![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
যদি রেশমা উদ্বার নাটক হয় তাইলে যেই মানুষ তা কে মহামানব বলছেন দুই দিন আগে সেই
এনাম মেডিক্যাল কলেজ ও হাসপাতালের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ডা. মো. এনামুর রহমান মিথ্যাবাদি হয়ে যাচ্ছে তাই না ?
এনাম হাসপাতালের প্রতিষ্ঠাতা গতকাল তিনি বলেন, হাসপাতালের রেজিস্টারে কোথাও ‘রেশমা’ নামে কোনও রোগীর নাম নেই। অথচ আমাদের হাসপাতালে ২ দিন চিকিত্সা নেওয়ার পর সে মিসিং হয়েছে বলে উল্লেখ করে আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে খবর বেরিয়েছে। এটি হাস্যকর। তিনি বলেন, রেশমা যদি নিখোঁজই হত তবে তার আত্মীয়-স্বজন নিশ্চয়ই তাত্ক্ষণিক হাসপাতাল কর্তৃপক্ষের জবাব চাইত। ওই সময় সাভারে দেশি-বিদেশি গণমাধ্যমেরও সরব উপস্থিতি ছিল। আমাদের হাসপাতাল থেকে কোনও রোগী নিখোঁজ হয়ে গেলে সেটিও সংবাদ শিরোনাম হত। অথচ এমন কোনও কিছুই হয়নি। আজ যারা রেশমাকে নিয়ে কুত্সা রটনা করছেন, তারা প্রকৃতপক্ষে ষড়যন্ত্রই করছেন। পাশাপাশি পরশ্রীকাতরতাও রেশমার কিছু সহকর্মীর মধ্যে কাজ করতে পারে বলে মনে হচ্ছে।
আমার মাথায় ঠুকে না হাজার মানুষ মারা গেলো আর রেশমা উদ্বার টা কে নাটক বলার কারন কি ?
আর রেশমা উদ্বার যদি নাটক ই হয় কেনো সেই নাটক করা হবে ?
তাহলে কি অলোকিকতা বলে কোনো কিছু থাকতে পারে না ?
কিছু দেশপ্রেমিক(?) কে দেখা যায় সর্বদা ই বাংলাদেশের ভাবমুর্তি নষ্ট করার জন্য দাঁড়িয়ে আছে, তারা সুযোগ এর অপেক্ষায় থাকে সব সময়।
প্রথম আলো যে চুতিয়া আবার ও প্রমান করলো তারা । বিদেশী সংবাদ মাধ্যম এর সংবাদ ছিলো সেটা মনে হয় নাই তাদের আজ কের প্রতিবেদন দেখে মনে হলো এই সব চুতিয়াদের কে চিনতে আর ও কি কিছু বাকি আছে কিনা কে জানে।
যারা দৈনিক মিরর এর প্রতিবেদন পড়ে লাফাইতেছেন তারা আগে দৈনিক মিরর এর অতীত ইতিহাস জেনে আসুন দয়া করে।
আর যারা আমাদের দেশের ভাবমুর্তি নষ্ট করতেছে তারা দেশের শত্রু। এই দেশে থাকবেন আর এই দেশের
বদনাম করবেন আর এই দেশের ভাবমুর্তি নষ্ট হলে হাত তালি দিবেন। বাহঃ ভালো তো ভালো না?
০১ লা জুলাই, ২০১৩ রাত ১০:৩৫
-এভারগ্রীন নাহিদ- বলেছেন: ধন্যবাদ তথ্যপুন্য কমেন্টস এর জন্য।
২| ০১ লা জুলাই, ২০১৩ রাত ১০:৪০
লিঙ্কনহুসাইন বলেছেন: ১. Click This Link
২. সিএনএন পত্রিকাঃ
Click This Link
৩. দখিন আফ্রিকার সরকারী ওয়েবসাইটেও খবরটি প্রকাশ পেয়েছিল। দেখুনঃ
Click This Link
এছাড়া, গুগলে গিয়ে "Simon Wright was arrested" লিখে সার্চ দিলে আরও তথ্য পাবেন।
দেখার বিষয় Simon Wright সম্পূর্ণ একজন বিতর্কিত সাংবাদিক যে কিনা ভুয়া সংবাদ পরিবেশনের জন্য গ্রেফতার হয়েছিল। আর কোন সাংবাদিক এই নিয়ে কোন রিপোর্ট করল না, সেই সাংবাদিকই রিপোর্টও করল। তাও আবার তথ্য সংগ্রহ করল আমাদের দেশেরই আরেকটি বিতর্কিত পত্রিকা 'আমার দেশ' থেকে। Simon Wright এর সেই প্রতিবেদনটির গ্রহণযোগ্যতা তো এখানেই শূন্যের কোঠায় নেমে যাচ্ছে!
