নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

বলতে চাই; ক্ষমতা আছে কিন্তু অধিকার নেই

বলতে চাই; ক্ষমতা আছে কিন্তু অধিকার নেই

অমিত হাসান

অমিত হাসান › বিস্তারিত পোস্টঃ

মাদ্রাসায় লেখাপড়া করে কি আমি পাপ করেছি?? X((

১০ ই নভেম্বর, ২০০৯ দুপুর ১২:৪১





“মাদ্রাসায় লেখাপড়া করে কি আমি পাপ করেছি??” – কথাগুলো আমার না। কথাগুলো আব্দুল আলিমের। এই আব্দুল আলিম আর কেউ নয় কিছুদিন আগে অনুষ্ঠিত ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ‘খ’ ইউনিটের পরীক্ষায় প্রথম স্থান অধীকারী আব্দুল আলিমের। হ্যাঁ আব্দুল আলিম মাদ্রাসা শিক্ষার্থী ছিলেন। হ্যাঁ তিনি পাপ করেছেন মাদ্রাসায় লেখাপড়া করে। কারন মাদ্রাসায় বাংলা, ইংরেজী, অর্থনীতি এসবের উপর জোর না দিয়ে ধর্মীয় শিক্ষায় জোর দেওয়া হয়েছিল। যেখানে স্কুল-কলেজের ছাত্র-ছাত্রীরা ২০০ নাম্বারের বাংলা-ইংরেজী বিষয়ের পরীক্ষা দেয় সেখানে মাদ্রাসার ছাত্র-ছাত্রীরা মাত্র ১০০ নাম্বারের পরীক্ষা দেয়।



আর একটু যোগ করছি। এ বছর ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ‘খ’ ইউনিটের পরীক্ষায় প্রথম ২০ জনের মধ্যে ৮ জনই কিন্তু মাদ্রাসার শিক্ষার্থী।



ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ‘খ’ ইউনিটের ভর্তি নীতি অনুযায়ী মাদ্রাসার ছাত্র-ছাত্রীরা বাংলা, ইংরেজী, অর্থনীতি, আন্তর্জাতিক সম্পর্ক, ভাষাবিজ্ঞান,গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা এবং উইমেন এন্ড জেন্ডার স্টাডিজ বিভাগে ভর্তি হতে পারবে না। কারন এসব বিভাগে ভর্তির জন্য মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক পর্যায়ে ২০০ নম্বরের ইংরেজি ও ২০০ নম্বরের বাংলা থাকবার শর্তারোপ করা হয়েছে। এখানেই দোষ করেছে আব্দুল আলিম।



হয়ত চাকুরীর সার্কুলারে খেয়াল করে থাকবেন যে ইংরেজী, অর্থনীতি, আন্তর্জাতিক সম্পর্ক, গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা এসব বিভাগের ছাত্র-ছাত্রীদের প্রাধান্য দেওয়া হয় চাকুরীর ক্ষেত্রে। বিশ্ববিদ্যালয় উচ্চশিক্ষার জায়গা এবং এখান থেকে লেখাপড়া করে ভাল চাকুরী পাওয়া অধিকাংশ মধ্যবিত্ত পরিবারের ছেলে-মেয়ের সপ্ন। মাদ্রাসার শিক্ষার্থীরাও এর থেকে ব্যতিক্রম নয়। তারাও পরিশ্রম করে ভর্তি পরীক্ষায় ভাল করে ইংরেজী, অর্থনীতি, আন্তর্জাতিক সম্পর্ক, গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগে পড়তে চায়। তো দোষ কিসের? ধর্মীয় শিক্ষাই মাদ্রাসা শিক্ষার্থীর জন্য কাল হয়ে দাড়িয়েছে।



আমি জানি না ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ‘খ’ ইউনিটের পরীক্ষায় প্রথম স্থান অধীকারী আব্দুল আলিম ইংরেজী, অর্থনীতি, আন্তর্জাতিক সম্পর্ক, গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা এসব কোন বিভাগে সুযোগ পাবেন কি না। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কর্মকর্তারা কি মাদ্রাসার ছাত্রদের প্রতি তাদের কুদৃষ্টিভঙ্গি পরিবর্তন করবেন কি না তাও আমার জানা নেই। কিন্তু ‘খ’ ইউনিটের পরীক্ষায় প্রথম ২০ জনের মধ্যে ৮ জনই মাদ্রাসার শিক্ষার্থী সুযোগ পেয়ে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কথিত “ধর্মনিরপেক্ষ” কর্মকর্তাদের গালে একটা চড় বসালো আশা করি এটার মজা তারা ঠিকই বুঝবেন।



বিঃদ্রঃ বিজ্ঞাপনটি প্রথম আলো পত্রিকার ২২ পাতার মুদ্রিত হয়েছে। আমি এ পোষ্টের লেখক এবং ফোকাস কোচিংয়ের সাথে কোন রুপে যুক্ত নই। ফোকাস কোচিংয়ের সহায়তায় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ‘খ’ ইউনিটের পরীক্ষায় প্রথম স্থান অধীকারী আব্দুল আলিমের যোগাযোগের পরিপ্রেক্ষিতে আমার এই লেখা।

মন্তব্য ৯৬ টি রেটিং +২৯/-১৭

মন্তব্য (৯৬) মন্তব্য লিখুন

১| ১০ ই নভেম্বর, ২০০৯ দুপুর ১২:৪৫

প্রশান্ত শিমুল বলেছেন: মাদরাসা শিক্ষা এ দেশে মানায় না...

১০ ই নভেম্বর, ২০০৯ দুপুর ১২:৪৬

অমিত হাসান বলেছেন: তাহলে কি মানায়?

২| ১০ ই নভেম্বর, ২০০৯ দুপুর ১২:৪৫

একলব্য১৯৭১ বলেছেন: আগের একটা পোস্টে বলেছিলাম-কে কোথা থেকে আসল সে বিচার না করে পরীক্ষায় কার কিরকম পারফরম্যান্স সেটার ভিত্তিতে নিয়োগ দেয়া উচিৎ।আব্দুল আলীমের চেয়ে মেধা তালিকায় অনেক পরের ছাত্রছাত্রীরা অর্থনীতি ইত্যাদি বিষয় পড়তে পারবে এটা অন্যায়।

১০ ই নভেম্বর, ২০০৯ দুপুর ১২:৪৮

অমিত হাসান বলেছেন: বাংলাদেশে তো অন্যায়ই ন্যায়।

৩| ১০ ই নভেম্বর, ২০০৯ দুপুর ১২:৪৭

একলব্য১৯৭১ বলেছেন: ভাই ছবিতে কোচিং সেন্টারের নামটা ঢেকে দেবার কথা একটু ভেবে দেখবেন? এটাকে অনেকটা ফোকাস কোচিং সেন্টারের বিজ্ঞাপনের মত দেখাচ্ছে সেজন্যে বললাম।আব্দুল আলীম চান্স পেয়েছে নিজের মেধায়,কোচিং সেন্টারের ভূমিকা তাতে সামান্যই।

১০ ই নভেম্বর, ২০০৯ দুপুর ১২:৫৪

অমিত হাসান বলেছেন: পুরো বিজ্ঞাপনটি দিয়েছি যাতে পত্রিকার সাথে মিলিয়ে দেখেতে পারেন। বিজ্ঞাপনটিতে ছাত্রটির রোল নাম্বারও দেওয়া আছে যাতে আপনি বিষয়টি যাচাই করতে পারেন।

নিচে আমার লেখাটা পরতে ভুলে গেছেন মনে হয়। - "আমি এ পোষ্টের লেখক এবং ফোকাস কোচিংয়ের সাথে কোন রুপে যুক্ত নই।"

সবাই নিজের যোগ্যাতায় সুযোগ পায়। আমিও তাই বিশ্বাস করি। কোচিং সেন্টার হচ্ছে এমন জায়গা যেখানে ঐ মেধাকে পরিচর্যা করা হয়।

আমার পোষ্টের বিষয়বস্তু কিন্তু মাদ্রাসা শিক্ষার্থীদের প্রতি আলোকপাত করেছে।

৪| ১০ ই নভেম্বর, ২০০৯ দুপুর ১২:৪৮

পাপতাড়ুয়া বলেছেন: ফোকাস কে ফোকাস করার জন্য এত কৌশল ক্যান ভাই???


আপনার প্রশ্নের উত্তর আপনি নিজেই দিয়েছেন।

কারন মাদ্রাসায় বাংলা, ইংরেজী, অর্থনীতি এসবের উপর জোর না দিয়ে ধর্মীয় শিক্ষায় জোর দেওয়া হয়েছিল। যেখানে স্কুল-কলেজের ছাত্র-ছাত্রীরা ২০০ নাম্বারের বাংলা-ইংরেজী বিষয়ের পরীক্ষা দেয় সেখানে মাদ্রাসার ছাত্র-ছাত্রীরা মাত্র ১০০ নাম্বারের পরীক্ষা দেয়।

১০ ই নভেম্বর, ২০০৯ দুপুর ১২:৫৮

অমিত হাসান বলেছেন: ফোকাস কে ফোকাস করা হয়নি। মাদ্রাসা ছাত্রের যোগ্যতাই এ পোষ্টের প্রধান বিষয়। পুরো বিজ্ঞাপনটি দিয়েছি যাতে পত্রিকার সাথে মিলিয়ে দেখেতে পারেন এবং সত্যতা যাচাই করতে পারেন।

মাদ্রাসার ছাত্র-ছাত্রীরা মাত্র ১০০ নাম্বারের বাংলা-ইংরেজী বিষয়ের পরীক্ষা দিলেও তাদের ১০০ নাম্বারেই সিলেবাসের সব কিছু অন্তর্ভূক্ত করা আছে।

৫| ১০ ই নভেম্বর, ২০০৯ দুপুর ১২:৫০

অগ্রজ বলেছেন: ভাই মাদ্রাসায় পড়া পাপ না, আপনার লেলিনবাদী মার্ক্সবাদী না হওয়াটাই প্রধান পাপ। কারণ স্ব্য়ং ভিসি কেডা আপনে জানেন না? মাদ্রাসায় পড়ৃন আর অন্য লাইনেই পড়ুন। হয়ে উঠুন বিপ্লবী চে গুয়ে ভরা ,ফিদেল কাস্ট্রো দেখবেন স্বয়ং আ আ ম স আরেফিন সিদ্দকী আপনার সাক্ষাৎকার নিবে।

১০ ই নভেম্বর, ২০০৯ দুপুর ১:০০

অমিত হাসান বলেছেন: ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসি কে তা জানা আছে। আ আ ম স আরেফিন সিদ্দিকী যে ক্লাসরুমের চেয়ে রাজপথে বেশি ক্লাস নিয়েছেন তা আমরা সবাই জানি। আর কিছু বলতে চাচ্ছি না।

৬| ১০ ই নভেম্বর, ২০০৯ দুপুর ১২:৫০

লাভলু জাফর সাদিক চৌধুরী বলেছেন: প্রশান্ত শিমুল বলেছেন: মাদরাসা শিক্ষা এ দেশে মানায় না...

