নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

Que sera, sera

আমি , আমার ভাবনা এবং আমার দেশ *আমার সোনার বাংলাদেশ ****** Life is not about counting the breaths you take it is measured by the moment that take your breath away***** ইমেইল: [email protected]

নতুন

ইমেইল [email protected] স্বপ্ন দেখি নতুন বাংলাদেশের, সোনার বাংলা।শখ ফটোগ্রফি, স্বাধ আছে বিশ্বদেখার। অবসর সঙ্গী আমার কম্পিউটার আর বই। ভালবাসি-আমার জানটুপুটুস কে, নিজেকে, আমার মা, মাটি আর দেশকে

নতুন › বিস্তারিত পোস্টঃ

ছাত্র রাজনিতি বন্ধ করতে হবে। বিশ্বের সভ্য কোন দেশেই ছাত্রদের লাঠিয়াল বাহিনি হিসেবে ব্যবহার করেনা।

২৫ শে মে, ২০২২ সকাল ১১:২৭



দেশের ভবিষ্যত নেতা তৌরির কারখানা হিসেবে অনেকেই ছাত্ররাজনিতির দরকার আছে বলে ধারনা করে। কিন্তু বর্তমানে ছাত্ররাজনিতিকদের কাজে বোঝা যায় সময় এসেছে বাংলাদেশে ছাত্ররাজনীতি বন্ধ করার। ছাত্ররা বর্তমানে রাজনিতিক দলের লাঠিয়ালে পরিনত হয়েছে।

বর্তমানে অথবা ভবিষ্যতে শিক্ষাপ্রতিস্ঠানে ছাত্ররাজনীতির সাথে যুক্ত হয়ে আমাদের দেশের ভবিষ্যত প্রযন্মেরা কি শিখতে পারবে? আমরা বর্তমানে দেখতে পাচ্ছি ছাত্ররাজনিতি অর্থ হচ্ছে রাজনিতিক দলের পেশী শক্তি, হাতের লাঠি। রাস্তা দখল করে রাখার জন্য, রাস্তায় প্রতিবাদ বন্ধের জন্য। টেন্ডারবাজী করার জন্য, অঙ্গসংঘটন গুলিকে ব্যবহার করে রাজনিতিক দলগুলি।

ছাত্র রাজনিতি বন্ধের কথা হলেই সবাই ৫২ সালের কথা নিয়ে আসে। তারা একটা বাহানা দেয় কিন্তু এখন যে ছাত্ররা সব দলের লাঠিয়াল হিসেবে কাজ করছে সেটা দেখে না।

আর একটা কথা হলো বর্তমানে কোন রাজনিতিক দল তাদের ছাত্রদলের সদস্যদের উন্নয়নের জন্য কি শিখায়?
আসুন সবাই মিলে লিস্টি করি যে ছাত্রদল/লীগ করে আমাদের ছেলে/মেয়েরা কি শেখে?

ক্যম্পাসে মিছিল করা?
রাজনিতিক দলের মিটিং এ উপস্থিত থাকা?
বিভিন্ন দিবসে ফুল দেয়ার অনুস্ঠানে থাকা, দোয়া মাহফিলে যোগ দেওয়া, ত্রান বিতরনের ছবি তোলা।
তারপরেই পত্রিকায় আমরা দেখি টেন্ডারবাজী, চাদাবাজী, দুইপক্ষের মাঝে এলাকাতে প্রভাব বিস্তারের জন্য মারামারি এবং সবই হয় আধুনিক অস্রের ব্যবহারের সাথে। সময় বদলাইছেনা।

ক্ষমতা পাবার লোভে ছাত্রদের এমন রুপ আমরা দেখি মাঝে মাঝেই। আরবারের মতন ছাত্র মারা যায় তবুও আমাদের ঘুম ভাঙ্গেনা।


আর বর্তমানে নেতার ছেলে ভবিষ্যতের নেতা হবে এটা সবাই মানে। আমাদের দেশের নেতারা মুখে গনতন্ত্রের কথা বলে, ছাত্ররাজনিতির কথা বলে কিন্তু নেতার ছেলে, নেতা হবে এটা দেশের গনত্রান্তিক নিয়ম হয়ে গেছে।

এখন আলোচনা হয় ভবিষ্যত প্রধানমন্ত্রী কে হবে জয় না তারেক? কেউই কিন্তু বলেনা অমুক ছাত্রনেতা ভালো প্রধানমন্ত্রী হবে!!!

