![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
পেশা: সিনিয়র সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ার
আর তোমাদের উপাস্য একইমাত্র উপাস্য। তিনি ছাড়া মহা করুণাময় দয়ালু কেউ নেই। [২:১৬৩ পবিত্র কুরআন]
আল্লাহ ছাড়া অন্য কোন উপাস্য নেই, তিনি জীবিত, সবকিছুর ধারক। তাঁকে তন্দ্রাও স্পর্শ করতে পারে না এবং নিদ্রাও নয়। আসমান ও যমীনে যা কিছু রয়েছে, সবই তাঁর। কে আছ এমন, যে সুপারিশ করবে তাঁর কাছে তাঁর অনুমতি ছাড়া? দৃষ্টির সামনে কিংবা পিছনে যা কিছু রয়েছে সে সবই তিনি জানেন। তাঁর জ্ঞানসীমা থেকে তারা কোন কিছুকেই পরিবেষ্টিত করতে পারে না, কিন্তু যতটুকু তিনি ইচ্ছা করেন। তাঁর সিংহাসন সমস্ত আসমান ও যমীনকে পরিবেষ্টিত করে আছে। আর সেগুলোকে ধারণ করা তাঁর পক্ষে কঠিন নয়। তিনিই সর্বোচ্চ এবং সর্বাপেক্ষা মহান।[২:২৫৫ পবিত্র কুরআন]
তিনিই প্রথম, তিনিই সর্বশেষ, তিনিই প্রকাশমান ও অপ্রকাশমান এবং তিনি সব বিষয়ে সম্যক পরিজ্ঞাত।[৫৭:৩ পবিত্র কুরআন]
(২২) তিনিই আল্লাহ তাআলা, তিনি ব্যতীত কোন উপাস্য নেই; তিনি দৃশ্য ও অদৃশ্যকে জানেন তিনি পরম দয়ালু, অসীম দাতা। (২৩) তিনিই আল্লাহ তিনি ব্যতিত কোন উপাস্য নেই। তিনিই একমাত্র মালিক, পবিত্র, শান্তি ও নিরাপত্তাদাতা, আশ্রয়দাতা, পরাক্রান্ত, প্রতাপান্বিত, মাহাত্ন্যশীল। তারা যাকে অংশীদার করে আল্লাহ তাআলা তা থেকে পবিত্র। (২৪) তিনিই আল্লাহ তাআলা, স্রষ্টা, উদ্ভাবক, রূপদাতা, উত্তম নাম সমূহ তাঁরই। নভোমন্ডলে ও ভূমন্ডলে যা কিছু আছে, সবই তাঁর পবিত্রতা ঘোষণা করে। তিনি পরাক্রান্ত প্রজ্ঞাময়।[৫৯:২২-২৪ পবিত্র কুরআন]
(১) বলুন, তিনি আল্লাহ, এক, (২) আল্লাহ অমুখাপেক্ষী, (৩) তিনি কাউকে জন্ম দেননি এবং কেউ তাকে জন্ম দেয়নি (৪) এবং তার সমতুল্য কেউ নেই। [১১২:১-৪ পবিত্র কুরআন]
মুসলিমরা স্রষ্টা সম্পর্কে কি ধারণা পোষণ করে উপরের আয়াতগুলো পড়লে কিছুটা ধারণা পাওয়া যাবে। আর এই স্রষ্টাকে মুসলিমরা আল্লাহ্ বলে ডাকে। তাঁর উপাসনা করে, তাঁর কাছেই সাহায্য চায়। আপনারা শুনলে একটু অবাক হবেন যে কপটিক খ্রীস্টান, ইস্টার্ন ক্যাথলিক খ্রীস্টান, মিজরাহী ইয়াহুদীরাও স্রষ্টাকে আল্লাহ্ বলে ডাকে।
তথ্যসূত্রঃ
www.quran.com
২১ শে জুলাই, ২০১১ রাত ১১:৪১
নাফাজি বলেছেন: স্রষ্টা সম্পর্কে মুসলিমদের বিশ্বাস তুলে ধরাই এই পোস্টের উদ্দেশ্য।
২| ২১ শে জুলাই, ২০১১ রাত ১১:৪১
নাস্তিকের ধর্মকথা বলেছেন: আল্লাহ সম্পর্কিত এইসব কথাবার্তা কে লিখেছেন?
