নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
ইমেইল [email protected] স্বপ্ন দেখি নতুন বাংলাদেশের, সোনার বাংলা।শখ ফটোগ্রফি, স্বাধ আছে বিশ্বদেখার। অবসর সঙ্গী আমার কম্পিউটার আর বই। ভালবাসি-আমার জানটুপুটুস কে, নিজেকে, আমার মা, মাটি আর দেশকে
বর্তমানের কোটা আন্দোলনের পেছনে মুক্তিযোদ্ধাদের ইমেজকে জনগণের সামনে ছোট করার একটা পরিকল্পনা কাজ করেছে। দেশের জন্য যারা জীবন বাজি রেখেছিল তাদের জন্য, তাদের সন্তানদের জন্য অবশ্যই বাংলাদেশের যা করা দরকার ছিল, সেটা আমাদের দেশের সরকার করতে পারেনি, করতে চায়ওনি। বরং ভুয়া মুক্তিযোদ্ধা বানিয়ে বিষয়টাকে ছোট করেছে।
ছাত্ররা কিভাবে তাদের সহপাঠিদের উপরে এমন হামলা করতে পারে?
দেশের রাজনিতি কতটা নস্ট হলে এমন একটা দানব গোস্ঠি তৌরি হয়?
সরকার নাতী/পুতির কোটা বর্ধিত না করলেও পারতো। মুক্তিযোদ্ধা, তাদের স্ত্রী- সন্তান দের জন্য আরো সুবিধা বাড়ানো যেতো।
সেটা না করে ঝামেলা যাতে আরো বাড়ে সেই ভাবেই রাজনিতিকরা চিন্তা করে। এই আন্দোলনে সাধারন ছাত্রছাত্রীরা শুরু করেছে, তাতে অনেকেই আলু পুড়া দিতে আসবেই, আবার তাদের নাম করে বিষয়টাকে রাজনিতিক রং দিতে চেস্টা করবে।
বিএনপি, জামাত, আয়ামীলীগ কেউই এর ব্যাতিক্রম নয়।
সম্ভবত এরশাদ ছাত্রদের লাঠিয়াল হিসেবে পুশলে যে ক্ষমতা পোক্ত হয় সেটা বুঝতে পারেনাই, না হলে উনাকে এমন ভাবে ক্ষমতা থেকে ছাড়তে হতো না।
রাজনিতিক দলগুলি দেশের মেধাবী ছাত্রদের লাঠিয়াল বাহিনী হিসেবে ব্যবহার করছে। তার প্রমাণ আজও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আওয়ামী লাঠিয়ালরা তাদের লয়ালটির প্রমাণ দিল। এই সব ছাত্রদের প্রায় সবই ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র। দেশের সবচেয়ে মেধাবীদের যদি টাকা, ক্ষমতার লোভ দেখিয়ে তাদের সহপাঠীদের ওপর হামলার জন্য লাঠি তুলে দেয় তবে দেশের ভবিষ্যৎ কেমন হবে সেটা ভাবনায় আসে না।
চেতনা বিক্রি করে জনগণের সামনে রাজনৈতিক বিরোধীতার বীজ বুনে সাধারণ মানুষের মাঝে বিভক্তি সৃষ্টি করে ক্ষমতায় এসে দেশের সম্পদ লুট করছে আমাদের মাননীয় নেতারা। দেশের মানুষ এমন জিম্মি হয়ে গেছে যে কী করবে সেটাই জানে না।
বাইরের শত্রুর বিরুদ্ধে সবাই মিলে ঝাপিয়ে পড়া যায়, কিন্তু এই রাজনৈতিক খেলা সাধারণ মানুষকেই বিভক্ত করছে। এই ব্লগেই ব্লগাররাই একে অপরকে ব্যক্তিগত আক্রমণ করছে এই কোটা আন্দোলন নিয়ে।
ফেসবুকে দেখলাম অনেকেই এই আক্রমনের পক্ষে পোস্ট করছে, উল্লাস করছে, যারা দেশের বাইরে পড়াশুনা করেছ সেই রকমের কিছু মানুষকে ও দেখলাম তারা খুশি।
আমরা জাতি হিসেবে এমন অসহিষ্ণু হয়ে উঠছি কেন? আমাদের সমাজে পরিবর্তন আনতে কী লাগবে?