বর্তমানে নেতার ছেলেরা বাইরের দেশে পড়াশুনা করে দেশে ফিরে এসে বাবার সাথে রাজনিতি শুরু করে বাবার পরে গদিতে বসে। পরিবারতন্ত্র প্রতি জেলার বড় নেতাদের মাঝেই দেখা যায়। আর ঐ যে সাধারন ছেলেটি ছাত্ররাজনিতে যোগ দিয়েছিলো সে লাঠিয়াল হিসেবে নেতার ছেলের হাত শক্তিশালী করে। পরে এক সময় অন্যদলের ছেলেদের হাতে মার খায়, মারা যায়।


যদি ছাত্ররা ভাল মানুষ হয়, ভালো ব্যক্তিত্বের অধীকারি হিসেবে কলেজে গড়ে উঠে তবে দেশের প্রয়োজনে তারা প্রতিবার করবেই।

উন্নত দেশে শিক্ষা প্রতিষ্ঠিনে ব্যক্তিগত উন্নয়ের জন্য ( Personal Development ) বিভিন্ন ক্লাস/কারিকুলাম থাকে। তাতে ছাত্রদের বিভিন্ন বিষয়ে বক্তিতা, উপস্থাপনা, বিতর্ক, দলবদ্ধ আলোচনা, বিভিন্ন প্রযেক্ট করতে দেওয়া হয় এবং তা ক্লাসে সবার সামনে উপস্থাপনা করে শিক্ষাথীরা শেখে কিভাবে সবার সামনে কথা বলা, বির্তক সবপরি নেত্রত্ব বিকাশে এইসব ক্লাশ গুলি অনেক কাজে লাগে।

এই রকমের কিছু কাজে একজন ছাত্রের কি উন্নতি হয় বুঝি না। তারচেয়ে একজন ছাত্রকে বিতর্ক, উপস্হিত বক্তিতা, স্কুল, কলেজের ছাত্রদের সামনে প্রজেন্টেসন দেওয়া, বিভিন্ন প্রজেক্ট, ফিল্ড ওয়াক, গ্রুপ ডিস্কাসন, এই রকমের অনেক কাজ কলেজের শিক্ষা কারিকুলামে যোগ করেই ছাত্রদের নেতৃিত্ব বিকাশে সাহাজ্য করা যেতে পারে।

বিশ্ব এগিয়ে যাচ্ছে আর আমরা পড়ে আছি ৫২, ৭১, ৯১ এর দিকে তাকিয়ে।

আমাদের উচিত বর্তমানে ছাত্ররাজনিতি বন্ধ করা। উন্নত দেশের নামি বিশ্ববিদ্যালয়ের মতন করে ছাত্র ছাত্রীদের ব্যক্তিত্ব, নেত্রীত্ব গঠনের উপযোগী করে শিক্ষায় অন্ত্রভুক্ত করা।

মন্তব্য ৪৮ টি রেটিং +৬/-০

মন্তব্য (৪৮) মন্তব্য লিখুন

১| ২৫ শে মে, ২০২২ দুপুর ১২:০৯

মোস্তফা সোহেল বলেছেন: মনে হয়না কোন সরকার এদেশে ছাত্র রাজনিতি বন্ধ করতে কোন উদ্যেগ গ্রহন করবে।

২৫ শে মে, ২০২২ দুপুর ১২:২০

নতুন বলেছেন: কোন রাজনিতিক দলই করবেনা।

আগে জমিদাররা লাঠিয়াল বাহিনি রাখতো। এখন রাজনিতিক দল ছাত্রদের হাতে অস্ত্র তুলে দিয়েছে। অল্পকিছু ছাত্ররা টেন্ডারবাজী,চাদাবাজী করে লাভবান হয়। বাকিদের প্রভাব দিয়ে মিছিল বড় করে।

সাধারন মানুষের ছেলে/মেয়েরাই ক্ষতিগ্রস্ত হয়। নেতার ছেলেই নেতা হয়।

২| ২৫ শে মে, ২০২২ দুপুর ১২:১৩

শাহ আজিজ বলেছেন: খুব সাহসী বক্তব্য নিয়ে উপস্থাপন করেছেন ।

২৫ শে মে, ২০২২ দুপুর ১২:২১

নতুন বলেছেন: গতকালই এক ব্লগার বলছিলেন যে ছাত্ররাজনিতি দরকার আছে। তখন চিন্তা হলো আসলে বর্তমানে ছাত্ররাজনিতি বলতে কি করছে আমাদের দেশের ছাত্ররা।

আসুন একটা লিস্টি করি যে আয়ামীলীগ, বিএনপি, ভবিষ্যত নেতা তৌরির জন্য তাদের ছাত্রনেতাদের কি কি শিখাচ্ছে?