২১ শে জুলাই, ২০১১ রাত ১১:৪৭
নাফাজি বলেছেন: পবিত্র কুরআন, সূরা নং ও আয়াত নং উল্লেখ আছে।
http://www.quran.com
http://www.al-quran.info
http://www.quranexplorer.com
৩| ২১ শে জুলাই, ২০১১ রাত ১১:৫২
এইতোআমি০০৭ বলেছেন: ধন্যবাদ।
২১ শে জুলাই, ২০১১ রাত ১১:৫৪
নাফাজি বলেছেন: আপনাকে স্বাগতম।
৪| ২২ শে জুলাই, ২০১১ রাত ১২:২৪
আবদুল্লাহ্ আল মামুন বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ। সত্যিই দারুন একটি পোস্ট।....
২২ শে জুলাই, ২০১১ রাত ১২:২৮
নাফাজি বলেছেন: মামুন ভাই আপনাকে স্বাগতম। স্রষ্টা সম্পর্কে মুসলিমদের বিশ্বাস তুলে ধরাই এই পোস্টের উদ্দেশ্য।
৫| ২৩ শে জুলাই, ২০১১ রাত ২:১৭
নাস্তিকের ধর্মকথা বলেছেন: নাস্তিকের ধর্মকথা বলেছেন: আল্লাহ সম্পর্কিত এইসব কথাবার্তা কে লিখেছেন?
লেখক বলেছেন: পবিত্র কুরআন, সূরা নং ও আয়াত নং উল্লেখ আছে।
http://www.quran.com
http://www.al-quran.info
http://www.quranexplorer.com
===============>>>
আপনার পোস্টেই তো কোরআনের সুরা-আয়াত সংখ্যা উল্লেখ করেছেন। সেটা আবার বলার কি দরকার?
আমার প্রশ্নটি হচ্ছে: আল্লাহ সম্পর্কিত আপনার পোস্টে উল্লেখিত এইসব কথাবার্তা কে লিখেছেন বা বলেছেন?
২৩ শে জুলাই, ২০১১ রাত ৩:১৭
নাফাজি বলেছেন: আল্লাহ বলেছেন। এটা আমরা যারা মুসলিম তারা বিশ্বাস করি।আমরা বিশ্বাস করি পবিত্র কুরআন শেষ ঐশী গ্রন্থ যা অবতীর্ণ হয় শেষ নবী ও রাসূল মুহাম্মাদ (সাঃ) এর উপর। আমরা বিশ্বাস করি কুরআনের বাণী আল্লহ্ এর বাণী, হুবহু আল্লাহ্ এর বাণী। আপনার মত জ্ঞানী বয়োবৃদ্ধ মানুষের তো জানার কথা মুসলিমদের বিশ্বাস অবিশ্বাস সম্পর্কে।
৬| ২৪ শে জুলাই, ২০১১ রাত ৯:২০
নাস্তিকের ধর্মকথা বলেছেন:
পোস্টে উল্লেখিত কথাগুলো যে আল্লাহ বলেছেন- সেটা আপনার পোস্টের শুরুতেই উল্লেখ করতে পারতেন, তাহলে ভালো হতো। আমি একটু চেস্টা করি- দেখেন কেমন লাগে?----->>>
আল্লাহ বলেছেন:: "আল্লাহ ছাড়া অন্য কোন উপাস্য নেই, তিনি জীবিত, সবকিছুর ধারক।"
আল্লাহ বলেছেন:: "আসমান ও যমীনে যা কিছু রয়েছে, সবই তাঁর।"
আল্লাহ বলেছেন:: "কে আছ এমন, যে সুপারিশ করবে তাঁর (আল্লাহর) কাছে তাঁর অনুমতি ছাড়া?"