ছবি প্রথম আলো।
১৫ ই জুলাই, ২০২৪ রাত ৯:০৮
নতুন বলেছেন: এটা প্রথমে সাধারন ছাত্রদের আন্দোলন ছিলো, সরকার মনে করেছে এটা বড় হবেনা। তাই হেলমেট বাহিনি ব্যবহার করেনাই।
বিরোধীদল, জামাত, শিবির আলোপোড়া দিতে চেস্টা তো করবেই। তারা এটাকে সরকারের বিরুদ্ধে আন্দলনে রুপ দেবার চেস্টা করবে।
সেই চিন্তা থেকেই আজ হেলমেট বাহিনি মাঠে নেমেছে। তারা এতো দিন চা সিগারেট খেয়েছে আর লাঠিগুলি জড় করে রেখেছে।
২| ১৫ ই জুলাই, ২০২৪ রাত ৯:০২
ঢাবিয়ান বলেছেন: ছাত্রলীগের সোনার ছেলেদের নামিয়ে দেয়া হয়েছে ছাত্রদের সাইজ করতে !!
১৫ ই জুলাই, ২০২৪ রাত ৯:১৮
নতুন বলেছেন: আবার ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে আক্রমন করেছে।
কতজনের প্রান গেলে এটা থামবে বুঝছি না।
৩| ১৫ ই জুলাই, ২০২৪ রাত ৯:০৩
শেরজা তপন বলেছেন: ছাত্র-ছাত্রীদের পেছনে তাদেরই সহপাঠিদের এভাবে লেলিয়ে দেবার এই ন্যাক্কারজনক কর্মকাণ্ড রাজনৈতিক স্বার্থ হাসিলের জন্য আর কতদিন চলব?
১৫ ই জুলাই, ২০২৪ রাত ৯:২১
নতুন বলেছেন: কিছু মানুষ উল্লাস করছে উচিত কাজ হয়েছে বলে।
এরা কেমন মানুষ জানতে ইচ্ছা করে?
কিছু ব্লগারও এখানে জামাত বিএনপি পিটিইছে ভালোই হইছে মুডে কমেন্ট করতে আসবে।
৪| ১৫ ই জুলাই, ২০২৪ রাত ৯:১৫
মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাই।
১৫ ই জুলাই, ২০২৪ রাত ৯:২২
নতুন বলেছেন: দেশে ছাত্র রাজিনিতি বন্ধকরার দরকার।
এই দানব দেশের সর্বনাশ করবে।
৫| ১৫ ই জুলাই, ২০২৪ রাত ১১:১১
কামাল১৮ বলেছেন: যখন আদর্শের প্রশ্ন আসে তখন ভাই, ভাই থাকে না,বন্ধু বন্ধু থাকে না।আঠারো বছর হলেই তার নিজের ধারণা বা মতবাদ বা আদর্শ গঠন হতে শুরু করে।আর বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্ররা সবাই আঠারোর অধিক।তাদের সংগঠিত হবার বা রাজনীতি করার অধিকার অবশ্যই থাকতে হবে।না করবার অধিকার অবস্য আছে।কিন্তু বাধ্য করার অধিকার কারো নাই।
১৬ ই জুলাই, ২০২৪ দুপুর ১২:১১
নতুন বলেছেন: আদর্শের পাথর্ক থাকবেই কিন্তু রাজনিতি এখন ছাত্রদের লাঠিয়াল হিসেবে ব্যবহার করছে।
গতকালের আয়ামী সন্ত্রাসীদের জবাব দিতে গেলেই তো যুদ্ধ শুরু হয়ে যাবে, পুলিশের গুলিতে লাশ পরবে।
৬| ১৬ ই জুলাই, ২০২৪ রাত ১২:৪৪
এক্সম্যান বলেছেন: মাঝে মাঝে মনে হয় এদের হাত থেকে বাচার একমাত্র উপায় সবার এক সাথে গলায় দড়ী দেয়া। থাক তোরাই থাক, আর দেশটাকে ধর্ষন কর।
১৬ ই জুলাই, ২০২৪ দুপুর ১২:১৩
নতুন বলেছেন: সমস্যা হইলো সন্ত্রসীরা তো এটাই চায়।
গতকাল লাঠি দিয়ে পিটিয়েছে।
লজ্জা লাগছে যে এই ভিডিও শেখ হাসিনাও দেখেছেন এবং তিনি বুঝতে পারছেন যে তার দলের সূর্য সন্তানেরা কিভাবে সাধারন ছাত্রদের পিটিয়েছে।
তিনি আজ কিন্তু মিডিয়ার সামনে বলবেন যে আয়ামীলীগের উপরে সাধারন ছাত্ররা জামাত/শিবিরের মদদে আক্রমন করেছে।
৭| ১৬ ই জুলাই, ২০২৪ রাত ১২:৪৫
