![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
স্ট্যাটাস
কিছু কিছু মাদ্রাসা থেকে জঙ্গিবাদের শুরু হয়
প্রথমত এই কথার সাথে আমি ২০০% একমত ।
মাদ্রাসা প্রধানত ২ প্রকার ।
প্রথম ধরনের মাদ্রাসায় শুধুই কুরআন হাদিস আর ইসলামী বই পড়ানো হয় । ২য় ধরনের মাদ্রাসায় এগুলোর পাশাপাশি বিজ্ঞান , গনিত ,ইংরেজি ও পড়ানো হয় । ২য় ধরনের মাদ্রাসার পরিমাণ খুবই নগণ্য ।
এখন আসি প্রথম ধরনের মাদ্রাসার কথায় । প্রত্যেক মানুষের জীবনেই ধর্মীয় শিক্ষার দরকার আছে কিন্তু শুধু তা দিয়ে জীবন চলেনা । তারা দাখিল আলিম পাশ করে পরবর্তীতে কোন চাকরি পায়না । তারা বিজ্ঞান পড়েনি ,তাই ইঞ্জিনিয়ারিং এ চান্স পায়না । বায়োলজি পড়েনি তাই ডাক্তার হতে পারেনা । ইংরেজি পারেনা তাই ব্যাঙ্ক এর চাকরি ও পায়না । তারা খালি মসজিদের ইমাম , মুয়াজ্জিন আর ইসলামী ব্যাঙ্ক এর দারোয়ান এর চাকরি পায় । এখন প্রতিটি মসজিদ এর সাথেই একটি করে মাদ্রাসা , ধরি পড়ি মাদ্রাসায় গড়ে ১০০ জন ছাত্র । কিন্তু ইমাম , মুয়াজ্জিন আর দারোয়ান মিলে ত হল মাত্র ৩ জন , তর্কের খাতিরে ধরলাম ১০ জন । বাকি ৯০ জনের কি হবে ?
এখানেই জামাত তার খেলা দেখায় । যে জামাত এর নেতারা মাদ্রাসাতে পড়ানোর উপর জোর দেয় তাদের ছেলে- মেয়েরা কোন মাদ্রাসায় পড়ে ? গু আযম এর ছেলে বিদেশ থেকে উচ্চ শিক্ষায় শিক্ষিত । মফঃস্বলের সামান্য একজন স্বঘোষিত অধ্যাপক এর বেতন কত যা দিয়ে তার ছেলে মেয়েরা বিদেশ পড়ে, কি এই অর্থের উৎস এই প্রশ্ন না হয় নাই করলাম । নিযামির ছেলে মেয়ে বিদেশে পড়ে । কামরুজ্জামান এর ছেলে বিদেশে পরেছে । একজনের ছেলে মেয়েও কোন মাদ্রাসায় পড়েনি । কারন তারা জানে মাদ্রাসায় কি হয় ।
মাদ্রাসায় মূলত এতিম ছেলে মেয়েরা পড়ে । দানশীলদের দানে চলে মাদ্রাসার খরচ । এর বাইরেও আছে জামাতের বিশাল বিনিয়োগ [ দান নয়; দান করা হয় স্বার্থ ছাড়া , এই বিনিয়োগের পিছনে জামাতের স্বার্থ আছে ] দানের উসিলায় জামাত মাদ্রাসা গুলাকে বাধ্য করে তাদের মিছিলে যোগ দিতে , সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডে অংশ নিতে । বোমাবাজি করতে । ইসলামের এর বিকৃত চর্চার মাধ্যমে ব্রেনওয়াশ ত আছেই । এখন তুমি যদি বল , দান করলে অধিকার ত থাকবেই তাহলে আমি প্রতি মাসে তোমার পরিবারকে দান খয়রাত করতে রাজি আছি, বিনিময়ে তুমি আমার পা চাটা কুকুরের মত আচরন করবা ।
আরেকটা সত্য উদাহরন দেই । কোন এক গ্রামের এক ছেলে গেছে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াশুনা করতে । গিয়ে পড়ল মহাবিপদে, কাওকে চিনেনা । হলেও সিট পাচ্ছে না, থাকার জায়গা নেই । রক্ষাকর্তার মত এগিয়ে এলো শিবির । তাকে শিবিরের এক হলে/মেসে সিট ম্যানেজ করে দিলো । কিছুদিন পর নোট দরকার । শিবিরের ঐ ভাই পাঠালেন আরেক ভাই এর কাছে । নোটের যোগার হয়ে গেলো । একটা টিউশনি দরকার । নিজের হাত খরচ টা উঠে আসে । তা মিলে গেলো শিবিরের দয়ায় ।
