![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
“রাত্রি বলবে নেই, নক্ষত্র বলবে নেই শহর বলবে নেই, সাগর বলবে নেই হৃদয় বলবে- আছে”
বাঁশপাতা বা ফেউয়া মাছের শুটকির সাথে মুলা দিয়া আমার আম্মু জোসসসস একটা তরকারি রান্না করে, এইটা আমার খুব ফেবারিট। যে দিন এই তরকারি বাসায় রান্না হয় সেদিন গরুর মাংসের কোরমা অথবা মুরগীর রোস্ট সামনে থাকলেও আমি ছুঁইয়া দেখিনা।
মুলা প্রাপ্তির সিজনে প্রতি ওয়াক্ত খাবারের সময় কুচিকুচি অথবা টুকরো টুকরো করে কাটা মুলা স্যালাড হিসেবেও প্রচুর পরিমানে খাইয়া থাকি। মুড়ি, চানাচুর, ছোলার সাথেও সমান তালে মুলা চলে। আর আমি এত্তোই মুলা প্রেমিক যে মাঝে মাঝে সেমাই, পায়েস, ফিরনীর লগেও মুলার স্যালাড খাইয়া ফেলবার চাই।
আর এমনিতে যখনি মুন্চায় তখনি লবণ দিয়া ভালো কইরা মাখায়া কচকচায়া কয়েকটা বিগ সাইজের মুলা পেটের মধ্য চালান করে দিতে খুব ভালাপাই।
বছরের অন্যসময়ে প্রিয় সবজিটাকে ভীষ্ষণণণ miss করি বলে সিজনের শেষের দিকে বহুসংখ্যক! মুলা ফ্রিজের অন্দরে যত্ন সহকারে ইস্ঠক(স্টক) করিয়া রাখি। (মুই'যে ক্যামুন মুলা খোর সেইটা একটু বুইঝালন)
যাউগ্গা ইহা হইলো নাবিক সিন্দাবাদের মুলা গিলার কাহিনী।
এইবার আপনি কিজন্নি পেটের অন্দরে ডজন ডজন মুলা চালান করবেন সেই বয়ান পেশ করিব। আপনি মুলা খাইবেন, কেননা শুধুমাত্র প্রতি ১০০ গ্রাম মুলাতেই (পাতা বাদে) আছে- প্রোটিন ০.৭ গ্রাম, কার্বোহাইড্রেট ৩.৪ গ্রাম, ভিটামিন ‘এ’ ০.০ আইইউ, ফ্যাট ০.১ গ্রাম, আঁশ ০.৮ গ্রাম, ক্যালসিয়াম ৫০ মিলিগ্রাম, ফসফরাস ২২ মিলিগ্রাম, লৌহ ০.৪ মিলিগ্রাম, পটাশিয়াম ১৩৮ মিলিগ্রাম, ভিটামিন ‘সি’ ১৫ মিলিগ্রাম। বাজারে পাওয়া সাদা ও লাল দুই ধরনের মুলাতে আছে সমান পুষ্টিগুণ। (যেইটা ইচ্ছা খাইতে পারেন)
আর পর্যাপ্ত পরিমান মুলা খাওয়ার ফলে আপনি যেসব শারিরীক উপকারীতা লাভ করবেন সেগুলাও জানিয়া লন- মুলার ক্যারোটিনয়েডস চোখের দৃষ্টিশক্তি ঠিক রাখে এবং ওরাল, পাকস্থলী, বৃহদন্ত, কিডনী এবং কোলন ক্যান্সার প্রতিরোধে কাজ করে।
মুলার ফাইটোস্টেরলস হৃৎপিণ্ড সুস্থ রাখতে সাহায্য করে।
জন্ডিস আক্রান্ত হলে মুলা রক্তের বিলিরুবিনের কমিয়ে তাকে একটি গ্রহনযোগ্য মাত্রায় নিয়ে আসে যা কিনা জন্ডিসের চিকিৎসার জন্য অত্যন্ত কার্যকরী।
