নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
ইমেইল [email protected] স্বপ্ন দেখি নতুন বাংলাদেশের, সোনার বাংলা।শখ ফটোগ্রফি, স্বাধ আছে বিশ্বদেখার। অবসর সঙ্গী আমার কম্পিউটার আর বই। ভালবাসি-আমার জানটুপুটুস কে, নিজেকে, আমার মা, মাটি আর দেশকে
দেশে লাইসেন্স পাওয়া খুব একটা ঝামেলার বিষয় না যদি আপনি টাকা খরচা করতে পারেন।
বিআরটিএ অফিসের ৯৫% কম`চারীরা এতে জড়িত। আরো আছে বাইরের দালাল।
এখন লাইসেন্সের জন্য লিখিত এবং ড্রাইভিং টেস্ট দিতে হয় এবং একটা মৌখিক পরিক্ষাও নেয় বিআরটিএ ।
গত মাচে` বন্ধুর লাইসেন্সের পরিক্ষার সময় বিআরটিএ তে সারাদিন ওর সাথে ছিলাম সেই অভিঙ্গতা থেকেই লিখছি।
ঐখানে যেটা মনে হলো কম`চারীরা যাদের লাইসেন্স পাইয়ে দেবার দায়ীত্ব নেয় তারা পরিক্ষায় অংশগ্রহন করে। এবং যদিও তারা টেস্টে ফেল করে সেটা অফিসের ভেতর থেকে ম্যানেজ করে তাদের লাইসেন্স পাইয়ে দেয়।
যদিও ড্রাইভিং টেস্টের সময় একজন ম্যাজিস্ট্রেট উপস্হিত ছিলেন সেখানে এবং তিনি যারা পাশ করেছেন তাদের লিস্টি বানানোর সময়ে ছিলেন।
কিন্তু তারপরেও কম`চারীরা তাদের প্রাথীদের পাশ করানোর একটা পথ ঠিকই বের করে।
এই আন্দলনের পরে দালালদের আয় বাড়ছে। মানুষ আরো বেশি দূনিতির শ্বিকার হচ্ছে। তাই সচেতন নাগরিক হিসেবে আমাদের উচিত হবে এই দূনিতি কিভাবে বন্ধকরা যায় সেই পথে চেস্টা করা।
বিআরটিএ কে আধুনিকায়ন করা হবে দূনিতি বন্ধের প্রথম পদক্ষেপ।
* বিদেশের ড্রাইভিং লাইসেন্স পাবার যেই নিয়ম সেই রকমের নিয়ম আমাদের অনুসরন করতে হবে।
* প্রতিটি জেলায় ড্রাইভিং শেখার স্কুল করতে হবে। বিআরটিএ পরিক্ষা নেবে। লাইসেন্স দেবে।
* পরিক্ষার একটা সব`জনিন নিয়ম চালু করতে হবে।
* লিখিত পরিক্ষা অনলাইনে নেবার ব্যবস্হা করতে হবে, যাতে যারা পাশ করে তারা তাদের রেজাল্ট পেয়ে যায়। ফলে অফিসের লোক নিজেদের লোককে ঢুকিয়ে দিতে পারেনা।
* ড্রাইভিং পরিক্ষায় সময় যখন ম্যাজিস্ট্রেট উপস্হিত থাকেন তখনই সেই পরিক্ষার পাশ/ফেলের রেজেল্ট প্রাথী`কে দিতে হবে। যাতে অফিসের লোকের হাত না পড়ে। এরা ঐখানেই দূনিতি করে থাকে।
* মৌখিক পরিক্ষার কোন দরকার নাই। এখানেও দূনিতির সুযোগ থাকে।
সবাই আরো আইডিয়া থাকলে যোগ করতে পারেন।
আর সবার আগে আমাদেরই নিজেদের নিয়ম নেমে চলা শুরু করতে হবে।
যদি তুমি ভয় পাও তবে তুমি শেষ... যদি তুমি রুখে দাড়াও তুমি বাংলাদেশ...
