নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমি অন্তর ভাঙা এক যুবক! সহজেই বুঝে যাই কান্নার সুরে-দুঃখটা কত গভীর,অনুভবে শিহরিত হই বাস্তব কত কঠিন, কতটা নির্মম হতে পারে মানুষ! shapnaneer.com \'স্বপ্ননীড়\'।।

নাঈম জাহাঙ্গীর নয়ন

সু-স্বাগতম। আপনার আগমনে ধন্য আমি। মানুষ আমি, আমাকে মানুষই ভাববেন, আমি তাই হতে চাই njnoyon.com

নাঈম জাহাঙ্গীর নয়ন › বিস্তারিত পোস্টঃ

ধান বেচে সিনেমা (স্মৃতির পাতা থেকে)

১৩ ই অক্টোবর, ২০১৮ রাত ১:০৬



প্রচন্ড গরম, দুপুরে পড়ে গেছে সময়, সূর্যটা যেন ঘরের চালের উপরেই মনে হচ্ছে নয়নের, নিচে ধান ভিজে যাচ্ছে শরীরের ঘামে। নূরভাই কালাম ভাই বিছানায় শুয়ে গল্প শুরু করে দিয়েছে। নয়ন ধানের বেড়ে আটকা পড়ে গরমের শাস্তি ভোগ করছে। মনে মনে ভাবছে আল্লাহ তুমি রহম করো, নূর ভাইকে বাহিরে নিয়ে যাও, আমি একটু এই অসহ্য গরমের হাত থেকে রেহাই পাই, ধান চুরি করার সময় মেলা মিলবো। না কিছুতেই আল্লাহ নয়নের কথা আজ শুনছেন না। নূরভাই আর কালাম ভাই গল্প করেই চলেছে তো চলছেই। ধানের বেড়ের ছিদ্র দিয়ে চেয়ে দেখে কালম ভাই বসে আছে আর নূর ভাই হাতে দেড়ফিট কলমটা পায়ের উপর পা তুলে কলমটা আস্তে আস্তে বাইড়াইতাছে।

শেরপুর শহরে তখন ছয়টি সিনেমার হল ছিল, নতুন সিনেমা মুক্তি পেলে শেরপুর ছয়টির মধ্যে একটিতে মুক্তি পেতোই, তাছাড়া প্রতিটি হলেই সপ্তাহ সপ্তাহ সিনেমা বদলাইতো, তবুও ভরপুর থাকতো সিনেমার হলগুলো। এতো জনপ্রিয় ছিল সিনেমা দেখা তা এখনকার ছেলেমেয়েরা বুঝতেই পারবেনা। কারণ হলগুলোর অবস্থা দেখলে মনে হয় না পেরে সিনেমা চালায়। ছয়টি হলের মধ্যে এখন মাত্র তিনটি সিনেমার হল তবুও চলেনা ঠিকমত শুনি। অনেকদিন হলে বসে সিনেমা দেখা হয় না, প্রায় ১৯ বছর পেরিয়ে যাচ্ছে সিনেমার নেশা কেটেছে আমার মনে থেকে। এই ১৯ বছরে মনে হয় চারটি সিনেমা দেখেছি হলে, তবে শেষ ছবিটি কতবছর আগে দেখেছি তাও বলতে পারবো না। অথচ একটা সময় গেছে প্রতিটি সিনেমা দুই তিন বা চারবারও হয়ে গেছে দেখা!!

