নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
ইমেইল [email protected] স্বপ্ন দেখি নতুন বাংলাদেশের, সোনার বাংলা।শখ ফটোগ্রফি, স্বাধ আছে বিশ্বদেখার। অবসর সঙ্গী আমার কম্পিউটার আর বই। ভালবাসি-আমার জানটুপুটুস কে, নিজেকে, আমার মা, মাটি আর দেশকে
শেখ জায়েদ গ্রান্ড মসজিদ বিশ্বের ৮ নং বড় মসজিদ। আরব আমিরাতের রাজধানী আবুধাবীতে অবস্থিত। এখানে জনসাধারনের জন্য ইফতারীর ব্যবস্থা করাহয়।
১৫-৩০ হাজার মানুষের ইফতারী একটা ইলাহি কান্ড... ইফতারীর প্রস্তুতির উপরে একটা ভিডিও
গত সপ্তায় আমারও ইফতারীর জন্য গিয়েছিলাম। দুবাই থেকে যেতে আমাদের ২ ঘন্টার মতন লাগে... তাই আমরা ৪.২৫শে রওনা হয়ে ৬.৩০এর দিকে পৌছালাম। কাছে গিয়ে দেখি গেটে গাড়ীর লম্বা লাইন। পাকি`ং করে তাবুর দিতে যাবার সময় দেখলাম খোলা মাঠেও ইফতারী সাজানো আছে কিন্তু সেখানের মানুষ সবাইকে তাবুর দিতে যেতে ইসারা করছে। আমরাও গেলাম।
সকল স্তরের মানুষই এসেছে ইফতারীতে... স্থানীয়রাও এসেছে পরিবার নিয়ে এবং আমাদের মতন অনেকেই এসেছে। তাবুর কাছে যেতেই সমস্যা হলো নারীদের জন্য আলাদা ব্যবস্তা তার মানে আমরা একসাথে বসতে পারবো না। আর যদি আমি আমার মেয়েকে নেই তবে আমি তাবুতে যেতে পারবো কিন্তু আমার বন্ধুকে বাইরে বসতে হবে... তাই ডানা কে মায়ের কাছে দিয়ে আমি আর আমার বন্ধু বাইরে বসলাম। আমিরাতের রেড ক্রিসেন্টে এই ইফতারের দায়ীত্বে আছে।
* ব্যবস্তাপনা খুবই গোছানো, সপ্তাহের শুক্রবারে প্রায় ২০-২৫ হাজার লোক আসে, অন্যদিনে ১০-১৫হাজার লোক আছে।
* সবাই আসার আগেই সবকিছু গোছানো শেষ। ( বাইরে কাপেট` পেতে, সব প্যাকেট রেখে সব প্রস্তুত করে রাখা আছে)
* কয়েকটা এম্বুলেন্স আছে, পরিস্কারের জন্য দলও পস্তুত, শেষে ময়লা পরিস্কারের গাড়ী এসে সব কিছুই খুবই অল্প সময়ের মধ্যে সব খালি প্যাকেট নিয়ে যাবে।
* যদিও ইফতারীর ৫ মিনিট পরেই জামাত শুরু হয় যার ফলে বেশির ভাগ মানুষই মুসজিদে নামাজ পড়তে পারেনা। অনেকেই ইফতারীর স্থানেই নামাজ পরে এবং অনেকেই জামাতে নামাজ পরেছে।
নামাজের পরে অনেকেই মসজিদ দেখতে ভেতরে গিয়েছে।
আমরাও গেলাম, আমার স্ত্রী এবং ডানা এই প্রথমবার এসেছে।
আমি গতবারের কিছু ছবি দিলাম ( ২০১২) মসজিদের ভেতরের ছবি, ১৯৯৬ সালে কাজ শুরু করে ২০০৭এ কাজ শেষ হয়। মসজিদ দেখলে বোঝা যায় যে বাজেট কোন সমস্যা ছিলো না। ২ বিলিওন দিরহাম মানে 43875745536.00 টাকা চার হাজার তিনশত সাতাশি কোটি টাকা ব্যয় করা হয়েছে।
সুত্র:-
https://en.wikipedia.org/wiki/Sheikh_Zayed_Mosque
১৯ শে জুন, ২০১৭ দুপুর ২:৩৬
নতুন বলেছেন: আমি এই প্রথম গিয়েছি। ১০-৩০ হাজার মানুষ ইফতার করে... কোন রকমের ঝামেলা ছাড়া আমাদের দেশের মানুষ বিশ্বাসই করতে পারবেনা।
এমনি লাউড স্পিকার বা মাইকও ব্যবহার করতে দেখিনাই।
২| ১৯ শে জুন, ২০১৭ দুপুর ২:৪৩
এডওয়ার্ড মায়া বলেছেন: দারুন পরিবেশে নামায পড়া এবং শুক্রবার অলস সময় কাটানোর জন্য যাওয়া হত।
আমার বেশ ভাল লাগত।
কারন কোন হৈ চৈ নেই।
সুন্দর ব্যবস্থাপনায় হাজার হাজার মানুষকে ইফতার করাচ্ছে।
নুতন দা সম্ভবত আটলান্টিস পাম হোটেলে আছেন ।
ভাল থাকবেন।
১৯ শে জুন, ২০১৭ দুপুর ২:৫৫
নতুন বলেছেন: হুম, আপনি কোথায় আছেন ভাই?