এম ডি মুসা বলেছেন: এই দেশে জন্ম আমার এত বন্যায় বিপর্যস্ত আমাদের ভোলা তবু লড়াই করে বাঁচি। দুঃখ লাগে না। সরকারের বৈষম্য দেখে, ছোট থেকে মানুষ হবার চেষ্টা আজ ব্যর্থ। অর্থ নিয়ে কেউ মানুষ হয়না আমার মতে সম্মান নিয়ে বাঁচতে চেয়েছিলাম। সরকার এই বাঙালি জাতিকে পঙ্গু করে দিয়েছেন।
১৬ ই জুলাই, ২০২৪ রাত ৯:৪০
নতুন বলেছেন: রাজনিকিতরা সোনার দেশটাকে কি হাল করেছে ভাবলে কস্ট লাগে।
৮| ১৬ ই জুলাই, ২০২৪ বিকাল ৫:২৪
বিদ্রোহী পুরুষ বলেছেন: ছাত্রলীগ নামের ঘৃন্য পশুরা কখনোই দেশের ভবিষ্যৎ হতে পারবে না। ওদের স্থান হবে ইতিহাসের পুতিঃগন্ধময় ভাগাড়ে।
বর্তমানেই ওরা বাবা মায়ের লজ্জা, ওরা পরিবারের বোঝা।
১৬ ই জুলাই, ২০২৪ বিকাল ৫:৫৯
নতুন বলেছেন: দেশের মানুষের বিবেক পাল্টে গেছে। এখন ছেলে ছাত্রলীগের নেতা, টাকা কামায় সে তো সোনার ছেলে।
৯| ১৬ ই জুলাই, ২০২৪ রাত ৯:৩১
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: এই ধরণের অন্যায় বাংলাদেশের ইতিহাসে আর হয়নি।
১৬ ই জুলাই, ২০২৪ রাত ৯:৩৯
নতুন বলেছেন: সাধারন ছাত্রদের উপরে এমন অন্যায় আগে কখনো হয় নি।
প্রধানমন্ত্রী বর্তমান প্রজন্মের সামনে তার সন্মান হারালেন।
১০| ১৮ ই জুলাই, ২০২৪ বিকাল ৫:০১
অপলক বলেছেন: এদের কাছ থেকে কি আশা করতে পারে জাতি?
উ: তুই যেটা হতে পারিসনি, করতে পারিসনি, ওরা সেটাই হয়ে দেখাবে, করে দেখাবে। বেশি বেশি ছবি তোল, ওরা যখন দেশ বিদেশের সুনাম কুড়াবে দেশের হয়ে (কারণ ওরা মেধাবী) তখন স্মৃতিচারণ করে বলিস, ২০২৪ এর এই ছেলেটাকে আমি দেখেছি আন্দোলন করতে, ওর ছবি আমার কাছে আছে, আমি নিজে তুলেছি। তারপর এই ব্লগে সেই আবেগ পোস্টাবি...
১৮ ই জুলাই, ২০২৪ বিকাল ৫:১৪
নতুন বলেছেন: বেয়াদবী করলে একদম বন চটকানা দিয়ে বেয়াদবি শিক্ষা দিয়ে দেবো।
মাথায় ঘিলু কম থাকলে আমার পোস্ট বুঝতে না পারলে জিঙ্গাসা করতে হয়। বেয়াদবী করতে নাই, এটুকু ও পরিবার শেখায় নাই?
১১| ১৮ ই জুলাই, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:১৮
অপলক বলেছেন: পাগলে কি না কয়, ছাগালে কি না খায়... পাগলদের পুরো পোস্ট পড়তে হয় না। টাইটেল এ প্রশ্ন ছিল, উত্তর দিয়েছি। ভাল না লাগলে ব্রাক ইউনিভার্সিটির সামনে আয়। তোরে সামনের কাতারে দাড়ায়ে দিব। ছবি তোলার সময় জুম কম করতে হবে...
১৮ ই জুলাই, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:১১
নতুন বলেছেন: মাথা খারাপ হইলেই এমন প্রলাপ বকে মানুষ। পুরো পড়ো, না বুঝতে পারলে বইলো বোঝাইয়া বলবো সহী বাংলায়।
১৮ ই জুলাই, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:২৬
নতুন বলেছেন: মস্তিস্কে লিমিটেসন থাকলে বুঝতে পারবা কেমনে।
আমি বলেছি ঢাবির মতন শিক্ষাপ্রতিস্ঠানে মেধাবীরাই পড়ে, রাজনিতিকরা সব ছাত্রদের তাদের হাঠিয়াল বানায়।
চলমান সিসটেমেক কথা বলেছি। এটা বোঝার ঘিলু না থাকলে চুপ থাকো।
©somewhere in net ltd.
১| ১৫ ই জুলাই, ২০২৪ রাত ৯:০১
জ্যাক স্মিথ বলেছেন: সরকার বিরোধী কেউ কেউ মনে করেন এই আন্দোলোনটা সরকারের ছত্রছায়ায়'ই হচ্ছে।