নতুন একটা সিনেমা মুক্তি পেয়েছে সত্যবতী হলে, ছবিটি নাকি দারুণ, এমন গল্প শুনে নয়নের আর ভালো লাগছে না কবে দেখবো সিনেমা। কিন্তু পকেটে টাকাও নেই। আম্মার কাছে গতকালই একশ টাকা নিয়েছি, চাওয়াই যাইবো না, নূর ভাইয়ের কাছে চাইলেও না পাওয়ার চান্সই বেশি, কারণ দুই দিন আগেই পঞ্চাশ টাকা দিয়েছে। এখন কি করবে নয়ন, কিভাবে টাকা জোগাড় করবে, মাথার মধ্যে কঠিন চিন্তা।

আব্বা আজ সকাল সকাল শহরে চলে যাওয়ায় নয়ন স্কুল ফাঁকি দিয়ে দুপুরের দিকে মাচা থেকে ধরা চারেক ধান চুরি করবে এই চিন্তাভাবনা করছে। আম্মা তো দশটার আগেই অফিস চলে যাবে, ছোট ভাই মনি স্কুলে চলে গেছে, নূরভাই ছেম ভাইয়ের বাড়ির দিকে গেছে দেখে স্থির করলো আজই সুযোগ বেড় থেকে ধান চুরি করার। তাই নিজের রুমে শুয়ে ভাবছে নয়ন।

বাহিরে রাস্তায় মন্জুর কথা শুনতে পেয়ে তাকে ঢেকে ঘরে বসে গল্প করছে।
আজ স্কুলে যাবি না নয়ন....? আম্মা অফিসে যাওয়ার জন্য রেড়ি হয়ে বড় ঘরের দরজা চাপিয়ে রেখে উঠোন থেকে বলছে যাওয়ার সময় দরজা বন্ধ করে যাইস।
যাবো আম্মা, একটু পরে যাই কেবল দশটা বাজে, আচ্ছা বন্ধ করে যাবোনি। নয়ন নিজের রুম থেকেই উত্তর দিয়ে শুয়ে রইল।
মন্জুর সাথে নয়নের কথা হয়েছে সে ধানটি মাথায় করে কালাম ভাইয়ের দোকানে পৌঁছে দিবে। কিন্তু নয়নকে তার ঘর থেকে বেরে করে তার ঘরের পিছন পর্যন্ত নিয়ে দিতে হবে।

এর মধ্যে আলামিন এসে ঢুকলো ঘরে, কিরে স্কুলে গেলি না আজ, আমিও যাইনি আজ। আলামীনের সাথে গল্প শেষ করে যখন আলামীন চলে গেল তখন প্রায় সাড়ে এগারোটা বাজে। নয়ন মনে করছে এখনই কাজটি করে ফেলবে। তাই নিজের রুম থেকে বেরিয়ে বড় ঘরে এসে বস্তা খুঁজছে। মাচার দরজা খুলেই দেখে কয়েকটি বস্তা, নয়ন একটা বেছে নিয়ে মাচার ভিতর ঢুকে পড়লো। মন্জুকে বললো তুই ফিরু ভাবির সাথে আলাপ করতে থাক, দরজাটা চাপিয়ে রেখে যা।
মন্জু দরজা চাপিয়ে রেখে চলে গেল, নয়ন একটা ধান তোলার মত একটা ভোল নিয়ে ধানের বেড়ে নেমে পড়লো। নেমেই ঝটপট বস্তা ভরার কাজে ব্যস্ত। অর্ধেক বস্তা ভরে বস্তার মোখ বেঁধে বেরোতে যাবে এমন সময় উঠনো নূর ভাইয়ের কথা শুনতে পেল, এখন কি করবে নয়ন! নে আসলে শরীরের গাম দেখে সন্দেহ করবে, তারচেয়ে বরং বেড়েই বসে থাকি, কিছুক্ষণ পরতো চলেই যাবে, তখন বেড়িয়ে পরবো।

