নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

Que sera, sera

আমি , আমার ভাবনা এবং আমার দেশ *আমার সোনার বাংলাদেশ ****** Life is not about counting the breaths you take it is measured by the moment that take your breath away***** ইমেইল: [email protected]

নতুন

ইমেইল [email protected] স্বপ্ন দেখি নতুন বাংলাদেশের, সোনার বাংলা।শখ ফটোগ্রফি, স্বাধ আছে বিশ্বদেখার। অবসর সঙ্গী আমার কম্পিউটার আর বই। ভালবাসি-আমার জানটুপুটুস কে, নিজেকে, আমার মা, মাটি আর দেশকে

নতুন › বিস্তারিত পোস্টঃ

ডাইনোসরের রিয়েল ফসিল দেখলাম..._ (প্রশ্নহইলো ঐ সময়ে মানুষ তখন কোথায় ছিলো? )

১০ ই আগস্ট, ২০১৪ রাত ১:৪৮

ডাইনোসরেরা দুনিয়াতে ছিলো এবং তার কংকাল ফসিল আকারে পাথরের ভেতরে পাওয়া গেছে... অনেক পড়েছি এবং দেখার ইচ্ছা ছিলো অনেক...



কয়েক মাস আগে দুবাইয়ের অন্যতম বড় সপিং মলে " দুবাই মল" ১৫৫মিলিয়ন বছরের পুরানো ফসিল ডাইনোসরটি প্রদশনী করেছে সবার দেখার জন্য...



বিবরন:- নাম : Diplodocus longus

লম্বায়:- ২৪.৪ মিটার লম্বা এবং ৭.৬ মিটার উচু তৃণভজী ডিপলুডুকাস লংগাস ১৫০ থেকে ১৫৫ মিলিয়ন বছর আছে পৃথিবিতে ঘুরে বেড়াতো... ২০০৮ সালে জ`ামান ফসিলগবেষক Raimund Albersdoerfe আমেরিকার ইউমিং রাজ্যে ডানা কয়েরিতে আবিস্কার করেন....ডাইনোসটিকে তারা ঘুমন্ত অবস্থায় ছিলো বলে মনে কেন... তাদের টিম ৫ বছর খনন করে পুরো ডাইনোসারের ৯০% হাড় উদ্দার করে --



দুবাই মলের ডাইনোসরের ৯০% হাড় সত্যিকারের ফসিল .... দেখতে মনে হয় পাথর কিন্তু হাড়..





আরো কিছু ছবি...নেট থেকে...





ভিডিও ( দুবাই মলে স্থাপনা এবং উন্মুচনের অনুস্ঠান... )











এখন প্রশ্ন জাগিলো মনে ডাইনোসারা যখন পৃথিবিতে জীবিত ছিলো তখন কি মানুষ ছিলো??? কোন বই...পুরানো ইতিহাস বা ধমে` কিন্তু ডাইনোসারের মতন বড় প্রানীর কথা নাই.... তাহলে কি ডাইনোসারের বিলুপ্তির অনেক পরে পৃথিবিতে মানুষ এসেছে???

মন্তব্য ৩৭ টি রেটিং +৪/-০

মন্তব্য (৩৭) মন্তব্য লিখুন

১| ১০ ই আগস্ট, ২০১৪ সকাল ৮:৫৭

লেখোয়াড় বলেছেন:
ভাল পোস্ট।
শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ।

আসলেই তো মানুষ তখন কোথায় ছিল, আর মানুষের ধর্ম??

১০ ই আগস্ট, ২০১৪ সকাল ১০:৫৫

নতুন বলেছেন: সরাসরি ডাইনোসারের ফসিল দেখতে খুবই ভাল লাগছে...