বিআরটিএ লিখিত পরিক্ষার প্রশ্নের নমুনা।
https://teachingbd24.com/driving-license-written-exam-standard-question-answers/
দেশে মটর সাইকেলের টেস্টের ভিডিও
https://www.youtube.com/watch?v=7qeVkPgSris
দেশে হালকা গাড়ীর টেস্টের ভিডিও
https://www.youtube.com/watch?v=b8ORTEnYMkc
দুবাই এর আরটিএর তত্বীয় পরিক্ষার নমুনা
http://edi-uae.com/theory-test
আরব আমিরাতের ড্রাইভিং এর নমুনা...
https://www.youtube.com/watch?v=rJkcypHVy7s
আরব আমিরাতের রাস্তা মনিটরিংএর পদ্বতীর উপরে একটা ভিডিও..
https://www.youtube.com/watch?v=eu5eBvpnSGc
০৭ ই আগস্ট, ২০১৮ রাত ৮:১৩
নতুন বলেছেন: দুবাইতে আরটিএর অফিসরদের সাথে জনগন অফিসে কথাই কয় না।
তবু্ও তারা এক অফিসে ১ মাসের বেশি টেস্ট নেয় না। ১ মাস পরে অন্য অফিসে বদলি করে।
গাড়ী টেস্টিং এর জন্য আধুনিক পদ্বতী সম্পন্ন টেস্ট সেন্টার দরকার।
এখনে আপনি গাড়ী ওদের হাতে দিয়ে দিবেন... তারা টেস্ট করে বলবে পাস কি ফেল এবং কি কি ঠিক করাতে হবে।
জরিমানার টাকার একটা ভাগ ট্রাফিক সাজেন্টকে দিতে হবে... তবে তারা ঘুষের বদলে জরিমানা করবে বেশি। আবার অন্যায় জরিমানা করলে তার বেশি সাজার ব্যবস্হা রাখতে হবে।
২| ০৭ ই আগস্ট, ২০১৮ রাত ৮:০৪
চাঁদগাজী বলেছেন:
এসব যায়গায় কিছু সাদা বিদেশী আনার দরকার; বাংগালীদের মগজ কম
০৭ ই আগস্ট, ২০১৮ রাত ৮:১৫
নতুন বলেছেন: গাড়ী যেহেতু বিদেশী তাই গাড়ীর নিয়ম কানুন ঠিকঠাক করার জন্য বিদেশি আনার দাবী যৌক্তিক।
বিভিন্ন দেশে যেই পদ্বতীতে নিরাপদ রাস্তার জন্য পদক্ষেপ নিয়ে তাদের দূঘটনা কমিয়েছে সেটা অনুসরন করা উচিত।
৩| ০৭ ই আগস্ট, ২০১৮ রাত ৮:০৫
ভীতু সিংহ বলেছেন: ভাল প্রস্তাব। সেই সাথে বিদ্রোহী ভৃগু যে প্রস্তাবগুলো দিয়েছেন তাও ভালো লেগেছে। জানি, এগুলো বাস্তবায়ন হওয়ার সম্ভাবনা ক্ষীণ। তবু সহমত।
০৭ ই আগস্ট, ২০১৮ রাত ৮:১৬
নতুন বলেছেন: আমরা আলোচনা শুরু করলেই এক সময় বাস্তবায়নের কথা চালু হবে।
যতবেশি জনগন এই নিয়ে আলোচনা করবে তত সবাই সচেতন হবে।
৪| ০৭ ই আগস্ট, ২০১৮ রাত ৮:১৯
করুণাধারা বলেছেন: ঠিকই বলেছেন, দেশে লাইসেন্স পাওয়াটা খুব একটা ঝামেলার বিষয় না টাকা খরচ করতে পারলে। ড্রাইভিং স্কুল গুলো 8 থেকে 10 হাজার টাকা নেয় ড্রাইভিং লাইসেন্স করে দেবে বলে, এটা চুক্তি। এই টাকার ভাগ যায় বিআরটিএ'র লোকেদের কাছে। এছাড়া অনেস্টলি লাইসেন্স নেয়া যায়, তবে বারেবারে পরীক্ষা দিতে হয় পাশ করার জন্য। এটা হল আমাদের মত লোকেদের লাইসেন্স পাওয়ার পন্থা। পেশাদার ড্রাইভাররা ড্রাইভিং শেখা লেগুনা চালিয়ে, গাড়ি ঠিক করার গ্যারেজে কাজ নিয়ে গাড়ি চালিয়ে কিংবা অন্য ড্রাইভারদের সাথে বন্ধুত্ব করে। এরা লাইসেন্স নেয় বিআরটিএ-তে দালালদেরকে অনেক পরিমাণ অর্থ দিয়ে।