যুক্তিহীন কথা বলবেন না। মাদ্রাসা শিক্ষা যথাযথ ভাবে সংস্কার করা হলে অবশ্যই ঠিক আছে। আমি শিউর আপনি মুসলমান নন। সুতরাং আপনি না বুঝেই কমেন্ট করছেন।

১০ ই নভেম্বর, ২০০৯ দুপুর ১:০২

অমিত হাসান বলেছেন: মাদ্রাসা শিক্ষার সংস্কার দরকার কিন্তু যোগ্যতা থাকার পরও মাদ্রাসার ছাত্ররা কেন তাদের পছন্দের বিভাগে ভর্তি হতে পারবে না তা অতি দুঃখজনক।

৭| ১০ ই নভেম্বর, ২০০৯ দুপুর ১২:৫১

সাগর ঢাকা বলেছেন: মাদরাসা শিক্ষা এ দেশে মানায় না.

করিগরি শিক্ষা চাই ,,,এতো মোল্লার দরকার নাই ....পরকাল এর জন্য সাধারণ ধর্ম পালন যথেষ্ট , এর জন্য মাদ্রাসা পরার দরকার নাই , কেও যদি বায়োলোজি আগে না পরে মেডিকেল ই পরীক্ষা দেবার দাবি করেন ...সেটা কি আপনি সমর্থন করেন ? কথার পক্ষে যুক্তি দিবেন ..

১০ ই নভেম্বর, ২০০৯ দুপুর ১:১১

অমিত হাসান বলেছেন: মেডিকেলে পড়তে হলে বায়োলজি পড়তে হবে। এটা বাধ্যতামূলক।

আইবিএ-এর নাম শুনেছেন। আইবিএ-এতে বিবিএ অথবা এমবিএ পড়ার জন্য বিজ্ঞান বিভাগের ছাত্র-ছাত্রীরা ভর্তির জন্য লাইন দেয়। কিন্তু তারা কি কখনো বানিজ্য বিভাগের বই পড়েছে?

বিবিএ এবং এমবিএ-তে বিজ্ঞান বিভাগের বিষয়ের পরিবর্তে তাদের কিন্তু অর্থনীতি, পরিসংখ্যান, ব্যবসায় শিক্ষা বিষয়ক বিষয় পড়তে হয়।

আপনার যুক্তি যদি আমি মানি তাহলে তো বিজ্ঞান বিভাগের কোন শিক্ষার্থীকে বিবিএ অথবা এমবিএ পড়ার কোন বিশ্ববিদ্যালয়ে সুযোগ দেওয়া উচিত না।

৮| ১০ ই নভেম্বর, ২০০৯ দুপুর ১২:৫১

প্রচ্ছদ বলেছেন: জনাব, কোন মাদরাসা পড়িতেছেন/পড়িয়াছিলেন?

৯| ১০ ই নভেম্বর, ২০০৯ দুপুর ১২:৫২

লাভলু জাফর সাদিক চৌধুরী বলেছেন: একলব্য১৯৭১ বলেছেন: ভাই ছবিতে কোচিং সেন্টারের নামটা ঢেকে দেবার কথা একটু ভেবে দেখবেন? এটাকে অনেকটা ফোকাস কোচিং সেন্টারের বিজ্ঞাপনের মত দেখাচ্ছে সেজন্যে বললাম।আব্দুল আলীম চান্স পেয়েছে নিজের মেধায়,কোচিং সেন্টারের ভূমিকা তাতে সামান্যই।

১০ ই নভেম্বর, ২০০৯ দুপুর ১:১৩

অমিত হাসান বলেছেন: পুরো বিজ্ঞাপনটি দিয়েছি যাতে পত্রিকার সাথে মিলিয়ে দেখেতে পারেন। বিজ্ঞাপনটিতে ছাত্রটির রোল নাম্বারও দেওয়া আছে যাতে আপনি বিষয়টি যাচাই করতে পারেন।

পোষ্টের বিষয়বস্তু কিন্তু ছাত্রের যোগ্যতা কোন কোচিং সেন্টারের বিজ্ঞাপন নয়।

১০| ১০ ই নভেম্বর, ২০০৯ দুপুর ১২:৫৪

সিটিজি৪বিডি বলেছেন: মাদ্রাসা শিক্ষাকে অবহেলা করলে একদিন দেখবেন এই দেশে জানাযা পড়াতে অন্য দেশ থেকে আলেম আনতে হবে। ধর্মীয় শিক্ষাকে যারা অবহলো করবে আল্লাহ তাদেরকে গজব দিবে।

১০ ই নভেম্বর, ২০০৯ দুপুর ১:১৫

অমিত হাসান বলেছেন: বাঁচার জন্য যেমন বিজ্ঞান, ব্যবসায়, মানবিক বিষয়ের অধ্যয়ন জরুরী আছে তেমনি ধর্মীয় শিক্ষারও প্রয়োজন আছে।

১১| ১০ ই নভেম্বর, ২০০৯ দুপুর ১২:৫৫

কাব্য বলেছেন: লেখাপড়াটাকে কোনো নির্দিষ্ট গোত্রের জন্য সীমাবদ্ধ করার পক্ষপাতি নই।

১০ ই নভেম্বর, ২০০৯ দুপুর ১:১৭

অমিত হাসান বলেছেন: লেখাপড়াটাকে কোনো নির্দিষ্ট গোত্রের জন্য সীমাবদ্ধ করার পক্ষপাতি আমিও নই কিন্তু তৎকালীন পূর্ব বাংলা বর্তমানের বাংলাদেশের পিছিয়ে পড়া অবহেলিত মুসলিম সমাজের ছাত্র-ছাত্রীর জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের যাত্রা সেখানে আজ মুসলিম ছাত্র-ছাত্রীরাই অবহেলিত।

১২| ১০ ই নভেম্বর, ২০০৯ দুপুর ১২:৫৭

সাগর ঢাকা বলেছেন: মাদ্রাসা শিক্ষা ব্যবস্থা কে আধুনিক করুন , অথবা এই রকম ব্লগ লিখে কি হবে ?

১৩| ১০ ই নভেম্বর, ২০০৯ দুপুর ১২:৫৮

অমি রহমান পিয়াল বলেছেন: আমার কনফিডেন্স বাড়তেছে, যে যে পয়েন্টগুলা নিয়া জামাত শিবির মাঠে নামবো অনুমান করছিলাম, প্রত্যেকটাই দেখি সত্য হইছে

১০ ই নভেম্বর, ২০০৯ দুপুর ১:২২

অমিত হাসান বলেছেন: সবকিছুতে রাজনীতি নিয়ে আসবেন না।

১৪| ১০ ই নভেম্বর, ২০০৯ দুপুর ১২:৫৯

প্রচ্ছদ বলেছেন: সিটিজি৪বিডি বলেছেন: মাদ্রাসা শিক্ষাকে অবহেলা করলে একদিন দেখবেন এই দেশে জানাযা পড়াতে অন্য দেশ থেকে আলেম আনতে হবে। ধর্মীয় শিক্ষাকে যারা অবহলো করবে আল্লাহ তাদেরকে গজব দিবে।
..............................

তালিতো ঠিকাছে। জানাজা পড়ানোর জইন্ন তো বিচ্ছবিদ্যালয়ে পড়ার দর্কার নাইক্কা। বিচ্ছবিদ্যালয়ে বে-দ্বীন ছিক্কা দ্যায়। মাদরাসার আখলাখবান পুলামইয়গো ঐখানে না যাওয়াই ভালু্।
......................................................................
আর বেদ্বীন ছিক্কার লাইগা মাদরাসার পুলাপাইনের এত লাপালাপি ক্যান? দ্বীনের ছিক্ষাই তাদের জইন্ন জতেষ্ট নয়?

১৫| ১০ ই নভেম্বর, ২০০৯ দুপুর ১২:৫৯

সিরাজ বলেছেন: লাভলু জাফর সাদিক চৌধুরী বলেছেন: প্রশান্ত শিমুল বলেছেন: মাদরাসা শিক্ষা এ দেশে মানায় না...

যুক্তিহীন কথা বলবেন না। মাদ্রাসা শিক্ষা যথাযথ ভাবে সংস্কার করা হলে অবশ্যই ঠিক আছে। আমি শিউর আপনি মুসলমান নন। সুতরাং আপনি না বুঝেই কমেন্ট করছেন।

১৬| ১০ ই নভেম্বর, ২০০৯ দুপুর ১:০০

লাভলু জাফর সাদিক চৌধুরী বলেছেন: সিটিজি৪বিডি বলেছেন: মাদ্রাসা শিক্ষাকে অবহেলা করলে একদিন দেখবেন এই দেশে জানাযা পড়াতে অন্য দেশ থেকে আলেম আনতে হবে। ধর্মীয় শিক্ষাকে যারা অবহলো করবে আল্লাহ তাদেরকে গজব দিবে।

একমত

১৭| ১০ ই নভেম্বর, ২০০৯ দুপুর ১:০৬

আশিক১১৪ বলেছেন: অনেকেই বলল বাংলা ইংরেজিতে ২০০ না পড়ে তারা পাপ করেছে!!!

আমার প্রশ্ন যারা ২০০করে পড়ল তারা কেন ১০০ পড়নে অলাদের সাথে পারল না.

যত দুর জানি ভর্তি পরীক্ষায় ইংরেজি খুবই কঠিন হয়,কাঙ্খিত পাশ নম্বর পেলেই অনেকে বিষয় পাবে,তাহলে সমস্যা কোথায়????

ওরা নিশ্চই মাদ্রাসায় পড়েও ২০০ পড়নে ওলাদের চেয়ে বেশি জানতে চেয়েছে/জানতে পেরেছে

কেন তাদের আকাঙ্ক্ষিত বিষয়ে পড়তে দেয়া হবে না.