হটাত একদিন রাতে শিবিরের ভাইরা রুমে এসে হাজির । হাতে একটা কিরিচ ধরিয়ে দিয়ে বললেন মিছিলে যেতে হবে । এই ভাইরা এতদিন এতো উপকার করলেন না বলি কিভাবে ? এইভাবে নিজের অজান্তেই ছেলেরা শিবিরের ফাঁদে পা দেয় । এখন তুমি যদি উপকারের বিনিময়ে প্রতিদান চাও সেই উপকার না করাই উত্তম ।
স্ট্যাটাস
" টিভিতে প্রজম্ন চত্বরের কথিত কিছু নেতাদের ভাষণ দেখে মনে হলো পুরো আন্দোলন এর নেতৃত্বে এখন ছাত্রলীগ " এই রকম যাদের ধারনা তাদের প্রতি বলছি -
বেকুবের মত কথা বললে নিজেই পাব্লিকের সামনে লজ্জা পাইবেন । শাহবাগ এর আন্দোলন সবার । ঐখানে ছাত্রদল এর আসা মানা কখনও বলা হয় নাই বরং সবাইকে আসতে বলা হইসে দলীয় ব্যানার ছাড়া। যেখানে জামাতের সাথে সম্পর্ক ছিন্ন করে বিম্পির হারিয়ে যাওয়া ভাবমূর্তি উদ্ধারের ভালো সুযোগ ছিল সেখানে বরাবরের মতই বেকুব দল বিম্পি সঠিক সময়ে সঠিক সিদ্ধান্ত নিতে পারে নাই । বিম্পি যখন বেকুবের মত মাঠ ছেড়ে দিলো তখন আওয়ামী লিগ স্বভাবতই ত মাঠ দখল করবে । ম্যাডামের ছায়ার নিচে না লুকিয়ে ছাত্রদল যদি "রাজাকারের ফাঁশি চাই" বলে ৫০০ জনের দল নিয়া শাহবাগে আন্দোলন করত তাইলে কি পাব্লিক উঠাইয়া দিত ? বরং ছাত্রলীগ বাড়তি সুবিধা নিতে পারত না । এখন যদি বল আন্দোলন ত সরকারের সাজানো নাটক, ছাত্রদল কেম্নে যোগ দিবে তাইলে বুঝতে হবে আপনি আসলে কোন দলের লোকই নন ,আপনি আসলে রাজাকারের জারজ শিবির
স্ট্যাটাস
জুম্মার নামাযে হাজার হাজার লোকের জমায়েত । সবাই এক কাতারে দাঁড়িয়ে নামাজ পড়ছে । হটাত কার যেন চিৎকার , " ডুইবা গেলোরে গেলো... ইসলাম ডুইবা গেলো... এইবার আর রক্ষা নাই"
ইসলামের রক্ষায় লোকজন পড়িমরি করে ছুটলেন । সবাই গিয়ে দেখেন, গ্রামের পাগল " নুরুল ইসলাম" বরাবরের মত আবার ও মাঝ নদীতে গিয়ে ঝাপাঝাপি করছে ।
সম্প্রতি আবারও ইসলাম ডুবে যাচ্ছে । এই ক্ষেত্রে তা "জামাত-এ-ইসলাম" ...
স্ট্যাটাস
অমর হোক একুশের চেতনা... আমি যাব ভোরবেলায় ফুল দিতে...
রাজাকার এর ফাঁশি চাই ।
স্ট্যাটাস
দেখছি "ইসলাম ও রাজনীতি" , সময় টিভি তে... জানলাম কেন কুরআন অনুসারে জামাত-ই-ইসলামি এর অনুসারী কেও মুসলমান ই নয় । জানলাম কিভাবে এবং কেন মউদুদি সাহেব তার বই Tafhim ul-Qur’an এ আমাদের মহানবী কে পাপিষ্ঠ বলেছেন এবং কুরআন কে বলেছেন অসঙ্গতিপূর্ণ । জানলাম এই মউদুদি ই আজকের জামাত-ই-ইসলামি এর প্রতিষ্ঠাতা । জানলাম মাদ্রাসাতে না পড়া এবং আরবি না জানাই গু আযম লিখেছেন কুরআন এর তাফসীর ।
আশা করি জামাত শিবির এর কর্মীরাও দেখছেন... মউদুদি সম্পর্কে জানতে নিচের উইকিপিডিআ লিঙ্ক দেখুন আগ্রহীরা ... পারলে আরেকটু সময় ব্যয় করে জানুন কেন সকল মুসলিম দেশে তার বই, আদর্শ ও মতবাদ নিষিদ্ধ...
স্ট্যাটাস
ফটোশপ সফটঅয়্যার এর ব্যবহার নারীদের থেকেও আজকাল শিবিরের মাঝে বেশি পরিলক্ষিত হচ্ছে । আমার মনে হয়, ফটোশপ এর ব্যবহারের মাত্রা ফটো এডিট করার মাঝেই সীমাবদ্ধ রাখা ভালো । তবে আমার দেশ পত্রিকার সম্পাদক মাহমুদুর [বাল্বুদুর] রহমান যখন তার গোপন ফোনালাপ এর অডিও ক্লিপ কেও ফটোশপ বলে চালিয়ে দেন তখন মাত্রাটা একটু বেশী ছাড়িয়ে যায়...
