নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

Que sera, sera

আমি , আমার ভাবনা এবং আমার দেশ *আমার সোনার বাংলাদেশ ****** Life is not about counting the breaths you take it is measured by the moment that take your breath away***** ইমেইল: [email protected]

নতুন

ইমেইল [email protected] স্বপ্ন দেখি নতুন বাংলাদেশের, সোনার বাংলা।শখ ফটোগ্রফি, স্বাধ আছে বিশ্বদেখার। অবসর সঙ্গী আমার কম্পিউটার আর বই। ভালবাসি-আমার জানটুপুটুস কে, নিজেকে, আমার মা, মাটি আর দেশকে

নতুন › বিস্তারিত পোস্টঃ

অলৌকিক ভাবে জন্মগ্রহন, অতি প্রাচীন কাল থেকেই বিখ্যাত মানুষের ব্যাপারে অনেক অলৌকিক ঘটনার কাহিনি প্রচলিত হয়ে আসছে।

০৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ রাত ৩:৪৭


বত`মানে যদি কোন কুমারী মেয়ে বলে যে সে স্বপ্নে দেখেছে তার পেটে উজ্জল আলো বা আকাশের তারা ছুটে এসে পড়েছে এবং সে মা হতে চলেছে কতজন সেটা বিশ্বাস করবেন? সমাজে কেউই বিশ্বাস করবেনা না যে দেবদূত এসে কোন নারীকে ঈশ্বরের আশীবাদে গভ`বতী হওয়ার খবর দিয়েছেন। কিন্তু ইতিহাসে এমন কয়েকজন বিখ্যাত মানুষ আছে যাদের জন্মের পেছন এমনই অলৌকিক কাহিনি আছে এবং এখনো অনেক মানুষ সেটা বিশ্বাস করে।

অলৌকিকতা আমাদের বিশ্বাস,ধম`,মিথ,কাহিনির গভীরে মিশে আছে। প্রাচীন মিশরের দেব,দেবী, প্রাচীন গ্রীকদের দেবতাদের মাঝে এই অলৌকিক জন্মগ্রহের কাহিনি দেখতে পাওয়া যায়। আমাদের ধমগুরুদের জন্মনিয়েও এই রকমের অলৌকিক কাহিনির কথা তাদের অনুসারীরা বিশ্বাস করে। গৌতম বুদ্ধ, ইসা আ:/ যীষু খৃস্ট এদের জন্মে সম্পকে কাহিনি সবাই কম বেশী আমরা জানি।

আজ আমরা দেখবো এই রকমের অলৌকিক ভাবে জন্মগ্রহনের কাহিনি হাজার বছরের পুরানো। অতি প্রাচীন কালথেকেই এই রকমের বিশ্বাস বিশ্বের বিভিন্ন সভ্যতায়, বিভিন্ন ধমের মানুষের মাঝে ছিলো।

নিচে কয়েকজন বিখ্যাত চরিত্রের অলৌকিক জন্মগ্রহনের কাহিনির কথা শুনি:-

প্রাচীন মিশরের রাজা এফাসেস, তার জন্মও হয়েছিলো অলৌকিক ভাবে, এফাসেস অথ` ছোয়া, জিউসের হাতের ছোয়াতেই তার মত`বাসী মানবী লো গভ`বতী হয়েছিলো। তার জন্মের পরে জিউসের স্ত্রী হেরার নিদে`শে্ কিউরেটসের মানুষেরা এফাসেসকে লুকিয়ে ফেলে কিন্তু তার মা লো তাকে খুজে পায়, তিনি মিশরের মেমফিস শহরের গড়াপত্তন করেন এবং পরবতীতে এফাসেস মিশরের রাজাও হয়েছিলো।


* Perseus ইতিহাসে প্রেসিড বংসের শুরু করেন এবং মাইসিনির স্থপতি হিসেবে তার নাম আসে:- তিনিও অলৌকিক ভাবে জন্মগ্রহন করেছিলেন। তার মা ছিলো কুমারী এবং তাকে পবিত্র রাখার জন্য একটা টাউয়ারে আটকিয়ে রাখা হয়েছিলো। তখন দেবতাদের রাজা জিউস সেখানে স্ব`নের বৃস্টি হয়ে কুমারী ডানেই এর উপরে ঝরে ছিলো এবং এই স্বন`এর ছোয়া্য় পা`সিয়াসের জন্ম হয়েছিলো।


* প্রাচীন মিশরের সূয` দেবতা হোরাস/ হেরু প্রাচীন মিশরের খুবই গুরুত্বপূন` একজন চরিত্র। তার বাবা ওসাইরিস এবং মা আইসিস এবং মামা সেথ। সেথ তার ওসাইরাস কে হত্যা করে ক্ষমতার জন্য। তার দেহ ১২ টুকরা করে সারা মিশরে ছড়িয়ে দেয়। তখন তার স্ত্রী সব টুকরো খুজে এনে একত্র করে মমি বানায় কিন্তু পরুষঅঙ্গটি খুজে পায়না কারন নীলনদে ফেলে দিয়েছিলো। তখন একটা স্বনে`র পুরুষঅঙ্গ বানিয়ে আইসিস পাখি হয়ে ওসাইরাসের দেহের উপরে ডানা ঝাপটায় এবং সেখান থেকেই তিনি গভ`বতী হয়ে ওসাইরাসের জন্ম দেন।


* গ্রীক যুদ্ধ এবং প্রজ্ঞার দেবী এথিনা: জিউসের মেয়ে এথিনার কোন মা ছিলো না। বলা হয়ে থাকে সে জিউসের মাথা ফুড়ে বের হয়েছিলো পূনাঙ্গ মানুষ হিসেবে এবং যুদ্ধ বম` সহ। :)


* হেফেস্টাস গ্রীক দেবতা : জিউসের স্ত্রী হেরা তখনো কুমারী কিন্তু যখন সে খবর পায় যে জিউসের মেয়ে এথিনা হয়েছে তখন হেরাও স্বামী ছাড়া সন্তান লাভ করতে চায় এবং তখন হেফেস্টাসের জন্ম দেন কোন পুরুষ ছাড়াই।


* আলেকজান্ডার দি গ্রেট:- তার জন্ম নিয়েও এমন কিছু কাহিনি আছে, গ্রীক জীবনীকার প্লটারস এর লেখা মতে অলেম্পিয়াস তার বিয়ের পরে এবং বাসরের আগে স্বপ্নে দেখেন যে তার গভে` বজ`পাতের আলো আঘাত করেছে এবং তার আলো এবং আগুন অনেকদুর পযন্ত ছড়িয়ে পরেছে এবং তার ফলেই আলেকজান্ডারের মা গভ`বতী হয়ন এবং আলেকজান্ডারের জন্ম দেন।


* যীষুখৃস্ট অথবা ঈসা আ: আজ থেকে ২০২৪ বছর আগে কুমারী ম্যারীর গভে` যীষুখৃস্ট জন্মগহন করেন। কুমারী ম্যারী এবং যোসেফের সাথে বিয়ের কথা হয়েছিলো কিন্তু বিয়ের আগেই একদিন একজন দেবদূত ম্যারীকে বলেন যে তিনি মা হতে যাচ্ছেন এবং এই সন্তানের কথা সারা বিশ্ব জানবে।


যদিও দুনিয়াতে অলৌকিক বা অযৌক্তিক কিছু ঘটেনা কিন্তু অনেক সময় কিছু ঘটনার ব্যখ্যা তখনকার মানুষের কাছে থাকেনা তাই তারা সেটাকে অলৌকিক বলে মনে করে। আগের সময়ে এই রকমের অলৌকিক ঘটনা মানুষ বিশ্বাস করতো কিন্তু আজকের সময়ে এই রকমের ঘটনা কেউই দাবি করেনা কারন মানুষ এখন বিশ্বাস করবেনা।


Parthenogenesis: Virgin Births
https://www.youtube.com/watch?v=T3bmbpBPR3U
https://en.wikipedia.org/wiki/Alexander_the_Great
https://www.youtube.com/watch?v=2NisfS4x1R
https://www.youtube.com/watch?v=ql2HPVSAiog

মন্তব্য ৮৯ টি রেটিং +৭/-০

মন্তব্য (৮৯) মন্তব্য লিখুন

১| ০৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ ভোর ৪:২০

চাঁদগাজী বলেছেন:


স্ত্রী ও পুরুষের মিলনের ফলে বাচ্চা জন্মেছে, হোক সেইজন যীশু, কিংবা আলেকজান্ডার; জন্ম নিয়ে মিথ হয় না, ছিলো মিথ্যার আশ্রয়।

০৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ ভোর ৪:২৫

নতুন বলেছেন: Now people will not believe new claims but still believe about Jesus story.

২| ০৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ ভোর ৬:২৭

মলাসইলমুইনা বলেছেন: নতুন,
আরো ভেবে লিখেবেন আপনার কাছে সেটাই আশাকরি ছিলাম আমি । যীশু আর জিউস নাম দুটো অনেকটা এক রকম শুনতে শোনা গেলেও এই দুই চরিত্রের একজন বাস্তব আর একজন উপকথার চরিত্র ! জিউসের স্ত্রী হেরা, দেবী এথিনা, গ্রীক দেবতা হেফেস্টাস, পার্সিউস এরাওতো উপকথার চরিত্র । মহাভারতের চরিত্র কর্ণও তেমন এক চরিত্র যে বাবা ছাড়াই জন্মেছিলো । কিন্তু এদেরতো যীশুর সাথে মিলিয়ে দিলে চলবেনা । যীশু সম্পর্কে শুধু সে বাবা ছাড়াই জমেছিলো সেটাইতো বলা হয় না । এটাও বলা হয় যে যীশু খুব ছোট বেলায় দোলনা থেকেই মানুষের সাথে কথা বলতে পারতেন । এটা বছর সাত আটেক আগে প্রায় দুহাজার বছর আগের একটা প্রাচীন ইনস্ক্রিপ্সন পাওয়া গেছে সেখানে উল্লেখ আছে । আমি এই মুহূর্তে আর বেশি কিছু বলতে পারছি না কিন্তু এই ইনস্ক্রিপশনটা পাওয়া যাবার ঘটনাটা আমি নিজের কানেই সিএনএন শুনেছিলাম । তাছাড়া প্রথম মানব আদম এবং মানবী হাওয়ারও বাবা মা থাকার কথা না তাই না ? তবে তারাতো ছিল । নইলে মানব জাতিরতো সৃষ্টি ও বিকাশ হবার কথা না ? এটাকি এখন প্রমান করা যাবে কোনো ভাবে বিজ্ঞান দিয়ে যে যীশুর বাবা ছিল ?

