নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
ইমেইল [email protected] স্বপ্ন দেখি নতুন বাংলাদেশের, সোনার বাংলা।শখ ফটোগ্রফি, স্বাধ আছে বিশ্বদেখার। অবসর সঙ্গী আমার কম্পিউটার আর বই। ভালবাসি-আমার জানটুপুটুস কে, নিজেকে, আমার মা, মাটি আর দেশকে
হাত্তা ভ্রমনের ২য় দিন:
সকালে ঘুম ভেঙ্গে গেলো তাড়াতাড়ি। আসলে নিজের বিছানা ছাড়া অন্য কোথাও আমার ভালো ঘুম হয় না।
কিন্তু জানালার পর্দা সরিয়ে বাইরের দেখে বেশ ভালো লাগলো। মনে হলো সূর্য উঠার আগে বাইরে গিয়ে বসলে চমতকার একটা সূর্যাদয় দেখা যেতো।
সকালে ১০টা পযন্ত নাস্তা পরিবেশেন করা হয়। আমরা ৮টার দিকে ডানাকে ঘুম থেকে তুলে তৌরি হয়ে নাস্তা খেতে নিচে গেলাম।
https://www.instagram.com/p/CZEKrnTheSQ
এরাবিক নাস্তা। সদ্য বেক করা রুটি, চিজ মানাকিস, আরো অনেক জিনিস। খুবই মজা লেগেছিলো।
খেয়ে দেয়ে রুমে গিয়ে একেবারে গাট্টি গোল করেই বের হলাম, চেক আউট করেই হোটেল হাত্তা হানি সেন্টারের উদ্দেশে রওয়ানা দিলাম।
দুপুরে হোটেলের বাইর।
https://www.instagram.com/p/CX_5coxhZke
হাত্তা হানি গার্ডেন শহর থেকে একটু বাইরে। খানিকটা পথ পাথুরে রাস্তা দিয়ে যেতে হলো। ঐখানে গিয়ে দেখি আরো অনেক গাড়ী বাইরে পার্ক করা।
ভেতরে যাবার পরে সেখানে গাইডেড টুরের দাম জিগাইলাম। ৩ জনের খরচ হবে ১৩০ দিরহাম। আমি বললাম যে শুধুই ডানা যাবে ৩০ দিরহাম। পরে ঐ সুন্দরী বলে আজ ৫০% ডিসকাউন্ট চলতেছে আমি দিতে পারি ৩ জনের খরচ ৬৫ দিরহাম। আমি ক্রেডিটকাড বারাইয়া বললাম ধন্যবাদ।
আমরা তিনজন কাপরের তৌরি এক রকমের প্রোটেক্টেড পোষাক পরে, ভিডিও দেখে মৌচাকে ঢিল মারতে গেলাম। বাচ্চাদের জন্য খুবই চমতকার একটা প্রোগাম এটা। কিভাবে বাক্সে মধু পালন করা হয়, কোন গাছের ফুলে কোন টাইপের মধু হয় এবং পরে ওরা একটা মৌচাক খুলে আমাদের রানী মৌমাছি এবং অন্য মৌমাছি সম্পর্কে অনেক তথ্য আমাদের জানালো। টুরের শেষে আমাদের ৬ প্রকারের মধু টেস্ট করতে দিলো। সবচেয়ে ভালো লাগলো সিডার ফুলের মধু। যার ১ কেজি ওরা ৫৮৭০ টাকা দরে বিক্রি করছে।
দামশুনে মধু হই হই বিষ খাওয়াইলা গানের কথা মনে পইড়া গেলো
আমাদের ছোট্ট একটা ভিডিও।
https://youtu.be/uJDgkk_XBgk এই ভিডিওটা ঐ টুর গাইডের বিস্তারিত বিবরন আছে, এডিড করা হয় নাই অনেক লম্বা। যদি কারুর অনেক সময় থাকে তবে দেখতে পারেন।
https://hattahoney.ae/honeybee-garden/
মৌচাকে ঢিল মারা শেষ করে চলে গেলাম ঘোড়ার পিঠে সাওয়ার হইতে। গতকাল ডানা বায়না ধরেছিলো ঘোড়ায় চড়বে বলে।
