নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

বলতে চাই; ক্ষমতা আছে কিন্তু অধিকার নেই

বলতে চাই; ক্ষমতা আছে কিন্তু অধিকার নেই

অমিত হাসান

অমিত হাসান › বিস্তারিত পোস্টঃ

ভারত কি বাংলাদেশের বন্ধু না শত্রু ??? – আপনি কি ভাবেন ???

১১ ই অক্টোবর, ২০০৯ দুপুর ১:৩২

বিঃদ্রঃ যদি আমার মতের সাথে আপনার অমিল থাকে তাহলে মার্জিত বাংলা ভাষায় যুক্তি সহকারে আপনার জবাব দিবেন।



প্রায় সময়ই মাথায় চিন্তা আসে যে ভারত কি আমাদের বন্ধু না শত্রু। বন্ধু বলবো না শত্রু বলবো তা বুঝে উঠতে পারছি না। তাই আমার চিন্তাধারা তুলে ধরার চেষ্টা করছি।



১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধে ভারত বাংলাদেশকে প্রচুর সাহায্য করেছে। বাংলাদেশের মানুষকে মুক্তিযুদ্ধের সময় নিজের দেশে আশ্রয় দেওয়া, মুক্তিযোদ্ধাদের প্রশিক্ষন দেওয়া, মুক্তিযুদ্ধে সেনা সহায়তা দেওয়া আর কত কি না করেছে। অবশেষে বাংলাদেশ স্বাধীন হলো।ভারত পাশে না থাকলে তখন বাংলাদেশ হয়ত স্বাধীন হত না।আমাকে ভুল ভাববেন না।কারণ পশ্চিম পাকিস্তানীরা আমাদের থেকে অনেক বেশি সমরাস্ত্রে সুসজ্জিত কিন্তু ছিল। আর আমাদের তো পঙ্গু আগেই বানিয়ে ফেলেছিল। তখন চিন্তা করি ভারতের মত এমন বন্ধু রাষ্ট্র কে না চায়।



কিন্তু তারপরও মনে প্রশ্ন জাগে মানুষতো স্বভাবতই স্বার্থপর। ভারত কি তাহলে আমাদের নির্স্বাথ সহায়তা করেছিলো? ছোট একটা ঘটনা মনে পড়ে; রাস্তায় দুই জন ঝগড়া করছে। অন্য মানুষেরা তাকিয়ে তামাশা দেখছে কিন্তু তাদের ঝগড়া মিটমাট করার জন্য খুব কম লোকই তাদের কাছে যাচ্ছে। কারণ তাদের ঝগড়া মিটমাট করতে গিয়ে দু-চারটে ঘা আবার সে না খেয়ে বসে। এই ঝগড়া মিটমাট করতে সেই যাবে যার কিছু লাভ হবে। নির্স্বাথ ব্যক্তির সংখ্যা খুব কম এই পৃথিবীতে। প্রসঙ্গে ফিরে আসি, ভারত পাকিস্তানের মধ্যে চরম বৈরী সম্পর্ক কার অজানা আছে। ১৯৬৯ সালে ভারতের সাথে পাকিস্তানের যুদ্ধের ক্ষত ভারতের হৃদয়ে তাজা না থাকলে ভারত কি বাংলাদেশকে ’৭১-এর মুক্তিযুদ্ধে সহায়তা করতো তা নিয়ে আমার যথেষ্ট সন্দেহ আছে। ভারতের নাকি শর্ত ছিল যে বাংলাদেশের কোন নিজস্ব সেনাবাহিনী থাকবে না। একটা স্বাধীন দেশের নিজস্ব সেনাবাহিনী থাকবে না এটা কেমন কথা। যাই হৌক পরে আর সেটা বাস্তবায়ন হয়নি। এছাড়া আরও অনেক শর্ত ছিল ভারতের যাতে তারা বাংলাদেশকে একটা তাবেদার রাষ্ট্র বানিয়ে রাখতে পারে।



