নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমাদের একেক জনের জীবনের এক একটা নির্দিষ্ট বিন্দুতে এসে আমাদের আশপাশে যা হচ্ছে তার উপর নিয়ন্ত্রন হারিয়ে ফেলি। তখন জীবনের নিয়ন্ত্রন নেয় ভাগ্য। এটাই দুনিয়ার সবচেয়ে বড় মিথ্যা।
তের.
কবি আবদুল হাকিম বলেছেন,'আপনা মাংসে হরিণা বৈরী।'
হরিণকে বাঘ তাড়া করে তার মাংসের জন্য। তার শরীরটাই তার বিপদের কারণ।
তেমনি একজন কারও তার নিজের স্ট্রেংথ, স্কিল বা দক্ষতা তার বিপদের কারণ হতে পারে।
একটা মানুষ কর্মক্ষেত্রে খুব ভাল করছে। তাতে তার সহকর্মীদের কোন ক্ষতি না হলেও তারা এটা মেনে নিতে পারে না।
তাকে নামানোর জন্য যত যা কূটকৌশল করা দরকার তার সবই তারা করে। সমালোচনা থেকে শুরু করে যে কোন ছিদ্র টেনে বড় করে চূড়ান্ত অপদস্ত না করা পর্যন্ত তাদের শান্তি নেই।
অথচ এই সময়টাতে সে যদি এসব ন্যাক্কারজনক কাজ বাদ দিয়ে নিজের দক্ষতা বৃদ্ধিতে মনোনিবেশ করত তবে সে হতে পারত একটা সম্পদ।
আপসোস এত রিসোর্স থাকা সত্বেও সে পরিণত হয় একটা আবর্জনায়।
এখন প্রশ্ন হল তারা কেন এমন করে?
এটার অনেকগুলো যৌক্তিক ব্যাখ্যা আছে।
Elanor Roosevelt ঃ বলেছেন, ‘Great minds discuss Ideas; Average minds discuss Events; Small minds discuss People.’
এরা হল ছোট লোক।
জহির রায়হানের হাজার বছর ধরে উপন্যাসের আবুলের কথা মনে আছে নিশ্চয়।
'বৌ পিটিয়ে পৈশাচিক আনন্দ পায় আবুল।'
এরা অন্যের দুর্দশা দেখে একধরনের পৈশাচিক আনন্দ পায়। মেডিকেলের ভাষায় এদেরকে বলে স্যাডিস্ট! এরা অসুস্থ!
এরা ভাল কিছুই সহ্য করতে পারে না। আঘাত করতে ভালবাসে। যে কোন কিছু ধ্বংসের মধ্যেই খুঁজে পায় ইন্দ্রিয় সুখ।
একটা প্রাণ বিপদে আছে এটা ভাবতেই তারা সুখ পায়। একটা মানুষ ভাল আছে এটা তারা মানতেই পারে না।
আমাদের চারপাশে এ মানুষগুলোর অভাব নেই।
একটা সমাজ বিধ্বংস হওয়ার পুরোভাগে থাকে এসকল লোকজন। এদের এই অসুস্থতা অন্যরা বুঝতে পারলেও তারা নিজেরা বুঝতেতো পারেই না বরং উপভোগ করে।
২৫ শে নভেম্বর, ২০১৯ দুপুর ১২:৫৫
নয়ন বিন বাহার বলেছেন: ভালবাসা।
২| ২৫ শে নভেম্বর, ২০১৯ দুপুর ১:০২
রাজীব নুর বলেছেন: সত্য কথা লিখেছেন।
প্রতিটা অফিসে এই ঘটনা ঘটছে।
২৫ শে নভেম্বর, ২০১৯ দুপুর ১:২৪
নয়ন বিন বাহার বলেছেন: অফিস পলিটিক্স ...
©somewhere in net ltd.
১| ২৫ শে নভেম্বর, ২০১৯ সকাল ১১:৫০
নীল আকাশ বলেছেন: ভালো লিখেছেন।