ওরা ৫০ দিরহামে আপনাকে ৩০ মিনিট ঘোড়ায় চড়িয়ে পাশের পাহাড়ী রাস্তায় ঘুরিয়ে আনবে। কিন্তু ডানা ছোট বলে একা যেতে পারবেনা। পরে আমরা ৩ জনই ২ ঘোড়ায় সওয়ার হইয়া হাটিয়া হাত্তা দেখতে বাহির হইলাম।
ঘোড়া ভাড়া দে্য়া হয়।
ঘোড়ায় চড়িয়া মর্দ হাটিয়া চলিলো। ( ঘোড়াকে সরি বলা উচিত ছিলো, ওজন যেইভাবে বাড়ছে বেচারার কস্টই হইছে)
যদিও চিন্তা করতেছিলাম ঘোড়ার পিঠে উঠা কি ঠিক হবে কিনা। তবে জীবনে একবারই তো উঠবো তাই ট্রাই করলাম।
শারমিন, ডানার কাছে ঘোড়ার চড়ার অভিঙ্গতা খুবই ভালো লেগেছিলো।
ঐখান থেকে গেলাম হাত্তা হিল পার্কে ছোট পার্ক কিন্তু একটা পাহাড়ের চুড়ায় ওয়াচ টাওয়ার আছে। সেটা পযন্ত আমি আর ডানা উঠলাম, শারমিন মাঝ পথেই খ্যান্ত দিলো। আমরা উপরে উঠলাম। ঐদিন আকাশ ছিলো নীল, সাদা মেঘ, উপরে উঠে দৃশ্য দেখে ক্লান্তি দুর হয়ে গেলো।
https://www.instagram.com/p/CYIpCuQBTtG
হিলটপে উঠে খিদে লেগে গেলো তখন গেলাম হাত্তা হ্যেরিটেজ ভিলেজের সামনে একটা রেস্টুরেন্টে খেতে। ঐখানের খাবারের রিভিও দেখেছিলাম বেশ ভালো। আমরা যখন গেলাম তখন পুরা রেস্টুরেন্ট ফুল। আমরা টেবিল অনুরোধ করে ফোন নাম্বার দিয়ে হ্যেরিটেজ ভিলেজে ঘুরতে লাগলাম।
https://photos.app.goo.gl/9e7WUwquQ93zpqDQA ছোট একটা ভিডিও হেরিটেজ ভিলেজের।
প্রায় ১৫ মিনিট পরে আমাদের কল আসলো যে টেবিল রেডি। আমরা চিকেন আর রাইসের একটা ডিস অডার করলাম। দেখতে আমাদের দেশি খিচুরির মতন, স্বাদও তেমন আহামরি কিছু না। শুধুই নামের জন্য এতো ভিড় বলে মনে হলো।
খেয়ে দেয়ে আমরা রওয়ানা হলাম হাত্তা এডভেন্চার হাবের উদ্দেশে। ঐখানে অনেক খেলার আয়োজন আছে এবং ঐখান থেকে পাহাড়ে ট্রেকিং এবং মাউন্টেন বাইকিং করার ব্যবস্থা আছে। আমাদের উদ্দেশ্য হাত্তা সাইন পযন্ত ট্রেকিং করা।
আমি আর ডানা দুজনে রওয়না দিলাম হাত্তা সাইন পযন্ত যাবো বলে। কিন্তু কিছু পথ যাবার পরে দেখলাম যে হাত্তা সাইন অনেক দুরে এবং ঐখানে যাবার রাস্তা আমাদের হোটেলের পাশ থেকে অনেক কাছে।
তবে আমরা প্রায় ৩০ মিনিট পাহাড়ী পথে হেটে ফিরে আসলাম। ডানাও পাহাড়ী পথে ট্রেকিং করে খুবই খুশি। এই প্রথম এই বার পাহাড়ে হাটা, অনেক ছাগল চড়ানো দেখা।
হাত্তা এডভ্যন্চার হাব
ট্রেকিং এবং মাউন্টেন বাইকিং এর ম্যাপ।
ট্রেকিং শুরু করে ঐ খান থেকে
আমরা ছোট্ট একটা রক ক্রেইন বানালাম হাত্তায়।
এই ৩০ মিনিটের মাঝে শারমিন ৩ বার ফোন দিছে, ডানা ঠিক আছে তো, ক্লান্ত হয় নাই তো? চইলা আসো!!!