৩| ২৫ শে মে, ২০২২ দুপুর ১২:২৩

অপু তানভীর বলেছেন: ছাত্র রাজনীতি বন্ধ মানে দল গুলোর বিশ্ববিদ্যালয়ের উপরে নিয়ন্ত্রন হারিয়ে ফেলা ! বিশ্ববিদ্যালয় এমন একটা স্থান সেখান থেকে স্বৈর সরকার পতনের সুত্রপাত হতে পারে সফল ভাবে । তাই এটাকে নিয়ন্ত্রনে রাখা খুব বেশি জরূরী !

২৫ শে মে, ২০২২ দুপুর ১২:২৮

নতুন বলেছেন: অবশ্যই বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্ররা অন্যায়ের বিরুদ্ধে কথা বলবে।

কতবড় অসভ্য হলে একজন বিশ্ববিদ্যায়লের ছাত্র লাঠি হাতে অস্ত্র হাতে অন্য ছাত্র/ছাত্রীর গায়ে আঘাত করতে পারে!!!

ক্ষমতার লোভ আমাদের ছেলে/মেয়েদের কোথায় নামাচ্ছে!!!

৪| ২৫ শে মে, ২০২২ দুপুর ১২:৩১

সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: এটা একটা স্টাডি ও রিসার্চের ব্যাপার। প্রতিটা দেশেই কমবেশি ছাত্র-রাজনীতি আছে, তবে উন্নত খুব কম দেশেই দলীয় রাজনীতি আছে। ছাত্রদের ন্যায্য অধিকার আদায়ের জন্য পলিটিক্সের দরকার, তবে সেটা লেজুড়ভিত্তিক হবে না। যে-কোনো অন্যায়ের বিরুদ্ধে ছাত্ররাই অগ্রগামী হবে। আমেরিকার দাসপ্রথা, গৃহযুদ্ধ, ইত্যাদি অনেক কিছুর বিরুদ্ধে ছিল সক্রিয় রাজনীতি, কিন্তু সেগুলো কোনো দলের ব্যানারে ছিল না।

ছাত্র রাজনীতি আমাদের শিক্ষপ্রতিষ্ঠানগুলোকে কলুষিত করছে, শিক্ষার মান হ্রাস করছে। এসব হচ্ছে দলীয় লেজুড়ভিত্তিক রাজনীতির কারণে।

এ ব্যাপারে ব্যাপক রিসার্চের পর সর্বদলীয় কিছু যুগান্তকারী সিদ্ধান্ত নিলে দেশের জন্য মঙ্গল হবে।

২৫ শে মে, ২০২২ দুপুর ১২:৩৮

নতুন বলেছেন: স্কুল, কলেজে রাজনিতি নয় ছাত্রদের সংঘটন থাকে যেটা নতুন ছাত্রদের সাহাজ্য করা, সুবিধা, অসুবিধা, সামাজিক উন্নয়নে অংশগ্রহন, শিল্পকলা, বিজ্ঞান ক্লাব, বক্তিতা, বিতর্ক নিয়ে কাজ করে।

এই সব কাজে ছাত্ররা উপকৃত হয়, নতুন কিছু শেখে,

কিন্তু আমাদের দলীয় রাজনীতি লাঠিয়াল বাহিনি তৌরি করা ছাড়া অন্য কোন উদ্দেশ্য নাই।

দেশের কোন ছাত্র সংঘটনের ছাত্রদের উন্নয়নের উপরে কোন পরিকল্পনা আছে? নতুন যারা যোগ দেয় তাদের কি কি করতে হবে তেমন কোন পদ্বতী আছে?

রাজনিতিক দল কখনোই চাইবেনা তাদের লাঠিয়াল বাহিনি হারাক। নিরপেক্ষ গবেষনায় অবশ্যই আসবে যে ছাত্রদের দলীয় রাজনিতি বন্ধ করতে হবে। সম্র্পন অরাজনৈতিক সংঘটন থাকতে হবে শিক্ষাপ্রতিস্ঠানে যেটা ছাত্রদের জন্য কাজ করবে। সেখানে নিবাচন হবে, ভোট হবে, সব কিছুই হবে কিন্তু কোন রাজনিতিক দলের সাথে সম্পর্ক থাকবেনা।

৫| ২৫ শে মে, ২০২২ দুপুর ১২:৩৩

সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: আওয়ামী লীগ এবং বিএনপি কেউই ছাত্ররাজনীতি বন্ধ করবেনা।



হাতুড়ী বাহিনী, হেলমেট বাহিনী এরপর এবার রড বাহিনী দেখছি।

২৫ শে মে, ২০২২ দুপুর ১২:৪৫

নতুন বলেছেন: সবাই জানে কি হচ্ছে কিন্তু কেউই নেয্য বিচার চাইবেনা। কারন এই অন্যায়ের বিচার কখনোই হয় না।

