নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

Que sera, sera

আমি , আমার ভাবনা এবং আমার দেশ *আমার সোনার বাংলাদেশ ****** Life is not about counting the breaths you take it is measured by the moment that take your breath away***** ইমেইল: [email protected]

নতুন

ইমেইল [email protected] স্বপ্ন দেখি নতুন বাংলাদেশের, সোনার বাংলা।শখ ফটোগ্রফি, স্বাধ আছে বিশ্বদেখার। অবসর সঙ্গী আমার কম্পিউটার আর বই। ভালবাসি-আমার জানটুপুটুস কে, নিজেকে, আমার মা, মাটি আর দেশকে

নতুন › বিস্তারিত পোস্টঃ

যীষখৃস্ট স্বগে` আছেন না কি ভারতের কাশ্মীর শ্বায়িত আছেন? _ ইতিহাসের চরম এক রহস্য... পব` -০২

০২ রা নভেম্বর, ২০১৪ রাত ২:৩৭

খৃিস্টান এবং ইসলাম ধমের` অনুসারীরা যীষূ/ঈসা আ: এর ঘটনায় বিশ্বাস করে।



কিন্তু ততকালীন ইতিহাসের কোথাও যীষূ/ঈসা আ: এর বিষয়ে কোন উল্লেখ পা্ওয়া যায়না। আমরা যেই যীষখৃস্টকে জানি তার সম্পকে সকল কাহিনি পাওয়াযায় খৃস্টানদের গসপেল এবং তাদের প্রচারনা থেকে।



ইসলাম ধমের প্রধান কিতাব আল কোরআনে হজরত ঈসা আ: কে আল্লাহের মনোনীত রাসুল এবং তিনি কুমারী মাতা মরিয়মের সন্তান এবং তাকে ঈহুদীরা ষড়যন্ত্র করে ক্রুসে হত্যার চেস্টা করে কিন্তু আল্লাহ তাকে ৪থ` আসমানে নিয়ে যান।



খৃস্টান ধমে সবাই স্বীকার করে যে যীষখৃস্টকে ক্রুসে দেওয়া হয়।



আর ইসলাম ধমে` যীষু (হজরত ঈসা আ:) কে আল্লাহ ৪ঠা আসমানে নিয়ে রেখেছেন এবং তিনি শেষ জামানায় আবার দুনিয়াতে ফিরে আসবেন.



কিন্তু প্রশ্ন হলো যীষখৃস্ট কি ক্রুসে মারা গিয়েছিলেন? আসুন দেখি বাইবেল কি বলে?



ঈহুদীরা যুডায়া প্রদেশের রোমান শাসক পয়েন্টিয়াস পাইলেটের কাছে অভিযোগ করেন যে যীষূ তাদের মাঝে নতুন ধম`মতবাদ ছড়াচ্ছে। পাইলেট যীষূর প্রতি নমোনিয় ছিলেন, এমন কি তার স্ত্রী স্বপ্নে দেখে ছিলো যে যীষূ অলৌকিক ক্ষমতার অধিকারী, কিন্তু ঈহুদীদের চাপেই তিনি যীষূকে ক্রুসের রায় দেন ( মেথ্যিই,২৪-২৭, ২৭-১৯) (জন ১৯-১২)





বাইবেল অনুসারে যীষখৃস্টকে শুক্রবারে দুপুরের পরে ক্রুসে ঝোলানো হয়েছিলো এবং ৩ থেকে ৬ ঘন্টার মাঝে তাকে মৃত ঘোষনা করে নামিয়ে ফেলা হয়। পরের দিন ছিলো সাবাতের দিন, ঈহুদীরা সাবাতের দিনে কাউকে ক্রুসে রাখেনা। (জন:১৯-৩১)



রোমান সেনারা যীষূকে খোচা দেয় এবং রক্তের ধারা নেমে আসে। মারা গেলে রক্ত জমাট বাধা শুরু হয়। কিন্তু যীষূর রক্ত তখনও জমাট বাধেনি। তারা মনে করে যীষখৃস্ট মারা গেছে তাই পা ভাঙ্গেনি। রোমানরা তাকে নামিয়ে কাপড়ে মুড়িয়ে জোসেফ অফ এরাম্যাথিয়ার বানানো কবরে রেখে পাথর চাপা দিয়ে চলে যায়...