ফারাক্কা বাঁধের প্রসঙ্গে আসি। ১৯৭০ সালে এর কাজ সমাপ্ত হয় এবং ৫ বছর পর বাংলাদেশ সরকার ১৯৭৫ সালে দশ দিনের জন্য গঙা হতে অনুমতি দেয় পরীক্ষামূলকভাবে পানি অপসারণ করার। সেই শুরু এবং তারপর ভারতকে পানি অপসারণে বিরত রাখতে ব্যর্থ হয়ে, বাংলাদেশ এই বিষয়টি জাতিসংঘে উপস্থাপন করে। দুই দেশের মধ্যে বৈঠক আর চুক্তি হলেও তা কাগজে কলমেই রয়ে যায়। শুষ্ক মৌসুমে গঙার পানি অপসারণের ফলে বাংলাদেশের দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের জনজীবন বিপর্যস্থ হয়ে পড়ে। এতে বাংলাদেশের কৃষি, মৎস, বনজ, শিল্প, নৌ পরিবহন, পানি সরবরাহ ইত্যাদি ক্ষেত্রে ব্যাপক লোকসানের সম্মুক্ষিন হতে হয়।



টিপাইমুখ বাঁধের প্রভাবে ফারাক্কা বাঁধের মতই উত্তর-পূর্বাঞ্চলের জনজীবন বিপর্যস্থ হয়ে পড়বে তাতে কোন সন্দেহ নেই। এটা নিয়ে অনেক আলোচনা হয়েছে তাই আর কিছু বলছি না।



বাংলাদেশের অধিকাংশ নদ-নদীর উৎপত্তিস্থল কিন্তু ভারতে। ভারত সরকারের পরিকল্পনা ছিল ৩০ টি আনর্জাতিক নদী একত্রীকরনের মাধ্যমে ভারতের দক্ষিণ-পূর্বাঞ্চল হতে দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলে পানি সরবরাহ করা হবে। একই সাথে ভারতের নদী সংযুক্তি প্রকল্পের উদ্দেশ্য ছিলো ৩৪ হাজার মেঘাওয়াট জলবিদ্যুৎ উৎপাদন করা। এ পরিকল্পনার বাস্তবায়ন হলে বাংলাদেশ যে মরুভূমি হয়ে যেত তা আর বলার অপেক্ষা রাখে না।



বাণিজ্যিক দিক থেকে ভারত বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় অংশিদার হলেও বাংলাদেশের সাথে রয়েছে ভারতের বিশাল বাণিজ্য ঘাটতি। ভারতের বিভিন্ন আরোপিত শর্তের কারণে বাংলাদেশ তার পণ্য সে দেশে রপ্তানী করতে পারছেনা।অথচ বাংলাদেশে ভারতীয় পন্যের সয়লাব। ভারত বাংলাদেশ থেকে পণ্য আমদানী বাড়িয়ে এবং পণ্যের উপর ধার্যকৃত অশূল্ক বাধা তুলে দিয়ে বানিজ্য ঘাটতি কমাতে পারে। কিন্তু তারা এ বিষয়ে কতটুকু আগ্রহী তা নিয়েও আমি সন্দিহান।



বাংলাদেশের সীমান্তে ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বিএসএফ যে কত বিডিআর সেনা আর নিরাপরাধ বাংলাদেশী জনগণকে হত্যা করেছে তা সবারই জানা কিন্তু ভারত সরকার এর কোন প্রতিকার নেয়া প্রয়োজন মনে করেনি।

ভারত সরকার বাংলাদেশের কত দাগী সন্ত্রাসী ও রাজনীতিবিদদের আশ্রয়দাতা সেটাও সবার জানা। প্রতি পাঁচ বছর অন্তর সরকার পরিবর্তনের সাথে সাথে রাজনীতিবিদরা ভারত প্রবাসী হয়ে থাকে।



ভারত সরকার যদি বাংলাদেশের বন্ধুপ্রতিম রাষ্ট্র হয়েই থাকে তবে সমুদ্রসীমা নিয়ে ভারতের সাথে বিরোধ নিষ্পত্তির জন্য জাতিসংঘের সালিস আদালতে (আরবিট্রেশন ট্রাইবুনাল) যাওয়ার সিদ্ধান্ত কেন নিল বাংলাদেশ? সমুদ্রবক্ষের ২৮টি গ্যাস ব্লকের অধিকাংশই ভারত নিজের মালিকানায় আনতে চায়।



নিত্যদিনের বিষয়ই দেখুন না। বাচ্চাকে হাতেখড়ি দিবেন সেই পেন্সিলও ভারত থেকে আমদানীকৃত। টিভি দেখবেন ভারতীয় চ্যানেলে মাঝে বাংলাদেশী চ্যানেল খুঁজে পাওয়া কিছুটা মুস্কিল। বাসে চড়বেন সেই বাসও কিন্তু ভারতের টাটা কোম্পানীর তৈরী। বিনোদনের জন্য সিনেমা দেখবেন তাও ভারতীয় সিনেমা কারণ সহজলভ্য; পাশের দোকান থেকে সিডি ভাড়া করে আনলেই হলো।ঈদে তো ভারতীয় জামা আর ভারতীয় গরু না থাকলে তো ঈদ মাটি হয়ে যায় অনেকের। ভারতীয় সস্তা সামগ্রীর কারনে বাংলাদেশী উদ্যোগতারা টিকতে পারছেন না কোথাও। এটা কি খুব ভালো বিষয় বাংলাদেশের জন্য?