৬| ২৫ শে মে, ২০২২ দুপুর ১২:৩৯

বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: এই ব্লগে ছাত্র রাজনীতি বন্ধ ও দুই পরিবারের রাজনীতি বন্ধের জন্য সবচেয়ে বেশী ব্লগ ও মন্তব্য সম্ভবত আমারই করা। এ দেশের তরুণ সমাজ পিছিয়ে পড়ার অন্যতম কারণ হল ছাত্র রাজনীতি চালু থাকা। তবে রাজনীতিবিদরা চাইবে তাদের স্বার্থসিদ্ধির জন্য, কিন্তু ঐ নপুংসক ভিসি গুলো কেন এটা বন্ধ করার জন্য সোচ্চার হয় না?

২৫ শে মে, ২০২২ দুপুর ১২:৪৪

নতুন বলেছেন: কোন সভ্য দেশেই এমন ভাবে ছাত্রদের লাঠিয়াল বাহিনি হিসেবে ব্যবহার করেনা।

ভন্ডামীর চরমশীমায় পৌছে যাচ্ছে আমাদের দেশের মানুষ।

কিন্তু ঐ নপুংসক ভিসি গুলো কেন এটা বন্ধ করার জন্য সোচ্চার হয় না?

শিক্ষিত ভন্ড গুলো লাল/নীল/সবুজ দলের সক্রিয় কর্মী।

৭| ২৫ শে মে, ২০২২ দুপুর ১:১২

সোনাগাজী বলেছেন:



'৭১ সালে, সাধারণ ছাত্রদর থেকে মুক্তিযোদ্ধা হয়ে যুদ্ধ করেছেন; বেশীরভাগ ছাত্রনেতারা যুদ্ধ করেনি।

ইসলামী ছাত্র সংঘ ( বর্তমান শিবির ) থেকে রাজাকার ও আলবদর হয়ে পাকীদের সাথে থেকে গণহত্যা চালায়েছে

২৫ শে মে, ২০২২ দুপুর ২:৩২

নতুন বলেছেন: নেতারা ক্ষমতার কাছে থাকে ব্যক্তি সার্থের জন্য। সাধারন জনগন দেশের জন্য যুদ্ধ করে দেশপ্রেম, আবেগের জন্য।

বর্তমানে রাজনিতি সবচেয়ে লাভজনক ব্যবসা। তারপরে ধর্ম ব্যবসা। আদম ব্যবসা,।

৮| ২৫ শে মে, ২০২২ দুপুর ১:৩০

রাজীব নুর বলেছেন: সুন্দর লেখা।
সহমত।

২৫ শে মে, ২০২২ দুপুর ২:৩৩

নতুন বলেছেন: ধন্যবাদ রানু ভাই।

৯| ২৫ শে মে, ২০২২ দুপুর ১:৫৮

মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: আমার শরীরে ২ টি মারের দাম আজনম থেকে যাবে। এসব কথিত ছাত্ররা স্টেপ করছে। নাম দিসে ছাত্রশিবির আর ছাত্রদল।ছাত্রলীগ অনেক মার খাইসে এবার দিবে। মারামারি শুরু করছিল ছাত্রদল আর শিবির।

২৫ শে মে, ২০২২ দুপুর ২:৩১

নতুন বলেছেন: ছাত্রলীগ অনেক মার খাইসে এবার দিবে।

এটাও সমান অসভ্যতা। সন্ত্রাসী কাজ। কুকুরের কাজ কামড়া কামড়ী করা মানুষের কাজ না।

আপনি কি সক্রিয় ভাবে ছাত্র রাজনিতিতে যুক্ত ছিলেন? তাহলে আপনি বলুন তো বর্তমানে ছাত্ররাজনিতিতে যোগ দিলে একজন ছাত্র কি শিখতে পারবে?

* বর্তমানের রাজনিতিকে কি একজন ছাত্র এমপি, মন্ত্রী বা প্রধানমন্ত্রী হবার সম্ভবনা আছে?
* ছাত্ররাজনিতি করে একজন ছাত্র কতটুকু দেশ সেবা করছে বর্তমানে?