এখন আমি আপনাকে বিজ্ঞানের কথা বলি --প্রজননের জন্য একটা মেল্ আর ফিমেলের দরকার নাও হতে পারে । Bdelloid Rotifer হলো একধরণের লিচ (leech)। এরা প্রায় বিলিয়ন বছর ধরে বেঁচে আছে পৃথিবীতে ।এরা ফ্রেশ ওয়াটারেও বেঁচে থাকতে পারে । এদের কোনো মেল্ স্পিসিস নেই ।এদের ফিমেলরা বংশবৃদ্ধি করে পার্থেনোজেনেসিস (parthenogenesis) প্রক্রিয়ায় যাতে বংশ বৃদ্ধির জন্য কোনো ধরণের ফার্টিলাইজেশনের দরকার পরে না । আপনি বলতেই পারেন Bdelloid Rotifer মানুষ না । সত্যি। কিন্তু পৃথিবীর প্রাণী সম্পর্কে যেই ধাৰণাটা আছে যে ফার্টিলাইজেশনের জন্য একটা মেল্ ফিমেল ইন্টারএকশন লাগবে সেটা কিন্তু ধ্রুব সত্যি না । আমাদের জানার অতীত কখনো পন্থায় যে এভাবেই যীশুর জন্ম হয়নি সেটাতো বিজ্ঞান দিয়ে প্রমান করা যাবে না এখন তাই না ? তাই হাজার বছর ধরে পৃথিবীর একমাত্র যেই মানুষটার সম্পর্কে এই বাবা ছাড়া জন্মগ্রহণের যে কথাটা চলে আসছে, তার সাথে তার অন্যান্য অসাধারণ বৈশিষ্ঠ্যগুলো এক সাথে চিন্তা করলে, সেটাকে মিথ্যে বা কল্প কাহিনী বলে উড়িয়ে দেওয়াটা কিন্তু সহজ না বলেই আমি মনে করি।

০৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ দুপুর ১:১২

নতুন বলেছেন: আপনি বলেছেন যীষূখৃস্ট বাস্তবে ছিলেন, কিন্তু মজার বিষয় হচ্ছে ততকালিন কোন ইতিহাসবিদের লেখায় যীষুখৃস্টের নাম নেই। তার নাম আছে তারপরের বাইবেলে এবং বিবলিক্যাল লেখকের লেখায়।

মুসলমানেরা মানে কারন ঈসা আ: এর কাহিনি সবাই জানে তাই।

আপনি ঠিকই বলেছেন parthenogenesis এর মাধ্যমে ফিমেইল বংশবৃদ্ধি করতে পারে। এটা নিয়ে আমিও একটা ব্লগ লিখেছিলাম।
https://www.somewhereinblog.net/blog/neoblog/30091517

মানুষের সেক্স ক্রমজম এক্স আর উয়াই তাই নারীর ডিম্বানু দিয়ে যদি সন্তান হয় তবে তা কখনোই ছেলে হতে পারেনা।

মানুষের মাঝে নারী তার ডিম্বানু থেকে পুরুষ ভ্রুন সৃস্টি করতে অনেকগুলি অসম্ভব বিষয়কে সম্ভব হতে হবে। সেটা সম্ভব বলে মানুষ বিশ্বাস করে!!!


৩| ০৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ ভোর ৬:৫২

অনল চৌধুরী বলেছেন: অনেকে বিশ্বাস করে ভিনগ্রহবাসী পৃথিবীতে এসে এই অপকর্ম করে।
https://www.youtube.com/watch?v=gJX1FNZo7cM

০৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ রাত ১১:০৭

নতুন বলেছেন: :)

৪| ০৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ সকাল ৭:০০

অনল চৌধুরী বলেছেন: Click This Link

০৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ দুপুর ১:১৭

নতুন বলেছেন: কিছুদিন আগেও বাংলাদেশী পুলিশ অফিসারের ফেসবুক পেজের লেখা ঘটনা ( কাহিনি মিথ্যা হতেই পারে) যে মেয়ে পেটে ব্যাথা নিয়ে ডাক্তারের কাছে গেছে তো ডাক্তার বলছে মেয়ে কয়েক সপ্তাহ প্রেগনেন্ট মেয়ে কান্না কাটি করে বলছে কি করে সম্ভব, পরে মা কে বলে মনে হয় বাতাস লাগছে। কান্নাকাটি করে মাকে বাতাস লাগছে বলে কিছুটা বোঝাতে চেস্টা করে।

ডাক্তার তখন মাকে ডেকে নিয়ে বলে যে তার মেয়ে প্রেগনেন্ট এবং বাড়ী নিয়ে বের করেন কার বাতাস লাগছে.... ;)

৫| ০৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ সকাল ৭:৪৭

চাঁদগাজী বলেছেন:


আদম ও হাওয়া নামে কেহ ছিলো না, কিংবা ছিলো, এতে তেমন কিছু বদলায় না; মানুষের বিবর্তনের কোন এক যুগলকে সিম্বলিক্যালী আদম ও হাওয়া বলা হয়েছে। আদি গল্পের আদম হাও্য়া মানুষের লেখা আদি গল্প মাত্র।

০৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ দুপুর ১:২৩

নতুন বলেছেন: আদম ও হাওয়া যদি বেহেস্ত থেকে আসে তবে পৃথিবিতে মানুষ এলিয়েন :)

আরেক কথা হইলো আফ্রিকা থেকে যদি মানুষ শুরু হয়ে থাকে তবে চাইনিজ, ইউরোপিয়ান আর আফ্রিকান দম্পতি পাশাপাশি দাড় করিয়ে চিন্তা করা কস্টকর যে আফ্রিকার মানুষ সময়ের ক্রমে চাইনিজদের মতন পরিবত`ন হয়ে গেছে.... :)

তাহলে কি কয়েক জোড়া এলিয়েন কয়েক স্হান থেকে এসেছিলো?

চাইনিজ, আফ্রিকান, ইউরোপিয়ান <<< আর আমরা এদের মিশ্রনের এক জাতি... :(

৬| ০৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ সকাল ৮:৪৯

কলাবাগান১ বলেছেন: @মলাসইলমুইনা ,
যীশু যদি parthenogenesis এর মাধ্যমে জন্মগ্রহন করে থাকেন তাহলে তো মেয়ে থেকে মেয়েই হওয়ার কথা। আর Parthenogenesis in humans never produces viable embryos। কোন প্রমান নাই যে মানুষ parthenogenesis এর মাধ্যমে জন্মগ্রহন করেছে

আর একটা কথা , যীশু তো ছেলে ছিল তাহলে তার তো XY chromosome ছিল। আর তার মায়ের ছিল XX chromosome, তাহলে যীশু কোথা থেকে Y chromosome পেল???

XX chromosome থাকার পরও পৃথিবীতে খুবই খুবই অল্প সংখ্যক লোক পুরুষ হিসাবে আছে কিন্তু তাদের ও Y chromosome এর SRY gene তাদের XX chromosome পাওয়া যায়...তাহলে যীশু SRY gene কোথা থেকে পেল?????

০৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ দুপুর ১:২৮

নতুন বলেছেন: দুনিয়াতে অলৌকিক বলে কিছু নাই। সবকিছুই দুনিয়ার ব্যাসিক নিয়ম মেনে চলে।

আমি বলি যে দুনিয়ার নিয়মটা খুবই সাধারন... ১+১=২ যখন কেই ৩ বা ১ বলে তখনই তাতে ঘাপলা আছে... কারন ঐ খানে বাড়তি কিছু লুকানো হয়েছে।

parthenogenesis এর মাধ্যমে নারীর গভে` পুরুষ শিশু জন্ম হতে হলে যে কতগুলি অসম্ভব ঘটনা একসাথে সম্ভব হতে হবে সেটা বিশ্বাসীরা চিন্তা করেনা।

৭| ০৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ সকাল ৯:২৮

রাজীব নুর বলেছেন: চাঁদগাজী বলেছেন:
স্ত্রী ও পুরুষের মিলনের ফলে বাচ্চা জন্মেছে, হোক সেইজন যীশু, কিংবা আলেকজান্ডার; জন্ম নিয়ে মিথ হয় না, ছিলো মিথ্যার আশ্রয়।

ইয়েস। রাইট। আমার মনের কথাটাই শ্রদ্ধেয় বলে দিয়েছেন।

০৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ দুপুর ১:২৯

নতুন বলেছেন: কেউ বিখ্যাত হলে তার নামে অনেক কাহিনি বানানো শুরু হয়। আমাদের দেশেই তো সব পীরের নামে কত কেরামতির কাহিনি সমাজে আছে।

৮| ০৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ সকাল ৯:৩৮

শায়মা বলেছেন: যদিও আমি উপকথা বা রহস্যে মোড়া গল্পগুলি দারুন ভালোবাসি কিন্তু বিশ্বাস করিনা তবে মলাভাইয়া এবং কলাভাইয়ার মন্তব্য পড়ে তো পুরাই মাথা ঘুরে গেলো!

চাঁদগাজী ভাইয়ার সাথে আমার ভাবনা একটু একটু মিলে গেলো! :)

০৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ দুপুর ১:৩২

নতুন বলেছেন: শায়মা ভাইয়া দুনিয়াতে অলৌকিক বলে কিছু নাই। সবকিছুই দুনিয়ার ব্যাসিক নিয়ম মেনে চলে।

আমি বলি যে দুনিয়ার নিয়মটা খুবই সাধারন... ১+১=২ হয় । যখন কেই ৩ বা ১ বলে তখনই তাতে ঘাপলা আছে... কারন ঐ খানে বাড়তি কিছু লুকানো হয়েছে।

parthenogenesis এর মাধ্যমে সন্তানের বিষয়ে আমি একটু লিখেছিলাম।
https://www.somewhereinblog.net/blog/neoblog/30091517

৯| ০৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ সকাল ১১:২১

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:




মজার একটি ব্যাপার লক্ষ্য করছি এভাবে অলৌকিক ভাবে যাদের জন্ম তারা প্রতিজন ইতিহাসে জায়গা করে বসে আছেন। নতুন ভাই এমন কি কেউ আছেন যিনি অলৌকিক জন্মের পরও আস্তাকুড়ে পড়ে ছিলেন?

কলাবাগান১ ভাই মাঠে হাড়ি ভেঙ্গে সারে সর্বনাশ করে দিয়েছেন।



০৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ দুপুর ১:৩৬

নতুন বলেছেন: আগে এরা বিখ্যাত হয়েছেন তারপরে এই সব কাহিনি মানুষের কাছে এসেছে।

আর যারা আগে বলেছে যে কুমারী সন্তান সম্ভবা তাদের কথা কি সমাজ বিশ্বাস করবে বলে আপনার মনে হয়?

আমাদের দেশের প্রতিটা পীর ফকিরেরও বহু কেরামতির কাহিনি বাজারে প্রচলিত আছে, আর উপরে যাদের কথা বলেছি তাদের তো কোটি কোটি ভক্ত।

১০| ০৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ সকাল ১১:৫৬

গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: আব্দুল কাদের জিলানী নাকি মায়ের পেটে থেকেই ১৮ পারা কোরআন মুখস্ত করেছিল।
ইমাম শাফি (র) নাকি মায়ের পেটে ৩০ মাস ছিলেন !

০৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ দুপুর ১:৩৮

নতুন বলেছেন: এই গুলি মানুষের বানানো কথা ভাই। অতিভক্তি অথবা ব্যাবসায়িক ধান্দাই এই সব কেরামতির কাহিনি বানায়।

১১| ০৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ দুপুর ১২:২২

মলাসইলমুইনা বলেছেন: @কলাবাগান১ ,
আপনার প্রশ্নে আমি খুব অবাক হলাম কলাবাগান১ ।
পার্থেনোজেনেসিসে যখন মেল্ বেবি হয় সেই প্রক্রিয়াকে Arrhenotoky বলে ।অমিতো ভেবেছিলাম আপানি সেটা জানেন ! এই বছরই আমেরিকার ন্যাশনাল জুতে একটা ওয়াটার ড্রাগনের এভাবে বেবি হয়েছে।তার মানে শুধু লিচ না আরো ডেভলপ প্রাণীরও এভাবে বেবি হতে পারে।আপনি যীশু y ক্রোমোজম কিভাবে পাবেন যে প্রশ্নটা করেছেন সেটা ভ্যালিড না Arrhenotoky-র বিজ্ঞানগত সত্যিটা মেনে নিলে ।

আর আমিতো বলিনি যীশু পার্থেনোজেনেসিসের মধ্যে দিয়ে হয়েছেন ।আমি বলেছি মেল্ ফিমেল কন্টাক্ট না হয়েও বেবি হতে পারে । সেটা ছেলেও হতে পারে ।এটাতো বিজ্ঞানের কথা । আর একটা কথা, যীশু কিভাবে হয়েছে সেটা এখন আর কোনো ভাবেই জানা যাবে না ।সেটা নিয়ে আমি কিছু বলছি না । আমি শুধু বলেছি বিজ্ঞান এখন এমন কিছু পদ্ধতির কথা জানে যাতে থিওরিটিক্যালি মেল্ ফিমেল কন্টাক্ট ছাড়াই বেবি হতে পারে ।সেটা মানুষের ক্ষেত্রে হতে পারে কি না সেটা নিশ্চিত ভাবে বিজ্ঞানতো নেগেটিভ বলছে না এখনই । একটা সম্ভাবনা যত ছোটই আছে কিন্তু সেভাবে মানুষের বেবি হবার তাই না ? অন্য কোনো প্রক্রিয়ায় যেটা আমরা এখনো জানিনা তেমন কিছু হবার সম্ভাবনাও আছে সেটাই বা কিভাবে অস্বীকার করবেন আপনি ? আমি সেটাই বলেছি ।এর বাইরে আমার কোনো বক্তব্য নেই ।

০৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ দুপুর ১:৪৬

নতুন বলেছেন: ফিমেলের আনফাটিলাইজ ডিম থেকে মেইল ভ্রুন যাদের মাঝে হয় তাদের ক্রমোজমগত গঠন আলাদা যেটা তারা মা থেকেই পায়।

কিন্তু মানুষের যেহেতু মেইল y ক্রমোজম দরকার তাই এটা মায়ের ডিম থেকে ভ্রুন হলেও সেখানে মেইল বাচ্চা হবার কথা না।

তাই নারীর আনফা`টিলাইজড ডিম থেকে নারী শিশুর জন্ম হতে পারে থিউরিটিক্যালী কিন্তু মেইল হবার সম্ভনা নাই।

এই সব ধমী`য় কাহিনি গুলি মানুষের বানানো। যীষূর চরিত্র প্রায় ২০০ বছর ধরে চাচের হাতে বানানো চরিত্র....