তারা যদি উক্ত বিষয়ে পড়া চালিয়ে নিতে ব্যর্থ হয় তাহলে ভিন্ন কথা ছিল?

আমার পরিচিত সাংবাদিকতার একজন শিক্ষকও আছেন যিনি আলিম পাশ করা। ঢাবি থেকে সফলতার সাথে পাশ করে আজ বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক
আর আজ আমরা তাদের ভর্তির সুযোগ কেড়ে নিচ্ছি!!!!!

১৮| ১০ ই নভেম্বর, ২০০৯ দুপুর ১:১৪

শুন্য মানব বলেছেন: মাদ্রাসা শিক্ষা যথাযথ ভাবে সংস্কার করা হলে অবশ্যই ঠিক আছে।

১০ ই নভেম্বর, ২০০৯ দুপুর ১:২০

অমিত হাসান বলেছেন: মাদ্রাসা শিক্ষা আধুনিকায়ন জরুরী আছে কিন্তু সরকার আধুনিকায়নের নামে সুকৌশলে ধর্মীয় শিক্ষার উপর তাদের আক্রোশ দেখাচ্ছে তা নিয়ে আমরা বড়ই চিন্তিত।

১৯| ১০ ই নভেম্বর, ২০০৯ দুপুর ১:১৯

অগ্রজ বলেছেন: সুতরাং অমিত হাসান ভাই কী আর করবেন, এই সব তথাকথিত বুদ্ধিজীবী সুশাসনের জন্য গলাবজি করে। এরই আবার নির্লজ্জজনকভাবে আইন লঙ্ঘন করে। হাইকোর্টের রায়ের প্রতি অবজ্ঞা প্রদর্শন করে। ধিক এই সব সুছিঃল 'শিক্ষকদের'। এদের বিচার এই দুনিয়ায় সম্ভব নয়। এই জন্য আমাদের অপেক্ষা করতে হবে্

২০| ১০ ই নভেম্বর, ২০০৯ দুপুর ১:২১

নাযীর আহমদ বলেছেন: সাগর ঢাকা বলেছেন

এতো মোল্লার দরকার নাই ....পরকাল এর জন্য সাধারণ ধর্ম পালন যথেষ্ট , এর জন্য মাদ্রাসা পরার দরকার নাই।।

ঠিক আছে উস্তাদ আঙ্গ দেশের বেবাক মোল্লা এক সাথে তাদের উপর দায়িত্ত - (নামাজ পড়ানো থেকে শুরু করে আরো অনেক কিছু) করা থকে বিরত থাকল- তো এখন ঠেলা সামলান- যান আপনার মসজিদে- সহিহ শুদ্দ ভাবে এক ওয়াক্ত নামাজ পড়ান, পাড়ার একজন মারা গেল- যান জানাযার নামাজ পড়ান ? ? গোসল করান ? ? আরো কত কি ?

আর যাদের অভিবাবক তার সন্তান্দের মুল্লা বানান তারা পরকালের কথা ভেবে মোল্লা বানান। যাতে পিতা-মাতা মারা যাবার পর কবরে যেয়ে ওদের রুহের মাগফেরত কামনা করতে পারে। এত অবলা ভাবেন কেন মোল্লাদের- আমার জানাশুনা অনেক মোল্লা ভাই আছে- যারা আপনার আমার চাইতে অনেক বেশি বিজ্ঞ - তেমন একজন আমাদের সাদেক ভাই-

উনি একাদারে- হাফিয,কামিল পাশ,ইংলিশ অনারস থারড ইয়ার এম,সি কলেজ, নিজের কম্পিউটার দোকানের হারডওয়ার ইঞ্জিনিয়ার। এরকম
আরো বেবাক মোল্লা আছে- যারা নিজ-নিজ অবস্থানে প্রতিস্টিত - -

প্লিজ আমি মোল্লাদের সাফাই গাইছিনা- ওরাও মানুশ -

২১| ১০ ই নভেম্বর, ২০০৯ দুপুর ১:২২

বাঙ্গাল বলেছেন: যদি মাদ্রাসা পছন্দই না হ্য়, তাহলে মাদ্রাসা বন্ধ করে দিলেই পারে। ইলেকশনের সময় মাথায় ঘোমটা টেনে হুজুরদের সাথে মঞ্চে উঠবে, মাদ্রাসার পোলাপান দিয়ে রাস্তা গরম করবে---আর ক্ষমতা পাবার পর এইসব সেক্যুলাইজমের চুলকানি দেখলে হিপোক্রেসী মনে হয়।

ফোকাসের বিজ্ঞাপনটা না দিলেও পারতেন।

১০ ই নভেম্বর, ২০০৯ দুপুর ১:২৫

অমিত হাসান বলেছেন: ভালো বলেছেন।

বিজ্ঞাপনটা না দেওয়ার ইচ্ছা ছিল কিন্তু প্রমান হিসাবে দিলাম।

২২| ১০ ই নভেম্বর, ২০০৯ দুপুর ১:২২

সায়েমুজজ্জামান বলেছেন: দেশে এখন তিন ধরনের শিক্ষা ব্যবস্থা বিদ্যমান। জেনারেল বা বাংলা মাধ্যমে সরকারী শিক্ষা, মাদ্রাসা শিক্ষা ও ইংরেজী মাধ্যমে শিক্ষা। মাদ্রসা শিক্ষাও আবার দুইভাগে বিভক্ত। সরকারী নিয়ন্ত্রনাধীন সাধারণ মাদ্রসা ও সরকার নিয়ন্ত্রণহীন কওমি মাদ্রাসা। অবাক ব্যাপার হলো- সমাজও আজ চারভাগে বিভক্ত হয়ে যাচ্ছে। তিনটি শ্রেনীর শিক্ষিতরা নিজেদের সেরা মনে করছে। এছাড়াও রয়েছে কওমি শিক্ষার নামে হাজার হাজার মাদ্রসা। সরকারের কাছে এসব মাদ্রসার সঠিক কোন সংখ্যাও নেই। পৃথিবীর কোন দেশে এভাবে নিয়ন্ত্রণহীন শিক্ষা ব্যবস্থা রয়েছে কিনা আমার জানা নেই। থাকলে পাকিস্থানে থাকতে পারে। তবে তারা মাদ্রসা শিক্ষাকে ঘৃণার চোখেথ দেখেনা।
কওমী মাদ্রসার কথা চিন্তা করে আমি অবাক হয়ে যাই। শিশুরা কি পড়ছে সরকার তা জানেনা। আবার এদেশের শতকরা ৯০ ভাগ মুসলমান, অথচ সাধারণ শিক্ষা ব্যবস্থায় ধর্মীয় কোন ছাপ নেই। অ্যাপক গ্যাটল বলেছেন, ‘মানব সভতার দুর্যোগময় সময়ই ধর্ম মানুষকে রক্ষা করেছে’। নৈতিকতা শিখতে ধর্মের বিকল্প নেই। আবার পুরোপুরি ধর্ম ভিত্তিক শিক্ষা ব্যবস্থা থাকলেও আমরা পিছিয়ে পড়বে। একটা সমন্বিত শিক্ষা ব্যবস্থা গড়ে তোলা দরকার। একটি পর্যায়ে গিয়ে কোন শিক্ষার্থী উচ্চ শিক্ষায় মাওলানা মুফতি যেন হতে পারে তার ব্যবস্থা থাকা দরকার। এখন যেভাবে কেউ ডাক্তার আবার কেউ মানবিক বিষয় উচ্চ শিক্ষা নিতে পারে। আমরা সমাজকে চারভাগে বিভক্ত দেখতে চাইনা।
আর মাদ্রসা ছাত্ররাতো ভালো করছে। মাদ্রাসার সেরা ছাত্ররা সাধারণ স্কুল করেজের ছাত্রদের চেয়ে ভালো হয়। কারণ মাদ্রসায় বহুমুখি বা বহুমাত্রিক শিক্ষা লাভ করা সম্ভব। আর শিক্ষা মানেই বহু মাত্রিক বিষয়। একারণে কোন কম মেধার ছাত্রকে মাদ্রসায় দেয়া আর তাকে মরার আগে আরেক বার মেরে ফেলার সমান। কারণ সে বহু বিষয় পড়তে গিয়ে কিছুই শিখতে পারেনা। আমার মনে হয়েছে কেউ যদি বিজ্ঞান না পড়ে মানবিক পড়তে চায় তাহলে তাকে মাদ্রসায় পড়া উচিত। একজন শিক্ষার্থী দুই তিনটি ভাষায় জ্ঞান অর্জন করবে আর একজন সাধারণ লেখা পড়া করবে- তারাতো একধরনের জ্ঞানী গতে পারেনা।
আমি নিজে মাদ্রসায় যেমন পড়েছি স্কুল, আর্ট কলেজ বা সাধারণ কলেজেও পড়েছি। পরে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে লেখা পড়া করেছি। এজন্য নিরপেক্ষ দৃষ্টিতে প্রস্তাবগুলো দিলাম।

২৩| ১০ ই নভেম্বর, ২০০৯ দুপুর ১:২৪

মুখ ও মুখোশ বলেছেন: ধর্মনিরপেক্ষতার নাম দিয়ে এদেশে কারোর যে এজেন্ডা বাস্তবায়নের চেষ্টা করা হচ্ছে তারই ধারাবাহিকতায় আগে দেশকে ধর্মহীন করতে হবে। তাই মাদ্রাসা শিক্ষার উপড় খড়গ নেমে এসছে।

শিক্ষা ব্যবস্হায় যদি কোন পরিবর্তন আনতেই হয় তবে তা অবশ্যই আলোচনা সাপেক্ষে করা যেতে পারে, কোন অবস্হাতেই জোর জবরদস্তির মাধ্যমে নয়। দেশকে, দেশের মানুষকে ধর্মহীন করে কার উদ্দেশ্য হাসিল করা হচ্ছে? এটাই এখন সবচেয়ে বড় প্রশ্ন। বেশী বাড়াবাড়ির ফল কোনদিনই শুভ হয় না, ইতিহাস তাই বলে।

২৪| ১০ ই নভেম্বর, ২০০৯ দুপুর ১:২৬

কালোজাম বলেছেন: ****ফোকাসের নাম ব্লার করে এ নিউজটা দেয়া যেত। তাছাড়া বামরামপন্থী পত্রিকাগুলো ছাড়া অনেক পত্রিকা এ নিউজটা প্রথম পাতায় স্খান দিয়েছে। তার লিঙক দিলেও পারতেন।****