এত কিছুর পরেও কি আমরা চুপ করে থাকবো। একবার আপনিও চিন্তা করে দেখুন আসলেই ভারত কি বাংলাদেশের বন্ধু না শত্রু ????

মন্তব্য ৩০ টি রেটিং +৭/-২

মন্তব্য (৩০) মন্তব্য লিখুন

১| ১১ ই অক্টোবর, ২০০৯ দুপুর ১:৩৪

চয়ন কান্তি বলেছেন: জি দাদা, ভারতের কোন স্বার্থ ছিল না পাকিস্তান ভাঙ্গাতে। তারা আমাদের বেশ্ট ফেরেন্ড :D

১১ ই অক্টোবর, ২০০৯ দুপুর ১:৩৬

অমিত হাসান বলেছেন: আপনি কি শুধু মুক্তিযুদ্ধের অংশই পড়েছেন? বাকিটুকু পড়ে দেখলে খুশি হব।

২| ১১ ই অক্টোবর, ২০০৯ দুপুর ১:৩৯

হা...হা...হা... বলেছেন: অবান্তর প্রশ্ন।

১১ ই অক্টোবর, ২০০৯ দুপুর ১:৪৫

অমিত হাসান বলেছেন: দেশের জন্য চিন্তা করুন। বাংলাদেশের উপর ভারতের অনৈতিক প্রভাব কি একবার ভেবে দেখেছেন?

৩| ১১ ই অক্টোবর, ২০০৯ দুপুর ১:৪১

ফাহিম আহমদ বলেছেন: বাংলাদেশ যদি একটি মুসলিম দেশ হয়, তাহলে ভারত বাংলাদেশের বন্ধু হবে একথা ভূলে যান। ভারতের কোন সিদ্ধান্তে মনে হতে পারে তা বাংলাদেশের জন্যে উপকারী এক্ষেত্রে বুঝতে হবে, হয় বাংলাদেশের এক্সপার্ট তা ধরতে পারেননি অথবা এই মহান চিন্তার বিপরীতে ভারতের কোন ত্রিবিধ চক্রান্ত কাজ করছে। বাংলাদেশের সাথে ভারতের সম্পর্ক মাত্র ৩৮ বছর। এই ৩৮ বছরে বাংলাদেশ ভারতের শুভাকাঙ্খী তার অন্তত একটি নজির ইতিহাসের পাতা তন্ন তন্ন করে খুজেঁও পাওয়া যাবেনা। জাতী হিসেবে ভারতীয়রা যথেষ্ট হীনমন্য, প্রতিবেশী হিসেবে হিংসুক, বন্ধু হিসেবে অবিস্বস্থ, সহযাত্রী হিসেবে প্রতারক, দুর্বলের প্রতি হায়েনা সদৃশ। মুসলিম শাসকেরা যতদিন ভারতবর্ষ শাসন করেছিল ততদিন তাদের সুদিন ছিল। বাকি অংশ টুকু এই লিংকে পড়ুন।

Click This Link

১১ ই অক্টোবর, ২০০৯ দুপুর ১:৪৮

অমিত হাসান বলেছেন: ধন্যবাদ

৪| ১১ ই অক্টোবর, ২০০৯ দুপুর ১:৪৫

মুহিব বলেছেন: অবশ্যই ভারত বন্ধু। এমন বন্ধু যে থাকলে আর শত্রুর দরকার হয় না।

৫| ১১ ই অক্টোবর, ২০০৯ দুপুর ১:৪৭

কাঙ্গাল মুরশিদ বলেছেন: ভারত কখনই বাংলাদেশের বন্ধু ছিল না, কোনদিন হবে সেই আশাও নেই। সে কেবল তার স্বার্থ উদ্ধারেই ব্যাস্ত।

