| ২১ শে মার্চ, ২০২৫ দুপুর ২:৫৬
নিমো বলেছেন: @ঢাবিয়ান, এপ্রিল-মে'র আগে কি শেখ পরিবারের অপরাধ নাই! তারা বঙ্গবন্ধুর আওয়ামী লীগ করলেতো সেই মুজিববাদই প্রতিষ্ঠিত হবে! এমন স্ববিরোধী কথায় মতামত দেয়ার কী আছে? সারোয়ার তুষারতো ইতোমধ্যেই স্বীকার করেছে যে, তারা আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ গণহত্যার জন্য চায় না, বরং দল না থাকলে, ঐ দলের লোকগুলোকে নাগরিক পার্টিতে টেনে নেয়া সম্ভব হবে। এর আগে তারা পতিত দলের কাউন্সিলরদের টানতে চেয়ে একই অভিপ্রায় দেখিয়েছিল।
৭| ২১ শে মার্চ, ২০২৫ দুপুর ২:৫৮
আদিত্য ০১ বলেছেন: প্রথমত, আপনারা হাসনাতরা যে বলেন বাংলাদেশের জনগন ব্যবস্থা নেবে! আচ্ছা, বাংলাদেশের জনগনের প্রতিনিধি যদিও আপনারা না ভোটে জয়ী প্রতিনিধ, না আপনারা জনগনের বড় অংশের সমর্থনের দল। আপনারাই যদি জনগনের সব রায় দিয়ে দেন, তাহলে নির্বাচন থাকবে না বা গণতন্ত্রও থাকবে না।
দ্বিতীয়ত, আওয়ামীলীগ বিএনপি জামাত কে দেশের ক্ষমতায় থাকবে সেটা জনগন নির্বাচনে ভোট দিয়ে রায় দিবে। জনগন না চাইলে আওয়ামীলীগকে ভোট দিবে না। ক্ষমতায় যাবে না। শেষ হিসাব। এই যে নিষিদ্ধ নিয়ে এত গাল গপ্পো দিতেছেন,ঘড়ির কাটায় আপনারাও একদিন নিষিদ্ধ হতে পারেন, এইটাও মাথায় রাখা উচিত। রাজনীতির খেলায় যে কখন কি হবে কেউ অনুমান করতে পারে না। এই অগণতান্ত্রিক সরকার ৭ মাস হয়নি, তারা সুপারিশ, ঘুষ লেনদেন, সহিংসতা, জ্বালাও পুড়াও করতেছে, এগুলা তাহলে জনগন মেনে নিছে তাই!
তৃতীয়ত, বাংলাদেশের মত ছোট দেশের ক্ষমতা পালা বদলা বাইরে পরাশক্তির মেন্ডেটে হয়। এইসব চিল্লায়ে লাভ আছে, হাসনাত লিস্ট ধরায়ে টিভি চ্যানেলের সাংবাদিক চাকরি ছাড়া করে, দামী গাড়ি দিয়ে চলে কোন ইনকাম নাই। ৪০০ কোটি টাকার হের ফের, ডিসি নিয়োগে কোটি কোটি টাকার লেনদেন, সুপারিশে নিয়োগ। এরা ক্ষমতায় যায় নাই এখনই এই অবস্থা, এরা গলা ফাটিয়ে বললেই এরা জনগনে কাজ করবে, এইটা শিয়ালের কাছে মুরগি দেওয়া।
যাইহোক, নিষিদ্ধ খেলা খেলে লাভ নাই, নিষিদ্ধ করলে সংকটা আরও চরম আকার ধারন করবে, এই নিষিদ্ধ ঠিক ছোট বেলায় মারামারি করে বলতাম আমাদের বাড়ির সামনে যাইতে পারবি না, এই টাইপ এক শিশুসুলভ রাগ। এইগুলা করে আলটিমেটলি আওয়ামীলীগের প্রতি জনগনে সমর্থন আরও বাড়তেছে।
৮| ২১ শে মার্চ, ২০২৫ বিকাল ৩:৫৬
ঢাবিয়ান বলেছেন: এপ্রিল-মে'র আগে কি শেখ পরিবারের অপরাধ নাই! তারা বঙ্গবন্ধুর আওয়ামী লীগ করলেতো সেই মুজিববাদই প্রতিষ্ঠিত হবে! এমন স্ববিরোধী কথায় মতামত দেয়ার কী আছে?