রাতে জোসেফ এবং নিকোডিমাস ১৫ কেজি মার (ধুপ), এ্যলভেরা এবং আরো কিছু ভেষজ উপাদান নিয়ে আসে এবং যীষূর শরীরে মাখে। ( জন: ১৯-৩৯)



ধুপ এবং এ্যলভেরা এখনো ত্বকের জন্য ব্যবহার করা হয়ে থাকে মৃতের কোন কাজে না।





অনেক পুরানো হা`বাল চিকিতসার বইয়ে Marham-i-Isa, The Mother of all Ointments মলমের ব্যবহারের কথা আছে... যা ক্ষত সারাতে ব্যবহার হয়... মৃত মানুষের জন্য না...



এই মলম যীসূর শরীরে মাখায় বোঝা যায় যোসেফ এবং নিকোডিমাস জানতো যে যীসূ মারা যায়নাই... জোসেফ ধনী ছিলেন এবং হয়তো তিনি কোন ভাবে যীষখৃস্টকে বাচানোর পরিকল্পনা করেছিলেন।



তিন দিন পরে মেরী এসে দেখে কবরের পাথর সরানো এবং ভতরে যেই কাপড়ে যীষূ মোড়ানো ছিলো তা পড়ে আছে কিন্তু যীষূর দেহ নেই...



হতে পারে যীষূ হুশফিরে পাবার পরে কাপড় খেকে নিজেকে মুক্ত করে কবরের পাথর সরিয়ে বাইরে চলে গেছেন...



বেশির ভাগ খৃস্টিয়ানের বিশ্বাস যে যীষূ পূন`জনম লাভ করেছেন....



যদি যীষূ পূন`জনম হয়ে থাকে তবে সগী`য় আত্নার কেন পাথর সরিয়ে বাইরে আসতে হবে?



যেহেতু কবরের সামনের পাথর সরানো ছিলো.... শরীরের কাপড় এক স্তুপকরা ছিলো... তাই যীষূর গিয়ান ফিরে বাইরে আশাটাই বেশি যৌক্তিক।



যখন তার অনুসারীরা তাকে দেখে এবং প্রথম তারা মনে করে যে এটা তার আত্না তারা ভয় পায়... যীষখৃস্ট তাদের আস্বস্ত করে এবং টমাসকে বলে যে তাকে ছুয়ে দেখতে... তার ক্ষতে হাত দিয়ে তারা দেখে যে এই রক্ত মাংসের যীষখৃস্ট..

তিনি তাদের কাছে খাবার খেতে চান।



যীষখৃস্ট যখন মেরীর সাথে দেখা করে তখন তিনি ছদ্দবেশে ছিলেন.... কেন তিনি ছদ্দবেশে ছিল। মেরী যখন কবরের কাছে কাদছিলো তথন যীষূ কথা বলে এবং মেরী তাকে চিনতে পারেনি... মেরী বলে "যদি আপনি তাকে সরিয়ে থাকেন তবে আমাকে বলুন" ( জন-২০:১৪-১৬)





যে মৃত্যুর হতে ফিরে আসে সে কেন ছদ্দবেশ ধরবে?



কারন তিনি রোমানের হাতে ধরা পরার ভয়ে ছদ্দবেশে ছিলেন...



জীবিত মেরী সামনে দুইটা সমস্যা ছিলো।



১) ঈহুদীরা তাকে হত্যার জন্য চেস্টা করবে...



২) যেহেতু তিনি মৃত্যুর হতে বেচে ফিরেছেন তাই মানুষ তাতে আধ্যাতিক ক্ষমতার মানুষ হিসেবে দেখবে... তাদের ত্রানকতা` হিসেবে মনে করবে...



আর রোমানরা এই রকমের অলৌকিক ক্ষমাতাধারী...আধ্যাতিক নেতাদের দৃস্টান্ত মুলক বিচার করে থাকে... তা হলো... ক্রুসে ঝুলিয়ে মৃত্যু..



তাই যীষখৃস্টের ইসরাইল ছেড়ে অন্যখানে যাওয়া ছাড়া আর কোন পথ খোলা ছিলো না।



৩য় পবে:- ইসরাইল ছেড়ে যীষখৃস্ট কোথায় যেতে পারে?