১০| ২৫ শে মে, ২০২২ দুপুর ২:২৮

শূন্য সারমর্ম বলেছেন:


স্বাধীন দেশে ছাএ রাজনীতির কোনে নক্ষত্র নেই,দুই পয়সার উপকার জনগণ পেয়েছে কিনা বলা কঠিন; তবে লক্ষাধিক নষ্ট হয়ে যাওয়ার ইতিহাস আছে।

২৫ শে মে, ২০২২ দুপুর ২:৩৫

নতুন বলেছেন: যেই সব ছাত্র বড় সন্ত্রাসী দল করতে পেরেছে তারা টেন্ডারবাজী করে অনেক টাকা পয়সা বানিয়েছে।

ছাত্ররাজনিতি থেকে জনগন ১ পয়সার উপকার পাচ্ছেনা জনগন।

১১| ২৫ শে মে, ২০২২ বিকাল ৪:১৫

মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: যে দেশে যেমন রীতি। এদেশে ছাত্ররাজনীতি বন্ধ করা সম্ভব নয়। আমার বক্তব্য আপনি বুঝেননি নাকি বুঝতে চাচ্ছেন তা বুঝতে পারছিনা। ছাত্রলীগ না থাকলে এদেশ অনেক আগে পাকিস্তান হয়ে যেত। স্বাধীন বাংলাদেশে ছাত্রদলের ভুমিখা কি যেখানে ছাত্রদলের জন্মই হয়েছে স্বাধীনতা যুদ্ধের অনেক পর। এটা পৃথিবীর অন্যকোন দেশ নয়।এটা বাংলাদেশ। এখানে কোন দেশে কি চলে তা টেনে লাভ নেই। দেশের শিক্ষা প্রতিষ্ঠান গুলো মৌলবাদ ও ছাগু মুক্ত করা এক প্রকার দেশ সেবা।

২৫ শে মে, ২০২২ বিকাল ৪:৩২

নতুন বলেছেন: ছাত্রলীগ না থাকলে এদেশ অনেক আগে পাকিস্তান হয়ে যেত।

এই জুজু দেখিয়ে গত দুই ভোটে মানুষকে ভোট দিতে দেয়নাই। B-))

যদি জনগন ভোট দিয়ে আয়ামীলীগকে ক্ষমতায় আসতে না দেয় তবে গনত্রান্তিক দেশ হিসেবে বিএনপি/জামাতই ক্ষমতায় আসবে।

বাংলাদেশ বলেই এখনো মুখে গনতন্ত্রের কথা বলে মানুষকে ভোট কেন্দ্রে যেতে হয় না।

আয়ামীলীগ দেশের মালিক না, জনগন ঠিক করবে দেশ কনদিকে যাবে।

আগে বাংলাদেশে নারীরা শাড়ী পড়তো এখন সবাই বোরকা পড়ে, ।

মৌলবাদ, ছাগুর জুজু দেখিয়ে দেশের ক্ষমতায় থাকার ধান্দা মাত্র। যেটা ভারতে মোদী হিন্দুত্ববাদ নিয়ে খেলে, আমেরিকা জঙ্গিবাদ নিয়ে, তুর্কিতে ইসলামের কথা বলে সুলতান সোলেমান হতে চায়।

ক্ষমতায় থাকতে পারলে টাকা কামানো যায়। এটাই আসল কথা, ছাগু,মৌলবাদ তো বাহানা মাত্র। B-))

১২| ২৫ শে মে, ২০২২ বিকাল ৪:৪৭

মোহামমদ কামরুজজামান বলেছেন: হোসাইন মোহাম্মদ এরশাদের ছাত্র রাজনীতি বন্ধের প্রচেষ্টা এবং এর ফলাফলের উদাহরন সকল দলীয় রাজনীতিকদের সামনে আছে।

কাজেই, এরপরও মনে হয়না আর কেউ এ জাতীয় পদক্ষেপ (ছাত্র রাজনীতি বন্ধ) কোন শাসক নিয়ে নিজের ভবিষ্যতকে বিপদে ফেলতে চাইবে। তবে দেশ ও জাতির প্রয়োজনে এ ব্যাপারে কিছু করার সুযোগ প্রত্যেকেরই আছে , তবে করবে না - এটা নিশ্চিত।

২৫ শে মে, ২০২২ বিকাল ৫:০৩

নতুন বলেছেন: মোহামমদ কামরুজজামান বলেছেন: হোসাইন মোহাম্মদ এরশাদের ছাত্র রাজনীতি বন্ধের প্রচেষ্টা এবং এর ফলাফলের উদাহরন সকল দলীয় রাজনীতিকদের সামনে আছে।


এরশাদের লাঠিয়াল বাহিনি থাকলে অবশ্যই গদী ছাড়তে হতো না।

কিন্তু এই ক্যান্সার কেটে ফেলতে হবে। একটা সময় হয়তো দরকার ছিলো কিন্তু এখন এরা রাজনিতিক দলের লাঠিয়াল মাত্র।