আল্লাহ বলেছেন:: "তাঁর (আল্লাহর) জ্ঞানসীমা থেকে তারা কোন কিছুকেই পরিবেষ্টিত করতে পারে না, কিন্তু যতটুকু তিনি (আল্লাহ) ইচ্ছা করেন।"
আল্লাহ বলেছেন:: "তাঁর (আল্ল্লাহর) সিংহাসন সমস্ত আসমান ও যমীনকে পরিবেষ্টিত করে আছে।"
আল্লাহ বলেছেন:: "তিনিই (আল্লাহই) সর্বোচ্চ এবং সর্বাপেক্ষা মহান।"
আল্লাহ বলেছেন:: "তিনিই (আল্লাহই) প্রথম, তিনিই সর্বশেষ, তিনিই প্রকাশমান ও অপ্রকাশমান এবং তিনি সব বিষয়ে সম্যক পরিজ্ঞাত।"
আল্লাহ বলেছেন:: "তিনিই (আল্লাহই) একমাত্র মালিক, পবিত্র, শান্তি ও নিরাপত্তাদাতা, আশ্রয়দাতা, পরাক্রান্ত, প্রতাপান্বিত, মাহাত্ন্যশীল।"
আল্লাহ বলেছেন:: "তিনিই (আল্লাহই) আল্লাহ তাআলা, স্রষ্টা, উদ্ভাবক, রূপদাতা, উত্তম নাম সমূহ তাঁরই।"
আল্লাহ বলেছেন:: "নভোমন্ডলে ও ভূমন্ডলে যা কিছু আছে, সবই তাঁর (আল্লাহর) পবিত্রতা ঘোষণা করে।"
আল্লাহ বলেছেন:: "তিনি (আল্লাহ) পরাক্রান্ত প্রজ্ঞাময়।"
আল্লাহ বলেছেন:: "বলুন, তিনি আল্লাহ, এক, আল্লাহ অমুখাপেক্ষী, তিনি কাউকে জন্ম দেননি এবং কেউ তাকে জন্ম দেয়নি এবং তার সমতুল্য কেউ নেই।"
=====>> কেমন মনে হইতেছে???
২৫ শে জুলাই, ২০১১ ভোর ৪:০৫
নাফাজি বলেছেন: আপনি তো পবিত্র কুরআনের সৌন্দর্য উপলব্ধি করতে ব্যর্থ হয়েছেন। ওহী এমনভাষায় অবতীর্ণ হয়েছে যা কিনা যে কাউকে তা অন্য কারো কাছে প্রচার করতে সহায়তা করবে অথবা কেউ যখন পড়বে তখন তার কাছে মনে হবে সে কারো সাথে কথা বলছে অথবা কেউ তাকে দিক নির্দেশনা দিচ্ছে। স্বর্গীয় দূত জিবরাঈল (আঃ) যে ওহী নিয়ে আসতেন মুহাম্মাদ (সাঃ) তা মুখস্থ করে নিতেন। অতঃপর সেই ওহী হুবহু তিনি সাহাবীদের নিকট প্রচার। ১১২ নং সূরাটার কথাই ধরা যাক। এই সূরাটি তখন নাযিল হয় যখন অবিশ্বাসীরা রাসূলুল্লাহ্ (সাঃ) এর কাছে আল্লাহ্ সম্পর্কে জিজ্ঞাসা করে। অবিশ্বাসীদের প্রশ্ন করার কিছুক্ষণের মধ্যেই ওহী নাযিল হয়। আর রাসূলুল্লাহ্ (সাঃ) হুবহু অবিশ্বাসীদের সামনে উপস্থাপন করেন। লক্ষ্য করুন তিনি কিন্তু "বলুন" এই অংশটিও বাদ দেননি।
৭| ২৫ শে জুলাই, ২০১১ রাত ১০:০৯
নাস্তিকের ধর্মকথা বলেছেন: এটা ঠিক যে, আমি কুরআনের সৌন্দর্য উপলব্ধি করতে ব্যর্থ হয়েছি। কিন্তু আপনি উপরিউক্ত কমেন্ট কেন করলেন বুঝিনি। রাসুল (সা) এর উপর কেমন করে ওহী নাযিল হতো বা তিনি সেটা হুবহু অবিশ্বাসী (এবং বিশ্বাসী)দের সামনে হাজির করতেন- এটা কি আমার কমেন্টের জবাব হিসাবে বললেন? কেন যে বললেন- বুঝি নাই।