ইউরোপে না এশিয়া? নিচের ছবিতে বাম দিকে লাল রংএর এলাকা রোমান সম্রাজ্য। তাই তার দুই পথ খোলা ছিলো ডানে দিকে সিল্করুট ধরে এশিয়ার দিকে সড়ক পথে না স্পাইস রুট ধরে নদীপথে ? .







৩য় পবে:- ইসরাইল ছেড়ে যীষখৃস্ট কোথায় যেতে পারে?



আগের পব`>> যীষখৃস্ট স্বগে` আছেন না কি ভারতের কাশ্মীর শ্বায়িত আছেন? _ ইতিহাসের চরম এক রহস্য... পব` -০১ Click This Link

মন্তব্য ২৪ টি রেটিং +৪/-০

মন্তব্য (২৪) মন্তব্য লিখুন

১| ০২ রা নভেম্বর, ২০১৪ দুপুর ১২:২৭

হানিফঢাকা বলেছেন: Dear Brother,

Please stop this propaganda and fantasy writing. For Muslim, it is clearly written in Quran

"That they said (in boast), "We killed Christ Jesus the son of Mary, the Messenger of Allah";- but they killed him not, nor crucified him, but so it was made to appear to them, and those who differ therein are full of doubts, with no (certain) knowledge, but only conjecture to follow, for of a surety they killed him not": (Ch-04, Verse-157)

And he was not dead yet also proved by the Holy Quran in the following verse:

"So peace is on me the day I was born, the day that I die, and the day that I shall be raised up to life (again)" (Ch-19, Verse-33)

So Quran is very clear on this issue, and there is no point to make any doubt. So don't try to propagate this issue by writing some fantasy that does not have any proof. For us, Quran is good enough to believe and we do not need any further proof over the Holy Quran.

০২ রা নভেম্বর, ২০১৪ দুপুর ১২:৫৩

নতুন বলেছেন: Dear Brother,

If you don't need any further proff then its not for you.

I am not telling this as True. its just different thinking apart of normal believe.

If you are a blind follower then you don't need any more reason. I am writing this from Christian point of view and given reference from Bible.

I am not making a doubt here. I am just exploring different posibilities. this questions are asked by many people in past.

২| ০২ রা নভেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৪:৫০

হানিফঢাকা বলেছেন: Dear Brother
Thanks for your reply. I think I am misunderstood on what I have written. What I wanted to say was…

1. Your heading on this topic is clearly confusing. In any how he is not lying on Kashmir in India. Neither Muslim nor Christian claims it. So nobody ask questions whether he is in Kashmir or not
2. In Muslim view point, he was taken up by Allah and will be come back. In Christian point of view, after his alleged death, he was resurrected and ascended in to heaven. So, the point of Kasmir is no where in any belief of Muslim or Christian
3. In your nice picture of the story, you put a tick mark on “All of the above” in answering the question “Who was Jesus?”. In anyway, the answer cannot be “all of the above”, because in Muslim belief he is one of the mighty messenger of God, and Christian belief is he is either God or son of God
4. We Muslim believe that Jesus (PUBH) was only sent for the Jews people, not for the whole of humanity. The bible also testifies that… “But he answered and said, I am not sent but unto the lost sheep of the house of Israel. (Mathew 15:24)” So do you think a prophet of GOD flee from his people out of fear of being killed, unless GOD commanded him to do that? Nobody think so. And your 3rd part is heading to this.
Neither Bible nor Quran or any other history of religion claims he left jews, his people and flees to another place. Everybody whether he is a Muslim or Christian believes he is ascended in to heaven, though the nature of this ascendance is debatable.
In past or even now, the question or debate was whether he was actually crucified or not. You are welcome to write on this, as you did in your writing, but the Kashmir thing is really has no sense. The question of Kashmir is an innovation either from your head or someone else, but this is totally propaganda.

০২ রা নভেম্বর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:২৫

নতুন বলেছেন: 1. Your heading on this topic is clearly confusing. In any how he is not lying on Kashmir in India. Neither Muslim nor Christian claims it. So nobody ask questions whether he is in Kashmir or not

There are peoples in Kasmir, India believe that Hajrat Isa came in Kasmir around 1AD. there are some signs that makes doubts about the traditional Christian Believe!

I quote from Bible showing that another possibility of Jesus survived crucifixion. Therefore people can think of another possibilities.

