নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
শিশুর মত চোখ দিয়ে দেখি আমার এই বিশ্ব।মানুষ স্বপ্নের কাছে হেরে যায় না, হেরে যায় নিজের প্রত্যাশার কাছে। প্রত্যাশা থাকে আকাশচুম্বী অথচ প্রচেষ্টায় থাকে শুধুই স্বপ্ন।
মনকে চঞ্চল হতে দিলেই শুধু পথ খোজেঁ, কি করে মন উদাস করিয়ে দেয়া যায়!
প্রশান্ত মহাসাগরে যত জল আছে আমার অভিমানের জল বোধকরি তেমনি,যার গভীরতা কেবল ভালোবাসায় মাপতে পারো তুমি। তবে সাবধান, ভুলেও মাপতে যেও না, অভিমানে ডুঁবে যাবে।
একটা মাছির ডানার মূল্য কত? আমার কাছে তো নেই কোনই মূল্য, তবে কেন এত মূল্য এই পৃথিবীর,যার মূল্য আল্লাহ্র কাছে মাছির ডানার চেয়েও নিকৃষ্ট!
যখন কথা আসেনা, তুমি দূর থেকে দেখ,আমায় দেখ,যখন আমি নিশ্চুপ তখন তুমিও নিশ্চুপ, তুমি কাছে আসো, কথার প্রাণ ফিরে আসে,কথা তখন গল্প বলে আপন মহিমায়।আমি আছি তাই কথা আছে, আমি আছি তাই কথার স্মৃতি আছে।সরোবরে যদি জল ফুরিয়ে যায়, তবে কথার কি হবে, সে যে আর নীলকমলের কাছে আসবে না।জলবিহীন সরোবরে, নীলকমলের শুধু শুধু বেচেঁ থাকার প্রচেষ্টা।
জল ছাড়া নীলকমল বাঁচে?বাঁচে, বাঁচে-কাগজের নীলকমল।
আমি প্রতিশোধ নিতে জানি,তবে কারো ক্ষতি করে নয়।
অনেক কথা বলার ছিল,কিছুইই হলনা বলা
শিশুর মনোজগৎ অবিশ্বাস্য আনন্দ আর কল্পনার রঙে রঙীন।
প্রতিশোধের চেয়ে ভয়ানক আর কি বা হতে পারে,কিন্তু সে প্রতিশোধ যে এমন করে হবে সে কথা কেউ কি জানত,আমি নিজেও তো জানতে পারলাম না, অন্যের আর দোষ কি!
দুটো মিনিট মানে ১২০ সেকেন্ড,হয়ত তা কারো জন্য বোঝা হয়ত কারো জন্য তা উপহার।কোন সেকেন্ড যে কেমন দেখতে হবে কেউ জানে না।
বাচঁতে চাই হিংসুকের হিংসাত্মক দৃষ্টি হতে.
এলোমেলো হিসেবে আবদ্ধ জীবন,এলোমেলো ও সুন্দর,আকাশের হাজারো নক্ষত্র কত এলোমেলো,তবুও শতকের পর শতক চেয়ে আছে জন্ম জন্মান্তরে জন্ম নেয়া আলোকের মিটি মিটি তারা হয়ে।
আকাশ কতোদূর,তার চেয়ে কি বেশি দূরে আমি!
আমাকে যেতে হবে,যেতে হবে বলেই আমি ফিরে এসেছি আবার, চলে যেতে নিশ্চুপ হয়ে অভিমানের ডালি ভরে.
শোকস্নাত নির্জনতায় পাখিও যেন ঊড়ে না আকাশেতে।
বাষ্পময় জীবন হতে নীল বাষ্পের নীল মেঘ,যে মেঘ শুধু মেঘ হয়েই ঘুরে বেড়ায় আকাশের কোণে কোণে।
শিহরিত চোখের তারায় ,লজ্জাবনত চোখের পলকে পলকে, মুখ লুকায় সে,কোন অরণ্যে?
থেমে থেমে কেঁপে কেঁপে উঠি,ওই সুদূরে কেইবা বংশী বাজায়!
বনের ফুল মিথ্যা কান্নায় রোজ লুটিয়ে পড়ে অরণ্যের সীমানায়।
জানিনা আজ যে আপন কাল সে কেন পর হয়ে যায় । যে বাতাস ফোটাল ফুল..