এই নিয়ে সমকাল আজ দুটি রিপোর্ট করেছে। দেখুনঃ
১. http://www.samakal.net/2013/07/01/6202
২. http://www.samakal.net/2013/07/01/6190
০২ রা জুলাই, ২০১৩ রাত ১২:২৩
-এভারগ্রীন নাহিদ- বলেছেন: ধন্যবাদ । আমি ও এই কথা গুলো বুঝাইতে চাইছি
৩| ০১ লা জুলাই, ২০১৩ রাত ১০:৪৯
নিরব বাংলাদেশী বলেছেন: ডঃ ইউনুস নোবেল পুরস্কার পাওয়াকে আপনি কিভাবে দেখবেন? দেশের জন্যতো সম্মান বয়ে এনেছে নাকি?
০১ লা জুলাই, ২০১৩ রাত ১১:০০
-এভারগ্রীন নাহিদ- বলেছেন: ইউনূস ইস্যুতে কথা বলা টা এই মুহুর্তে একটু টাফ।
দুই টা কে কি এক করতে চাইতেছেন ?
৪| ০১ লা জুলাই, ২০১৩ রাত ১১:১৫
নিরব বাংলাদেশী বলেছেন: জী দুটোকেই এক করতে চাচ্ছি কারন আমরা এখন সবকিছুতেই রাজনীতির পচা দুর্গন্ধ পাই
৫| ০১ লা জুলাই, ২০১৩ রাত ১১:১৯
মূর্খ রুমেল বলেছেন: u r great,লিঙ্কন হুসসাইন
৬| ০১ লা জুলাই, ২০১৩ রাত ১১:২৩
শামীম আহমেদ ইভ বলেছেন: আপনি কি মনে করেন রেশমার যে পুরুষ সহকর্মীর কথা বলা হয়েছে সে আসলে বাস্তব কোন মানুষ। এই লোকটা আমার দেশ এর একটি বানানো কল্পিত চরিত্র মাত্র।
০২ রা জুলাই, ২০১৩ রাত ১২:১৮
-এভারগ্রীন নাহিদ- বলেছেন: আমি ও তাই ই মনে করি
৭| ০২ রা জুলাই, ২০১৩ রাত ১২:৩২
ম্রিয়মাণ বলেছেন: "আগরতলায় বসে শেখ মুজিব ভারতীয় গোয়েন্দাদের সাথে অভ্যুত্থানের মাধ্যমে পূর্ব পাকিস্তান আলাদা করার পরিকল্পনা করেছিলেন। "- এ তথ্য তখন তারা মানেন নাই। বলেছেন মিথ্যা মামলা। সরকারকে মামলা প্রত্যাহারে বাধ্য করা হয়েছিল।
কিন্তু এখন তারা মানেন, সবই সত্যি ছিল। রেশমার ব্যাপারেও সত্য জানার জন্য আমাদের অপেক্ষা করতে হবে। হয়ত সত্যটা কোন দিনই জানা যাবে না।
বিজয়ীরা যা বলবে তাই সত্যি হবে।
৮| ০২ রা জুলাই, ২০১৩ রাত ১:২৮
সেফানুয়েল বলেছেন: দিন দিন আমাদের অভ্যাস মনে হয় আরও খারাপের দিকেই ধাবিত হচ্ছে। সত্যের চেয়ে কেন জানি বিশ্বাসযোগ্য করে বলা মিথ্যা কথাকেই গুরুত্ব দিচ্ছি আমরা। যে যাই বলুক নিজের চোখে যা দেখেছি তা তো অস্বীকার করার উপায় নেই। কোথাকার কোন সাংবাদিক কি লিখলো তা নিয়ে এত চিন্তা করার কি আছে?
নিরব বাংলাদেশী বলেছেন: ডঃ ইউনুস নোবেল পুরস্কার পাওয়াকে আপনি কিভাবে দেখবেন? দেশের জন্যতো সম্মান বয়ে এনেছে নাকি?