আসল কথাঃ

মাদ্রাসা শিক্ষার্থীদের নিয়ে নপুংশক যারা ষড়যন্ত্রে মেতেছিলেন,তাদের দুগালে দুটো থাপ্পড় দেবার অধিকার আব্দুল আলীমের প্রাপ্র বলে আমি মনে করি।

বুয়েটে পড়ে মাদ্রাসা শিক্ষিত এমন ৭জনের সাথে আমার ব্যক্তিগত পরিচয় আছে। যারা মাদ্রাসা শিক্ষার বিরুদ্ধে এমন বাঁদর নাচছেন,তারা অনেকেই বুয়েটে ভর্তি পরীক্ষা দেয়ার যোগ্যতাই পান্নি।

আরো একটা তথ্যঃ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ইকোনমিক্স সহ ঐসব ডিপার্টমেন্টে কয়জন টিচার মাদ্রাসায় শিক্ষিত, সেটা জেনে নিয়েই মাঠে নামবেন। সংখ্যাটা নগণ্য নয়, বরং উল্লেখযোগ্য (আমার হাতে এই মুহূর্তে একজাক্ট হিসাব নাই।)


১০ ই নভেম্বর, ২০০৯ দুপুর ১:৩৫

অমিত হাসান বলেছেন: অন্য কোন পত্রিকায় নিউজটি দেওয়া হয়েছে তা জানালে খুশি হব।

২৫| ১০ ই নভেম্বর, ২০০৯ দুপুর ১:২৭

সিটিজি৪বিডি বলেছেন: মাদ্রাসা শিক্ষার্থীরা তাদের মেধা দিয়েই বিভিন্ন কলেজ-ভার্সিটি ও মেডিকেলের ভর্তি হতে পারছে। ঢাকা ভার্সিটির ভর্তি পরিক্ষার ফলাললেই তাদের মেধার প্রমান মেলে। এক সাথে অনেক গুলো সাবজেক্ট মুখস্ত করার ক্ষমতা একমাত্র তাদেরই আছে। আমি মাদ্রাসা শিক্ষাকে আরো আধুনিক করার পক্ষে।

মনে রাখতে হবে আমাদেরকে জম্নের পর থেকে মৃত্যু পর্যন্ত আলেমের দরকার আছে। আর আলেম তৈরীর কারখানা হচ্চে মাদ্রাসা।

১০ ই নভেম্বর, ২০০৯ দুপুর ১:৩৩

অমিত হাসান বলেছেন: মাদ্রাসাকে আলেম তৈরীর কারখানা বলে গালি দিবেন না। মাদ্রাসা এই উপমহাদেশের অন্যতম প্রচীন এক শিক্ষাব্যবস্থা।

২৬| ১০ ই নভেম্বর, ২০০৯ দুপুর ১:২৯

বাঙ্গাল বলেছেন: কালোজাম জব্বর

২৭| ১০ ই নভেম্বর, ২০০৯ দুপুর ১:৩১

টিপূ সুলতান বলেছেন: শিক্ষার নামে দেশে অর্থব্যয়, শ্রম বয়ে, সময় ব্যয় কোনটাই কম হয়নি। অথচ যেটি সর্ব প্রথম হওয়া উচিত ছিল সেটি বহু যুগ পর আজও হয়ে উঠেনি। ব্যক্তির প্রতিটি কর্মের পিছনেই একটি ভাবনা বা দর্শন থাকে। সে ভাবনা বা দর্শন থেকেই ব্যক্তির কর্ম, চরিত্র ও আচরণ নির্ধারিত হয়। একজন সন্ত্রাসী্ ও আবেদের ভাবনা যেমন এক নয়, তেমনি তাদের চরিত্রও এক নয়। প্রশ্ন হল, বাংলাদেশের শিক্ষাব্যবস্থায় সে ভাবনা বা দর্শনটি কি? শিক্ষার লক্ষ্য কি শুধু বিদ্যালাভ? চোর বা দুর্বৃত্তকেও তো অনেক কিছু শিখতে হয়, নইলে সে কাজে তার পারদর্শিতা আসে কি করে? তাই শেখাটাই বড় কথা নয়, গুরুত্বপূর্ণ হল শিক্ষার উদ্দেশ্যটি। এবং যা কিছু শেখা হল সেটি। অথচ বাংলাদেশের শিক্ষাব্যবস্থায় এ গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ের কোন উত্তর নেই। একজন ছাত্র কেন পড়বে, কেন শিখবে, শিক্ষার মূল লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য কি –তা নিয়েই রয়েছে গভীর অজ্ঞতা ও ভ্রষ্টতা। একজন কাফের বা সেকুলার যে লক্ষ্যে বাঁচে একজন মুসলমান সে লক্ষ্যে বাঁচে না। আর বাঁচার লক্ষ্য ও প্রয়োজন থেকেই নির্ধারিত হয় শিক্ষার প্রয়োজন্ ও সে সাথে তার গুণাগুণ। মুসলমানের বাঁচার ক্ষেত্রটি শুধু স্বল্পকালীন দুনিয়ার জীবনকে ঘিরে নয়, আখেরাতের অনন্তকালের জীবনকে ঘিরেও। পবিত্র কোরআনে মহান আল্লাহপাক বলেছেন, "হে নবী আপনি বলে দিন, আমি কি তোমাদের বলে দিব, সবচেয়ে ক্ষতিগ্রস্ত মানুষগুলো কারা? তারা হল সেসব মানুষ যাদের সকল প্রয়াস ও প্রচেষ্টা পার্থিব জীবনকে ঘিরে নিঃশেষ হয়ে যায়। এবং তারা হিসাব করে তাদের সাধিত কর্মগুলো কতই না সুন্দর!" -(সুরা কাহফ, আয়াত ১০৪)।তাই একটি মুসলিম দেশের শিক্ষাব্যবস্থায় শুধু পার্থিব জীবনের সফলতার ভাবনাকে সামনে রাখলে চলেনা, আখেরাতের সফলতা বা কল্যাণের বিষয়টিকেও যথাযথ গুরুত্ব দিতে হয়। শিক্ষা তখন ইবাদতে পরিণত হয। কাফেরের শিক্ষাব্যবস্থায় তাই ঈমানদারের প্রয়োজন মেটে না।

২৮| ১০ ই নভেম্বর, ২০০৯ দুপুর ১:৩৫

বক্ররেখা বলেছেন: সব ঠিক আছে....

কিন্তু বিজ্ঞাপনের জন্য এভাবে ছবি তোলা কি ইসলাম সম্মত?

১০ ই নভেম্বর, ২০০৯ দুপুর ১:৪০

অমিত হাসান বলেছেন: ফালতু কথা না বলে পোষ্টে যে বিষয়ে আলোচনা করা হয়েছে সে বিষয়ে কথা বলুন।

২৯| ১০ ই নভেম্বর, ২০০৯ দুপুর ১:৩৬

বকুল০৮ বলেছেন: ৯০% মুসলিমের দেশে মাদ্রাসা শিক্ষাই প্রধান শিক্ষা ব্যবস্থা হওয়া উচিৎ।
কিছু তথাকথিত নাস্তিক শিক্ষাবিদ ও তাঁদের চ্যালারা এক মুখে সাম্যবাদ-মানবাধিকারের কথা বলে অন্যদিকে মাদ্রাসার ছাত্রদের জন্য বৈষম্য তৈরি করতে উঠে-পড়ে লেগেছে। এই রকম দু'মুখী দর্শন সভ্য জগতে বিরল।
মেধাবী যে , সে চিরকালই মেধাবী - তাই তার অধিকার রক্ষায় জনমত গড়া উচিৎ।
পোস্টের জন্য +++

১০ ই নভেম্বর, ২০০৯ দুপুর ১:৪২

অমিত হাসান বলেছেন: মাদ্রাসা শিক্ষা প্রধান শিক্ষা ব্যবস্থা হওয়া উচিৎ বলে আমি মনে করি না। কিন্তু মাদ্রাসা শিক্ষাকে অন্যসব শিক্ষাব্যবস্থার সম মর্যাদা দেওয়া উচিত।

৩০| ১০ ই নভেম্বর, ২০০৯ দুপুর ১:৪০

ব্লগই শেষ ঠিকানা বলেছেন: এই রেজাল্টের মাধ্যমে দেখা গেল মাদ্রাসা ছাত্ররা ১০০ নম্বরের বাংলা ও ইংলিশ পড়েও ২০০ নম্বরের বাংলা ইংলিশ পড়ুয়াদের পেছনে ফেলে ভর্তি পরীক্ষায় ভালো করেছে। সুতরাং ১০০ নম্বরের বাংলা ইংলিশ পড়েছে বলে তারা কিছু সাবজেক্টে ভর্তি হতে পারবে না এমন যুক্তি ধোপে টেকে না।
আসলে ইন্টারমেডিয়েটে কে কত নম্বরের কী পড়লো সেটা বিবেচ্য বিষয় হওয়া উচিৎ নয়। ভর্তি পরীক্ষায় একই প্রশ্নের মুখোমুখি হতে হচ্ছে মাদ্রাসা পড়ুয়া ও কলেজ পড়ুয়া উভয় ধরনের ছাত্রদেরকে। সুতরাং মেধা যাচাইয়ের দৌড়ে যে সামনে থাকবে তাকে শুধু শুধু অবান্তর কিছু অজুহাতে কিছু বিষয়ে ভর্তি থেকে বঞ্চিত করা ঠিক না।

৩১| ১০ ই নভেম্বর, ২০০৯ দুপুর ১:৫৮

ফাহিম আহমদ বলেছেন: @লেখক, আপনার শিরোনাম সহ পুরো লেখাটায় বুঝা যাচ্ছে মাদ্রাসার প্রতি ক্ষু.......েভ..... র ....বহিঃপ্রকাশ। কিন্তু ক্যান????????????????