২| ১০ ই আগস্ট, ২০১৪ সকাল ৯:৪৩

মুগ্ধ মাহি বলেছেন: এখন পর্যন্ত আবিষ্কৃত মানুষ এর সবচেয়ে পুরোনো ফসিল হল প্রায় ৭ মিলিয়ন বছর আগের । তবে ওই সব মানুষ এর মজগ বিকশিত ছিলনা । মজার ব্যাপার হল বিকশিত মানুষ হোমো নিয়ান্ডারথাল , হোমো সেপিয়েন্স দের যে ফসিল গুলো পাওয়া গেছে তা এক লাখ বছ্রের কিছু বেশি আগের বা পরের । তথ্য সুত্র

আর ডাইনোসর এর বসবাস ২৩০-৬৬ মিলিয়ন বছর আগে । তথ্য সুত্র
তার মানে ধরে নেওয়া যায় , ডাইনোসর এর যুগে মানুষ ছিল না ।

আমার মনে হয় কোন ধর্মেই ডাইনোসর এর কথা নেই , যদিও ডাইনোসর যে এককালে ছিল এটা বৈজ্ঞানিকভাবে প্রমানিত।

তাই যারা ধর্ম মানে না তারা ধর্মের ভিত্তিকে উরিয়ে দেন সহজেই ।

১০ ই আগস্ট, ২০১৪ সকাল ১১:০০

নতুন বলেছেন: হোমো সেপিয়েন্স ছাড়া বাকী দের মানুষ বলা যায় না..... এবং তাদের থেকেই মানুষের উদ্বভ তা কিন্তু এখনো প্রমানিত নয়....

ধম` বলে মানুষ কিন্তু পৃথিবির বাইরে থেকে এসেছে....

তাহলে আমরাকি সবাই এলিয়েন??

৩| ১০ ই আগস্ট, ২০১৪ সকাল ৯:৪৮

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:


ডাইনোসর এর সাথে মানুষের থাকা বা না থাকাতে কি খুব কিছু তারতম্য হবে ?

এতবড় প্রাণী যখন ছিল তখন মানুষ যদি সে সময় থেকেও থাকে তাহলে নিশ্চয় আজকের আকৃতির মানুষ তখন ছিল না। ধরেন ডাইনোসরের পিঠে চড়ে মানুষ ঘুরে বেড়াতো।

কোন ধর্মে কি ভাই পাইছেন চড়ুই পাখির কথা ? পাইলে জানিয়েন একটু আমারে।

১০ ই আগস্ট, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:১৩

নতুন বলেছেন: Matthew 10:29-31New International Version (NIV)

29 Are not two sparrows sold for a penny? Yet not one of them will fall to the ground outside your Father’s care.[a] 30 And even the very hairs of your head are all numbered. 31 So don’t be afraid; you are worth more than many sparrows.

বাইবেলে চড়ুই এর কথা আছে

৪| ১০ ই আগস্ট, ২০১৪ সকাল ১০:১২

কলাবাগান১ বলেছেন: "ধরেন ডাইনোসরের পিঠে চড়ে মানুষ ঘুরে বেড়াতো। "

তাহলে সেই মানুষের ফসিল নাই কেন। কার্বন ডেটিং মিথ্যা বলে না .... এটা দিনের আলোর মতই সত্য যে মানুষের আগমন ~ ১ মিলিয়ন বছর আগে আর ডাইনোসর বিলুপ্ত হয় প্রায় ৬৫ মিলিয়ন বছর

যারা কার্বন ডেটিং এ বিশ্বাস করে না তারা সাইন্স বলে যে একটা সাবজেক্ট আছে তাও বিশ্বাস করে না.....

১০ ই আগস্ট, ২০১৪ রাত ১০:০৫

নতুন বলেছেন: যারা বলে যে কাব`ন ডেটিং ভুল তারা ঐ প্রকৃয়া সম্পকে যানে না...

৫| ১০ ই আগস্ট, ২০১৪ সকাল ১০:৩৩

ঢাকাবাসী বলেছেন: খামোখা বিতর্ক। মানুষের আগমনের বহু কোটি বছর পুর্বেই বিভিন্ন কারনে ডাইনোসরের বিলুপ্তি ঘটে।

১০ ই আগস্ট, ২০১৪ সকাল ১১:০২

নতুন বলেছেন: বিতকে`র জন্য পোস্ট না ঢাকাবাসী ভাই...