আমার কমেন্ট এ আমি দেখাতে চেয়েছি- একজন নিজের সম্পর্কে কেমন ঢোল পেটাচ্ছেন। ক্লাসের ফার্স্ট বয়ও যদি গলা ফাটায়- "আমি সবার চেয়ে বুদ্ধিমান"- সেটা বিরক্তিকর শোনায়। আর ফেল্টু বয় কইলে তো কথাই নাই। এগুলো আসলে বলার কিছু নয়। প্রমাণ করার বিষয়। আল্লাহ নিজে থেকে কেমন বলছেন- "সর্বোচ্চ এবং সর্বাপেক্ষা মহান"।- এগুলো আল্লাহর বক্তব্য হিসাবে শুনতে বা পড়তে আপনার কি খুব ভালো লাগে? অনেক সৌন্দর্য খুঁজে পান? এতটুকু হাসি পায় না? (আল্লাহ সর্বোচ্চ হোন কেমনে? কিংবা আল্লাহ তো আল্লাহই- মহান হওয়া বা না হওয়া কেমনে সম্ভব? এটা কি মানুষের জন্য প্রযোজ্য নয়? আরে, আল্লাহ তো আল্লাহ- গাধা, গরু, ছাগলরেও যদি কেউ মহান বলতে যায়- সেটা হাসির উদ্রেক কি করে না? সেখানে আল্লাহ নিজেরে বলছেন- তিনি সর্বোচ্চ ও সর্বাপেক্ষা মহান!!")
আবার তিনি বলছেন- আসমান ও যমীনে যা কিছু রয়েছে, সবই নাকি আল্লাহর। এমন কথা শুনে কি একজন জাদরেল জমিদারের কথা মনে পড়ে না? সবকিছুর মালিকানা তার, এটা বলে আসলে কি প্রতিষ্ঠিত করলেন?
এমনে করে প্রতিটা উক্তিই পড়ে দেখুন না, কেমন লাগে?
২৬ শে জুলাই, ২০১১ দুপুর ২:১৩
নাফাজি বলেছেন: আপনি অন্যান্য ধর্ম সম্পর্কে কি কিছুই জানেন না? উপরোক্ত আয়াতগুলোতে আল্লাহ্ নিজেকে তুলে ধরেছেন যেন আমরা মানবজাতি আল্লাহ্ সম্পর্কে ভুল ধারণা পোষণ না করি। মুহাম্মাদ (সাঃ) এর আবির্ভাবের পূর্বে পৃথিবীতে যেসব ধারণা ছিল তা আপনার সামনে তুলে ধরছি। বাইজাইন্টাইন সাম্রাজ্য খ্রীস্টিয় ত্রিতত্ত্ববাদকে (পিতা,পূত্র ও পবিত্র আত্নার সমন্বয় এবং পূত্রের মূর্তি ছাড়া তো কোন গীর্জার কথা কল্পনাই করা যায় না) গ্রহণ করেছিল। পারস্য সাম্রাজ্য বিকৃত জোরাস্টার মতবাদ (বিশেষজ্ঞরা বলেন এই মতবাদ একেশ্বরবাদ ছিল পরবর্তীতে তা বিকৃত হয়)
ও মনির মতবাদ (যা ভাল মন্দ দুই ঈশ্বরের ধারণা) গ্রহণ করেছিল।
আমাদের এই অঞ্চলের মানুষ সনাতন ধর্ম (একেশ্বরবাদ হলেও পরবর্তীতে অসংখ্য দেব দেবীর উৎপত্তি হয়) ও বৌদ্ধ ধর্ম (স্রষ্টার অস্তিত্ত্ব অস্বীকার না করলেও তার অনুসারীরা অস্বীকার করা শুরু করে এবং বৌদ্ধের মূর্তি বানিয়ে পূজা করা শুরু করে ) পালন করছিল। চীন ও দক্ষিণ পূর্ব এশিয়ার মানুষ কনফুসিয়াস ও তাওয়ের অনুসরণ করছিল যেখানে স্রষ্টা সম্পর্কে নীরবতা পালন করা হয় যার ফলশ্রুতিতে প্রকৃতি পূজা ও অসংখ্য দেব দেবীর পূজায় তারা লিপ্ত ছিল।