স্ট্যাটাস
৭১ সালে DSLR ক্যামেরা আর অমুক তমুক ফটোগ্রাফির লোকজন গুলা থাকলে খুব ভালো হত । রাজাকারদের চাপাতি আর বন্দুক হাতের ক্যারিশম্যাটিক ছবি পাইলে আজকে আর...
২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৩:২৫
বীলজেবাব বলেছেন: ভাই আপনি তাইলে শ্রেণী বিভাগ টা করে আমার দৃষ্টি খুলে দেন । আপনি জানেন ত ?
২| ২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৩:১৬
মো ঃ আবু সাঈদ বলেছেন: ভাই জামাত আপনার মত ১শ্রেনির মাদ্রাসায় ভর্তি হতে বলে এমন প্রথম শুনলাম...
আমার দেখা যে কয়টা প্রতিষ্টান দেখেছি জামতের..তাতে ২ ধাপের শিক্ষার প্রতি বেশি জোর দেয়া হয়..
আপননার নির্দিষ্ট কোন সুত্র থাকলে তা দিন আমি যাচাই করব..
কারন আমার নিজের জন্য তা জানা দরকার...
সময় টিভির অনুষ্টানের রেফারেন্স দিয়ে লাভ নাই...এরা খবরের শুরু তে সালাম না দিয়ে দেয় শুভ সাকল....
হিন্দুদের কছেও আজ কাল আমাদের কুরআন আর ইসলামকে জানতে হবে??
আমাদের সবাই কে বেশি বেশি কুরান হাদিস পড়ার অভ্যাস করতে হবে,তা হলে আমার জামাত বলেন আর সময় টিভি বলেন কারই ধোকায় পড়তে হবে না...
২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৩:৪৬
বীলজেবাব বলেছেন: জামাত ভর্তি হতে বলে আমি লেখার কোথায় লিখেছি ? আমি ১ম শ্রেণীর মাদ্রাসার যৌক্তিকতা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছি । আপনি কি অস্বীকার করছেন যে এই ধরনের মাদ্রাসা নেই ? মাদ্রাসা থেকে বিপুল পরিমাণ হাতবোমা উদ্ধারের কাহিনী খুব বেশী দিনের আগের নয় । ভুলে গিয়েছেন কি ?
সময় টিভির রেফারেন্স এর ত দরকার নাই । মউদুদির Tafhim ul-Qur’an বইটাই ত আছে । অন্য কারো কথার কি প্রয়োজন যেখানে উনি নিজেই বই এ তাঁর মতবাদ লিখে গেছেন । কি কারনে পাকিস্থানের মত "সাচ্চা মুসলিম " দের দেশে তার ফাঁশির আদেশ হল ?
৩| ২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৩:১৯
নায়করাজ বলেছেন: আমি এখনও বুঝলাম না সাইয়েদ আবুল আলা মওদুদী মাওলানা হইল কেমনে ? এই ভদ্রলোক কলেজ থেকে ইন্টারমেডিয়েট পাশ মাত্র। উনার তো আর কোন ডিগ্রিও নাই।
Click This Link
Click This Link
৪| ২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৩:২৩
মো ঃ আবু সাঈদ বলেছেন: গোলাম আযম লিখেছেন কুরআন এর তাফসীর এই টা না পড়ে নিজে কুরআনের আরো ভাল ভাল তাফসীর আছে..
আর ভাই ব্যক্তি গোলাম আযম মানবতা বিরোধি কাজ করে থাকলে সেই খারাপ তার ফাসিঁ চান..গুলি কইরা মাইরা পালান কোন আপত্তি নাই...সে মইরা গেলে ইসলাম মইরা যাইব না ইসলাম নবীজির প্রতিষ্ঠিত ইসলাম ইহা কেয়ামত পর্যন্ত থাকবে..আর কোন নাম শুধুই ঐ ব্যক্তির জন্য না।
ইসলামিক নামের অর্মযদা কইরেন না...নামের অর্থ জানেন...তারপর এর গুরুত্ব অনুধাবন করুন??
২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৩:৪৭
বীলজেবাব বলেছেন: ভাই আপনার লেখাটা বিভ্রান্তিকর । কি লিখেছেন কি বুঝাতে চান বুঝি নাই ।
©somewhere in net ltd.
১|
২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৩:১৪
সামি আদনান বলেছেন: মাদ্রাসা নিয়ে যে আপনি কি জানেন তা আপনার লেখা পড়েই বুঝা গেছে। ভাল মত জাইনা আসেন। তারপর কিছু লেখেন। প্রসংগত উল্লেখ করছি : আপনি আপনার লেখার শুরুতে মাদ্রাসার যে শ্রেনী বিভাজন করেছেন তাই সঠিক নয়।