কিন্তু পাহাড়ে হাটতে গেলে শুধুই মনে হয় আরেকটু সামনে যাই, সামনে আর কি আছে দেখে আসি
এখান থেকে ফিরার পথে ডানা পানির রাইডে উঠার বায়না ধরলো।
ডানার হাসের রাইড শেষ করে রওয়া দিলাম বাসার উদ্দেশে। ৯৫ কিমি: পথ আসতে মাঝখানে আবার পথ হারালাম। গুগুল ম্যাপ আবারো ৩০ কিমি: বেশি ঘুরিয়ে দুবাইয়ের পথে নিয়ে এলো। আশা যাওয়া মিলিয়ে প্রায় ৬০ কিমি পথ বেশি ঘুরতে হয়েছে আমাদের।
ফেরার পথে শারমিনের আবদার দেশি খাবার খাবে। গেলাম দুবাইতে ইন্টারন্যাসনাল সিটিতে শরফুদ্দিন রেস্টুরেন্টে
গরুর মাংস, বড় চিংড়ি মাছ, ভর্তা, যত পারো ডাল আর ভাত
আরেক দিন সময় করে শরফুদ্দিন রেস্টুরেন্টের খাবারের উপরে ভিডিও তৌরি করতে যাবো।
খাইয়া ডাইয়া বাসায় এসে তাড়াতাড়ি ঘুম। সারাদিনের ক্লান্তিতে গাড়িতেই ঘুম এসে যাচ্ছিলো প্রায়।
সব মিলিয়ে ১ রাত ২ দিনের ট্রিপ খুবই ভালো লেগেছে আমাদের। সামনে সময় করে যাবো রাসআল খাইমা অথবা ফুজাইরা তে।
তখন হয়তো আরেকটা ব্লগে বিস্তারিত লিখবো। ধন্যবাদ।
হাত্তা ভ্রমন ( Hatta, UAE) - ০২ Click This Link
হাত্তা ভ্রমন ( Hatta, UAE) - ০১ Click This Link
২৩ শে জানুয়ারি, ২০২২ রাত ১১:২০
নতুন বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই।
২| ২৩ শে জানুয়ারি, ২০২২ রাত ৮:৩৬
Navin550 বলেছেন: Excellent SEO Expert
২৩ শে জানুয়ারি, ২০২২ রাত ১১:২১
নতুন বলেছেন: আমার ইউটিউব চ্যানেলের সা্বক্রাইবার বাড়ানোর উপায় কি?
৩| ২৩ শে জানুয়ারি, ২০২২ রাত ৯:২২
সৈয়দ তাজুল ইসলাম বলেছেন: নতুন দা, আপনার ভ্রমণকাহিনী দেখে ভালোই লাগলো। এরাবিয়ান খাবার-দাবার আমার তেমন ভালো লাগেনি কখনো। হয়ত এটা তাদের প্রতি ঘৃণার কারণে। তা যাই হোক, আপনার সফর সাক্সেস হোক এই কামনাই থাকলো। শরফুদ্দিনের খাবারের ভিডিও পর্বের অপেক্ষায় রইলাম। আচ্ছা, চতুর্থ ছবিতে ভদ্রলোক কি মৌমাছি বিক্রি করবেন? আপনি একটু জিগাইয়েন তো এগুলো এডাল্ট নাকি বাচ্চা কিংবা বৃদ্ধা? মামনির জন্য ভালোবাসা রইলো।
২৩ শে জানুয়ারি, ২০২২ রাত ১১:২৫
নতুন বলেছেন: ৯৯৯৯ঘৃণা খুবই খারাপ জিনিস। মনের মাঝে পুষে রাখবেন না। দুনিয়ার সব সমাজের প্রচলিত খাবারের কিছু অবশ্যই খুবই মজার। র্সমা, মান্ডি, হামুজ এই রকমের কিছু ভালো মজার খাবার ওদের আছে।
চতুর্থ ছবির ভদ্রলোকই এই কাহিনি বণর্না করেছেন তিনি টাকা দিয়ে ঐ মৌমাছি ধরতে গিয়েছিলেন মাত্র।
৪| ২৩ শে জানুয়ারি, ২০২২ রাত ১১:৪২
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: এই পর্বটি ভ্রমনের ডালা নিয়ে কানায় কানায় পূর্ণ। ঘোরাঘুরি সহ খাওয়া দাওয়ার সঙ্গে অতিরিক্ত পাওনা ট্রেকিং। বুঝতেই পারছি গোটা অধ্যায়টা খুবই উপভোগ্য হয়েছে। লেখার সঙ্গে ছবিগুলোও খুবই ভাল হয়েছে++। কিন্তু খাওয়ার প্লেট সামনে নিয়ে ডানা সোনাকে এমন অসহায় বসে থাকতে দেখে মনে প্রশ্ন জাগছে, তবে কি খাবার মনমতো হয়নি?