৩| ১৯ শে জুন, ২০১৭ বিকাল ৩:০৯
মোস্তফা সোহেল বলেছেন: মসজিদের ছবি গুলি ভাল লেগেছে।মসজিদটা অনেক সুন্দর।
১৯ শে জুন, ২০১৭ বিকাল ৩:৩০
নতুন বলেছেন: বাস্তবে আরো বেশি সুন্দর... ।
৪| ১৯ শে জুন, ২০১৭ বিকাল ৩:৫৪
এডওয়ার্ড মায়া বলেছেন: আগে আবুধাবী ছিলাম নুতন দা এখন দেশেই আছি ।
২০ শে জুন, ২০১৭ বিকাল ৩:১৯
নতুন বলেছেন: হুম আমরা বিদেশেই কামলা খাটছি ভাই।
৫| ১৯ শে জুন, ২০১৭ বিকাল ৫:০৪
মনিরা সুলতানা বলেছেন: এ বছর যাওয়া হয় নাই, ব্যবস্থাপনা দেখে মুগ্ধ!!
গত বছর আমার বোন বেড়াতে এসছিল আমার কাছে ; মসজিদে ইফতার করে এত ভালো লেগেছে
বলার না।
ছবি গুলো সুন্দর!!
২০ শে জুন, ২০১৭ বিকাল ৩:২৩
নতুন বলেছেন: হুম ব্যবস্হাপনা খুবই গোছালো.... বুঝতেই পারবেন না ১৫-২০ হাজার মানুষ ইফতার করছে।
৬| ১৯ শে জুন, ২০১৭ বিকাল ৫:২২
জেকলেট বলেছেন: মসজিদের ছবি দেখে মনে হলো অপচয় আর প্রদর্শনেচ্ছা। একটা মসজিদের পিছনে এত খরচের যৌক্তিকতা কোথায়??? যেখানে হাজার হাজার বনি আদম, মুসলিম অভুক্ত।
ব্যাক্তিগত মতামত।
২০ শে জুন, ২০১৭ বিকাল ৩:২৫
নতুন বলেছেন: এটা আসলেই দেখানোর জনই বানিয়েছে বলে মনে হয়।
২ বিলিওন দিরহাম মানে 43875745536.00 টাকা চার হাজার তিনশত সাতাশি কোটি টাকা ব্যয় করা হয়েছে।
এটা আমিরাতের একটা দশ`নিয় স্হান...সবাই একবার হলেও দেখতে যায়...
নামাজের সময় ৫০-১০০ জন নামাজ পড়ে....শুক্রবার আর রমজানে একটু বেশি আর মনে হয় ঈদে বড় জামাত হয়...
৭| ১৯ শে জুন, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৪৬
সোহানী বলেছেন: ভালো লাগলো জেনে এবং দেখে....
২০ শে জুন, ২০১৭ বিকাল ৩:২৫
নতুন বলেছেন:
৮| ১৯ শে জুন, ২০১৭ রাত ৯:১১
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: এ যে দেখি এলাহি কারবার!!!