ভাই, ড:ইউনুস যদি ভালো করতেন যদি গ্রামীন ব্যাংকের এমডি পদটা আকড়ে ধরে না থাকতেন। তিনি যদি গ্রামীন ব্যাংককে সত্যই একটি টেকসই(যা অন্যের সাহায্য ছাড়াই নিজে নিজে চলতে সক্ষম) প্রতিষ্ঠান হিসেবে গড়ে তুলে থাকেন তাহলে গ্রামীন ব্যাংক নিয়ে তার এত দুশ্চিন্তা করার কিছু নেই বলে আমি মনে করি। কারণ যদি গ্রামীন ব্যাংক যদি সত্যিই টেকসই প্রতিষ্ঠান হতো তাহলে সেখানে ডঃইউনুস কে প্রযোজন হতো না। গ্রামীন ব্যাংকে কি ডঃইউনুস ছাড়া অন্য কোন ভালো নেতৃত্ব নেই? তিনি যদি হঠাৎ মারা যান তাহলে কি হবে গ্রামীন ব্যাংকের??ভালো নেতারা অন্যদের কে বিকশিত হওয়ার সুযোগ সৃষ্টি করেন যাতে তার অবর্তমানে প্রতিষ্ঠান টি কোন রকম নেতৃত্ব সংকটে না পড়ে। আমি জানি না ডঃ ইউনুস এবিষয়টি কতটুকু টেক কেয়ার করেছেন।
৯| ০২ রা জুলাই, ২০১৩ ভোর ৫:৪৬
একাকী বাংলাদেশি বলেছেন: শুনেন এত লাফালাফির কিছু নাই। রেশমা'র ব্যাপারটা যে নাটক এটা প্রথম থেকেই বুঝা গেছিলো। শুধু কিছু কানা মানুষের জন্য দরকার ছিলো রেফারেন্সের। মিরর হইলো জাষ্ট সেই রেফারেন্স। রেশমা নাটক'টা এত পরিমান কাচাঁ ছিলো যে এটা সত্যি হওয়াটাই অসম্ভব। অন্তত বের করে আনার সময় যদি চোখে একটা কালো পট্টি দিয়ে ঢেকে বের করতো তাহলেও অনেকটা সহনীয় হতো
১০| ০২ রা জুলাই, ২০১৩ দুপুর ২:০৯
তীর্থক বলেছেন: রিপোর্টার'কে ভুঁয়া প্রমান করার চেষ্টা করে রিপোর্ট'টি ভুঁয়া প্রমান করা যায়নি কিন্তু। আমি বাংলাদেশের রাজনীতি'কে ঘৃনা করি। সুতরাং এখানে যেকোন কিছুই সম্ভব।
ড: ইউনুস সম্পর্কে মন্তব্য করার মত যোগ্যতা আমাদের কারও আছে কি না জানিনা। আমার বিশ্বাস আমাদের রাজনৈতিক নেতা-নেত্রিরা'ও উনার সম্পর্কে কথা বলার যোগ্যতা রাখেন না। উনার আন্তর্যাতিক গ্রহনযোগ্যতা'কে যদি বিবেচনা করি তাহলে উনার ধারে কাছেও কোনও বাংলাদেশি নেই।
গ্রামিন ব্যাংক কিভাবে চলবে, কখন নেত্রিত্ব পরিবর্তন হবে কিংবা কিভাবে নেত্রিত্ব তৈরি হবে সেটা উনি এবং গ্রামিন ফোন কর্তৃপক্ষের সিদ্ধাণ্ত অনুযায়িই হওয়া উচিৎ। সরকার এখানে হস্তক্ষেপ করে প্রমান করে দিয়েছে যে তারা ইর্ষান্বিত। গ্রামিন ব্যাংকের সৃষ্টি মানে ড: ইউনুস। সুতরাং সরকারের হস্তক্ষেপ এখানে অনাকাঙ্খিত।
১১| ০২ রা জুলাই, ২০১৩ দুপুর ২:২৬
নষ্ট ছেলে বলেছেন: নাটকটা সাজানোর আগে ভাল কোন পরিচালক কিংবা নাট্য নির্মাতার সাহায্য নিলে আজ এই বিতর্ক হত না! রাজনীতিবিদ দিয়ে কি আর নাটক লেখা যায়?
©somewhere in net ltd.