পোস্টে ভালোলাগা রইলো। অনেক শুভেচ্ছা আপনাদেরকে।
২৪ শে জানুয়ারি, ২০২২ রাত ১২:৪৫
নতুন বলেছেন: ২দিন খুবই মজা হয়েছিলো।
ডানা ক্লান্ত ছিলো রাতের খাবার সময়।
৫| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০২২ রাত ১২:১৪
রাজীব নুর বলেছেন: ছবি গুলো দেখলাম।
২৪ শে জানুয়ারি, ২০২২ রাত ১২:৪৬
নতুন বলেছেন: ভিডিও আর ইন্সটা রিল দেখেন নাই
৬| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০২২ রাত ২:০৭
সৈয়দ তাজুল ইসলাম বলেছেন: নতুন ভাই, আমি আপনাকে খুব ভালোভাবে চিনতে পেরেছি। কারণ আপনি আমার পূর্বের চেনা। আর এরাবিয়ান কান্ট্রিতে থাকায় এরাবিয়ানদের প্রতি প্রেম দেখাচ্ছেন সেটাও বুঝি!
আপনি এটাকে শেষ পর্বতে আটকাচ্ছেন কেন?
২৪ শে জানুয়ারি, ২০২২ সকাল ১০:২৪
নতুন বলেছেন: কারুর প্রতি প্রেম থেকে না বরং মনের শান্তির জন্য বলা।
৭| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০২২ রাত ৩:২৬
নেওয়াজ আলি বলেছেন: ছবি সুন্দর । ভালোই লাগলো
২৪ শে জানুয়ারি, ২০২২ সকাল ১০:২৪
নতুন বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই।
৮| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০২২ দুপুর ১২:২৮
মোহামমদ কামরুজজামান বলেছেন: ধন্যবাদ নতুন ভাই , আপনার চমতকার ভ্রমন কাহিনী - হাত্তা ভ্রমন আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য ।
আপনার ভ্রমন কাহিনীর অনেক কিছুই পিছনে টানিয়া নিয়ে গেল আমাকে । বিশেষ করে পাহাড়ে ভ্রমন - এ এক বিশেষ কিছু এবং অনেক দিন বাদে আপনার লেখার সাথে সাথে চলে গেলাম আমিও পাহাড়ে আমার সোনার বাংলায়।
আবার, আপনার ঘোড়া চড়া দেখেই যে কথাটা আমার প্রথমেই মনে পড়েছিল তা হলো, " ঘোড়ার চড়িয়া মর্দা হাটিয়া চলিল" - পরে দেখি আপনিও তাই বলিয়া দিয়েছেন। কি আর করা । এ বাক্য বিশেষ কিছু এবং এক ঐতিহাসিক নাটক ও আমাদের দেশে।
আর বিদেশে দেশী খাবার আসলেই বিশেষ কিছু। আর যা খাইলেন (গরুর মাংস,বড় চিংড়ি,ভর্তা,ডাল ), সবই খাইলেন আয়েশ কইরে যা মুই ব্যাপোক ভালাবাই এবং সুযোগ পাইলেই মাইরে দেই যদিও সাথে পুই শাক বা ঢেড়শ ভাজি ও শুটকির একটা কিছু থাকেই। আহা !!!!!!! দেশের খাবারের মজাই আলাদা।
আপনি যেতে থাকুন এভাবে মাঝে মাঝে পরিবার পরিজন নিয়ে ঘুরতে আমরা দেখতে থাকি লেখায়-আপনার সাথে আরব আমিরাতকে আর সাথে সাথে চেখে দেখি দেশী খাবারের স্বাদ এবং লেখায় +++।
২৪ শে জানুয়ারি, ২০২২ দুপুর ১২:৫৭
নতুন বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই।