আমি ডাইনোসারের ফসিল দেখছি আর এখন এইটা দুবাই মলে প্রদশনীর জন্য আছে সেই তথ্য দিলাম... যাতে দুবাই ভ্রমনে আসলে সবাই দেখে যেতে পারে...

সাথে প্রশ্নটা মাথায় আসলো... তাই করা...

৬| ১০ ই আগস্ট, ২০১৪ সকাল ১১:০৫

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:


দারুণ! পোস্টে ++++।

১১ ই আগস্ট, ২০১৪ রাত ১২:৫২

নতুন বলেছেন: ধন্যবাদ...

৭| ১০ ই আগস্ট, ২০১৪ বিকাল ৩:৪৭

গেন্দু মিয়া বলেছেন: আরে ভাই মানুষ আবার কই ছিলো? ডায়নোসর তো মানুষ খায়া ফেলতো।

কাজেই মানুষ ছিলো ডায়নোসরের পেটে! :P

১১ ই আগস্ট, ২০১৪ রাত ১:০২

নতুন বলেছেন: তাইলে ২টা প্রশ্ন আছে?

মানুষ কি তাজা খাইতো না কি রান্না কইরা খাইতো??

৮| ১০ ই আগস্ট, ২০১৪ বিকাল ৪:৪৮

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:

যারা কার্বন ডেটিং এ বিশ্বাস করে না তারা সাইন্স বলে যে একটা সাবজেক্ট আছে তাও বিশ্বাস করে না.....

সায়েন্স অবশ্যই আছে। আর সায়েন্স আছে বলেইতো অসুর মানব ছিল এই বিশ্বাস বদ্ধ পরিকর।

আচ্ছা বলুন দেখি নারী পুরুষের সেক্সুয়াল ইন্টেগ্রিটি ছাড়া কি প্রজনন সম্ভব ? টেস্ট টিউব বেবীর ক্ষেত্রেও দেখা গেছে যে শুক্রানু ও ডিম্বানুর প্রয়োজন। অথচ যীশু/ ঈসা উনি কিভাবে পিতা ছাড়াই জন্মালেন বলুন দেখি ? এখানে আপনার সায়েন্স কোথায় ? সায়েন্স হল এমন একটা জিনিস যা যুক্তি তর্কের মাধ্যমে পরিবর্তিত হয়। একসময় ডারুইন মতবাদ ছিল পরে সেটা ভুল প্রমানিত হয়। গ্যালিলিওর কথাও একসময় মানুষ বিশ্বাস না করে তাকে হত্যা করে। কিন্তু প্রমানিত হয় যে উনিই ঠিক ছিলেন।

অতএব সায়েন্সে বিশ্বাস করুন অসুবিধা নেই। সাথে এও বিশ্বাস করুন যে সায়েন্সের তত্ত্বগুলো ভুলও প্রমানিত হয়। একমাত্র অবিকৃত থাকে ধর্ম।

১১ ই আগস্ট, ২০১৪ রাত ২:৪০

নতুন বলেছেন: ভাই ঈসা আ: এর জন্ম পিতা ছাড়া হয়েছে এটা অলৌকিক ভাবে মেনে নেওয়া খুবই সহজ.... তাতে শুধু মাত্র একটা বাধা পারহতে হয়...

কিন্তু যৌক্তিক ভাবে মানতে গেছে তাতে অনেক পক্ত নিয়ম ভেঙ্গে মানতে হয়...

কুমারী মা মানুষের ভেতরে দেখা যায়না... কিন্তু গাছে, অমেরুদন্ডী পোকা, কিছু শরীস্রীপ জাতীয় প্রানী, মাছি, কিছু মাছেদের মাঝে পুরুষ ছাড়া ডিম্বানু থেকে বাচ্চা হয়.... কিন্তু সেই সবই নারী হয় কারন এইটা এক রকমের ক্লনিং এর মতনই... মায়ের ডিএনএ বিভক্ত হয়ে নতুন বাচ্চার কোষে যায়...তাই মায়ের সব বৈশিস্ট থাকে... এই প্রকৃয়াকে Parthenogenesis উইকিপিডা

মানুষের মাঝে এটা খুবই বিরল.... তত্বে সম্ভব কিন্তু বাস্তবে হতে হলে সম্ভবনা মিলিয়ন বা বিলিয়ন নারীর মাঝে ১জন...

