বাম আদর্শের লোকেরাই এখন আওমিলীগের নীতি নির্ধারক আর বঙ্গ বন্ধুর আদর্সবাদীরা অবহেলিত , বঞ্চিত সর্বপরি অপমানিত ।

১০ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১:৫১

অর্থ মন্ত্রী বামদের বাশ দিলেন মাত্র একটা আর বামেরা বাশ দিয়েছে পুরা আওমিলিগকে ।দেখন না বামদের দাপটে আওমিলীগের প্রকিত নেতারা বেওয়ারিশ হয়েগেছেন ।পদ বঞ্চিত , লাঞ্চিত , অবহেলিত , সমালোছিল আর মূল্যহীন হয়ে পড়েছেন আওমিলিগে নেটারা । ৬০ , ৬৯ ,৭১ ,৯০ দশকের দাপুটে ডাকসাইটের নেতাদের থাই হয়ই নি মূল কমিটি আহবা কার্যকারী কমিটিতে ।বামদের দাপট এখানেই শেষ নয় , পদ বঞ্চিত এসব নেতারা যেন মুখ খুলতে নাপারে তাই সংস্কার পন্থী নামক লেভেল লাগিয়ে দিছে।তোফায়েল আহমেদ তাই বলেছিলেন বুড়া হয়েগেছি ।আব্দুর রাজ্জাক বলেছিলেন নতনদেরকে জায়গা দিতে একদিন না একদিন তো রাস্তা ছেড়ে দিতেই হবে ।আব্দুল জলিল আক্ষেপ করে বলেছিলেন উপদেষ্টারা বলতেগেলে নিস্ক্রিয় , কেও ডাকলে উপদেশ দেওয়া যায় সেলা কেও শুনতেও পারে আবার নাও শুনতে পারে ।এটা দিয়ে দলের কোনো কাজ করা যায় না ।মাহমুদুর রহমান মান্না , আখতারু জামমান , অসীম কুমার ওকিল , সাবের হুসেন চুদুরি , আসাদুজ্জামান নুর সহ অনেক তুখুর নেতারা আজ নিস্ক্রিয় বলা যায়। অপর দিকে সমসামাইক সাবেক ছাত্র উনীয়নের তুখুর নেতারা বসে আছে আওমিলীগের কান্ডারী হয়ে ।তারাই আজ হর্তা কর্তা দলীয় প্রধান শেখ হাসিনার অস্তাবাজন , কাছের লোক ।শত্রুরা কিভাবে একটি দলের কান্ডারী হয়েযায় বর্তমান আওমিলিগ তার বড় প্রমান ।বিশ্বাস না হলে ৭১এর মহান স্বাধীনতা যুদ্দের পর যেসমস্ত গটনা ও সমসার সম্মুখীন হয়েছিলেন শেখ মুজিবর রহমানের নেতৃতাধীন স্বাধীন সরকার তার মূলে রয়েছিল এই বামরা ।মুক্তিযুদ্দের পরে জাসদ তথা বামদের হাতে যেসব অস্র আসে তা দিয়ে তারা ভিবিন্ন অপকর্ম শুরুকে ছুরি , ডাকাতি , চিন্তায় , অপহরণ , সরবোহারা পার্টি গঠন করে আতংক সৃষ্টি করেফেলে, আইন সৃন্গ্খুলা পরিস্তিহ্তি হয়ে ওঠে অশান্ত । সরকারকে ফেলেদেয়ে মহা মুসকিলে এমত অবস্তায় বন্গ্বন্দুর রক্ষিবাহিনী গঠন করাচারা কোন বিকল্প পথ ছিলনা , যার ফলশ্রুতিতে সাবেক মুজিব বাহিনীর সদস্যদের দিয়ে গঠিতহয় রক্ষী বাহিনী ।যার নেতৃত্বে ছিল ফজলুল হোক মনি , তফায়াল আহমেদ , আব্দুর রাজ্জাকের মত ডাক সাইটের তুখুর ছাত্র নেতারা ।সেদিন বঙ্গ বন্দুর সপ্ন কে যারা বাস্তবায়ন করার জন্য আবার জাসদের বিরুদ্দে যুদ্দে নেমে জয়ী হয়েছিল তারা আজ কোথায় ।আর যারা পরাজিত হয়েছিল তারা অস্তিত্ব রক্ষায় আওমিলিগে আশ্রয় নিলেও তারাই হয়ে ওঠেছে কান্ডারী ।যে মতিয়া চুদুরি মুজিবের চামড়ায় ডুগডুগি বাজানুর মিছিল করেছিল ,সে এখন আওমিলীগের ষ্টান্ডিং কমিটিতে বসে প্রকিত আওমিলীগের নেতাদের বিদায় করার ঘন্টা বজায় ।প্রয়াত আব্দুস সামাদ আজাদ বলেছিলেন আদরসো বিসর্জন দিয়ে অগ্নি কননা মতিয়া তেল কননা হয়েগেছেন ।তেলের কি দাম সেটা আওমিলীগের নেতারা না বুজলেও বামেরা প্রমান দিয়ে দিলেন ।বতমান আওমিলীগের ষ্টান্ডিং কমিটিথেকে শুরু করে মন্ত্রী, এম পি , আমলা , সচিব , আদালত সহ সব জায়গায় এদের প্রভাব ।গুরুত্ব পূর্ণ সব গুলু মন্ত্রনালয় তাদেরই অধীনে ।পদ বঞ্চিত খাটি আওমিলীগের নেতারা যে পোস্ট গুলু পেয়েছে তা এক প্রকার গুরুত্বহীন , নিস্ক্রিয় এক প্রকার সান্তনাই বলা যায় ।

আমার আব্বা একজন মুক্তি যুদ্দা ,এক জন কট্টর আওমিলিগ ।প্রতিটি নির্বাচনে নৌকাতে ভুট দিয়েছেন,জিয়াউর রহমানের সময় না ভুট দিয়েছিলেন।আবার হয়ত একই জায়গায় ভুট দিবেন ।কোনো যুক্তিই ওনি মানবেন না ।তবে যখন দেখি ওনি ডালাও ভাবে সমালোচনা করছেন, আফচুস আর বিলাপ করছেন তখন আমি গাবরে যাই ।যখন ফোন দেই ভিবিন্ন কথার মাজে রাজনীতিটা চলে আসে, আব্বা দীর্ঘ শ্বাস ফেলে বলে হাসিনা এটা না করে ওটা করলে ভালো হত, এটা না বলে ওটা বললে ভালো হত । এই জায়গাতে অমক হলে ভালো হত , আরে বলিসনা এইটা একটা পাগল ছাগল। এই লোকটাকে তো চিনিই না , এটা কোথেকে উড়ে এসে জুড়ে বসলো ।এমন সব অনেক মন্তব্য ।

মাফ করবেন আমি কোনো লেখক বা সাংবাদিক নই ।মুক্তিযুদ্দের কিছু দোকমেন্তারি দেখে আর সামান্য ইউতুবের সাহায্য নিয়া এটি লিখেছি ।বানানের ভুল সহ ভুলের জন্য ক্ষমা করবেন।

৮ টি +০/-০