2. In Muslim view point, he was taken up by Allah and will be come back. In Christian point of view, after his alleged death, he was resurrected and ascended in to heaven. So, the point of Kasmir is no where in any belief of Muslim or Christian

if you believe religion then there are no point of caring about Reason.

but if you see Christian history and the present condition 31% people follow Christianity but you follow Islam with is 21% and you believe rest 79% are in wrong track.

i also believe if majority believe on something, that's doesn't make that 100% proven true.

Truth is Stranger then Fiction. therefore people of India can be right also in there claim.

3. In your nice picture of the story, you put a tick mark on “All of the above” in answering the question “Who was Jesus?”. In anyway, the answer cannot be “all of the above”, because in Muslim belief he is one of the mighty messenger of God, and Christian belief is he is either God or son of God

i was really not aware of this pic too much and put here. ( sorry for that) but in different point of view of different religion all of the claim are taken as true by some people of the world. and you really cant proof any one as 100% true.

4. We Muslim believe that Jesus (PUBH) was only sent for the Jews people, not for the whole of humanity. The bible also testifies that… “But he answered and said, I am not sent but unto the lost sheep of the house of Israel. (Mathew 15:24)” So do you think a prophet of GOD flee from his people out of fear of being killed, unless GOD commanded him to do that? Nobody think so. And your 3rd part is heading to this.

He was after the Lost Sheep of Israel. on musa's Time 10 tribe of Israel left Israel. so if Israel people try to Crucify him, he will definitely look for the lost sheep of Israel. And what he did.

May you you should Google" Ban e israel Tribe in india"



ou are welcome to write on this, as you did in your writing, but the Kashmir thing is really has no sense. The question of Kashmir is an innovation either from your head or someone else, but this is totally propaganda.

Brother i dont know much to create anything like this. there are lots of Documentory in youtube. Even made by BBC, Indian Government.

i watch this documents and read in some website. its a new idea to me. so i thought people maybe interested on this.

০২ রা নভেম্বর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:২৭

নতুন বলেছেন: পাঠানেরা নিজেরাই বলছে যে তারা ইসরাইলী..

৩| ০২ রা নভেম্বর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:২২

নতুন বলেছেন: 1. Your heading on this topic is clearly confusing. In any how he is not lying on Kashmir in India. Neither Muslim nor Christian claims it. So nobody ask questions whether he is in Kashmir or not

There are peoples in Kasmir, India believe that Hajrat Isa came in Kasmir around 1AD. there are some signs that makes doubts about the traditional Christian Believe!

I quote from Bible showing that another possibility of Jesus survived crucifixion. Therefore people can think of another possibilities.

2. In Muslim view point, he was taken up by Allah and will be come back. In Christian point of view, after his alleged death, he was resurrected and ascended in to heaven. So, the point of Kasmir is no where in any belief of Muslim or Christian

if you believe religion then there are no point of caring about Reason.

but if you see Christian history and the present condition 31% people follow Christianity but you follow Islam with is 21% and you believe rest 79% are in wrong track.

i also believe if majority believe on something, that's doesn't make that 100% proven true.

Truth is Stranger then Fiction. therefore people of India can be right also in there claim.

3. In your nice picture of the story, you put a tick mark on “All of the above” in answering the question “Who was Jesus?”. In anyway, the answer cannot be “all of the above”, because in Muslim belief he is one of the mighty messenger of God, and Christian belief is he is either God or son of God

i was really not aware of this pic too much and put here. ( sorry for that) but in different point of view of different religion all of the claim are taken as true by some people of the world. and you really cant proof any one as 100% true.

4. We Muslim believe that Jesus (PUBH) was only sent for the Jews people, not for the whole of humanity. The bible also testifies that… “But he answered and said, I am not sent but unto the lost sheep of the house of Israel. (Mathew 15:24)” So do you think a prophet of GOD flee from his people out of fear of being killed, unless GOD commanded him to do that? Nobody think so. And your 3rd part is heading to this.

He was after the Lost Sheep of Israel. on musa's Time 10 tribe of Israel left Israel. so if Israel people try to Crucify him, he will definitely look for the lost sheep of Israel. And what he did.

May you you should Google" Ban e israel Tribe in india"



ou are welcome to write on this, as you did in your writing, but the Kashmir thing is really has no sense. The question of Kashmir is an innovation either from your head or someone else, but this is totally propaganda.