কিন্তু ইতিহাসে কিন্তু অনেক আছে>>

***Birth of Buddha
***Mary (mother of Jesus
***Jesus
***John the Baptist
***Melchizedek- Judaism এ
***birth to Marduk.>> Babylonian mythology
***হোরাস >> Myth of Osiris and Isis and Horus মিশরীয়
*** Perseus, whose mother conceived him by Jupiter in the form of a golden shower>> রোমান
***Mithra born from the rock
*** Houji এর জন্ম>> have been miraculously conceived when his mother, the consort Jiang Yuan, stepped into a footprint left by the supreme god Shangdi.[70]>>> চাইনিজ কাহিনি
***Huitzilopochtli>> Aztec mythology >> মা কিছু পালক তার পেটে বেধে রেখেছিলো তা থেকেই পেটে চলে আসে..
***Quetzalcoatl was born by a virgin named Chimalman, to whom the god Onteol appeared in a dream >> Aztec mythology
***জাপানেও কুমারী মায়ের সন্তান হলো>> Momotarō the Peach Boy, to Kintarō, to Kaguya-hime.

আর গ্যালিলিওকে হত্যা করা হয়নি তাকে নিবাসনে পাঠানো হয়... সেখানেই তিনি মারা যান... উইকি>>Death
Galileo continued to receive visitors until 1642, when, after suffering fever and heart palpitations, he died on 8 January 1642, aged 77

৯| ১০ ই আগস্ট, ২০১৪ বিকাল ৫:৪৮

শাশ্বত স্বপন বলেছেন: ধর্ম মানুষের বানানো, হয়তো ভালর জন্যই বানিয়েছিল কিন্তু এখন তো দেখছি ধর্ম বিলুপ্তি না হলে মানুষই বিলুপ্ত হয়ে যাবে।


এখন পর্যন্ত পৃথিবীতে ৩৫০০ ধর্ম আছে আর এগুলোর বিভেদ আছে হাজার খানেক। ভারতীয় উপমহাদেশে ১২০০ মত...তবে ক্ষূদ্র নৃগোষ্ঠিগুলো লোভে পড়ে বৌদ্ধ, খ্রীস্টান হয়ে যাচ্ছে।

ধর্ম আরো অনেক ছিল, এক ধর্ম গোস্ঠি আরেক গোস্ঠীকে ধ্বংশ করে দিয়েছে। হাজার হাজার ধর্ম, ভাষা, মতবাদ ধ্বংশ হয়ে গেছে। পৃথিবীতে ধর্ম যুদ্ধে বা ধর্মের কারণে সবচেয়ে বেশি মানুষের মৃত্যু হযেছে।

কোন ধর্মে ডায়নোসরা নাই। মাটি খুঁড়ে আজ পর্যন্ত ত্যাজি বোররাক পাওয়া যায়নি।

১২ ই আগস্ট, ২০১৪ রাত ১২:১৩

নতুন বলেছেন: ধম` প্রশ্ন করা পছন্দ করেনা... বিনাপ্রশ্নে মেনে নেওয়া পছন্দ করে....

মানুষ ধমে`র নামে হত্যায় কোন সমস্যা নাই.... সবাই মাইনানেয়...