মূলা মানুষের ক্ষুধাকে নিবৃত্ত করে এবং কম ক্যালরিযুক্ত সবজি হওয়ায় দেহের ওজন কমাতে সাহায্য করে।
মুলা রক্ত পরিষ্কারক হিসেবে কাজ করে।
লিভার এবং পাকস্থলীর সমস্ত দুষণ এবং বর্জ্য পরিস্কার করে থাকে।
মুলা কিডনি রোগসহ মূত্রনালির অন্যান্য রোগে উপকারী।
কাঁচা মুলা খাওয়ার অভ্যাস থাকলে হজম হয় দ্রুত এবং খাওয়ার রুচি বাড়ে।
কচি মুলার সালাদ ক্ষুধা বৃদ্ধিতে সহায়ক।
জ্বরে ভুগলে বা মুখের রুচি নষ্ট হয়ে গেলে মুলা কুচি করে কেটে চিবিয়ে খেলে উপকার হবে। জ্বর কমবে, মুখের রুচিও বাড়বে।
পেটে ব্যথা বা গ্যাসের সমস্যা হলে মুলার রসের সঙ্গে পাতিলেবুর রস মিশিয়ে খেলে ভালো ফল পাবেন।
শ্বেত রোগের চিকিৎসায় মুলা দারুণ উপকারী। এন্টি কারসেনোজিনিক উপাদান সমৃদ্ধ মুলার বীজ আদার রস এবং ভিনেগার একসঙ্গে ভিজিয়ে রেখে আক্রান্ত স্থানে লাগাতে হবে। কাঁচা মুলা চিবিয়ে খেলেও কাজ দেবে।
ত্বক পরিচর্যায়ও মুলা ব্যবহৃত হয়, কারণ এটি অ্যান্টিসেপটিক হিসেবে কাজ করে। কাঁচা মুলার পাতলা টুকরা ত্বকে লাগিয়ে রাখলে ব্রণ নিরাময় হয়।
এছাড়া কাঁচা মুলা ফেস প্যাক এবং ক্লিনজার হিসেবেও দারুন উপকারী।
যেসব মা বাচ্চাকে বুকের দুধ খাওয়ায় তারা নিয়মিত মুলা খাওয়ার অভ্যাস করলে বাচ্চা পর্যাপ্ত দুধ পাবে।
এতোক্ষণ তো শুধু মুলার উপকারীতা বয়ান করলাম, এইবার পাতার বিষয়েও কিছু বলি- মজার ব্যাপার কি জানেন, মুলার চেয়ে এর পাতার গুণ অনেক বেশি। কচি মুলার পাতা শাক হিসেবে খাওয়া যায় এবং এই শাক খুউব মজাদার। মুলার পাতাতে প্রচুর পরিমাণ ভিটামিন এ এবং সি পাওয়া যায়।
খাবার উপযোগী ১০০ গ্রাম মুলাপাতায় আছে আমিষ ১.৭ গ্রাম, শ্বেতসার ২.৫ গ্রাম, চর্বি ১.০০ গ্রাম, খনিজ লবণ ০.৫৭ গ্রাম, ভিটামিন সি ১৪৮ মিলিগ্রাম, ভিটামিন এ বা ক্যারোটিন ৯ হাজার ৭০০ মাইক্রোম ভিটামিন বি-১০.০০৪ মিলিগ্রাম, বি-২০.১০ মিলিগ্রাম, ক্যালসিয়াম ৩০ মিলিগ্রাম, লৌহ ৩.৬ মিলিগ্রাম, খাদ্যশক্তি ৪০ মিলিগ্রাম, পটাসিয়াম ১২০ মিলিগ্রাম।
এইবার আপনি নিজেই ঠিক করেন, মুলা খাবেন? নাকি মুলার এত্তোসব উপকারীতা থেকে নিজের দেহটারে বঞ্চিত রাখবেন।
০৩ রা নভেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৩১
নাবিক সিনবাদ বলেছেন: আমি ঐ বাঁশপাতার কথা বলিনাই, ফেউয়া মাছকে আমাদের অঞ্চলে বাঁশপাতা মাছ নামেও ডাকা হয়, বুঝেছেন জনাব?
