নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

বাকাট্টা

গোবর গণেশ

সাধের গুরু বড়োই মহান, করে যায় সাধ্যের সাধন। জানি পুরন হবে না, সাধের গুরুর সাধনা, তবু তৃষ্ণা বাসনা।

গোবর গণেশ › বিস্তারিত পোস্টঃ

সাবধান হওয়া উচিত.....

০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৫:২০

হাদীসটা অনেক আগে শুনেছি, তাই পুরোপুরি মনে নাই। তাতে কি। মূল বিষয়বস্তু তুলে ধরার চেষ্টা করছি।



মহানবী (সাঃ) এর জীবদ্দশায় মক্কায় জণৈক এক ব্যক্তি মহানবীর (সাঃ) নামে মক্কার বিভিন্ন দেয়ালে নানা রকম আজে বাজে কথা লিখে রাখতো। বিষয়টি মহানবী (সাঃ) এর নজরে আসলে তিনি ঐ ব্যক্তিকে ধরে নিয়ে আসার নির্দেশ দেন। ধরে আনার পর ঐ ব্যক্তি অনেক অনুনয়, বিনয়, কাকুতি মিনতি করে ক্ষমা চাইতে লাগলো। কারণ সে জানতো মহানবী (সাঃ) অনেক দয়ালু মানুষ, তিনি ক্ষমা চাইলে ক্ষমা করে দিবেন। তার কাকুতি মিনতি শুনে মহানবী (সাঃ) এর হৃদয়ে দয়ার সঞ্চার হলো। তিনি তাকে মাফ করে দিলেন। ছাড়া পেয়ে ঐ ব্যক্তি পুনরায় একই কাজের পুনরাবৃত্তি শুরু করলো। বিষয়টি আবারো মহানবী(সাঃ) এর নজরে আসে এবং তাকে ধরে আনার জন্য নির্দেশ দেওয়া হয়। যথারীতি তাকে ধরে নিয়ে আসা হলো এবং একই ভাবে সে কাকুতি মিনতি অনুনয় বিনয় করে মাফ চাইলো। কিন্তু এবার মহানবী(সাঃ) তার শিরচ্ছেদের নির্দেশ দেন। এই ঘটনার পরে সাহাবীগণ জানতে চাইলো হে আল্লাহর রাসুল আপনিতো আগের বার এই ব্যক্তিকে মাফ করে দিয়েছিলেন, এবারও সে সমানভাবে ক্ষমা প্রার্থনা করলো কিন্তু আপনি তাকে ক্ষমা না করে শিরচ্ছেদের নির্দেশ কেন দিলেন। উত্তরে মহানবী(সাঃ) বললেন "প্রকৃত মুমিন একই ভূল দ্বিতীয়বার করতে পারেনা।"

মন্তব্য ১০ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (১০) মন্তব্য লিখুন

১| ০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৫:৩৬

হেডস্যার বলেছেন:

এইটা কি আসল না জাল হাদিস !!??

০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৫০

গোবর গণেশ বলেছেন: ঠিক জানা নাই। অনেকদিন আগে শুনেছিলাম। তবে বিষয়বস্তু ঠিক আছে।

২| ০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৪ বিকাল ৫:৫৭

রুপম হাছান বলেছেন: প্রকৃত সত্য হলে এখনই সকলের সাবধান হওয়া উচিত।

০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৫১

গোবর গণেশ বলেছেন: হ্যাঁ, এ জাতীয় কসমকারী/তোষামোদকারীদের ব্যপারে সতর্ক থাকাই ভালো।

৩| ০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:০৯

অপ্রচলিত বলেছেন: সাবধান হওয়া উচিত? আপনি কি বোঝাতে চাচ্ছেন তা স্পষ্ট ভাষায় বলুন। পোস্টটি একদমই ভালো লাগলো না।

০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৫৬

গোবর গণেশ বলেছেন: হয়তবা আপনার আশে পাশে এমন কিছু লোক দেখবেন যারা কথায় কথায় কসম করে, অথবা প্রায়ই তাকে সরি বলতে শোনা যায়। অর্থাৎ সরি বলা যাদের কাছে স্বাভাবিক ব্যাপার। আপনি দয়াবান, উদার, সরলমনা হতেই পারেন। কেউ কেউ এই সুযোগটা ব্যবহার করে স্বার্থ সিদ্ধি করে। এদের থেকে সতর্ক থাকটাই ভালো।

ভালো না লাগতেই পারে। কিন্তু ঠিক কি কারণে ভালো লাগলো না....তা কিন্তু বুঝলাম না ভাই।

৪| ০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১০:২১

অপ্রচলিত বলেছেন: ভালো না লাগার দুটো কারণঃ

১. শুধুমাত্র আজেবাজে কথা রটানোর ফলে মহানবী তাকে শিরচ্ছেদের নির্দেশ দিল? হয় এর মধ্যে আরও অনেক কাহিনী ছিল আর না হয় হাদিসটি সঠিক নয়। আর তা না হলে, ব্যাপারটি সত্য হয়ে থাকলে এটি ইসলামের চেতনার বিপক্ষে যায়।

২. আপনি আপনার বক্তব্য বোঝানোর জন্য একটি ঘটনা বর্ণনা করেছেন। কিন্তু আপনি কি বোঝাতে চেয়েছেন তা স্পষ্ট হয় নি পোস্টটি পড়ে। আপনার মন্তব্য পড়ার পর বুঝলাম।

যাই হোক ভালো থাকুন সবসময়।
অকপট মতামতে দুঃখ পেয়ে থাকলে আমি ক্ষমাপ্রার্থী।

৫| ০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১১:৪৭

রাকিবুল হাসান ২০১০ বলেছেন: আজকাল জাল হাদীস পাওয়া যায় ।
জাল হাদীসকে অনেকেই আসল হাদীস বলে চালিয়ে দেন ।
তাই রেফারেন্স দিলে ভাল হয় ।
আমি এরকম হাদীস শুনিনি ।

৬| ০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ১২:১৫

হেডস্যার বলেছেন:
অপ্রচলিত বলেছেন: ভালো না লাগার দুটো কারণঃ

১. শুধুমাত্র আজেবাজে কথা রটানোর ফলে মহানবী তাকে শিরচ্ছেদের নির্দেশ দিল? হয় এর মধ্যে আরও অনেক কাহিনী ছিল আর না হয় হাদিসটি সঠিক নয়।
---------------------------------------------------------------------------

ঠিক একারনেই জিজ্ঞেস করেছি যে হাদিসটা কি আসল কি না ??

৭| ২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ সকাল ১০:৪৬

ফয়সল সাইফ বলেছেন: রেফারেন্স ছাড়া কথা বলা দায়িত্বশীল কাজ নয়।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.