১১ ই অক্টোবর, ২০০৯ দুপুর ২:০৭

অমিত হাসান বলেছেন: বাংলাদেশের রাজনীতিবীদেরাও নিজেদের স্বার্থ উদ্ধারেই ব্যস্ত।

৬| ১১ ই অক্টোবর, ২০০৯ দুপুর ১:৫২

দূরের মানুষ বলেছেন: বন্ধু বেশি লায়েক হয়ে গেলে সে বন্ধুত্ব টেকে না।

ভারতের কোন ঠেকা নাই আমাদের সাথে পুতুপতু সম্পর্ক রাখার। তারা শুধু ব্যবস্যা করবে আমাদের সাথে। আর তাদের চেয়ে বেশি লায়েক দেশ খুজবে বন্ধু পাতানোর জন্য।

আবার ভারতের চেয়ে বেশি লায়েক দেশগুলা তাকে তেমন পাত্তা দেবেনা ঠিক যেমনটি ভারত আমাদেরকে দ্যায় না। এটাই নিয়ম।

অতএব বন্ধু এসে ভাত মুখে তুলে খাওয়াবে এটা ভেবে বসে থাকার চেয়ে নিজের ভাত নিজের হাতে তুলে খাওয়ায় উত্তম।

৭| ১১ ই অক্টোবর, ২০০৯ দুপুর ১:৫৪

ডট কম ০০৯ বলেছেন: ভারত কোন কালেই বাংলাদেশের বন্ধু ছিল না পৃথিবীর তিনটা অসভ্য জাতির মধ্যে ভারত ৩ নম্বার।

বদজাত গুলা নিজের স্বার্থ ছাড়া আর কিছু বোঝে না।

৮| ১১ ই অক্টোবর, ২০০৯ দুপুর ১:৫৮

অলস ছেলে বলেছেন: ভারত বাংলাদেশের মা বাপ

১১ ই অক্টোবর, ২০০৯ দুপুর ২:০৩

অমিত হাসান বলেছেন: একটু বিস্তারিত বলেন

৯| ১১ ই অক্টোবর, ২০০৯ দুপুর ২:০২

জর্জিস বলেছেন: মুহিব বলেছেন: অবশ্যই ভারত বন্ধু। এমন বন্ধু যে থাকলে আর শত্রুর দরকার হয় না।

১০| ১১ ই অক্টোবর, ২০০৯ দুপুর ২:০৩

মোঃ আজিজুর রহমান বলেছেন: উপরে লেখাতে মুক্তিযুদ্ধ অংশ ছারা বাকি বিষয়গুলো সবারই জানা ... ভারত আমাদের বন্ধু নয় এটাও প্রায় সবাই মানবেন .... কিন্তু জিঞ্জাস্য বিষয় হচ্ছে উপরোক্ত লেখাতে বানিজ্য/সার্ভভৌমত্ত ও অনান্য বিষয় গুলিতে বিভিন্ন সময়ে দায়িত্বে আসা আমাদের রাজনৈতিক সরকার কি কি কাজ করেছে যাতে বিষয়টি রাঐনতিক ভাবে প্রকাশিত হয়েছে। আমরা নিজেরাই ভারতকে এত দুর ঢুকতে দিয়েছি ...................এ থেকে রেহাই এর কোন উপায় আছে কি?????

১১ ই অক্টোবর, ২০০৯ দুপুর ২:০৬

অমিত হাসান বলেছেন: ভারতকে বন্ধু ভেবে সব সরকারই নিজে গুড় খেয়ে জনগণকে বাঁশ দিয়েছে। ভারত থেকে রেহাই পাবার উপায় জানা থাকলে তা আমাদেরকে জানান।

১১| ১১ ই অক্টোবর, ২০০৯ দুপুর ২:০৮

অতন্দ্র তওসিফ বলেছেন: আন্তর্জাতিক রাজনীতিতে কোন দেশই অন্য দেশের বন্ধু না। নিজের স্বার্থ না থাকলে কোন দেশ অন্য দেশের সাহায্যে এগিয়ে যায় না।

১২| ১১ ই অক্টোবর, ২০০৯ দুপুর ২:১১

হুতুমপেঁচা বলেছেন: স্বার্থ ছাড়া ভারুত আমাগো কিচুই করবো না।

১৩| ১১ ই অক্টোবর, ২০০৯ বিকাল ৩:২০

আমি আমার বলেছেন: মুহিব বলেছেন: অবশ্যই ভারত বন্ধু। এমন বন্ধু যে থাকলে আর শত্রুর দরকার হয় না।
হঠাৎ বন্ধু না শত্রু আপনার কি মত?