আশা করি আবার সামনে সময় করতে পারবো। কামলা দিয়া সময় বের করাই কস্ট ভাই।
৯| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০২২ দুপুর ১:১৪
মনিরা সুলতানা বলেছেন: আপনার ভ্রমণ গল্প আমাকে দুবাই লাইফে ফিরিয়ে নিলো।
চমৎকার ভ্রমণ পোষ্ট।
২৪ শে জানুয়ারি, ২০২২ দুপুর ১:৩৯
নতুন বলেছেন: ধন্যবাদ আপু
১০| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০২২ দুপুর ২:১৯
হাসান মাহবুব বলেছেন: ভালো লাগলো। আপনার ইউটিউব চ্যানেলে সাবসক্রাইব করলাম।
২৪ শে জানুয়ারি, ২০২২ বিকাল ৩:১৭
নতুন বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই।
আপনাকে নিয়ে বর্তমানে আমাদের চ্যানেলের সাবস্ক্রাইবারের সংখ্যা 0.039K
১১| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০২২ রাত ৯:১২
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: ভ্রমণ বৃত্তান্ত ভালো লেগেছে। অনেক বিস্তারিত বর্ণনা করেছেন। এই বর্ণনাগুলি অন্যদের কাজে লাগতে পারে যারা হাত্তা যেতে চায়।
বহু আগে (১৯৯২ সালে) সৌদি আরবের বাহহা এবং আভাতে গিয়েছিলাম ঘুরতে। কেউ বিশ্বাসই করবে না মরুভূমির এই দেশে দার্জিলিংএর মত মেঘের খেলা আছে। গাড়ি চলে যাচ্ছে মেঘের মধ্য দিয়ে। চারিদিকে সবুজ গাছপালায় ভরা পাহাড় আর বনানী।
আরেকবার মক্কা যাওয়ার পথে তায়েফে এক রাত গাড়িতে কাটিয়ে দিয়েছিলাম আমি আর আমার বাবা। কারণ মাত্র ৩/৪ ঘণ্টা বাকি ছিল ভোর হতে।
২৫ শে জানুয়ারি, ২০২২ সকাল ১০:৪৪
নতুন বলেছেন: এই বছরও সৌদির উত্তরের এক শহরের পাহাড়ী এলাকাতে বরফ পড়েছিলো।
হাত্তা আরেকবার যেতে হবে হাত্তা লেকে কায়াকিং এর জন্য। এই মাসেই সবার জন্য আবার খুলে দিয়েছে লেক।
১২| ১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২২ দুপুর ১২:৫২
রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: ৩ টা পর্বে ভ্রমণ কাহিনিটা পড়লাম। মনে হলো নিজেও ঘুরলাম। ভালো লাগল।
১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২২ রাত ১০:৩৭
নতুন বলেছেন: ধন্যবাদ. কামলা জীবন থেকে ২দিনের মুক্তি নিলাম আরকি
১৩| ১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২২ রাত ১১:৩৭
মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: চমৎকার পোস্ট। আমি ইউ এ ই (দুবাই) ছিলাম দুই বছর।
১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২২ রাত ৮:৫৩
নতুন বলেছেন: আমি ভাই ১৩ বছর কামলা দিতেছি। কামলা জীবন কামলা মরন রে ভাই
১৪| ১৭ ই মার্চ, ২০২২ রাত ১১:৩৪
প্রত্যাবর্তন@ বলেছেন: খুব সুন্দর
১৮ ই মার্চ, ২০২২ সকাল ১০:৫০
