নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
পেশায় চিকিৎসক, মানসিক ভাবে কবি ও পরিব্রাজক
আমি ছোটবেলা থেকেই সৈয়দ মুজতবা আলীর লেখার খুব ভক্ত। বাংলা সাহিত্যে উনিই হচ্ছেন ভ্রমণ কাহিনীর গুরু।উনার লেখা পড়ে ইচ্ছেহত এমন কিছু লিখি তবে অলসতার জন্যে পারিনা । তবে এইবার একটা লম্বা ভ্রমণ শেষ করলাম । চিন্তা করলাম যা যা নতুন অভিজ্ঞতা হয়েছে তা সবার সাথে শেয়ার করি।
বেইজিং যাওয়ার জন্যে ২৮ ফেব্রুয়ারির টিকেট কিনি তা ১ সপ্তাহ আগে। দাম ছিল ৪৪১ ইউয়ান বাংলাদেশের টাকায় প্রায় ৫ হাজার ৮ শত টাকার মত। টিকেট ছিল হার্ড স্লিপার এর তবে নামে হার্ড স্লিপার হলেও তা মোটেও হার্ড নয় ভালই নরম ছিল এবং শান্তিতে ঘুমানোর উপযুক্ত। আমি যেখানে থাকি শিয়ামেন শহর থেকে বেইজিং এর দূরত্ব ২২৮৭ কিলোমিটার যেখানে শিয়ামেন থেকে ঢাকার দূরত্ব ২৮০০ কিলোমিটার ।
আর যে ট্রেন শিয়ামেন থেকে যায় তা হল সবচেইয়ে স্লো ট্রেন একে K ট্রেন বলে(ট্রেনের প্রকারভেদ নিয়ে সামনে লিখবো) গতি ঘণ্টায় ১২০ কিমি সময় লাগে ৩৫ ঘণ্টা যা ২ রাত এক দিন। তা ২৮ তারিখ রাত ১০ টা ১০ এ ট্রেন ছিল। আগে আগেই চলে গিয়েছিলাম আর ২ দিনের জন্যে যা খাবার দাবার রসদ দরকার তা কিনে নিলাম । জানুয়ারি- ফেব্রুয়ারি সময়টা হছে চাইনিজদের ঈদ স্প্রিং ফেস্টিবাল যে সময়টাতে পৃথিবীর সবচেয়ে বড় ট্রাভেল রাস হয়। ষ্টেশনের সামনে তিল ধারণের জায়গা নাই।চেক ইন করে ভিতরে গিয়ে দেখি বেইজিং এর ট্রেনের ওয়েটিং রুম থুক্কু এইডা ওয়েটিং হল বলা চলে মানুষে পূর্ণ অনেক মানুষ হলের বাইয়ে। আমিও বাইরের বারান্দায় দাঁড়ালাম। ১০ টার দিকে হবে গেট খুলে দিল আর শুরু হল মানুষের ঠেলাঠেলি । তবে চাইনিজদের এই জিনিশটা অনেক ভালো যতই ঠেলাঠেলি হউক লাইন মেনটেন করবে ওরা। আমিও লাইনে দাড়িয়ে টিকেট দেখিয়ে প্লাটফর্মে গেলাম ট্রেন দাঁড়ানো ছিল আমার বগি ছিল ৪ নং গেলাম ভিতরে। তাকের উপর আমার বাক্স-পেটরা রাখলাম।
আমার বেড ছিল মাঝের টা। হার্ড স্লিপারে ৩ তলা বেড থাকে আর একটা কামরাতে ৬ টা। আমার খাবার রসদের ব্যাগ সহ মই বেয়ে উপরে উঠেগেলাম। ......
চীনে ট্রেন ভ্রমণ পর্ব-২
২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ১২:০০
নাঈম আহমেদ বলেছেন: ধন্যবাদ... আমার ইচ্ছে আছে প্রতিদিন লেখাটি একটু একটু করে লেখার ... আজকে লেখা শুরু করেছি ... সকালে ক্লাস আছে তাই আর বেশি লেখতে পারলাম না...
সামু তে না লিখলেও ফেসবুকে পড়তে পারেন
https://www.facebook.com/nay33m
২| ২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ১২:১৮
রেজওয়ানা আলী তনিমা বলেছেন: চালিয়ে যান।
০১ লা মার্চ, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:২৩
নাঈম আহমেদ বলেছেন: ধন্যবাদ
৩| ২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৪৩
এম আর ইকবাল বলেছেন:
সুন্দর হচ্ছে ।
চালিয়ে যান ।
০১ লা মার্চ, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:২৪
নাঈম আহমেদ বলেছেন: ধন্যবাদ
৪| ২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ৮:০৬
কালীদাস বলেছেন: চীনে বাসে চড়েছিলাম কয়েকবার, ট্রেনে চড়া হয়নি! পরের পর্ব দেখতে হবে- যদি ব্লগে আসি আবার রিসেন্টলি।
০১ লা মার্চ, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:২৪
নাঈম আহমেদ বলেছেন: ধন্যবাদ। ২য় পর্ব দেয়া হয়েছে
৫| ০১ লা মার্চ, ২০১৪ রাত ৮:৪৪
ম্যাংগো পিপল বলেছেন: চমৎকার! ছবির সাথে বর্ণনা দারুণ লাগছিল! কিন্তু এত অল্প লিখেই থেমে গেলেন!
যাই, ২য় পর্ব দেখে আসি।
০১ লা মার্চ, ২০১৪ রাত ৯:২৮
নাঈম আহমেদ বলেছেন: ধন্যবাদ পোস্ট পড়ার জন্যে
৬| ২৩ শে এপ্রিল, ২০১৪ রাত ১১:৪৭
আরজু পনি বলেছেন:
আপনি লিখে যান নিয়মিত ।
সাথেই পাবেন আশা করি ।
অনুসরণে নিলাম ।
শুভকামনা রইল অনেক অনেক ।।
৭| ১২ ই মে, ২০১৪ ভোর ৬:৫৫
সাবিউল হক বলেছেন: চমৎকার । অন্য পর্বগুলোও পড়বো । ভাইয়া `জিনিশ' বানানটা মনে হয়`জিনিস'হবে । ধন্যবাদ।
©somewhere in net ltd.
১| ২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ১১:৪৩
মোঃ খালিদ সাইফুল্লাহ্ বলেছেন: চমৎকার! ছবির সাথে বর্ণনা দারুণ লাগছিল! কিন্তু এত অল্প লিখেই থেমে গেলেন!! পরের অংশ আদৌ পড়া হয়ে উঠবে কিনা জানি না।