এবার চলুন আরবের অবস্থা জানার চেষ্টা করি।আরবে মূর্তিপূজারী যেমন ছিল তেমনি ইয়াহুদী, খ্রীস্টান, জন দ্য ব্যপ্টিস্ট বা ইয়াহিয়া (আঃ) এর অনুসারী ,হানিফ সম্প্রদায় (ইবরাহীম (আঃ) এর অনুসারীরা) ও তারকা পূজারীরা ছিল। ইবরাহীম (আঃ) এর অনুসারীরা স্রষ্টার সাথে কাউকে শরীক করতো না এবং তারা, আরব খ্রীস্টান, ইয়াহুদী ও মূর্তিপূজারীরা স্রষ্টাকে আল্লাহ্ বলেই সম্বোধন করতো। আর আরবের মূর্তিপূজরীরা আল্লাহ্ ছাড়াও আরো অসংখ্য দেব দেবীর উপাসনা করতো। প্রতিটি গোত্রের ছিল নিজস্ব দেব দেবী আর আল্-লাৎ, আল-উজ্জা ও আল-মানৎ (প্রধান তিন দেবী) কে তারা আল্লাহ্ এর কন্যারূপে পূজা করতো যেমন খ্রীস্টানরা যীশুকে আল্লাহ্ এর পুত্ররূপে পূজা করে।
এই যখন স্রষ্টা সম্পর্কে মানবাজাতির ধারণা তখন মুহাম্মাদ (সাঃ) এর আবির্ভাব হয় আরবের বুকে এবং তার উপর নাযিল হয় শেষ ঐশী বিধান। তিনি প্রচার করা শুরু করেন আল্লাহ্ ছাড়া আর কোন উপাস্য নাই এবং মুহাম্মাদ (সঃ) তার শেষ নবী ও রাসূল। এখন চিন্তা করুন যখন তিনি এই কথা প্রচার করছিলেন তখন যারা স্রষ্টাকে আল্লাহ্ বলে সম্বোধন করে অথবা যারা স্রষ্টাকে অন্য নামে সম্বোধন করে এ এবং সেই সাথে অসংখ্য দেব দেবী, পূর্ববর্তী নবী ও প্রকৃতি পূজায় লিপ্ত তারা নিশ্চয়ই প্রশ্ন করে যে আল্লাহ্ কে? আমাদের আল্লাহ্ আর তোমার আল্লাহ্ এর মাঝে পার্থক্য কি? স্রষ্টা সম্পর্কে তোমার ধারণা কি? তখন তাদের কে বোঝানোর জন্য যে তারা ভুল ধারণা পোষণ করছে আল্লাহ্ এইসব আয়াত নাযিল করেছেন যেন তাদের ভ্রান্ত ধারণা দূর হয়। আপনি তো জানেন ইসলামে সবচেয়ে বড় অপরাধ স্রষ্টার সাথে কাউকে শরীক করা। আসমান ও যমীনে যা কিছু রয়েছে, সবই নাকি আল্লাহর। এই কথা দ্বারা আল্লাহ্ বোঝাতে চেয়েছেন যে সব সৃষ্টি শুধুমাত্র তারই। সুতরাং তার সাথে অন্য কাউকে অংশীদার করা বা অন্য কারো পূজা করা অর্থহীন এবং একটি অমার্জনীয় অপরাধ।
৮| ২৬ শে জুলাই, ২০১১ দুপুর ১:৩৯
নাস্তিকের ধর্মকথা বলেছেন:
কি রে ভাই আমার কমেন্টের ছাড়পত্র আর দিবেন না?