@ নিমো পুরাপুরি আপনার সাথে একমত। দেখেন যে, এমন স্ববিরোধী প্রস্তাব হাসনাতদের ক্যন্টোনমেন্ট থেকে দেয়া হয়েছে এবং মেনে নেয়ার জন্য হুমকি ধামকি দেয়া হয়েছে !!
৯| ২১ শে মার্চ, ২০২৫ বিকাল ৪:০৭
নিমো বলেছেন: ঢাবিয়ান বলেছেন:এমন স্ববিরোধী প্রস্তাব হাসনাতদের ক্যন্টোনমেন্ট থেকে দেয়া হয়েছে এবং মেনে নেয়ার জন্য হুমকি ধামকি দেয়া হয়েছে !!
এই প্রস্তাব ও হুমকি ধামকি যে আদৌ দেয়া হয়েছে তার প্রমাণ কোথায় ? হাসনাতের মুখের কথা! এর আগেতো আসিফের বইয়ে বলা কথার বিরোধিতা হাসনাত করেছিল যে, সে ক্যান্টনমেন্ট অভিমুখে যায় নি অথবা অমুক ভাই তাকে নিয়ে গেছে। এখন আবার নূতন গপ্পো ফেঁদেছে যে, তাকে হাজার কোটি টাকা ও আওয়ামী লীগ পুনর্বাসনের প্রস্তাব দেয়া হয়েছে। এসব গাল-গল্পে আর কাজ হবে না। মাণুষ এদের চিনে ফেলেছে। অভ্যুথ্থানের ফলটা আস্তে খেলে এত সমস্যা হতো না। বেশি তাড়াতাড়ি খেয়ে ফেলায়, এখন বদহজম হচ্ছে। হা!-হা! ইলিয়াস গেছে যে পথে, পিনাকি ও এরাও যাবে সে পথে।
১০| ২১ শে মার্চ, ২০২৫ সন্ধ্যা ৭:০৭
কামাল১৮ বলেছেন: দলগুলির ভিতর গনতন্ত্র নিশ্চিত হলেই দেশ ভালোর দিকে এগুবে।
১১| ২১ শে মার্চ, ২০২৫ রাত ৯:২১
আদিত্য ০১ বলেছেন: @নিমো মাণুষ এদের চিনে ফেলেছে। অভ্যুথ্থানের ফলটা আস্তে খেলে এত সমস্যা হতো না। বেশি তাড়াতাড়ি খেয়ে ফেলায়, এখন বদহজম হচ্ছে। হা!-হা! ইলিয়াস গেছে যে পথে, পিনাকি ও এরাও যাবে সে পথে।
হা হা, সেই কথা কইলেন। পিনাকির পিনিকে সবাই নাচে। এগুলার যে কি হবে, ঢাবিয়ান সাহেব বিভোর স্বপ্নে আছে শফির জামাতকে নিয়ে
১২| ২১ শে মার্চ, ২০২৫ রাত ১০:২৬
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: হাসিনা ছাড়া আওয়ামীলীগ চলবে না। হাসিনা আর কয়দিন।
©somewhere in net ltd.
১|
২১ শে মার্চ, ২০২৫ দুপুর ১২:১৭
সৈয়দ কুতুব বলেছেন: হিসাবে আওয়ামী লীগ কে অন্তত দুই টার্ম ইলেকশন করতে না দেয়া উচিত। কিন্তু বাকি দলগুলো ভোটের মাঠে এতই খারাপ অবস্থা যে বিএনপি ২০০+ সিট পেয়ে যেতে পারে। ভোট কম পড়বে আওয়ামী লীগ যদি নির্বাচনে না আসে। তবে বিদেশিরা যেভাবে লীগ কে নির্বাচনে আনার জন্য উঠেপড়ে লেগেছে ২০১৪ সালের নির্বাচনের পর বিএনপির জন্য এমন করে নাই। বিদেশি শক্তির কারণে আওয়ামী লীগ ফ্যাসিস্ট দল হয়ে উঠে।