নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

সাগর পাহাড় পেড়িয়ে আমি... অচীন দূর দেশে। পাহার কূলে বেঁধেছি বাসা... সাগর জলে গিয়েছি ভেসে।

ইসলামের পথে থাকতে চেষ্টা করি...।

নাঈম আহমেদ

পেশায় চিকিৎসক, মানসিক ভাবে কবি ও পরিব্রাজক

নাঈম আহমেদ › বিস্তারিত পোস্টঃ

বাংলাদেশ সরকার 'বিশ্বাসঘাতকতা' করেছে: উলফা

০৬ ই ডিসেম্বর, ২০০৯ দুপুর ১২:৪৭

ভারতের বিচ্ছিন্নতাবাদী সংগঠন উলফা শনিবার অভিযোগ করে বলেছে, বাংলাদেশ সরকার তাদের সঙ্গে 'বিশ্বাসঘাতকতা' করেছে।



শনিবার আসামের প্রধান নগরী গৌহাটির মুখ্য ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে তোলার পর সদ্য আটক উলফা চেয়ারম্যান অরবিন্দ রাজখোওয়া সাংবাদিকদের কাছে বলেন, "বাংলাদেশ আমাদের সঙ্গে বিশ্বাসঘাতকতা করেছে।"



ভারতের সীমান্তরক্ষী বাহিনী (বিএসএফ) গত শুক্রবার জানায়, অরবিন্দ, তার স্ত্রী ও দুই সন্তানকে বাংলাদেশ-ভারত সীমান্তের ওপারে মেঘালয়ের ডাউকিতে গ্রেপ্তার করা হয়। তাদের সঙ্গে অরবিন্দের ব্যক্তিগত দেহরক্ষী রাজা বোরা ও উলফার সামরিক শাখার উপ প্রধান রাজু বড়�য়াকেও আটক করা হয়। পরে তাদের সবাইকে পুলিশের কাছে তুলে দেওয়া হয়।



রাজা বোরা ও রাজু বড়ুয়াকেও শনিবার আদালতে হাজির করা হয়। তাদের তিনজনকেই বারো দিনের রিম্যান্ডে দেয় আদালত।



বুধবার থেকে ভারতের প্রচারমাধ্যম নাম উল্লেখ না করে গোয়েন্দা সূত্রের বরাত দিয়ে বলে আসছে উলফা নেতাদের

বাংলাদেশে আটক করে ভারতের হাতে তুলে দেওয়া হয়। সেদিনই নয়াদিল্লীতে এক সংবাদ সম্মেলনে বাংলাদেশ ও ভারতের স্বরাষ্ট্র সচিবরা ওই খবরের সত্যতা নিশ্চিত বা অস্বীকার কোনটাই করেননি।



তবে ঢাকায় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী সাহারা খাতুন ঢাকায় উলফার কাউকে গ্রেপ্তারের খবর স্পষ্টভাষায় অস্বীকার করে বলেছেন, এরকম তার কিছু জানা নেই।



ভারত সরকার শুক্রবার রাজখোওয়ার গ্রেপ্তারের খবর প্রথম প্রকাশ করে।



বাংলাদেশের সঙ্গে ভারতের সঙ্গে কোনো অপরাধী প্রত্যর্পণ চুক্তি নেই। তবে ভারতের গোয়েন্দা কর্তৃপক্ষ দাবি করেছে বাংলাদেশে আশ্রয় নেওয়া সেদেশের পলাতক আসামীদের পাকড়াও করার জন্য দিল্লির একটি প্রস্তাব ঢাকা স�প্রতি পরোক্ষভাবে গ্রহণ করেছে।



উলফা ১৯৭৯ সাল থেকে উত্তর-পূর্ব ভারতীয় রাজ্য আসামকে 'স্বাধীন' করার জন্য নয়াদিল্লীর শাসনের বিরুদ্ধে লড়াই চালিয়ে যাচ্ছে।

মন্তব্য ১৪ টি রেটিং +১২/-১

মন্তব্য (১৪) মন্তব্য লিখুন

১| ০৬ ই ডিসেম্বর, ২০০৯ দুপুর ১২:৫৬

অরণ্য আশরাফ বলেছেন: উলফা ব্যাপারে বিস্তারিত জানতে পারলে ভাল লাগত।

২| ০৬ ই ডিসেম্বর, ২০০৯ দুপুর ১:১৬

ব্রাইটসেন্ট্রাল বলেছেন: বর্তমান সর্কারে ভারত তোষামদী লিxগ চাটার পর্যায়ে চলে গিয়েছে।

০৬ ই ডিসেম্বর, ২০০৯ দুপুর ১:৩০

নাঈম আহমেদ বলেছেন: ঠিক বলেছেন

০৬ ই ডিসেম্বর, ২০০৯ দুপুর ১:৩২

নাঈম আহমেদ বলেছেন: ঠিক বলেছেন

৩| ০৬ ই ডিসেম্বর, ২০০৯ দুপুর ১:৪২

চন্দন বলেছেন: সরকার যদি ওদেরকে ভারতের হাতে তুলে দিয়ে না থাকে তাহলে নিশ্চয়ই ভারতীয় কমান্ডোরা ওদের এদেশ থেকে তুলে নিয়ে গেছে... তা যদি হয়ে থাকে তাহলে আমাদের স্বাধীনতা স্বার্বভৌমত্ব আজ হুমকির সম্মুখীন।

৪| ০৬ ই ডিসেম্বর, ২০০৯ দুপুর ১:৪৬

কানা-বাবা বলেছেন: ভাল করেছে। উনি বাংলাদেশে বেআইনিভাবে ছিলেন।

৫| ০৬ ই ডিসেম্বর, ২০০৯ দুপুর ২:১২

ধীবর বলেছেন: কানাবাবা, আমাদের দেশে প্রায় ৫ লক্ষাধিক ইন্ডিয়ান অবৈধভাবে থাকে, এবং চাকরি করে। সরকারকে ট্যাক্স দেয় না এবং অবৈধ পথে টাকা পাচার করে। এখন আপনিই বলুন এই ৫ লাখকেও বের করে দেয়া উচিত কিনা?