কিন্তু কপাল যে এতটা খারাপ হবে তা কে জানে, নূরভাই কিছুক্ষণ একা একা শুয়ে থেকে দরজা খুলে বাহিরে গেল, নয়ন ভাবছে যাক বেরিয়ে পড়বো এখন। তখনই আবার কালাম ভাইকে ডেকে আনলো, ঘরে ঢুকে শুয় শুয়ে গল্প করতে থাকে। আমি বেড়ের ফটো দিয়ে তাদের গল্প করা দেখছি, মাঝেমধ্যে কালম ভাই বলছে চল বাইরে যাই, আর মুচকি মুচকি হাসছে দেখে আমার এবার পুরোপুরিই ব্যাপারটা মাথায় ক্যাচ করলো যে নূরভাই কারো কাছে জেনেই ঘরে ঢুকেছে। তখন চিন্তা আরো বেড়ে গেল, এমনিতেই প্রচন্ড গরম, ডরভয় মিলে নয়ন প্রচুর ঘামতে লাগলো। শরীর ভিজে গেছে, লুঙ্গিটাও ভিজে গেছে। একবার ভাবছে বেরিয়ে আসি যা হবার হবে, কিন্তু নূরভাইয়ের হাতে দেড়ফিট কলম দেখে সাহস পাচ্ছি না। কারণ ওটা দিয়ে বারি খেলে অনেক জ্বলবে, তারচেয়ে বরং এখানেই থাকি।

অনেকক্ষণ পরে কালাম ভাই জোর করে নূর ভাইকে বাহিরে নিয়ে যায়, আল্লাহর কাছে শুকরিয়া করে নয়ন বেড়ে দাঁড়িয়ে দেখছে ঘর ফাঁকা। নয়ন ধানের বস্তাটা বেড় থেকে নামিয়ে মাচার দরজার কাছে রেখে মাচা থেকে নেমে দরজার ফাঁক দিয়ে উঠোন খালি দেখে চুপিচুপি ঘর থেকে বেরিয়ে দৌড়ে কালাম ভাইয়ের ঘরের কোনায় দাড়িয়ে শ্বাস নিচ্ছে। তাছাড়া ঘরের ফাঁক দিয়ে ঠান্ডা বাতাস আসছে তাই সেখানেই দাঁড়িয়ে শরীর ঠান্ডা করছে, আহ! প্রায় দুই ঘন্টা গরমের ভিতর, এখন অনেক শান্তি পাচ্ছে শরীরে। কিন্তু মনে টাকা, বস্তা কেমনে বের করবো, নূরভাই কই গেল এসব ভাবতে ভাবতে নূর ভাইয়ের ঘরে উকি দিয়ে দেখি সে নেই, বাহির গিয়ে দেখি দূরে মন্জু, ওকে ডেকে আনলাম, মন্জু ব্যাপারটা বুঝে ভাগছিল, নূর ভাই কই গেছে, কালম ভাইয়ের দোকানে। কথাটা শুনেই নয়ন এক দৌড়ে ঘরে ঢুকে মাচার দরজার কাছ থেকে ধানের বস্তা নিয়ে সোজা কালাম ভাইয়ের ঘরে রেখে দরজা বেঁধে চলে গেল কফিল ভাইদের বাড়ির দিকে।

সিনেমা আমাকে দুই ঘন্টা গরমের যে সাজা দিয়েছে তা ভুলতে পারি না আজও। মাঝেমধ্যে মনে হলে একা একাই হেসে উঠি। ধান বেচে সিনেমা আহ গরম! বিশাল শাস্তি হিসেবে।

মন্তব্য ২০ টি রেটিং +৩/-০

মন্তব্য (২০) মন্তব্য লিখুন

১| ১৩ ই অক্টোবর, ২০১৮ রাত ১:১৬

স্বপ্নের শঙ্খচিল বলেছেন: সিনেমা আমাকে দুই ঘন্টা গরমের যে সাজা দিয়েছে তা ভুলতে পারি না আজও।
মাঝেমধ্যে মনে হলে একা একাই হেসে উঠি। ধান বেচে সিনেমা আহ গরম! বিশাল শাস্তি হিসেবে।

...............................................................................................সিনেমা হলো বনদনের স্হান সেখানে এমন হলে চলবে কেন ?

১৩ ই অক্টোবর, ২০১৮ রাত ১:৫৮

নাঈম জাহাঙ্গীর নয়ন বলেছেন: গরমটা ছিল আমার মাচার ভেতর ধানের বেড়ে, টিনের ঘনে ভরদুপুরে দুই ঘন্টা ধানের বেড়ে থাকা কতটা কষ্টের ছিল তা আপনাকে বুঝাতে পারবো না।

ধন্যবাদ মন্তব্য পেয়ে

২| ১৩ ই অক্টোবর, ২০১৮ রাত ১:৩৪

চাঁদগাজী বলেছেন:


বিরাট সমস্যার মাঝে ছিলেন!