১২| ০৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ দুপুর ১২:২৮

টারজান০০০০৭ বলেছেন: কোথায় আইয়ুব খান আর কোথায় খিলিপান !!!
কোথায় আগরতলা আর কোথায় জুতোর তলা !!!

অলৌকিকতাকে মিথ হিসেবে উপস্থাপন করিতে গিয়া মিথোলজিক্যাল চরিত্রের সাথে একজন নবী , প্রামাণ্য চরিত্রের জন্ম ইতিহাস ও ঢুকাইয়া দিলেন ! ব্রাভো !!

চোনার মধ্যে দুধ মিশাইয়া পোস্টের বারোটা বাজাইলেন ভাইডি !!

০৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ দুপুর ২:০০

নতুন বলেছেন: আলেকজান্ডার, গৌতম বুদ্ধ, মহাম্মাদ সা: এরা্ ঐতিহাসিক চরিত্র এদের কথা ততকালিন ইতিহাসে পাওয়া যায়।

যীষুর চরিত্র প্রাচীন বাইবেলের ইতিহাসে ছাড়া কোথাও পাওয়া যায় না।

খৃস্টিয়ান ধম` ততকালিন রাজনিতিক ক্ষমতার বিরুদ্ধে তৌরি করা হয়েছিলো।

যীষূ যখন মারা যায় তখন তার ১০০ এর মতন অনুসারী ছিলো । তার ১২ জন সাথীর ১জন তাকে ধরিয়ে দিয়েছিলো, বাকীদের কেউই তাকে বাচাতে এগিয়ে আসেনাই।

সেখান থেকে আজ ২.৪ বিলিওন মানে বিশ্বের ৩৩% মানুষ এই খৃস্টিয়ান ধমে বিশ্বাসী।

২য় স্হানে ইসলাম ১.৮ বিলিওন মানে ২৪.৫% মানুষ ইসলামে বিশ্বাস....

ধমের এই বিস্তারের পেছনে রাজনিতিক ক্ষমতা বিষয়টি সবচেয়ে বেশি কাজ করেছে।

১৩| ০৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ দুপুর ১২:৩২

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:




গিয়াস উদ্দিন লিটন ভাই,
আব্দুল কাদের জিলানী (রাঃ) হিজরি ৪৭১ সনের রমজান মাসের ১ তারিখে বাগদাদ নগরের জিলান শহরে জন্ম গ্রহণ করেন। তার পিতার নাম আবু সালিহ মুসা আল-হাসানি (রাঃ) এবং মাতার নাম সাইয়েদা উম্মুখ খায়ের ফাতিমা (রাঃ) । তার মাতা ছিলেন হাসান ইবনে আলীর বংশধর। আব্দুল কাদের জিলানী (রাঃ) হলেন ইসলাম ধর্মে অন্যতম প্রধান আধ্যাত্মিক ব্যক্তিত্ত্ব। তিনি ইসলামের অন্যতম প্রচারক হিসাবে সুবিদিত। সূফীরা তাকে 'বড়পীর হযরত আব্দুল কাদের জিলানী (রহঃ)' নামে ব্যক্ত করা হয়। আধ্যাত্মিকতায় উচ্চমার্গের জন্য বড়পীর, ইরাকের অন্তর্গত 'জিলান' নামক স্থানে জন্মগ্রহণ করায় জিলানী, সম্মানিত হিসাবে মুহায়ি'দ-দীন, সুলতান আল-আউলিয়া, গাউসুল আযম আব্দুল কাদের জিলানী (রাঃ) ও আবু মোহাম্মদ মুহিউদ্দীন (রাঃ) প্রভৃতি উপাধি ও নামেও তাকে সম্বোধন করা হয়।

আব্দুল কাদের জিলানী (রাঃ) একজন বুজুর্গ ব্যক্তি ছিলেন তাঁর পিতা আবু সালিহ মুসা আল-হাসানি (রাঃ) ও মাতা উম্মুখ খায়ের ফাতিমা (রাঃ) উভয়ে বুজুর্গ ব্যক্তি ছিলেন। তিনি তাঁর পিতার ঔরসজাত সন্তান।

***উল্লেখ্য পোষ্টে অলৌকিক ভাবে জন্মগ্রহণ করার কথা বলা হয়েছে বা ইতিহাসে যাদের পিতার পরিচয় অলৌকিক বলে উল্লেখ করা হয়েছে। এই পোষ্টের সাথে দুর দুর পর্যন্ত বড়পীর আব্দুল কাদের জিলানী (রাঃ) এর কোনো সম্পর্ক নেই।


০৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ দুপুর ২:১১

নতুন বলেছেন: আব্দুল কাদের জিলানী রা: ইসলামের অন্যতম প্রচারক, তার লেখা বইয়ে তার প্রজ্ঞার পরিচয় পাওয়া যায়।

১৪| ০৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ দুপুর ১:৪৮

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:




বাংলাদেশে কথিত পীর যারা আছেন (দেওয়ানবাগ, আওনাবাগ, কুতুববাগ, শার্ষিনা, চরমোনাই, আটরশি, চিকন রশি, পাগলা) তাদের ভক্তদের তারা যা বলেন - ভক্তকুল তাই বিস্বাস করেন। ইউটিউবে দেওয়ানবাগের ভিডিও দেখলে আপনি ভাবতে বাধ্য হবেন বাংলাদেশের মানুষ এখনো প্রাগৈতিহাসিক যুগে বাস করছেন। অথবা দেওয়ানবাগ সঠিক।

০৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ দুপুর ২:০২

নতুন বলেছেন: দেওয়ানবাগীর অনুসারীদের কথা ভেবে আমি কুলহারিয়ে ফেলি.... কিভাবে কমনসেন্স ওয়ালা মানুষ দেওয়ানবাগীর ভক্ত হতে পারে???????

এই জামানায় যদি এই রকমের মানুষের লাখো ভক্ত থাকতে পারে তবে ২০০০ বছর ৫০০০ বছর আগের মানুষ কুমারীর গভে` ইশ্বরের সন্তান বিশ্বাস করাটাকে আমি তো খু্‌বই সাধারন বলেই মনে করি।

১৫| ০৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ দুপুর ২:১৬

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:




নতুন ভাই,
সাবাস, আমি বলবো সাবাস। আজকে আপনার মতের সাথে একমত হতে পারছি ১০০% অন্যান্য দিন গরমিল থেকে যায় কিছু না কিছু, কিন্তু আজকে ১০০%। ২০১৯ সনে যদি দেওয়ানবাগের কথিত কোটির উপর মুরিদ ভক্ত আশেকান থেকে থাকে তাহলে হাজার হাজার বছর আগে কি হয়েছে?

সমাজ রাষ্ট্র পৃথিবীতে ধর্ম একটি অস্ত্র হিসেবে ব্যবহার হচ্ছে। এটি ভয়ঙ্কর অস্ত্র। এই অস্ত্রে কি পরিমান মানুষ প্রাণ দিয়েছে তার কি কাছাকাছি হিসাব মানুষের কাছে আছে?

০৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ দুপুর ২:৫২

নতুন বলেছেন: মানুষকে নিয়ন্ত্রনে রাখতে পারলেই রাস্টের ক্ষমতা বাড়ে...

ধমের আফিম খুবই কায`কর মানুষকে নিয়ন্ত্রন করতে।

ধম` মানুষকে ভাগ করে, আপনি অন্যদের থেকে নিজেকে ভালো, সুপিরিওর মনে করেন। সেই ধারনা থেকেই কিন্তু অন্যদের হত্যা পযন্ত করা হচ্ছে।

যদি ধমের কথা সত্য বলে ধরে নেন তবে দেখবেন ধমের বইগুলিতে খুবই সামান্য কথা আছে এবং সেগুলি একটু পরিস্কার না। সেই কথাগুলির ব্যখ্যাগুলি মানুষ করে এবং সেটাই বেশির ভাগ মানুষ অনুসরন করে।

১৬| ০৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ দুপুর ২:৪০

পাঠকের প্রতিক্রিয়া ! বলেছেন: প্রাচীনকালে অনেক রাজা ক্ষমতায় টিকে থাকতে নিজেদের ঈশ্বর বা ঈশ্বরের দূত/দেবতা হিসেবে দাবী করতো। এছাড়া ববিভিন্ন সভত্যা ও ধর্ম বিশ্বাসে তাদের দেব দেবীদের জন্ম, ক্ষমতা নিয়ে নানা কিহিনী প্রচলিত। এর কোনটাই যুক্তি নির্ভর নয়। জোর করে যে এসব বিশ্বাস করতেই হবে, এমন তো নয়।


আলেকজান্ডারের জন্ম তো সেদিন হল। তার পুরা কাহিনী ইতিহাসে আছে। তার জন্মকে মিথ হিসেবে চালানোটা অাজাইরা চিন্তা।

ঈসা নবীর ঘটনাটা খ্রিস্টানধর্ম ও ইসলাম ধর্ম মতে সত্য। যুক্তি দিয়ে(মানে শুক্রানু ছাড়া ডিম্বানু কীভাবে ননিষিক্ত হহইলো? Y ক্রোমোজোম ক্যামনে আইলো, ক্লোন টোনের কিছু নাকি...) এসব বর্ণনা অর্থহীন। বিজ্ঞান দিয়ে এর প্রমাণ করা যেতেও পারে নাও, নাও পারে।
ধর্মের মূল ভিত্তি বিশ্বাস। যুক্তি দিয়ে অাল্লাহ, পরকাল, ফেরেস্তা, জিন শয়তান.... এসব ব্যাখ্যা/প্রমাণ করা সম্ভব না। কেউ বিশ্বাস না করলে নাই, থাকুক সে তার যুক্তিতে। দেখা হবে ওই পারে...




পুনশ্চঃ (বিশ্বাসীদের জন্য)
মুসলিম হলে তাকে বিশ্বাস করতে হবে ঈসা নবী পিতা ছাড়া জন্মেছেন। কোরআনের আয়াতে এটা স্পষ্ট।

সূরা মারইয়াম(আরবি ভাষায়: سورة مريم‎&lrm;)
মুসলমানদের ধর্মীয় গ্রন্থ কুরআনের ১৯ নম্বর সূরা। এই সূরাটির প্রথমে হযরত জাকারিয়া (আঃ)এর প্রার্থনার কথা, পরেবিবি মরিয়ম এবং পুত্র হযরত ঈসা (আঃ)-এর সম্পর্কে বলা হয়েছে।

.....
১৬.) আর (হে মুহাম্মাদ) ! এই কিতাবে মারয়ামের অবস্থা বর্ণনা করো। যখন সে নিজের লোকদের থেকে আলাদা হয়ে পূর্ব দিকে নির্জনবাসী হয়ে গিয়েছিল
১৭.) এবং পর্দা টেনে তাদের থেকে নিজেকে আড়াল করেনিয়েছিল। এ অবস্থায় আমি তার কাছে নিজের রূহকে (অর্থাৎ ফেরেশতাকে) পাঠালাম এবং সে তার সামনে একটি পূর্ণ মানবিক কায়া নিয়ে হাযির হলো।
১৮.) মারয়াম অকস্মাৎ বলে উঠলো, “তুমি যদি আল্লাহকে ভয় করে থাকো তাহলে আমি তোমার হাত থেকে করুণাময়ের আশ্রয় চাচ্ছি।”
১৯.) সে বললো, “আমি তো তোমার রবের দূত এবং আমাকে পাঠানো হয়েছে এ জন্য যে, আমি তোমাকে একটি পবিত্র পুত্র দান করবো?”
২০.) মারয়াম বললো, “আমার পুত্র হবে কেমন করে যখন কোন পুরুষ আমাকে স্পর্শও করেনি এবং আমি ব্যভিচারিনীও নই?”