@ লেখক... গরীবের কথা বাসি হলে ফলে। অনেকেই বলে আসছিলেন যে, আমাদের দেশকে ভারত আর উত্তর পুর্ব ভারতের স্বাধীনতাকামিদের মধ্যে সংঘর্ষের ভুমি হিসেবে ব্যাবহার করার জন্যই, এধরনের চানক্য নীতির প্রয়োগ ঘটানো হয়েছে। দুদিন পর যখন দেখবেন দেশের ব্যাস্ততম এলাকায় বোমা ফাটছে, তখন বুঝবেন এই সরকারের উগ্র ভারত পোষন আমাদের কোথায় নিয়ে যাচ্ছে। +

৬| ০৬ ই ডিসেম্বর, ২০০৯ দুপুর ২:১৮

সীমানা ছাড়িয়ে বলেছেন: উলফা, তুমি ইন্ডিয়ার বারোটা বাজায়া দাও।

৭| ০৬ ই ডিসেম্বর, ২০০৯ দুপুর ২:৪৩

ত্রিমাত্রিক বলেছেন: উলফ প্রতিশোধ নেওয়ার জন্য বাংলাদেশে বোমা ফাটাতেই পারে এটা অসম্ভব কিছু না। তখন হয়ত দেখা যাবে দুই একটা দাড়িওয়াল টুপিওয়ালা ধইরা নিয়া গেছে, ঘর থেকে কয়েকটা ইসলামিক বই নিয়া কইব জিহাদী বই পাওয়া গেছে।

৮| ০৬ ই ডিসেম্বর, ২০০৯ দুপুর ২:৪৯

কাকশালিখচড়াইগাঙচিল বলেছেন: নাঈম, ধীবর, ব্রাইট,তিনমাত্রিক, সীমানা ভিতরে, চন্দন কে উলফা'র আন্তর্জাতিক উপদেষ্টা করা হউক।

৯| ০৬ ই ডিসেম্বর, ২০০৯ সন্ধ্যা ৭:২১

দাম বলেছেন: আমাদের নীজেদের জন্য, ভারতের থাবা থেকে বংলাদেশকে বের করে আনার জন্য ভারত বিভক্তি প্রয়োজন। আমাদের উচিৎ ছিল উলফা কে সহায়তা দিয়ে ভারতকে আরো unstable করা। ভারত যেন নীজের সমস্যা নিয়ে ব্যাস্ত থাকে, আমাদের দেশকে নিয়ে ষড়যন্ত্র করার সময় না পায়।

যারা আমার দেশের বিরুদ্ধ ষড়যন্ত্র করবে বা দেশকে বিভক্ত করার চেষ্টা করবে তারা হচ্ছে সন্ত্রাসী, তাদের অবস্যই সমূলে উৎখাত করতে হবে। যেমন শান্তিবাহিনী।
আর যারা ভারতের অন্যায় অবিচারের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করছে তারা হচ্ছে মুক্তিযোদ্ধা। আমাদের সার্থেই ওদেরকে আমাদের use করতে হবে।

নেহেরুর ভাষায়ই বলি: right or wrong, my country is the best.
সবশেষে আবার আমাদের শত্রু বাষ্ট্র ভারতের ধংস্ব কামনা করছি।

১০| ০৭ ই ডিসেম্বর, ২০০৯ ভোর ৪:২৬

লুৎফুল কাদের বলেছেন: +

১১| ০৭ ই ডিসেম্বর, ২০০৯ ভোর ৪:৩৮

মু আ হাকিম নিউটন বলেছেন: সরকারী ভাবে কোন ওয়াদা করছিল নাকি কোন দিন? ও, করলেও করতে পারে -- গত সরকারের আমলে। ১০ ট্রাক ও ২১ আগষ্ট নিয়ে গুজব গুলো সত্যি হলে এই সরকার তো সেই ওয়াদা রাখার কথা না।

১২| ০৮ ই ডিসেম্বর, ২০০৯ সকাল ৮:২৮

কানা-বাবা বলেছেন: ধীবর বলেছেন: কানাবাবা, আমাদের দেশে প্রায় ৫ লক্ষাধিক ইন্ডিয়ান অবৈধভাবে থাকে, এবং চাকরি করে। সরকারকে ট্যাক্স দেয় না এবং অবৈধ পথে টাকা পাচার করে। এখন আপনিই বলুন এই ৫ লাখকেও বের করে দেয়া উচিত কিনা?


~ ভাই, এইখানে ভারতের কোন দোষ নাই বিদেশিরাতো নিজের দেশে টাকা পাঠাবেই। পুরা ব্যর্থতা আমদের আমরা তাদের করের আওতায় আনতে পারি নাই। কাজ করতে বিদেশিরা আসবেই, কিন্তু সুষ্ঠ ভাবে তদারকি করা আমাদের দায়িত্ব। আমরা তা পরিনি। এটা আমাদের ব্যর্থতা।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.