Brother i dont know much to create anything like this. there are lots of Documentory in youtube. Even made by BBC, Indian Government.

i watch this documents and read in some website. its a new idea to me. so i thought people maybe interested on this.

৪| ০২ রা নভেম্বর, ২০১৪ রাত ১১:৫৬

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:




বাইবেলে বর্ণিত যীশুর কাহিনী এবং কোরআনে বর্ণিত ঈসা (আঃ) এর কাহিনীর মাঝে বিস্তর পার্থক্য। বাইবেল অনুসারে যীশুকে ক্রুশ বিদ্ধ করা হয়েছিল। কিন্তু কোরআন অনুসারে ঈসা (আঃ) কে ক্রুশে দেয়া হয়নি। তার আগেই তাকে জীবিত অবস্থাতেই পৃথিবী থেকে উঠিয়ে নেয়া হয়।

শুভেচ্ছা নতুন দা।

০৩ রা নভেম্বর, ২০১৪ রাত ১:২৩

নতুন বলেছেন: যীশুর কাহিনি কোরআনে আছে খুবই কম এবং তা লেখার বিষয় না...

বাইবেলে যে ঘটনার বিবরন আছে তাই রেফারেন্স হিসেবে দিয়েছি যেটা যীশুর ক্রুসে মারা না যাবার সন্দেহ আরো দৃঢ় করে...

আর ব্যক্তিগত ভাবে আমি মিরাকেলে বিশ্বাস করি না... তাই ক্রুসে বেচে যাবার পরে তার ভারতে চলে যাওয়া অনেকটা যুক্তি সঙ্গত বলে আমার কাছে মনে হয়..

৫| ০৩ রা নভেম্বর, ২০১৪ সকাল ১১:০০

দেশ প্রেমিক বাঙালী বলেছেন: আপনার কথাবার্তায় মনে হইতেছে আপনি একটা বিভ্রান্ত তৈরীর অপচেষ্টায় লিপ্ত আছেন।



বিভ্রান্ত তৈরী না করে সোজা পথে চলতে থাকুন।

ধন্যবাদ। ভালো থাকবেন নিরন্তর।

০৩ রা নভেম্বর, ২০১৪ রাত ৮:৪৪

নতুন বলেছেন: ভাই আমি কিছুই তৌরি করছিনা..

এই তত্ব অনেক আগে থেকেই প্রচলিত আছে... আমি তা ব্লগে লিখেছি..

আপনার জানার বিপরীতে কিছু হলেই তা বিভ্রন্ত তৌরির অপচেস্টা কেন হবে?

একটু গুগুলে সাচ` দিয়ে দেখুন.. বিবিসি পযন্ত এই নিয়ে ডকুমেন্টরী তৌরি করেছে...

৬| ০৬ ই নভেম্বর, ২০১৪ রাত ২:১৫

খেলাঘর বলেছেন:


যীশু ক্রুশে মরেননি; এবং পালিয়ে গিয়েছিলেন পুর্বদিকে।

০৬ ই নভেম্বর, ২০১৪ রাত ২:২৯

নতুন বলেছেন: কখনো কখনো সত্য সিনেমার চেয়েও জটিল হয়...

হতেও পারে এই বিষয়টাই সত্য...

এতে অলৌকিক বিশ্বাস নাই ( অলৌকিক ভাবে চেহারা পরিবত`ন বা মরার পরে আবার জিবিত হওয়া বা আসমানে নিয়ে )

তার চেয়ে এই সম্ভবনা অনেক যৌক্তিক...

৭| ০৬ ই নভেম্বর, ২০১৪ রাত ৩:২২

নিয়েল হিমু বলেছেন: নতুনদা কি খবর ? ভাল তো ?
আচ্ছা আপনি যদি বাইবেল থেকে নেন তাহলে কোরান আর বাইবেল এক্ষেত্রে সাংঘর্ষিক হয়ে গেল মনে হয় ? যীসুর মৃত্যু বা তুলে নিয়ে যাওয়া হলে সেই কাহিনী বিতং ভাবে বাইবেলে আসবেই বা কিভাবে ? বাইবেল তো যীসুর উপরেই নাজিল হয় ।

০৬ ই নভেম্বর, ২০১৪ সকাল ১০:১৮

নতুন বলেছেন: বাইবেল বলে যেই জিনিস আছে তা কিন্তু মানুষের লিখিত গসপেল...