আপনি যেভাবে লিখিত পরীক্ষা নেবার কথা বলেছেন এবং জেলায় জেলায় ড্রাইভিং স্কুল স্থাপন করতে বলছেন, তা খুবই ভালো উদ্যোগ। সমস্যা হচ্ছে এই পদ্ধতিতে পেশাদার ড্রাইভাররা অল্পসংখ্যকই পাস করতে পারবে। কারণ এরা অশিক্ষিত, অধিকাংশই কোন মতে কেবল নাম স্বাক্ষর করতে জানে। এরা লিখিত পরীক্ষায় পাস করতে পারবে না।
আপনার কথা মত প্রতি জেলায় বি আর টি এ যে ড্রাইভিং স্কুল স্থাপন করবে তাতে ড্রাইভার দের শিক্ষাগত যোগ্যতা যাচাই করা দরকার। যদি কিছু শিক্ষিত ড্রাইভার তৈরি করা যায়, তবে এরা বিদেশে- যেমন আপনার ইউ এ ই তেই হয়ত ড্রাইভার হিসেবে যেতে পারবে।
কিন্তু সিস্টেম কেউ বদলাবে না। বি আর টি এ তে দালালি চলতেই থাকবে।
০৭ ই আগস্ট, ২০১৮ রাত ৮:২৩
নতুন বলেছেন: আপনি যদি আমেরিকা, জাপানের গাড়ী চালান... তবে সেই মানের ড্রাইভার এবং রাস্তা আপনার তৌরি করা উচিত।
নতুবা সেই গাড়ী বিপদ বয়ে আনবে।
০৭ ই আগস্ট, ২০১৮ রাত ৮:২৬
নতুন বলেছেন: আমরা কিন্তু বিমান কিনে সেটা হেলপারকে দিয়ে চালাইনা... যোগ্য পাইলট দিয়েই চালাই।
তেমনি আমেরিকা থেকে , জাপান থেকে গাড়ী যেমন আমদানী করছি তেমনি এই গাড়ী চালানোর জন্য সেই দেশের নিয়মও আমদানি করতে হবে। তাদের অনুসরন করতে হবে নতুবা এই গাড়ীতে দানব চালকেরা মানুষ হত্যা করবে।
৫| ০৭ ই আগস্ট, ২০১৮ রাত ৮:৩২
বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: প্রতিটা সরকারী অফিসে ঘুষ ছাড়া কাজ হয় না। যে কোন একটা ঠিক হলেই বাকীগুলো ঠিক হয়ে যাবে। কিন্তু চোর চাট্টারা এসব হতে দেবে না। কারণ, তাদের ইনকাম বন্ধ হয়ে যাবে। বিআরটিএ, তিতাস, কাস্টমস, রাজউক, ওয়াসা এগুলোতে হয় বিদেশী দেয়া দরকার না হয় প্রাইভেটে ছেড়ে দেয়া উচিত। আবার প্রাইভেটে ছাড়তে গেলেও চোর চাট্টা হারামী কুলাঙ্গারের দল আন্দোলন করে। আমি তো বলি আর্মির হাতে অনেক প্রতিষ্ঠান দেয়ার সময় এসেছে...
০৭ ই আগস্ট, ২০১৮ রাত ৮:৫২
নতুন বলেছেন: যদি তুমি ভয় পাও তবে তুমি শেষ... যদি তুমি রুখে দাড়াও তুমি বাংলাদেশ...
আমরা সট`কাট চাই বলেই কিন্তু দূনিতি চলছে.... বেশির ভাগই চায় নিজের সুবিধা নিতে তার জন্য কিছু খরচা হলেও সমস্যা নাই। আমাদের দূনিতির বিরুদ্ধে শুরু করতে হবে।
গত মাচে` মায়ের পাসপোট ভ্যারিফিকেসনের জন্য এসবি থেকে এক লোক বাসায় এসেছিলো... তাকে তথ্য দিয়ে চা নাস্তা খাইয়ে বলে দিয়েছি যে আমি এই দূনিতি সমথ`ন করিনা। আপনি যেই রিপোট পেয়েছেন সেটাই জমা দিন... সমস্যা হলে আমি অফিসে দেখবো।
অনেকে বলেছে পাসপোট পাবানা...ঘুরাবে... ঠিক ১০ দিন পরে এসএমএস এসেছে যে পাসপোট সংগ্রহ করুন...