১|
০১ লা জুলাই, ২০১৩ রাত ১০:১২
লিঙ্কনহুসাইন বলেছেন: সাভারের রানা প্লাজা ট্রাজেডিতে সতেরদিন পর ধ্বংসস্তুপের ভিতর থেকে রেশমাকে উদ্ধারের ঘটনাকে "হোয়াক্স" বা "সাজানো নাটক" হিসেবে আখ্যায়িত করে রিপোর্ট করেছে ব্রিটিশ দৈনিক ডেইলী মিরর। এ রিপোর্টটিকে যথেষ্ট গুরুত্ব দিয়ে প্রচার করেছে দেশের বিভিন্ন অনলাইন ও প্রিন্ট মিডিয়া। এই রিপোর্টটি তৈরি করেছেন সাইমন রাইট নামক ডেইলী মিরর এর একজন সিনিয়র রিপোর্টার। আসুন সাইমন রাইট সম্পর্কে কিছু তথ্য জেনে আসি।
এই সেই সাইমন রাইট যাকে ২০১০ সালের দক্ষিন আফ্রিকা ফুটবল বিশ্বকাপ চলাকালীন সময়ে পুলিশ এরেস্ট করে। তখন সে ডেইলি মিরর এর সহযোগী পত্রিকা সানডে মিরর এরহয়ে বিশ্বকাপ কাভার করছিল। ১৮ই জুন বিশ্বকাপে ইংল্যান্ড বনাম আলজেরিয়া ম্যাচশেষে ইংল্যান্ডেরএর ড্রেসিং রুমে ঢুকে পড়ে পাভলো জোসেফ নামের এক ব্যাক্তি। তাকে হেল্প করে সাইমন রাইট। এই ঘটনার পরিকল্পনাও ছিল সাইমন রাইটের। এর উদ্দেশ্য ছিল বিশ্বকাপের নিরাপত্তা ব্যবস্থা দুর্বল এটা প্রমান করা এবং এটা দিয়ে আয়োজক কর্তৃপক্ষকে ব্ল্যাকমেল করা। সাউথ আফ্রিকা পুলিশের ভাষ্যমতে
"Sunday Mirror (The Sunday Mirror is the Sunday sister paper of the Daily Mirror) reporter Simon Wright was arrestedin Cape Town on Monday after closed circuit television footage indicated he helped 32-year-old fan Pavlos Joseph get into the England locker room after their June 18 draw with Algeria, police said. "The police have reason to believe this incident was orchestrated. The police believe the motive was to put the World Cup security in a bad light and possibly to profit from it."
এবার আসা যাক রেশমা সংক্রান্ত রিপোর্ট প্রসঙ্গে। এখানে একজন শ্রমিকের উদ্ধৃতি দিয়ে বলা হয়েছে রেশমা নাকি ভবন ধ্বসে পড়ারদিনই ওই শ্রমিকের সাথে বের হয়ে এসেছিল। অথচ ওই শ্রমিকের পরিচয় বা এ সংক্রান্ত কোন প্রমাণ দেয়া হয়নি রিপোর্টে। সাইমন রাইটের কাছেও রেশমার মা দাবি করেছেন যে ভবনধ্বসের পর রেশমাকে তারা অনেক খোজেও কোথাও পাননি। অবশেষে সতের দিন পরই তাকে উদ্ধার করা হয়। এই রিপোর্টে দাবি করা হয় যে রেশমাকে উদ্ধারের দিন নাকি ২৪ ঘন্টা উদ্ধার অভিযানের ভিডিও ধারণের উপর নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়। এটিও সম্পূর্ণ মিথ্যা একটি তথ্য। কারণ দেশের প্রায় সবকয়টি প্রিন্ট ও ইলেকট্রনিক মিডিয়ার সাংবাদিকেরা এই উদ্ধার অভিযানের নিউজ কাভার করছিল। এধরণের কোন নিষেধাজ্ঞা জারি হলে অবশ্যই এটি দেশি মিডিয়াতে প্রকাশিত হত। এ রিপোর্টে আরও দাবি করা হয় যে রেশমাকে নাকি এই ঘটনাহ রাজি করানোর জন্য যুক্তরাষ্ট্রে নিয়ে যাওয়ার প্রলোভন দেখানো হয়েছিল। অথচ কে বা কারা এই প্রলোভন দেখিয়েছে অথবা সাইমন রাইটই বা এইতথ্য কোথায় পেলেন সে ব্যাপারে কোন কিছু এই রিপোর্টে উল্লেখ করা হয়নি।
রিপোর্টটি একবার পড়লেই বুঝা যায় যে এটি সম্পূর্ণ উদ্দেশ্য প্রনোদিত একটি রিপোর্ট। এটি তৈরিও করছেন সাইমন রাইট এর মত একজন বিতর্কিত সাংবাদিক। এটি বাংলাদেশ সম্পর্কে বহির্বিশ্বে নেতিবাচক মনোভাব তৈরিরই একটি হীন অপচেষ্টা মাত্র। অথচ আমাদের দেশের কিছু মিডিয়া গুরুত্ব দিয়ে এই রিপোর্টের কথা প্রচার করছে। স্বঘোষিত জাতির বিবেক এইসব দেশী মিডিয়া গুলোকে ধিক্কার জানানো ছাড়া আর কিইবা করতে পারি আমরা?