১৩ ই অক্টোবর, ২০১৮ রাত ২:০৩

নাঈম জাহাঙ্গীর নয়ন বলেছেন: কঠিন সমস্যা ছিল সেদিন, আর কিছুক্ষণ থাকলে বেহুশ হয়েই যেতাম। পনে জানতে পেরেছি ভাই জেনেশুনে আমাকে শাস্তি দিয়েছিল সেদিন।

এখনকার সিনেমার দুর্দশা দেখলে ভাবি, কোথায় গেল মানুষের সেই দিনগুলো! সিনেমার হলে কান্নার রোল পড়তো দর্শকের মঝে, আমি নিজেও কেঁদেছি অনেক সিনেমা দেখতে। এখন আর আগের মতো আবেগপ্রবণ সিনেমাও তৈরি হয়না, আর আবেগপ্রবণ মানুষও নাই, সবাই বিবেকহীন যন্ত্রে পরিণত হয়ে গেছে।

৩| ১৩ ই অক্টোবর, ২০১৮ সকাল ৭:১৯

বলেছেন: আর এমন টা না করলেই হয় !!!

১৩ ই অক্টোবর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:১১

নাঈম জাহাঙ্গীর নয়ন বলেছেন: না ভাই এমনটা আর করতেই হয় না, এখন চাকরি করি, সবচেয়ে বড় কথা সিনেমার হলে বসে সিনেমা দেখার মতো সময়ই হয় না, সময় হলেও ইচ্ছে হয় না। বলতে পারেন সিনেমা দেখার ইচ্ছের মুক্তি হয়েছে।

মন্তব্য রেখে যাওয়ার জন্য ধন্যবাদ ভাই।

শুভকামনা আপনার জন্য

৪| ১৩ ই অক্টোবর, ২০১৮ সকাল ৭:৩৩

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: বাহা! মধুর স্মৃতিচারণ । আপনি তাহলে বেশ সিনেমা পাগোল ছিলেন দেখছি ।


শুভকামনা প্রিয় গায়ক কবিভাইকে।

১৩ ই অক্টোবর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:১৭

নাঈম জাহাঙ্গীর নয়ন বলেছেন: প্রচন্ড সিনেমা পাগল ছিলাম চৌধুরী ভাই, আমি এসএসসি পরিক্ষা চলাকালীন সময়ে ১৮টা সিনেমা দেখেছিলাম মনে আছে।

এখন সেই নেশা একদম নেই, বিরক্তিকর মনে হয় সিনেমার হলে বসে সিনেমা দেখা।

শুভকামনা আপনার জন্যও সবসময় ভাই

৫| ১৩ ই অক্টোবর, ২০১৮ সকাল ৮:২৩

কাওসার চৌধুরী বলেছেন:



ধান বেঁচে সিনেমা!! মধুর স্মৃতি। খুব সুন্দর করে স্মৃতিগুলো তুলে ধরেছেন নয়ন ভাই। আমার মনটাও স্মৃতিকাতর হয়ে গেল। তবে আমি প্রথম সিনেমা দেখি বন্ধুর পয়সায়। সে তার হুজুর বাবার পকেট মেরে আমাকে নিয়ে সিনেমায় গিয়েছিল!!