৫০টি গসপেল থেকে ৪টি বাইবেলে রেখেছে..

নিউটেস্টিমেন্টের গসপেল গুলি যীষুখৃস্টের ক্রুসের ৬৫-৯৫ বছর পরে লেখা..

সত্য কাহিনিতে অবশ্যই অনেক টুইস্ট থাকতেই পারে..

৮| ০৭ ই নভেম্বর, ২০১৪ রাত ৮:০১

ভ্রমন কারী বলেছেন: ++++++++

১২ ই নভেম্বর, ২০১৪ রাত ২:১৫

নতুন বলেছেন: ধন্যবাদ..

৯| ০৮ ই এপ্রিল, ২০১৫ দুপুর ১:০৭

রাতুলবিডি৪ বলেছেন: "ইসলাম এবং খৃস্টান ধমে সবাই স্বীকার করে যে যীষখৃস্টকে ক্রুসে দেওয়া হয়"
- এটাতো ঠিক না !
ইসলাম ধমে সবাই স্বীকার করে যে যীষখৃস্টকে ক্রুসে দেওয়া হয় নি । উনি স্বশরীরে ৪র্থ আসমানে চলে গেছেন।

০৯ ই এপ্রিল, ২০১৫ রাত ১২:৪৪

নতুন বলেছেন: হুম... ঠিকই বলেছেন...

পরিবত`ন করে দিচ্ছি... :)

ধন্যবাদ..

১০| ১১ ই এপ্রিল, ২০১৫ সকাল ১১:১৯

রাতুলবিডি৪ বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ ভাই । আপনার এ্যাপ্রোচ অনেক পজিটিভ, খুব ভাল লাগল ।

১১ ই এপ্রিল, ২০১৫ রাত ১১:৫০

নতুন বলেছেন: ভুল স্বীকার করে নিজেকে সুধরে নেয়ার মাঝে লজ্জা নাই...

১১| ২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৩:৪৫

রক বেনন বলেছেন: লেখক বলেছেন: যীশুর কাহিনি কোরআনে আছে খুবই কম এবং তা লেখার বিষয় না...

বাইবেলে যে ঘটনার বিবরন আছে তাই রেফারেন্স হিসেবে দিয়েছি যেটা যীশুর ক্রুসে মারা না যাবার সন্দেহ আরো দৃঢ় করে...

আর ব্যক্তিগত ভাবে আমি মিরাকেলে বিশ্বাস করি না... তাই ক্রুসে বেচে যাবার পরে তার ভারতে চলে যাওয়া অনেকটা যুক্তি সঙ্গত বলে আমার কাছে মনে হয়..


পবিত্র শবে মেরাজ সম্পর্কে আপনার ধারণা কি?

০১ লা অক্টোবর, ২০১৮ রাত ১০:০১

নতুন বলেছেন: শবে মেরাজের কাহিনি কোরানে এসেছে কয়েক বার, এবং ঘটনাগুলি নিয়ে ভাবলে এটাকে স্পিরিচুয়াল বলেই মনে হয়।

* কিছু কাহিনি নিয়ে ভাবলে বিষয়টা একটু জটিল লাগে...

ঈসা আ: কে উপরে উঠিয়ে নিয়েছিলো। তাই তার দেখা পাওয়া সমস্যা না।

কিন্তু মেরাজে রাতে বিভিন্ন আসমানে বিভিন্ন নবী/রাসুলের সাথে রাসুল সা: এর দেখা হয়েছিলো।

১) প্রশ্ন হলো.... অন্য নবী/রাসুল রা সবাই মারা গেছেন.... তাদের কি অবস্হায় তারা ঐখানে ছিলেন? কারন যারা মারা গিয়েছিলোন তারা কেয়ামতের সময়ই পুনরায় জীবিত হবেন... তারা আগে হবে কি??

২) রাসুল সা: বোরাকে জেরুজালেমে গিয়ে ছিলেন বোরাকে... এবং বোরাক বেধে রেখেছিলেন ঐ খানে....