১০ ই নভেম্বর, ২০০৯ দুপুর ২:০৪

অমিত হাসান বলেছেন: লেখাটা চোখ খুলে আর একবার পড়ে দেখুন। আমার ক্ষোভ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সেই সব শিক্ষক ও কর্মকর্তাদের প্রতি যারা যোগ্যতা থাকা স্বত্তেও মাদ্রাসার শিক্ষার্থীদের জন্য অহেতুক প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করছে।

৩২| ১০ ই নভেম্বর, ২০০৯ দুপুর ২:০২

মাটি ও মানুষ বলেছেন: মাদ্রাসা শিক্ষাই বলেন আর সাধারন শিক্ষা বলেন দেশের জন্য দুইটাই এখন বিপদজনক । তাই চলেন সবাই পড়াশুনা করা বাদ দিয়া দেই । আর সবাইকে পড়াশুনা থিকা বিরত থাকার জন্য প্রচার করে যাই . . :)

১০ ই নভেম্বর, ২০০৯ দুপুর ২:১৯

অমিত হাসান বলেছেন: তাইলে দুনিয়া কি কবরেও জায়গা হইবো না।

৩৩| ১০ ই নভেম্বর, ২০০৯ দুপুর ২:০৪

রেজোওয়ানা বলেছেন: সাগর ঢাকা বলেছেন:
করিগরি শিক্ষা চাই ,,,এতো মোল্লার দরকার নাই ....পরকাল এর জন্য সাধারণ ধর্ম পালন যথেষ্ট , এর জন্য মাদ্রাসা পরার দরকার নাই , কেও যদি বায়োলোজি আগে না পরে মেডিকেল ই পরীক্ষা দেবার দাবি করেন ...সেটা কি আপনি সমর্থন করেন ? কথার পক্ষে যুক্তি দিবেন .........

১০ ই নভেম্বর, ২০০৯ দুপুর ২:১৬

অমিত হাসান বলেছেন: উত্তর কিন্তু দিয়েছি। আপনি মনে হয় সে উত্তর পড়ার সময় পান নাই।

৩৪| ১০ ই নভেম্বর, ২০০৯ দুপুর ২:১১

বক্ররেখা বলেছেন: আবে ছাঘল
বিজ্ঞাপনের জন্য ছবি তুইল্যা হে যে কবিরা গুনাহ করলো এটা ফালতু বিষয়।
তুমার মাদ্রাসা তুমারে কি এই শিক্ষাই দেয়?

দূ গি. ম.

১০ ই নভেম্বর, ২০০৯ দুপুর ২:১৮

অমিত হাসান বলেছেন: বিজ্ঞাপনের চেয়ে পোষ্টের বিষয়ে আপনার বেশি গুরুত্ব দেওয়া প্রয়োজন।

৩৫| ১০ ই নভেম্বর, ২০০৯ দুপুর ২:১৮

আশিক১১৪ বলেছেন: @এসরেজওয়ানা ,আপনার কি মনে হয় এরা বাংলা ইরেজি না পড়েই কলেজ পড়ুয়াদের টপকেগেল?

বিজ্ঞানে বিষয়টেনে আনলেই বিজ্ঞানী হওয়া যায় না.

আগে জানুন তার পর কমেন্ট করুন.কমেন্ট করা কিন্তু বাধ্যতামুলক নয়!!!!

এ কমেন্ট আপনি না করে আপনার ছবির বাচ্চাটা করলে বেশি মানাত

৩৬| ১০ ই নভেম্বর, ২০০৯ দুপুর ২:২৭

প্রথম বাংলা বলেছেন: দুষ আমাদের ব্যাবস্থাপনার । আমাদের প্রতি ক্ষেত্রেই ব্যাবস্থাপনার বিরাট অভাব। শিক্ষা ক্ষেত্রও তার ব্যাতিক্রম নয়। আর এটি হল তার উদাহরণ-
অথবা প্রতিফল যাই বলেন।

৩৭| ১০ ই নভেম্বর, ২০০৯ দুপুর ২:৩৩

কালোজাম বলেছেন: "এসরেজওয়ানা বলেছেন: বায়োলোজি আগে না পরে মেডিকেল ই পরীক্ষা দেবার দাবি করে।"
নৈতিক ভাবে আমি তাকে সাপোর্ট করব। কারণ, সেল্ফ স্টডির মর্যাদা দেবার ব্যবস্থা থাকা দরকার।

আর মাদ্রাসায় শিক্ষিত যারা আছেন তারা কোন সাব্জেক্টটা পড়েনাই? ম্যডাম জবাব দেবেন।
ইংরেজী সিলেবাস নাম্বার কম হলেও তাদের সমপরিমাণ ইংরেজী জানতে হয়। আর বাংলার কথাতো বাদই দিলাম।

কিছু কল্লাবিহীন লোক আউফাউ কিছু কথা বল্বে। আর আপনার মত কললা ওলা ভদ্রমহিলা সেটা সাপোর্ট করবেন, দেখতে বড়ই মজা লাগে।

সোজা বাংলায় তারা বলেনা, "মোল্লা গো জ্বালায় আমরা ভার্সিটির টাকা মারতে পারি না, ছাত্রীগো লগে ইয়ে কত্তে পারিনা। ফ্রি মাইন্ড আর ফ্রী ..._ক্স এর এ দুনিয়ায় বাংলাদেশে থাইকা কুনো মজা লুটতে পারিনা। তা দাও মাদ্রাসার মোল্লাগো খেদাইয়া।......."

মদ সোজা খাইতে পারেনা। লোকে কি বল্ব?তাই ওষুধের শিশিতে ভইরা খায়।

এই সব তাফাল্লকি বাজদের বলি, আপনাদের জন্য বাংলাদেশ না, বাংলাদেশের মানুষ আপনাদের জানাজাও পড়তে চায়না। সো... সরি... ভারত চইলা যান।

১০ ই নভেম্বর, ২০০৯ দুপুর ২:৪০

অমিত হাসান বলেছেন: ধন্যবাদ আপনার মতামতের জন্য

৩৮| ১০ ই নভেম্বর, ২০০৯ দুপুর ২:৩৬

শয়তান বলেছেন: গত পোষ্ট ছিল চামে বিজ্ঞাপন আর এইটা নগ্ন বিজ্ঞাপন । হয়ত দেখা যাবে সম্পুর্ন ব্যপারটাই ভুঁয়া । প্রসঙ্গত বলে রাখা ভাল পত্রিকায় প্রকাশিত বিজ্ঞাপন কিছুতেই এ সময়ে অথেনটিক খবরের সুত্র হতে পারে না ।

১০ ই নভেম্বর, ২০০৯ দুপুর ২:৩৯

অমিত হাসান বলেছেন: ***** কোচিংয়ের সহায়তায় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ‘খ’ ইউনিটের পরীক্ষায় প্রথম স্থান অধীকারী আব্দুল আলিমের যোগাযোগের পরিপ্রেক্ষিতে আমার এই লেখা।

বিজ্ঞাপনের দিকে চোখ না দিয়ে লেখার বিষয়বস্তুর উপর চোখ দেন। যদি সৎ সাহস থাকে তাহলে আপনি আমার কথা যাচাই করে দেখেন।

১০ ই নভেম্বর, ২০০৯ দুপুর ২:৪২

অমিত হাসান বলেছেন: গত পোষ্ট বলতে কোন পোষ্টের কথা বলছেন?

৩৯| ১০ ই নভেম্বর, ২০০৯ দুপুর ২:৪০

এস এইচ খান বলেছেন: সম্ভবত মরহুম সৈয়দ আলী আহ্সানের কোন লেখায় পড়েছিলাম। ৭৩ এর দিকেও যখন মাদ্রাসা গুলো খোলার অনুমতি দিচ্ছিল না তখন শিক্ষাবিদ আবুল ফজল এক পর্যায়ে মরহুম শেখ সাহেবকে ফোন করে বলেছিলেন, "মজিবর, আমাদের জানাজা পড়াবে কে, এখন মাদ্রাসাগুলো খোলার অনুমতি দাও।" আর একটা কথা, এই সরকার আসার আগেই একজন বিশেষ ব্যক্তি যৌথ ভাবে মাদ্রাসা শিক্ষা, বোরকা, জংগি নিয়ে বিদেশী পত্রিকায় একটি আর্টিক্যাল ছাপে। ক্ষমতায় আসার পর বর্তমান প্রধানমন্ত্রীর একজন উপদেষ্টা যিনি ঐ লেখার পক্ষে সাফাই গেয়ে বেশ কয়েকটি টিভি টকশোতে অংশগ্রহণ করেন । পরে মিডিয়ায় প্রকাশ হয়ে পরে যে, উপদেষ্টা সাহেব নিজেই কোন এক লেবেলে মাদ্রাসা থেকে পাশ করেছেন এবং যথারিতী ওনার টকশোগুলোতে এসম্পর্কিত আলোচনাও বন্ধ হয়ে যায়। আসলেই বিচিএ এই দেশ। মুসলিমদের এ অধপতন বেদনাদায়ক।

৪০| ১০ ই নভেম্বর, ২০০৯ দুপুর ২:৫১

কালোজাম বলেছেন: অমিত হাসান ভাই মাইন্ড খাইয়েন। তাগো যুক্তিহীন বকবকানী শুইনা মাথা ঠিক রাখতে পারিনাই। সরি....

৪১| ১০ ই নভেম্বর, ২০০৯ দুপুর ২:৫৪

শয়তান বলেছেন: যে পোষ্টে লেখক নিজেও কমেন্ট করেছিলেন :)


যে সব ব্যবসায়ী কোচিং সেন্টার গত এক যুগ যাবত দুইশত পাঁচশত টাকার বিনিময়ে ছবি সংগ্রহ করে ভর্তি সিজনে অহরহ বিজ্ঞাপন ছাপে তাদের পেছনে সৎ সাহস নিয়ে অনুসন্ধান করতে হবে ??? মানুষের কি খেয়ে দেয়ে আর কাজ কর্ম নাই :-B

=p~ =p~ =p~

১০ ই নভেম্বর, ২০০৯ বিকাল ৩:২৮

অমিত হাসান বলেছেন: আবার বলছি এখানে কোচিং সেন্টার মূল বিষয় না। কোচিং সেন্টারের ভূমিকা নিয়ে সামনে পোষ্ট দিব। তখন এ নিয়ে আলোচনায় আপনি আমন্ত্রিত।

৪২| ১০ ই নভেম্বর, ২০০৯ দুপুর ২:৫৪

ক্লান্ত দুচোখ বলেছেন: "......লেখক বলেছেন: মাদ্রাসা শিক্ষার সংস্কার দরকার কিন্তু যোগ্যতা থাকার পরও মাদ্রাসার ছাত্ররা কেন তাদের পছন্দের বিভাগে ভর্তি হতে পারবে না তা অতি দুঃখজনক।........."