২১.) ফেরেশতা বললো, “এমনটিই হবে, তোমার রব বলেন, এমনটি করা আমার জন্য অতি সহজ আর আমি এটা এ জন্য করবো যে, এই ছেলেকে আমি লোকদের জন্য একটি নির্দশন ও নিজের পক্ষ থেকে একটি অনুগ্রহে পরিণত করবো এবং এ কাজটি হবেই।”
২২.) মারয়াম এ সন্তানকে গর্ভে ধারণ করলো এবং এ গর্ভসহ একটি দূরবর্তী স্থানে চলে গেলো।
২৩.) তারপর প্রসব বেদনা তাকে একটি খেজুর গাছের তলে পৌঁছে দিল। সে বলতে থাকলো, “হায়! যদি আমি এরআগেই মরে যেতাম এবং আমার নাম-নিশানাই না থাকতো।”
২৪.) ফেরেশতা পায়ের দিক থেকে তাকে ডেকে বললো, “দুঃখ করো না, তোমার রব তোমার নীচে একটি নহর প্রবাহিত করেছেন
২৫.) এবং তুমি এ গাছের কাণ্ডটি একটু নাড়া দাও, তোমার ওপর তরতাজা খেজুর ঝরে পড়বে।

২৬.) তারপর তুমি খাও, পান করো এবং নিজের চোখ জুড়াও। তারপর যদি তুমি মানুষের দেখা পাও তাহলে তাকে বলে দাও, আমি করুণাময়ের জন্য রোযার মানত মেনেছি, তাই আজ আমি কারোর সাথে কথা বলবো না।”
২৭.) তারপর সে এই শিশুটি নিয়ে নিজের সম্প্রদায়ের মধ্যে এলো। লোকেরা বলতে লাগলো, “হে মারয়াম! তুমি তো মহা পাপ করে ফেলেছো।
২৮.) হে হারুণের বোন! না তোমার বাপ কোন খারাপ লোক ছিল, না তোমার মা ছিল কোন ব্যভিচারিনী।”
২৯.) মারয়াম শিশুর প্রতি ইশারা করলো। লোকেরা বললো, “কোলের শিশুর সাথে আমরা কি কথা বলবো?
৩০.) শিশু বলে উঠলো, “আমি আল্লাহর বান্দা, তিনি আমাকে কিতাব দিয়েছেন ও নবী করেছেন।

৩১.) এবং বরকতময় করেছেন যেখানেই আমি থাকি না কেনআর যতদিন আমি বেঁচে থাকবো ততদিন নামায ও যাকাতআদায়ের হুকুম দিয়েছেন।
৩২.) আর নিজের মায়ের হক আদায়কারী করেছেন, এবং আমাকে অহংকারী ও হতভাগা করেননি।
৩৩.) শান্তি আমার প্রতি যখন আমি জন্ম নিয়েছি ও যখন আমি মরবো এবং যখন আমাকে জীবিত করে উঠানো হবে।”
৩৪.) এ হচ্ছে মারয়ামের পুত্র ঈসা এবং এ হচ্ছে তার সম্পর্কে সত্য কথা, যে ব্যাপারে লোকেরা সন্দেহ করছে।
৩৫.) কাউকে সন্তান গ্রহণ করা আল্লাহর কাজ নয়। তিনি পবিত্র সত্তা। তিনি যখন কোন বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেন তখন বলেন, হয়ে যাও, অমনি তা হয়ে যায়।
....


ঈসা(আ) এর মৃত্যু সম্পর্কে আয়াত:
"আর তাদের একথা বলার কারণে যে, আমরা মরিয়মপুত্র ঈসা মসীহকে হত্যা করেছি যিনি ছিলেন আল্লাহর রসূল। অথচ তারা না তাঁকে হত্যা করেছে, আর না শুলীতে চড়িয়েছে, বরং তারা এরূপ ধাঁধায় পতিত হয়েছিল। বস্তুতঃ তারা এ ব্যাপারে নানা রকম কথা বলে, তারা এক্ষেত্রে সন্দেহের মাঝে পড়ে আছে, শুধুমাত্র অনুমান করাছাড়া তারা এ বিষয়ে কোন খবরই রাখে না। আর নিশ্চয়ই তাঁকে তারা হত্যা করেনি। [সুরা নিসা ৪:১৫৭]

বরং তাঁকে উঠিয়ে নিয়েছেন আল্লাহ তা'আলা নিজের কাছে। আরআল্লাহ হচ্ছেন মহাপরাক্রমশালী, প্রজ্ঞাময়। [সুরা নিসা ৪:১৫৮]

০৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ বিকাল ৩:২৪

নতুন বলেছেন: আলেকজান্ডারের জন্ম তো সেদিন হল। তার পুরা কাহিনী ইতিহাসে আছে। তার জন্মকে মিথ হিসেবে চালানোটা অাজাইরা চিন্তা।


আমি চালানোর চেস্টা করিনাই বরং আলেকজান্ডারের বায়োগ্রাফি লেখকরাই এমনটা লিখেগেছেন....

এমনটা অবশ্যই বানানো এবং যৌক্তিক ভাবে সম্ভবনা। এমন সব বিখ্যাত মানুষের ব্যাপারে মানুষ বানায়....

বিশ্বাসের বিষয়টা অবশ্যই কিছুই করার নাই।

https://en.wikipedia.org/wiki/Alexander_the_Great#Lineage_and_childhood
Several legends surround Alexander's birth and childhood.[12] According to the ancient Greek biographer Plutarch, on the eve of the consummation of her marriage to Philip, Olympias dreamed that her womb was struck by a thunderbolt that caused a flame to spread "far and wide" before dying away. Sometime after the wedding, Philip is said to have seen himself, in a dream, securing his wife's womb with a seal engraved with a lion's image.[13] Plutarch offered a variety of interpretations of these dreams: that Olympias was pregnant before her marriage, indicated by the sealing of her womb; or that Alexander's father was Zeus. Ancient commentators were divided about whether the ambitious Olympias promulgated the story of Alexander's divine parentage, variously claiming that she had told Alexander, or that she dismissed the suggestion as impious.[13]

১৭| ০৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ বিকাল ৩:৫৬

শের শায়রী বলেছেন: নতুন ভাই আপনি হয়ত খেয়াল করছেন মিথোলজির আর ইতিহাসের ওপর আমার দূর্বলতা আছে, প্রথমেই পোষ্টে ভালোলাগা।

মলাসইলমুইনা আর কলাবাগান ১ এর বায়োলজিক্যাল একপ্লানেশান আমার মাথার ওপর দিয়ে গেছে। তাই ওদিকে আর না যাই।

তবে দুটো ব্যাপারে কিছু বলতে চাই, আলেকজান্ডার দ্যা গ্রেট ঐতিহাসিক ভাবে সত্য একটা ক্যারেক্টার। তার মায়ের নাম অলিম্পিয়াস অফ ইপিরাস বাবার নাম ফিলিপ টু অভ মেসিডোনিয়া। এটাই বাস্তবতা। এখানে এক সময় আলেকজান্ডার কে নিয়ে পোষ্ট দিয়েছিলাম আলেকজান্ডার দ্য গ্রেট এখানে যদি তার গ্রীক জীবনীকার ভিন্ন কোন গল্প আনে সেটা তার সে সময়ের পরিপ্রেক্ষিতে তাকে মহান দেখাবার জন্যই এনেছিল বলে আমার বিশ্বাস। গ্রীক পর্যটক মেগাস্থিনিস ভারত নিয়ে বর্ননা দিয়েছিলেন এখানে নাকি এমন এক জাতি আছে যাদের কপালে একটা চোখ। এই টাইপের আর কি এর বিশদ বর্ননা আমি প্রাচীন ভারতবর্ষ সন্মন্ধ্যে গ্রীকদের রহস্যময় ধারনা এখানে লিখেছি, কিন্তু সেগুলো তো স্রেফ কোন ব্যাক্তি বিশেষের বানানো কিছু এমন মীথও না।

আসি যীশু খ্রীষ্টের ব্যাপারে। যীশু খ্রীষ্টের ব্যাপারে পুরোটাই ধর্মীয়। যেখানে এই পৃথিবীর সব থেকে বড় ধর্মের প্রবক্তা তাকে বলা হয় তাই তার তার ব্যাপারে তার অনুসারীদের বিশ্বাস থাকতেই পারে। একই কথা অন্যান্য ধর্মের প্রবক্তাদের ব্যাপারে। আমি ব্যাক্তিগতভাবে নিজ ধর্মে বিশ্বাসী। আর ধর্ম ব্যাপারটার প্রায় পুরোটাই বিশ্বাস। সেখানে নিজ ধর্মে বিশ্বাস রেখে আমি অন্য ধর্মের বিশ্বাসে আঘাত হানতে রাজি না। যীশুকে নিয়ে বর্তমানে অনেক গবেষনা হচ্ছে এক গবেষনায় দেখা গেছে আমরা যেমন জানি যীশু নাজারেথে জন্ম নিয়েছে কিন্তু সে গবেষনায় দেখা যায় নাজারেথ নামে কোন জায়গাই ঐ সময় ছিল না নাজারেন সম্প্রদায় নামে একটা গোষ্ঠী ছিল (Jesusu lived in India বই জার্মান ধর্মতত্ত্ববিদ হোলগার কারষ্টেন এটা লিখছে।) এটাও প্রমানিত যীশু নিজে খ্রীষ্টান ধর্ম চালু করেননি, করেছেন তার সম সাময়িক পল (পলৌস রোমান উচ্চারন)। এমন অনেক কিছুই লেখা যায়। কিন্তু একান্ত ব্যাক্তিগত ভাবে আমি মনে করি একটা বিশাল অংশের মানুষ তাকে বিশ্বাস করে তাই তাদের প্রতি সন্মান জানিয়ে তাকে অস্বীকার না করাই ভালো যেহেতু আমি ভিন্ন ধর্মে বিশ্বাসী।

আবার এই যীশুকে ইসলামে হযরত ঈশা (অঃ) নামে আমরা মানি তাই তাকে বিশ্বাসও করি যেহেতু পবিত্র কোরানে তার ব্যাপারে উল্লেখ্য আছে। যদিও খ্রিষ্টানরা যেভাবে তার জন্ম বিশ্বাস করে কোরানে তার থেকে পার্থক্য আছে । তাই থাকুক না যে যার মত।

আমি নিজে অতি সামান্য জানি, হয়ত ভুল হতে পারে আমার মন্তব্যে সেক্ষেত্রে ক্ষমা প্রার্থনীয়।

০৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ বিকাল ৪:১৭

নতুন বলেছেন: আপনার লেখা পড়েই এই লেখার আগ্রহ পেলাম :)

আমি অলৌকিকতায় বিশ্বাসী না।

এই পোস্টের উদ্দেশ্য যে অলৌকিক জন্মনেওয়া নতুন কিছু না, এটা ৫০০০ বছর আগের সভ্যতাও বিশ্বাস করেছে। যুগে যুগে এমন দাবী মানুষ করেছে।

বিখ্যাত মানুষের নামে অলৌকিক কাহিনি বানানো হয় মানুষের মনে বিশ্বাস গাড় করার জন্য। তাতে অনুসারী বাড়ে, এখনকার সময়েও আমাদের দেশের মানুষ পীর,মাজারের অলৌকিক কাহিনি বিশ্বাস করে... আর ৫০০০ বছর আগের মানুষের কি দোষ :)