১৩ ই অক্টোবর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:২৫

নাঈম জাহাঙ্গীর নয়ন বলেছেন: আমি জীবনে প্রথম সিনেমা দেখি জামালপুর আমার নানী বাড়িতে, মনে আছে আম্মা আর দুই খালার সাথে সিনেমা দেখেছিলাম। তবে সিনেমার নামটি মনে নেই কিছু ঘটনা মনে আছে শুধু।
একসময় সিনেমা দেখার এত প্রবল নেশা ছিল যা আর কি বলবো, কতদিন মার খেয়েছি বাবার হাতে কেবল স্কুল ফাঁকি দিয়ে সিনেমা দেখার জন্য।
এখন আর সিনেমা দেখার নেশা নেই একেবারেই, হলে তো নাইই, টিভিতে মাঝেমধ্যে ফাইটিং সিনেমা হলে সময় পেলে দেখি, তাছাড়া দেখাই হয় না।

মন্তব্য পেয়ে আনন্দিত হলাম ভাই,

শুভকামনা আপনার জন্য সবসময়

৬| ১৩ ই অক্টোবর, ২০১৮ সকাল ৮:৩৩

রাজীব নুর বলেছেন: শুভ সকাল।

আমি নিজেও সিনেমা পাগল লোক।

১৩ ই অক্টোবর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:২৯

নাঈম জাহাঙ্গীর নয়ন বলেছেন: দুঃখিত ভাই, সারাদিন ঘুম থেকে উঠে দৌড়াদৌড়ির মধ্যে ছিলাম, দেরি হয়ে গেল,


শুভ সন্ধ্যা।

শুভকামনা জানবেন সবসময়

৭| ১৩ ই অক্টোবর, ২০১৮ দুপুর ১২:৪৩

যাযাবর চখা বলেছেন: ভাইজান শিরোনাম ঠিক করেন।
বেচার কতোকিছু আছে। কিন্তু ধন বেইচা সিনেমা দেখা ভালো দেখায় না। =p~

১৩ ই অক্টোবর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:০৭

নাঈম জাহাঙ্গীর নয়ন বলেছেন: হা হা হা ইস্ রে কি সাংঘাতিক ভুল করে ফেলেছিলাম দেখেন! সামান্য একটা আ'কার এর জন্য কি থেকে কি হয়ে গেল!!
কৃতজ্ঞতার শেষ নেই আপনার মন্তব্যের প্রতি। আন্তরিকতা মুগ্ধ করেছে ভাই।

শুভকামনা আপনার জন্য সবসময়

৮| ১৩ ই অক্টোবর, ২০১৮ দুপুর ১:২৮

মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন: সুন্দর স্মৃতি। শিরোনাম ঠিক করুন। ধান হবে।

১৩ ই অক্টোবর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৩৩

নাঈম জাহাঙ্গীর নয়ন বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই, পোস্ট নজরে আসার জন্য, শিরোনাম ঠিক করে নিয়েছি ভাই। আন্তরিকতায় মুগ্ধ করলেন ভাই।

শুভকামনা আপনার জন্য সবসময়

৯| ১৩ ই অক্টোবর, ২০১৮ দুপুর ২:৫৯

নজসু বলেছেন: আমার এক বন্ধু নোমান ঠিক এই কাজটিই করতো ।

১৩ ই অক্টোবর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৩৬

নাঈম জাহাঙ্গীর নয়ন বলেছেন: গ্রামের মধ্যবিত্ত পরিবারের সন্তান হিসেবে এরকম অনেকেই করতো, নিজের বাপের বেড় থেকে ধান চুরি করে সিনেমা দেখতাম।

এখন মনে হলে নিজে নিজেই হাসি

মন্তব্য পেয়ে আনন্দিত,

শুভকামনা আপনার জন্য সবসময়

১০| ১৪ ই অক্টোবর, ২০১৮ বিকাল ৩:৩৭

মোস্তফা সোহেল বলেছেন: আহা কি সব দিন গেছে।
স্মৃতিচারন ভাল লাগল নয়ন ভাই।

১৬ ই অক্টোবর, ২০১৮ সকাল ১১:৫০

নাঈম জাহাঙ্গীর নয়ন বলেছেন: হ ভাই পুরনো দিনগুলো মাঝেমধ্যে মনের ভিতর ভেসে উঠে, একা একা হাসি কখনও আফসোস করি।

ভালো লাগলো ভাই আপনার মন্তব্য পেয়ে।

শুভকামনা জানবেন সবসময়

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.