আপনার সাথে সহমত।

১৩| ২৫ শে মে, ২০২২ বিকাল ৫:১৫

জুন বলেছেন: সত্যি বিশ্বের কোন দেশেই নেতারা ছাত্রদের লাঠিয়াল হিসেব ব্যাবহার করে না এবং ছাত্ররাও মনে হয় জ্ঞ্যান অর্জনের চিন্তা ভাবনা বাদ দিয়ে আখের গোছানোর এমন দস্যুবৃত্তিমুলক চিন্তা ভাবনা করে না নতুন। আপনার লেখাটি ভালোলাগলো। সহমত।

২৫ শে মে, ২০২২ সন্ধ্যা ৬:০০

নতুন বলেছেন: ভাবতে অবাক লাগে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছেলেরা লাঠি হাতে একজন মানুষকে পেটাচ্ছে।

তাহলে কোথায় তাদের মনুষ্বত্ব, কোথায় শিক্ষা, বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রদের সাটিফিকেটের অভাব নাই। সবাই অনেক নম্বর পেয়েছে কিন্তু মানুষ হতে পেরেছে কি?

ছাত্রদল/ছাত্রলীগের সমর্থক লাঠিয়াল একত্রিত হয়েছিলো ক্ষমতা দেখাতে, বিশ্ববিদ্যালয় তাদের কাছে দখলে রাখার জায়গা।

এই সব ভাবনা তাদের মাথায় দিয়েছে মন্ত্রি, এমপি রা। তাদের ছেলে কিন্তু ঐ মারামারিতে নাই। তাদের ছেলে আমেরিকা তে পড়ে। দেশে এসে বাবা, মায়ের হাত ধরে পদে বসে পড়ে।

১৪| ২৫ শে মে, ২০২২ বিকাল ৫:২০

রানার ব্লগ বলেছেন: ছাত্রদের যদি রাজনিতীতে না আনে তাহলে মুর্খ অশিক্ষিত নেতারা কাদের পিঠে চড়ে সমনে আগাবে ?

২৫ শে মে, ২০২২ সন্ধ্যা ৭:১০

নতুন বলেছেন: মুর্খ নেতারা অনেক চালাক। তারা ছাত্রদের টাকা দিচ্ছে, অস্র দিচ্ছে লাঠিয়াল হিসেবে ব্যবহার করছে।

আমাদের বাবা মায়েরা তাদের ছেলেদের এই লাঠিয়ালে যোগ দেওয়া বন্ধ করতে হবে।

১৫| ২৫ শে মে, ২০২২ সন্ধ্যা ৬:৩১

অনিকেত বৈরাগী তূর্য্য বলেছেন: এরশাদ ছাত্র-রাজনীতি নিষিদ্ধ করতে চেয়ে বিপাকে পড়েছিলেন। মনে হয় না কেউ ছাত্র রাজনীতি নিষিদ্ধ করার সাহস দেখাবে।

২৫ শে মে, ২০২২ সন্ধ্যা ৭:১৩

নতুন বলেছেন: জনগন চাইলে বাধ্য হবে।

শিক্ষা ব্যবস্থাকে ধংষের দোর গোড়ায় নিয়ে যাচ্ছে ছাত্ররাজনিতি।

বুয়েটের ছাত্রকে শিবির সন্দেহে পিটিয়ে মারে, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে নারীকে পিটিয়ে আহত করে। ( যদিও ঐ নারী নেত্রী পেটাতেও গিয়েছিলো)

বুয়েট,ঢাবিতে দেশের মেধাবীরাই পড়তে আশে, তাদের বাবা মা লাঠিয়াল বানাতে পাঠায় না।

১৬| ২৫ শে মে, ২০২২ রাত ৮:৪৯

গরল বলেছেন: অসভ্য সরকার, অসভ্য নেতা, অসভ্য ছাত্র, অসভ্য শিক্ষক, সবাই যেহেতু অসভ্য কে ঠিক করবে কাকে?