সেইতো আবার ঝড় হয়ে যায়।
যাই ঘটুক ব্যাপার না
আল্লাহ্ তায়ালার চেয়ে উত্তম অভিভাবক আর কেইবা হতে পারে,আমি কাঁদলে তিনিই তো হাসি ফুটিয়ে দেন।অথচ তাকে ভালোবাসতেই রাজ্যের কার্পণ্য।
আমার জন্য আল্লাহ্ ই যথেষ্ট।
আলহামদুলিল্লাহ্
এই স্পন্দন বড্ড বেশিই অনিয়মিত,কাঠঠোকরা পাখির মত আমায় ঠোকর দেয়।আমি আহত হয় অনিয়মিত স্পন্দনে।
কোনটা ঠিক -ভক্তিতে ভয় নাকি ভয়ের কারণে ভক্তি.
নিজেকে আমার মনে হয় প্রশ্নের বাক্স,ইশশশ আমার যদি একটা উত্তর দেবার বাক্স থাকত.
পুরানো আসবাব ফেলতে মায়া লাগে কারণ তার সাথে কিছু না কিছু স্মৃতি জড়িয়ে থাকে। মূল্যহীন পাখির পালক ও কখনো কখনো অনেক মূল্য রাখে,যদি তার সাথে স্মৃতি জড়িয়ে থাকে।
শুধু বেচেঁ থাকলেই জীবনে কত পরিবর্তন আসে!
সহজ মানুষেরা রেগে গেলে তার রূপ খুব খারাপ হয়।সরলতা কারো দোষ নয়,ধ্যান করলেও কঠিন মানুষ সহজ হতে পারেনা।
কোথাও আমার হারিয়ে যাবার নেই মানা -একদম ভুল কথা।যেখানেই যাও সব খানেই মানা.
কোনটা সাফল্য আর কোনটা সাফল্য নয়, সেটা মাপার মানদণ্ডটাও ঔপনিবেশিক পদ্ধতিতে চলছে।এই পদ্ধতির মাঝে ব্যক্তি হীনমন্মতায় ভুগতে ভুগতে নিজের অজান্তেই নিজেকে অবমূল্যায়ন করতে শিখছে।আমি বুঝিনা নিজেকে নিজের কাছে ছোট করার কি মানে থাকে!
আমার কাছের এক ছোট বোন জিজ্ঞেস করল আচ্ছা আপা, এই তুমি টা কে?? কি সহজ প্রশ্ন আমার জন্য কঠিন করে দিল।আমিও ভাবলাম,আমার তুমি কে তুমি????
রয়েছ তুমি যোজন যোজন দূরে,সত্যি কি তাই? পথের দুরত্বে অনেক দূরে কিন্তু মনের দুরত্বে রয়েছ তুমি যোজন যোজন কাছে.
বিলেতি শীতের কঠোরতার ন্যায় কঠোর তুমি.
নীল জোৎস্নার আলোয় -জলের মাঝে ফুটে আছে শত শত সাদা সাদা শাপলা ফুল।
কষ্ট আর সুখ দুটোই দৃষ্টিভঙ্গির পরম বন্ধু।তুমি যেমন করে যার হাত ধরবে, সেও তেমনি করে তোমার হাত ধরবে।
.
আমার কোন ধারণাই নেই" কোন অভিমানীর অভিমানের গভীরতা কত গভীর হতে পারে".
আমার প্রিয় দুটি লাইন -" কাদম্বিনী মরিয়া প্রমাণ করিল সে মরে নাই"
কে যে এই অভিশাপ দিল বুঝতেছিনা। তার অভিশাপের নীলে নীল হয়ে আমি শুধু বিছানায়। সকাল থেকে রাত, রাত থেকে সকাল ঘুম আর ঘুম।ঘুমের রাজ্যে নীলের পৃথিবী স্বপ্নময়.
©somewhere in net ltd.
১| ২৫ শে জুলাই, ২০১৮ দুপুর ১২:০৮
খায়রুল আহসান বলেছেন: ভাবনাগুলো এলোমেলো, শুধু স্রষ্টার সম্পর্কে বলা কথাগুলো ছাড়া। শেষের ছবিটা সুন্দর!