১৮| ০৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ বিকাল ৩:৫৬

সুপারডুপার বলেছেন: যেকোনো একটা ধর্ম গ্রন্থ পড়েন, দেখবেন পুরাটাই অলৌকিকতা দিয়ে ভরা। যুক্তি দিয়ে অস্বীকার করবেন, বিশ্বাসীরা বলবে গড বলছেন অতএব এটা সত্য। আপনি যুক্তি দিয়ে বোঝালেও, এখনকার সময় ও আপনাকে গালাগালি, নাস্তিক, কাফের ইত্যাদি বলে ব্যক্তিগত আক্রমণ করবে। আর সামনে পাইলে তো কি করবে সেটা দেশের জঙ্গিদের কাজকর্ম দেখলেই বোঝা যায়। কারণ তাদের মাথায় কঠিন ভাবে বিশ্বাস গেঁথে গেছে 'গড বলেছেন '

তখনকার সময় ও অলৌকিক ঘটনা গুলোর ও কেউ না কেউ প্রতিবাদ করেছিল। কিন্তু ক্ষমতাবলে ও রাজনৈতিক স্বার্থে অলৌকিকতা বিশ্বাস- ই টিকে গেছে। এইভাবে দেওয়ানবাগীরাও টিকে যাচ্ছে।

০৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ বিকাল ৪:২৯

নতুন বলেছেন: ২০০০ বছর আগে খৃস্টানধমের শুরুটা অনেক নিম`ম, প্রথমে প‌্যাগানরা খৃস্টান অনুসারীদের হত্যা করেছে। পরে খৃস্টানেরা ক্ষমতায় গিয়ে পেগান এবং ঈহুদী, মুসলিমদের হত্যা করেছে।

সবাই ধম` জিনিসটার মহান দিকগুলি দেখে কিন্তু রাস্ট/শাসকেরা এই ধম`কে নিজেদের প্রয়োজনে ব্যবহার করে সেটা দেখেনা।

১২জন অনুসারী রেখে যীষূ মারা গিয়েছিলেন এখন তার অনুসারী ২.৪ বিলিওন মানুষ.... যে কিনা তার প্রচারিত মতবাদকে পূনাঙ্গ করে যেতে পারেনাই।

রাসুল সা: পূনাঙ্গ ধম`মতবাদ রেখে গেছেন, কিন্তু তার অনুসারীরা ক্ষমতার লড়াইয়ে অনেক রক্ত ঝরিয়েছে।

আমাদের দেশে ইসলাম এসেছে এবং ব্যবসায় পরিনত হয়েছে। পীরের বাড়ী টাকা পয়সার কালেকসনই কিন্তু আসল ব্যাপার এখানে ইসলাম শিক্ষার কোন বিষয় নাই।

এই বিষয়ে আলোচনা হলে মানুষের মনের ভুল গুলি হয়তো একসময় ভাঙ্গবে....

আমি আশাবাদি আলো আসবেই...

১৯| ০৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ বিকাল ৩:৫৭

শের শায়রী বলেছেন: আলেকজান্ডারের উইকি লিঙ্ক Alexander the Great

০৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ বিকাল ৪:২১

নতুন বলেছেন: আমিও এটার রেফারেন্স দিয়েছি। উইকির লেখাগুলি অনেকেই জাচাইকরে তাই রেফারেন্স হিসেবে ব্যবহার করা যায়।

২০| ০৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ বিকাল ৫:১৬

রাজীব নুর বলেছেন: লেখক বলেছেন: কেউ বিখ্যাত হলে তার নামে অনেক কাহিনি বানানো শুরু হয়। আমাদের দেশেই তো সব পীরের নামে কত কেরামতির কাহিনি সমাজে আছে।


এই আধুনিক যুগে এসে যারা এইসব পীর ফকির ইত্যাদি বিশ্বাস করে তারা অবশ্যই নির্বোধ।

০৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ বিকাল ৫:৩০

নতুন বলেছেন: যুগে যুগে ধান্দাবাজেরা ধম`ভীরু মানুষের বিশ্বাসের সুযোগ নিয়ে ধান্দাকরে....

বিশ্বাসীরা এটাকে বড় সমস্যা মনে করেনা... তাই চলতে থাকে নতুন নতুন তরিকাতে....

২১| ০৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:১৭

এলিয়ানা সিম্পসন বলেছেন: মলাসইলমুইনা এরকম ফালতু কমেন্ট কিভাবে করল?

০৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ রাত ৮:৩৮

নতুন বলেছেন: কোন কমেন্টই ফালতু না :)

২২| ০৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:৫১

জুল ভার্ন বলেছেন: সকল লৌকিকতার পিছনেই অলৌকিকতা আছে আর অলৌকিকতার পিছনে আছে বিশ্বাস। মিথোলজি নিয়ে কিছু বলার নাই তবে এখন ইতিহাসের ওপর ও মানুষের আস্থার অভাব আছে, যেহেতু এখন ফরমায়েশি ইতিহাসযেমন লেখা হয় তেমনি বিজয়ীদের ইচ্ছামত ইতিহাস লেখা হয়।

পোষ্টে ভালোলাগা।

০৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ রাত ৮:৪৯

নতুন বলেছেন: আগে জ্ঞানের আলো কম ছিলো তখন অলৌকিতায় বিশ্বাস অনেক বেশি ছিলো।

জ্ঞানের আলো বাড়ছে এখন তাই এরকমের অলৌকিক কাহিনিতে বিশ্বাস কম।

এই সব কাহিনি পরে তৌরি হয়।

২৩| ০৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ রাত ৮:০১

সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: ১। প্রথম প্রাণীটি মেইল নাকি ফিমেইল ছিল?

২। পরের প্রাণীগুলো কি প্রথম প্রাণী থেকেই এসেছিল, নাকি আলাদা আলাদা ভাবে সৃষ্টি হয়েছিল?

৩। সেক্স বা ফার্টিলাইজেশন কোন পর্যায় থেকে শুরু হলো? সেগুলো কি একই প্রজাতির মধ্যে ঘটেছিল, নাকি ভিন্ন ভিন্ন প্রজাতির মধ্যে?

আমি ধরে নিয়েছি যে বিজ্ঞানে এসব প্রশ্নের সহজ সমাধান/উত্তর আছে এবং আপনারও এগুলো জানা আছে।

মিথ বা কল্পকাহিনির মতো বিজ্ঞানও যুগপৎ ইন্টারেস্টিং এবং রহস্যময়।

মূল পোস্ট এবং কমেন্ট, বিশেষ করে নাইমুল ইসলাম ও কলাবাগানের আলোচনা খুব ভালো লেগেছে।

০৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ রাত ৯:০৯

নতুন বলেছেন: প্রকৃতিতে কিছু প্রানী ফিমেইল তাদের অনিষিক্ত ডিম থেকে বাচ্চা ফোটাতে পারে। কিছু প্রানীতে zw chromosomes মানে ফিমেলেই দুই রকমের ক্রমোজম থাকে সেখান থেকে মেইল বাচ্চা হওয়া সম্ভব।

কিন্তু মানুষের ছেলেদের থাকে XY আর মেয়েদের থাকে XX তাই

যদিও কুমারী তার ডিমের থেকেই মানব ভ্রুন নিষিক্ত করে সন্তান জন্ম দেয় সেটা XX ক্রমোজমই হবে...

ছেলে হবেনা।
নিচের ভিডিওটা দেখতে পারেন তবে বিষয়টা আরো পরিস্কার হবে আপনার কাছে।
https://www.youtube.com/watch?v=T3bmbpBPR3U

২৪| ০৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ রাত ৮:২৪

নীল আকাশ বলেছেন: ভালো লেগেছে। ব্লগে এইধরনের পোস্ট আরও আসা উচিৎ।

০৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ রাত ৯:১১

নতুন বলেছেন: ধন্যবাদ।

৪ দিনের ছুটি, বসে বসে মুভি দেখা আর ডকুমেন্টরি দেখা ছাড়া কাজ নাই। হঠাত লিখতে ইচ্ছা হলো তাই।

২৫| ০৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ রাত ৮:২৭

নীল আকাশ বলেছেন: নতুন ভাই,
মিথ এবং ধর্মীয় বিশ্বাস একজায়গায় করা মনে হয় ঠিক না।
মিথ নিয়ে তর্ক হতে পারে কিন্তু ধর্মীয় বিশ্বাস নিয়ে কোন তর্ক হয় না।
নবী ঈশা (আলাইহিস সালাম) এবং জেসাস ক্রাইস্ট কখনই এক নয়।
অন্তত নাগ হাম্মাদির স্ক্রল থেকে সেটা সুস্পষ্টভাবে জানা গেছে।

০৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ রাত ৯:৩০

নতুন বলেছেন: একই চরিত্রের দুইজন একই স্থানে একই সময়ে আলাদা হতে পারে?

ইসলামে যে ঈশা আ: এর সম্পকে কিছু তথ্য আছে কিন্তু সেটা কি পূনাঙ্গ?

যীষূর সম্পকে যদি কেউ ভালো লিখে থাকে তবে তার ১২ জন অনুসারীরাই তো ভালো বলতে পারতো তাই না?

নাগ হাম্মাদি স্ক্রল নিয়ে তথ্য খোজা শুরু করছি।

২৬| ০৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ রাত ৯:২৮

সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: উত্তরের জন্য ধন্যবাদ নতুন ভাই। আমি আসলে অন্য জিনিস জানতে চেয়েছিলাম। আপনি যেগুলো বললেন এগুলো এ পোস্টেই উপরে আলোচিত হয়েছে, আগে থেকেই কিছুটা জানতাম।

আমার হাইপোথেসিস হলো, হাজার হাজার বছর বিবর্তনের পর মহাবিশ্বের প্রথম প্রাণীটি ছিল উভলিঙ্গী, যা নিজে থেকেই বংশবিস্তারে সম্ভব। এটা কাকতালীয় হওয়া অসম্ভব যে, একই সময়ে একাধিক প্রাণীর আবির্ভাব হয়েছিল। ফলে, প্রথম প্রাণীটি থেকেই পরবর্তী প্রাণীগুলোর জন্ম হয়, যা পরে জ্যামিতিক হারে বাড়তে থাকে। এটাও ধরে নিচ্ছি যে, প্রথম প্রাণীটি থেকে আর কোনো বংশ বিস্তার হয় নি, অর্থাৎ কোনো এক সময়ে ওটা মারা গেছে। এভাবে আরো হাজার বছর বিবর্তনের পর হয়ত অন্য কোথাও অন্য প্রাণীর (ভিন্ন প্রজাতির) সৃষ্টি হয়েছিল।

মূল পয়েন্টে আসি। প্রথম সৃষ্ট প্রাণীটি থেকে parthenogenesis পদ্ধতিতেই যে পরের প্রাণীগুলোর জন্ম হয়েছিল, তা নাও হতে পারে। ঠিক ওরকম কোনো পদ্ধতিতে কুমারী ম্যারির গর্ভবতী হওয়ার সম্ভাব্যতা ভাবছিলাম।

শুভেচ্ছা রইল।

০৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ রাত ৯:৪০

নতুন বলেছেন: ম্যারী কিন্তু বাগদত্বা ছিলেন তার জন্য স্বামী নিদ্ধারিত হয়েছিলো তাই হয়তো তাদের সন্তানই হতে পারে কিন্তু পরে কিহিনি বানানো হয়েছে যীষূকে অলৌকিক দেখাতে।

এটাই খুবই সাধারন ব্যখ্যা এবং এতে এতো অলৌকিক ঘটনা ঘটাতে হয়না।

একটা বিষয় হলো যীষূ কিন্তু আলোচনায় আসে যখন সে যুবক বয়সে ফিরে এসে ইশ্বরের কথা প্রচার শুরু করেন।

তিনি বালক বয়সে ৮-১১ বছর বয়স থেকে ৩০ বছর পযন্ত কোন তথ্য নাই।

তিনি যদি জন্মকাল থেকেই আলোচিত শিশু হতো তবে তিনি সবার আলোচনায় থাকতো।

কাহিনি গুলি ৩০ সাল থেকে ৩০০ সাল পযন্ত চাচ বানিয়েছে।

যখন যীষূ মারা গিয়েছিলো তখন তার ১০০ও অনুসারী ছিলো না। এখন তার ২.৪ বিলিওন অনুসারী। তিনি ঈহুদী ছিলেন এবং তিনি খৃস্টধম` প্রচার করেন নাই।