৬| ০৭ ই আগস্ট, ২০১৮ রাত ৮:৫৫
সনেট কবি বলেছেন: ভাল প্রস্তাব
০৭ ই আগস্ট, ২০১৮ রাত ৯:২৩
নতুন বলেছেন: ধন্যবাদ
৭| ০৭ ই আগস্ট, ২০১৮ রাত ৯:০৯
বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: পাসপোর্ট অফিসের নাম মনে করে ভালো করেছেন। লোকগুলোকে দেখলে কত ভদ্র মনে হয়। অথচ ভালো, বেতন, সুবিধা পাওয়ার পরও এই লোকগুলো ৫০০/১০০০ টাকার জন্য দাঁড়িয়ে থাকে। এই লোকগুলোর ছেলে মেয়েরা এসব দেখলে বাবাকে বলত চাকুরি ছেড়ে দাও। তবে আমিও এক ঘটনা শুনেছিলাম যেখানে পাসপোর্ট অফিসারকে ঘরে আসার পর জোর করেও টাকা দিতে পারেনি আমার পরিচিত ঐ মহিলা। তবে এসব উদাহরণ খুবই কম...
এসব প্রতিষ্ঠানে মন্ত্রী, চেয়ারম্যান যখন 'জিরো টলারেন্স' দেখানো শুরু করবে তবেই এরা নিয়ন্ত্রণে আসবে। ঠেলার নাম বাবাজি। তা না করা গেলে এরা দ্রব্যমূল্য, সন্তানের পড়ালেখা, কম বেতন - এসবের অজুহাত দেখিয়েই যাবে...
০৭ ই আগস্ট, ২০১৮ রাত ৯:২৪
নতুন বলেছেন: ঐ এসবির লোকের হাতে ৪০-৫০ টার বেশি এপ্লিকেসন ছিলো... তিনি যদি ৫০০ টাকা করে নেন তবে প্রতিদিন.. ২০-৫০ হাজার টাকা উঠবে।
দেশের প্রধানমন্ত্রীকে দূনিতি দমনে পদক্ষেপ নিতে হবে। তবে সবই ঠিক হবে।
৮| ০৮ ই আগস্ট, ২০১৮ সকাল ১০:৫৩
রাজীব নুর বলেছেন: সরকারের কোন সেক্টরে দুর্নীতি হয় না?
০৯ ই আগস্ট, ২০১৮ রাত ৯:০২
নতুন বলেছেন: এটা নিয়ে এখন মানুষ বেশি ভাবছে এবং এই দূনিতির ফলে দেশে ৪/৫ হাজার মানুষ মারা যাচ্ছে বছরে।
৯| ০৮ ই আগস্ট, ২০১৮ দুপুর ১:১৫
বিজন রয় বলেছেন: ধন্যবাদ।
১৪ ই আগস্ট, ২০১৮ দুপুর ১২:৫৬
নতুন বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই।
১০| ১৪ ই আগস্ট, ২০১৮ দুপুর ১২:২৬
পাঠকের প্রতিক্রিয়া ! বলেছেন: নতুন নিকের পুরাতন ভাইকে অনুসরণ করলুম...
১১| ১৪ ই আগস্ট, ২০১৮ দুপুর ১২:৩২
ইনাম আহমদ বলেছেন: ছোট সোনামণিদের রাস্তায় বসিয়ে না রেখে BRTA অফিসে বসিয়ে রাখলে একদিনে দেশে তিন লাখ করে লাইসেন্স বের হবে। ট্রাফিক আইন আর ঠিকমতো গাড়ী চালানো বেশীরভাগ ড্রাইভারই জানে, মানার কথা আলাদা। বিশ হাজার টাকা (বোধহয় বেশী বললাম) মাসিক মাইনের ড্রাইভার কীভাবে ষোলো হাজার টাকা ঘুষ জোগাড় করবে লাইসেন্সের জন্য?
২৭ শে আগস্ট, ২০১৮ বিকাল ৫:০১
নতুন বলেছেন: আসলে নিজেরা ঠিক না হলে এই সব বিষয়গুলি ঠিক হওয়া কস্টকর।
১২| ২৭ শে আগস্ট, ২০১৮ বিকাল ৪:৩৫
স্বপ্নের শঙ্খচিল বলেছেন: যদি তুমি ভয় পাও তবে তুমি শেষ... যদি তুমি রুখে দাড়াও তুমি বাংলাদেশ...