২| ০৩ রা নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৩:২৪
কিরমানী লিটন বলেছেন: মূলা চোখের সামনে ঝুলিয়ে রেখে-জাতিকে বধির ও অন্ধ বানানোও যায়।এখন ডিজিটাল মুলোর যুগ,তাই আপনার মতো মুলো প্রেমিকদের-একাদশে বৃহস্পতি !!!
চমৎকার ভিন্ন স্বাদের-পোষ্ট,বিশেষ সাধুবাদ পাওয়ার দাবী রাখে। মুলার কার্যকারিতা গুনাগুন সেই সাথে মুলা প্রেমিকের-মুলো ভাবনাও জানা গেলো।অনেক ধন্যবাদ রইলো প্রিয় নাবিক সিনবাদ-অনেক শুভকামনা জানবেন সতত ... !!! +++
০৩ রা নভেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৩২
নাবিক সিনবাদ বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ লিটনদা।।।
৩| ০৩ রা নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৩:৪০
শাহরীয়ার সুজন বলেছেন: ওরি বাহ! তাইলে তো মুলা খাওয়াই উচিত।
০৩ রা নভেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৩৬
নাবিক সিনবাদ বলেছেন: জি জনাব, মুলা খাবেন বেশি করে।।।
৪| ০৩ রা নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৩:৪১
ফাহাদ মিয়াজি বলেছেন: নাহ্ মুলা খেতেই হবে
০৩ রা নভেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৩৯
নাবিক সিনবাদ বলেছেন: খাওয়া শুরু করেন, প্রতিদিন এক কেজি করে।।।
৫| ০৩ রা নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৩:৪২
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: মুলা উপকারী খাবার এই বিষয়ে কোন সন্দেহ নেই। তবে মাঝে মাঝে পাবলিক ট্রান্সপোর্টে মুলা একটি ভয়াবহ খাবার হয়ে উঠে।
০৩ রা নভেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৪০
নাবিক সিনবাদ বলেছেন:
তা ভাই ঠিকি কইসেন।।।
৬| ০৩ রা নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৩:৪৭
শতদ্রু একটি নদী... বলেছেন: মুলা কখনোই খাইনা। মুলানাকি একটা বিব্রতকর খাবার যা এর সকল গুনকে ধামাচাপা দিতে সক্ষম।
০৩ রা নভেম্বর, ২০১৫ রাত ৮:১৬
নাবিক সিনবাদ বলেছেন: হাহাহা তাই???
৭| ০৩ রা নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:২৯
আহমেদ শাহরিয়ার বলেছেন: মুলতো খাই বাট এতোসব উপকারের কথা জানা ছিলোনা, অনেক ধন্যবাদ।।
০৩ রা নভেম্বর, ২০১৫ রাত ৮:১৭
নাবিক সিনবাদ বলেছেন: আপনারেও ধন্যবাদ।।
৮| ০৩ রা নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:৪৫
ছাসা ডোনার বলেছেন: আপনি মুলার প্রশংসা যেভাবে করেছেন তাতে তো বাজারে মুলার দাম বেড়ে যাবে। ভাল লাগলো আপনার মুলার প্রতি ভালবাসার বর্ননা পড়ে। ভাল থাকবেন অনেক ধন্যবাদ আপনাকে।
০৩ রা নভেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:৫৭
নাবিক সিনবাদ বলেছেন: আশা করি এখন থেকে মুলা খাবেন, আপনাকেও ধন্যবাদ।।
৯| ০৩ রা নভেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:১৩
রফিকুলইসলাম বলেছেন: ও মুলা ও মুলা তুমি কোতায়
০৩ রা নভেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:৫৮
নাবিক সিনবাদ বলেছেন:
১০| ০৩ রা নভেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:১৫
সুমন কর বলেছেন: অনেক উপকারে আসে দেখি......শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ।
অনেক কম খাওয়া হয়।
০৩ রা নভেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:৫৯
নাবিক সিনবাদ বলেছেন: আশা করি এখন থেকে একটু বেশি খাবেন।।।
১১| ০৩ রা নভেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৪১