১০| ১০ ই আগস্ট, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:১৫

সুমন কর বলেছেন: শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ।

মন্তব্যগুলো পোস্টের চেয়ে কম না! :( :(

১০ ই আগস্ট, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৫৫

নতুন বলেছেন: এই জন্যই প্রশ্ন করা. যাতে নতুন নতুন উত্তর পাওয়া যায় ।

১১| ১০ ই আগস্ট, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:১৭

সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন:
বিতর্ক ভালো লাগছিল। জানতে চাই।


ধর্ম হলো একটা বিশ্বাসের ব্যাপার। সায়েন্সও কোনো এক জায়গায় গিয়ে বিশ্বাসের উপর দাঁড়াতে পারে। পৃথিবীর বয়স ৫০০ কোটি বছর। এটা কেউ গুনে বের করে নি, বিভিন্ন উপাত্ত বা স্যাম্পল পর্যালোচনা করে এ সিদ্ধান্তে আসতে হয়েছে। কোনো ফর্মুলার মাধ্যমে এ বয়স বের করতে গেলে কোনো না কোনো একটা এলিমেন্টকে ‘ধরে নিতে’ হয়। ডাইনোসরের বয়স বা প্রথম মানবের বয়স বের করার জন্যও এমনটাই হয়ে থাকবে হয়তো।

এ ব্যাপারে আমার জ্ঞান নেই বললেই চলে। আমি যা বললাম, এর উপরে তথ্য সমৃদ্ধ কিছু জানালে আমি উপকৃত হবো।

১৩ ই আগস্ট, ২০১৪ রাত ১২:৫৪

নতুন বলেছেন: কিভাবে পুরানো জিনিসের বয়স হিসাব করাহয় তার একটা ভিডিও পাইলাম.... এখানে বেশ কিছু পদ্ভতীর কথা বলেছে...

১২| ১০ ই আগস্ট, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:২৫

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: রিয়েল ফসিল ফেক ফসিল নিয়ে প্রশ্ন হতে পারে।সেদিকে গেলাম না ।ডাইনোসর এক্সটিংক্ট হয়েছে ক্রিটেশাস পিরিয়ডে।এক যুগে সব ডাইনোসর বিলুপ্তি নিয়ে সৃষ্টি হয়েছে অনেক কৌতুহলের । সেদিকে আর গেলাম না ।

তবে এটা বলতে পারি মানুষের অাবির্ভাব হলোসিন পিরিয়ডে যেটি সিনোজোয়িক ইরাতে। আর ক্রিটেশাস হলো মেসোজোয়িক পিরিয়ডে।ইরার বাংলা হবে মহাযুগ।
তারমানে ডাইনোসর যখন ছিল তখন মানুষের সৃষ্টি হয়নি ।স্পষ্ট করে বললে অনেক লক্ষ বছর পর মানবের আগমন ।

১২ ই আগস্ট, ২০১৪ রাত ১:১৭

নতুন বলেছেন: সেলিম আনোয়ার বলেছেন: রিয়েল ফসিল ফেক ফসিল নিয়ে প্রশ্ন হতে পারে।সেদিকে গেলাম না ।ডাইনোসর এক্সটিংক্ট হয়েছে ক্রিটেশাস পিরিয়ডে।এক যুগে সব ডাইনোসর বিলুপ্তি নিয়ে সৃষ্টি হয়েছে অনেক কৌতুহলের । সেদিকে আর গেলাম না ।

আমাদের দেশের ভন্ডামী দেখতে দেখতে সবাই সন্দেহ প্রবন হইয়া যাইতেছে...

ডাইনোসরের ফসিল আমেরিকায় পাওয়া গেছে.... সেইটা দুবাইয়ের মানুষ কিনা আনছে... দুবাইমলের মতন ব্যস্ত মলে সবার জন্য উন্মুক্ত করেছে....

এই প্রকৃিয়ায় যারা জড়িত তারা কেন লক্ষ লক্ষ টাকা দিয়ে একটা ভুয়া জিনিস কিনে আনবে? যদি এটা ভুয়াই হইতো তবে ক্রিয়েসনিস্টরা কেন ভুয়া প্রমানের চেস্টা করেনাই?

এখন পযন্ত দেখিনাই যে কোন ক্রিয়েসনিস্ট ডাইনাসারের ফসিল ভুয়া তা প্রমানের চেস্টা করেছে... কারন এই ফসিল গুলি পাথরে বা পাহাড়ের বালীর স্তরে পাওয়া যায়... এইগুলি ঐখানে ঢুকাইয়া দেওয়ার কোন্ উপায় নাই...