নতুন বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই।
১৫| ১৮ ই মার্চ, ২০২২ দুপুর ২:১০
মিরোরডডল বলেছেন:
আমারও এই প্রবলেমটা হয় ।
নো ম্যাটার পৃথিবীর যেখানে যত সুন্দরই হোক, নিজের বিছানায় ঘুমানোর কমফোর্ট কোথাও পাইনা ।
বাহ ! বর্ণনার সাথে ছবি ভিডিও, ইন্সটা সব মিলিয়ে আমাদেরও একটা ট্যুর হয়ে গেলো ।
বোঝাই যাচ্ছে ডানা অনেক এঞ্জয় করেছে ।
১৮ ই মার্চ, ২০২২ বিকাল ৫:৫২
নতুন বলেছেন: ডানা প্রথম বারের মতন ঘোড়ায় চড়েছে, দুইজনে হাইকিং এ গেছি।
ডানার ভাষায় best day ever
আরেক বার যাবো লেকে নৌকা চালাতে.... অবশ্য সামনের সপ্তায় জাবেল জায়েস জাওয়া যায়কিনা ভাবতেছি, ডানার স্কুল বন্ধ ২ সপ্তাহ।
১৬| ১৮ ই মার্চ, ২০২২ সন্ধ্যা ৬:৫৩
মিরোরডডল বলেছেন:
Good to know.
Go for it.
একসময় মেয়ে বড় হয়ে যাবে । দূরে চলে যাবে ।
বাবা মেয়ের এই মধুর স্মৃতিগুলোই জীবনের সঞ্চয় ।
১৮ ই মার্চ, ২০২২ সন্ধ্যা ৭:১৭
নতুন বলেছেন: “Life is not measured by the number of breaths we take, but by the moments that take our breath away.” ~ Maya Angelou.
জীবন আসলে খুবই ছোট মানুষ মনে করে টাকা পয়সা জমিয়ে পরে জীবন উপভোগ করবো। অনেকেই স্ত্রী, সন্তানদের সময় দেয় না, কিন্তু বাচ্চারা ৭-১০ বছর পরে বড় হয়ে যায় তারা ব্যস্ত হয়ে যায় তাদের জীবন নিয়ে।
তখন ব্যংকের একাউন্টে টাকা থাকে কিন্তু সন্তানরা কাছে থাকেনা। আমার জীবনে হয়তো ব্যংকে টাকা কম থাকবে কিন্তু শেষ জীবনে বলে যেতে পারবো যে The Life was beautiful
আরেকটা মজার জিনিস হলো আমার আর ডানার জন্মদিন একই দিনে
১৭| ১৮ ই মার্চ, ২০২২ সন্ধ্যা ৭:৫৪
মিরোরডডল বলেছেন:
“Life is not measured by the number of breaths we take, but by the moments that take our breath away.” ~ Maya Angelou.
Well said.
আমার কাছেও তাই ।
Life is all about happiness.
সেটা অর্জন করে নিতে হয়, জানতে হয় কি করে হ্যাপি থাকা যায় ।
খুব বেশী কিছু লাগেনা তারজন্য ।
বাবা মেয়ের একই দিনে জন্মদিন, ভেরি স্পেশাল !
সেটা যেদিনই হোক, দুজনের জন্যই উইশ থাকলো
১৮ ই মার্চ, ২০২২ রাত ৮:৪২
নতুন বলেছেন: ধন্যবাদ
১৮| ০৩ রা মে, ২০২২ দুপুর ২:৩১
বিজন রয় বলেছেন: কেমন আছে?
ঈদ মোবারক।
শুভকামনা।
০৩ রা মে, ২০২২ দুপুর ২:৪৯
নতুন বলেছেন: ঈদ মোবারক ভাই। ভাল আছি
আপনরা সবাই কেমন আছেন?
©somewhere in net ltd.
১| ২৩ শে জানুয়ারি, ২০২২ রাত ৮:০৬
মাহমুদুর রহমান সুজন বলেছেন: ভালো লাগল আপনার ভ্রমন বিত্তান্ত দেখে। সুন্দর সবকয়টা পয়েন্ট।