ভাই একটা জিনিস বুঝার চেষ্ঠা করেন... আপনি আর্টস ব্যাকগ্রউন্ড থেকে পাশ করে "জ়েনেটিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং" পড়ার ইচ্ছা পোষন করলেই তো হলো নাহ! পড়ালেখার ব্যাকগ্রউন্ড বলে একটা কথা আছে। সাবজেক্ট এর প্রি-রিকুইজিট কোর্স বলে ব্যাপারটা তো আর এমনি এমনি আসে নাই!!

১০ ই নভেম্বর, ২০০৯ বিকাল ৩:৩৫

অমিত হাসান বলেছেন: আপনি যে কতটুকু লেখাপড়া করেছেন তা নিয়ে আমার সন্দেহ আছে।

এখানে ব্যাকগ্রউন্ড-এর কথা আসছে না। বিশ্ববিদ্যালয়ের খোঁড়া যুক্তি যে তারা বাংলা ও ইংরেজীতে ২০০ নম্বরের পরীক্ষা দেয় নাই। কিন্তু সে মহাজ্ঞানী অজ্ঞরা জানেন না যে মাদ্রাসা শিক্ষার্থীরা ১০০ নম্বরের পরীক্ষা দেয় ঠিকই কিন্তু তাদের সিলেবাসে সবকিছু অন্তর্ভূক্ত থাকে।

"আপনি আর্টস ব্যাকগ্রউন্ড থেকে পাশ করে "জ়েনেটিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং" পড়ার ইচ্ছা পোষন করলেই তো হলো নাহ! পড়ালেখার ব্যাকগ্রউন্ড বলে একটা কথা আছে। সাবজেক্ট এর প্রি-রিকুইজিট কোর্স বলে ব্যাপারটা তো আর এমনি এমনি আসে নাই!!"

সাইন্স ব্যাকগ্রউন্ড-এর অনেক ছেলে মেয়ে এখন বিবিএ এবং এমবিএ করছে। বিবিএ এবং এমবিএ তো ব্যবসায় শিক্ষা বিভাগের। এখানে তো তারাব্যাকগ্রউন্ড অথবা "প্রি-রিকুইজিট কোর্স" ছাড়াই সুযোগ পাচ্ছে।

৪৩| ১০ ই নভেম্বর, ২০০৯ বিকাল ৩:০০

সাগর ঢাকা বলেছেন: লেখক..... ৩৭ ন কমেন্ট এর জন্য ...ধন্যবাদ দিলেন ....বাহ ....চমৎকার! , এই ভাষা তে যে কমেন্ট করে (কালোজাম ) , আর অযথা রাজনীতি টেনে আনেন , তাকে আপনি বললেন ধন্যবাদ ....আপনার কি তার কথা , মন্তব্যের ধরন অশালীন মনে হই নি ??

যদি না হয়....তাহলে কিছু বলার নাই .

৪৪| ১০ ই নভেম্বর, ২০০৯ বিকাল ৩:০৬

আশিক১১৪ বলেছেন: @ঘর জামাই,আপনার অবস্থা হল সারা রাত রামায়ন শুনে সকালে জিজ্ঞাস করা সীতা পুরুষ না মহিলা!!!!

এখানে আর্টস ফ্যকাল্টির কথা বলা হইছে?আর খ ইউনিটে যারা পরীক্ষা দেয় তারা কোন কোন সাবজেক্ট পড়ে জেনে নিয়েন.

আপনিতো বলেন না যার এইচ.এস.সি তে কম্পিউটার বিজ্ঞান নেই সে বিশ্ববিদ্যালয়ে কম্পউটার সায়েন্স পড়তে পারবে না.তাহলে এটা কেন বলেন যারা ঐ সকল বিষয়ে পড়ার পরও শুধু মাদ্রাসায় পরার কারনে ভর্টি হতে পারবে না!!!

৪৫| ১০ ই নভেম্বর, ২০০৯ বিকাল ৩:০৬

রসের হাঁড়ি বলেছেন: Madrasar studentra madrasa linei higher study kora uchit. Ar tader jodi english, economics porar ischa thake tahole tara age thekei general line e pora uchit. Madrasa pora pap na but esob sub porte hole je basicta lage seta okhane thake na. Jemon commerce er studentra kokhono science subject porte pare na. Emon student hoito pawa jetei pare jara commerce theke science e ashar sujog pele science studentder chaiteo valo result korte parbe.

১০ ই নভেম্বর, ২০০৯ বিকাল ৩:৩৯

অমিত হাসান বলেছেন: আপনি হয়ত জানেন না মাদ্রাসায় ধর্মীয় শিক্ষার পাশাপাশি অন্যান্য বিষয়গুলোও পড়ানো হয়। এবং তাদের কোন বাধ্যবাধকতা নেই যে তাদের মাদ্রাসা শিক্ষা ব্যবস্থাতেই উচ্চশিক্ষিত হতে হবে।

৪৬| ১০ ই নভেম্বর, ২০০৯ বিকাল ৩:৪৭

সাপিয়েন্স বলেছেন: মাদ্রাসার ছেলেরা বেশী ঢুকলে চাটগাঁ আর রাজশাহীর মতো ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ও রগ-কাটা শিবির-সন্ত্রাসীদের বড় আস্তানা হয়ে যাবে, এই ধারণা থেকেই সম্ভবত তাদের আটকাবার উদ্যোগ। আমার জানামতে এর প্রধান হোতা প্রো-উপাচার্য হারুনর রশীদ।

২০০ নম্বরের বিষয়টা হাস্যকর। ইংরেজী মাধ্যম থেকে যে ইংরেজীতে এ-লেভেল করে এসেছে এবং ধরা যাক এ-গ্রেড পেয়েছে, ( একটাই তো বিষয়, ১০০ ধরা হবে ?) তাকে ইংরেজী পড়ার অনুপযুক্ত ঘোষণা করা হবে কি, এবং তার জায়গায় ভর্তি করা হবে বগামারা কলেজের (আশা করি কাল্পনিক নাম) এইচ,এস,সি,তে ২০০ নম্বরে ১০০ পাওয়া ছাত্রটিকে ?

এবারও ভর্তি পরীক্ষায় যদি মাদ্রাসার ছেলেরা এত ভালো করে থাকে, কোন বিচারে তাদের পথ বন্ধ করা যাবে? অবশ্যই আদালতে যাওয়া উচিত।

শুধু শিবির নয়, সব রাজনৈতিক দলের লেজুড় সন্ত্রাসীদের নিয়ন্ত্রন করা কর্তৃপক্ষের কাজ। তার সাথে একাডেমিক যোগ্যতা মিশিয়ে ফেলা অন্যায়।

আ্মার কিছু পরীক্ষা-পূর্ব বক্তব্যের পোস্টঃ

ভাষা বন্ধন

১০ ই নভেম্বর, ২০০৯ বিকাল ৪:০৬

অমিত হাসান বলেছেন: ভালো বলেছেন। আপনার লেখাটি আমি আগে পড়েছি।

কিন্তু আর কতো বৈষম্যের শিকার হতে হবে মাদ্রাসা শিক্ষার্থীদের??

৪৭| ১০ ই নভেম্বর, ২০০৯ বিকাল ৪:১৫

ক্লান্ত দুচোখ বলেছেন: "লেখক বলেছেন: আপনি যে কতটুকু লেখাপড়া করেছেন তা নিয়ে আমার সন্দেহ আছে।"

আমি ২০০৬ এ শাবিপ্রবি থেকে "কম্পিউটার সায়েন্স এন্ড ইঞ্জিনিয়ারিং" এ গ্রেডুয়েশান কমপ্লিট করেছি... এবং আমি সিউরঃ
"যদি কোন মাদ্রাসার ছাত্র কে mathematics এর Fourier Transformation করতে দেওয়া হয় তো সে কলম ভেঙ্গে ফেলবে!"

@আশিক১১৪: কেন? সে কি mathematics করে নাই? করেছে, অবশ্যই করেছে।
ব্যাপারটা হলো, কতটুকু করানো হয়েছে?! কতটুকু ইংরেজী / বাংলা করানো হয়েছে।

"...এখানে আর্টস ফ্যকাল্টির কথা বলা হইছে?আর খ ইউনিটে যারা পরীক্ষা দেয় তারা কোন কোন সাবজেক্ট পড়ে জেনে নিয়েন...."
মেটাফোর এক্সাম্পল কারে কয় জানেন??


আর...
ভার্সিটির ডিন রা এক-একেক জন ডক্টরেট/ পিএইচডি করা মানুষ, rules তৈ্রি করার সময় তো বসে গাজাঁ খায় নাহ!

৪৮| ১০ ই নভেম্বর, ২০০৯ বিকাল ৫:১৯

আমিই রূপক বলেছেন: +++

৪৯| ১০ ই নভেম্বর, ২০০৯ সন্ধ্যা ৭:৪৬

আশিক১১৪ বলেছেন: @ঘর জামাই,ইন্টারে ফুরিয়ার আছে?তাই বলে কি আপনি আমি অনার্সে এসে পড়ি নি করি নি?????তেমনি মাদ্রাসা থেকে বুয়েটে কিংবা বিশ্ববিদ্যালয়ে এসেছে তাদের জন্যও ফুরিয়র,ল্যপলাস,যেড ট্রান্সফরমেসন করেই পরীক্ষায় ভাল করে।


ভাই মাদ্রাসার ক্যন আর্টসের কোন ছাত্র গনিতে উল্টাইয়া ফেলাইছে????যার জন্য যা তার জন্য তা বলেন!

খোড়া যুক্তি ছাড়েন,বলে দেন মাদ্রাসায় আপনার এলার্জি আছে

৫০| ১০ ই নভেম্বর, ২০০৯ রাত ৮:৩৫

ক্লান্ত দুচোখ বলেছেন: @আশিক১১৪: ভাইরে! আমার কথা টা একটু বোঝার চেষ্টা করেন, আমি বলতে চাইছিঃ "আমরা ssc,hsc তে পূরাদস্তুর science এ পড়েও অনার্সের ম্যাথ বা সায়েন্স এর সাবজেক্ট গুলো কমপ্লীট করতে কেমন লেগেছে আমরা(বা আপনিও) জানেন,
ঠিক সেই সাবজেক্ট গুলো যদি কোন সব সাবজেক্ট পড়ে আসা ছাত্রকে দেওয়া হয়, তখন কি হবে তা বুঝাতে চাইছি মাত্র।"

এখন আপনিই বলেনঃ আমি যদি এখন কোরআন এ হাফেজ হতে চাই, পারবো?
নাহ! তার জন্য আমার প্রি-রিকুইজিট কোর্স(নামাজ, রোজা, সুন্নত... ইত্যাদি) সব, সব (আবারো বলছিঃ সব) কমপ্লীট করা লাগবে, ভালোভাবে! কোন রকমে ১০০মার্ক এর কোর্স শেষ করলেই হবে নাহ।

আপনি অনার্স করে থাকলে ভালো করেই জানার কথা ২ ক্রেডিটের ম্যাথ আর ৪ ক্রেডিটের ম্যাথের মধ্যে কতো পার্থক্য!