ধমের প্রচার প্রসারের মাঝে রাজনিতির অনেক প্রভাব আছে.... সৃস্টিকতার বিষয়টা গৌন... :)

২৭| ০৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ রাত ৯:৪৩

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
আলেকজান্ডার, গৌতম বুদ্ধ, মহাম্মাদ সা: এরা্ ঐতিহাসিক চরিত্র এদের কথা ততকালিন ইতিহাসে পাওয়া যায়।
যীষুর চরিত্র প্রাচীন বাইবেলের ইতিহাসে ছাড়া কোথাও পাওয়া যায় না।

এটা আমারও অজানা ছিল।
তবে মোজেস সুলেমান আব্রাহাম এরা কি ঐতিহাসিক ফিগার?
কনফুসিয়াস কিন্তু এদের চেয়েও পুরাতন,

০৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ রাত ১০:০০

নতুন বলেছেন: মোজেস, সুলাইমান, সম্ভবত ঐতিহাসিক চরিত্র না।
https://www.washingtonpost.com/news/worldviews/wp/2014/12/10/was-moses-real/

কনফুসিয়াস শিক্ষক ছিলেন তার ছাত্ররাই তার নামটা ইতিহাসে রেখেছে। যেমনটা সক্রেটিস,এরিসটটল,,,

কিন্তু যীষূ চরিত্রটা আসলে ৩০সাল থেকে ৩০০ সাল পযন্ত চাচে`র গবেষনাগারে তৌরি। ;)

যখন যীষূ মারা গিয়েছিলো তখন তার ১০০ও অনুসারী ছিলো না। এখন তার ২.৪ বিলিওন অনুসারী। তিনি ঈহুদী ছিলেন এবং তিনি খৃস্টধম` প্রচার করেন নাই।

২৮| ০৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ রাত ১১:৫৪

কলাবাগান১ বলেছেন: @মলাসইলমুইনা
আপনি Arrhenotoky এর কথা বলেছেন কিন্তু যেটা বলতে ভুলে গেছেন যে Arrhenotoky হল haploid (haplodiploidy) এখন আপনি ই বলেন এক সেট ক্রমোযোম নিয়ে কোন মানুষ বাচতে পারবে??? Parahaploidy হলেও তো আরেকটা ক্রমোযমকে অকার্যকর করে haploid সেট এর মত বানানো হয়।

নেচার এ Arrhenotoky হয় . শুধু leech ই না.. bees, wasp, ants ও হয়...

গাছের কোষ থেকে আরেক টা গাছ তৈরী করা যায় (totipotent); অনেক প্রানীর অংগ কেটে ফেললে, তা আবার গজায়.. এই সব ভেরিয়েশন এর সাথে মানুষের ডেভেলপমেন্ট কে মিলানো ঠিক হবে না....আমি বুঝতেছি যে আপনি বলতে চাচ্ছেন যে "থিওরিটিক্যালি মেল্ ফিমেল কন্টাক্ট ছাড়াই বেবি (মা থেকে ছেলে) হতে পারে"
কিন্তু সেটা তো ম্যামাল এ সম্ভব না...কোন ভাবেই না.।প্রায় সাত থেকে আট বিলিয়ন মানুষ এখন.... একজন কি তাহলে থাকতো না Arrhenotoky এর মাধ্যমে জন্ম গ্রহন করা।

তাই আমার কথা ছিল..মানুষের মাঝে parthenogenesis কোন ভাবেই সম্ভব না

০৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ রাত ২:৪৭

নতুন বলেছেন: যৌক্তিক ভাবে সম্ভবনা। কিন্তু বিশ্বাসীরা বিশ্বাস করতে চাইবে যে কোন না কোন ভাবে সম্ভব।

২৯| ০৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ রাত ১২:৫৪

নীল আকাশ বলেছেন: যীষূর সম্পকে যদি কেউ ভালো লিখে থাকে তবে তার ১২ জন অনুসারীরাই তো ভালো বলতে পারতো তাই না?

দারুন প্রশ্ন করেছেন আপনি। আমিও সেটাই বিশ্বাস করি। কিন্তু খ্রিস্টানরা করে না। তারা পোল বা পৌলিয় খ্রিস্ট ধর্ম মানে। যার
লেখা এরা অক্ষরে অক্ষরে পালন করে সেই পোলের সাথে তাদের প্রভু যীষুর কখনই সামনা সামনি দেখাই হয় নি। এরা সম সাময়িক কালেরও নয়। অন্তত নাযারাথের যীষুর সাথে এর দেখা হইনি। কিন্তু ক্যাথিলিক চার্চ এই পোলের কথাই মানে। যীষুর ১২
জনের অনেকেরই লেখা আছে সেগুলি মানে না। ভ্রান্ত বলে নিকেশিয়া কনভেনশনে পুড়িয়ে ফেলেছে।
৪ দিন যেহেতু ছুটি আছে। হোমওয়ার্ক দিলাম। নিকেশিয়া কনভেনশনে কিভাবে একজন মানুষ যীশু খোদা হয়ে গেল পড়ে দেখুন।
নিশ্চিত আপনার সময় ভালো কাটবে।
ধন্যবাদ।

০৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ রাত ৩:০৬

নতুন বলেছেন: আমি উপরে কিন্তু বলেছি যে যীষূ চরিত্রটা আসলে ৩০সাল থেকে ৩০০ সাল পযন্ত চাচে`র গবেষনাগারে তৌরি। ;)

যখন যীষূ মারা গিয়েছিলো তখন তার ১০০ও অনুসারী ছিলো না। এখন তার ২.৪ বিলিওন অনুসারী।

তিনি ঈহুদী ছিলেন এবং তিনি খৃস্টধম` প্রচার করেন নাই।

তিনি নিজেকে খোদা দাবি করেনাই।

আপনি যেই প্রশ্নগুলি করেছেন সেটার উত্তর খুজলে আসল কারনটা বের হয় । সেটা হলো ততকালীন রোমান সম্রাজ্যের বিরুদ্ধে জনগনমত গড়তে কিছু মানুষ যীষূর চরিত্রটাকে তৌরি করেছিলেন।

মানুষ এই আইডিয়াটি লুফে নিয়েছিলো এবং পযায়ক্রমে তারা ইহুদী,পেগানদের সরিয়ে খৃস্টধমে সবাইকে কনভাট করেছে। রাস্ট ধমও এক সময় খৃস্টিয়ানে পরিনত হয়েছে। এবং যার ফলস্রুতিতে এখন বিশ্বে ২.৫ বিলিওন মানুষ খৃস্টানধমের অনুসারী।

it's just good business

৩০| ০৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ রাত ১:০৯

অপ্‌সরা বলেছেন: সবাই কত্ত জানে! আর তাই জানতে কমেন্টগুলো আবার পড়তে এলাম! :)

০৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ রাত ২:১৪

নতুন বলেছেন: ব্লগের মজা এইখানেই। অনেক আলোচনার মাঝে বিষয়ের অনেক নতুন বিষয়গুলি আলোকিত হয়।

৩১| ০৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ রাত ৮:৫২

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:




নতুন ভাই,
আমাকে একটি ব্যাপার জানাবেন আপনার উল্লেখ্য ব্যক্তিদ্বয় যারা অলৌকিক ভাবে জন্মগ্রহণ করেছেন তারা আসলেই আস্তিক ছিলেন না নাস্তিক ছিলেন তা আজ আর জানা সম্ভব না। তারা জন্মগতভাবে মাতাপিতার হিসেবে কে কোন ধর্মের ছিলেন তাও জানা সম্ভব না। কারণ ইাতহাস হাজার হাজার বছরে বিকৃত হয়েছে। এখানে যতোজনের নাম উল্লেখ্য করেছেন তাদের কারো অলৌকিক ভাবে জন্মের সাথে মন্তব্যকারী কারো সহমত দ্বিমত করতে পোষ্টে দেখছিনা শুধু ঈসা বা যীশু খ্রিস্ট নিয়ে যতো সমস্যা।

১। পোষ্টের মন্তব্য জানতে পারছি ঈসা আর যীশু খ্রিস্ট এক ব্যক্তি নন এটির সত্যতা কতোটুকু?

২। মুসলিম হিসেবে যীশু খ্রিস্ট বিশ্বাস করলে ধর্ম ভ্রষ্ট হতে হবে, কারণ ইসলামে বলা আছে ঈসা নবীকে আল্লাহপাক উঠিয়ে নিয়েছন গায়েবী ভাবে তিনি আবার পৃথীবিতে আসবেন। আর খৃস্ট ধর্মে যীশু খ্রিস্ট মারা গেছেন। (এতোটুকুই যথেষ্ট)

৩। আরেকটি বিষয় এখানে তিন জন ব্যাক্তি আমি খোঁজে পাচ্ছি
ক। ঈসা (আঃ)
খ। যীশু খিস্ট
গ। ঈসা মসিহ
- এই তিনজন কি একই ব্যক্তি নাকি ভিন্ন ভিন্ন?

৪। গত দুই হাজার বছরে আর কেউ কি অলৌকিক ভাবে জন্মগ্রহণ করেছেন? যার জন্মগ্রহণে পিতার প্রয়োজন হয়নি এমন কেউ?

০৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ রাত ১১:০৭

নতুন বলেছেন: নতুন ভাই,
আমাকে একটি ব্যাপার জানাবেন আপনার উল্লেখ্য ব্যক্তিদ্বয় যারা অলৌকিক ভাবে জন্মগ্রহণ করেছেন তারা আসলেই আস্তিক ছিলেন না নাস্তিক ছিলেন তা আজ আর জানা সম্ভব না। তারা জন্মগতভাবে মাতাপিতার হিসেবে কে কোন ধর্মের ছিলেন তাও জানা সম্ভব না। কারণ ইাতহাস হাজার হাজার বছরে বিকৃত হয়েছে। এখানে যতোজনের নাম উল্লেখ্য করেছেন তাদের কারো অলৌকিক ভাবে জন্মের সাথে মন্তব্যকারী কারো সহমত দ্বিমত করতে পোষ্টে দেখছিনা শুধু ঈসা বা যীশু খ্রিস্ট নিয়ে যতো সমস্যা।

এখানে সবাই ঈসা আ: বা যীষূ খৃস্ট নিয়েই কথা বললে কারন এটা তাদের বড় একটা বিশ্বাসে আঘাত করেছে। আমি ৫০০০ বছর আগের থেকে কাহিনিগুলি এনেছি এটা দেখাতে যে অলৌকিক জন্মগ্রহন নতুন কিছু না। এটা বিখ্যাতদের বেলায় মানুষ বলে থাকে...।



১। পোষ্টের মন্তব্য জানতে পারছি ঈসা আর যীশু খ্রিস্ট এক ব্যক্তি নন এটির সত্যতা কতোটুকু?

ঈসা আ: আর যীষু এক ব্যক্তি না হবার কোন কারন দেখি না। কারন এক খাপে দুই তলোয়ার থাকতে পারেনা।

একই স্হানে, একই সময়ে, একই কাহিনি দুই ব্যক্তির হয় কিভাবে?

খৃস্টধম` প্রায় ৩০০ বছর লেগেছে ক্ষমতার শীষে` যেতে, এই সময়ে এই আইডিয়াকে চাচ` সাজিয়ে গুছিয়ে নিয়েছে।


২। মুসলিম হিসেবে যীশু খ্রিস্ট বিশ্বাস করলে ধর্ম ভ্রষ্ট হতে হবে, কারণ ইসলামে বলা আছে ঈসা নবীকে আল্লাহপাক উঠিয়ে নিয়েছন গায়েবী ভাবে তিনি আবার পৃথীবিতে আসবেন। আর খৃস্ট ধর্মে যীশু খ্রিস্ট মারা গেছেন। (এতোটুকুই যথেষ্ট)

মুসলমানেরা বিশ্বাস করে যে ঈসা আ: কে বিকৃত করে উপস্হাপন করে খৃস্টান ধম` বানিয়েছে। যীষূ কে অবিশ্বাস করলে তাদের ঈসা আ: কেও অবিশ্বাস করা হয়। তাই কিছুটা বিশ্বাস করেই হয়।

৩। আরেকটি বিষয় এখানে তিন জন ব্যাক্তি আমি খোঁজে পাচ্ছি
ক। ঈসা (আঃ)
খ। যীশু খিস্ট
গ। ঈসা মসিহ
- এই তিনজন কি একই ব্যক্তি নাকি ভিন্ন ভিন্ন?