জুন বলেছেন: এখানে দেখুন একবার :/
দেখেন একটু
০৩ রা নভেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৫৪
নাবিক সিনবাদ বলেছেন: আপনার পোস্টটি অন্নেক জোস হইসিলো জুনাপু
১২| ০৩ রা নভেম্বর, ২০১৫ রাত ৮:৫৩
মাঈনউদ্দিন মইনুল বলেছেন:
মূলা খাইতাম
০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ১০:১৭
নাবিক সিনবাদ বলেছেন: জি মুলা খাইন
১৩| ০৩ রা নভেম্বর, ২০১৫ রাত ৮:৫৫
প্রামানিক বলেছেন: মূলারে সবাই তুচ্ছ তাচ্ছিল্য করে সেই মুলারে আপনি দেখি অনেক গুণে গুণান্বিত করেছেন। চমৎকার লেখা। অনেক ভাল লাগল। ধন্যবাদ
০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ১০:১৮
নাবিক সিনবাদ বলেছেন: ধন্যবাদ
১৪| ০৩ রা নভেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:১১
দৃষ্টিসীমানা বলেছেন: মূলার গুনাগুন বর্ণনার জন্য আপনাকে অনেক ধন্যবাদ ।আমিও জানি মূলা উপকারি সবজি তবে ছেলে মেয়ে কে বোঝানোর জন্য
বর্ণনাটি প্রিয়তে নিয়ে রাখলাম । ভাল থাকুন সব সময় ।
০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ১০:২০
নাবিক সিনবাদ বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ।
১৫| ০৩ রা নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:১৮
অশ্রুকারিগর বলেছেন: যতই চাপাচাপি করেন কোন লাভ নাই ! মুলা খামু না !
০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ১০:২২
নাবিক সিনবাদ বলেছেন: না খাইন, কুনু সমস্যা নাই।
১৬| ০৩ রা নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:২৯
আলভী রহমান শোভন বলেছেন: অনেক দরকারি কথা খুব মজা করে লিখছেন। পড়ে ভালো লাগলো। অনেক কিছু জানলামও। ধন্যবাদ আপনাকে।
০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ১০:২৩
নাবিক সিনবাদ বলেছেন: আপনাকেও ধন্যবাদ।
১৭| ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১২:১৭
আমি মিন্টু বলেছেন: মুলা খাইলে বলে গ্যাস জমে তাইলে কি মিয়া আপনি মিশা না পেটে গ্যাস হওয়া মিশা কুনতা ধরমু ।
০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ১০:২৫
নাবিক সিনবাদ বলেছেন: পেটে ব্যথা বা গ্যাসের সমস্যা হলে মুলার রসের সঙ্গে পাতিলেবুর রস মিশিয়ে খেলে ভালো ফল পাবেন।
১৮| ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১২:২৭
গেম চেঞ্জার বলেছেন: মুলা খাইলে যে পাঁদ আসবে সেইটে সামাল দিবে কিডা??
০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১৫ দুপুর ২:৪০
নাবিক সিনবাদ বলেছেন: পেটে ব্যথা বা গ্যাসের সমস্যা হলে মুলার রসের সঙ্গে পাতিলেবুর রস মিশিয়ে খেলে ভালো ফল পাবেন।
এই তরিকায় মুলা খাইলে আর কুনু প্রবলেম নাই।।
১৯| ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ৮:৪১
ক্যান্সারযোদ্ধা বলেছেন: আমার জিবনেও মুলা ছুঁইয়া দেখি নাই। এইটা আমার জানের দুশমন।
০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১২:০২
নাবিক সিনবাদ বলেছেন: এইটাতো খুব খারাপ কথা
২০| ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ৮:৪২
ক্যান্সারযোদ্ধা বলেছেন: তবে আপনার জন্য মুলার ফুলের শুভেচ্ছা!
০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১৫ দুপুর ২:৪২
নাবিক সিনবাদ বলেছেন: আপনাকে এক টন মুলার সমপরিমাণ ধন্যবাদ।।
২১| ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ৯:১৫
পারভেছ রহমান বলেছেন: Ekto pailay donno hotal r Ki.