বুঝতে পারছেন আমি কি বুঝাইতে চাইছি??? তারপরও যদি না বুঝে থাকেন, "মাফ চাই, আমার ভুল হয়া গেছে"

৫১| ১০ ই নভেম্বর, ২০০৯ রাত ৮:৩৯

হাসান মাহবুব বলেছেন: পাপ করেনাই, বোকামি করেছে।

৫২| ১০ ই নভেম্বর, ২০০৯ রাত ১০:০৭

আশিক১১৪ বলেছেন: @ঘর জামাই আপনিই বলেন এইচ এস সির সাথে অনার্সের কতটা মিল আপনি পেয়েছেন???

এস.এস.সির জ্যমিতি পড়ে কেউ ভাবতেই পারে সম্পাদ্য উপপাদ্যই বুঝি জ্যমিতি কিন্তু বাস্তবতা?

২কেডিট ম্যথ পড়ে যদি ৪ ক্যডিট পড়াদের পছনে ফেলা যায় তাহলে বুঝতে হবে যার ৪ কেডিট ছিল সে ভাল করে পড়ে নি/যার ২ কেডিট ছিল সে নিজের উৎসাহে/প্রয়োজনেই ভাল করে শিখে সাথে অন্যটাও শিখছে???

এখন কি আপনি তার প্রচেস্টার অবমূল্যায়ন করবেন?আপনি কি তাদের নিরুৎসাহিত করবেন?
যে নিজের আগ্রহে শিখে আর যে বাধ্য হয়ে শিখে দু,জনের মূল্যায়ন কি সমান হওয়া উচিত???
নাকি আগ্রহ করে শিখলে তাকে শাস্তি দিবেন????


এটা সর্বজন স্বীকৃত ঢাবির ভর্তি পরীক্ষায় ইংরেজী অংশ বেশ কঠিন হয় এবং এ অংশ যদি কেউ কেবল পাশ নমবরটা পায় তাহলেই সে সবজেক্ট পাবে

এখন বলেন সে অংশ যদি ১০০পড়ুয়ারা পারে তাতে অন্যদের সমষ্যা কোথায়?

আর প্রব্লেমে পরলে তারা পরবে সে উদাহরন দিয়ে দেখান যে এই এই বর্ষে এতজন ভর্তি হইছে কিন্তু তারা খারাপ রেজাল্ট করছে..................এর অভাবে?
তবে কেন প্রতিবন্ধকতা???

৫৩| ১১ ই নভেম্বর, ২০০৯ রাত ১২:৪২

পাপতাড়ুয়া বলেছেন: ঘরজামাই রা ও যে বাস্তব বুদ্ধি অনেক রাখেন তা দেখলাম।;)
ঘরজামাই য়ের কথা গুলো সিম্পলি গ্রেট!!!!:)


@আশিক......আপনি যা বলছেন তা এমন কয়েকজন মাদ্রাসা ছাত্র কে নিয়ে.।যারা অনেক ভালো মেধার।নইলে,মাদ্রাসা শিক্ষার মত পিছিয়ে থাকা একটা ব্যবস্থা থেকে ঢাবি তে চান্স পাওয়া ,......।

সাধারণ লেভেলে আসুন।সেখানে কিন্তু প্রতিযোগিতায় পিছিয়ে আছে ওরা।

৫৪| ১১ ই নভেম্বর, ২০০৯ রাত ২:৩৮

লুথা বলেছেন:
এই দেশে কিছু লোক নিজেদের প্রগতিশীল বলে থাকে, কিন্তু আমার মতে তারাও সবচেয়ে বড অশিক্ষিত...

তারা মেডিক্যাল পডাশুনার সাথে ঢাকা ভার্সিটিতে "ক"/"খ" ইউনিটে ভর্তির তুলনা করে... গাধার বাচ্চা গুলা এইটা বুঝে না যে, তেল-পানি ২ টাই তরল পদার্থ হইলেও ভিন্ন জিনিস... মেডিক্যাল/বুয়েটে পডাশুনা এমনই যে বায়োলজি/ম্যাথ/ফিজিক্স এইসব লাগবেই...কিন্তু আমার জানা মতে বাংলা-ইংরেজীতে পডাশুনা করার সাথে অর্থনীতি/আই.আর/সাংবাদিকতা এইসবের পডাশুনার কোন রিলেশন নাই... তাইলে আমার এম.বি.এ করার অনুমতি দেওয়া ঠিক হয় নাই...কারণ এস.এস.সি থেকে ব্যাচেলর পর্যন্ত আমি বিজ্ঞানের বিষয় নিয়ে পডাশুনা করেছি...কিন্তু আমি এম.বি.এ তে পডাশুনা করেছি ফাইনান্স/অর্থনীতি এইসব নিয়ে...কি করে পারলাম ??

আমার তো উলটা এই প্রশ্ন সবার কাছে যে, বাংলা কারক/সমাস এইসব আমাদের চাকরি বা কোন কাজে লাগে ?? তাহলে নিয়ম করা হোক যে, শুধু মাত্র ইংরেজী মাধ্যমের ছাত্র-ছাত্রীরাই ইংরেজী বিষয়ে পডাশুনা করতে পারবে...ঠিক না ??

আমার ৩ জন বন্ধু বিদেশে অর্থনীতি বিষয়ে স্নাতক / মাস্টার্স করে আসছে যাদের এইচ.এস.সি পর্যন্ত বিজ্ঞান বিষয় ছিলো... আই.বি.এ তে বিবিএ/এমবিএ তে এমন অনেক ছাত্র-ছাত্রী আছে যারা বিজ্ঞানে পডাশুনা করে আসছে...তাদের বাংলায় জ্ঞান কি কোন কাজে আসছে ??

বিসিএস ছাডা কোন চাকরীর পরীক্ষায় কি বাংলায় প্রশ্ন আসে ?? হয়তো কিছু পরীক্ষায় ইংরেজীতে রচনা লিখতে দেয়...তাহলে ভর্তির ক্ষেত্রে এইসব হচ্ছে কেন ??

যে ছেলে মাদ্রাসায় পডাশুনা করেছে, সে তো নিজের ইচ্ছায় ভর্তি হয় নাই...তার বাবা-মা ভর্তি করেছে...আর মাদ্রাসার ছেলেদের ব্যাপারে যদি এতো এলার্জি থাকে তাহলে গাজীপুরে আই.ইউ.টি বন্ধ করে দেওয়া হোক...কারণ ওইখানে ইসলামিক দেশের ছাত্ররা পডাশুনা করতে আসে...এবং ইংরেজী মাধ্যমের ছাত্রদের কেও অন্ন কোথাও ভর্তি হতে দেওয়া উচিত না...

এবং মাদ্রাসা শিক্ষা যদি এতো খারাপ হয়ে থাকে, তাহলে দেশ থেকে মাদ্রাসা শিক্ষা উঠায়ে দেওয়া হোক... সেটা তো কেও করবে না...

১১ ই নভেম্বর, ২০০৯ সকাল ১১:০০

অমিত হাসান বলেছেন: ধন্যবাদ আপনার মন্তব্যের জন্য। ঢাকা ভার্সিটিতে "ক"/"খ" ইউনিটে ভর্তির সাথে মেডিকেল ও বুয়েটের তুলনা ঠিক না।

বিজ্ঞান বিভাগের বিষয়ের সাথে মানবিক এবং বানিজ্য বিভাগের অনেক পার্থক্য আছে। বিজ্ঞান বিভাগের বিষয়গুলো আগে থেকে পরে আসতে হয়, যাকে আমরা ব্যাকগ্রাউন্ড বলি। কিন্তু মানবিক এবং বানিজ্য বিভাগের বিষয়গুলো কিন্তু এরকম নয়। কোন নির্দিষ্ট ব্যাকগ্রাউন্ড না থাকলেও মানবিক এবং বানিজ্য বিভাগের বিষয়গুলোতে অধ্যয়ন করা যায়।

৫৫| ১১ ই নভেম্বর, ২০০৯ রাত ২:৪৯

অপ্রয়োজন বলেছেন: মনে পড়ে গেলো একছাত্রের বাংলা উচ্চারনে ইংরেজীর মাইক্রো নোট, আর ক্লাসে ম্যডাম কে বলা - একটু বাংলায় বুঝায় বলেন (ম্যডাম ক্লাসে বাংলায় কথা বলতেন না)।

৫৬| ১১ ই নভেম্বর, ২০০৯ দুপুর ১২:১২

রেজোওয়ানা বলেছেন: @ kalojam baje kotha na bola ki portibad kora jaina naki? Nijake age sonsodhon koren tar por das o jatir dike nojor dan. Tate sobari upoker hobe, aki kotha bolchi post data kao. Amer kono lakhai jodi kao amon montobo korto take ami thanks ditam na. Karon amar sonaton sikha ata amake sakai ni. Dhonobad.

৫৭| ১১ ই নভেম্বর, ২০০৯ বিকাল ৩:২০

এস এইচ খান বলেছেন: Thank you Lutha Bhai for your good explanation.

৫৮| ১১ ই নভেম্বর, ২০০৯ বিকাল ৪:৩২

ক্লান্ত দুচোখ বলেছেন: @লুথাঃ আপনার ওই ৩ জন বন্ধু কে জিজ্ঞেস করেন, বিদেশে ভর্তি হবার সময়, এখান থেকে করে যাওয়া কয়টা কোর্স আবার রিটেক করতে হইসে।

আচ্ছা যাক বাদ দিলাম, প্রি-রিকুইজিট কোর্স, সায়েন্স, আটর্স, কমার্স। এইবার আমার নিচের প্রশ্নগুলার উত্তর দেন।

একটা চরম মেধাবী ছেলে, যে কিনা একটা জিনিস একবার পড়লে মুখস্ত হয়ে যায়, কখনো ভুলে নাহ, সে যদি কোরানে হাফেজ হইতে চায়, তাকে মাদ্রাসায় ভর্তি করবেন?