২৬ শে জুলাই, ২০১১ দুপুর ১:৪৮
নাফাজি বলেছেন: আমি আপনার উপরের মন্তব্যের জবাব লিখছিলাম। একটু ধৈর্য্য ধরে অপেক্ষা করেন।
৯| ২৬ শে জুলাই, ২০১১ বিকাল ৫:১৭
নাস্তিকের ধর্মকথা বলেছেন:
ছাড়পত্র দেয়ার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ।
২৬ শে জুলাই, ২০১১ সন্ধ্যা ৬:১৪
নাফাজি বলেছেন: "বলুন, হে অবিশ্বাসীরা,
আমি এবাদত করিনা, তোমরা যার এবাদত কর।
এবং তোমরাও এবাদতকারী নও, যার এবাদত আমি করি
এবং আমি এবাদতকারী নই, যার এবাদত তোমরা কর।
তোমরা এবাদতকারী নও, যার এবাদত আমি করি।
তোমাদের দ্বীন তোমাদের জন্যে এবং আমার দ্বীন আমার জন্যে।"
[১০৯:১-৬ পবিত্র কুরআন]
১০| ৩০ শে জুলাই, ২০১১ ভোর ৪:৫১
Abdullah Arif Muslim বলেছেন: নাফাজি ভাই, এইগুলা প্যাচ লাগানিতে উস্তাদ। ওগোর ব্রেইন ওয়াশ করছে জারজ আলী সরি আরজ আলী মাতবর আর উইলিয়াম ক্যাম্বেলের বই। ওগোরে ছাইড়া দেন। পারলে ব্যান করেন। ওরা সব জায়গায় ই লাঞ্চিত পদদলিত। আল্লাহ এদের হেদায়েত দান করুন। আমীন।
৩১ শে জুলাই, ২০১১ রাত ৩:৪৩
নাফাজি বলেছেন: উইলিয়াম ক্যাম্বেল কোনটা? জাকির নায়েকের কাছে বিতর্কে ধরা খেয়েছিল যেই ক্যাম্বেল এটা কি সেটা? আর আরজ আলী মাতবরের নাম তো এই প্রথম শুনলাম। এটা কে ভাই? তবে আরিফ ভাই কোন চিন্তা করবেন না। আমার মতে কোন নাস্তিক যদি শালীন ও ভদ্র ভাষায় প্রশ্ন করে তবে তার উত্তর দেয়া উচিত। আমি লক্ষ্য করে দেখেছি এদের ইসলাম সম্পর্কে জ্ঞান খুবই কম। এরা সরাসরি পবিত্র কুরআন ও বিশুদ্ধ হাদীস থেকে ইসলামকে জানার চেষ্টা করে না। তাই আমি নাস্তিকদের মধ্যে যারা শালীন ও ভদ্র ভাষা ব্যবহার করে তাদের সাথে কথা বলার পক্ষে।
আর আরিফ ভাই আপনার সাথে তো ব্লগে পরিচয়, কোনদিন দেখা হয়নি। চলুন একদিন দেখা করি।
১১| ১০ ই অক্টোবর, ২০১১ সকাল ১১:৩৯
বাংলা আমার প্রাণ বলেছেন: ভাল লাগে আল্লাহর প্রতি পূর্ণ ঈমান যাদের আছে। তারা আল্লাহকে ভালবেসে সব অন্যায় থেকে দুরে থাকে।
১০ ই অক্টোবর, ২০১১ দুপুর ১:২৪
নাফাজি বলেছেন: হুমমমম ঠিকই বলেছেন। আসলেই যারা আল্লাহকে ভালবেসে সব অন্যায় থেকে দুরে থাকে তাদের প্রতি শ্রদ্ধা ও ভালবাসা এমনিতেই চলে আসে।
©somewhere in net ltd.
১|
২১ শে জুলাই, ২০১১ রাত ১১:৩৮
মোহাম্মদহারুন বলেছেন: ইসলামী মনোভাবের জন্য ধন্যবাদ।