আমাদের প্রতিবেশি ভারতেও ডাইনাসোরের ফসিল পাওয়া গেছে... ভিডিওতে দেখেন কিভাবে ফসিল গুলি পাথরের ভেতরে আছে... ঐগুলি ফেক হবার সম্ভববনা কতটুকু??


১৫টা ফসিল>>

১৩| ১০ ই আগস্ট, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৪৩

রাজিব বলেছেন: মানুষ পৃথিবীকে জয় করেছে বা বলা যায় প্রকৃতিকে জয় করেছে কয়েক হাজার বছর আগে। তবে এখনো বড় ধরনের সুনামি হলে বোঝা যায় মানুষ প্রকৃতিকে পুরো আয়ত্বে আনতে পারেনি। ডাইনোসারের দুয়েকটা আবার গজালে যে কি হবে আল্লাহ্‌ই জানেন।

১০ ই আগস্ট, ২০১৪ রাত ৯:৫৯

নতুন বলেছেন: গজিলা মুভি তো সেই চিন্তা কইরাই বানাছে :)

তবে মুভিতে যেমনে মারছে তেমনি একটা না একটা কায়দা বাইর হইয়া যাবে ঐগুলা মারার জন্য....

১৪| ১০ ই আগস্ট, ২০১৪ রাত ১১:৫৪

জাফরুল মবীন বলেছেন: চমৎকার পোস্ট,বুদ্ধিদীপ্ত প্রশ্ন আর জ্ঞানগর্ভ মন্তব্য-প্রতিমন্তব্য=সবকিছুতেই ভাললাগা। :)

১৩ ই আগস্ট, ২০১৪ রাত ১২:১৯

নতুন বলেছেন: ধন্যবাদ মবীন ভাই..

১৫| ১১ ই আগস্ট, ২০১৪ রাত ১:২৪

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:


চমৎকার। ধন্যবাদ ভাই শেয়ার করার জন্য। এটা জানা ছিল না।

১১ ই আগস্ট, ২০১৪ রাত ১:৫৬

নতুন বলেছেন: ধন্যবাদ... গুগুলে জিগাইলে খুব সহজেই পাওয়া যায়...

তবে আপনার যুক্তি ঠিক যে ধম`গ্রন্হে না থাকলে সেই জিনিস কি থাকতে পারেনা... অবশ্যই পারে

কিন্তু এতো বড় একটা জিনিস কোথাওই আসেনাই... নাই কোন ইতিহাস... গল্প বা কাহিনি... তাই প্রশ্ন জাগতেই পারে যে এরা কেউই ডাইনোসর সম্পকে জানতো না...

১৬| ১১ ই আগস্ট, ২০১৪ রাত ২:৫১

কলাবাগান১ বলেছেন: "একসময় ডারুইন মতবাদ ছিল পরে সেটা ভুল প্রমানিত হয়।"

বালুর মধ্যে মাথা গুজে থাকলেই এমন কথা বলতে পারে.......।

হার্ভাড/ইয়েল বিশ্ববিদ্যালয়ের ইভুলিয়শন/ইকোলজি ইত্যাদি সাবজেক্ট পড়ানো বন্ধ করে এখন কি সবাই অতিকায় মানবের ফসিল খুজতে বের হয়ে গেছে। এটা যদি ভূল মতবাদ হত, তাহলে বায়োলজিক্যাল সাইন্সসের সব টেস্কট বুকই নতুন ভাবে লিখতে হত। কিন্তু আপনার অবগতির জন্য জানাচ্ছি যে সকল বিশ্ববিদ্যালয়েই এই মতবাদ ই পড়ানো হয় আর যারা চার্চের কিছু ধর্মান্ধ লোক আছে তারা মাঝে মাঝেই চিৎকার করেন যে ডাইনোসরের সাথে মানুষএক সাথে ছিল, কিন্তু তাদের কথার ভিত্তি এত ক্ষীন যে, তা কেউই শুনে না

১৪ ই আগস্ট, ২০১৪ রাত ৩:০৩

নতুন বলেছেন: বিশ্বের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে কত বিষয়ে গবেষনা হয়... নতুন নতুন কত কিছু আমরা শুধু ব্যবহার করি.... ওরা এগিয়ে যাবেনা তো কে যাবে?