খৃস্টিয়ানদের মাঝেই যীষূ কে খোদা এবং খোদার পুত্র এই রকমের বিভিন্ন ভাবে মানে। ৩জন একই চরিত্র

৪। গত দুই হাজার বছরে আর কেউ কি অলৌকিক ভাবে জন্মগ্রহণ করেছেন? যার জন্মগ্রহণে পিতার প্রয়োজন হয়নি এমন কেউ?

কামরুপকামক্ষার যাদুকরে এখন আর কেউ্কি বিশ্বাস করে? আমাদের ছোট বেলাতেও আমরা ম্যাজিক দেখা. জাদু বিদ্যা নিয়ে অনেক কিছু বিশ্বাস করতো। আগে বড় বড় জাদুকর বিখ্যাত হয়েছিলো। এখন জাদুকরি কেউ শেখে না। পেশা হিসেবে নেয় না। কারন জনগন এখন বিশ্বাস কম করে যৌক্তিক ভাবনা ভাবে, জানে তাই অন্ধ বিশ্বাস করেনা।


আমার একটা জিঙ্গাসা::---
যারা মরিয়াম আ: এর কুমারী অবস্থায় গভ`বতী হয়েছিলো তারা কি ভালো চরিত্রের একটা মেয়ে যদি বলে সে গভ`বতী তাকে বিশ্বাস করবে?

৩২| ০৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ রাত ১১:৪৫

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:




নতুন ভাই,
বাংলাদেশে এমন ঘটনা অনেক ঘটেছে স্বামী মধ্যপ্রাচ্যে প্রবাসে থাকেন গত দুই তিন বছর যাবত আর এদিকে স্ত্রী অন্তঃসত্ত্বা! তখন স্ত্রীকে তারা কেউ রাখেন নি। এটি তখন অলৌকিক ও থাকেনি। গ্রামের মূর্খ্য অশিক্ষিত পরিবার পরিজন ও ধরতে পেরেছেন কি থেকে কি হয়েছে। ব্লগার চাঁদগাজী ভাই এই মন্তব্য ইতিমধ্য করেছেন। ২০০০ বছর আগে ডিএনএ টেষ্ট করার পদ্ধতি ছিলো না তাই এটি সম্ভব হয়েছে। এখন ডিএনএ টেষ্ট আছে তাই এখন কেউ অন্তঃসত্ত্বা হয়ে ভুলেও বলবেন না এটি অলৌকিক। কোনোভাবেই সম্ভব নয়। ডিএনএ টেষ্টে বেড়িয়ে পরবে কে ফেরেশতা আর কে শয়তান?



০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ রাত ১:৩৬

নতুন বলেছেন: বিশ্বাস বড়ই কঠিন জিনিস,

মানুষ তার নিজের জীবনও দিয়ে দিতে পারে এই বিশ্বাসের উপরে ভর করে।

অলৌকিক কিছু পৃথিবিতে না ইউনিভাসে ঘটে না, সব কিছুরই ব্যাখ্যা আছে।

আগে মানুষ অনেক আজগুবি কাহিন শোনা যেত কিন্তু এখন এইসব কমে যাচ্ছে।

আরো কমে যাবে যখন মানুষ আরো বেশি যৌক্তিক ভাবনা শুরু করবে।

৩৩| ০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ রাত ২:৩২

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:




নতুন ভাই,
ব্লগে অনেকেই আস্তিক নাস্তিকের অর্থ/ডেফিনেশন জানেন না। তাই যে কেউ যে কাউকে নাস্তিক বলে বসে পড়েন কাঙ্গালী ভোজের শিরনি নিতে। ঈসা মসিহ আর যীশু খ্রিস্টের জন্ম অবিস্বাস করে কেউ নাস্তিক হবেন না। নাস্তিকের সজ্ঞা যীশু খ্রিস্টতে না। নাস্তিকের সজ্ঞা মানুষ মারা যাওয়ার ৩০০ বছর পরে যা লেখা হয় তাতেও না। ৩০০ বছর সম্পর্কে যাদের নুন্যতম ধারণা আছে তারা জানেন হাজার বছরে ছাপার ইতিহাস কতোটুকু বিকৃত হতে পারে, পরিবর্তন হতে পারে।

বানর থেকে মানুষের সৃষ্টি এই গল্প যদি বিস্বাস করতে হয় তাহলে পৃথিবীর তাবত ধর্ম বাতিল। এখানে সহমত হয়ে ঈসা বা যীশু নিয়ে চিন্তা করার আর কিছু বাকী থাকে না। কারণ তাবত ধর্ম এখানে মিথ্যা প্রমাণিত হবে যদি বানর হয় আদি পিতা। ***তৈলাক্ত মন্তব্যকারীগণ শুধু আস্তিক আর বাদবাকী সবাই নাস্তিক।

সৃষ্টিকর্তা একজন আছেন। হয়তো তার শত সহস্র লক্ষ কোটি নাম হতে পারে তবে তিনি একজন। হিন্দু মুসলিম খিস্টান সহ শত সহস্র ধর্মের কেউ নাস্তিক নন। নাস্তিক তিনি যিনি সৃষ্টিকর্তা বিস্বাস করেন না। সহজ হিসাব। আর দুনিয়াতে কে আসছেন কে গেছেন আর কি তাদের ইতিহাস, পরিবর্তিত / বিকৃত নাকি সঠিক ইতিহাস তাতে সৃষ্টিকর্তার কিছুই আসে যায় না।

একজন মানুষ যতোই ধর্মের বাণী দিক তার কর্ম যদি খারাপ হয় তিনি একজন খারাপ মানুষ।

১। ভালো করলে ভালো পাওয়া যাবে আর মন্দ করলে মন্দ।
২। ন্যায় হচ্ছে ধর্ম আর অন্যায় হচ্ছে অধর্ম।

*** বাই দ্যা ওয়ে। সব বানর হনুমান শিম্পাঞ্জি বিবর্তনে মানুষ হয়েও এতো বানর অবশিষ্ট রইলো কিভাবে? এই রেষ্ট অব দ্যা বানর হনুমান শিম্পাঞ্জির দোষ কি?



০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ রাত ৩:৩৮

নতুন বলেছেন: মানুষের কাজই তার আসল পরিচয়, ভালো হলে ভালো মানুষ....

মানুষের পূব`পুরুষ হনুমান,শিম্পান্জির চাচাতো,মামাতো,ফুপাতো ভাই ছিলো মনে হয়।

তাদের একজন মানুষের মতন হয়েছিলো বাকিরা হতে পারেনাই।

৩৪| ০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ রাত ৩:০০

স্বামী বিশুদ্ধানন্দ বলেছেন: ঠাকুর মাহমুদ বলেছেন "বাংলাদেশে এমন ঘটনা অনেক ঘটেছে স্বামী মধ্যপ্রাচ্যে প্রবাসে থাকেন গত দুই তিন বছর যাবত আর এদিকে স্ত্রী অন্তঃসত্ত্বা! "

এরও একটি স্থানীয় বৈজ্ঞানিক ( ! ) ব্যাখ্যা আছে - গামছা সিস্টেম | ;)

আমি জানি না আপনি এই সিস্টেমের কথা কারো মুখে শুনেছেন কিনা ?

০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ রাত ৩:৪৫

নতুন বলেছেন: আমি তো গামছা সিস্টেমের নাম এই প্রথম শুনলাম ভাই। :)

৩৫| ০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ রাত ৩:২৮

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:




স্বামী বিশুদ্ধানন্দ ভাই, গ্রাম মফস্বলে মানুষ হাসি তামাশা করার জন্য গামছা পদ্ধতি বলে থাকেন এটি বিজ্ঞান বা অপবিজ্ঞান, ঝাড় ফুক কবিরাজি টেষ্ট টিউব কিছুই না। মজা করার জন্য বলে থাকেন।

৩৬| ০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ ভোর ৫:৪৩

স্বামী বিশুদ্ধানন্দ বলেছেন: আমিও আপনার সাথে মজা করার জন্যই এটা বললাম | এলিয়েন তত্বকেও উড়িয়ে দেয়া যায় না |

৩৭| ০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ সকাল ১১:১২

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:





স্বামী বিশুদ্ধানন্দ ভাই,
আমি এ্যালিয়েন তত্বকে উড়িয়ে দিচ্ছি না। সমস্যা হচ্ছে সবাই বানর আর আদমে আটকা পড়ে আছেন।


১০ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ সকাল ১১:৩৮

নতুন বলেছেন: ধমে`র কাহিনি অনুযায়ী মানুষ এলিয়েন, ভীন গ্রহ থেকেই এসেছে।

কোরানেই বলা আছে বিশ্বসৃস্টির পরেই আদম+হাওয়া আ: কে পৃথিবিতে পাঠানো হয়েছে। খৃস্টিয় কাহিনিও একই রকমের। ;)

৩৮| ১০ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ দুপুর ১:০৮

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:




লেখক বলেছেন: ধমে`র কাহিনি অনুযায়ী মানুষ এলিয়েন, ভীন গ্রহ থেকেই এসেছে। কোরানেই বলা আছে বিশ্বসৃস্টির পরেই আদম+হাওয়া আ: কে পৃথিবিতে পাঠানো হয়েছে। খৃস্টিয় কাহিনিও একই রকমের। ;) - আমি নতুন বছরে এ বিষয়ে একটি পোষ্ট দিবো। আপাতত ভিন্ন বিষয় নিয়ে ভাবাতে হবে।

নতুন ভাই অনেক অনেক ধন্যবাদ ও শুভ কামনা নিবেন।

১১ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ সকাল ১০:৫৪

নতুন বলেছেন: এটা মজার একটা টপিক হবে, অপেক্ষায় রইলাম।

৩৯| ১১ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ দুপুর ১২:৫৮

সম্রাট ইজ বেস্ট বলেছেন: দয়া করে আমাকে কেউ বলবেন কি, পৃথিবীর প্রথম মানবসন্তানটি কি XY অথবা XX chromosome এর কল্যাণে জন্ম নিয়েছিল নাকি তার জন্মের সময় XY অথবা XX chromosome এর ভেলকিবাজির প্রয়োজন হয়নি?

প্লিজ আমি এই ব্যাপারে বিস্তারিত জানতে চাই যে পৃথিবীর প্রথম মানবসন্তানের জন্মের ব্যাপারে বিজ্ঞান অকাট্যভাবে কী বলে? ব্যাপারটা কি শতভাগ প্রমাণিত যে পৃথিবীর প্রথম মানবসন্তানটির জন্মের সময় XY অথবা XX chromosome এর প্রয়োজন হয়নি? তখনকার প্রথম মানবসন্তানের জন্মের ব্যাপারটা কিসের ভিত্তিতে এত নিশ্চিতভাবে বলা যাচ্ছে? তখন কি বিজ্ঞানের এতটাই উন্নতি ঘটেছিল যে তখন XY অথবা XX chromosome এর ভেলকি ছাড়াই প্রথম মানবসন্তানের জন্ম সম্ভব হয়েছিল আর এর চাক্ষুস প্রত্যক্ষদর্শীরা তা অনপনেয় কালিতে লিপিবদ্ধ করে রেখেছিলেন যা কখনও মুছে যায়নি এবং এখনও জ্বলজ্বল করে নিজের উপস্থিতি জাহির করে তাবৎ বিজ্ঞানীদের জ্ঞানকে চ্যালেঞ্জ করছে আর বর্তমানযুগের বিজ্ঞান সর্বসম্মতভাবে এই ব্যাপারটা মেনে নিয়েছে?

যদি তখন XY অথবা XX chromosome এর প্রয়োজন না হয়ে থাকে তাহলে এতদিন পরে এসে কেন প্রয়োজন হচ্ছে?

আশা করি সন্তোষজনক উত্তর পাব?