ঐখানে উপস্হিত নবী/রাসুলরা কি সশ্বরীরে্ ঐখানে এসেছিলেন? কিভাবে সশ্বরীতে মৃত ব্যক্তিরা আসতে পারে? আর তারা যদি কবর থেকে উঠে এসেছিলেন তারা কি রাসুল সা: ফিরে যাবার পরে আবার কবরেই ফিরে গিয়েছিলেন?

তাহলে উপস্হিত নবী/রাসুল দের কি কি বোরাকে করে নিয়ে আসা হয়েছিলো? তারাও কি ঐখানে বোরাক বেধে রেখেছিলেন???

তাহলে ঐ দিক কত হাজার বোরাক ঐখানে ছিলো? কারন অনেকে বলেন এক লক্ষ বা ২ লক্ষ নবী/রাসুল দুনিয়াতে এসেছিলেন ....

এই রকমে অনেক খটকা আছে যেই গুলি নিয়ে প্রশ্ন করলে বাস্তব সম্মত উ্ত্তর কেউ দিতে পারবেনা।

তাই বিষয়টা আধ্যাতিক ভ্রমন হবার সম্ভবনাই বেশি।

নিচের আয়াতে এখানে রাসুল সা: কে স্বপ্ন/ভিশন/দৃশ্য দেখানোর কথা কিন্তু বলা হয়েছে....
SAHIH INTERNATIONAL
And [remember, O Muhammad], when We told you, "Indeed, your Lord has encompassed the people." And We did not make the sight which We showed you except as a trial for the people, as was the accursed tree [mentioned] in the Qur'an. And We threaten them, but it increases them not except in great transgression.(১৭:৬০)

১২| ০৬ ই অক্টোবর, ২০১৮ সকাল ১১:৫৭

রক বেনন বলেছেন: Now it was the day of Preparation, and the next day was to be a special Sabbath. Because the Jewish leaders did not want the bodies left on the crosses during the Sabbath, they asked Pilate to have the legs broken and the bodies taken down. 32 The soldiers therefore came and broke the legs of the first man who had been crucified with Jesus, and then those of the other. 33 But when they came to Jesus and found that he was already dead, they did not break his legs. 34 Instead, one of the soldiers pierced Jesus’ side with a spear, bringing a sudden flow of blood and water. 35 The man who saw it has given testimony, and his testimony is true. He knows that he tells the truth, and he testifies so that you also may believe. 36 These things happened so that the scripture would be fulfilled: “Not one of his bones will be broken,”[c] 37 and, as another scripture says, “They will look on the one they have pierced.”[d]



Breaking the legs of victims on the cross was a common practice by the Romans to speed up death. Soldiers would use the steel shaft of a short Roman spear to shatter the person’s lower leg bones. This would prevent the individual from pushing up with his legs so he could breathe, and death by asphyxiation would result in a matter of minutes.

When the soldiers approached Jesus, they determined that he was already dead, and one used his spear to pierce Jesus’ side to confirm it (see John 19:34). This fulfilled another Old Testament prophecy about the Messiah: his bones would remain unbroken (see Psalm 34:19–20).
Adapted from interview with Dr. Alexander Metherell

এটার ব্যাপারেও কিছু লিখুন।

০৬ ই অক্টোবর, ২০১৮ রাত ১০:১৫

নতুন বলেছেন: এই বিষয়টা নিয়ে উপরে আমিও লিখেছিলাম :)

বাইবেল অনুসারে যীষখৃস্টকে শুক্রবারে দুপুরের পরে ক্রুসে ঝোলানো হয়েছিলো এবং ৩ থেকে ৬ ঘন্টার মাঝে তাকে মৃত ঘোষনা করে নামিয়ে ফেলা হয়। পরের দিন ছিলো সাবাতের দিন, ঈহুদীরা সাবাতের দিনে কাউকে ক্রুসে রাখেনা। (জন:১৯-৩১)রোমান সেনারা যীষূকে খোচা দেয় এবং রক্তের ধারা নেমে আসে। মারা গেলে রক্ত জমাট বাধা শুরু হয়। কিন্তু যীষূর রক্ত তখনও জমাট বাধেনি। তারা মনে করে যীষখৃস্ট মারা গেছে তাই পা ভাঙ্গেনি। রোমানরা তাকে নামিয়ে কাপড়ে মুড়িয়ে জোসেফ অফ এরাম্যাথিয়ার বানানো কবরে রেখে পাথর চাপা দিয়ে চলে যায়...

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.