ভালো ভাবে ভেবে বলেন?
যদি সে খ্রিস্টান/ হিন্দু / বৌ্দ্ধ ধর্মের হয়??

হ্যা, আপনাদের মাদ্রাসার প্রিন্সিপাল করবেন! তবে তার আগে একটা শর্ত প্রজোয্য করবেন তা হল, "তোমাকে ইসলাম ধর্ম গ্রহন করা লাগবে"!!!

এখন কি আমি আপনার প্রিন্সিপালের গুষ্টি উদ্ধার করবো???


খাস বাংলায় একটা কতা কই, বুঝতে পারলে বুইঝেনঃ
"সবার গু তেই গন্ধ থাকে, আমারটা ছাড়া"

৫৯| ১১ ই নভেম্বর, ২০০৯ বিকাল ৫:১০

কালোজাম বলেছেন: @এসরেজওয়ানা

Sorry for my comment. This was my fault to address you in such a way in my comment.
Actually, I wanted to say the whole persons and personals related to this matter that, the background isn't such easy, like 100 number or 200 numbers.
The idea of discrimination comes from some kind of fear, some kind of inferiority complex.
Though, my word choice was bad, for which i apologize, the idea behind that was not very wrong.The recent scenario of the public universities proves it.

Again, I am sorry for what i have said, from my very sense.

৬০| ১১ ই নভেম্বর, ২০০৯ বিকাল ৫:৩৩

রাজীব বলেছেন: আমি ২০০৬ এ শাবিপ্রবি থেকে "কম্পিউটার সায়েন্স এন্ড ইঞ্জিনিয়ারিং" এ গ্রেডুয়েশান কমপ্লিট করেছি... এবং আমি সিউরঃ
"যদি কোন মাদ্রাসার ছাত্র কে mathematics এর Fourier Transformation করতে দেওয়া হয় তো সে কলম ভেঙ্গে ফেলবে!"


আবাল আর কাকে বলে? (খারাপ কথা বলার জন্য দুঃখিত)

আমার ২ জন বন্ধু আছে যারা মাদ্রাসা থেকে এসে সি এস ই পড়েছে।

দু জনেই খুব ভালো অবস্থায় আছে।

৬১| ১১ ই নভেম্বর, ২০০৯ রাত ১১:৪৮

মাহমুদ সিএসই বলেছেন: আমার পরিচিত বেশ কিছু মাদ্রাসা আছে যেগুলোর পড়াশোনার মান অনেক ক্ষেত্রে সাধারন স্কুলের চাইতেও ভালো। কিন্তু সরকারের এই বৈষম্যের কারনে কোন সচেতন পরিবারের বাবা-মা তার সন্তানকে ঔ মাদ্রাসায় ভর্তি করতে চান না। অনেক ক্ষেত্রে দেখেছি ক্লাস নাইন পর্যন্ত মাদ্রাসায় পরিয়ে আবার বাংলা স্কুলে ভর্তি করিয়েছে।

আমার মনে হয় মাদ্রাসার সিলেবাস সংস্কার না করাটা সরকারের একটা চালাকি। ইচ্ছা করেই এদের দমিয়ে রাখার চেষ্টা করা হচ্ছে। যদি বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হওয়ার জন্য ২০০ নম্বরের ইংরেজী আর বাংলাই দরকার হয় তাহলে ২০০ নম্বরের পরীক্ষাই নিক। যে ছেলে ১০০ নম্বরের ইংরেজী পরীক্ষায় ভাল করবে সে ২০০ নম্বরের পরীক্ষাতেও ভাল করবে বলে আমার বিশ্বাস। তাদেরকে ভবিষ্যত গড়ার পথ থেকে বঞ্চিত করার অধিকার কারও নেই। ইসলামী শিক্ষায় শিক্ষিত হওয়া অবশ্যই অনেক গর্বের বিষয়।

৬২| ১১ ই নভেম্বর, ২০০৯ রাত ১১:৪৯

ক্লান্ত দুচোখ বলেছেন: @রাজীব: বেশ্যার বেটা (খারাপ কথা বলার জন্য আমিও দুঃখিত),
কোন ওহী কোন প্রেক্ষীতে নাজিল হইছিলো আর তার অন্ত্রনিহীত উপমার মর্মাথ্য না বুঝেই ফালা ফালি কর কেন??

তোমাগো মত পোলাপাইনের লাগি ব্লগের পরিবেশ নষ্ট হয়, খারাপ কথা বলে দুঃখিত হইলেই মাফ? কই আমারে তো মাফ করবা নাহ! কাল সকালেই দেখমু, "অমুক ব্লগারকে ব্যান করার জন্য মডুদের দৃষ্টি আকর্ষন করছি" নামে পোষ্টাইবা?!

@লেখকঃ আপনারে আর কি বলবো? কেঊ খারাপ কথা বলেও আপনারে পক্ষে বললেই তারে দেন ধন্যবাদ, আর বিপক্ষে করলে ব্যান!!

৬৩| ১১ ই নভেম্বর, ২০০৯ রাত ১১:৫৬

মেঘ বলেছেন: মাদ্রাসা শিক্ষা উঠায়ে দেয়া হোক, দুনিয়ার উপর এসব বোঝার কোন প্রয়োজন নাই।

৬৪| ১২ ই নভেম্বর, ২০০৯ রাত ১২:৪৯

কালোজাম বলেছেন: ঘর জামাই বলেছেন: blah blah blah...

I say: hah hah hah.

আমার নামে বোধয় কথাখান হচ্ছে। তবে আমার দুইখান বাত আছিল।
আমি আমার কোন কমেন্টে কোন বাজে উক্তি করেছি? একটু বলবেন প্লিজ। আমি এপোলজাইস করেছি কারণ, আমার অসতকর্তার কারণে কথাগুলো ভদ্রমহিলার নামে চলে গেছে।
আমি তোমার মত কুলাংগার টাইপের কোন উক্তি করিনাই। সরাসরি কাউরে তো না ই।
কাউকে বোকা , বুদ্ধি নাই টাইপের কথা বলা নিশ্চয় আপনার "বে... "সম্পকির্ত গালির সাথে যায়না।
তো যা বলবেন একটু যাচাই করে বলবেন।
এনিওয়ে ধন্যবাদ







৬৫| ১২ ই নভেম্বর, ২০০৯ রাত ১২:৫৮

কালোজাম বলেছেন: ঘর জামাই বলেছেন: একটা চরম মেধাবী ছেলে, যে কিনা একটা জিনিস একবার পড়লে মুখস্ত হয়ে যায়, কখনো ভুলে নাহ, সে যদি কোরানে হাফেজ হইতে চায়, তাকে মাদ্রাসায় ভর্তি করবেন?

ঘর জামাই ,আপনার প্রশ্নের উত্তর না দিয়া এর লজিক নিয়া কিছু বলি।
আপনে ঢাকা বিশ্বাবিদ্যালয়ে ভর্তির সাথে মাদ্রাসায় অমুসলিম ভর্তির তুলনা করসেন।
১. ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে কোন অমুসলিম, বিশেষ করে হিন্দু ভর্তির সুযোগ দেয়া উচিত নয়। কারণ, ঢাবির গঠন ইতিহাস একে সমর্থন দেয়না........

২. রাম কৃষ্ঞমিশন টাইপের মিশন পরিচালিত স্কুলগুলাতে যারা প্রাইমারী এডুকেশন করে, তাদের সাধারণ স্কুলে ভর্তি করা উচিত নয়। কারণ সংগত।

৬৬| ২৬ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ১:২২

মোহাইমেন বলেছেন:
"আম্রিকার ছুডছুড পুলাপাইন ও কি শিক্ষিত্‌, চটাশ চটাশ করাই আংরেজী কয়?! ওম্মা!!! B:-) "

তারা আবার শেক্সপীয়ারের সাহিত্যমান বোঝে না (যদি না উচ্চতর শিক্ষার সুযোগ পায়! :P )।
----------------------------------------------

বিশ্ববিদ্যালয়ের একটা মানদন্ড থাকে, থাকে প্রবেশের নুন্যতম বিধি ও আইন। এখানে একজন ছাত্রের মেধা ও যোগ্যতাই মুখ্য। বিশ্ববিদ্যালগুলো যোগ্যতার ভিত্তিতে মেধাবীকে সার্চ করে তুলে আনে (ছানা/মাখন যেভাবে বের করা হয় দুধ থেকে)।
-----------------------------------------------
ভর্তি পরীক্ষার প্রশ্ন করা হয় সেই মেধাবীদের সবার মাঝ থেকে আলাদা করার জন্য, যারা পারে তারা টিকে যায়। যারা পারেনা তারা রাস্তা গরম করে, মামাদের ধরে প্রশাসন গরম করে। যদি পারোই তবে পরীক্ষা দিয়ে ভালো ফল করে নিজের জায়গা দখল করে নাও, ফালাফালি কেন? আর বিশ্ববিদ্যালয়গুলো পরীক্ষা আরো শক্তভাবে নিতে পারে, যাতে কম যোগ্যরা সুযোগ না পায়।

নাকি তাতে সবার বিড়ম্বনাই হবে??!!

------------------------------------------------
মাদ্রাসার ছাত্ররাতো একই প্রশ্নে পরীক্ষায় অংশগ্রহন করেছে। নাকি এই প্রশ্নপত্র দিয়ে একজন ছাত্রকে যাচাই করা যায় না? যদি তাই হয় তবে মূলশিক্ষা ব্যবস্থাই প্রশ্নবিদ্ধ।

৬৭| ২৬ শে ডিসেম্বর, ২০০৯ রাত ১:২৯

মোহাইমেন বলেছেন:
বক্ররেখা বলেছেন: সব ঠিক আছে....

কিন্তু বিজ্ঞাপনের জন্য এভাবে ছবি তোলা কি ইসলাম সম্মত?
-------------------------------------------------------------

বিজ্ঞাপন কি অশ্লীল? যদি হয় তবে ইসলাম সম্মত নয়।

ছবি তোলা ইসলাম সম্মত, প্রানীর ছবি আকা হারাম।

আপনার মন্ত্যব্যে একটু বাকা ভাব আছে। সরলীকরন করে ফেল্লাম নাকি :P

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.