আমরা শুধু ব্যস্ত দোষ খোজায়...

১৭| ১২ ই আগস্ট, ২০১৪ রাত ১২:২৩

কলাবাগান১ বলেছেন: "রিয়েল ফসিল ফেক ফসিল নিয়ে প্রশ্ন হতে পারে।"

কেন প্রশ্ন হবে। আপনি কি মনে করেন স্মিথশোনিয়ান মি্যজিয়াম ফেইক ফসিল দিয়ে ডাইনোসর বানিয়ে গত দশক দশক ধরে জনগনকে ধোকা দিচ্ছে? আমেরিকার মত যায়গায় সেটা কি সম্ভব?? চার্চের লোকরা কি প্রুফ করত না যদি এগুলি ফেইক ফসিল হত

আমরা বাংগালীরা পৃথিবীর সবচেয়ে বেশী সন্দেহ প্রবন জাতি

১৮| ১৪ ই আগস্ট, ২০১৪ ভোর ৪:০৮

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: আপনাকে আর কি বলিবো সিওডোফসিল নামে একপ্রকার ফসিল আছে।যেগুলি
কোন একটা জীবিত বস্তু পুরোপুরি অন্য পদার্থ দিয়ে রিপ্লেস হয়ে যায়।তখন তাকে ফলস ফসিল বা সিওডো....বলে। আপনার গুলো ফলস বলতে যাবো কেন?

আপনার প্রশ্নের উত্তরতো আমি দিয়ে দিয়েছি।পরিস্কার ভাবে যে মানুষ পৃথিবীতে আসার কয়েক মিলিয়ন বছর আগে ডাইনোসর সব মরে শেষ।

এখনো মনে ডাইনোসর নিয়ে পোস্ট দেয়া লাগবে ।

আপনার ফসিল সব ঠিক আছে। আমি দ্বিমত করিনি । ভাল থাকবেন ।

১৪ ই আগস্ট, ২০১৪ রাত ১১:০৩

নতুন বলেছেন: সেলিম ভাই তালগাছ নিয়া তো আমাদের মাঝে সমসা নাই :)

ফেক ফসিল তো অবশ্যই আছে... কিন্তু রাষ্টীয় ভাবে যখন কোটি টাকা দিয়ে একটা কিছু কিনে সবার সামনে প্রদশ`নীর ব্যবস্তা করে তখন অবশ্যই ফেক আর রিয়েল দেখেই কিনে আনবে তারা..

আর এদের কাজ দেখেছি তাই আমার সন্দেহ হয়নাই যে এরা একটা ফেক ফসিল সবার সামনে আসল বলে চালানোর চেস্টা করবে...

১৯| ২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:৩৩

আমি যাযাবর বলিছ বলেছেন: আমাকে একটা কথা কেউ বলবেন?ডাইনোসোর দিয়ে আমাদের কি উপকার হবে?এই সব আলতু ফালতু ডাইনোসর নিয়ে গবেষনা না করে আজ যদি এই পরিমান টাকা মানুষের মঙ্গলের জন্য ব্যয় করা হতো তবে পৃথিবীর অভাব আরো কমে যেত। ধর্মে এইগুলোর কথা নেই বলে কি ধর্ম মিথ্যা হয়ে গেল?

২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:৫৭

নতুন বলেছেন: আসলেই কি গবেষনা করে খুব বেশি লাভ হয় না?? তাই সেই টাকা দিয়ে শুধুই মানুষের মঙ্গলে ব্যয় করা উচিত... ??


যদি সবাই তাই করতো তবে আপনার আমার আজ এই ব্লগে বসে মন্তব্য করা হতো না। গবেষনা না করলে মানুষের উপকারও করা যেত না।

মানুষ এখন যেই চিকিতসা পাচ্ছে তা কিন্তু গবেষনারই ফল...


আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.