২৫ শে মে, ২০২২ রাত ৯:২৫

নতুন বলেছেন: ক্ষতি দেশের তাই জনগনকেই এই ব্যাপারে কথা বলতে হবে।

ভারত,পাকিস্তানের জুজু দেখালে তাতে ভয় না পেয়ে রাজনিতিক দলের জনগনের প্রতি জবাবদিহিতা নিশ্চিত করতে হবে।

আমরা আমেরিকা, ইংল্যান্ডে কোন বাংলাদেশী নির্বাচনে জয়ী হলে তাকে নিয়ে লাফালাফি করি কিন্তু তারা যেই পদ্বতীতে নিবাচন করে সেটা করতে চাইনা।

তারা জনগনের ভোটে নিবাচিত হয়, তাদের ভোট দখল করতে হয় না, ভোট কেন্দে মারামারি করতে হয় না।

১৭| ২৫ শে মে, ২০২২ রাত ১০:০৬

রাজীব নুর বলেছেন: একটা কথা মনে রাখবেন, ছাত্রলীগ ভয়ঙ্কর।

২৭ শে মে, ২০২২ রাত ১২:৪৩

নতুন বলেছেন: সব লাঠিয়ালই ভয়ংকর।

ছাত্রলীগ আর শিবির একই টাইপের ভয়ংকর। ছাত্রদল সুবিধাবাদি।

১৮| ২৬ শে মে, ২০২২ ভোর ৪:৫৩

কাছের-মানুষ বলেছেন: মনে হয়না সহসাই ছাত্ররাজনীতি বন্ধ হবে! এটা অনেক অনেক বছর থাকবে!

২৭ শে মে, ২০২২ রাত ১২:৪৫

নতুন বলেছেন: এখন ছাত্ররা রাজনিতি করেনা। দলের জন্র কাজ করে।

রাজনিতিক নেতারা বিশ্ববিদ্যালয় দখলের জন্য লাঠিয়ার পেলে রাখতে চাইবে। বিশ্ববিদ্যালয়ের ছেলে মেয়েরা সারা দেশে মানুষের মনে নতুন ভাবনা ঢুকিয়ে দিতে পারে।

১৯| ২৬ শে মে, ২০২২ ভোর ৫:৪৯

সোনাগাজী বলেছেন:


ছাত্র রাজনিতি বন্ধ করার দায়িত্ব কার?

২৭ শে মে, ২০২২ রাত ১২:৪৭

নতুন বলেছেন: নিয়মটা করতে হবে রাজনিতিক দলের। কিন্তু সেটা তারা কখনোই করতে চাইবেনা।

জনগনকে এই ব্যপারে আলোচনা শুরু করতে হবে। তখন তারা প্রথমে ছাত্ররাজনিতি কে দলীয় রাজনিতি থেকে আলাদা করবে।

২০| ২৬ শে মে, ২০২২ দুপুর ১২:৪৩

খাঁজা বাবা বলেছেন: যতদিন সরকারী প্রতিষ্ঠান গুলো স্বাধীন ও নরপেক্ষ ভাবে কাজ না পরতে পারবে, যতদিন পুলিশ সরকারী দলের অংগসংগঠন
হিসেবে কাজ করবে, আইনের স্বাসন না আসবে ততদিন লাঠিয়াল বাহিনী হিসেবে ছাত্র সংগঠনের প্রয়োজনীয়তা থাকবে।

৫২, ৬৯, ৭০, ৭১ এ আইনের স্বাসন না থাকায় ছাত্র সংগঠন প্রয়োজন ছিল। এখন তো আমরা স্বাধীন। এখনো কেন নাগরিক অধিকার নেই, এখনো কেন আন্দোলন করা লাগবে?

আমাদের সমস্যার গভীরে যেতে হবে।

২৭ শে মে, ২০২২ রাত ১২:৫১

নতুন বলেছেন: মানুষের নাগরিক অধিকার নেই কিন্তু সেটা নিয়ে আন্দলোন মানুষ করতে পারছেনা। লাঠিয়াল দিয়ে পিটিয়ে রাস্তা থেকে সরিয়ে দিচ্ছে রাজনিতিক দল।

মিডিয়াতে অন্যায়ের বিরুদ্ধে কথা নেই। মানুষ এখন প্রতিবাদ করেনা ট্রল করে নিজেদের দায় সারে।

দূনিতিবাজ সমাজ অন্যায়ের প্রতিবাদ করতে পারেনা। সরকারী চাকুরে, ব্যবসায়ী সবাই দূনিতির সাথে যুক্ত তাই প্রতিবাদ করার সাহস হারিয়েছে।

২১| ২৬ শে মে, ২০২২ বিকাল ৩:৩৬

খাঁজা বাবা বলেছেন: মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: ছাত্রলীগ না থাকলে এদেশ অনেক আগে পাকিস্তান হয়ে যেত।

আসলেই কি?
আমার মনে হয় ছাত্রলীগ না থাকলে দেশের মানুষ শান্তিতে থাকত।

২৭ শে মে, ২০২২ রাত ১২:৫৫

নতুন বলেছেন: রাজনিতিকরা সব সময় ভয় এবং চেতনা বিক্রি করে।

আয়ামীলীগ স্বাধীনতার চেতনা বিক্রি করে সাথে পাকিস্তানের ভয় দেখায়। হাসান ভাইয়ের মতন অনেক সমর্থক আছে যাদের কারনে সত্য মানুষ বলতে পারে না।