০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ১০:২৯
নাবিক সিনবাদ বলেছেন: ঐ মিয়া কি কন, বুঝিনা...
২২| ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১২:০২
জনাব মাহাবুব বলেছেন: মুলা খাই মাঝে মধ্যে। এখন থেকে নিয়মিত খেতে হবে দেখছি।
মুলার ভিতর এত গুন
০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১৫ দুপুর ২:৪৪
নাবিক সিনবাদ বলেছেন: জি অন্নেক গুণ, ধন্যবাদ।।
২৩| ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১২:৩৩
বাসার বলেছেন: মুলা ভালা পাই।
০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৫২
নাবিক সিনবাদ বলেছেন: এইটা খুব ভালা কথা
২৪| ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১:৫৫
দেশ প্রেমিক বাঙালী বলেছেন: মুলা আমার পছন্দের একটি সবজি। শীতকালে আমার মা পুঁটি মাছ দিয়ে রাতে মুলার জোল রান্না করে রাখতেন সকালে আমরা গরম ভাত দিয়ে কত মজা করেই না খেতাম। এখনও মনে পড়ে ছোট বেলার সেই কথা। ধন্যবাদ।
ভালো থাকবেন নিরন্তর।
০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:৪৪
নাবিক সিনবাদ বলেছেন: আপনাকেও অনেক ধন্যবাদ।।
২৫| ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:০৬
হাসান জাকির ৭১৭১ বলেছেন: মুলা খাই, তবে এত গুনের কথা জানতাম না। ধন্যবাদ আপনাকে, এবার জেনে বেশী বেশী খাওয়া যাবে।
০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:৫৭
নাবিক সিনবাদ বলেছেন: আপনার কথা শুনে খুব খুশী হলাম
২৬| ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৫:৫০
হাসান মাহবুব বলেছেন: সব বাজে খাবারের পুষ্টিমূল্য বেশি গুরুর মাংস, বিরিয়ানিতে যদি এত পুষ্টি থাকতো!
০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:০০
নাবিক সিনবাদ বলেছেন: ঐগুলার সাথে মুলার সালাত খায়া পুষ্টি ব্যালেন্স করে নিতে পারেন
২৭| ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:০৬
তারছেড়া লিমন বলেছেন: গেম চেঞ্জার বলেছেন: মুলা খাইলে যে পাঁদ আসবে সেইটে সামাল দিবে কিডা??
সহমত প্রকাশ করছি।
০৬ ই নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৫:১৫
নাবিক সিনবাদ বলেছেন: এর উত্তর উপড়ে দিয়া দিছি।
২৮| ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৩৩
লাইলী আরজুমান খানম লায়লা বলেছেন: উপকারী পোস্ট
২৯| ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১৫ রাত ৮:২৩
ঢাকাবাসী বলেছেন: খুব ভাল লিখেছেন। মুলাকে তো অবহেলাই করা হত মনে হয়। আজ থেকে হর রোজ মুলা খাওয়া শুরু করব ভাবছি! দামেও সস্তা, পঁচিশ টাকা কিলো, যেখানে টমেটো আশি টাকা! @
৩০| ০৬ ই নভেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১২:৫৮
*কুনোব্যাঙ* বলেছেন: তাইতো বলি এতকিছু থাকতে গাধার নাকে সামনে সবাই মূলা ধরে কেন তবে যাই হোক না কেন, নিজে মূলা খেতে যতই পছন্দ করিনা কেন, নিশ্চই চাইবো না যে আমার বন্ধু সহকর্মী যাদের কাছপিটে দিনের একটা দীর্ঘ সময় কাটাতে হয় তারা নিয়মিত মূলা খাক
©somewhere in net ltd.
১|
০৩ রা নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৩:১৪
শাহাদাত ফাহিম বলেছেন: বাঁশপাতার সাথে মুলা দিয়া ক্যামনে রান্না করে
রেসেপিটা যদি একটু দিতেন?