২০ শে জুন, ২০১৭ বিকাল ৩:২৫
নতুন বলেছেন: নিজে চোখে দেখলে বোঝা যায় আসলে কতটা লাক্সারিয়াস ভাবে বানিয়েছে।
৯| ২২ শে জুন, ২০১৭ রাত ২:৪৫
ফেরদৌসা রুহী বলেছেন: ইফতারের সুন্দর ব্যবস্থাপনা দেখে মুগ্ধ।
সুন্দর পোস্ট।
২২ শে জুন, ২০১৭ দুপুর ১২:২০
নতুন বলেছেন: হুম ব্যবস্হাপনা খুবই গোছালো.... বুঝতেই পারবেন না ১৫-২০ হাজার মানুষ ইফতার করছে। এমনকি মাইকও ব্যবহার করতে হয় নাই
১০| ২২ শে জুন, ২০১৭ দুপুর ১:৩২
আমি ইহতিব বলেছেন: আলহামদুলিল্লাহ, কি সুন্দর একটা মসজিদ। আপনার সৌজন্যে আমাদেরও দেখা হল। জানা হলো অনেক কিছু। ব্যবস্থাপনার ব্যাপারে জেনে আরো ভালো লাগলো। আফসোস আমাদের দেশের মানুষের মধ্যে এই গুনটা এত কম।
২৮ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৪:৪৮
নতুন বলেছেন: ইচ্ছার অভাব...
এই খানে কিন্তু বাংলাদেশী...পাকিস্তানি..ভারতীয় সবাই ঠিকই লাইনে দাড়াইয়া সব ঠিক মতন করতেছে।
এখানে আমারে চেনোস আমি কে এইটা নাই।
শিক্ষার অভাবটাই আমাদের সবচেয়ে বড় সমস্যা।
১১| ২৮ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৪:৩৬
দেশ প্রেমিক বাঙালী বলেছেন: সুন্দর।
ভালো থাকুন নিরন্তর। ধন্যবাদ।
২৮ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৪:৪৯
নতুন বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই।
১২| ২৪ শে আগস্ট, ২০১৮ রাত ১১:২০
মেহবুবা বলেছেন: বিশাল ব্যাপার । ওরা কি আগে জানতে পারে কতজন ইফতারী করবে ?
মসজিদে আরাম করে নামাজ যাতে পড়া যায় সেই ব্যবস্থা থাকা ভাল, মসজিদ বেশী সুন্দর করতে কেন যে খরচ করা হয় বুঝিনা।
২৫ শে আগস্ট, ২০১৮ রাত ১:২৩
নতুন বলেছেন: ওরা কয়েক বছর ধরেই এটা করছে তাই এখন জানে যে ১০-২০ হাজার মানুষ আসবে প্রতিদিন ইফতারীতে।
এখানে সব ধমের মানুষই আছে এই আয়েজন দেখতে এবং সবাই মিলেই ইফতার করে।
এটা এদের একটা প্রেসজিয়াস প্রযেক্ট... এটা এখন একটা দশ`নিয় স্হান... বিধমীরাও দেখতে আসে.. তাদের জন্য বোরকার ব্যবস্তা আছে তারা প্রবেশের সময় বোরকা পরে মসজিদে ঢুকতে পারে দেখার জন্য।
১৩| ২৬ শে আগস্ট, ২০১৮ বিকাল ৫:২৬
সাাজ্জাাদ বলেছেন: বিশাল কাজ কারবার। সেলাই বিহীন কার্পেটটা নাকি তুরস্ক থেকে বিমানে করে আনা হয়েছিল।
আপনি কি দুবাই থাকেন? আমি রাস আল খাইমায় আছি।
২৭ শে আগস্ট, ২০১৮ দুপুর ২:২০
নতুন বলেছেন: হুম আমি দুবাই আছি... বেড়াতে আসবেন.... দুবাই আসলে জানাইয়েন।
©somewhere in net ltd.
১| ১৯ শে জুন, ২০১৭ দুপুর ২:৩৪
এডওয়ার্ড মায়া বলেছেন: আবুধাবী যখন ছিলাম রমজানের প্রায় শুক্রবার ওখাণে গিয়ে ইফতার করতাম।
সবচেয়ে বেশি ভাল তাদের ইফতার ব্যবস্থাপনা।