সহমত ফাহিম

১৪| ১১ ই অক্টোবর, ২০০৯ বিকাল ৪:০০

হাসান শহীদ ফেরদৌস বলেছেন: প্রথম আলোতে একটা কলাম পরেছিলাম, লেখকের নাম খেয়াল নেই, বক্তব্যটা ছিল, কুটনীতিতে, পৃথিবীতে বন্ধুরাষ্ট্র বলে কিছু নেই। স্বার্থ যখন যার পাশে থাকা বলে তার পাশেই থাকতে হয়।

১৫| ১১ ই অক্টোবর, ২০০৯ বিকাল ৪:১১

কিরিটি রায় বলেছেন: মুহিব বলেছেন: অবশ্যই ভারত বন্ধু। ..

যেমন ইসরাইল ফিলিস্তিনের !!!!

১৬| ১১ ই অক্টোবর, ২০০৯ সন্ধ্যা ৬:২৯

নিশাত শাহরিয়ার বলেছেন: কিরিটি রায় ভালই বলেছেন!
১০০% সত্য কথা!

১৭| ১১ ই অক্টোবর, ২০০৯ রাত ৮:১৫

হা...হা...হা... বলেছেন: আমি আপনাকে একটি প্রশ্ন করি, বাংলাদেশ কি ভারতের বন্ধু। বিস্তারিত জানাবেন আশা করি। ধন্যবাদ।

১৮| ১১ ই অক্টোবর, ২০০৯ রাত ৮:৩৭

'লেনিন' বলেছেন: বাংলাদেশ ভারতের পার্মানেন্ট বাজার। স্মাগলিং থেকে সোজাপথ সবদিকের জন্যই আমরা তাদের বাজার। আমরা ভৌগোলিক অবস্থানের কারণেই আরো বেশি ভারতের মুখাপেক্ষী হয়ে পড়ি। বন্ধুরাষ্ট্র বলে যা বলা হয়ে থাকে তা বাংলাদেশের মতো দুর্বল রাষ্ট্রই কেবল চিন্তা করে। আসলে সেরকম কিছুরই অস্তিত্ব নেই।

১৯| ১১ ই অক্টোবর, ২০০৯ রাত ৮:৪১

ভুরিদত্ত বলেছেন: হায় রে! ছোট্ট মাতায় এত্তো চিন্তা? ;)

২০| ১১ ই অক্টোবর, ২০০৯ রাত ৮:৪২

বন্ধনহীন বলেছেন:
বাঘ কি হরিণের শত্রু? অবশ্যই নয়।
হরিণের মাংশই হরিণের শত্রু।

সত্যিকার অর্থে দক্ষিন এশিয়ায় জাতিরাস্ট্র বলতে একটাই, তা হলো বাংলাদেশ। এই এলাকায় যদি একটা জাতিরাস্ট্র সফল হয়ে যায়, তবে চিন্তা করুন, কি অবস্থা হতে পারে বহুজাতিকরাস্ট্রের। তার উপরে বড় সমস্যা বাংলাদেশ হলো বাঙ্গালিদের রাস্ট্র।
সুতরাং নিজের সত্ত্বা টিকিয়ে রাখার জন্য ভারত যা করার তা করছে। পি.মুন্শীজীর রাস্ট্রের উপর লেখা পোস্টটি পড়লে আরো ভালো ভাবে বুঝতে পারবেন।

আশা করি আমার দুটা পয়েন্ট প্রকাশ করতে পেরেছি।

২১| ১১ ই অক্টোবর, ২০০৯ রাত ৯:৫৬

নিশাত শাহরিয়ার বলেছেন: বন্ধনহীন এর কথার সাথে আমি একমত।

২২| ১৪ ই অক্টোবর, ২০০৯ দুপুর ১:৩৪

নুভান বলেছেন: জর্জিস বলেছেন: মুহিব বলেছেন: অবশ্যই ভারত বন্ধু। এমন বন্ধু যে থাকলে আর শত্রুর দরকার হয় না।

২৩| ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০০৯ ভোর ৫:৪৪

ব্রাইটসেন্ট্রাল বলেছেন: +

২৪| ৩১ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ সকাল ১০:১১

দিগন্ত বলেছেন: হাসান শহীদ ফেরদৌস ++

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.