১১ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:০১

নতুন বলেছেন: সম্রাট ইজ বেস্ট বলেছেন: দয়া করে আমাকে কেউ বলবেন কি, পৃথিবীর প্রথম মানবসন্তানটি কি XY অথবা XX chromosome এর কল্যাণে জন্ম নিয়েছিল নাকি তার জন্মের সময় XY অথবা XX chromosome এর ভেলকিবাজির প্রয়োজন হয়নি?

মানুষের সৃস্টির কয়েকটা কাহিনি আছে। একটা ধম` আরেকটা বিজ্ঞান বলে এভুলোসনের মাধ্যমে।

এভুলোসন হয় লক্ষ কোটি বছরের সময় নিয়ে, অনেক ধীর পরিবত`ন।

আর ধমের দাবী মাটির মানুষ সৃ্টিকতা বানিয়েছেন, সব ধমেই কিছু কাহিনি আছে।

৪০| ১১ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:২৬

সম্রাট ইজ বেস্ট বলেছেন: লেখক বলেছেন: সম্রাট ইজ বেস্ট বলেছেন: দয়া করে আমাকে কেউ বলবেন কি, পৃথিবীর প্রথম মানবসন্তানটি কি XY অথবা XX chromosome এর কল্যাণে জন্ম নিয়েছিল নাকি তার জন্মের সময় XY অথবা XX chromosome এর ভেলকিবাজির প্রয়োজন হয়নি?

মানুষের সৃস্টির কয়েকটা কাহিনি আছে। একটা ধম` আরেকটা বিজ্ঞান বলে এভুলোসনের মাধ্যমে।

এভুলোসন হয় লক্ষ কোটি বছরের সময় নিয়ে, অনেক ধীর পরিবত`ন।

আর ধমের দাবী মাটির মানুষ সৃ্টিকতা বানিয়েছেন, সব ধমেই কিছু কাহিনি আছে।



অর্থাৎ বিজ্ঞানের কাছেও এর সঠিক কোন জবাব নেই যে পৃথিবীর প্রথম মানবসন্তানের জন্মটা কিভাবে হয়েছিল? আপনি তো মনে করেন তারা পৃথিবীর বাইরে থেকে এসেছিল। যদি পৃথিবীর বাইরে থেকেও এসে থাকে তাহলেও প্রশ্নটা থেকেই যায়।

বিজ্ঞান যদি এটা অকাট্যভাবে প্রমাণ করতে না পারে যে পৃথিবীর প্রথম মানবসন্তানের জন্মের পেছনে XY অথবা XX chromosome এর ভূমিকা ছিল তাহলে হযরত ঈসা (আঃ) এর জন্মের ব্যাপারটা নিয়েও বিজ্ঞানের প্রশ্ন তোলা উচিত নয়। কারণ বিজ্ঞান নিজেই নিশ্চিত নয় যে XY অথবা XX chromosome ছাড়াও বিগতসময়ে কোন মানুষ জন্ম নিয়েছিল কি না।

আমি ধর্মের ব্যাখ্যায় যাইনি এজন্যই যে এখানে যারা ধর্মকে মানবে তাদের মনে এই প্রশ্ন ওঠাটাই অবান্তর যে হযরত ঈসা (আঃ) Y chromosome কোথায় পেলেন। কারণ ধর্মটা পুরোপুরি বিশ্বাসের ওপর নির্ভরশীল। আর যারা শুধু বিজ্ঞানের অনুসরণ করেন তারাও কিন্তু পৃথিবীর প্রথম মানবসন্তানের জন্মের ব্যাপারে XY অথবা XX chromosome এর ভূমিকা নিয়ে অকাট্য কোন রেফারেন্স দিতে পারছেন না। যখন আমি নিজেই সর্বদিক দিয়ে পরিপূর্ণ নই তখন আমার জন্য এমন প্রশ্ন উত্থাপন করাটাই অনুচিত।

১৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ রাত ১২:২২

নতুন বলেছেন: বিজ্ঞান যদি এটা অকাট্যভাবে প্রমাণ করতে না পারে যে পৃথিবীর প্রথম মানবসন্তানের জন্মের পেছনে ছিল তাহলে হযরত ঈসা (আঃ) এর জন্মের ব্যাপারটা নিয়েও বিজ্ঞানের প্রশ্ন তোলা উচিত নয়। কারণ বিজ্ঞান নিজেই নিশ্চিত নয় যে XY অথবা XX chromosome ছাড়াও বিগতসময়ে কোন মানুষ জন্ম নিয়েছিল কি না।


যীষূ মাত্র ২০০০ বছর আগে জন্মনিয়েছিলেন, তখনকার মানুষ আর এখন কার মানুষের শারীরিক মাঝে পাথ`ক্য নেই বললেই চলে।

তাই বত`মানের মানুষের XY অথবা XX এর ভূমিকা যেই রকম, ঐ সময়ও সেই রকমই ছিলো।

আপনি বিশ্বাস করলে করতেই পারেন। কিন্তু একটা মেয়ে chromosome এ ঝামেলা হয় এবং XY হয় তারা ছেলেদের মতন হয়, তাদের জনন অঙ্গ মেয়েদের মতন হয় না, ওভারি থাকে না, নানা রকমের স্বাস্হগত সমস্যা থাকে। তাই সেই রকমের নারীর গভে` সন্তান জন্ম নেয় না।

https://www.sciencedaily.com/releases/2014/11/141105165209.htm
Women with CAIS are born with an XY chromosome pair. Because of the Y chromosome, the women have testes that remain hidden within their groins but they lack neural receptors for androgens so they cannot respond to the androgens that their testes produce. They can, however, respond to the estrogens that their testes produce so they develop physically as women and undergo a feminizing puberty. Since they do not have ovaries or a uterus and do not menstruate they cannot have children.

৪১| ১৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ রাত ১০:২৭

রূপম রিজওয়ান বলেছেন: আপনার আর নাইমুল ভাইয়ার পোস্ট দুইটা জম্পেশ জমেছিল দেখছি! ;) এ কদিন সামুতে না আসায় মিস করলাম :(
দারুণ প্রাণবন্ত হয়ে উঠেছিল সামু! আমরাও জ্ঞানলাভের একটু সুযোগ পেলাম।
হ্যাটস অফ বস.....

১৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ রাত ১০:৩৬

নতুন বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই।

উনি সব সময়ই জটিল সব টপিক নিয়ে লেখে তাই সবাই আলোচনায় মজা পায়।

৪২| ১৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ রাত ১২:২৫

স্বপ্নময় স্বপ্নের পথচারী বলেছেন: ফালতু | বর্জ্য জাতীয় লিখা

১৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ রাত ১২:৩৪

নতুন বলেছেন: জহুরী রত্ন চেনে ;)

ধন্যবাদ

৪৩| ১৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ রাত ২:২৮

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:




সামহোয়্যারইন ব্লগের ১৪ তম বর্ষপূর্তি উপলক্ষে সবাইকে শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন পোষ্টে আপনাকে নিয়ে কি লিখেছি একটু পড়ুন।

৪৪| ২৬ শে জানুয়ারি, ২০২০ বিকাল ৪:৩১

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: এখানে অলৌকিকতার কি আছে বুঝলাম না। কিছুদিন আগে একটা ৯ বছরের মেয়ে প্রেগন্যান্ট হয় অথচ সে কারো সাথে যৌনসংসর্গে যায়নি। কিন্তু পরে এবর্ট করলে ওখান ঠেকে স্যাম্পল পরীক্ষা করে দেখা যায় সেখানে তার বাবার অংশ আছে। তখন বোঝা যায় মা এর পেটে এমব্রায়োর মধ্যে বাবার কিছু শুক্রানু থেকে যায় পরে যখন শিশুটি বড় হয়ে বয়ঃসন্ধিতে পা দেয় তখন বাবার ঐ অংশটি নিষিক্ত হয়। বেশিরভাগ ক্ষেত্রে এগুলো মিসক্যারেজ হয়, খুব অল্প ক্ষেত্রে সেটা মানুষ রূপে ভুমিষ্ট হতে পারে।

ঈসা যদি সত্যি থেকে থাকে তাহলে এটা হবার সম্ভাবনা বেশি। কিন্তু ঈসা মূসা এগুলো কাল্পনিক চরিত্র। বাইবেল তোরাহতে এদের সমাধিস্থল হিসেবে যেসব স্থানের বর্ননা পাওয়া গেছে সেখানে তন্ন তন্ন করে ঘেটেও সেরকম কিছু পওয়া যায়নি। এছাড়া এসব ধর্মগ্রন্থের নানা বর্ননা অনেক অসঙ্গতি ও ভুল কথা লেখা

এসব নিয়ে তর্ক করা সময় নস্ট

২৬ শে জানুয়ারি, ২০২০ রাত ৯:৫৫

নতুন বলেছেন: মানুষ অলৌকিকতা নিয়ে পড়ে থাকে। তাই বিষয়গুলি উঠে আসে মাঝে মাঝে।

৪৫| ২৪ শে এপ্রিল, ২০২০ সকাল ৮:২৩

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: প্রাচীন ইতিহাসবিদ Josephus এবং tacitus যীশুর ঐতিহাসিক স্বীকৃতি দিয়েছেন তাদের লেখায়। এছাড়াও এরকম আরও ১০/১২ টি প্রাচীন সূত্র পাওয়া যায় যার মাধ্যমে যীশুর ঐতিহাসিক অস্তিত্ব প্রমানীত হয়। এই সূত্র গুলি সবই বাইবেলের বাইরের। মূলধারার কোনও ইতিহাসবিদ যীশুর ঐতিহাসিক অস্তিত্ব নিয়ে প্রশ্ন তোলেননি। যীশু যদি কাল্পনিক চরিত্র হত তবে ইহুদিরা সবার আগে এটা প্রচার করে বেড়াত। কারণ তারা ঈসা (আঃ) কে নবী মানে না। তারা যীশুর সমালোচনা করলেও তার অস্তিত্ব নিয়ে তাদের মধ্যে কোনও সন্দেহ নেই। আর তাছাড়া এখন থেকে ৪০০০/৫০০০ বছর আগের ঐতিহাসিক চরিত্র আছেন যাদের নিয়ে প্রশ্ন ওঠেনা সেখানে মাত্র ২০০০ বছর আগের কোনও ঐতিহাসিক ব্যক্তির অস্তিত্ব নিয়ে সংশয় হওয়ার কথা না।

২৪ শে এপ্রিল, ২০২০ রাত ১১:৫৫

নতুন বলেছেন: হতে পারে না ও হতে পারে।

তবে Josephus এর লেখা নিয়ে অনেক সমালোচনা আছে। তবে সব পড়ার এনাজি এখন নাই।

যীশু ঐতিহাসিক হতেও পারে সেটা সম্ভব। কিন্তু কুমারী মাতার সন্তান এবং আকাশে উঠিয়ে নিয়ে গেছে এটা অসম্ভব।

ঐ সময় স্রমাজ্যের বিরুদ্ধে যুদ্ধের জন্য নতুন কিছু দরকার ছিলো তাই খৃস্টিয়ানিটির জন্ম হয়েছিলো।

https://en.wikipedia.org/wiki/Josephus_on_Jesus

৪৬| ২৫ শে এপ্রিল, ২০২০ দুপুর ১:২৪

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: খ্রিষ্টধর্ম যীশুর দ্বারা শুরু হয় নাই। এটা শুরু করেছিলেন সেন্ট পল। যারা ঈশ্বরে বিশ্বাস করে তাদের জন্য কুমারি মাতার সন্তান জন্মদান কোনও অসম্ভব ঘটনা না। কারণ সেক্ষেত্রে আদম (আঃ) এর সৃষ্টি প্রসঙ্গ চলে আসে। ওনার তো বাবা মা কেউ ছিল না।

২৫ শে এপ্রিল, ২০২০ দুপুর ১:৪৮

নতুন বলেছেন: এটাই আসল কথা যে বিশ্বাসীদের কাছে নতুন কিছু বিশ্বাস করানো খুব একটা কঠিন ব্যাপার না।

যদি ঠিক মতন উপস্থাপন করা যায় বিশ্বাসীরা মেনে নেয়।

কিছু দিন সময় পার হলে পরের বাকিরা প্রশ্ন করেনা।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.