শুধু মাত্র আইন দিয়ে বাংলাদেশে কোন বিষয়ে সমাধান আসে নাই
প্রয়োজন নৈতিক চরিত্রের উন্নয়ন আর প্রচলিত আইনের যথার্থ প্রয়োগ।
অনেক ধন্যবাদ প্রসঙ্গের অবতারনার জন্য।।
২৭ শে আগস্ট, ২০১৮ বিকাল ৪:৪৪
নতুন বলেছেন: আমাদের দেশে যথেস্ট আইন আছে....
আমরা মানা শুরু করলেই দেশে উন্নয়ন শুরু হবে।
১৩| ২৭ শে আগস্ট, ২০১৮ বিকাল ৫:৫০
স্বপ্নের শঙ্খচিল বলেছেন: এগুলো বাস্তবায়ন হওয়ার সম্ভাবনা ক্ষীণ। তবু সহমত।
০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৪:২৩
নতুন বলেছেন: বাইরের দেশের প্রযুক্তি আনলে ওরা যেই ভাবে সেই প্রযুক্তি মেনটেইন করে সেটাও অনুসরন করতে হবে... নতুবা সমস্যা সৃস্টি হবেই।
১৪| ২২ শে অক্টোবর, ২০১৮ বিকাল ৩:২৮
টিয়া রহমান বলেছেন: বাইরের দেশের প্রযুক্তি আনলে ওরা যেই ভাবে সেই প্রযুক্তি মেনটেইন করে সেটাও অনুসরন করতে হবে... নতুবা সমস্যা সৃস্টি হবেই।[/sb
একদম ঠিক কথা বলেছেন ভাই
০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ রাত ৯:৩৮
নতুন বলেছেন: ধন্যবাদ
১৫| ০৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ রাত ১:৩৬
অধৃষ্য বলেছেন: হালকা যান টেস্টের যে ভিডিও দেখলাম, এই ড্রাইভার রাস্তায় গেলে...।
প্রস্তাবগুলোর সাথে একমত।
০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ রাত ৯:৪১
নতুন বলেছেন: এই রকমের ড্রাইভারাই তো রাস্তায় গাড়ী চালায়...
©somewhere in net ltd.
১| ০৭ ই আগস্ট, ২০১৮ রাত ৮:০১
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: ভাল প্রস্তাব। সহমত। সাথে কিছু ধারনা - - -
লিখিত পরীক্ষা অনলাইনে হোক। ঠিকাছে।
ড্রাইিভং টেষ্ট সিসিটিভি মনিটরিংয়ে দেখা হোক।
যেখানে বিচারক প্যানেল থাকবে ম্যজিষ্ট্রেট সহ নূন্যতম ৩জন। (একসাথে সকলেই দূর্নীতি করতে পারবেনা।)
এবং প্রয়োজনে বিচারক প্যানেল রেনডম চেঞ্জ হবে ট্রাফিক কন্ট্রোল বিভাগ থেকে।)
সকল গাড়ীর নাম্বার সহ সেন্ট্রাল সার্ভার করতে হবে।
যেখানে গাড়ীর সকল তথ্য এ ক্লিকে দেখা যাবে।
ডিজিটাইজেশনের মাধ্যমে গাড়ীর অপরাধের মামলা পদ্ধতি আধুনিক করতে হবে।
(রাস্তায় দাড়িয়ে হাত বাড়িয়ে টাকা খেয়ে গাড়ী ছেড়ে যাবে বন্ধ হবে।)
ড্রাইভারদের বিস্তারিত তথ্য সমৃদ্ধ সেন্ট্রাল সার্ভার থাকবে।
তাদের মামলা অনুপাতে গ্রেডিং দেয়া হবে।
বছর শেষে ভাল ড্রাইভারদের মধ্যে ভাল মানের পুরষ্কার প্রদানের আয়োজন করা যেতে পারে।
অধিক মামলায় ডিমোশন হয়ে রেড পয়েন্টে নেমে আসলে পুনরায় লাইসেন্স টেষ্ট দিতে হবে।
ট্রাফিকদের মাঝেও ভাল কাজের প্রণোদনা দিতে হবে। বছরের সেরা ট্রাফিক পাবে উচ্চমূল্যের পুরস্কার।
যাত্রী সচেতনতায় মিডিয়াকে অন্তত প্রতিদিন তিনবেলায় ৩০ মিনিট সময় ট্রাফিক বিষয়ে আকর্ষনীয় ট্রেলার প্রচার করবে।
আপাতত এটুকুই
+++