বিএনপি ভারত চক্রান্তের ভয় দেখায়, জিয়ার চেতনা বিক্রি করে।

জামাত ইসলাম বিক্রি করতে চায় কিন্তু এখন সেটা জনগন কিনতে চাইছেনা সেটা তারা বুঝতে পারছেনা।

এই চেতনা আর ভয় সব সমাজের রাজনিতিকরাই ব্যবহার করে। এটা নতুন কিছু না। বাইরের দেশে এর ভুরি ভুরি উদাহরন আছে।

২২| ২৭ শে মে, ২০২২ সন্ধ্যা ৭:১৯

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:





ছাত্ররাজনীতি অত্যন্ত লাভজনক প্রতিষ্ঠান। এতো লাভজনক প্রতিষ্ঠান সরকার ও বিরোধীদল কেউ বন্ধ করবে?


২৭ শে মে, ২০২২ রাত ৮:০১

নতুন বলেছেন: মায়ের কোল খালি হচ্ছে, মেধাবী ছেলে মেয়ে লাঠিয়াল হচ্ছে, খুনি হচ্চে।

নেতার ছেলে মেয়ে দেশের বাইরে পড়াশুনা করে দেশে ফিরে এসে বাবার গদীতে বসে।

দাদা, চাচা, বাবা রাজনিতিক,

ছেলে লন্ডনে পড়ালেখা করে দেশে নায়কের বেশে ভাইরাল নেতা হচ্ছে বর্তমানে...

২৩| ২৮ শে মে, ২০২২ সকাল ৯:০১

জ্যাকেল বলেছেন: ছাত্ররাজনীতির সুফল-

১। পড়াশুনা চাঙায় তুলিয়া নির্ভার জীবন (কর্মজীবনের মতই অনেকটা)
২। হলে, ক্যাম্পাসে ইচ্ছেমত ছড়ি ঘুড়ানো
৩| স্যারদের হুকুম করে মার্ক অর্জন কিংবা দেওয়া
৪| সিট ব্যবসা করে কামাই
৫| দলের চাঁদা আদায় এবং ইহা থেকে ছলে কলে মেরে দেওয়া
৬| হকিস্টিকের সবচেয়ে কার্যকরী ব্যবহার (হকি টিমও ফেইল)
৭| টেন্ডার থেকে অর্থ উপার্জন
৮| স্যারদের থেকে সম্মান অর্জন
৯| বাইরের লোকদের থেকে অল্প বয়সেই বিশাল সম্মান
১০| ফ্রি খাবার কিংবা পয়সা না দিয়েই যথেচ্ছা কেনাকাটা (দামি মোবাইল থেকে শুরু করে একেবারে টুথ ব্রাশ মাগনা পাওয়া যায়)

২৮ শে মে, ২০২২ সকাল ১১:৩৪

নতুন বলেছেন: নতুন ছাত্রের কাছে এই সব বিরাট হিরোগিরি, গায়ে শক্তি থাকলে, গলায় জোর থাকলে (স্লোগান দিতে হয় তো) লাঠিয়াল বাহিনিতে যোগ দেওয়া বিরাট সুযোগ।

কিছু মানুষ এখনো ৫২ এর প্রসংঙ্গ তুলে এনে বলে ছাত্ররাজনিতি দরকার আছে, তাদের কি করা দরকার বলেন?

২৪| ২৯ শে মে, ২০২২ রাত ১১:১৫

জ্যাকেল বলেছেন:
কিছু মানুষ এখনো ৫২ এর প্রসংঙ্গ তুলে এনে বলে ছাত্ররাজনিতি দরকার আছে, তাদের কি করা দরকার বলেন?


৫২'র আন্দোলন আসলে ছিল আপামর জনসাধারণের মৌলিক অংশ। ঐসময়ে পাকি-বৈদেশি শক্তি ক্ষমতায় ছিল। এখন তো তা নেই। বরং বাংলাদেশ অনেক এগিয়ে গেছে, উন্নত দেশে এইভাবে কি ছাত্ররাজনীতি চলে? উন্নত দেশের কাতারে যাইতে হইলে তাদের মডেল-ই তো ফলো করতে হবে। নাকি?

৩১ শে মে, ২০২২ সকাল ১০:২৬

নতুন বলেছেন: অবশ্যই উন্নত দেশের মডেল অনুসরন করা উচিত।

যারা এই রাজনিতি থেকে লাভবান হচ্ছে তারা বন্ধ করতে চাইবেনা।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.