![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি কে খুঁজে ফিরি এখনও আমাকে। আমি কে, জানি এটুকু আমি তার যাকে খুঁজি আমি বারবার, শহরের যান্ত্রিকতায় এপার ওপার, ভালোবাসার।
মেডিক্যাল স্টুডেন্টদের লাইফে সুখ বলে কিছু নেই, এদের বিবাহিত জীবন তো আরো পেইনফুল, এদের মধ্যে এক শ্রেনী আছে, যারা মেডিক্যাল লাইফে প্রেম করে, হায়রে, এত আইটেম, কার্ড, টার্ম আর প্রফের মাঝে প্রেম, মজার কথা তো এখনও বাকি, যাদের আবার সাপ্লিমেন্টারী দিতে হয় এরা আবার সবচেয়ে হতাভাগা টাইপ, এদের না আছে কপাল না আছে উপরওয়ালা, সবচেয়ে মার্কামারা প্রশ্নগুলোই পড়ে এদের কপালে, এদের প্রেমের লাইফ হচ্ছে সবচেয়ে প্যারাদায়ক, টাইমলি পাস না হলে গার্লফ্রেন্ড অন্য কারো। বসে বসে দৃশ্য দেখা ছাড়া, আর নিজের গার্লফ্রেন্ড অন্যের বউ হয়ে তার প্রেগন্যান্ট হবার নিউজ শুনা ছাড়া এদের কিছু করার নাই, স্কুলমেটগুলো সব চাকরি করে লাখপতি কোটিপতি হয় আর এরা বসে বসে এখনো প্রাকটিকাল খাতা লিখে।
লাইফ ইজ সো বিউটিফুল, লাইনটা সেই ক্লাস টু-থ্রিতে পড়ার পর এরা আর খুঁজে পায়না, তাদের কাছে প্রেম মানেও পেইন, মেডিক্যাল মানেও পেইন।
লাইফ ইজ পেইনফুল, নট অনলি পেইনফুল অলসো প্যারাদায়ক।
(ফুটনোটঃ কেউ আইসা আলগা জিগাইবেন নাহ, সাপ্লিমেন্টারী কেন দেই, এই প্রশ্নের প্রথম জবাব, দিতে ইচ্ছা করতেছে তাই দেই, আর দ্বিতীয়, সাপ্লিমেন্টারী না থাকলে মেডিক্যাল লাইফ আবার কী। আমি আপনার মত ব্রিলিয়ান্ট নাহ, আপনি ব্রিলিয়ান্ট সেটা ধুয়ে পানি খান, আমার ধোঁয়া খাইলেই চলবে )
২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ রাত ১২:৩৩
কিউপিড রিটার্নস বলেছেন: ধন্যবাদ শরীফ ভাই, মেডিক্যাল পড়া আর লাইফের সব সুখ বিসরজন দেয়া বোধ হয় সেম, এখানে না আছে, জীবন না আছে আবেগ, রক্তের গন্ধ ছাড়া আর এখানে কিছু নেই!
©somewhere in net ltd.
১|
২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৫:০১
শরীফ মাহমুদ ভূঁইয়া বলেছেন: বাংলাদেশে সেরা স্টুডেন্টরা (স্কুল-কলেজ-বিশ্ববিদ্যালয়ের) বাস্তব জীবনে খুব একটা ভাল করতে পারে না, হতাশায় ভুগে।
কারণ বইয়ের পড়া আর বাস্তব যে এক জিনিস না এটা বুঝতে বুঝতে ৪-৫ বছর লাগে। এ জন্য স্টুডেন্ট লাইফে কিছু টাকা উপার্জন করা উচিত, সাথে সাথে রেজাল্ট ও ভাল রাখতে হবে।